নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীতে আমাদের প্রধানত দুইটি জাতি হিসেবে পাঠিয়েছেন- নর ও নারী। কিন্তু রহস্যময় তিনিই আরো এক গোষ্ঠীকে আমাদের সাথেই এই ধরণীতে পাঠিয়েছেন, যাকে আমরা চিনি সাধারণত তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে, শুদ্ধ বাংলায় যাদেরকে বলা হয় ‘বৃহন্নলা’। এই সুন্দর পৃথিবীতে আগমনের প্রক্রিয়া- নারী, পুরুষ কিংবা এই বৃহন্নলা গোষ্ঠীর- সম্পূর্ণ একই। সেই একই মাতৃজঠর। আমাদের নারী ও পুরুষ- প্রত্যেকের যেমন বাবা-মা রয়েছেন, তেমন এই বৃহন্নলা গোষ্ঠীও কিন্তু দুটি মানুষের মাধ্যমেই এসেছেন, যারাও বাবা এবং মা।
কিন্তু অদ্ভুত লাগে! একই মহান সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি আমরা। সবাই মানুষ। কিন্তু আমাদের জীবনযাত্রা কতটাই না ভিন্ন। প্রত্যেকটি নারী ও পুরুষ সমাজে বেড়ে উঠছে, পড়াশোনা শিখছে, চাকরি-বাকরি করছে....এরপর ঘর-সংসার, সন্তান......সবই চক্রাকারে একইভাবে যুগের পর যুগ ধরে হয়ে আসছে। কিন্তু আমাদেরই মানবগোষ্ঠীর আরেকটা অংশ- বৃহন্নলাগোষ্ঠী? তারা একটা আলাদা সমাজের বাসিন্দা। তারা একটা আলাদা জীবনের স্বত্ত্বাধিকারী।
ছোট থেকেই চলতে ফিরতে এদের দেখা পাই। একটা সময় ছিল.....এদের দেখলে আমার কেমন বুকের মধ্যে ঢিপ ঢিপ করতে শুরু করত। কখন কোথায় কিভাবে পালিয়ে বাঁচব এই ভাবতে ভাবতে গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে যেত প্রায়। আবার এরা সামনে পরলে সামনে বা পেছনে ছুটে দৌড় দেওয়ারও সাহস পেতাম না। যদি উল্টোপাল্টা বলে? যদি মারে? এক প্রকার বাঘের মতো ভয় পেতাম!
এখন বড় হয়েছি। বুঝতে শিখেছি, এরা বাঘ বা বাঘের ন্যায় কিছু না। এরা আমাদের মতোই মানুষ। এদেরও আমাদের মতো একটা মন আছে। এরা যেহেতু মানুষ, তাই নিশ্চয়ই এদের মাঝেও মানবতা বোধ আছে। এদেরও আছে আমাদের মতোই সুখ-দুঃখবোধ, ভালোলাগা-কষ্ট পাওয়ার অনুভুতি, একটু স্নেহ পাওয়ার আকাঙ্খা।
পাশের ঘরে নতুন ভাগ্নে এসেছে এক মাসের কিছু বেশি সময় হল। এই বৃহন্নলাগোষ্ঠী যেহেতু নতুন কোনো মানব শিশুর আগমনের সংবাদ শুনলেই চলে আসে সেই বাড়িতে, তাই খুব স্বাভাবিকভাবেই তারা গতকাল সকালে আমাদের বাসায় এসে হাজির হল। কোথায়, কিভাবে খোঁজ পেল সেটি অজানা। আমি বুঝতে পারলাম, মানুষগুলোকে আমি আর এখন বোকার মতো ভয় পাই না। নাস্তা করে বেশ স্বতঃস্ফূর্তভাবেই ঘর থেকে বেরিয়েছিলাম তাদের নাচ দেখতে। আমার ছোট ভাইয়ের জন্মের পরে তাদের নাচ দেখিয়েছিলাম লুকিয়ে লুকিয়ে (ভয়ে)। মনে পড়ে তখন তাদের বেশ আড়ম্বর ছিল। একটা অন্যরকম আমেজ ছিল। সে আমেজ দেখতে পেলাম এখন অনেকটা ফিকে হয়ে এসেছে। একটা গানে নাচল কি নাচল না....... বড় কথা সেই দিনগুলো আর খুঁজে পেলাম না কাল সকালে।
তাদের দেখতে পেয়েই আপু তার ছেলেকে নিয়ে প্রথমে ভয়ে ঘরে ঢুকে গিয়েছিলেন। তখন শুনতে পেয়েছিলাম তারা বেশকয়েকবারই বলছেন, ‘আমাগো দেইখা ভয় পাইলি? দুয়ার দিলি? এইডা একটা কাম করলি ছেমড়ি? হ্যাঁ? আমরা কি তোগো্ মতন মার প্যাটের তন আহি নাই? আল্লায় আমাগো মা হওয়ার ক্ষমতা দেয় নাই, হের লিগা কি আমাগো কেউ জন্ম দেয় নাই?’
