নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাবনাহীন ভাবনাগুলো

মাহের ইসলাম

মাহের ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

দীর্ঘতম বাস যাত্রা (শেষ পর্ব)

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৪৫



আগের পর্বের লিংক দীর্ঘতম বাস যাত্রা ( ২য় পর্ব)

গ্রীক ইমিগ্রেশন অফিসের টেবিলের উপর আমার ব্যাগের প্রতিটা আইটেম ছড়ানো।
একটা একটা করে আইটেমগুলো খুটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছে , এক তরুণ ইমিগ্রেশন অফিসার।
আইল্যান্ড ট্রিপে স্যুভেনির হিসেবে কিছু ভাস্কর্য কিনেছি। অসাধারণ সুন্দর। বিশেষ করে কিউপিড এবং সাইকি’র ভাস্কর্যের আবেদন উপেক্ষা করার মতো নয়। চোখের সামনে তুলে ধরে, অনেকক্ষণ সময় নিয়ে উল্টে পালটে দেখলেন। কানের কাছে নিয়ে ঝাকিয়ে শব্দ শোনার চেস্টা করছেন এখন। ব্যাপারটা যেন এমন যে, কানের কাছে ঝাঁকি দিলে সাইকি কিংবা কিউপিড নিজেরা কি বলছে, তা শুনতে পারবে! প্রতিটা ঝাঁকির সাথে আমার আত্না কেঁপে কেঁপে উঠছে। যেভাবে ঝাঁকাচ্ছে, কখন যে হাত থেকে পড়ে ভেঙে যায় !

রাজকুমারী সাইকি’র রূপসৌন্দর্যে মোহিত হয়ে তাকে মর্ত্যের মানবী নয়, স্বর্গের দেবী মনে করে পুরুষেরা পুজা করতে শুরু করে। ফলে দেবী ভেনাসের মন্দিরে পুজারী কমে যায়। সৌন্দর্যের দেবী ভেনাস এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তার ছেলে প্রেমের দেবতা কিউপিডকে সাইকির ওপর এমন প্রেম তীর নিক্ষেপ করতে বলেন যাতে সাইকি পৃথিবীর সবচেয়ে কুৎসিত চেহারার অধিকারিনী হয়। আর না হলে, ঘুমন্ত সাইকিকে প্রেমের তীর মেরে তার সামনে একটা শূকরকে রাখতে বলেন। এতে ঘুম থেকে উঠে সাইকি শূকরের প্রেমে পড়ে যাবে। কিন্তু সাইকি’কে দেখে কিউপিড নিজেই তার প্রেমে পড়ে যায়। মা ভেনাস আরো ক্ষিপ্ত হয়ে পড়ে।

এর পরে ঘটনা অনেক দূর গড়ায়। কিউপিডকে পাওয়ার জন্যে ভেনাসের দেয়া তিনটি শর্ত পুরনে সাইকি দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে, এক পর্যায়ে অচেতন হয়ে পড়ে। গল্পের শেষ দৃশ্যটি ভাস্কর্যে অসাধারণভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। যেখানে কিউপিড অচেতন সাইকিকে জাগিয়ে তুলছে। যা ‘সাইকি রিভাইভড বাই কিউপিডস কিস’ নামে সমধিক পরিচিত। মার্বেলে তৈরি অনবদ্য এই ভাস্কর্যটিকে ইতালিয়ান ভাস্কর অ্যান্টোনিও ক্যানোভার শ্রেষ্ঠ কর্মগুলোর একটি বলে বিবেচনা করা হয়।

ভাস্কর্যের সৌন্দর্য কিংবা প্রেমের কাহিনী যে ইমিগ্রেশন অফিসারকে আকৃষ্ট করেনি, বুঝতে পেরেছি অনেক আগেই। তার আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু আদতে আমি নিজেই। বাকীদের ইমিগ্রেশন শেষ হয়েছে, কমসে কম আধা ঘন্টা আগে। আমাকে কি মনে করে ছাড়ছে না। অন্যদের ব্যাগ না খুললেও, আমারটা শুধু খুলেই ক্ষান্ত হয়নি। বরং প্রতিটা আইটেম বের করিয়েছে। সন্দেহ করার মতো কিছুই পায়নি। তারপরেও আমাকে দাড় করিয়ে রেখেছে, চেকিং এর নামে। কিছুক্ষণ পর পর একটা আইটেম হাতে নেয়, আর নিজেদের মধ্যে কথা বলে। গ্রীক ভাষার একটা বর্ণ না বুজলেও আমাকে নিয়ে যে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হচ্ছে, সেটা উপলব্ধি করতে কষ্ট হচ্ছে না। ক্লান্তি ভুলে গেলেও হতাশা আর ক্ষোভে মনের ভিতরটা জ্বলছে। অসহায়ত্বের চরমে পৌঁছে গেছি, অনেক আগেই।

