নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফিল্মমেকার/নাট্যকার, গল্পকার। বাংলাদেশ টেলিভিশন মিডিয়া। ।এক পৃথিবী লিখতে চাই।Facebook/Abdullah AL Mamun(কাইকর)
ইদানিং আব্বার খোঁজখবর একটু বেশি নেই। আব্বা-মা আমাকে নিয়ে রাজ্যের চিন্তাভাবনা করেন। এখন অব্দি নিজের চলার মত কোন কর্ম করি না। বিয়ের বয়স তো হলোই প্রায়। আমি টিউশনি করে মাসে যে কটা টাকা পাই তা দিয়ে কোনো রকম টেনেটুনে চলি। আবার নির্লজ্জের মত আদা বয়স্ক আমার হাতটা শৈশবের ছোট্ট হাত বানিয়ে আব্বার কাছে সাদ সকালে গিয়ে হাত পাতি। আর কত? নিজের কাছেই এখন অনেক খারাপ লাগে। না বুঝি তাদের কাছে কত খারাপ লাগে!
আব্বার কি মন চায় না, তার সন্তানের উপার্জনের টাকায় কেনা একটা পাঞ্জাবী পড়ে এলাকা দিয়ে শান্তির নিশ্বাস ফেলে হাঁটতে, চলতে, ফিরতে। আম্মার কি মন চায় না, সন্তানের কামানো টাকায় কেনা শাড়ি পড়ে পাশের বাড়ির আন্টিকে গিয়ে গর্ব করে জোর গলায় বলতে, "এইডা আমার পোলার টাকায় কেনা। খুব টেকসই শাড়িটা।" স্বপ্নগুলো এখন স্বপ্ন হয়েই রয়ে গেছে।
একটা চাকুরীর জন্য কতনা ঘুরছি। বেলাশেষে আমি এক কৃষকের ছেলে। এই শহরের ডালে ভাতে বড় হওয়া মানুষদের কদর নেই। এই শহর তো তাদের দাম দেয় যারা জীবিত প্রাণীকে হিংস জানোয়ারের মতো চিবিয়ে চিবিয়ে খায়।
মা হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়ল। ওষুধ কেনার মত সামর্থ্য নেই আমার। আব্বা আর কত চালাবেন। তার বয়স তো আর কম হলো না। এখন সবটুকু আশা যা তাদের আমাকে নিয়ে। কিন্তু আমি নিজেই নিরাশা হয়ে বেঁচে রয়েছি। মধ্যরাতে মায়ের ব্যথায় কাতরানো দেখে আর ভাললাগেনা। ভাললাগেনা আব্বার চিন্তিত ঐ মুখ খানা দেখে।
ছোটবেলায় শাহবাগের মোড়ে লাল বেলুন দেখে আব্বাকে কিনে দেওয়ার জন্য বায়না করেছিলাম। আব্বা কিনে না দেওয়ায় আমি ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদে ছিলাম। আমি আব্বার কোল থেকে অভিমান করে নেমে গিয়েছিলাম। মনে মনে অভিমানী গলায় বলতেছিলাম, কিসের আব্বা সে, সামান্য একটা যে বেলুন কিনে দিতে পারেনা সে আবার আব্বা হয় কি করে। সেদিন রাতে না খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। হঠাৎ করে আব্বা এসে আমার ঘুম ভাঙ্গে আমাকে অবাক করে দিয়ে চারটা লাল-নীল রংয়ের বেলুন আমার হাতে গুজে দিল। পৃথিবীর সকল বাবাই তার সন্তানের সুখ দেখতে চায়। নিজেরা কিনে হলেও এনে দিতে চায়। যদিও সুখ স্বর্গীয়। আজ বড় হয়েছি। আব্বা কী এখন আমার ওপর অভিমান করে থাকতে পারেনা? কই আম্মা-আব্বা তো অভিমান করে না! নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অযোগ্য আর পাপী মনে হচ্ছিল। রাস্তার পাশে ল্যাম্পপোস্ট একই জায়গায় সব সময় দাঁড়িয়ে থাকলেও বিশেষ সময়ে এসে আলো দিয়ে মানুষকে সাহায্য করে। কিন্তু আমি যে ল্যামপোস্টের চাইতেও অধম এক দেহ বিশেষ পরিপূর্ণ যুবক।
এক বিকেলে আমার গায়ে একটু আধা ধোঁয়া ময়লা টি শাট দেখে সাথে সাথে ঘর থেকে নতুন টি-শার্ট নিয়ে এসে আমাকে পরিয়ে দেয়। কিন্তু আজ সে নিজেই আধা-ময়লা শার্ট পরে এলাকা ঘুরে বেড়ায়। কই আমিতো আজ কিছুই করতে পারছিনা!