একবার না, তারা বেশ কয়েকবারই এই কথাগুলো বলেছিল। আমার কানে এসে বারবার জানান দিচ্ছিল আর কেমন যেন বুকের মধ্যে বিধছিল। চরম সত্য কথা। এরা আমাদের মতোই মানুষ। আমরা এই পৃথিবীতে যেভাবে এসেছি, তারাও ঠিক সেভাবেই এসেছে। তাহলে কেন তাদের জীবনধারা আর আমাদের জীবনধারা আলাদা ? কেন তাদের বাবা মাও আমাদের মতো করেই তাদেরও বুকের মধ্যে আগলে রাখেন না? লেখাপড়া শেখান না? কেন তাদের আলাদা জীবন যাপনে পাঠিয়ে দেন?
একবার শুনেছিলাম, এখন না কি অনেক বৃহন্নলাই লেখাপড়া শিখে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে আমাদের মতোই স্বাভাবিক জীবন যাপন করছে। এই চিত্রটা কি একজন, দুইজন বা কয়েকজন বৃহন্নলার জীবনের চিত্র না হয়ে সকল বৃহন্নলার জীবনের চিত্র হতে পারে না? তারা কি আমাদের মতোই তাদের বাবা-মায়ের কাছে থাকতে পারে না? তাদের বাবা-মায়েরা কি পারে না, তাদেরকেও নিজেদের বুকে আগলে রাখতে? মানব জাতির তিনটি ভাগ- নর, নারী, বৃহন্নলা...........এই ভাবে কি ভাবা যায় না? আমরা কি পারি না তাদেরকে আমাদের মতোই স্বাভাবিক মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে???.........
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৪
মৌরি হক দোলা বলেছেন: জ্বি। আসলে আমার মনে হয় আমরা সবাই যদি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে পারি, তবে যদি তারা সত্যিকারের স্বীকৃতি পায়!
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দৃষ্টিভঙ্গির বদলই অনেক কিছু বদলে পারে।
তা যেমন আমাদের তেমনি তাদের এবং তাদের নিয়ে বানিজ্য করা গোষ্ঠিরও!