তুরস্ক-গ্রিস বর্ডারের গ্রীক ইমিগ্রেশন এই রুমের ভিতরে কেমন যেন এক বিতর্কের আবহ বইছে। তাদের নিজেদের মধ্যেকার এই বিতর্কের মূল বিষয়বস্তু সম্ভবত আমি নিজেই। কারণ, কিছুক্ষণ পর পরই হয় তাদের কেউ না কেউ আমার দিকে তাকাচ্ছে। আর না হয়, আঙ্গুল তুলে আমাকে নির্দেশ করছে। এভাবে কারো দিকে আঙ্গুল নির্দেশ করা যে অভদ্রতা, সেটা মনে হয় এদের জানা নেই ! অন্যদের চোখের দৃষ্টি, মুখভঙ্গি এবং কথা-বার্তার ধরনে মনে হচ্ছে তারা সবাই এক পক্ষে। আর বিপক্ষে, আমার সামনে বসা ইমিগ্রেশন অফিসার। সবাই মিলে আমার সামনের ইমিগ্রেশন অফিসারকে অন্যরা বুঝানোর চেষ্টা করেছে, এটুকু অনুমান করতে কষ্ট হচ্ছে না। আমি অসহায়ের মতো উৎকন্ঠা নিয়ে অপেক্ষায় আছি।

অফিসার আবার আমার দিকে ফিরলো।
মুখ গম্ভীর করে, আমার ক্যামেরার ফিল্মগুলো নিয়ে বসলো এবার। ভাগ্যিস, নেগেটিভগুলো এথেন্সে ডেভেলপ করিয়েছিলাম। আসলে প্রিন্ট করতে গিয়ে দাম বেশি দেখে ঠিক করেছি, ইস্তাম্বুলে ফিরে প্রিন্ট করলেই চলবে। নাহলে হয়তো সবগুলোই আজ এর হাতে বরবাদ হয়ে যেত। একটা করে চোখের সামনে ধরে, আর আমাকে প্রশ্ন করে।
কোথায় কোথায় গিয়েছিলাম?
কি কি করেছি?
সাথে কে কে ছিল?
উত্তরের সাথে ছবির অসংগতি বের করার নিস্ফল চেষ্টা শেষে ফিল্মগুলো ফিরিয়ে দিলো। চেহারায় কেমন যেন অসন্তুষ্ট ভাব। আবার শুরু করলো জিজ্ঞেস করা। যে উত্তর ইতোমধ্যে তাকে একাধিকবার দিয়েছি।
আমার উত্তর আগের মতোই রইলো। একটা কথারও কোনো অদলবদল নেই।

তেমন কিছু না পেয়ে হতাশ মনে হচ্ছে তাকে।
উঠে চলে গেল, বন্ধ দরজার ভিতরে।
ফিরলো কিছুক্ষনের মধ্যেই। মুখ এখনো গম্ভীর। চুপ চাপ বসে রইল খানিকক্ষণ।
শেষমেশ আমাকে ছেড়ে দিল।

মাঝারি সাইজের ব্যাগ টানতে টানতে বেরিয়ে এলাম ইমিগ্রেশন অফিস থেকে।
এতক্ষণ হেনস্তার পরে মুক্তি পেয়েছি। অথচ, খুশী লাগছে না। অপমান আর লজ্জার ভারে চাঁপা পড়ে গেছে সব আনন্দ। মনে মনে প্রতিজ্ঞা করলাম, জীবনে আর কোনোদিনও গ্রিসে বেড়াতে আসবো না। ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, জীবনে যে দুইটি দেশ সর্বপ্রথম দেখার ইচ্ছে জন্মেছিল, গ্রীস ছিল তার একটি। এই ভ্রমণ শুরুর আগেও আমার আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।

