নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাবনাহীন ভাবনাগুলো

মাহের ইসলাম

মাহের ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীঃ নির্দোষ প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত দোষী

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৪

২৬ মার্চ ২০০৬ তারিখে, অ্যামেরিকান স্পেশাল ফোর্সের একটি ব্যাটালিয়নের সদস্যের সাথে মিলে ইরাকি স্পেশাল ফোর্সের সদস্যরা মাহদি আর্মির সাথে এনকাউন্টারে লিপ্ত হয়। ইরাক যুদ্ধের অন্য আর দশটা অপারেশনের মতই, এটি ছিল অত্যন্ত গতানুগতিক ও সাদামাটা একটি অপারেশন – মাহদি আর্মির সদস্যদের ট্র্যাক করে, তাদের কম্পাঊন্ডে ঢুকে ১৬ – ১৭ জনকে হত্যা করা হয়, বন্দি করা হয় ১৭ জনকে, একটি অস্ত্র ভাণ্ডার খুঁজে বের করে সেটাও ধ্বংস করা হয় এবং একজন গুরুতর আহত একজন বন্দিকে উদ্ধার করে সবাই ঐ কম্পাঊন্ড থেকে নিজেদের বেস ক্যাম্পের দিকে রওয়ানা দেয়। ইরাক যুদ্ধের এই অতি সাধারন এবং গতানুগতিক একটি এনগেজমেন্ট পরবর্তীতে দুনিয়ার তাবৎ সংবাদ মাধ্যমে স্থান করে নেয়। প্রশ্ন উঠতেই পারে, কিভাবে বা কেন?

আমেরিকানরা ঐ জায়গা থেকে চলে যাওয়ার পরে, মাহদি আর্মির পালিয়ে যাওয়া সদস্যরা ফিরে এসে ঘটনাস্থলকে পরিষ্কার করে এবং মৃত সহযোদ্ধাদের অস্ত্রগুলো সরিয়ে এমনভাবে ছবি তুলে ও ভিডিও করে; যা দেখে যে কেউ মনে করবে, কিছু নামাজরত মুসুল্লিকে হত্যা করা হয়েছে। এমনকি তারা একটা প্রেস রিলিজও এই ছবিগুলোর সাথে আপলোড করে দেয়; যেখানে বলা হয় যে, মসজিদে ঢুকে নামাজরত মুসুল্লিদেরকে ঠাণ্ডা মাথায় অ্যামেরিকানরা হত্যা করেছে। এই ভিডিও এবং ছবিগুলো ইন্টারনেটের কল্যানে সবার নজরে পড়ে।সন্দেহাতীতভাবে, আরবী এবং ইংরেজী সংবাদ মাধ্যমগুলো এটি লুফে নেয় এবং স্বাভাবিক ভাবেই অতি দ্রুত সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে পরে। এমনকি, এই অপারেশনে অংশ নেয়া সেনা সদস্যরা তাদের বেস ক্যাম্পে ফিরে বিস্তারিত রিপোর্ট করার আগেই ছবিগুলো ভাইরাল হয়ে যায়।

কপাল ভালো যে, ঐ অপারেশনে অংশ নেয়া সৈনিকদের হেলমেটে ক্যামেরা থাকায় এবং তাদের সাথে ‘ক্যামেরা ইউনিট’ ত্থাকায় পুরো ঘটনার ভিডিও করা ছিল। এরপরও, প্রায় তিন দিন ধরে অ্যামেরিকানরা চেষ্টা চালায় শুধু মাত্র সত্য ঘটনাটুকু মিডিয়াতে তুলে ধরার জন্যে। আরো ভয়াবহ বিষয় হলো, এই ঘটনার ব্যাপারে খুব কম লোকই তাদের কথা বিশ্বাস করে। এমনকি, ইউ এস আর্মি প্রায় মাসব্যাপী এক তদন্ত চালাতে বাধ্য হয়, যার পুরো সময়টা ঐ ব্যাটালিয়নের সৈনিকদের কোন অপারেশনে অংশ নিতে দেয়া হয়নি।