পোষ্টে +++
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৫
মৌরি হক দোলা বলেছেন: দৃষ্টিভঙ্গির বদলই অনেক কিছু বদলে পারে।
জ্বি, ভাইয়া। সম্পূর্ণ সহমত।
ধন্যবাদ।
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৬
নীল আকাশ বলেছেন: মৌরি,
আজকেই মনে হয় আপনার লেখা আমি প্রথম পড়লাম। ভালো টপিক নিয়ে লিখেছেন। আমাদের সমাজের খুব ট্যাবু একটা বিষয় এটা। এদের জীবন যাত্রা নিয়ে কেউ কিছু ভালো মতো বলতে পারে না। ভাসা ভাসা অনকে কিছুই এদের সম্পর্কে শুনা যায়।
শেষ অংশটা ভালোই বলেছেন, আমি আপনার সাথে একমত। যিনি বা যারা এদের এই পৃথিবীতে এনেছেন এটা তাদেরই দায়িত্ব এদের দেখা শুনা করা। তবে শুনা যায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বাবা মা অনেক অনেক চেস্টা করেন এদের জন্য। কিন্তু এরা কিছুটা বড় হয়ে যখন নিজেদের পার্থক্যটা বুঝতে পারে, তখন বাসা থেকে পালিয়ে এদের কাছে চলে যায়। আবার শুনা যায়, কোন কোন সময় অল্প বয়স্ক বাচ্চাদের ধরে জোর করে এনে (জঘন্য অপকর্ম করে) এরা নিজেরাই দল ভারি করে ভিক্ষা বা অপকর্ম করার জন্য।
আজকাল ঢাকা বা বিভিন্ন জায়গায় এর যেভাবে জোর করে টাকা পয়সা আদায় করে সেটা খুবই দু:খজনক। অনেকটা ব্ল্যাক মেইল টাইপের। বাসায় প্রায় জোর করে ঢুকে যায়। আমার বিল্ডিংয়েই এই রকম একট ঘটনা ঘটেছিল। পুলিশ ডাকলেও সাহায্য পাওয়া যায় না।
আমি মনে করি সরকার এই ব্যাপারে সদিচ্ছা এবং আগ্রহ নিয়ে এগিয়ে আসলে এদের ভালো ভাবেই পূর্ণবাসন করা সম্ভব।
চমৎকার এই বিষয় লেখার জন্য ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৬
মৌরি হক দোলা বলেছেন: ভাইয়া, প্রথমেই আমার ব্লগে স্বাগতম এবং বিস্তারিত মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা।
এদের জীবন যাত্রা নিয়ে কেউ কিছু ভালো মতো বলতে পারে না। ভাসা ভাসা অনকে কিছুই এদের সম্পর্কে শুনা যায়।
এদের জীবনযাত্রাটা আসলেই এক রহস্যে ঘেরা জগতের মতো। আসলে, সত্যি বলতে, যতদিন না আমাদের মানসিকতা পরিবর্তন হবে, ততদিন পর্যন্ত বোধ হয় না এরা এদের এই জীবন থেকে ফিরে আসতে পারবে। সবার আগে এই মানসিকতা পরিবর্তন হওয়া দরকার।
আমি মনে করি সরকার এই ব্যাপারে সদিচ্ছা এবং আগ্রহ নিয়ে এগিয়ে আসলে এদের ভালো ভাবেই পূর্ণবাসন করা সম্ভব।
সহমত, ভাইয়া।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা....
৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: দ্যা ম্যাট্রিক্স সিনেমাটা দেখেছেন? এই অতি বিখ্যাত ছবির পরিচালকদ্বয় কিন্তু ট্রান্সজেন্ডার। তাদের জননাঙ্গ ছাড়া আর কিছুই তো অপূর্ণ না, তারপরেও তারা সমাজের মূলধারায় ঢুকতে পারছে না। এটা বিশাল এক অপচয়। ওদের কাজে লাগাতে হবে।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১১
মৌরি হক দোলা বলেছেন: না, ভাইয়া। সিনেমাটা দেখা হয় নি।
আপনার মন্তব্যের সাথেও একমত। আসলেই অপচয়। বরং এদেরকে শিক্ষিত হওয়ার সুযোগ দেওয়া উচিৎ, এদের একটা স্বভাবিক জীবন ভোগের সুযোগ দেওয়া উচিৎ....
ধন্যবাদ......শুভকামনা......।
৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪২
ডার্ক ম্যান বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=oPsn1Wv3DrQ এই রিপোর্ট দেখুন
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২০
মৌরি হক দোলা বলেছেন: দেখলাম। এমন একটা রিপোর্টই মনে মনে খুঁজছিলাম। অনেক ধন্যবাদ......
৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৩
তারেক ফাহিম বলেছেন: এদেরকে পরিবার থেকে আলাদা হতে বাধ্য করে, বা সমাজে প্রচলন হয়ে আসছে।
ভালো টপিক নিয়ে লিখলেন।
যারা তাদের জন্ম দাতা, তারাইতো আগে দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাতে হবে।
পোষ্টে ভালো লাগা।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২১
মৌরি হক দোলা বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই।
৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: ওদের জন্য আমার খুব মায়া হয়।
ঈশ্বর ওদের নিয়ে কেন এমন রসিকতা করেন? ওদের পাপ টা কি?