বাসের দিকে এগুতেই দেখি সব কটি জানালায় একগাদা উৎসুক চোখ। চোখাচোখি হতেই, চোখ নামিয়ে হাটতে লাগলাম। পায়ের নিচের পরিষ্কার পথটুকু আচমকা ঝাপসা লাগছে। বাসে উঠতে গিয়ে বুঝতে পারছি, বিরক্তি আর জিজ্ঞাসার দৃষ্টিতে সবাই তাকিয়ে আছে আমার দিকে। বাস ভর্তি প্যাসেঞ্জার। অন্যরা কত দ্রুত চলে এসেছে। অথচ, শুধু আমার একার জন্যে এতো দেরী! না বুঝার কিছু নেই, সহানুভূতি আশা করা বোকামি।

শুকনো মুখে চোখের পানি আড়াল করে বাসে চেপে বসলাম।
জীবনে এমন অপমানিতবোধ, আগে কখনো করিনি।
নিজেকে খুব ছোট আর অসহায় মনে হচ্ছিল। এই মুহূর্তে যা করলে আমার বুক কিছুটা হালকা হবে, তাও করতে পারছি না। এতো মানুষের সামনে কান্নাকাটি , তাও আবার পুরুষের পক্ষে শোভা পায়?

বাস আবার চলতে করলো ইস্তাম্বুলের উদ্দেশ্যে।
পিছনে পড়ে রইল, ইমিগ্রেশন অফিসটি। কিন্তু চরম দুঃসহ স্মৃতি পিছনে ফেলতে পারলাম না। বুকের ভিতরে ইতোমধ্যেই স্থায়ী আসন গেড়ে ফেলেছে।

ছবিঃ ‘সাইকি রিভাইভড বাই কিউপিডস কিস’, @ গুগল।

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:১২

ডার্ক ম্যান বলেছেন: দুঃসহ স্মৃতি কখনো পিছনে ফেলতে পারবেন না ।
এরপর নিশ্চয়ই নৌকা ভ্রমনের কথা শুনতে পারবো

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:৪৫

মাহের ইসলাম বলেছেন: শুরুতেই আপনাকে দেখে ভালো লাগলো।
নৌকা ভ্রমণ আছে, তবে তেমন জমজমাট নয়।

আপনি ঠিকই বলেছেন, কিছু স্মৃতি আসলেই পিছনে ফেলে আসা যায় না।

ভালো থাকবেন, শুভ কামনা রইল।

২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৩১

বলেছেন: লাইব্রেরিতে বসে এমন একটা ভালো পোস্ট পড়তে চেয়েছিলাম।।।

দারুণ লেখেন আপনি...

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:৪৭

মাহের ইসলাম বলেছেন: অনুপ্রাণিতবোধ করছি, আপনার সুন্দর কথায়।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আপনি নিজেও দারুন লেখেন।

ভালো থাকবেন। শুভ কামনা রইল।

৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:১৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহের ভাই,

একটু বড় মন্তব্য করব।
আপনি দ্বিতীয় পর্বের শেষে লিখেছেন, পরের দিন ফিরতি যাত্রার কথা ভেবে তাদের (এথেন্সে বসবাসকারী বাংলাদেশীদের) কাছ থেকে বিদায় নিলাম।
অথচ শেষ পর্বের শুরুতে লিখেছেন,
ব্যাগের প্রতিটি আইটেম টেবিলের উপর ছড়ানো।
একটা একটা করে আইটেমগুলো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছে।
প্রথমত দুটি পর্বের মধ্য সামঞ্জস্যতার অভাব পেলাম। দ্বিতীয়তঃ কে খুঁটিয়ে দেখছে? একই সঙ্গে গোটা প্রথম প্যারাতে কর্তা কে? বক্তা বা অন্যকেউ- বিষয়টি পরিষ্কার হলো না।