কিছুদিন আগে একটা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর জন্য আবেদন করেছিলাম। সেখান থেকে একটু আগে মুঠোফোনে জানালো তারা চাকুরী টা আমার হয়েছে। আকাশ থেকে যেন মেঘহীন বৃষ্টি ঝরলো।খুশিতে আমার বন্ধু তপনকে ফোন দিয়ে কিছু টাকা ধার নিলাম। বাজার থেকে এক কেজি রসগোল্লা তাড়াহুড়া করে কিনে নিয়ে বাসায় গেলাম। মাকে জড়িয়ে ধরে প্রশান্তির একটা শ্বাস ফেলে বললাম," চাকরি হয়েছে আমার মা। চাকুরীটা আমি পেয়ে গেছি। প্যাকেট থেকে মিষ্টি তুলে মায়ের মুখে দেবার সময় দেখি মায়ের চোখের কোণায়় জল জমেছে। আমি আমার বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে জল টুকু মুছে দিয়ে মাকে জড়িয়ে ধরে সুখের কান্না কাঁদলাম কিছুক্ষণ। আব্বা চাকুরীর কথা শুনে মহা খুশি। আব্বাকে দেখে মনে হচ্ছিল যেন,এই পৃথিবীতে আর কিছু চাওয়ার নেই তার। একটা কর্মহীন যুবককে এই জায়গায় দেখার জন্যই হয়তো এতদিন বেঁচে রয়েছে সে। আব্বাকে জড়িয়ে ধরে, আব্বা, আব্বা বলে হাউমাউ করে কাঁদলেন শিশুদের মতো। আব্বার চোখে জল নেই। এবার আব্বাকে আর ময়লা শার্ট পরে বাহিরে যেতে দিবো না।মাকে ওষুধ কিনে দিবো।
অফিস করছি কিছুদিন হলো। মা অসুস্থ হয়েও সুস্থ এখন।আব্বার মুখে প্রশান্তির হাসি। মাস শেষ হবার প্রহর আর ফুরোচ্ছে না আমার। কবে বেতন তুলবো,কবে মায়ের জন্য আর আব্বার জন্য নিজের টাকায় কিছু কিনে উপহার দিবো।
রাতে ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে প্রকৃতির সাথে কথা বলছিলাম। শুনেছি প্রকৃতি মানুষকে সঠিক পথ দেখায়। আকাশে ফুটফুটে চাঁদ উঠেছে। আমি মুগ্ধ হয়ে চাঁদের দিকে তাকিয়ে রয়েছি। চাঁদের বুড়িকে মিছিমিছি একটা সুতি কাপড় দিয়ে পাঞ্জাবি বানানোর জন্য বায়না দিলাম। আব্বাকে দিবো বলে। আব্বা পিছন থেকে আমার ঘাড়ের মধ্যে হাত রাখল। "আব্বা' বলে ডাক দিয়ে বলল, অনেক রাত হয়েছে এবার ঘুমা।
আজ বেতন পেয়েছি। একটা অকর্মক আজ একটা কর্ম করে কিছু টাকা উপার্জন করেছে। বেতন পেয়ে সোজা মার্কেটে চলে যাই। বাবার জন্য সুন্দর দেখে একটা সাদা পাঞ্জাবি কিনে মায়ের জন্য একটা বেনারসি শাড়ি কিনি। নিজেকে অনেক বড় বড় মনে হচ্ছে আজ। আবার অনেক ছোটও। প্যাকেট হাতে ফুটপাত ধরে ছোট মানুষী হাঁটা হাঁটছিলাম। মাঝেসাজে মুখ দিয়ে শিষ বাজিয়ে শহরটাকে জানিয়ে দিচ্ছিলাম যে, মধ্যবিত্ত পরিবারে একটি সুখ অনেক সুখ। কিন্তু এতটুকুর জন্য তাদের হাজার সংগ্রাম করতে হয়। রাস্তার পাগল, আধা-পাগল, নেড়ি কুকুর, ভদ্র সমাজের মুখোশ পরা অভদ্র সমাজসেবক আজ আমাকে দেখে বলে দিতে পারবে, আজকে আমি খুশি। অনেক খুশি। মহাখুশি। এক পৃথিবী খুশি।