সরকারের উচিত ওদের জন্য কিছু করা।
ওরা কোনো কাজ পায় না। তার ওরা রাস্তায় রাস্তায় চেয়ে খায়।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৪
মৌরি হক দোলা বলেছেন: ওরা কোনো কাজ পায় না। তার ওরা রাস্তায় রাস্তায় চেয়ে খায়।
হ্যাঁ, ভাইয়া। এদের কোনো কাজের ব্যবস্থা করা সম্ভব হলে এরা নিশ্চয়ই আর এভাবে টাকা যোগাবে না........!
ধন্যবাদ......
৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমাদের সমাজ থেকেই আমরা ওদের দিকে আলাদা দৃষ্টিভঙ্গীতে তাকানো শিখি।
সরকারেরই উচিত এই জনগোষ্ঠির জন্য আলাদা করে কিছু করা।
ভাল একটি বিষয়ে লিখেছেন।ধন্যবাদ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩০
মৌরি হক দোলা বলেছেন: যারা এ জগতে ঢুকে গিয়েছে তাদের জন্য অবশ্যই আলাদা কিছু করা উচিৎ। সাথে সাথে আমাদেরও দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করা অবশ্য কর্তব্য। আমরা যদি এখন পরিবর্তন করতে পারি, তবে অন্তত সামনে যারা আসবে তারাও তাদের স্বাভাবিকভাবেই ট্রিট করতে শিখবে। আর উপরওয়ালা যেমন এই পৃথিবীতে তাঁর সৃষ্টি হিসেবে আরো নারী-পুরুষ পাঠাবেন, তেমন নিশ্চয়ই বৃহন্নলা হিসেবেও হয়তো আরো অনেকেই আসবে! তারা অন্তত তো স্বাভাবিক জীবন পেতে পারবে, সম্মানসহ বাঁচতে পারবে। তাই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন শুরু হোক আমাদের দিয়েই
অনেক ধন্যবাদ, ভাইয়া...শুভকামনা.....
৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৪
ল বলেছেন: এদের বিবাহিত জীবনকে নিয়ে কি কোন ভাবনা আছে???
সম সেক্স বিয়ে কি সমাজ মেনে নেবে??
এগুলো আইন কি বলে, কোন দেশে তাদের কেমন স্বীকৃতি এগুলো বিশদ আলোচনা করলে ভালো হতো।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৬
মৌরি হক দোলা বলেছেন: ভাইয়া, এদের জীবনযাত্রা নিয়ে আমি অন্তত খুব কমই জানি। আইনের বিষয়টাতেও আমার জানার পরিধিটা সীমিত। তাই আলোচনা করাটা আমার পক্ষে দুষ্কর। তবে আশা রাখি, আমাদের সহ-ব্লগারদের মধ্যে কেউ না কেউ অবশ্যই কিছু জানে। আর আমরা এই কমেন্টগুলোর মধ্য থেকেই অনেক তথ্য পেতে পারব আশা রাখি আর ইতোমধ্যে হয়তো আমরা কিছু পেয়েছিও। আমার এই পোস্টটা দেওয়ার পেছনে এও এক কারণ অবশ্য, আলোচনার মাধ্যমে যেটুকুনি জানতে পারা যায়।
অনেক ধন্যবাদ.......শুভকামনা.......
১০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২৩
নতুন বলেছেন: এটা আমাদের সমাজের সৃস্ট সমস্যা....
এরা আমাদের মতন জীবন জাপন করতে পারেনা বলেই এমন চাদাবাজী করে ....
এরা সাভাবিক মানুষের মতন কাজ করতে পারলে কখনোই এমন ভিক্ষা আর চাদাবাজী করবেনা।
আমাদের সমাজের মূখ্যতাই এই সমস্যা সৃস্টি করেছে।
বিদেশে আপনার বুঝতে সময় লাগবে যে এরা সাধারন মানুষের সাথে কাজ করছে এবং সমাজ তাদের বাকা চোখে দেখেনা। তারা তাদের মতন জীবন জাপন করে।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯
মৌরি হক দোলা বলেছেন: জ্বি, ভাইয়া। এদের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির বদলই পারে এদের একটা স্বাভাবিক জীবন দিতে।
অনেক ধন্যবাদ......শুভেচ্ছা......
১১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভালো পোস্ট....
মানুষ মানুষই....
