![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্ত বুদ্ধির চর্চা করি
বিজ্ঞান , যুক্তি ও মানুষের ক্ষমতায় আস্থা রাখি । যে কোন ধরনের সাম্প্রদায়িকতাকে ঘৃণা করি।
ভান্ডারিয়া সরকারি কলেজে পরীক্ষার হলে বাকবিতণ্ডার জের ধরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুলের পায়ে ধরে মাফ চাইতে বাধ্য হয় সহকারি অধ্যাপক মোনতাজ উদ্দীন। এই অপমানে তিনি গিয়েছিলেন আত্মহত্যা করতে, শিশু মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে পারেননি। সরকারি চাকুরিতে ঐ ম্যাজিস্ট্রেট মোনতাজের চার বছরের জুনিয়র কর্মকর্তা । গত ৯ই এপ্রিলের এই ঘটনায় এতদিনে টনক নড়েছে সারাদেশের সরকারি কলেজ শিক্ষক সমিতির। তারা আগামী ২৬ এপ্রিল ঢাকা কলেজে সমাবেশ ডেকেছে। প্রতিবাদ হবে। প্রশ্ন হল, সারাদেশের শিক্ষক মানসিকতা এই প্রতিবাদের জন্য কতটা প্রস্তুত ? তাঁদের আত্মসম্মান কতটা আঘাত পেলে প্রতিবাদমুখর হয় ? আমার মনে হয় নিছক প্রতিবাদ না করে, একটা হেস্তনেস্ত করার সময় এসেছে।আমি নিশ্চিত সরকারের সকল ক্যাডার কর্মকর্তাদের সমর্থন শিক্ষকরা পাবে। এই বাগদাশের অত্যাচারে সবাইতো অতিষ্ঠ !! আর কত ? (দেখুন লিঙ্ক http://www.esamakal.net/# )
শিক্ষকের মর্যাদার জায়গাটিতে খোঁচা মেরে প্রশাসনের আমলারা খুব সুখ পায়। কারণ ক্ষমতাহীন, জৌলুশহীন, ছাপোষা শিক্ষক যে সামাজিক সম্মান আর মানুষের আন্তরিক শ্রদ্ধা-ভালোবাসা যুগযুগ ধরে পেয়ে আসছে তাকে ক্ষমতার দাপটে অসম্মনিত করে বিকৃত সুখ উপভোগ করা । আমলার এই সুখানুভূতি এক ধরনের ধর্ষকাম। এত দাপট আর ক্ষমতা থাকার পরও আমলার সেই সম্মান জোটে না। যা জোটে তা মানুষের আন্তর তাগিদে নয়- ভীতিপ্রসূত। সরকারের ২৯ টি ক্যাডারের মধ্যে সবচেয়ে দাপুটে অথচ দীন, ক্ষমতাবান অথচ সঙ্কীর্ণ , অদক্ষ অথচ সুবিধাভোগী, আত্মম্ভরী ও অসাধু এই কর্মকর্তাদের কোটারি স্বার্থের কাছে সরকারের সকল বিভাগ জিম্মি। জন্মগতভাবে হামবড়া স্বভাবের এই ক্যাডারের সদস্যরা চাকুরিতে যোগ দিয়েই ধরাকে সরা জ্ঞান করা শুরু করে। সচরাচর অধ্যাপক পদের একজন প্রিনসিপালের চেয়ারে গিয়ে বসে পড়ে দুই দিন আগে যোগ দেয়া কর্মকতা, সম্বোধন করে "প্রিন্সিপাল সাহেব"। যুগ যুগ ধরে পাবলিক পরীক্ষার নামে প্রশাসনের জুনিয়র, মাঠ-পর্যায়ের কর্মকর্তাদের এই অত্যাচার সহ্য করছে শিক্ষক, ছাত্রছাত্রীরা দেখে তাদের শিক্ষকের চেয়ে একজন পুচকে "ম্যাজিস্ট্রেট"(?) কত ক্ষমতা ধরে !! একদিন যে হয়ত তার প্রিয় শিক্ষককে মডেল হিসেবে দাঁড় করিয়েছিল, সে হতে চায় "ম্যাজিস্ট্রেট"। অথচ পরীক্ষা চলাকালে "পাবলিক পরীক্ষা অধ্যাদেশ" প্রয়োগের ক্ষমতা কেন্দ্র প্রধানের হাতে