নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হে মানব! আর নয়তো দেরী; জেগে তুলে বিবেকের তরী করো হিংসার বলিদান। জন্মান্ধ হয়ে থেকো নাকো তুমি;মানুষ বলে হও বলিয়ান ।

তুমি জীবন খুঁজো সুখের নীড়ে, আমি জীবন খুঁজি দুঃখের ভীরে।,,, রহমান লতিফ,,,,

› বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্যা নোটবুক ০৯ - জুয়ার জৌলুস কতদূর !

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪৮



দ্যা নোটবুক - জুয়ার জৌলুস কতদূর !

'খেলাধুলা' আমাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। আবশ্য এটি প্রতীয়মান সত্য যে, মানুষের দেহ,মন, চিত্ত ও বিত্তের খোরাক যোগানোর সর্বজনীন এক মাধ্যমেই খেলাধুলা। আধুনিক যুগে খেলাধুলা নিছক বিনোদনের সীমারেখার অতিক্রম করে বরং কৃত্রিমতা ও আদিমতায় ভরপুর সামাজিক বলয় ও অসৎ তরুণ প্রজন্মে তৈরি করে চলছে। ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকার ২০১৪ সালে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (আইআইটি) ৫০তম ‘স্পোর্টস মিট’ উপলক্ষে বক্তব্য বলেছেন, খেলাধুলা শুধু সুস্থতাই দেয় না, সুখও দেয়। আমরা পুরো জাতি খেলোয়াড় হতে পারব না। কিন্তু একটা সুখী জাতি তো আমরা হতেই পারি। এতে বুঝা যায় জাতি গঠনে খেলাধুলার প্রয়োজনীয়তা।কোন খেলায় যদি বাজী ধরা বা টাকাপয়সার লেনদেন জড়িত থাকে তখন খেলাটি অসাধুদের মেলায় পরিণত হয়। দুর্ভাগাজনকভাবে ঠিক কবে থেকে খেলাধুলায় আসক্তি বাড়ানোর উপকরণ হিসাবে টাকা পয়সার সখ্যতা গড়ে ওঠেছে তা বলা মুশকিল । সময়ের পরিক্রমায় বিভিন্ন মধ্যস্বত্ব ভোগী ও সুবিধাবাদিরা তাদের স্বার্থের স্বাদ বাড়াতে পরিকল্পনামাফিক যোগ করে "পে এন্ড প্লে" আর খেলাধুলাকে অসাধু ব্যবসা-সম্পৃক্ত পণ্য হুসাবে চলে "ফ্রডিং এন্ড ফিক্সিং"। পশ্চিমা বিশ্বের আনাচে কানাচে থেকে শুরু করে অনলাইনসহ হরেক পন্থায় বুকিজ হাউস, ক্যাসিনো ও রুলেট মিশিনে শত শত কোটি পাউন্ডের জুয়ার ব্যবসা চলছে। এতে দেখা যায় অনেকেই নিঃস্ব ও সবসুদ্ধ হারিয়ে পাগল হয়ে যায়। ইংল্যান্ডের একজন ঘরোয়া ফুটবলারের নিলামে যা দাম হয় তা হয়তে বাংলাদেশের কোন বড় শহরের বার্ষিক বাজেটের সমতুল্য বা কম- বেশি হতে পারে৷ জুয়া হলো পুঁজিপতিদের টাকা বানানোর মাধ্যম। কোন ব্যবসায় পুঁজিপতিরা বিনিয়োগ করবে লাভের আশায় নাকি নিছক বিনোদনের জন্য? সে যাই হোক জুয়ারীদের কাছে জুয়া খেলে আখেরে কে লাভবান হয় তা আদৌও ভাবার কোন বিষয় নয়।

