নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনেক বড় মাপের একজন মানুষ হতে চাই। কারণ- ভালোবাসার মানুষটির নাম ছোট্ট কোন মঞ্চে দাঁড়িয়ে থেকে বলতে চাইনা, ভালবাসার মানুষটির নাম বড় কোনো মঞ্চে দাঁড়িয়ে থেকে বলতে চাই।আই লাভ ইউ (মা)

কাইকর

ফিল্মমেকার/নাট্যকার, গল্পকার। বাংলাদেশ টেলিভিশন মিডিয়া। ।এক পৃথিবী লিখতে চাই।Facebook/Abdullah AL Mamun(কাইকর)

কাইকর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভয়ংকর অপ্সরা(সাইকো গল্প)

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪২



বি:দ্র: যারা কখনো সাইকো গল্প পড়েননি তারা লেখাটি এড়িয়ে যাবেন।ধন্যবাদ।





আমি নিষ্ঠুর মানুষ। আক্ষরিক অর্থেই নিষ্ঠুর। যতটা নিষ্ঠুর হলে,মানুষ হয়ে মানুষের রক্ত পাণ করা যায়।ধানমন্ডিতে একখানা বিশাল ফ্ল্যাট বাড়ী আমার।রাত বিরেতে বিদেশী মদ গিলে এসে এখানেই শয়ন করি। মাঝেসাঝে বন্ধু তপন এসে থাকে আমার সাথে। তপন আবার অপরাধ জগতের মানুষ। শহরের বড়-বড় খদ্দর ওর কাছ থাইকা মাল নেয়।গ্রামের কচি কুমারী মাইয়া বিক্রি করে তপন।

দুবছর হয়েছে আমার ও অপ্সরার সম্পর্কের বয়স।মাঝেমধ্যে মনের বাসনা জাগলে বাসায় নিয়ে আসি অপ্সরাকে।অপ্সরা খুব ভয়ানক নারী। কপালের মাঝ বরাবর কালো টিপ পড়ে। ঠোঁঠগুলো কালো।যতটা ভয়ংকর হলে,মানুষ হয়ে মানুষের রক্ত পাণ করা যায়।আমরা দুজন একই প্রকৃতির মানুষ। দুজনেই মানুষ খুন করতে ভালোবাসি।মাসে একবার করে মদ,গাঁজা,ফেন্সিডিল ও একটা কচি মাইয়া নিয়া বাড়ীতে আসর জমায়। আমি সাহিত্যচর্চা করতে অনেক ভালোবাসি। অপ্সরা প্যারালাল ও সাইকো টাইপ গল্প পড়ে খুনের বিষয়ে আরো পাকাপোক্ত হয়।অপ্সরার খুন করবার ধরনটা আমার চাইতেও ভয়ংকর। খুব কষ্ট দিয়ে তিলে তিলে মারে।অপ্সরা বেশীরভাগ খুনগুলো ১০ টাকা দামের ধারালো ব্লেড দিয়ে করে।পুরো শরীল ক্যাচ ক্যাচ করে ব্লেড দিয়ে মনের আনন্দে ফেসায়।মাঝেমধ্যে তো আবার লবণ মরিচ ব্যাবহার করে।