দিলে এই গুরুতর অন্যায়ের সমাধান খুব সহজে হয়ে যায়। কিন্তু আমরা জানি নির্লজ্জের মত হাতে-পায়ে ধরে যেভাবে তারা "মোবাইল কোর্ট অধ্যাদেশ" কব্জা করে রেখেছে শুধু যত্র-তত্র বিচারিক ক্ষমতা দেখানোর জন্য সেই একই কারণে "পাবলিক পরীক্ষা অধ্যাদেশ" প্রয়োগের ক্ষমতাও তারা আঁকড়ে ধরে রাখবে। পরীক্ষার হলে নকল ধরার নামে বিড়ম্বনা সৃষ্টি করবে, কিন্তু সরকারি মাস্তানদের রুমে ঢুকবেই না এমন সাবধানী মাতব্বর এরা। ছাগল পালন থেকে বালু উত্তোলন, দোয়া মাহফিল থেকে বৃক্ষরোপণ মিলিয়ে উপজেলার অন্তত ৫০ টা ( এখন কতগুলো জানি না) কমিটির সভাপতি হবে শুধু সবার কাজের ভুল ধরা আর খবরদারির জন্য নিজে কিন্তু কাজ করবে না। উপজেলার জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তা নিশ্চিতভাবেই সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অথচ তাকে সবকমিটিতে পাদটীকার মত বসিয়ে রাখা হয়। যদিও অধ্যক্ষ মহোদয়ের এমন হাতপেতে চেয়ে নেয়া সম্মান দরকার নেই। আর এখানটাতেই আমলাদের যত গাত্রদাহ। কাগজে কলমে অপমানের চূড়ান্ত করার পরও যে কোন সমাবেশে শিক্ষকের সম্মান আপনাতেই নির্দিষ্ট হয়ে থাকে সমাজের মানুষের আন্তরিকতায়। এটাকে আমলাদের বড় অপছন্দ। তাই সর্বসমক্ষে শিক্ষককে হেয় করার সুযোগ আমলারা কখনো ছাড়ে না। অথচ শিক্ষক প্রশাসনের জুনিয়র কর্মকর্তার জন্য তাঁর চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে যায়। ”স্যার স্যার” সম্বোধনে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়ে। আত্মসম্মান অক্ষুন্ন রাখতে হলে আত্মসচেতন হতে হবে, চাকুরির পদমর্যাদা কড়ায় গণ্ডায় বুঝে নিতে হবে। আর শিক্ষকের সামাজিক সম্মানের ওপর যে কোন আঘাত কঠোর প্রত্যাঘাতে গুড়িয়ে দিতে হবে, তবেই হবে ঐসব অশিক্ষিতদের উচিত শিক্ষা।
মোনতাজ উদ্দীনের অপমানকে যদি প্রতিটি শিক্ষক নিজের অপমান মনে না করে তাহলে এই ঘোর অন্যায় তারা চালাতেই থাকবে আর দেশের সবচেয়ে বড় ক্যাডার বা পেশাজীবী সমাজ হয়েও শিক্ষক এভাবে পায়ে ধরে মাফ চাইবে। এই " গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল " আমলাদেরকে প্রতিহত করার জন্য ঐক্যবদ্ধ না হয়ে উপায় নেই।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:১৬
মাহবুব মাসুম বলেছেন: সব সরকারের সীমাবদ্ধতা হল তারা প্রশাসন এবং পুলিশ তোয়াজ করে চলে, কারণ তাদের ক্ষমতার এত কাছাকাছি এই দুই দল বাস করে যে যেকোন সময় তা নড়বড়ে করে দিতে পারে। তাই শিক্ষক যদি নকল ধরতে গিয়ে গুরুতর আহত হয়, তার খোঁজও কেউ নেয় না, কিন্তু একটা পুলিশের গায়ে ঢিল পড়লে পুরো সরকার হুমড়ি খেয়ে পড়ে হাসপাতালে।
