নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উত্তুরে হাওয়া

শ্রদ্ধা আর মমতাই তোমাকে জয়ী করতে পারে; তুমি তোমার জ্ঞান প্রয়োগ কর।

ম্যাভেরিক

প্রাচীন সভ্যতা, পুরাণ, সংখ্যাতত্ত্ব, শব্দের ইতিহাস ভালো লাগা একজন মানুষ

ম্যাভেরিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

(বাংলা) শব্দ-রাজ্যে অভিযান (৩): মান্ধাতা ধুন্ধুমার

১৪ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৪৬

যুদ্ধিষ্ঠির বলিলেন, হে মহাব্রাহ্মণ, কীরূপে জন্ম তাঁহার, যুবনাশ্বের সেই পুত্রের, ব্যাঘ্রতুল্য সম্রাট যিনি, রাজাদিগের উৎকর্ষ, ত্রিভূবনেই যাঁহার লব্ধ হইয়াছিল সম্যক প্রসিদ্ধি? জানিতে বড় অভিলাষ, অপরিমেয় দীপ্তিময় তিনি, কীরূপে আরোহণ করিয়াছিলেন সর্বোচ্চ রাজকীয় ক্ষমতায়, কেননা ত্রিভূবন তো রহিয়াছিল মহাত্মা বিষ্ণুরও শাসনদণ্ডাধীন?



লোমশ সেই ক্ষণে এই উপাখ্যান ব্যক্ত করিলেন—

বহু, বহু বর্ষকাল পূর্বে, ইক্ষ্বাকু (Ikshvaku) বংশে রাজা ছিলেন যুবনাশ্ব (Yuvanashva), অনন্য পুণ্যাত্মা তিনি, সম্পন্ন করিয়াছিলেন এক সহস্র অশ্বমেধ যজ্ঞ, এবং আরো নানাবিধ যজ্ঞানুষ্ঠান, মহা আড়ম্বরে, প্রচুর দক্ষিণাসহকারে।



পরিতাপের বিষয়, রাজর্ষির ছিল না কোনো পুত্রসন্তান, তাই অমাত্যদিগের উপর রাজ্যভার অর্পণ করিয়া অরণ্যে গমন করিলেন তিনি এবং তথায় পুত্রকামনায় শাস্ত্রানুসন্ধান ও যোগবলসাধনায় নিমগ্ন হইলেন।



শাস্ত্রাচারে উপবাস করিয়া একদা নিশীথে ক্লিষ্ট হইয়া উঠিলেন রাজর্ষি। ক্ষুধার যন্ত্রণা তাঁহাকে দহন করিতে লাগিল, অন্তরাত্মায় তাঁহার অনুভূত হইল সুতীব্র তৃষ্ণা—চ্যবন মুনির আশ্রমে প্রবেশ করিলেন তিনি: তথায় যজ্ঞবেদীর উপর এক কুম্ভ জল রক্ষিত ছিল।



তৃষ্ণার্ত সম্রাট জল কামনা করিলেন, কিন্তু পক্ষীর ন্যায় ক্ষীণ তাঁহার কণ্ঠস্বর কাহারও কর্ণগোচর হইল না। অনন্তর স্বপ্রণোদনায় কুম্ভ উত্তোলন করিয়া জলপান করিলেন তিনি, অবশিষ্ট জল নিক্ষেপ করিলেন ভূতলে। চ্যবন ও অন্যান্য মুনিগণ নিদ্রোত্থিত হইয়া কুম্ভ জলশূন্য দেখিতে পাইলেন এবং উহার তত্ত্বানুসন্ধানে নিয়োজিত হইলেন; যুবনাশ্ব অগ্রসর হইয়া সত্য স্বীকার করিলেন।



"আপনি অনুচিত কার্য করিয়াছেন, হে রাজন্য!" চ্যবন বলিতে লাগিলেন। "আপনকার পুত্রোৎপত্তির নিমিত্তে মন্ত্রঃপূত তপোসিদ্ধ এই জল সংরক্ষিত হইয়াছিল, উহা আপনকার রাজ্ঞীর জন্য অভীষ্ট ছিল। তপোসাধনা ব্যর্থ হইবার নহে, এই ক্ষণে জলপান করিবার দরুন আপনিই পুত্র প্রসব করিবেন, কিন্তু গর্ভধারণের ক্লেশ যাহাতে আপনাকে আক্রান্ত না করে, আমরা সেই প্রয়াস পাইব।"



শতবর্ষ পূর্ণ হইলে যুবনাশ্বের বাম পার্শ ভেদ করিয়া সূর্যতুল্য এক তেজস্বী পুত্র নির্গত হইল, সুতীব্র দ্যুতিময় শিশু, কিন্তু যুবনাশ্বের মৃত্যু ঘটিল না; নিঃসন্দেহে ইহা অত্যাশ্চার্য এক কাণ্ড বটে!