আজ মাসের সেইদিন।আজ আসর জমানোর দিন।তপন তিনদিন আগেই গ্রামের একটা ১২ বছরের কচি মাইয়া দিয়ে গেছে।অপ্সরা তিনদিন আগেই মাইয়াটারে বাথরুমের মধ্যে আটকাই রাখছে।আমি আর অপ্সরা খুন সচেতনভাবে শহর থাইকা গাঁজা,মদ,ইয়াবা বাসায় নিয়া আসছি। বাথরুমের দরজা খুলে দেখি,মেয়েটা পানি পিপাসায় কাতরাচ্ছে।চোখ দুইটা আগুনের মতো জলছে।আমি ঠোঁঠ বাকিয়ে হাসতে হাসতে দরজা আবার লাগিয়ে দিলাম।অপ্সরা ভঁরপুর গাঁজা আর মদ খেয়ে মাতলামি হাসা হাসতে থাকলো কিছুক্ষণ। ভয়ংকরী দৃষ্টিতে বলল,কবে থাইকা খুন করিনা।রক্ত খাইনা।আজকে ড্রাকুলা সাজবো। নিজের মাথার চুল নিজেই টেনে টেনে বলল,আমার আর শয্য হচ্ছে না।দাত কিটমিট করে বলল,তুমি আগে যাবা না আমি যাবো? আমি একটু কাঁপা ঠোঁঠে উত্তর দিলাম,তুমি যাও আগে।অপ্সরা হাতুড়ি দিয়ে মাথার খুলি ফাটাতে ভালোবাসে।বাসায় একটা সলিট রটের হাতুড়ি আছে।বাথরুম থেকে ১২ বছরের শিশু মাইয়াটারে চুল ধরে টেনে-হিছড়ে পাশের রুমে নিয়ে গেল।রক্ত পিপাসু অপ্সরা। আমি মনযোগ দিয়ে বুদ্ধদেব গুহের "মাধুকরী " উপন্যাসটা পড়ছিলাম। হ্যা,আমি এই ছোট বয়সেই চুরি করে প্রাপ্তবয়স্কদের বই পড়ছি।হঠাৎ করে অপ্সরার চিৎকার শুনতে পেলাম।অপ্সরা চিৎকার করে করে বলছে,ওই খানকির জী অমন কইরা কি দেহোস? এই বলে মাইয়াটার গালে কষে একটা চড় দিয়ে বিছানার উপর ফেলে দিলো। আমি একটু মৃদু হেসে,বুদ্ধদেব গুহের মনটাকে পড়তে থাকলাম।কিছুক্ষণ পড় পাশের রুমে উঁকি দিয়ে দেখি,অপ্সরা মেয়েটার চুলগুলো ব্লেড দিয়ে ছেটে ফেলছে।ঘাড় কাৎ করে পড়ে রয়েছে বিছানায় মেয়টা।অপ্সরা মেয়েটার নেড়ে মাথায় ব্লেড দিয়ে ক্যাচ ক্যাচ করে টান মারছে। বোধহয় কোন দেশের মানচিত্র আকঁছে।হঠাৎ করে কি মনে হয়ে অপ্সরা ড্রাকুলা সেজে ঘাড়ের মধ্যে সবকটি দাত বসিয়ে দিয়ে রক্ত চুষা শুরু করলো। মেয়েটার পা কই মাছের মতো ছটফট করছে।আমি আর আজ অপ্সরাকে বিরক্ত করবো না। দেখেই তৃপ্তি পাচ্ছি।পকেট থেকে একটা বাংলাদেশি বেনসন বের করে ধরালাম। কষে কষে তিনটা টান দিলাম।অপ্সরা রক্ত মুখে উঠে বসলো।খুব সুন্দর লাগছিলো দেখতে।আমার আবার রক্ত মাখা মুখ দেখতে ভাল লাগে।মেয়েটার চোখ দিয়ে গড়িয়ে গড়িয়ে পানি পড়ছে। অপ্সরা প্যাকেট থেকে নতুন ব্লেড বের করে, মেয়েটার নাকের মধ্যে ফেসাতে লাগলো। নাক থেকে রক্ত ছিটে ছিটে নিচে পড়তেছিলো।অপ্সরা অকথ্য ভাষায় মেয়েটাকে গালি দিতে দিতে মেয়েটার গাঁয়ে থেকে টান মেরে জামা খুলে ফেললো।ব্লেড দিয়ে পুরো শরীলে রবীঠাকুরের দাড়ি আঁকতে থাকলো।পিঠের মধ্যে ভড় দিয়ে দিয়ে ব্লেড ক্যাচ ক্যাচ করে ঢুকিয়ে দিলো। মেয়েটা শয্য না করতে পেরে বিছানায় কামুড় নিয়ে ধরলো। শরীল থেকে চুয়ে চুয়ে রক্ত ঝরছে। অপ্সরা কাটা গাঁয়ে লবণ আর মরিচ ছিটিয়ে দিলো। মেয়েটা শয্য না করতে পেরে পুরো শরীলের শক্তি দিয়ে উঠে বসলো। মরার আগে হয়তো সবার মধ্যেই এরকম শক্তির উদয় হয়।পুরো শরীল থেকে রক্ত ছড়ছে। অপ্সরা সবকটি হলুদ দাত বের করে মাতাল হাসা হাসতে থাকলো। যেন এখানেই সব তৃপ্তি, এখানেই সুখ। পায়ের পাতাগুলো ব্লেড দিয়ে ক্যাচ ক্যাচ করে কেটে ফেলে দিলো। মেজের মধ্যে পায়ের পাতাগুলো মাছের মতো লাফাচ্ছিলো।যেন সবেমাত্র কেউ জাল দিয়ে মাছ ধরে নিয়ে এসে ফেলে রেখেছে।অপ্সরার পুরো শরীলে রক্তের ছোপ।দুহাত দিয়ে মোচড় দিয়ে ঘাড়টা কট করে ভেংগে দিয়ে অন্যপাশে দিয়ে দিলো।তারপর সলিট রডের হাতুড়ি দিয়ে মাথার খুলিড় উপর গুনে গুনে তিনটা বাড়ি দিলো।মাথা থেকে মগজ বের হতে থাকলো চুয়ে চুয়ে।