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০
মৌরি হক দোলা বলেছেন: মানুষ মানুষই....
ঠিক ভাইয়া।
অনেক ধন্যবাদ.......শুভেচ্ছা.....
১২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: উপরে অলরেডি আমার কথা বলা হয়ে গেছে। দেশে কতকিছুর সমাধান যে বাকি তার ইয়ত্তা আছে বলে দেখছি না। তাই এই সিমেল জেন্ডার নিয়ে ভাবার মত সময় সরকারের কি আছে?
দু-একটা এনজিও এদের নিয়ে নাম-মাত্র কাজ করে। কিন্তু তাদেরও অধিকার আছে বাঁচার, তাদের জিবনেরও সমান মুল্য আছে, এটা স্বিকার করতে আমাদের আরো কয়েক যুগ লাগবে!
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৫
মৌরি হক দোলা বলেছেন: দেশে কতকিছুর সমাধান যে বাকি তার ইয়ত্তা আছে বলে দেখছি না। তাই এই সিমেল জেন্ডার নিয়ে ভাবার মত সময় সরকারের কি আছে?
এটা অবশ্যই কোনো ঐচ্ছিক বিষয় না। উনারাও যেহেতু মানুষ, অবশ্যই আমাদেরকে, সরকারকে উনাদের কথাও ভাবতে হবে।
কিন্তু তাদেরও অধিকার আছে বাঁচার, তাদের জিবনেরও সমান মুল্য আছে, এটা স্বিকার করতে আমাদের আরো কয়েক যুগ লাগবে!
জ্বি। আর এটিই সবচেয়ে দুঃখজনক। তবুও আশা রাখি একদিন সেদিনটি আসবে.....
অনেক ধন্যবাদ......শুভকামনা.....
১৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা্ই ভালো জানেন। এটুকু বলতে পারি শুধু কষ্ট অনুভব করি মনে।।।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৯
মৌরি হক দোলা বলেছেন: জ্বি
১৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বৃহ্নন্নলা'রা সমাজের অংশ এটা যে আলাদা করে বলতে হচ্ছে- এটাই আমাদের অপারগতা এটাই আমাদের নিচতা।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০০
মৌরি হক দোলা বলেছেন: সেটাই.....
১৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ইউরোপ আমেরিকায় প্রচুর ট্রান্সজেন্ডার রয়েছে। বাট সমাজ এদের আলাদা চোখে দেখেনা।
আমাদের দেশেও অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে।
লক্ষ্য করলে দেখা যায়, এই শ্রেণী যে পেশায় আছে তা অত্যাধিক লাভজনক হওয়ায় তারা নিজেরাই মুল ধারায় আসতে চাইছে না।
'লাভ জনক' বলছি এই কারনে, প্রায়শ পত্র পত্রিকায় দেখা যায়, ইন্ডিয়া থেকে অনেক পুরুষ অপারেশন করে হিজড়া সেজে তাদের দলে মিশে যায়।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৩
মৌরি হক দোলা বলেছেন: লাভ জনক' বলছি এই কারনে, প্রায়শ পত্র পত্রিকায় দেখা যায়, ইন্ডিয়া থেকে অনেক পুরুষ অপারেশন করে হিজড়া সেজে তাদের দলে মিশে যায়।
বিষয়টি দু:খজনক। কবে যে এই অবস্থার পরিবর্তন হবে ওপরওয়ালাই জানেন।
১৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৮
কালীদাস বলেছেন: আমি ভোরে যখন ইউনিভার্সিটিতে যাই, মাঝে মাঝে বাসে (পাবলিক ট্রান্সপোর্ট) একজনকে দেখি। নিজের মত চলছে ফিরছে, রাষ্ট্র তার অধিকার নিশ্চিত করেছে।
বাংলাদেশে কি অবস্হা এ পারপাস? সব জবে কি থার্ড জেন্ডারকে এলাও করার সুযোগ রাখা হয়েছে? যতদূর জানি, "না"!