মহাদ্যুতি শিশুর দর্শনাভিলাষে নক্ষত্রবাসীদিগের আগমন ঘটিল এবং উহারা এই বিস্ময় প্রকাশ করিতে লাগিলেন, শিশুর জন্য মাতৃস্তন্যের কী ব্যবস্থা হইবে!"



"মাং ধাস্যতি—আমাকে পান করিবে" বলিয়া ইন্দ্র, যিনি নির্ঘোষ করিয়া থাকেন বজ্র, তাহার মুখে তর্জনী প্রবেশ করাইয়া দিলেন; শিশু তাহা চোষণ করিয়া ব্যাপক বলশালী হইয়া উঠিল এবং ত্রয়োদশ হস্ত পর্যন্ত বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হইল।



হে ভরতপুত্র, উক্ত দিবসেই আনীত হইল সেই ধনুক, বিশ্বজুড়ে অজগব নামে যাহার প্রসিদ্ধি, এবং শৃঙ্গনির্মিত শরও, এবং অভেদ্য বর্ম। স্বয়ং ইন্দ্র তাঁহাকে যৌবরাজ্যে অভিষিক্ত করিলেন; অনন্তর ত্রিভূবন জয় করিলেন তিনি, ন্যায়পথে, একদা ত্রিপদক্ষেপে যাহা সম্পাদন করিয়াছিলেন মহাত্মা বিষ্ণু। বিশ্বজুড়ে তাঁহার রথচক্র অপ্রতিরোধ্য গতিতে চলমান হইল।



ইহাই সেই কাহিনী, যুবনাশ্বের পুত্র, সসাগরা সদ্বীপা রাজ্যের মার্তণ্ডপ্রতাপ রাজার উপাখ্যান, হে ধর্মপূত্র, মাং ধাস্যতি'র কারণে যাঁহার নাম হইয়াছিল মান্ধাতা। আর শত শত বর্ষ পূর্বেকার, সুপ্রাচীন তাঁহার শাসনকালকে আমরা অভিধা দিয়া থাকি মান্ধাতার আমল

_________________________________

ইক্ষ্বাকু: আখ-সম্পর্কীয়; প্রাচীন ভারতীয় বৈদিক সভ্যতার ক্ষত্রিয়দের বিখ্যাত বংশ, সূর্যদেবের নামানুসারে যা সূর্যবংশ নামেও পরিচিত। এ বংশের প্রথম সম্রাট ইক্ষ্বাকু, যিনি তাঁর পিতা মনু'র ধর্মশাসন তথা "মনুস্মৃতি" বাস্তবায়ন করেন। দক্ষিণ-এশিয়ার পৌরাণিক কাহিনীতে আখ গাছ থেকে মানুষের উৎপত্তির যে কাহিনী, সেখান থেকেই ইক্ষ্বাকু বংশের নামকরণ বলে অনেকের অভিমত। ইক্ষ্বাকু বংশেরই পরবর্তী একটি প্রধান শাখা রঘুবংশে বিষ্ণুর সপ্তম অবতার রামের জন্ম।



কুবলাশ্বর: মান্ধাতার পিতামহ কুবলাশ্বরের শাসনামলে মহাবল, মহাসুর এক দানব ব্যাপক ত্রাসের সৃষ্টি করেছিল। বালুকার মধ্যে নিদ্রিত উক্ত দানব বৎসরান্তে যখন নিঃশ্বাস ফেলত, অর্ধপক্ষকাল ভূমিকম্প সৃষ্টি হতো, স্ফুলিঙ্গ, অগ্নিশিখা ও ধূম্রজালে আচ্ছন্ন হয়ে যেত চতুর্দিক। মহাসুরকে বধ করার উদ্দেশ্য কুবলাশ্বর একদা তাঁর একুশ সহস্র পুত্র ও সৈন্য নিয়ে অভিযাত্রা করেন। বালুকাবেলায় ভয়ঙ্কর এক যুদ্ধকাণ্ড সংঘটিত হয় এবং যোগবল ও ব্রহ্মাস্ত্রের সমন্বয়ে একসময় দানবকে হত্যা করতে সমর্থ হন কুবলাশ্বর। ধুন্ধু নামক এ দানব বধের কারণে কুবলাশ্বর ধুন্ধুমার নামে খ্যাতি লাভ করেন এবং তার অভিযান পরিচিত হয় "ধুন্ধুমার কাণ্ড" নামে।