ঘটনা -
আমার এক মিউচুয়াল বন্ধু মিঃ ছমীর উদ্দিন ( ছদ্মনাম), যাকে আমি মামা বলে ডাকতাম । ভদ্রলোক কুষ্টিয়া ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে গ্রেজুয়েশন সম্পন্ন করে যুক্তরাজ্য পড়তে আসে। সদাহাস্যজ্বল ও নামাজি লোকটাকে আমার কাছে বেশ আপন আপন ও বন্ধুবৎসল বলে মনে হতো। রাজনীতি, ধর্মনীতি ও লেখাপড়ার বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে তার সাথে বুদ্ধিদীপ্ত আলোচনা ও সমালোচনা হতো। মিঃ ছমীর উদ্দিন একটা ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টে ওয়েটার হিসাবে কাজ করে। সপ্তাহে বেতন বড়জোড় ২০০-২২০ পাউন্ড পায়। ২০০৯ সালে কোন একসময় সে আমাকে জানালো হঠাৎ করে বিয়ে করে বৌকে এদেশে নিয়ে এসেছে। শুধু তাই নয় তার একমাত্র ছোট ভাইকেও প্রায় আট লক্ষ টাকা খরচ করে এদেশে স্টুডেন্ট ভিসায় নিয়ে আসছে। হঠাৎ করে তার এত টাকার কর্ম সাধনে বেশ অবাক হলাম ! তার বদলে যাওয়ার গুপ্ত রহস্যের উৎস সন্ধানে মিঃ ছমীরের কাছের বন্ধু মামুন'কে জিজ্ঞেস করি ঘটনা কি? সে এত টাকা কোথায় পেলো? রহস্য উদঘাটনের ফলাফলে জানতে পারি মিঃ ছমীর লন্ডনের নামকরা একটি ক্যাসিনোতে খেলে এক রাতে পনেরো হাজার পাউন্ড আয় করে পুরো টাকা দেশে পাঠিয়ে দিয়েছে আর সেই টাকা দিয়ে বিয়ে ও ভাইয়ের ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা। জুয়ার টাকাটা অন্তত কাজে লাগিয়েছে জেনে ভালোই লাগলো। এরমধ্যে বেশ কয়েকবছর ছমীরের সাথে তেমন কোন যোগাযোগ নেই। ২০১৩ সালে কোন এক রাতে তাকে লন্ডনের চায়না টাউনে বাংলাদেশি রিকশার মতো (টমটম) চালাতে দেখি। মলিন চেহারা আর কাঁচাপাকা দাঁড়ি -গোঁফে তাকে অন্যরকম লাগছিলো। তাকে দেখে বড় করুণা হলো। আবারো মামুন'কে ফোন দিয়ে মিঃ ছমীরের বর্তমান হালহকিকত সম্পর্কে জানতে চাইলাম। মামুন জানালো মিঃ ছমীরের স্ত্রী তার সাথে ঝগড়া করে বাচ্চা নিয়ে শেলটার হোমে চলে গেছে। তার ছোট ভাই এদেশে একটি মেয়েকে বিয়ে করে। বিয়ের কিছুদিন পর জানতে পারে তার স্ত্রী মানসিক বিকারগস্ত তাই ছোটভাই সে স্ত্রীকে ফেলে ফ্রান্সে চলে গেছে। কার্যত মিঃ ছমীর একজন অসহায় মানুষ রিক্সা চালিয়ে যা রোজগার করে তা জুয়া খেলে শেষ করে দেয়। এই শিক্ষিত লোকটার এখন আগ- পিছ বলতে কিছু নেই। সবকিছু শুনে মিঃ ছমীরের জন্য যতটুকু করুণা হয়েছিল ততটাই তিরস্কার করতে ইচ্ছে করলো। ভাবলাম জুয়ার জৌলুস কতদূর !

নোট-
(১) অবৈধ কাজকারবার কখনোই মানসিক স্বস্তি ও সুখ কোনটাই দিতে পারে না ।
(২) জুয়ার খোয়াবে শুধু খোয়ানো ছাড়া কোন অর্জন নেই।
(৩) নিষিদ্ধ বিজ্ঞাপনে বিজ্ঞের বিজয় আর অজ্ঞের আহাজারি ।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আবার আসছি প্রিয় লতিফ ভাই।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:১৯

বলেছেন: ইতিমধ্যে আপনার বিস্তারিত মন্তব্য পেয়ে গেছি।।

ধন্যবাদ প্রিয় দাদা।।

২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:০৪

ইসিয়াক বলেছেন: মিঃ ছমিরের পরিণতিতে দুঃখ লাগলো।
অনেক চমৎকার পোষ্ট। সবাই এই পোষ্টটি পড়ুক । কোন অবৈধ কাজ আপাতদৃষ্টিতে ভালো বা সুফল বয়ে আনলেও তা সাময়িক।
ধন্যবাদ

