![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জামাত হল একটি ব্যাবসায়িক সিন্ডিকেট এর নাম , অনেকটা এম এল এম কোম্পানি গুলোর মত ,এনজিও ও বলা যেতে পারে । বাংলাদেশে একটি বড় এম এল এম কোম্পানি হল ডেসটিনি এবার আসুন এই এম এল এম কোম্পানির সাথে জামাত শিবির এর মিল গুলো খুঁজে দেখা যাক, ডেস্টিনি গাছ , তারপর পয়েন্ট বাড়লে টাকা পাওয়া যাবে বলে মানুষকে বোকা বানায় , একিভাবে জামাতও ধর্মকে পুঁজি করে ব্যাবসা করে ।ডেস্টিনিতে ভাল পারফর্ম করলে প্লাটিনাম , গোল্ড , ডায়মন্ড ,
পিএইসডি ইত্যাদি পোস্ট দেওয়া হয় সাথে সাথে সুযোগ সুবিধাও বাড়তে থাকে, একিভাবে জামাত শিবিরেও ভাল পারফর্ম করলে কর্মী,সাথী , রোকন ,নায়েবে আমির , আমির ইত্যাদি পদবী দেওয়া হয় ।
ডেস্টিনির লোকেরা তাদের ব্যাবসা ছাড়া কিছুই বোঝে না , তাদের মাথায় খালি এই ব্যাবসার ফান্দে মানুষরে ডোকানোর ফন্দি ঘোরে , একিভাবে জামাত শিবির ও কোমল মতি ছাত্র দের ব্রেইন ওয়াস করে, এছাড়াও মানুষের অর্থনৈতিক দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তারা টিউশনি, চাকরি , হোস্টেলে থাকবার সুযোগ করে দিয়ে তাদের ফান্দে ফেলে অনেক মেধাবী ছাত্র কেও তাদের দলে বিড়াই । মুসলমানদের এইদেশে উন্নয়নের জন্যে মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসা অনুদান গুলো জামাত তাদের রাজনৈতিক কাজে লাগায় । এরা ধর্ম ব্যাবসায়ি এদের বড় নেতারা বিলাসী জীবন যাপন করে , আর তাদের সন্তানেরা দেশের বাইরে , দেশে উগ্র জীবন যাপন করে অথচ নবী ,রাসুল , সাহাবারা সবাই খুবি অনাড়ম্বর জীবন নির্বাহ করতেন । ইসলাম নয় এদের কাছে ক্ষমতায় আসল ।
২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪৭
সপ্নবাজের কথা বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫৭
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: জামাতীরা জাহান্নামী ।
Click This Link
৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০০
Kausar_007 বলেছেন: সালাম জানাই আপনাকে, একটি সুন্দর বিষয় তুলে ধরার জন্য । আমি লক্ষ্য করেছি আজকাল অনেকেই জামায়াত ইসলামী এর খারাপ দিক গুলোকে বিভিন্ন ভাবে মানুষের কাছে তুলে ধরছেন ....
আমার জানা মত একটি হাদিস হল , মহানবী (সঃ) বলেছেন তোমরা তোমাদের মুসলিম ভাইদের কোন খারাপ দিক দেখে তার সাথে রাগ করে থেকনা, কেননা নিষ্চই তার অন্য কোন ভাল দিক তোমাকে মুগ্ধ করবে । তাই আমি বলতে চাই তাদের কথা যারা ক্ষমতায় এসে দূনীতি , চুরি , স্বজন প্রীতি , টেন্ডার বাজী ইত্যাদি নিচ কাজ করে বেড়ায় কেন তাদের কথা কেউ তুলে ধরে না ? আমরা তো অনেক জামাত-শিবির এর নেতাদের কে চিনি কিন্তু আজ পর্যন্ত কোন এক নেতার নামে দূনীতি দমন কমিশনের ফরমান জারি হতে দেখি নাই ! কাউকে তাদের নামে চুরি , দূনীতি এর কোন অভিযোগ আনতে ও দেখি না ! অথচ তাদের ও অনেকে মন্ত্রি , এমপি হয়েছেন।
এবার আসি ধর্মীয় দিক নিয়ে : বিগত যত সরকার আমাদের দেশে ক্ষমতায় এসেছে তাদের কেউই মুসলিম ব্যাতিত অন্য কোন ধর্মের অনুসারী ছিলেন না । কিন্তু এরশাদ সরকার এর পতনের পর থেকে ইসলাম বিদ্বেষী মহল মাথা চাড়া দিয়ে উঠে। এবং বর্তমানে তা চরম পর্যায়ে পৌছে গেছে । তারা অনেকেই বলে ইসলাম কেন রাজনীতি তে আসবে । ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নাকি বন্ধ করত হবে ! তারা এককেক জন বিশাল বড় বড় বুদ্ধিজীবি ও বটে । অথচ কি আশ্চর্য তারা কি জানেন না আল্লাহ্ তায়লা কি কারনে ইসলাম আমাদের জন্য মনোনিত করেছেন ? নবী করিম (স কি শুধু মাত্র নামাজ-রোজা শিখাতে পৃথিবীতে এসেছিলেন ? তারা কি জানেন না একজন মুসলিম হিসেবে ইসলামী রাষ্ট্র ব্যাবস্থা কাঠামো কায়েম করা আমাদের ঈমানী দ্বায়ীত্ব ? যে আল্লাহ্ তায়ালার একটি হুকুম অমান্য করবে সে কাফির হয়ে যাবে , এর পরেও কিভাবে আমাদের আইন আদালত এর চাবি-কাঠী আমরা নিজেদের মনমত তৈরি করি এবং পরিচালনা করি ?