বাসায় এসে আব্বা, আব্বা বলে ডাক শুরু করলাম। আমি আবার ছোট্টবেলা থেকেই কায়দা করে আব্বা বলে ডাকতাম। আব্বা ডাকটা আমার খুব ভালোলাগে। আব্বা ডাকটা প্রশান্তির ডাক। সুখের ডাক। আব্বা আমার সামনে আসতেই তার গায়ে নতুন পাঞ্জাবীটা ধরে বললাম, আব্বা পাঞ্জাবী কেমন হয়েছে? আব্বা ভেজা চোখে উত্তর দিলো, বেশ ভালো, খুব ভালো, অনেক সুন্দর। এক পৃথিবীতে এত সুন্দর জিনিস বা উপহার আমি আগে কখনো পায়নি আর কখনো পাবোনা। মাকে জড়িয়ে ধরে মা, মা বলে ডাক দিলাম। মা আমাকে কপালে আদর মাখা চুমু দিয়ে বলল, বাবা আমার বড় হয়েছে। এবার ঠেকাবে কে আমাকে। আব্বা, মা ও আমি তিনজনেই সুখের হাসি হাসলাম কিছুক্ষন। মধ্যবিত্ত পরিবারে টুকিটাকি সুখের অভাব নেই। শুধু চাই ছোট্ট একটা সুযোগ, বড় না। শুধু চাই ডাল-ভাত খেয়ে বাঁচতে। চিকেন ফ্রাই না।
২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। সামু ভাই এভাবে অনুপ্রেরণা দিলে লিখতে শক্তি পাই।ধন্যবাদ আপনাকে
২| ২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সুন্দর গল্প।
ভালো লেগেছে। মানুষের জীবনের স্বপ্ন আর বাস্তবতার মিশেলে যে প্লট দাড়িয়েছে, তা আমাদের পরিচিত ও পছন্দনীয়।
তবে ভাই, বানানে একটু নজর দিন। ধন্যবাদ।
২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। ভুল ধরার জন্য ধন্যবাদ। মোবাইল দিয়ে টাইপিং করি তাই এই অবস্থা। খেয়াল থাকবে এরপর থেকে।ধন্যবাদ আপনাকে
৩| ২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মধ্যবত্তিরে দারুন সুখরে গল্প
কত অল্পতেই যে আমরা মধ্যবত্তিরা খূশি, কত অল্প সূখেই যে চোখ ভরে জল আসে... ইয়ত্তা নেই!
ভাল লাগা রইল
+++
২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। আপনাদের অনুপ্রেরণা থেকেই লেখার শক্তি পাই।পাশে থাকবেন এভাবেই ভাই।ধন্যবাদ আপনাকে
৪| ২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭
শিখা রহমান বলেছেন: লেখাটা ভালো লেগেছে। এইসব ছোট ছোট সুন্দর মুহূর্তের জন্যেই তো বেঁচে থাকাটা সুন্দর।
শুভকামনা ও ভালোলাগা রইলো।
২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। পাশে থাকবেন দিদি।ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো।
৫| ২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সনেট কবি বলেছেন: ভালোলাগা রইলো।
২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। আপনাকে অনেক ভাল লাগে।পাশে থাকবেন। ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো।
৬| ২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: কিরে ব্যাটা মামুন?