ভালো লেগেছে গ্রীক মিথলজির এই অংশটির উপস্থাপন পর্বটি। রাজকুমারী সাইকি ও সুন্দরী দেবী ভেনাস পুত্র কিউপিডের প্রেমের কেমিস্ট জেনে। নারীর প্রতি নারীর ঈর্ষা সেই সুপ্রাচীন কাল থেকেই যেন প্রচলিত। উপরের ছবিতে আবেদনটি এক কথায় অসাধারণ লাগলো। আমরা জানলাম সাইকি রিভাইভড বাই কিউপিড কিস তত্ত্বটি।

পোষ্টের শেষে গ্রিক ইমিগ্রেশন অফিস কর্তৃক আপনার হেনস্থার খবরে বিষন্ন হলাম। সঙ্গে যোগ হলো এক বাস ভর্তি লোকজনের বক্রোক্তি চাহনি । সামগ্রিক ফলাফল আপনাকে কতটা অবর্ণনীয় দুর্দশার মধ্যে পড়তে হয়েছিল তা ভেবে যারপরনাই ব্যথিত হলাম।

তবে আশার যে শত বাঁধা বিঘ্নের মধ্যেও অবশেষে ইস্তাম্বুলের উদ্দেশ্যে গমন করতে পেরেছেন।

সবশেষে যে কথা না বললেই নয়- আপনি যেহেতু এখন ইস্তাম্বুলে ঢুকছেন কাজেই পর্বটি কি শেষ না করলেই নয়। দীর্ঘতম বাস যাত্রা শিরোনামে না হলেও অন্য নামে নতুন পর্ব চলতেই পারে।

শুভকামনা প্রিয় মাহের ভাইকে।









০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:৫৪

মাহের ইসলাম বলেছেন: শুভ সকাল।
সকাল সকাল আপনার মন্তব্যে ভালো লাগলো।

আপনার কথা শুনে, আমি প্রথম প্যারাতে কিছুটা এডিট করেছি। ধন্যবাদ।

আপনাকে একটু খুলে বলি।
আমি ঠিক করেছিলাম, গ্রীসের পৌরাণিক কাহিনী কিংবা দ্বীপের বর্ণনা দিয়ে পাঠকের বিরক্তি উৎপাদন করবো না। কারণ, ইন্টারনেটের কল্যাণে এই গল্প এবং ছবি সবার হাতের নাগালেই আছে। আমি চেয়েছিলাম, শুধু বাস জার্নির গল্প করতে। নামও সেভাবেই বেছে নিয়েছিলাম। লিখতে গিয়ে দেখি, পৌরাণিক কাহিনী না আনলে চলছে না। আর, শুধু বাস জার্নি দিয়ে গল্প হচ্ছে না। অন্যান্য বিষয় চলে আসছে।

সাইকি আর কিউপিডের গল্প আরো অনেক বড়। আমি প্রায় পুরোটাই বাদ দিয়েছি। যে কোন পাঠক চাইলে, ইন্টারনেট থেকে পড়ে নিতে পারবে। শুধু ভাস্কর্যটার আবেদন বুঝাতে গল্পের একাংশ ছোট করে তুলে ধরেছি।

সমব্যাথী হওয়ার জন্যে আবারও অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল, ভালো থাকবেন।

৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:৩৫

আনমোনা বলেছেন: এত সুন্দর একটা ভ্রমন এমন তিক্ততায় শেষ? আমি লাইকের সাথে সাথে একটা অ্যাংরী বাটন খুঁজছিলাম। আপনার জন্য নয়, ইমিগ্রেশন অফিসারদের জন্য। তবে ওখানে বা কোনো ইমিগ্রেশনে রাগ না দেখানোই ভালো।

বর্ণনা ও ছবি, দুটোই খুব ভালো হয়েছে।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:৫৮

মাহের ইসলাম বলেছেন: শুভ সকাল এবং অনেক অনেক ধন্যবাদ।
এংরি বাটন না হলেও চলবে। বেচারা মনে হয়ে শিক্ষানবিশ টাইপের ছিল।

ছবি ভালো লেগেছে জেনে , টেনশন কমলো। ছবিটা দিতে গিয়ে অনেক চিন্তায় ছিলাম। শেষমেশ, একদম পরিস্কার ছবি এড়িয়ে একটু আলোআঁধারির মিশেল দেয়া একটা ছবি নেট থেকে খুঁজে বেরে করেছি। নাহলে কেন বলা হয় 'শরীর যেন এক গ্রীক ভাস্কর্য' সেটা উপলব্ধি করতে দেরী হতো না।