ঠিক একইভাবে মিডিয়াতে আসল সত্য আড়াল করে উদ্দেশ্যপূর্ণভাবে ভিন্ন কিছু প্রকাশ করা, মিথ্যে বলা বা মিডিয়াকে ইচ্ছেমতো ব্যবহারের উদাহরণ বাংলাদেশেও পাওয়া যাবে। তবে, অন্যদেরকে হেয় বা বিব্রত করা, বিপদে ফেলা, বড় ধরনের সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি এবং এমনকি রাষ্ট্র বিরোধী প্রচারণার উদ্দেশ্যে ব্যবহারের সবচেয়ে বেশি উদাহরন আমাদের দেশে সম্ভবত পার্বত্য চট্টগ্রামেই পরিলক্ষিত হচ্ছে। সত্যি বলতে কি, পার্বত্য চট্টগ্রামের ঘটনাবলি নিয়ে এত বেশি মিথ্যাচার করা হচ্ছে যে, শুধুমাত্র উল্লেখ করলেও এই মিথ্যের তালিকা অনেক অনেক দীর্ঘ হয়ে যাবে। তাই, ইচ্ছে করেই একই ধরণের কয়েকটি ঘটনাকে সামনে নিয়ে আসছি, যা বহুল আলোচিতও বটে।

যারা পার্বত্য চট্টগ্রামের ঘটনাবলির উপর নজর রাখেন, তারা সকলেই ইতি চাকমার হত্যাকান্ডের ঘটনাটি নিশ্চয় ভুলে যাননি। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখ রাতে, খাগড়াছড়ি শহরের আরামবাগ এলাকার বাসায় সরকারি কলেজের ছাত্রি ইতি চাকমার গলা কাটা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয় দুলাভাই অটল চাকমা। হত্যাকান্ডের অব্যবহিত পরেই শুরু হয় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্লাস বর্জন, কালো ব্যাজ ধারণ, মানববন্ধন, আলোচনা সভা, প্রতিবাদ মিছিল ইত্যাদি যা শুধু খাগড়াছড়িতে সীমাবদ্ধ থাকেনি। বরং ছড়িয়ে পড়েছিলো ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য স্থানেও।

বিশেষ করে, সোশ্যাল মিডিয়াতে বাঙ্গালিদের দায়ী করে প্রচুর পোস্ট ছড়িয়ে পরে। একদম শুরু থেকেই কোন রকমের বাছ বিছার না করেই, এ হত্যাকান্ডের জন্যে বাঙালীদের দায়ী করে ফেসবুকে উস্কানিমূলক পোস্ট দেয়া শুরু হয়। হাস্যকর হলেও সত্যি যে, এক বাঙালির সাথে ইতি চাকমার কিছু ছবি ফেসবুকে দিয়েও এ ঘটনার সাথে বাঙ্গালিদের দায়ি করা হয়। এখানেই শেষ নয়, অনলাইনে এমন দাবিও করা হয় যে, ইতি চাকমাকে গনধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে এবং এই হত্যাকান্ডের জন্যে ‘বাঙালী মুসলিম স্যাটেলার’রা দায়ী। আরো দাবি করা হয় যে, “ বাংলাদেশ ধর্ষণ ও জবাইকারীদের দেশ। এর আগেও অনেক আদিবাসী নারীকে বাঙালী মুসলিম স্যাটেলাররা গণধর্ষণ ও জবাই করে হত্যা করলেও তার কোনো বিচার হয়নি।” বাঙ্গালিদের কপাল ভালো যে, খুনি তুষার চাকমাকে পুলিশ গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে এবং সে স্বীকারও করেছে যে, কোন বাংগালী নয় বরং ৫ জন চাকমা যুবক এই হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে।

ঠিক একই রকম আরো অনেক ঘটনা আছে। ইতি চাকমার ঘটনার মত লম্বা বর্ণনাতে না গিয়ে বরং সংক্ষিপ্ত ভাবেই সামনে নিয়ে আসি। এই যেমন ধরেন, বালাতি ত্রিপুরার কথা। খাগড়াছড়ির পানছড়ির বালাতি ত্রিপুরাকে খুনের দায়ে তিন বাঙ্গালিকে দোষারোপ করে শুরু হয় বাঙালি বিদ্বেষী প্রচারণা। পরে জানা যায়, কোন বাংগালি এই খুনের সাথে জড়িত নয় বরং এই খুনের মূল নায়ক কার্বারী সাধন ত্রিপুরা নামের এক পাহাড়ি।

বিশাখা চাকমার নাম হয়ত অনেকে ভুলে গিয়ে থাকতে পারেন। রাঙ্গামাটির এক শোরুমের বিক্রয়কর্মী, কাজ শেষে বাসায় যাওয়ার পথে নিখোঁজ হয় এবং পরবর্তীতে কাপ্তাই হ্রদে তার বস্তাবন্দি লাশ পাওয়া যায়। যথারীতি শুরু হয় বাঙ্গালিদের দায়ি করে প্রচারণা-সমাবেশ-মানববন্ধন। যার সমাপ্তি ঘটে তখনি, যখন প্রমানিত হয় যে, তার স্বামীর উপস্থিতিতে অন্য পাহাড়ি দুষ্কৃতিকারীরাই তাকে ধর্ষণ ও হত্যা করেছে।