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২৩

বলেছেন: লেখাটিকে একটি সাধারণ ও নিজস্ব ডাইরি বলতে পারেন।।।

মন্দ কাজের পরিণতি মন্দই হয়।।।


লেখাটিকে আপনার কাছে ভালোলাগায় উজ্জীবিত হলাম।।


ভালো থাকুন।।

৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:২৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই,

অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক লেখা। ক্যাসিনো নিয়ে এই মুহূর্তে গোটা বাঙালি জাতি যখন দ্বিধা-বিভক্ত। একদিকে ক্যাসিনোর প্রতি উচ্চবিত্তের প্রবল আকর্ষণ অপরদিকে তার ক্ষতিকারক দিকগুলো উপলব্ধি করে মধ্যবিত্তের দূরে থাকা। মূলত ক্যাসিনো হয়ে দাঁড়িয়েছে শহরে উচ্চবিত্তের বিনোদনের বা অর্থ ওড়ানোর প্রতীকস্বরূপ। সেখানে পোস্টটি নিঃসন্দেহে প্রাসঙ্গিক। তবে এলিট ক্লাস অবশ্য এতো সহজেই পিছপা হবে না।
অন্যদিকে বেচারা ছমির উদ্দিন। যাহোক কিছু টাকা সে পেয়েছিল কিন্তু ভাগ্য তার সহায় হলো না। ফলে যা হবার সেটাই হলো।
যেহেতু ছমির উদ্দিন শিক্ষিত এবং বর্তমানে নিদারুণ অর্থ কষ্টের সন্মুখীন। জীবন যেভাবেই চলুক কিন্তু বিষয়টা মাইকেল মধুসূদন দত্তের মতোই লাগলো। যাইহোক ছমীর উদ্দিনের দ্রুত ভাগ্য পরিবর্তনের কামনা করছি।

শুভকামনা প্রিয় লতিফ ভাইকে।



০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৪১

বলেছেন: ক্যাসিনো হয়ে দাঁড়িয়েছে শহরে উচ্চবিত্তের বিনোদনের বা অর্থ ওড়ানোর প্রতীকস্বরূপ
- মূলত কাসিনো খেলাটা এলিট শ্রেণীর লোকের হ'লেও সমাজের সবক্ষেত্রে এর প্রভাব বিরাজমান।।

গরীব আরো গরীব হবে এতে কোন সন্দেহ নেই।।

ছমীররা কখনো বীর হয় না এটাই বুঝি নিয়তি।।

ভালো থাকুন।।

৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৪৭

মা.হাসান বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই একটি সময়োপযোগি লেখার জন্য ধন্যবাদ (যদিও বলবো ক্যাসিনো লাভাররা এই নিষিদ্ধ সাইটে আসবে না)।
কলেজের ছাত্র থাকা অবস্থায় এক বন্ধু বলেছিল তার এলাকায় পাঁচ পয়সা বোর্ডের জুয়া খেলা হয় (ইনিশিয়াল বেট পাঁচ পয়সা থেকে শুরু) এবং এই জুয়ার আড্ডার পাশে এক দলিল লেখক তার অফিস করে রেখেছে, পাঁচ পয়সা বোর্ডের খেলায়ও মানুষ সে সময় জমি বিক্রি করে দিতো।
জুয়ার টাকা সাধারনত থাকে না।
নিচের লিংকটি দেখতে পারেন:
https://www.cleveland.com/business/2016/01/why_do_70_percent_of_lottery_w.html

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৪৬

বলেছেন: স্যার,

আশাকরি ভালো আছেন।।
আপনার কাছ থেকে পাঁচ পয়সার কাহিনি জানা হলো - ভাবছি এই পাঁচ পয়সার প্যাচ পড়ে কেউ স্ত্রী হারিয়েছে কি না কে জানে??


আমাদের এলাকায় আবার তাসের আড্ডা হতো সেখানে বেটিং চলতো - এখন কি সেদিন আছে আধুনিক যুগে অনলাইনে চলছে তাসের হিটিং...