সমাজ থেকে এদের বিচ্ছিন্ন হবার জন্য এদের নিজেদেরও দায় আছে। আমি যখন ছোট ছিলাম, তখনও এরা দল বেঁধে চলত কিন্তু মানুষের কাছে হাত পাতলে মানুষ নিঃসংকোচেই টাকা দিয়ে দিত তখন। বিগত ১০/১৫ বছর যাবত এদের বিহেভে ব্যাপক চেন্জ দেখছি, এরা যথেষ্ট এগ্রেসিভ হয়ে উঠছে, অনেক ক্ষেত্রে কোন কারণ ছাড়াই। ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল বা সাইকোলজিকালি হ্যারেজ করাটা এদের জন্য লোয়েস্ট এখন। মাঝে মাঝে নিজেই দেখি দোকানগুলোতে চাঁদাবাজি করতে; থ্রেট দেবার সময় যে বডি ল্যাংগুয়েজ দেখি এটাকে নর্মাল বিহেভ বলার কোন সুযোগ নেই।
গ্যাপ খালি বিদ্যমান সিসটেমের জন্য না, এদেরও মানসিকতার পরিবর্তন দরকার।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৬
মৌরি হক দোলা বলেছেন: আশা করি, সামনে এমন এক দিন আসবে যেদিন এই অবস্থার পরিবর্তন হবে, পরিবর্তন হবে সকলের মানসিকতার।
১৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:১৬
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: তৃতীয় লিঙ্গের শুদ্ধ বাংলা বৃহন্নলা নয়, অন্তত অভিধানে এ অর্থে শব্দটি সংযুক্ত হয়নি এখনও। শব্দটির একটি পৌরাণিক প্রেক্ষাপট রয়েছে এবং ত্বতীয় লিঙ্গের সমার্থক হিসেবে ভবিষ্যতে ভালোই মানাবে, ব্যাপক প্রচলন ঘটলে।
তৃতীয় লিঙ্গের প্রতি আমাদের সমাজের বিরূপ ধারণা সবিশেষ কোনো ঘটনা নয়, বরং আমাদের সমাজে বিভিন্নভাবে যে কুসংস্কার ও বিভাজন বিদ্যমান -- যে মতবাদে, রাজনীতিতে, ধনসম্পদে আমার মতো না সে নীচ -- এর একটি নিদর্শনমাত্র। প্রতিনিয়ত আত্মসচেতন না হলে মানুষ বিভাজন দূর করতে পারে না। এটি পুরোপুরি শিক্ষারও ব্যাপার নয়, বরং প্রতি মুহূর্তে নিজ কর্মের মূল্যায়ন থেকেই উপলব্ধিটি আসতে পারে।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৯
মৌরি হক দোলা বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ........
১৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮
ম্যাড ফর সামু বলেছেন: কারও জন্মের জন্য সে নিজে কোনভাবেই দায়ী নয়, বরং ব্যাপকভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় অনেক ক্ষেত্রে বাবা-মা বা পরিবেশ অথবা অন্যকোন কিছু এদের জন্মের কারণ। আর যে কারণেই তাদের এ অবস্থা হয়ে থাকুক তার জন্য কোনভাবেই আল্লাহ রাব্বুল আলামিন দায়ী নন। কোন একটি সুরার কোন একটি আয়াতের অর্থ এমন, আল্লাহ তোমাদের মঙ্গল করেন কিন্তু তোমরা নিজেরাই তোমাদের দূর্ভাগ্যের জন্ম দাও।
তাদের এমন হওয়ার কারণটা যাই হোক মোট কথা তাদের দেহবৈশিষ্ট স্বাভাবিক না হওয়ায় আর দীর্ঘদিন ধরে সমাজ ব্যবস্থা তাদের আলাদা করে রাখায় ধীরে ধীরে তারা নিজেরাই একটা আলাদা সমাজ গঠন করে ফেলতে বাধ্য হয়। আর যেহেতু তাদের স্বাভাবিক কোন কাজ-কর্মে কেউ নিয়োগ দেয় না বা করতে দেয় না, তখন তো সামনে একটা উপায়ই খোলা থাকে যা তারা করে বেড়ায়। জীবনের অন্যান্য চাহিদা তাদের না থাকলেও পেটের চাহিদা, লজ্জা নিবারণের চাহিদা, বাসস্থানের অধিকার এসব তো অবশ্যই দরকার। তা যখন কেউ স্বাভাবিক কর্ম করে অর্জন করতে বাধাগ্রস্থ হয়ে যায় তখন কি আর কিছু করার থাকে।
তবে সমাজ বা রাষ্ট্রের অবশ্যই তাদের জন্য কিছু করার একটা দায়িত্ব থেকে যায়। এখন রাষ্ট্র কিছু কিছু ক্ষেত্রে স্বাভাবিক মানুষদের মৌলিক চাহিদাগুলোই মেটাতে পারে না বা চায় না, আর তারা তো সমাজের বৃহৎ অংশের তুলণায় হাতে গোনা কয়েকজন।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৬
মৌরি হক দোলা বলেছেন: আপু, সৃষ্টিকর্তা যে কত ধরনের মানুষ এই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন! মাঝে মাঝে মনে হয় তাঁর এই কাজের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র এই পৃথিবীতে বৈচিত্র্য সৃষ্টি করা!