তোর তো দেখি মেলা গুণ!!!
লেখা সুপার!!
গতদিনেরটা কিন্তু সুবিধার ছিল না! সাবধান!
@"সাদা পাঞ্জাবি কিনে মায়ের জন্য একটা বেনারসি শাড়ি.....?? "
-- সাদা পাঞ্জাবী ঠিক আছে! তাই বলে বেনারসি???
মায়ের হাতে ঝাঁটার বাড়ি খাওয়ার সখ হইছে নাকি??
২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১
কাইকর বলেছেন: ভাইজান প্রথম প্রথম বেতন পেয়েছিলাম তো তাই মাথা ঠিক ছিল না।বেনারসি শাড়ি কিনে ফেলেছি।তারপরও,মা কেন যেন খুশি মনে আমার দেওয়া উপহার টা হাসি-মুখে নিয়ে নিল।মা এমনই হয়।ছেলের দেওয়া যে কোন উপহার তারা এক পৃথিবী ভেবে নিয়ে নেয়।ধন্যবাদ আপনাকে ভাইজান। মা নিজে এক পৃথিবী লিখলেও শেষ হবে না।
৭| ২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১
শামচুল হক বলেছেন: কাইকর, তোমার এই লেখাটা খুব ভালো লেগেছে। আগের লেখাগুলো আমাদের পড়ার উপযোগী ছিল না। কিছু বানান ভুল আছে ঠিক করে নিও।
২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো।
৮| ২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: কি লেখক?
গল্পটা সত্যি নাকি??
হিরোইন কই? প্রেমটেম কই??
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:০৪
কাইকর বলেছেন: ভাইজান লেখার সময় আমি কল্পনার জগতে ঢুকে পড়ি। কল্পনার জগতে বেনারসি শাড়িটা কিনে ফেলেছি। দুঃখিত।কল্পনায় জগতে মাথা ঠিক ছিল না।হা হা হা। ধন্যবাদ নিজাম ভাইজান।
৯| ২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: এই গল্পতো আমাদের সবার। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র চাওয়াগুলো পুরন হলে যে কি সুখ তা কেবল মধ্যবিত্তই জানে। কষ্ট হয় যখন এই চাওয়াগুলো পুরন হওয়াটা সোনার হরিন হয়ে যায়।
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:০৫
কাইকর বলেছেন: হুম ভাই ঠিক বলেছেন।কষ্ট করে গল্প পড়ে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
১০| ২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
জোকস বলেছেন: বাবা মা বুঝে ফেলেছে, ছেলে আমার বড় হয়েছে, এবার অন্য চিন্তা ভাবনা করতে হবে
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:০২
কাইকর বলেছেন: হুম ভাইজান। অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইজান।
১১| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:১১
স্ব বর্ন বলেছেন: তারিফ করতে হয় লেখার অসামান্য ছিল ......গল্পে ভিতর ডুবে ছিলাম এতক্ষন।
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৩
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো। পাশে থাকবেন
১২| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:১৩
অনুতপ্ত হৃদয় বলেছেন: অনেক সুন্দর হয়েছে
তীর তখনি তার নিশানাতে আঘাত হানতে পারে যখন তাকে ধনুকের সাহায্যে পেছনে টেনে এনে ছেড়ে দেওয়া হয়।
আমাদের জীবনটাও ঠিক এমনি।
আমরা মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেদের চলার পথে দুঃখ, কষ্ট , বাঁধাও পেছনে টেনে ধরে কিন্তু তারা সেই টেনে ধরাকে অতিক্রম দ্বিগুণ উদ্যমে লক্ষ্যের দিকে ছুটে যায়।।
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৪
কাইকর বলেছেন: হুম ভাই ঠিক বলেছেন।অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ ভাইজান। পাশে থাকবেন।
১৩| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:১৩
শিখণ্ডী বলেছেন: ছোট ছোট চাওয়া পা্ওয়া, তাই নিয়ে গল্প! দারুণ!