২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:১৩
বিষক্ষয় বলেছেন: পোস্টিট স্টিকি করা হোক....................শিক্ষককে অপমান করে কোন জাতি আগাতে পারে না এবং বাংলাদেশের বর্তমান অবস্তার জন্য এটি দায়ী বহুলাংশে। ছবিটি যোগ করে দিন
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৩
মাহবুব মাসুম বলেছেন: লিঙ্ক দিলাম।
৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৪৩
জুন বলেছেন: ±++++
৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:১৭
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: বিষয়টি বিতর্কিত মনে হয়. একজন শিক্ষককে তার নিজের মর্যাদা রক্ষা করতে হবে. একজন শিক্ষক কেন ম্যাজিস্ট্রেটের পা ধরতে যাবেন? এতটুকু আত্মমর্যাদা নাই তার? আমি যা শুনেছি, এই শিক্ষক পরীক্ষার হলে দুজন মেয়েকে নকলে সহায়তা করছিলেন, মেজিসট্র্যেটের নিষেধ সত্ত্বেও নকল সরবরাহ অব্যাহত রাখেন শুধু না, তাকে হলের বাইরে যেতে তর্ক জুড়ে দেন, হুমকিও দেন. এই ঘটনার ফলে ম্যাজিস্ট্রেট যখন তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছিলেন, তখনই পা ধরার সূত্রপাত. আমি এই গল্পের সত্যাসত্য নিশ্চিত না, তবে সত্য হলে নকলে সহয়তা করে ঐ লোকতো তার শিক্ষকতার মর্যাদা আগেই খুইয়েছে! তার আর মর্যাদা কী? সাদা যুক্তিতে গুরুতর কিছু না করলে পা ধরার মত পরিস্থিতি উদ্ভব হয় কীভাবে?
কিন্তু ম্যাজিস্ট্রেটের পক্ষে পা-ধরানোর মত গত শতাব্দীর মানসিকতা কিছুতেই সমর্থন করা যায় না. তার উচিত ছিল ঐ কুলাঙ্গার শিক্ষকের বিরুদ্ধে সঠিক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া, বৃটিশ আমলাতান্ত্রিক পকেট বিচার না বসানো.
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:০১
মাহবুব মাসুম বলেছেন: আমি অনেক চেষ্টা করেও মূল কারণটা উদ্ধার করতে পারিনি। শিক্ষকের মধ্যে এতবড় গলদ থাকলে সারা দেশের সরকারী কলেজ শিক্ষকদের সংগঠন কেন্দ্রীয় কর্মসূচি দিত না বলেই আমি মনে করি। অন্তত সাংগঠনিক দায় নিত না। তবে আমি খুব শিগগীর কারণটা এই পোস্টে উল্লেখ করব।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২
মাহবুব মাসুম বলেছেন: আমি বিশ্বস্ত সূত্রে খবর নিয়ে জেনেছি যে, শিক্ষক সমিতি প্রতিনিধিদল পাঠিয়ে প্রকৃত ঘটনা যাচাই করে তবেই কর্মসূচী দিয়েছে। জানা যায়, মোনতাজ উদ্দীন যখন পরীক্ষার হলে দায়িত্বরত ছিলেন তখন ঐ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফ কক্ষে প্রবেশ করেন । ঐ সময়ে দুজন ছাত্রী নিজেদের মধ্যে কথা বলছিল, মোজতাজ সাহেব অন্য দিকে খাতা স্বাক্ষর করছিলেন। আশরাফ সাহেব মোনতাজ সাহেবকে ঐ দুই মেয়ের