আবারও অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল।
ভালো থাকবেন।

৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট টি পরপর দুইবার পড়লাম।
পড়ে পড়ে আমি সবার অভিজ্ঞতা নিজের মধ্যে ধারন করছি।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৭

মাহের ইসলাম বলেছেন: আপনাকে দেখে খুশী হলাম।
দুইবার পড়েছেন শুনে, বিস্মিত না হয়ে পারছি না!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

শুভ কামনা রইল, ভালো থাকবেন।

৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪৩

বলেছেন: চামড়া দেখে যে ইমিগ্রেশনের কর্মকতাদের চেহারা বদলে যায় তা খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন এরজন্য আবারো ধন্যবাদ।।।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৪৭

মাহের ইসলাম বলেছেন: আপনি আবার এসেছেন দেখে খুব খুশী হলাম।
অনেক ধন্যবাদ।

আসলেই, গায়ের রং ছাড়া অন্য কোন কারণ ছিল বলে মনে হয় না।
আপনি নিশ্চয়ই এমন তিক্ত অভিজ্ঞতার শিকার বহুবার হয়েছেন ?

ভালো থাকবেন, শুভ কামনা রইল।

৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:০২

মা.হাসান বলেছেন: সব জায়গায় কিছু খারাপ লোক থাকবে, এটা নিয়ে মন খারাপ দীর্ঘায়িত করার কিছু নেই। একবার কোন এক এয়ারপোর্টে আমাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল আমি কখনো জেল খেটেছি কিনা, কোর্ট দ্বারা কনভিক্টেড হয়েছি কিনা, পুলিশের কাছে গ্রেফতার হয়েছি কিনা এই সমস্ত প্রশ্ন। আবার ইমিগ্রেশন অফিসারের সাথে কার্ড বিনিময়, চা খাওয়া- এ অভিজ্ঞতা ও আছে (গেদে বর্ডারে এমন হয়েছিল)।

ক্যামেরার ফিল্ম এর কথা শুনে মনে হয় এ ভ্রমণ অনেক আগের, পোস্ট এখন দিয়েছেন।
অনেক শুভকামনা ।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৩

মাহের ইসলাম বলেছেন: ঘটনা আজ থেকে বিশ বছর আগের।
আমার তখন, ডিজিটাল ক্যামেরা ছিল না।

আপনার সাথে একমত, কিছু খারাপ লোকের জন্যে মন খারাপ দীর্ঘায়িত করে লাভ নেই।

অনেক অনেক ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২৮

করুণাধারা বলেছেন: ৩ পর্ব শেষ করার পর মনে হল চমৎকার একটি ভ্রমণ কাহিনী পড়লাম।

ইমিগ্রেশনে যা ঘটলো তা দুঃসহ স্মৃতিই বটে! কিন্তু এমন দুঃসহ কিছু ঘটনা ঘটে বলেই জীবনের অভিজ্ঞতার ভান্ডার সমৃদ্ধ হয়।

তবে এই কাহিনীর নামকরণের সার্থকতা কিছুতেই প্রমাণ করতে পারলাম না। ;)

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪৩

মাহের ইসলাম বলেছেন: আপনাকে দেখে ভালো লাগলো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ, অনুপ্রাণিত করার জন্যে।

আপনি ঠিকই ধরেছেন, নামকরণ মোটেও ঠিক হয়নি।
লেখার শুরুতে জীবনের সবচেয়ে লম্বা বাস জার্নি নিয়ে লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু গল্পের গতিপথ বদলে পুরোপুরি আলাদা গল্পে রূপান্তরিত হয়েছে। অথচ, আমি বোকার মতো টাইটেল বদলাইনি।
নামকরণে, আপনার পক্ষ হতে মতামত শেয়ার করতে পারেন।

শুভ কামনা রইল, ভালো থাকবেন।

৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইমিগ্রেশনে যা ঘটলো তা দুঃসহ স্মৃতিই বটে

আপনার বর্ণনা দারুন মুগ্ধ করা।

+++

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪৫

মাহের ইসলাম বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। অনুপ্রাণিত বোধ করছি, আপনাকে দেখে।