দূঃখ্য করে বলতে হয় যে আমরা অন্যের দোষ ত্রুটি নিয়ে মশগুল থাকতে পছন্দ্য করি । তাই ইমাম গাজ্জালী এর একটি কথা দিয়ে ইতি টানতে চাই ....
তুমি অন্যের দোষ ত্রুটি খুজে বেড়িয় না , এতে করে তুমার নিজের ই একটি দোষ প্রকাশ পেয়ে গেল ।
আসেন আমরা সবাই আমাদের নিজ দ্বায়ীত্বে আমাদের ঈমানী কর্তব্য পালন করি এবং অন্যকে ও পালন করতে আহব্বান করি ।
বিঃ দ্রঃ : আমি খুব ভাল লিখতে পারিনা , দোষ ত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন ।
৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫০
বেলা শেষে বলেছেন: [16:20]
এবং যারা আল্লাহকে ছেড়ে অন্যদের ডাকে, ওরা তো কোন বস্তুই সৃষ্টি করে না; বরং ওরা নিজেরাই সৃজিত।
তারা মৃত-প্রাণহীন এবং কবে পুনরুত্থিত হবে, জানে না।
আমাদের ইলাহ একক ইলাহ। অনন্তর যারা পরজীবনে বিশ্বাস করে না, তাদের অন্তর সত্যবিমুখ এবং তারা অহংকার প্রদর্শন করেছে।
নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য যাবতীয় বিষয়ে অবগত। নিশ্চিতই তিনি অহংকারীদের পছন্দ করেন না।
যখন তাদেরকে বলা হয়ঃ তোমাদের পালনকর্তা কি নাযিল করেছেন? তারা বলেঃ পূর্ববর্তীদের কিসসা-কাহিনী।
ফলে কেয়ামতের দিন ওরা পূর্ণমাত্রায় বহন করবে ওদের পাপভার এবং পাপভার তাদেরও যাদেরকে তারা তাদের অজ্ঞতাহেতু বিপথগামী করে শুনে নাও, খুবই নিকৃষ্ট বোঝা যা তারা বহন করে।
নিশ্চয় চক্রান্ত করেছে তাদের পূর্ববর্তীরা, অতঃপর আল্লাহ তাদের চক্রান্তের ইমারতের ভিত্তিমূলে আঘাত করেছিলেন। এরপর উপর থেকে তাদের মাথায় ছাদ ধ্বসে পড়ে গেছে এবং তাদের উপর আযাব এসেছে যেখান থেকে তাদের ধারণা ছিল না।
অতঃপর কেয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে লাঞ্ছিত করবেন এবং বলবেনঃ আমার অংশীদাররা কোথায়, যাদের ব্যাপারে তোমরা খুব হঠকারিতা করতে ? যারা জ্ঞানপ্রাপ্ত হয়েছিল তারা বলবেঃ নিশ্চয়ই আজকের দিনে লাঞ্ছনা ও দুর্গতি কাফেরদের জন্যে,
ফেরেশতারা তাদের জান এমতাঅবস্থায় কবজ করে যে, তারা নিজেদের উপর যুলুম করেছে। তখন তারা অনুগত্য প্রকাশ করবে যে, আমরা তো কোন মন্দ কাজ করতাম না। হঁ্যা নিশ্চয় আল্লাহ সববিষয় অবগত আছেন, যা তোমরা করতে
বিঃ দ্রঃ : আমি খুব ভাল লিখতে পারিনা , দোষ ত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন ।
৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫০
বেলা শেষে বলেছেন: [16:20]
এবং যারা আল্লাহকে ছেড়ে অন্যদের ডাকে, ওরা তো কোন বস্তুই সৃষ্টি করে না; বরং ওরা নিজেরাই সৃজিত।
তারা মৃত-প্রাণহীন এবং কবে পুনরুত্থিত হবে, জানে না।
আমাদের ইলাহ একক ইলাহ। অনন্তর যারা পরজীবনে বিশ্বাস করে না, তাদের অন্তর সত্যবিমুখ এবং তারা অহংকার প্রদর্শন করেছে।
নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য যাবতীয় বিষয়ে অবগত। নিশ্চিতই তিনি অহংকারীদের পছন্দ করেন না।