অপ্সরা রক্তমাখা মুখে ভয়ানক অবস্থায় আমার সামনে এসে দাঁড়ালো। আমরা দুজন দুজনার চোখের দিগে তাকিয়ে কিছুক্ষণ শয়তানী হাসা হাসলাম।যেন কিছুক্ষণ আগে আমরা কোন যুদ্ধের ময়দান থেকে জয়লাভ করে এসেছি। অপ্সরার শরীলে লেগে থাকা মানবীক রক্তটুকুন আমি চ্যাটে পুটে খেয়ে নিলাম।অপ্সরার কালো ঠোঁঠে রক্তের ছোপ ছোপ লেগে আছে। আমি কাপাঁ ঠোঁঠে তার ঠোঁঠের মধ্যে পুরে দিয়ে রক্তটুকুন খেয়ে নিলাম।তৃপ্তির একটা শ্বাস ফেলে ওয়াস রুমে স্নান করতে ঢুকলাম। ডেটল সাবান দিয়ে খুব করে ঘষে-টষে শরীলে লেগে থাকা মানবীক রক্ত ধুয়ে নিলাম। স্নান করে বের হয়ে এসে অপ্সরা বায়না করলো, টম এন্ড জেরি নামে যে একটা কার্টুন সিরিয়াল সেটা দেখবে।মাঝেমধ্যে অপ্সরার ছোট মানুষী দেখে মনে হয়, সবকিছু ছেড়ে গ্রামে গিয়ে ছোট বাচ্চাদের বাংলা প্রাইভেট পড়াই।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার লেখাগুলো একই রকমের হয়ে যাচ্ছে, নতুন বিষয় নিয়েও ভাবুন।
। এবং , এর পর স্পেস দিবেন আর পুরো লেখাটাকে ছোট ছোট প্যারায় ভাগ করবেন।
মোটামুটি লাগলো।

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১৩

কাইকর বলেছেন: এটা তো সাইকো গল্প।এই জাতীয় গল্প এই প্রথম দিলাম।একই রকম হলো কিভাবে ভাই?প্লট টাই আলাদা একেবারে

২| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫১

অনুতপ্ত হৃদয় বলেছেন: কখনওই এরকম গল্প পড়িনি, সত্যিই অনেক ভালো লাগলো পড়ে।

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১৪

কাইকর বলেছেন: ভাইজান সাইকো গল্প।এটা সাহিত্যের একটা অংশ।ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫২

অনুতপ্ত হৃদয় বলেছেন: তবে লেখার কাঠামোগত দিক সম্পর্কে নজর দিতে হবে বেশি করে

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১৫

কাইকর বলেছেন: আস্তে আস্তে হয়ে যাবে।দোয়া করবেন।

৪| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:২৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সাইকো গল্প ঠিক আছে। তবে ক'দিন আগে অনেকটা এরকমই গল্প দিয়েছিলেন না? হুবহু এক হবে, এমন তো না!