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৫
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। পাশে থাকবেন।
১৪| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:২৩
শহীদ আম্মার বলেছেন:
দারুন গল্প! থিম যাতে মানুষের কল্যান উপযোগী হয়; এটা মাথায় রাখবেন। আর প্রেমটেম আনার দরকার নেই্।
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৭
কাইকর বলেছেন: সব গল্পই লিখতে হয় ভাইজান। কেউ প্রেমের গল্প পড়তে ভালবাসে।একেক জন একেক রকম। পাশে থাকবেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:২৭
পবন সরকার বলেছেন: এটা ঠিক আছে। আগেরগুলো পড়ার মত না।
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৮
কাইকর বলেছেন: হুম।পাশে থাকবেন। আগেরগুলো অনেকের ভাল লেগেছে। লাইক দিয়েছে। আপনার ভাল নাও লাগতে পারে।ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য
১৬| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৪
আকিব হাসান জাভেদ বলেছেন: মধ্য পরিবারের যাতাকল আর এ নিয়ম চক্র সবার জিবনে আসে । তবে কেউ হাসতে থাকে কেউ কাদঁতে থাকে । কাদাঁর মানুষের সংখ্যাই বেশি । মা বাবার আদরের ছেলে বড় কিছু হউক সবার মা বার প্রত্যাশা । প্রত্যাশার আলো ছোট উপহার দিয়ে বড় মন জয় করা যায় । মন টা পরিস্কার হলেই হলো । ভালো লাগলো পড়ে । ভালো থাকার দোয়া রহিলো সব সময়।
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৯
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। পাশে থাকবেন ভাইজান।
১৭| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অনেক সুন্দর। ভালো লাগলো। শুভ কামনা সব সময়।
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:০১
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ ভাইজান
১৮| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৮
নীল মনি বলেছেন: আগের গল্পগুলো মন্তব্য করতে পারিনি। কেন পারিনি কারণ গল্পগুলো একটু বেশি খোলামেলা ছিল।আজকের লেখা ভালো হয়েছে তবে লেখায় ব্যস্ততা ছিল। একটু ধীরে হলে পড়তে ভালো লাগবে।
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:০১
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। পাশে থাকবেন।সব ধরনের গল্প লিখতে হয়।সব পাঠক তো এক নয়।ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো
১৯| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:১৬
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আগের প্রতিটি গল্পগুলো কাছাকাছি ছিল তবে এবারের গল্পটি ব্যতিক্রমী। মধ্যবিত্ত জীবনের শত টানাপোড়নের মাঝে একটুখানি সুখ খুঁজে পাওয়ার গল্প। ভাল লিখেছেন।
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:২০
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো। পাশে থাকবেন ভাইজান
২০| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৩
বৃষ্টি বিন্দু বলেছেন: গল্প ভাল লাগলো।
ছবিতে কে?
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৬
কাইকর বলেছেন: ছোট লেখক। ধন্যবাদ আপনাকে
২১| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:০৫
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: ভাল লাগল তবে টুইষ্ট থাকলে আরেকটু ভাল হতো। চালিয়ে যাও ছোট ভাই। সম্ভাবনা দেখছি।
আমরা তোমার পাশে আছি।
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১০
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। আপনাদের মতো সিনিয়র ভাই ও ব্লগার যদি এভাবে অনুপ্রেরণা দেয় তাহলে খুব ভাল লাগে। এখন থেকে কোমরে কষে গামছা বেঁধে গল্প বুনবো আপনাদের জন্য। পাশে থাকবেন। ধন্যবাদ ও ভালোবাসা রইলো।
২২| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৪৩
মাহের ইসলাম বলেছেন: আপনার গল্পের থিম চেঞ্জ হয়েছে, দেখে বেশী ভালো লাগল।
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৫২
কাইকর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৩| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৫৫
মোহাম্মদ আবির মাহমুদ বলেছেন: ভাইয়া, সুন্দর লেখনী কুৎসিত দেখায় যদি বানান ভুল হয়!
আশাকরি, ছোট ছোট বানানগুলো খেয়াল করবেন!