কৃষ্ণদ্বৈপায়ন ব্যাস রচিত মহাভারত অবলম্বনে

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৪৯

রাজসোহান বলেছেন: পুত্তুম পিলাচ

১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১২

ম্যাভেরিক বলেছেন: পুত্তুম ধইন্য। :)

২| ১৪ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫২

রাজসোহান বলেছেন: ব্যাফক গিয়ান লাভ করিনু B-) B-) B-) :-B :-B :-B

১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১৮

ম্যাভেরিক বলেছেন: জ্ঞানানন্দ নাম হইল রাজসোহানের। :-B

৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৫

মিটুলঅনুসন্ধানি বলেছেন: দাঁত ভাঙার জরিমানা কে দেবে?

১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১৮

ম্যাভেরিক বলেছেন: :P আমি তো ভেবেছিল দাঁত শক্ত করবে! আচ্ছা, প্রতিবিধান চিন্তা করছি। :)

৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৮

বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: ভাইয়া মজার গল্প কিন্তু একটু কঠিন। :) বলতে গেলে দাঁত ভেঙ্গে যাবে! :P

"ধুন্ধুমার কাণ্ড" এর গল্পটা মজার। :)

১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১৮

ম্যাভেরিক বলেছেন: দাঁত ভাঙার প্রতিবিধানে দাঁত ভাঙবে কেন! :(
দেখি, চকলেটের মতো শব্দ পাওয়া যায় কি না। তাতে আবার ধুন্ধুমার কাণ্ড না হলেই হয়।:)

৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:০২

সাগর রহমান বলেছেন: চমৎকার।। ধন্যবাদ।।

১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১৮

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভেচ্ছা। পড়া ও মূল্যায়নে সম্মানিত হলাম।

ভালো কাটুক সময়।

৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১২

মহলদার বলেছেন: দারুন বিষয় উপস্থাপনার জন্য ধন্যবাদ।

১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১৮

ম্যাভেরিক বলেছেন: মন্তব্যের প্রেরণায় অনেক ধন্যবাদ।

সময় কাটুক চমৎকার।

৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:২৯

সোহায়লা রিদওয়ান বলেছেন: টাশকি শব্দটার ইতিহাস জানতে চাই দাদা :-)

১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩৩

ম্যাভেরিক বলেছেন: আপাতত টাশকি খেয়ে গেলাম! খুঁজে দেখি। :)

৮| ১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:২৯

জাতি জানতে চায় বলেছেন: জটিল কিন্তু দারুন উপস্থাপনা!

১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩৪

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভেচ্ছা। গভীর প্রেরণার মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ।

৯| ১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৪০

এরশাদ বাদশা বলেছেন: দাঁত কপাটি। কিন্তু পইড়া ফেলছি ঠিকঠিক।

১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৪২

ম্যাভেরিক বলেছেন: যথার্থ, ইহাই অভীষ্ট ছিল। :)

১০| ১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৪১

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: একবার পড়ে কিছুই বুঝি নি!:(
বারকয়েক চেষ্টা করতে হবে!:D

১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৪৫

ম্যাভেরিক বলেছেন: ইহা কী ব্যক্ত করিলেন, ভ্রাতা! ইহা সাধু, তেমৎ সুস্বাদু না হইয়া থাকিলেও, আশা করি বিস্বাদ প্রতীয়মান হয় নাই। :-B

১১| ১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৫১

শ্রাবণ এর বৃষ্টি বলেছেন: মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছে, তবুও চেষ্টা চালাচ্ছি সাট্যেলাইট দিয়া ....... (আশা করছি নিশ্চয়ই নেটওয়ার্ক পাব, হাজার হলেও লিট্যারেচর আমার সাবজেক্ট ছিল ) ......... :(( :(( :((

১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৫৪

ম্যাভেরিক বলেছেন: তাহলে এই পেলেন বটে, নির্ঘাত, নিশ্চিন্তে! :)

১২| ১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ২:১১

সায়েম মুন বলেছেন: শব্দের আঘাতে গান ফাইটা গেল:)

১৫ ই মার্চ, ২০১০ ভোর ৫:৩৬

ম্যাভেরিক বলেছেন: শব্দই গান হোক তবে। :)

১৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১০ ভোর ৬:২২

মে ঘ দূ ত বলেছেন: অসাধারণ!