যখন তাদেরকে বলা হয়ঃ তোমাদের পালনকর্তা কি নাযিল করেছেন? তারা বলেঃ পূর্ববর্তীদের কিসসা-কাহিনী।
ফলে কেয়ামতের দিন ওরা পূর্ণমাত্রায় বহন করবে ওদের পাপভার এবং পাপভার তাদেরও যাদেরকে তারা তাদের অজ্ঞতাহেতু বিপথগামী করে শুনে নাও, খুবই নিকৃষ্ট বোঝা যা তারা বহন করে।
নিশ্চয় চক্রান্ত করেছে তাদের পূর্ববর্তীরা, অতঃপর আল্লাহ তাদের চক্রান্তের ইমারতের ভিত্তিমূলে আঘাত করেছিলেন। এরপর উপর থেকে তাদের মাথায় ছাদ ধ্বসে পড়ে গেছে এবং তাদের উপর আযাব এসেছে যেখান থেকে তাদের ধারণা ছিল না।
অতঃপর কেয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে লাঞ্ছিত করবেন এবং বলবেনঃ আমার অংশীদাররা কোথায়, যাদের ব্যাপারে তোমরা খুব হঠকারিতা করতে ? যারা জ্ঞানপ্রাপ্ত হয়েছিল তারা বলবেঃ নিশ্চয়ই আজকের দিনে লাঞ্ছনা ও দুর্গতি কাফেরদের জন্যে,
ফেরেশতারা তাদের জান এমতাঅবস্থায় কবজ করে যে, তারা নিজেদের উপর যুলুম করেছে। তখন তারা অনুগত্য প্রকাশ করবে যে, আমরা তো কোন মন্দ কাজ করতাম না। হঁ্যা নিশ্চয় আল্লাহ সববিষয় অবগত আছেন, যা তোমরা করতে
বিঃ দ্রঃ : আমি খুব ভাল লিখতে পারিনা , দোষ ত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন ।
৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
সপ্নবাজের কথা বলেছেন: জামাআত আর ইসলাম এক বিষয় নয় ,একইভাবে যোদ্ধঅপরাধ আর ইসলামও কোন ভাবেই সম্পর্কিত নয় ।
যোদ্ধা অপরাধ হল পাপ আর জামাত হল সেই পাপীদের সংগঠন ।
মুয়াবিয়ার পুত্র ইয়াজিদ কি ইসলামের রক্ষক ছিলেন ?
ইয়াজিদের কাছে মূল ছিল ক্ষমতা ইসলাম নয় , ইয়াজিদের কাছে যদি ইসলাম প্রিয় হত তবে তার বাহিনীর হাতে ইমাম হোসেন(র) কে নির্মম ভাবে শহীদ হতে হত না ।
জামাত এইদেশে ইসলাম নয় ইয়াজেদি ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে চাই , তাদের কাছেও ইসলাম প্রতিষ্ঠা মূল লক্ষ্য নয়, ক্ষমতাই হল আসল লক্ষ্য ।
৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
Kausar_007 বলেছেন: দুক্ষিত ভাই সপ্নবাজ .... আমি আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না । আমি বলব বেশি বেশি করে কুরআন এবং হাদিস পাঠ করেন এবং তা ভালভাবে বুঝার চেষ্টা করেন । ইনশাহ্ আল্লাহ্ ,আশা করি আপনার দৃষ্টি ভঙ্গি পজেটিভ হয়ে যাবে ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১১
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: সহমত।জামাত ধর্মব্যবসায়ী দল ,প্রকৃত ইসলামের আদর্শের অনুসরনকারী কোন দল নয় ।তাইতো আমরা দেখি আমেরিকা-ইউরোপ-জাতিসংঘ সহ সমস্ত পশ্চিমা ইসলাম বিরোধী শক্তি জামাত-শিবির-রাজাকারদের রক্ষার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।
Click This Link