২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১:০০
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ আপনাকে।এরপর থেকে খেয়াল থাকবে
২৪| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১:১৫
নতুন বলেছেন: জীবনে কস্ট করতে হয় নি কখনো তাই এই কস্টগুলি বুঝতে পারবোনা আসলে।
কিন্তু প্রথম বেতন পেয়ে মায়ের জন্য শাড়ী কিনেছিলাম।
২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১:১৭
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ ভাইজান
২৫| ২৪ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:২৮
নিশাচড় বলেছেন: ভালো লেগেছে। নিয়মিত আসতে হবে মনে হচ্ছে
২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩০
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। পাশে থাকবেন।ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো
২৬| ২৪ শে মে, ২০১৮ ভোর ৬:০০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তবে প্রচুর পড়তে হবে। এর কোন বিকল্প নেই। প্রখ্যাত লেখকদের লেখা পড়লে চিন্তাশক্তি বৃদ্ধি পায়।
২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩২
কাইকর বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই।মাথায় থাকবে।ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো।
২৭| ২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ৭:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আহারে! দারুণ অভিব্যক্তি। মন ছুঁয়ে গেল।
অনেক শুভ কামনা রইল।
২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৩
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। এভাবে পাশে থেকে অনুপ্রেরণা দিলে শক্তি পাই লেখার।ধন্যবাদ আপনাকে
২৮| ২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:২০
শিমুল_মাহমুদ বলেছেন: মধ্যবিত্ত জীবনে শত দুঃখ কষ্টের মধ্যেও এক চিলতে সুখের পরশ। ভাল লিখেছেন।
২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। পাশে থাকবেন।ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো।
২৯| ২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গল্প ভাল লেগেছে।
২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪
কাইকর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
৩০| ২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সত্য কথা লিখেছেন।
২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫
কাইকর বলেছেন: হুম।ধন্যবাদ ভাই
৩১| ২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬
ক্স বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদ তার সাহিত্যে মধ্যবিত্ত পরিবারের এরকম টুকরো টুকরো সুখ-অসুখের গল্প বলেছিলেন বলেই এত জনপ্রিয় হয়েছিলেন।
২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১১
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। হুমায়ুন স্যার আমাদের গর্ব।পাশে থাকবেন
৩২| ২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮
জহিরুল ইসলাম কক্স বলেছেন: চোখের কোন ভিজে গেল
২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১১
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। পাশে থাকবেন।ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো।
৩৩| ২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০১
অচেনা হৃদি বলেছেন: ভালো গল্প । উপরের থিম ছবিটা কি আপনার নিজের ছবি ? পুকুরের পাড়ে দাঁড়ানো ছবিটার কথা বলছি ।
২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৫
কাইকর বলেছেন: হ্যা...এই ছোট ছেলেটির ছবি। রোজ বিকেলে পুকুর পাড়ে গিয়ে দাঁড়াতে ভালো লাগে। গোধূলির রং ভালো লাগে। গোধূলির রোদ গায়ে মাখতে ভালো লাগে। তাই রোজ বিকেলে পুকুর পাড়ে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকি। ধন্যবাদ ও ভালোবাসা রইলো।
৩৪| ২৪ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কিছু টাইপো আছে। ঠিক করে নিবেন। গল্প লেখার সময় বাস্তবতা মাথায় রাখবেন। আজ এটুকুই।
২৪ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:২০
কাইকর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।ভুল থেকেই শিক্ষা পাই।
৩৫| ২৪ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: গল্প ভালো লিখেছেন ।।
লিখতে থাকুন
শুভ ব্লগিং ...