সারা জীবন মনে রাখার মতো একটা স্মৃতি।
এখনো মন খারাপ করে দেয়।

ভালো থাকবেন। শুভ কামনা রইল।

১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:০৭

জুন বলেছেন: আপনার লেখাটি প্রকাশের সাথে সাথেই পড়েছিলাম মাহের ইসলাম , পড়েছিলাম আপনার দুঃসহ হেনস্থার কাহিনী কিন্ত মন্তব্য লিখতে গিয়ে দেখি লগ আউট । তারপর নানা ঝঞ্ঝাটে ভুলেই গিয়েছিলাম ।
আমাকে এমন অবস্থার মুখোমুখি হতে হয়েছিল রোমের ফুমিচিনো এয়ারপোর্টে তবে আপনার মতন এতক্ষন নয় । কোন গোল্ড আছে কি না সাথে জিজ্ঞেশ করছিলো কাস্টমসের লোকজন । চোখে মুখে ছিল টিটকারীর হাসি । কিছুই না পেয়ে ছেড়ে দিয়েছিল খানিক পরে । আর বেইজিং এয়ারপোর্টে আমার স্যুটকেস ঘিরে দাঁড়িয়ে ছিল তিন জন অটোমেটিক রাইফেল হাতে চাইনীজ ইমিগ্রেশন পুলিশের লোক । তন্ন তন্ন করে খুজলো । যেটা দেখে এত কান্ড সেই চিনির কৌটা আর গুড়ো দুধের বক্স ওদের চোখের সামনেই গড়াগড়ি খাচ্ছিল । আমি অত্যন্ত চা পিয়াসী তাই যেখানেই যাই সাথে থাকে টি ব্যাগ , পাউডার মিল্ক আর চিনি । কোথায় গিয়ে চা খুজবো তাই সাথে নেই ।
আর কায়রো এয়ারপোর্টের ইমিগ্রেশন অফিসার লাইনের সবাইকে ছেড়ে দিলো আর আমাদের দুটায় সীল না দিয়ে পাঠিয়ে দিল পাশেই ইমিগ্রেশন অফিসে । তারাতো একবার সোজা করে দেখে একবার উলটে । অনেক্ষন আমাদের দাড় করিয়ে রাখলো আমার এত রাগ লাগছিল বলার নয় । আমার সহযাত্রী যখন তার জাতিসঙ্ঘের আইডেন্টিটি কার্ড দেখালো তখন ছেড়ে দিল তাড়াতাড়ি । আসলে এসব জায়গা আমরা এত আগ্রহ নিয়ে যাই আর সেখানে এই হেনস্থা ভ্রমনের আনন্দটাই মাটি করে দেয় ।
যাই হোক এসব পাত্তা না দিয়ে ঘুরতে থাকুন মনের আনন্দে । তৃতীয় বিশ্বের মানুষ আমাদের এগুলো সহ্য করতেই হবে মাহের ইসলাম । ভালো থাকুন আর লিখতে থাকুন আমাদের জন্য , আপনার জন্য :)

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:২৪

মাহের ইসলাম বলেছেন: আপনাকে দেখে ভালো লাগছে।
সময় নিয়ে আবার এসেছেন এবং অনেক বড় মন্তব্য করেছেন দেখে খুব আরো বেশি ভালো লাগছে।

কায়রোত আমার অভিজ্ঞতা অনেকটা আপনার মতোই হয়েছিল। প্রায় দুই ঘন্টার উপরে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছিল।
যথারীতি আমি একা একা দাঁড়িয়ে সব প্যাসেঞ্জারদের যাওয়া দেখছিলাম। বিভিন্ন বর্ণের, গোত্রের মানুষকে ছেড়ে দিচ্ছে। কিন্তু আমাকে দাঁড় করিয়ে রেখে দিলো।
আপনার চায়ের আসক্তির কথা শুনে অবাক না হয়ে পারলাম না।

ভালো থাকবেন, শুভ কামনা রইল।

১১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:১৬

আখেনাটেন বলেছেন: দারুন একটি ভ্রমণের শেষে এরূপ হেনস্তা মানা যায় না। X(

লিখতে থাকুন এরকম করে ব্লগার মাহের ইসলাম।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:২০

