নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সামু বিশ্বজুড়ে সুবিশাল বাংলা পরিধি

.....Rest on one's oars

ম েনা েন শ দাস

আপনার যদি সামুতে জেনারেল অথবা সেইভ নিক থাকে - তাহলে অবশ্যই আপনি থাকতে পারবেন পৃথিবীর সবচাইতে বড় বাংলা ভাষাভাষীদের কেন্দ্র বিন্দুতে ।

ম েনা েন শ দাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তাগাছায় বেড়েছে মৃৎশিল্পের কদর

২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২৯

ছবি মনোনেশ দাস, ২২ অক্টোবর , বুধবার : মুক্তাগাছায় বেড়েছে মৃৎশিল্পের কদর মুক্তাগাছায় মৃৎশিল্পী পালদের মাঝে দিখা দিয়েছে আশার আলো।মাটির হাঁড়ি-পাতিলের চাহিদা ও কদর বেড়েছে। এ শিল্পে লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। তৈরী হচ্ছে ডিসকো পাতিল রেল ও সড়কপথে যাচ্ছে ঢাকা , চট্রগ্রাম,টাঙ্গাইল,জামালপুর,নেত্রকোনা,শেরপুর,সিলেট জেলার বিভিন্ন অঞ্চেেল।এই অঞ্চলে মৃৎশিল্পের জন্য খ্যাত বাশাটি,তারাটি,ঈশ্বরগ্রাম,দুল্লা,দাওগাও,কুমারগাতা,ঘোগা,কাশিমপুর,খেরুয়াজানী,নালিখালি,পিয়ারপুর এলাকার বিভিন্নগ্রাম।কথা হয় এসব গ্রামের পাল পরিবারের সাথে। তারা জানান, বছর দশেক হলো , তাদের ব্যাবসার পালে হাওয়া লেগেছে, ফিরে পেয়েছে তাদের প্রায় হারানো বাপ দাদার ব্যবসা।তাদের তৈরী পণ্যের দাম ও কদর বেড়েছে। প্রতিদিন পাইকাররা আসঠে উপরোক্ত অঞ্চল থেকে। আধুনিক মডেলের হাঁড়ি-পাতিল যায় ট্রেন,ট্রাক ও নৌকা-লঞ্চে।গাজীপুরের পাইকার হামিদ মিয়া জানান, তাদের এলাকায় গরীব ও মাঝারি আয়ের গ্রামের লোকজনের মধ্যে মাটির হাঁড়ি পাতিলের আগে থেকেই চাহিদা রয়েছে। যোগাযোগ ভালো হওয়ায় এ আধুনিক জাতের মাটির তৈজসপত্রের চাহিদা বেড়েছে।দাম এখানেও বেশি । আগের প্রতি ২শ”পিস মাল এখন ২/৩ টাকার স্থলে ১/দেড় হাজার টাকায় খরিদ করতে হয়। এলাকায়ও বিক্রি হয় চড়া দামে।এছাড়া ডিসকো জাতের পাতিল ও তৈজসপত্র প্রতি ১শ” পিস আড়াই হাজার টাকায় পাইকারী বিক্রি হচ্ছে।কথা হলো বনবাংলা গ্রামের সন্তোষ,হরিপদ পালের সাথে । নিজে জিনিস তৈরী করেন ও গ্রাম এবং হাট-বাজাওে বিক্রি করেন।তারা জানান, এখন আর আমাদের হাটে বা গ্রামে ঘুরে মাল বিক্রি করতে হয় না , দূর-দূরান্ত থেকে পাইকার এসে জিনিস নিয়ে যায়।এখন আর চাহিদামতো মাল সরবরাহ দেয়া যায় না।অথচ ১০ বছর আগে সপ্তাহে ২/১ জন পাইকার পাওয়া যেত না । বড় দুর্দিন ছিল আমাদের। রাস্তাঘাটই আমাদেও ভাগ্য বদলে দিয়েছে। কুমার/পালরা জানান, বর্তমানে এ শিল্পের সমস্যা হলো রং ও জ্বালানী সংকট। এ শিল্পের রং বলতে এক ধরনের মাটি, যা আমদানী করতে হয় অন্য অঞ্চল থেকে ।অত্রাঞ্চলে পাওয়া যায় না ।আগের দিনে রং কিনতে তেমন পয়রসা লাগতো না । এখন তা ৮০/৯০টাকা দরে কিনতে হয়।এক্ষেত্রে যাতায়াত খরচ লেগে যায়।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.