২৪ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:২১
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ আপনাকে। পাশে থাকবেন
৩৬| ২৪ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ভালো লেগেছে, ভালো লেগেছে মনে হয়েছে আমি নিজে আমার অতীতে চলে গিয়েছি, ধন্যবাদ ছোট ভাই আমাকে আমার অতীত মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য ।
২৪ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:১১
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। এভাবে পাশে থেকে উৎসাহ দিলে অনুপ্রেরণা পাই। এখন থেকে কোমরে গামছা কষে বেঁধে নতুন নতুন গল্প বুনবো আপনাদের জন্য। পাশে থাকবেন। ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইল
৩৭| ২৪ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫
অজানিতা বলেছেন: মধ্যবিত্ত পরিবারের খন্ডচিত্র বেশ তুলে ধরেছেন। তবে আপনাকে একটি পরামর্শ দিতে চাই আমি, সেটা হচ্ছে প্রচুর পড়ুন। বড় সাহিত্যকদের নামকরা সব বইগুলো লিস্ট করে পড়তে থাকুন। এটি আপনার লেখার কাজে আরো সহায়ক হবে। যতই পড়বেন ততই আপনার ভাবনার জগত প্রসারিত হবে।
শুভকামনা রইলো, আপনার ব্লগের পথযাত্রা সাবলীল হোক। লিখতে থাকুন, এগিয়ে যান আরো।
২৪ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:১৩
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। এভাবে পাশে থেকে সব সময় উৎসাহ দিবেন। ধন্যবাদ ও ভালোবাসা রইলো। ভালো থাকবেন।
৩৮| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০১
জ্ঞান পাগল বলেছেন: ভাল লাগল। যেন নিজেকে দেখলাম। নিজে মধ্যবিত্ত ঘরের বলে সবসময় গর্ব বোধ হয়।
২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। পাশে থাকবেন। ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো।
৩৯| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:১০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার পটভূমিতে
সুন্দর গাঁথুনিতে
সুখপাঠ্য গল্পের জন্য
কাইকরকে আন্তরিক
অভিনন্দন।
২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:০৪
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ আপনাকে
৪০| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৪৬
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: ভালো লিখেছেন। বানান নিয়ে আরেকটু সতর্ক থাকতে হবে ভাই....
২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৫৭
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। খেয়াল থাকবে ভাইজান
৪১| ২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৯
সোহানী বলেছেন: অনেকগুলো লিখা একসাথে পড়লাম। অনেক ভালো লিখেন আপনি। গল্পগলোতে অনেক বেশী জীবনের ছোয়া। উচ্চ মধ্য বা নিম্ন সব গন্ডির মানসিকতা বোঝার ক্ষমতা আপনার আছে। আপনি আরো অনেক ভালো লিখবেন। লিখা চালিয়ে যান, ছাড়বেন না। দিনে দিনে প্রকাশের ভিন্নতা আসবে।................... ভালো থাকুন সবসময়..........
২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৪৬
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ আপনাকে।
৪২| ২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৫৩
ওমেরা বলেছেন: আপনি ভাল লিখেন আরো ভাল লিখবেন আশা করি ।
২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৫৭
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ আপনাকে
৪৩| ২৭ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:৪১
উদাস মাঝি বলেছেন: গল্পের মধ্যে নিজেকে দেখতে পাচ্ছিলাম !
মধ্যবিত্তের গল্প আমার গল্প, আমাদের গল্প ।
হ্যাপি এন্ডিং থাকায় আরও ভাল লাগল ।
ছিমছাম ভীষণ আবেগি কিন্ত মন ভাল করার গল্প । ধন্যবাদ তোমাকে সুন্দর একটা গল্প লেখার জন্য ।
২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৭:১৯
কাইকর বলেছেন: অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ আপনাকে
৪৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম তিনটের পর এ গল্পটাই পড়ে ভাল লাগলো। আগের তিনটে মোটেই ভাল লাগেনি।
মধ্যবিত্তের টুকটাক সুখানুভূতি নিয়ে আরও লিখুন।
২০ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪
কাইকর বলেছেন: দোয়া রাখবেন
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আজকাল সাহিত্যে, মিডিয়ায় মিডিল ক্লাস পরিবারগুলোর স্ট্র্যাগলগুলোকেই বেশি দেখানো হয়। কিন্তু আসলেই তাদের ঘরও অনেকসময় সুখের বর্ষায় ভিজে যায়।
আবেগ দিয়ে মোরানো লেখাটিতে ভালো লাগা।