বান্দরবানের রোয়াংছড়ির বাঙালি কাঠুরিয়া মুসলিম উদ্দিনকে পাহাড়িরা পিটিয়ে মেরেই ফেলে। কারন, মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত সে প্রমান করতে পারেনি যে, ব্র্যাক এনজিওর আনন্দ স্কুলের শিক্ষিকা উ প্রু মারমাকে সে ধর্ষণ করেনি, হত্যা করাতো দুরের কথা। অথচ, পরবর্তীতে বিজয় তঞ্চঙ্গ্যা নামের একজনের জড়িত থাকার প্রমান পাওয়া যায়।

সবিতা চাকমার কথা মনে আছে? খাগড়াছড়ির কমলছড়িতে নিজ বাড়ির পাশের ক্ষেতে তার লাশ পাওয়া গিয়েছিল। এরপর যথারীতি শুরু হয় বাঙ্গালী বিদ্বেষী প্রচারণা। বাঙালি ট্রাক ড্রাইভার আর হেলপার কর্তৃক গণধর্ষিত হয়ে সে মারা গেছে – এমন দাবি তুলে পাহাড়িরা ব্যাপক প্রচারণা, প্রতিবাদ, মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ করে। অথচ, ময়নাতদন্ত ও সুরতহাল রিপোর্টে ধর্ষণের কোনো আলামত পাওয়া যায়নি।

একবার ভাবুন তো, পুলিশ যদি ইতি চাকমার আসল খুনিকে ধরতে না পারতো, তাহলে আজীবন পাহাড়ের বাঙ্গালীদের এই হত্যার দায় বয়ে বেড়াতে হতো না ? যেমনটি হচ্ছে, কল্পনা চাকমার নিখোঁজ হওয়া নিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে। ঘটনার পারিপার্শ্বিকতায় এটা পরিষ্কার অনুমেয় যে, তৎকালীন ভোটের রাজনীতি আর চির প্রচলিত পাহাড়িদের অন্তরদ্বন্দ্বের বলি কল্পনা চাকমা। যেমনটি ঘটেছে আরো অনেক পাহাড়ি যুবকের ভাগ্যে, এমন কি জুম্ম জাতির মহান নেতা এম এন লারমাও রেহাই পায়নি। এখনো হচ্ছে – মিথুন চাকমা যার সর্বশেষ উদাহরণ। অথচ এ ধরনের যে কোন ঘটনাতেই বাঙ্গালিদের অথবা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দায়ি করা হয় চিরাচরিত নিয়মের মতো – যতক্ষণ প্রকৃত সত্য না বের হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত এরাই দায়ি। ‘Guilty Until Proven Innocent’ এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ আর কি হতে পারে?।

পার্বত্য চট্টগ্রামে আসল ঘটনা আড়াল করে, সম্পূর্ণ ভিন্ন কিছু উপস্থাপন করা নতুন কিছু নয়। কিছু পাহাড়ি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী অনেকদিন ধরেই এমনটি করে আসছে। এমনকি লংগদুর ঘটনাতেও বরিশালের ও টঙ্গীর অগ্নিকান্ডের ছবি এবং গাইবান্দার সাওতাল পল্লির ছবি উদ্দেশ্যপ্রনোদিতভাবে ব্যবহার করা হয়েছে – দেশে এমনকি বিদেশে পর্যন্ত। এই ধরনের ভিন্ন উপস্থাপনায় অনেকেই বিভ্রান্ত হয়েছেন, এখনো হচ্ছেন। একই ধারাবাহিকতায়, গত কয়েকদিন দিন আগে রাঙ্গামাটির বিলাইছরিতে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা নিয়ে প্রায় অনুরূপ নীলনকশা বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে ইতোমধ্যেই। বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যানে ইতিমধ্যেই সেনাবাহিনীর দুই জওয়ানকে দোষী সাব্যস্ত করে বিচারের দাবিতে মিছিল শুরু হয়ে গেছে। ঘোষণা আসছে আরো কর্মসূচীর। এখন অপেক্ষার পালা, কখন প্রকৃত সত্য বের হয়ে আসবে আর কখন পাহাড়ি অপকর্মকারিদের গোমড় ফাস হবে?