এখন থেকে প্রতিটা বাংলা শব্দ লিখার সময় ভাবতে হবে এই শব্দের উৎপত্তি হল কি করে! :)

তবে আমার মনে হয় কি তুলনামূলক শব্দগুলোর ক্ষেত্রেই শুধু এই উৎপত্তির কাহিনীগুলো আছে। বাংলায় এই ধরণের শব্দকে কি বলে ঠিক মনে করতে পারছিনা।

১৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:২০

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভেচ্ছা। হ্যাঁ, শব্দ ভাবাক সবাইকে। :)

১৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:৪৫

ভাঙ্গন বলেছেন: "ধুন্ধুমার কাণ্ড"-ই

১৭ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:২২

ম্যাভেরিক বলেছেন: উহাই! :)

১৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ২:৩৭

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "ইহা কী ব্যক্ত করিলেন, ভ্রাতা!"

একটু সহজ করে লিখলে বার বার পড়তে হয় না।

১৭ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:০৪

ম্যাভেরিক বলেছেন: হা হা হা। লেখা হয়ে গেল আর কি! :-)

১৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:৪৩

কালপুরুষ বলেছেন: শুভ সকাল। যথারীতি অসাধারণ জ্ঞানসমৃদ্ধ লেখনী। দারুন লাগলো। কখনো কখনো মান্ধাতার আমলের বিষয়ও অনেক আগ্রহের সৃষ্টি করে।

শুভ কামনা রইলো।

১৭ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:২২

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভ সকাল, দাদা। আপনার আগমন ও সুন্দর কথা ভালো লাগল খুব।

ভালো থাকবেন।

১৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৫২

মেহেরুবা বলেছেন: ও আচ্ছা, এই তাহলে "ধুন্ধুমার কাণ্ড"!!!

১৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৩০

ম্যাভেরিক বলেছেন: হ্যাঁ, ইহাই বটে! :-)

১৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:১৫

সকাল রয় বলেছেন:

দাতভাংগা মুরু হলো বলে
কেমন আছেন আপনি ?
একদিন আসবেন কি ?

২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৯:৪০

ম্যাভেরিক বলেছেন: দাঁতভাঙা নহে এ, দাঁত দৃঢ় করা! :-)
ভালো আছি স্রষ্টার কৃপায়। হ্যাঁ, আসছি। :-)

১৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৫:০৩

ফারহান দাউদ বলেছেন: দাঁতগুলি পরীক্ষা করে দেখা লাগলো।

২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:০৫

ম্যাভেরিক বলেছেন: কী অবস্থা দাঁতের! আশা করি ফারহানের দাঁত সবার চেয়ে মজবুত। :) ব্যাকরণগত খানিকটা প্যাঁচ আছে মনে হয়। :)

২০| ২১ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:২৪

রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনার সংগ্রহে কি পৌরণিক অভিধান বইটা আছে?

০১ লা এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:০৪

ম্যাভেরিক বলেছেন: না, হে, ভগ্নি!

আশা করি ভালো কাটছে সময়।

২১| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৬:১০

মোসতাকিম রাহী বলেছেন:
কাজে লাগবে...
ধন্যবাদ।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৩০

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভেচ্ছা। কাজে আসাতে আনন্দ।

ভালো থাকবেন।

২২| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৬:৫০

মেঘ শূন্য দিন বলেছেন: অগ্রসর হইয়া সত্য স্বীকার করিলাম মন মহিত হইয়াছে পরন্তু মোর দন্ত সমুদ্বয় অতি কাতর হইলো।

শুভেচ্ছা রইলো!

০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৩২

ম্যাভেরিক বলেছেন: হা হা হা, মেঘ শূন্য দিনটির প্রকাশ বড়ই সুন্দর, মনোহর।

ভালো কাটুক সময়।

২৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৫০

পল্লী বাউল বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো।

জানার মধ্যে যে কত আনন্দ তা আপনার পোস্টগুলো পড়লে বুঝা যায়।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:০৩

ম্যাভেরিক বলেছেন: মন্তব্যেও আনন্দ। :-)
ধন্যবাদ, বাউল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.