লিংকটাকা শেয়ার করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।।

৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমরা ৫ জন ঘনিষ্ট মানুষ কার্ড খেলি অনেক আগের থেকে; ২/৩ বছর আগে, আরো ৩ জন যোগ দেন, এরা 'বড় কল' দিয়ে হেরে যান প্রায়ই, কিন্তু খেলার বোরোটা বাজায়; সমাধান হিসেবে, আমি খেলায় টাকা যোগ করলাম, এখন সবকিছু কন্ট্রোলে; কিন্তু ২ জন খেলেন না, উনারা খেলার সময় আমাদের সাথে আড্ডা দেন, উনাদের বক্তব্য, আমাদের খেলেটা জুয়ায় পরিণত হয়েছে।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৫২

বলেছেন: টাকার লেনদেন জড়িত থাকলে সেটা জুয়ায় পরিণত হয় - টাকা ছাড়া কি অন্য কোন উপায়ে কন্ট্রোল করা যায় না???

৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মন্দ পথে উপার্জন কোনোদিনও টিকে না টিকবে না।
ভালো লাগলো লেখা

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৬

বলেছেন: মন্দ জিনিসে অন্ধ না হওয়াই উত্তম।।।


সময় নিয়ে পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।।।


ভালো থাকুন।।

৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে আমি স্বিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি এবং বুঝে ফেলেছি- সুখের থেকে সস্তিতে ভালো।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৭

বলেছেন: আপনিই সুখী মানুষ।।।

সাময়িক সুখের থেকে মানসিক সস্তিতে থাকাটা ভালো।


আপনার মঙ্গল কামনা করছি।।


ভালো থাকুন।।

৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জুয়ার আবার জৌলুস । মদ ও জুয়া পরিত্যজ্য । :)

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১০

বলেছেন: বিশেষ কারণে জুয়ার জৌলুস আছে সেটা আপনার মতো কবি প্রাণ বুঝবেনা তাইতো আপনার জীবন সুন্দর।।

ভালো থাকুন।।

৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
হায়রে জীবন!

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২

বলেছেন: কারো কারো হিসাবে গড়মিল হয়ে যায়।।
জীবন সুন্দর হোক।।।

শুভকামনা রইল

১০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৪

নীল আকাশ বলেছেন: জুয়া ইসলামে পুরোপুরি নিষিদ্ধ। কারণ এটা ব্যক্তি।কিংবা সমাজ সবার জন্যই ক্ষতিকর।
জুয়া খেলে কত লোক নিঃস্ব হয়ে গেছে!

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২৭

বলেছেন: নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি মানুষের লোভ বেশি আর তাতে ক্ষতিও বেশি।।

প্রাক ইসলামি যুগেও জুয়া, মদ, নারী সঙ্গ, বাজী ম্যাজিক এগুলো ছিলো এখনো আছে আর ভবিষ্যতে থাকবে।।।


আল্লাহ সকলের মঙ্গল করুন।।

১১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: শেষের গল্পটি হৃদয় বিদারক জনাব ছমীর উদ্দিনের জন্য কিছুই করার নেই - তিনি শেষ।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২৮

বলেছেন: কত শত ছমীর এভাবেই নষ্ট হয়ে চলছে কে জানে।।



ভালো থাকুন।।

১২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৩

মাহের ইসলাম বলেছেন: হারাম জিনিস কখনোই মঙ্গলজনক হতে পারে না।

হারাম উপার্জন করে ইবাদত করে লাভ নেই।

শুভ কামনা রইল। ভালো থাকবেন।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২৯

বলেছেন: হারাম উপার্জন করে ইবাদত করে লাভ নেই- ক্যাসিনো ব্যবসায়ীরা হজ্জে গিয়ে তাদের ফলোয়ারকে দেখায় আমরাও ইসলামের পক্ষে।।।




আল্লাহ সকলের মঙ্গল করুন।।।

১৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩৭

আরোগ্য বলেছেন: অনলাইন কাসিনোর মূলহোতা সেলিম প্রধান আমাদের দুঃসম্পর্কের আত্মীয়। তাদের বাড়িঘর ও সদস্যদের চালচলন কি আর বলবো। এখন দেখি কিভাবে মুখ দেখায়।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩০

বলেছেন: মূল হোতা দিয়ে কি হবে - ওরা মুলা ঢুকায়ে দেয় আর আকামের দল সেই মেলায় ঝুলে।।।

আল্লাহ সকলের মঙ্গল করুন।।।


ভালো থাকুন।।।

১৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩০

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: কল ব্রিজ টাইমপাসের জন্য আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলেও খেলি। কিন্তু টাকার ব্যাপারটা থাকে না।

বিনা পরিশ্রমে সহজে পাওয়া টাকা কাজে লাগে না।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩৯

বলেছেন: আমরাও একসময় ব্রীজ, ২৯ খেলতাম কিন্তু টাকার চিন্তা মাথায় আসে নি --- প্রজন্ম পাকনা হচ্ছে বুঝতে হবে।।।
সহজ পাওয়া কোন জিনিসই সহজ সমাধান হয়ে আসে না।।


পাঠ প্রতিক্রিয়ায় ধন্যবাদ রইলো।।।

১৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৫৮

রাকু হাসান বলেছেন:

ল বলেছেন: সুন্দর পোস্টের জন্য অশেষ ধন্যবাদ জনাব,
প্রিয়তে তুলে রাখলাম।।
------------ভাইয়া সরি ভুলে তোমার মন্তব্যের উত্তর দিই ............... :( :(

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৩৭

বলেছেন:
কোন সমস্যা নেই

ভুলই হতে পারে ..

ধন্যবাদ

১৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৪৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: 'জুয়া', 'বাজী', 'লটারী' ইত্যাদি বিভিন্ন নামে বিভিন্নভাবে সবখানেই বিদ্যমান। জীবনে কোনদিন এর কোনটাতেই অংশ নেয় নাই.....এমন মানুষ খুজে পাওয়া কঠিন ব্যাপার। আমাদের দেশে তো শেয়ার মার্কেটও একধরনের জুয়া-ই!

নিয়ন্ত্রণ বা সহনীয় মাত্রায় থাকলে এটা ততটা ক্ষতিকর না। তবে, কেউ যদি মাত্রাজ্ঞান হারিয়ে ফেলে, তখন যেটা ঘটে, সেটার জন্য সারাজীবনই পস্তাতে হয়।

এই ইংল্যান্ডেই আমার দেখা একজন মানুষ আছে। সে জুয়া খেলে তার পুরোটা ছাত্রজীবনের খরচ উঠিয়েছে। পাশ করার পর এখন আর জুয়া খেলে না। চাকুরী, সংসার নিয়েই সুখী। তবে, এমন মানুষ পাওয়া খুবই কঠিন। কন্ট্রোল ইজ দ্য কী! সমস্যা হলো, এটা কোন জুয়ারীরই মনে থাকে না। ;)

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২১

বলেছেন: কন্ট্রোল ইজ দ্য কী! - আপনি আসলেই একটা জিনিয়াস....
জুয়া খেলে পুরা ছাত্রজীবনের খরচ যুগিয়েছে এমন পুলকে তো অস্কার দেওয়া উচিৎ।।

আমি এ জীবনে কোন জুয়ারিকে লাভবান হতে দেখিনি -।।।

বরাবরের মতো বিদগ্ধ মন্তব্য করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।।

১৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সময়োপযোগী প্রসঙ্গিক পোষ্টে ভাল লাগা।

নোটেতো সব বলেই দিয়ৈছেন :)

আল্লাহ তোমাদের জন্য হারাম করেছেন মদ ও জুয়া!

আহা ১৪৪০ বছর আগের সত্য মানুষ এখনো বুঝতে পারছেনা। কিসে তাদের কল্যান আর কিসে অকল্যান!
মানুষ যদি বুঝতো!

+++

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:১২

বলেছেন: কবি ভায়া ...…
নোটেগুলি ভালো লাগায় অশেষ ধন্যবাদ।।

মানুষ যদি বুঝতো! ----আফসোস .................
আল্লাহ সকলের মঙ্গল করুন -----আমীন



১৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৪১

মুক্তা নীল বলেছেন:
ল'ভাই ,
এবার আপনিও অনেকদিন পরে দিলেন নোটবুক। আপনার এই বাস্তব অভিজ্ঞতা পড়তে আমার খুব ভালো লাগে। এই বিষয়টা নিয়ে একটি কথা না বললেই নয় , জীবনে যা ঝড়ের বেগে
যা আসে, তা ঝড়ের বেগেই হারিয়ে যায় ।
আর সেখানে অন্যায় অসৎ হলে তো কোন কথাই নেই ।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৪৫

বলেছেন: জীবনে যা ঝড়ের বেগেযা আসে, তা ঝড়ের বেগেই হারিয়ে যায়, আর সেখানে অন্যায় অসৎ হলে তো কোন কথাই নেই ।



মানুষ যদি বুঝতো! ----আফসোস .................

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.