অন্যদিকে, এই লেখার শুরুতে বর্ণিত Operation Valhalla এর মতোই আমেরিক্যান আর্মির পরিবর্তে এখন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে প্রমান করতে হবে যে, তাদের সৈনিকেরা নিরাপরাধ। তবে বাস্তবতা হল, সেনাবাহিনী যদি তদন্তও করে এবং তদন্ত করেই যদি প্রমান করে যে, বিলাইছড়িতে ধর্ষণের কোন ঘটনা ঘটেনি বরং এটি পাহাড়ের কিছু স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর অপপ্রচারণা; তখন কি সবাই এই কথা বিশ্বাস করবে? আমরা কি্, শুরুতে বর্ণিত ঘটনায় অ্যামেরিকানদের কথা বিশ্বাস করেছিলাম?

নির্মম সত্য হল, প্রকৃত সত্য বের করে দেশবাসী বা বিশ্ববাসীকে তা জানানোর আগেই পাহাড়িরা এই উদ্দেশ্যপ্রনোদিত সংবাদকে ভাইরাল করবে ওয়েব সাইটের কল্যানে, এর প্রতিবাদে ইতি চাকমা, বালাতি ত্রিপুরা, বিশাখা চাকমা, উ প্রু মারমা বা সবিতা চাকমার ঘটনার মতো করেই বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্লাস বর্জন, কালো ব্যাজ ধারণ, মানববন্ধন, আলোচনা সভা, প্রতিবাদ মিছিল, স্মারকলিপি প্রদান ইত্যাদি চলতে থাকবে যা ঢাকা সহ দেশের অন্যান্য স্থানেও ছড়িয়ে পড়তে পারে – এমনকি দেশের বাইরেও। এর সাথে আমাদের সমাজের অনেক সম্মানীয় ব্যক্তিও দুই-চারটা বক্তৃতা বিবৃতি দিয়ে দিতে পারেন- উনাদের সহমর্মিতা প্রকাশ করা বা অন্য কোন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি অনুরোধ তারা যেন, দ্রুত বিলাইছড়ির ঘটনার প্রকৃত রহস্য উন্মোচন ও অপরাধীদের খুঁজে দেশবাসীকে প্রকৃত সত্যের মুখোমুখি করতে সক্ষম হয়। একই সঙ্গে এ ঘটনাকে পুঁজি করে কোনো অপশক্তি যেন পার্বত্য চট্টগ্রামের শান্তি-সমপ্রীতি, সহাবস্থান ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে সক্ষম না হয় সে ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক ও গুরুত্ব দিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

আপডেটঃ (২৫ আগস্ট ২০১৮)
এই ব্লগটি ০১ ফেব্রুয়ারী ২০১৮ তারিখে প্রকাশিত হয়েছিল।
গত ০৫ এপ্রিল ২০১৮, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের বিস্তারিত তদন্তের ভিত্তিতে প্রেস রিলিজে জানানো হয় যে, বিলাইছড়িতে ধর্ষণের কোন প্রমান পাওয়া যায়নি। যার পেপার কাটিং হিসেবে, দি নিউ এজ এর ১২ জুনের এক সংবাদের একাংশ নিচের ছবিতে দেয়া হল।


বিলাইছড়ির ঘটনার উপর ভিত্তি করে লেখা আরো দু'টি ব্লগের লিংক দেয়া হল।
১। মারমা দুই বোন, অপপ্রচার এবং ডিজিটাল যুগের দুর্বলতা
২। পার্বত্য চট্টগ্রামে অপপ্রচার: মুদ্রার অন্য দিক

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: শুভ ব্লগিং

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

মাহের ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: ব্লগে আপনার প্রথম পোস্টটা পড়তে এখানে এলাম। একটা স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে লেখা পোস্টটা ভাল লেগেছে। স্বার্থবাদী প্রচারণার শিকার 'সত্য'ই প্রথম হয়ে থাকে।
ব্লগে বিলম্বিত সুস্বাগতম জানিয়ে গেলাম। এখানে আপনার বিচরণ স্বচ্ছন্দ হোক, আনন্দময় হোক, দীর্ঘস্থায়ী হোক!

১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:১৩

মাহের ইসলাম বলেছেন:
আপনাকে পাঠক হিসেবে পেয়ে আমি গর্বিত।
আপনার প্রতিটি বাক্য আমার জন্যে অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা জানাচ্ছি।

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আপনার লেখা বইটি সংগ্রহ করতে চাই,
একটু প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সহায়তা করুন ভাইয়া।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৪

মাহের ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনার আগ্রহে অনুপ্রাণিতবোধ করছি।
আপনি রকমারি ডট কমে বইটি পাবেন।

শুভ কামনা রইল, ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.