নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাসিনা আমলে শিশু রাসেলকে নিয়ে রিসার্চের অন্ত ছিল না। অবুঝ এ বালককে নিয়ে দেশের প্রথম কাতারের সাহিত্যিক-সাংবাদিকবৃন্দও 'সারগর্ভ আলোচনা' করতে করতে মুখে ফেনা তুলতেন। লক্ষ্য, হাসিনার সুনজরে থাকা।
প্রাণঘাতী কোভিড চলাকালেও রাসেলকে নিয়ে আচার-অনুষ্ঠান থেমে থাকেনি। আমার এক ঘনিষ্ঠ এমন এক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম কোভিড'কালে এ ধরণের অপ্রয়োজনীয় অনুষ্ঠান বর্জন করা যায় কিনা।
উত্তরে তিনি বলেছিলেন, 'এমন সাহসী প্রশ্ন উত্থাপন করার মতো কোন মুরোদওয়ালা লেখক-সাংবাদিক দেশে এখন নেই।'
সে সময়ে ৯ বছরের শিশু রাসেলের স্মরণে হাসিনার সুবিধাভোগীদের একজন পত্রিকায় এক নিবন্ধ লিখেছিলেন যার অংশবিশেষ নিচে দিলাম:
"আমাদের প্রয়োজন, ছোট্ট শিশু শেখ রাসেলের মানবতাবোধ, ছোট বয়সেই নেতৃত্বসুলভ আচরণ, পরোপকারী মনোভাবগুলো—আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা। এবার সেটা দল কিংবা সরকারের পক্ষ থেকেই হোক, পাঠ্যপুস্তক কিংবা অন্য কোনও মাধ্যমেই হোক, এটি গবেষণা করেই তুলে ধরার প্রয়োজনবোধ করছি।
স্টাডি করতে গিয়ে জেনেছি, সেই ছোট্ট বয়স থেকেই রাসেলের ছিল অসাধারণ নেতৃত্বসুলভ আচরণ। ঢাকায় তার তেমন কোনও খেলার সাথি ছিল না, কিন্তু যখন পরিবারের সঙ্গে টুঙ্গিপাড়ায় বেড়াতে যেতেন, সেখানে তার খেলার সাথির অভাব হতো না। রাসেল নিজেই বাচ্চাদের জড়ো করতেন, তাদের জন্য খেলনা বন্দুক বানাতেন, আর সেই বন্দুক হাতেই তাদের প্যারেড করাতেন। আসলে রাসেলের পরিবেশটাই ছিল এমন। রাসেলের খুদে ওই বাহিনীর (বন্ধু) জন্য জামা-কাপড় ঢাকা থেকেই কিনে দিতেন। প্যারেড শেষে সবার জন্য খাবারের ব্যবস্থাও করতেন। আর বড় হয়ে তুমি কী হবে—এমন প্রশ্ন কেউ করলে, রাসেল বলতো ‘আর্মি অফিসার হবো’।"
লেখকের স্টাডিমতে, একটি নয় বছরের বেবি নিজে নিজে খেলনা বন্দুক বানাতো, বন্ধুদের নিয়ে যুদ্ধের আদলে প্যারেড করতো, ওদের জন্য ঢাকা গিয়ে জামা-কাপড় কিনে আনতো, প্যারেড শেষে খাবারের ব্যবস্থা করতো .. আরো কত কী? তবে, এই চাটুকার কোথাকার কি স্টাডি করে এসব আজগুবি তথ্য পেয়েছিলেন তার কোন রেফারেন্স কিন্তু দেননি।
- তেলবাজি কোন পর্যায়ে পৌঁছেছিল ভেবে দেখুন।
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:০৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: তেলবাজি এখনও চলছে। তবে এ নিয়ে কিছু বলা যায় না।
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:১৬
নীল আকাশ বলেছেন: রাসেল ছিল একটা আস্ত বেয়াদপ। সিনিয়র আর্মি অফিসারদের ওকে স্যালুট দিতে বলতো। এটা নিয়ে প্রচুর ঝামেলা হয়েছে। শেখ মুজিব পর্যন্ত বিচার গিয়েছিল, কিন্তু মুজিব কোনো বিচার করেননি বরং উলটো সিনিয়র আর্মি অফিসার স্যালুট দিতে বলতেন। এইজন্য রাসেলের প্রতি আর্মির ক্ষোভ ছিল মারাত্মক। সাধে মেরেছে একে? মুজিব পরিবারের আরেকটা কুলাঙ্গার এটা। বড় হলে এটা কী হতো ভাবুন!
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশের মতো দেশে বেচে থাকতে হলে তেলবাজি করতে হয়। অন্য কোনো উপায় নাই।
৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:০২
নতুন বলেছেন: নীল আকাশ বলেছেন: রাসেল ছিল একটা আস্ত বেয়াদপ। সিনিয়র আর্মি অফিসারদের ওকে স্যালুট দিতে বলতো। এটা নিয়ে প্রচুর ঝামেলা হয়েছে। শেখ মুজিব পর্যন্ত বিচার গিয়েছিল, কিন্তু মুজিব কোনো বিচার করেননি বরং উলটো সিনিয়র আর্মি অফিসার স্যালুট দিতে বলতেন। এইজন্য রাসেলের প্রতি আর্মির ক্ষোভ ছিল মারাত্মক। সাধে মেরেছে একে? মুজিব পরিবারের আরেকটা কুলাঙ্গার এটা। বড় হলে এটা কী হতো ভাবুন!
ভাই এটা কোথায়ে পেয়েছেন? এটা আমি প্রথম শুনলাম যে ১০ বছরের একটা ছেলে সিনিয়র আমি অফিসারদের স্যালুট দিতে বলেছিলো?
এটা কি কারুর লেখায় এসেছে?
৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৪০
বাকপ্রবাস বলেছেন: আহা বিনোদন
৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৫২
অধীতি বলেছেন: তাদের বইগুলো যারা প্রকাশ করেছিল, সেই সব প্রকাশনীর প্রতি গভীর শোক যে, তারা কি পরিমাণ লসের সম্মুখীন হচ্ছেন এখন।
৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৬
অপু তানভীর বলেছেন: তেলবাজিতে কেউ কম ছিল না। আর সেই অতীত থেকেই শেখ পরিবার বরাবরই এই তেলবাজদেরকে পছন্দ করে আসছে । তাদের পুরস্কার দিয়েছে পেলে পুষে রেখেছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৭:৩১
কামাল১৮ বলেছেন: এতে তেলবাজির কি আছে।অনেক শিশুই এমনটি করে।সে করেছে কিনা জানিনা।কিন্তু করাটা অস্বাভাবিক কিছু না।