মাহের ইসলাম বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার প্রোফাইল পিক দেখেই আমার মিশরের কথা মনে পড়ে।
মিশর এয়ারপোর্টেও কিছুটা অপমানিত বোধ করেছিলাম। তবে, যাদুঘরে গিয়ে মন ভরে উঠেছিল।

আমাকে অনুপ্রাণিত করার জন্যে আবারও ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন। শুভ কামনা রইল।

১২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭

শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: মাহের ভাই, এত দু:খিত হবেন না। ওদের ঠিক -ঠিকানা নাই, যারে মন চায় তারেই মনে হয় ধরে ঝামেলা করে। বেশ কয়েকটা দেশ ভ্রমণ করলেও কোথাও কোনো প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়নি আমাকে।কিন্তু গ্রিস থেকে ফেরার পর এয়ারপোর্টে একজন নারী পুলিশ আমার পাসপোর্ট চেক করতে চাইলো। কী মনে করে কে জানে! চেক করে ধন্যবাদ জানিয়ে ফেরত দিল। তবে বেচারীর জন্য একটু দু:খবোধ হলো। সে হয়তো ভেবেছিল, '' ধরতে পেরেছি একটারে।'' আহারে, বেচারীর মনবাসনা ভঙ্গে আমার ই কষ্ট হচ্ছিল। হা হা ... B-) B-)

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৩৮

মাহের ইসলাম বলেছেন: আসলে আপনি ঠিকই বলেছেন।
সবচেয়ে বড় কথা, আমাদের দেশের অনেকেই অবৈধভাবে ইউরোপে যাওয়ার জন্যে গ্রীসে ঢুকে পড়ে।
তাই, স্বাভাবিকভাবেই গ্রীসের ইমিগ্রেশন পুলিশের সন্দেহ থাকতে পারে।

হয়ত, আমাকে আটকাতে না পেরেও বেচারার মন খারাপ হয়েছিল।

অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল, ভালো থাকবেন।

১৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:০৫

আখেনাটেন বলেছেন: আপনার প্রোফাইল পিক দেখেই আমার মিশরের কথা মনে পড়ে।
মিশর এয়ারপোর্টেও কিছুটা অপমানিত বোধ করেছিলাম। তবে, যাদুঘরে গিয়ে মন ভরে উঠেছিল।
-- কায়রোতে আমার অবশ্য কোনো সমস্যা হয় নি। ডিসেম্বরের টুরিস্ট সিজন। লাখে লাখে পর্যটক। কার দিকে কে তাকায়? তবে দুঃখজনক ঘটনা ঘটেছিল, আমার যে দিন পিরামিড দেখতে যাই (বিকেল বেলা), ঠিক পরের দিন সকালবেলা ভিয়েতনামের একটি পর্যটক বাসে জঙ্গীরা হামলা চালিয়ে হতাহতের ঘটনা ঘটায়।

আর কায়রো মিউজিয়ামে গিয়ে আমার অবস্থা হয়েছিল কোনটা ছেড়ে কোনটা দেখি। বিস্ময় নিয়ে ছুটে বেড়িয়েছি ঘন্টার পর ঘন্টা।

কয়েকদিনের মধ্যে আলেক্সান্দ্রিয়ার উপর একটি ভ্রমণ বিষয়ক পোস্ট করার ইচ্ছে রয়েছে। :D

আপনার মিশর অভিজ্ঞতা কিন্তু আমাদের জানাতে পারেন। :)

শুভকামনা।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৪১

মাহের ইসলাম বলেছেন: আপনি আবার এসেছেন দেখে অসম্ভব ভালো লাগছে।
অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।

আমার মনে হচ্ছে, মিশরের ভ্রমণ কাহিনী লিখতে বসা উচিৎ।
আসলে, আলসেমি করে, লেখাটা শুরু করতে পারছি না।
এবার মনে হয়, আর দেরী করা উচিৎ হবে না।

কায়রো মিউজিয়ামে আপনার অনুভূতি, নিশ্চয় আমি অনুভব করতে পারছি।

অনেক অনেক শুভ কামনা , এবং ভালো লাগা।

১৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩

ফারহানা শারমিন বলেছেন: অসাধারণ। কয়েকবার পড়েছি। তারপরও মাথায় ঘুরতে থাকে।অনেক শুভ কামনা রইল।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৫৬