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

কাইকর বলেছেন: এরকম কোন গল্প দেইনি। হয়তো আপনার কাছে এক লেগেছে। ধন্যবাদ

৫| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:২৬

বৃষ্টি বিন্দু বলেছেন: গল্প ভাল লাগলো।

লেখার হআতকে আরো ধারালো করতে হবে যে ভাই।

চিরন্তন শুভকামনা থাকলো তোমার জন্য

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। পাশে থাকবেন।আপনারা পাশে থেকে অনুপ্রেরণা দিলে অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারবো।ধন্যবাদ

৬| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৫২

সনেট কবি বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো পড়ে।

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৫৬

কাইকর বলেছেন: ধন্যবাদ সনেট কবি সাহেব।

৭| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:২৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সব ধরণের গল্পের মধ্যে দিয়ে, প্লটের মধ্যে দিয়ে লেখক একটা ম্যাসেজ দিতে চায়,
এই গল্পের ম্যাসেজটি কি কাইকর ভাই?

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৩

কাইকর বলেছেন: কোন মেসেজ নেই। মনগড়া গল্প।কেউ এই রকম প্লটের গল্প পড়ে আনন্দ পায়। আমি তাদের জন্যই লেখেছি।সময় নষ্ট করার জন্য দুঃখিত

৮| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৪

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: সাইকো গল্প হিসেবে মন্দ নয়। হরর গল্পও বলা যায় এটাকে।

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৪০

কাইকর বলেছেন: আপনি তো তাহলে দুটোর সাধ একবারে নিলেন।ধন্যবাদ আপনাকে।পাশে থাকবেন।

৯| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৪

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আপনি দুঃখিত হবেন না। সমস্যা নেই, আমাকেও লোকজন এ প্রশ্নটা করে তাই আমিও করলাম। ;)

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৮

কাইকর বলেছেন: সাহিত্যে যে সব গল্পই সমাজে মেসেজ দেয় তা কিন্তু নয়। কিছু গল্প আনন্দ দেবার জন্য। বুঝতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৪০

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ভাবছি আমিও একটা সাইকো গল্প লিখেই ফেলি B-)

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৪৩

কাইকর বলেছেন: অপেক্ষায়।শুভ কামনা রইলো।

১১| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৩৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ভালো লাগেনি। সাইকো গল্পে মোটিভ থাকে, পরিণতি থাকে। এখানে তাদের পরিণতি বলা হয়নি।

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ২:০৫

কাইকর বলেছেন: পরিণতি বলেছি।আপনি শেষে ভালভাবে পড়ে দেখুন।

১২| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১:১৯

উদাস মাঝি বলেছেন: মনে হল, এতক্ষণ ধরে ভয়ঙ্কর কোন হরর মুভি দেখলাম ! :#)

মানুষ সত্যি কি এত নির্দয় হতে পারে ? :-&
আরেকটা কথা, অপ্সরার টর্চারের স্টাইল ছিল অভিনব পর্যায়ের !

