![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এই সাইটের সদস্য হতে চাই । আমি খুবই আগ্রহী । আমি লিখতে চাই।
হলদে পাখি
হলদে পাখি ( Black Hooded Oriol )
Name - Black Hooded Oriol
Bengali Name - হলদে পাখি / বেনেবউ / বেনেবৌ / হলুদিয়া / ইষ্টিকুটুম / কৃষ্ণ কোথা পাখি / কৃষ্ণ গোকুল / খোকা হোক
Scientific Name - Alcedo meninting
কৃষ্ণ কোথা পাখি।
হলদে পাখি বা বেনে বউ বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলংকা, মায়ানমার, ইন্দোনেশিয়া তথা ক্রান্তীয় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলিতে দেখতে পাওয়া যায়।ইংরেজিতে এই পাখিটিকে বলা হয় black hooded oriol। আবার, বাংলাদেশে এই পাখির আরেকটি প্রজাতি আছে , যা চৈতার বউ নামে পরিচিত। যার ইংরেজি নাম Eurasian Golden Oriole। আকার ২৫সে.মি।গাঢ় হলদে শরীর।চোখ লাল, মাথা,গলা,লেজ ও ডানার কিছু পালক কালো বর্ণের ঠোট হালকা লাল। মেয়ে পাখি আর ছেলে পাখি দেখতে প্রায় একই রকম। ডানা ও পুচ্ছে কালো রঙসহ দেহের বাকি অংশ সোনালি হলুদ রঙের চোখে স্পষ্ট কালো রেখা দেখা যায়। স্ত্রী পাখি পুরুষের তুলনায় অপেক্ষাকৃত ফ্যাকাসে ও অধিক সবুজ রঙের। এটি কর্কশ স্বরে ‘চীয়া’ বোলে ডাকে এবং ‘পীলোলো’ শব্দে শিস দেয়। কীটপতঙ্গ, ফল ও ফুলের নির্যাস আহার করে। এপ্রিল থেকে জুলাইয়ের মধ্যে বাসা বাঁধে। ২-৩টি ডিম পাড়ে। বাসার সব কাজে স্ত্রী-পুরুষ উভয়ে অংশ নেয়। দেশের উত্তর অঞ্চলে বিস্তৃত; Black–haeded Oriole, Oriolus xanthornus হলদে পাখি নামে পরিচিত। পাখিটিকে বেনেবউ বা ইষ্টিকুটুম নামেও ডাকা হয়। গাঢ় হলদে শরীর। চোখ লাল, মাথা, গলা, লেজ ও ডানার কিছু পালক কালো বর্ণের ঠোট হালকা লাল। মেয়ে পাখি আর ছেলে পাখি দেখতে প্রায় একই রকম। তবে স্ত্রীর মাথার কালো রং অপেক্ষাকৃত ফ্যাকাসে। বাচ্চাদের গায়ের রঙ একটু ফ্যাঁকাসে হয়।
মাথা ও ঘাড়ে কালো রঙের পরিবর্তে কালো কালো টানের এই পাখি কর্কশ স্বরে ‘কোয়াক’ বোল তুলে ডাকে। বনের খুব চঞ্চল প্রকৃতির পাখি । বন,বাগিচাq দেখতে পাবে।
আমার খাবার মেন্যু-কীট-পতঙ্গ,ফল-ফলাদি। হয়।
বাংলাদেশের সব অঞ্চলেই এদের বাস। বেনেবউ এক ধরনের ছন্দ নিয়ে ওড়ে। কিছুদূর ডানা ঝাঁপটিয়ে থেমে যায় , আবার ডানা ঝাঁপটিয়ে ওড়ে। এরা বিভিন্ন রকমের পোকামাকড় , ফল , ফুল ও ফুলের মধু খায়। বেনেবউ মাঝারী ও বড় আকারের বৃক্ষ জাতীয় গাছে বাসা বাঁধে।
বাংলাদেশের প্রকৃতি ও পরিবেশ বিনষ্ট হবার সাথে সাথে বেনেবউ সহ সকল প্রকার পাখি বিপন্ন। উপযুক্ত বাসস্থানের অভাবে ব্যাহত হচ্ছে বংশবৃদ্ধি। বিপন্ন হচ্ছে আমাদের প্রাণ প্রকৃতি।
মাথা, গলা ও ঊর্ধ্ব-বক্ষ, ডানা ও পুচ্ছে কালো রংসহ দেহের অবশিষ্ট অংশ উজ্জ্বল সোনালি হলুদ রঙের। ঠোঁট গোলাপি ও চোখ গাঢ লাল। স্ত্রী ও পুরুষ পাখি দেখতে একই রকম, তবে স্ত্রীর মাথার কালো রং অপেক্ষাকৃত ফ্যাকাসে। এই পাখি কর্কশ স্বরে ‘কোয়াক’ বোল তুলে ডাকে। প্রজননকাল এপ্রিল-জুলাই।
©somewhere in net ltd.