উনাদের এই অবস্থা দেখলে কেন যেন শুধু কষ্টই অনুভূত হয়! মনে হয়, শুধু যদি সমাজে এদের মানুষ হিসেবে স্বাভাবিক মর্যাদাটা প্রতিষ্ঠিত করা যেত!
বিস্তারিত মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, আপু......শুভকামনা......
১৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২
ফেনা বলেছেন: লা জবাব। আলাদা করে কিছু বলার সাহস হল না।
অনেক ভাল লাগা।
আপনার এই লেখাটি জানাও ডট কম এ দিবার অনুমতি চাইছি। জানাবেন।
শুভকামনা।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫২
মৌরি হক দোলা বলেছেন:
লজ্জা দেবেন না ভাইয়া।
আপনার এই লেখাটি জানাও ডট কম এ দিবার অনুমতি চাইছি। জানাবেন।
আপনারা এইভাবে উৎসাহ দেন বলেই আমার চলার পথ এত সহজ মনে হয়। অনুমতি চেয়ে লজ্জা দেবেন না, ভাইয়া। যদি আমাকে সুযোগটা দেওয়া হয় তবে আমি কৃতজ্ঞ থাকব
অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা.......
২০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫১
ম্যাড ফর সামু বলেছেন: দোলাপু- আপনি আমাকে আপু বলে সম্বোধন করেছেন, প্রথমে না বুঝলেও পরে আমার পোষ্টে একজনের কমেন্ট পড়ে জানলাম সামুপাগলা০০৭ নামে আরো একটি আইডি রয়েছে, যা আপনার অনুমিত আপু'র হয়তো। আমি একজন জলজ্যান্ত বেটাছেলে...... নাহ্ আইডিটা নিয়ে মনে হয় ভুল করলাম.... কি করি এখন...।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৯
মৌরি হক দোলা বলেছেন: ভাইয়া, আমি বিষয়টি পরে লক্ষ্য করেছি
দুঃখিত।
যাই হোক, ব্লগে স্বাগতম। লিখতে থাকুন মন খুলে... আশা করি শীঘ্রই প্রথম পাতায় আপনার লেখাও দেখতে পাব
অনেক অনেক শুভকামনা....
২১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৯
ফেনা বলেছেন: বৃহন্নলা-কথন
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৭
মৌরি হক দোলা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, ভাইয়া....
২২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৩
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বৃহন্নলা বলতে বোধ হয় 'ইন্টারসেক্স কন্ডিশন' বোঝায়, ট্রান্সজেন্ডার নয় - নাকি উল্টোটাই ? নিচের লিংকটিতে এই দুটোর মধ্যে পার্থক্য বর্ণনা করা হয়েছে:
Difference between being transgender/transsexual and having an intersex condition?
খুব চমৎকার এবং সময়োপযোগী একটি টপিক নিয়ে লিখার জন্য অনেক ধন্যবাদ |
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫১
মৌরি হক দোলা বলেছেন: খুব জরুরি একটি লেখা শেয়ার করার জন্য এবং আমার লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ
শুভেচ্ছা....
২৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কেউ যেন এমন ভাগ্য নিয়ে না জন্মায়।
ঘৃণা নয় ওদের প্রতি মানবিক আচরণই কাম্য।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৪
মৌরি হক দোলা বলেছেন: জ্বি।
ধন্যবাদ....
২৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৪:০৭
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: এই তুই পিচ্চি কোনদিক দিয়ে? এত ভীষন গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিক নিয়ে কি দারূনভাবেই না লিখে গেলি! উফফ! আমি অনেকবার ভেবেছি এসব নিয়ে লিখব, কিন্তু ঠিক গুছিয়ে উঠতে পারিনি।
মানুষজনের ভয় পাবার কারণ নানা ধরণের কুসংস্কার, নিচু ও অসচেতন মন মানসিকতা, পাশাপাশি বৃহন্নলাদের আচার ব্যবহারও কিছুটা দায়ী। অতিরিক্ত মেকআপ ও অস্বাভাবিক সাজগোজ, তালি মেরে মেরে অভদ্র ও উদ্ভট ভাবে কথা বলা, টাকা দিতে না চাইলে গালি দেওয়া, নানা ধরণের অপরাধ গোষ্ঠির ও কর্মের সাথে তাদের সম্পৃক্ততা ইত্যাদি। যদিও তাদের তেমন হয়ে যাবার জন্যে সমাজব্যবস্থাই দায়ী। যে সমাজ বৃহন্নলা শিশুদের মায়ের কোলে থাকতে না দিয়ে কোন বৃহন্নলা গোষ্ঠিতে অস্বাভাবিক জীবন যাপনে অভ্যস্ত করায় সেই সমাজকে ঘৃণা! বৃহন্নলাদের পরিবারকে শক্ত হতে হবে, কোনভাবেই সন্তানকে হাতছাড়া হতে দেওয়া যাবেনা। দরকার হলে পুলিশি সহায়তা নিয়ে সন্তানকে বাঁচাতে হবে। পড়াশোনা, চাকরি করবে তারা নারী পুরুষদের মতোই। বৃহন্নলাদের জেদ ধরে থাকতে হবে, সমাজ যতবারই ছোট করার চেষ্টা করুক, হাসাহাসি করুক, তারা মাথা উঁচু করে বাঁচবেই। সমাজের ভয়ে একঘরে হয়ে থেকে, মানুষকে ভয় দেখিয়ে টাকা কামিয়ে তারা জিততে পারবেনা। লিভিং আর এক্সিস্টিং এর মধ্যে পার্থক্য আছে অনেক। বৃহন্নলারা কোনভাবে সমাজে এক্সিস্ট করছে, কিন্তু তাদেরকে বেঁচে থাকতে হবে আনন্দের সাথে। সেজন্যে সংগ্রাম করতে হবে। নারীরাও তো কতশত অধিকার সংগ্রাম করে আদায় করেছে। তাদেরকেও করতে হবে। ঘাড়তেড়া সমাজ নিজে নিজে পাল্টাবে না, একে সোজা করতে হবে।
আমি লেখাটি পড়ার সাথে সাথে লাইক দিয়েছি। অসাধারণ বিষয়বস্তু নির্বাচন করেছ। প্রাউড অফ ইউ।
ভালো থেকো।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৫
মৌরি হক দোলা বলেছেন:
আপু, আশা করি ভালো আছেন। কলেজ খুলে গেছে। মোবাইলে টাইপ করতে বোরিং লাগে। তাই লেট হল। দুঃখিত!!!
ঠিক বলেছেন, আপু। বৃহন্নলারা সমাজে Live করে না, Exist করে!
আশা রাখি, কোনো একদিন এ সমাজের চিত্র বদলে যাবে!
ধন্যবাদ। শুভকামনা...
২৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৩২
একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: সত্য একটা বিষয় নিয়ে সুন্দর আপনার উপস্থাপন । ভালো লাগল। এসব বিষয় নিয়ে সমাজের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭
মৌরি হক দোলা বলেছেন: জ্বি, তবেই এ চিত্র বদলানো সম্ভব।
অনেক ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
তারা পরিবার থেকে কোন বয়সে, কিভাবে বিচ্চিন্ন হয়ে যায়? প্রতিটি পরিবারকে বাদগ্য করার দরকার, তাদের সব সন্তানকে তারা একইভাবে গড়ে তুলবে; সমাজের উচিত এই নিয়মটি প্রতিষ্ঠা করা।