সবমিলিয়ে ভাল লেগেছে, আরও সময় নিয়ে পোস্ট করবেন । প্যারা আকারে থাকলে ভাল হত ।
পড়তে কষ্ট হতনা ।

আপনাকে দিয়ে হবে ভাই । শুভকামনা থাকল :)

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ২:০৬

কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। পাশে থাকবেন। ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো।

১৩| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ২:৪১

স্ব বর্ন বলেছেন: পুরো আলাদা একটা ফ্লেভার নিয়ে নিলাম!! ভাবনা গুলো অস্থির ,এত সুন্দর করে লিখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ গল্পকার কাইকর।

২৩ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩৯

কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ আপনাকে

১৪| ২৩ শে মে, ২০১৮ সকাল ৭:২৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমি সাইকো গল্প খুব কমই পড়েছি। এটা হয়ত এড়িয়ে যাওয়া উচিৎ ছিল! কেমন ভয় ভয় লেগেছে পড়ে। ভীষন ডিটেইলে ভয়াবহ সব বর্ণনা!
লেখকের মারাত্মক ডার্ক কিছু কল্পনা করার শক্তি আছে। সেটা যতক্ষন কল্পনা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকছে ততক্ষন ভালো! হাহা কিডিং।

ভালো থাকবেন।

২৩ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪০

কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। এভাবে পাশে থেকে অনুপ্রেরণা দিলে খুব ভাল লাগে। লিখতে সাহস পাই।ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো ভাইজান।

১৫| ২৩ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:১৪

রাজীব নুর বলেছেন:

এই লাইনটি পড়ে আপনার বাকি লেখাটা আর পড়ার ইচ্ছা হয়নি।

আর শুনুন, প্রতিটা ব্লগারকে সম্মান করতে শিখুন। ত

২৩ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৩

কাইকর বলেছেন: ভাইজান আমি তো খারাপ কিছু বলিনি।যারা সাইকো পড়ে না তাদের না করেছি পড়তে।শুধু শুধু পড়ে সময় নষ্ট করবে কেন।আর আমি কোন ব্লগারের সাথে খারাপ ব্যাবহার করলাম? আপনি দেখাতে পারলে আমি এই ব্লগ সাইট থেকে বিদায় নিবো। ধন্যবাদ। তা না হলে আপনাকে নিয়ে আমি পরবর্তীতে পোস্ট করবো। আপনি আমার নামে এই অভিযোগ করেছেন।

১৬| ২৩ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৩৫

লিওনাডাইস বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

২৩ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭

কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ ভাই।পাশে থাকবে।

১৭| ২৩ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

শিমুল_মাহমুদ বলেছেন: এমনি একজন সাইকো মানুষের কথা শুনেছিলাম সম্ভাবত আজিমপুর কবরস্থানের গোরখোদক। যে রাতের আধারে মৃত মানুষের কলিজা কেটে খেতো।সত্যি ভয়ংকর গল্প।

২৩ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫৮

কাইকর বলেছেন: হুম।এটা একটা রোগ।অনেক মানুষ এই রোগে ভুগেন।

১৮| ২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

জ্ঞান ছাড়া মহাজ্ঞানী শ্যামল বলেছেন: এই গল্প থেকে শিক্ষণীয় বিষয় কি ? আমার বোধগম্য না, আপুনি কি লিখবেন এই গল্পের শিক্ষণ???

২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

কাইকর বলেছেন: সব গল্প থেকে যে মানুষ শিক্ষা পাই আমি সাহ্যিতে এমন দেখিনি।কিছু গল্প আনন্দ দেবার জন্য। যারা সাইকো গল্প অনেক ভালবাসেন তারা অবশ্যই এই গল্প পড়ে নিজের মনের খায়েশ মিটিয়ে আছে আনন্দ নিয়েছে।ধন্যবাদ আপনাকে ভাইজান

১৯| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১:০৫

মুফীদ হাসান বলেছেন: মামুন! তোমার বাড়ি কি কেরাণীগঞ্জের কোথাও?

২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১:১৮

কাইকর বলেছেন: না।কেন?

২০| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:২৯

মুফীদ হাসান বলেছেন: আমি কেরাণীগঞ্জের এক মামুন কে চিনি যে দেখতে হুবহু তোমার মতো। ছেলেটা Maybe সিরাজদিখান/মুন্সিগঞ্জ থেকে ছিলো

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:১২

কাইকর বলেছেন: হতে পারে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.