উত্তরপত্র নিয়ে নিতে বলেন। কয়েকবার বলার পরও মোনতাজ সাহেব তা করেননি । এটাই তার অপরাধ। দুজনের বাকবিতন্ডার একপর্যায়ে আশরাফ সাহেব ইউএনও কে খবর দিয়ে মোবাইল কোর্ট বসিয়ে প্রকাশ্যে মনতাজ সাহেবের বিচার করার ব্যবস্থা করলে সম্ভবত প্রিন্সিপালের মধ্যস্থতায় মাফ চাওয়ার বিষয়টি ঘটে। এই হল প্রকৃত ঘটনা । আমার এ ঘটনার সত্যতা সম্পর্কে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই কারণ এমন অনেক ঘটনার আমি নিজেই সাক্ষী, শুনেছিও অনেক। শিক্ষকরা সাধারণত সামান্য কথা-বলাবলির জন্য দেখা মাত্রই সাবধান না করে উত্তরপত্র নিয়ে টাইম-পানিশ করেন না, যদি না তা মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। আর ম্যাজিস্ট্রেটদের অভ্যাস হল, কক্ষে ঢুকেই প্রথমে আতঙ্ক তৈরি করার জন্য এলোপাতাড়ি শাস্তি দেয়া । তাও আবার এই কাজটি তিনি নিজে করেন না, শিক্ষককে দিয়ে করান। সরকারি কলেজ শিক্ষকগণ তাদের পদমর্যাদা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল বলেই এসব হুমকিধামকি সাধারণত পাত্তা দেন না, ম্যাজিস্ট্রেটের হুকুমদারি তার তামিল করা আবশ্যক নয়। সম্ভবত ঐ ফোপর দালাল আশরাফ এতে খুব গোস্যা করেন এবং ইউএনও কে ডেকে আনেন বিচার করার জন্য। ইউএনও নিশ্চিতভাবেই প্রশাসনের ক্ষমতা ও সম্মান অটুট রাখতে পুরো দায় মোনতাজের ওপর চাপিয়ে আশরাফকে বের করে আনতে চেয়েছে এবং এজন্য যা করা দরকার সব করেছে।
৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫২
মাহবুব মাসুম বলেছেন: কিছু স্থানীয় পত্রিকা এসব মিথ্যা রিপর্ট করছে। আরেকটি সুত্রে জানা যায় ৯ এপ্রিল এইচএসসি ইংরেজী প্রথমপত্র পরীক্ষা চলাকালে পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া সরকারী কলেজ কেন্দ্রে প্রধান প্রত্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন সহকারী অধ্যাপক মোনতাজ উদ্দিন। একপর্যায়ে সেলফোনে কথা বলতে বলতে কেন্দ্রে প্রবেশ করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী কমিশনার (ভূমি) আশ্রাফুল ইসলাম। পরিচয় না জানায় কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা শিক্ষকরা হকচকিত হয়ে যান। এরই মধ্যে আবার ম্যাজিস্ট্রেট শিক্ষককে বলেন, এক বেঞ্চে দুই ছাত্রী পাশাপাশি বসছে কেন? তাদের সরিয়ে দিন। এ অবস্থায় সহকারী অধ্যাপক মোনতাজ উদ্দিন তার পরিচয় জানতে চাইলে ক্ষেপে যান আশ্রাফুল ইসলাম। এমনকি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনির হোসেন হাওলাদার ও পুলিশ ডেকে পাঠান ওই ম্যাজিস্ট্রেট। শিক্ষককে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে শাস্তি দেয়ার হুমকি দেন ম্যাজিস্ট্রেট। প্রকাশ্যে মোনতাজ উদ্দিনকে ম্যাজিস্ট্রেটের পা ধরে ক্ষমা চাইতেও বাধ্য করেন।