মাহের ইসলাম বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ, অনুপ্রাণিত করার জন্যে।
ভালো থাকবেন, শুভ কামনা রইল।

১৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৪৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: নতুন পোস্ট চাই

২১ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৪৯

মাহের ইসলাম বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, উৎসাহিতবোধ করছি।

চেষ্টা করবো, একটা লেখা দ্রুত আপলোড করতে।

ভালো থাকবেন, শুভ কামনা রইল।

১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কোথায় গেলেন প্রিয় মাহের ভাই? দীর্ঘদিন ব্লগে না পেয়ে আমরা চিন্তিত। প্লিজ দেখা দিন তাড়াতাড়ি।

৩০ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৩৭

মাহের ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।
লেখাপড়া নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছি।
ভালো থাকবেন।

১৭| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ২:১৫

রাকু হাসান বলেছেন:

মাহের ভাই কেমন আছেন । দেখছি না । নতুন লেখা দিয়েছেন । পড়বো । আজ এই পোস্টটি পড়ার আমন্ত্রণ দিচ্ছি। আপনার বিশ্লেষণ মিস করছি।

০৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১৮

মাহের ইসলাম বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, আমরা সবাই ভালো আছি।
আমি নিজের লেখাপড়া নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছি। তাই নতুন করে লেখা দিতে পারিনি।

আপনি এসে খোঁজ নিচ্ছেন দেখে খুব ভালো লাগছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ।

এই লিংকের লেখাটি আমি পড়লাম। অনেক বিষয়ে আমি ভিন্নমত পোষন করি। এছাড়া, আমি মনে করি, কিছু কিছু বিষয়ে একটি নির্দিষ্ট দৃষ্টিকোন থেকে মতামত ব্যক্ত করা হয়েছে। অবশ্য, এজন্যে লেখককে দোষ দেয়া যায় না। কারন, পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যা শুরু মূল কারন ছিল দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য। একদিকে পাহাড়ীরা নিজেদের দৃষ্টিকোন থেকে সব কিছু বিচার করেছে, সমগ্র বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট এবং সমকালীন জাতীয় ঘটনাবলী বিবেচনায় নেয়নি। অন্যদিকে, দেশের মূল জনগোষ্ঠির একাংশ এই সমস্যাকে যার যার মতো করে ব্যাখ্যা করেছে।
যাই হোক, আমি ঐ পোস্টে মতামত প্রকাশ করবো।

ভালো থাকবেন, শুভ কামনা রইল।

১৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেকদিন পরে আজ ব্লগে আপনার কমেন্ট দেখে আনন্দ পেলাম। আশাকরি ভালো আছেন এবং ব্যস্ততাও একটু কমেছে।

শুভেচ্ছা নিয়েন প্রিয় মাহের ভাই।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩২

মাহের ইসলাম বলেছেন: আপনার প্রতিও শুভেচ্ছা রইল।

ভালো আছেন, নিশ্চয়।
আমার ব্যস্ততা কমেনি। আশা করছি, আর মাস ছয়েক লাগবে। তারপরেই লেখাপড়ার পাট শেষ হয়ে যাবে। তখন অফুরন্ত অবসর পাবো।

আপনাকে দেখে ভালো লাগলো।
শুভ কামনা রইল, ভালো থাকবেন।

১৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৪

ডার্ক ম্যান বলেছেন: কেমন আছেন আপনি ।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

মাহের ইসলাম বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্‌।
আশা করি ভালো আছেন।
শুভ কামনা রইল।

২০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আর আসছেন না। আমরা যে উদ্বেগে আছি।প্লিজ দেখা দিয়েন ....
নিউ ইয়ারের শুভেচ্ছা জানবেন।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

মাহের ইসলাম বলেছেন: নিউ ইয়ারের শুভেচ্ছা রইল।
আশা করি ভালো আছেন।
শুভ কামনা রইল।

২১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪৪

ইসিয়াক বলেছেন:





কেমন আছেন? অনেকদিন পরে আপনাকে ব্লগে দেখে ভালো লাগলো।
শুভকামনা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.