ওইদিন সেখানে এমন এক অবস্থার সৃশট্রি করে স্যার কে পা ধরাতে বাধ্য করেন। চারবার পা ধরিয়েছে।ছাত্রদের সামনে ও। অইসময় স্যার এর মোবাইল পরযন্ত সিজ করা হয়। যাতে স্যার কার সাথে যোগাযোগ করতে না পারে।সব প্রিন্সিপালের রুমে ঘটেছে।অন্য শিক্ষক্ রা তখন ডিউটিতে ছিলেন। --- এই বর্ণনায় খুব বেশি হেরফের নেই্। শিক্ষক মাত্রই জানেন ম্যাজিস্ট্রেট কেন্দ্রে গিয়ে রুম ডিউটিতে থাকা শিক্ষক আর পরীক্ষার্থির সামনে তার পরিচয় না দিয়ে কক্ষে প্রবেশ করাকে তার ক্ষমতার বাহাদুরি মনে করেন।
৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২২
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: মাহবুব মাসুম বলেছেন: ...প্রকাশ্যে মোনতাজ উদ্দিনকে ম্যাজিস্ট্রেটের পা ধরে ক্ষমা চাইতেও বাধ্য করেন।ওইদিন সেখানে এমন এক অবস্থার সৃশট্রি করে স্যার কে পা ধরাতে বাধ্য করেন। চারবার পা ধরিয়েছে।ছাত্রদের সামনে ও।
ভাই, যে শিক্ষক চারবার প্রকাশ্যে পা ধরে ক্ষমা চাইতে পারে তার কোন আত্মমর্যাদা নাই, শিক্ষক হিসাবে থাকার কোন অধিকার তার নাই, এ রকম আত্মমর্যাদাহীন ছাপোষা শিক্ষক নীতিনৈতিকতা ও দুর্নীতির যে কোন নিম্নস্তরে নেমে যেতে পারে এবং নেমেছে বলেই আমি বিশ্বাস করি. তার ব্যাপারে সহানুভূতি নয়, আমার ঘৃনা ও ধিক্কারের উদ্রেক হচ্ছে. ম্যাজিস্ট্রেটের ব্যাপারে আর নতুন কিছু বলতে চাই না.
৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪৮
মাহবুব মাসুম বলেছেন: @ক্ষতিগ্রস্থ-- শিক্ষকের ক্ষমা চাওয়া যে কোন মূল্যে অনুচিত হয়েছে এটা আমাদের অবস্থান থেকে বলা খুব সহজ। সেখানকার পরিস্থিতি কি ছিল তা আমরা জানি না। তবে অনেকেই ব্যাপারটা সমর্থন করেনি। ওই কলেজের প্রিন্সিপালও এই অপমানজনক কাজের জন্য দায়ী। তিনি বিষয়টির আপোসরফা করতে চেয়েছিলেন। মনতাজ সাহেব হয়তো তার সরাসরি অফিসপ্রধানের কথা অমান্য করতে পারেন নি। কিন্তু আপনি যে ভাষায় লিখেছেন- এ রকম আত্মমর্যাদাহীন ছাপোষা শিক্ষক নীতিনৈতিকতা ও দুর্নীতির যে কোন নিম্নস্তরে নেমে যেতে পারে এবং নেমেছে বলেই আমি বিশ্বাস করি. তার ব্যাপারে সহানুভূতি নয়, আমার ঘৃনা ও ধিক্কারের উদ্রেক হচ্ছে. কথাগুলোতে আমি হতবাক। এখানে আপনি নীতিনৈতিকতার ঘাটতি বা দুর্নীতির নিম্নস্তরের যাওয়ার মত ব্যাপার কিভাবে উদঘাটন করলেন তা জানাবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:০৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: এর জন্য পুরোপুরি সরকার দায়ী। মানীর মান দিতে জানেনা যে জাতি তারা ঘৃন্য।