নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............
কৃতজ্ঞতা-ব্লগার শাহ আজিজ। উনার পোস্টের লিংক-মিষ্টি আলু পোড়া
মিষ্টি আলু আমাদের দেশের কমন একটি সব্জি। অনেকেই পছন্দ করেন মিষ্টি আলু আবার অনেকেইর তা ভাললাগেনা। দেশে তিন ধরনের মিষ্টি আলু পাওয়া পায়। লালা, হলদাটে, সাদা ।
শীতকালে গ্রামে মিষ্টি আলু পুড়িয়ে খাওয়া হয়। রান্নার পর মাটির চুলায় মিষ্টি আলু ফেলে রাখা হয় অনেকক্ষণ পরে তুলে এনে একটু ঠান্ডা হলেই তা ছিলে খাওয়া যায়। খেতে ভালই লাগে।
আবার পোড়া মিস্টি আলু, দুধ, চিনি দিয়ে ভাত খেতেও দারুণ মজা। গোল আলুর মত করে মিষ্টি আলু সিদ্ধ করেও ভর্তা বানিয়ে খাওয়া যায়। আবার সুটকি দিয়েও মিষ্টি আলু রান্না করে খাওয়া যায়।
আর এত ঝামেলা না করতে চাইলে শুধু লবন দিয়েও সিদ্ধ করে খেতে পারেন। মিষ্টি আলু স্বাস্থ্যের জন্য ভাল।
শিষ্টি আলুর শাক ডোগাসহ ভেজে খাওয়া যায় ও শুটকি দিয়ে রান্না করেও খাওয়া যায়। মিষ্টি আলু শাক খেতে সুস্বাদু।
চীনের মত হয়তো একদনি পোড়া মিষ্টি আলুও আমাদের দেশে বিক্রি হতে দেখা যাবে আশা করি।
ব্লগার শাহ আজিজ ভাই এর পোস্ট পড়ে মনে পড়ে গেল পুরনো দিনের কথা। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
ছবি-গুগল থেকে নেয়া।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
স্বাগতম।
আসলে আপনার পোস্ট পড়েই লিখতে ইচ্ছে হল।
লালটা বেশি মজা। এখন আর নিয়মিত খাওয়া হয়না। ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।
২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২১
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: মাইদুল ভাই, " দেশী শাকসবজি খাব বেশী বেশী"।
মিষ্টি আলু আসলেই খুব মজার।বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে ঘরে টিনের চালের বসে খেতে আরো মজা। আর তার শাক এবং ডাটা সাথে শুটকি !! আহা কত দিন খাইনা।খুবই মজার।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
হুম বৃষ্টির দিনে সিদ্ধ মিষ্টি আলু সাথে মুড়ি দারুন জমে।
এখন সিজন এলে মিষ্টি আলু দুএকদিন খাওয়া হয়। আর গ্রামে গেলে শাক খাওয়া হয়।
সত্যি মিস করি।
৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৯
ফয়সাল রকি বলেছেন: কতদিন মিষ্টি আলু খাই না
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সিজনের সময়তো শহরেও পাওয়া যায়। এবার মিস করবেন না।
ধন্যবাদ।
৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৩
ফটিকলাল বলেছেন: মিস্টি আলুর পোড়া নাস্তা হিসেবে প্রিয়
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অনেকের দেশী জিনিস প্রিয় তালিকা থেকে বাদ পড়ছে। আপনার প্রিয় বলে জেনে ভাললাগলো।
ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৬
রোকসানা লেইস বলেছেন: আমি গতকালও খেলাম ওলিভওয়েল আর লবন গুলমরিচ দিয়ে বেক করে। আমার কাছে বেশ লাগে। দেশে মাটির চুলায় কয়লায় পুড়ানো হতো যেমন আপনি লিখেছেন।
ফ্রাঞ্চ ফ্রাইর মতন সুইট পটেটো ফ্রাই ফাস্ট ফুডে খুব বিক্রি হয় বিদেশে।
আলু কিন্তু ভাতের অল্টানেটিভ। আমরা দুটোই এক সাথে খাই ডাবল প্রোটিন এক সাথে শরীরে ঢুকাই।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ। খুব সুন্দর কমেন্ট করেছেন।
গতকালও খেয়েছেন খুব ভাল কথা। এখন বছরে দুয়েকবারের বেশি খাওয়া হয়না।
বিদেশের মত আমাদের এখানেও সুইট পটেটো ফ্রাই চালু হলে সুন্দর হতো।
ভাল থাকুন। সুস্থ্য থাকুন।
৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মিষ্টি আলু আমার খুব প্রিয় কিন্তু গ্যাসের জন্য আগের মত খেতে পারি না আফসোস
পুড়ে খেতাম, সিদ্ধ করে খেতামৱ
সুটকির তরকারী তো মাশাআল্লাহ অনেক মজা লাগতো
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
হুম। বয়স হলে আর আগের মত সব কিছু খাওয়া হয়না। যেহেতু গ্যাস হয় আপনার না খাওয়াই ভাল।
সুন্দর মতামত জানানোয় ধন্যবাদ।
৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: গতকাল ৫ কেজি মিষ্টি আলু কিনেছি। ৩০ টাকা করে কেজি। ১৫০ টাকা নিয়েছে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
শীতের শুরুতেই আপনি খাওয়া শুরু করবেন বেশ ভাল খবর।
ধন্যবাদ।
৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯
নীল আকাশ বলেছেন: মিষ্টি আলু ছোটবেল্য অনেক খেয়েছি। ভালোই লাগে খেতে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বড় বেলায় তেমন খাওয়া হয়না।আর শহরে তেমন পাওয়াও যায়না। ধন্যবাদ।
৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সব ধরনের খেয়েছি তবে অনেক বছর আগে
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আবার ট্রাই করতে পারেন। ধন্যবাদ ।
১০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২০
আহমেদ জী এস বলেছেন: মোঃ মাইদুল সরকার,
অনেক আগে খাকি রং ( হলদেটে ) বা সাদাটে মিষ্টিআলু চুলোর কাঠের আগুনের ছাইয়ে পুড়িয়ে খেয়েছি। একসময় এরকম করে মিষ্টিআলু পুড়িয়ে খাওয়া হতো প্রায় প্রতি বাড়ীতেই।
মিষ্টি লেখায় মিষ্টি স্মৃতি!
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আসলেই আগের মিষ্টি দিনগুলো মনে পড়ে খুব।
এখন আর সব বাড়িতে মিষ্টি আলু খাওয়া হয়না।
ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২
জুন বলেছেন: মিষ্টি আলু আমার খুবই প্রিয়। সেদিন আমার ড্রাইভারকে বললাম মিষ্টি আলু আনতে, সে কাসাভা নিয়ে আসলো। কি আর করা তাই টবে বুনেছি কাসাভার ফুল এসেছে। দেখুন
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কাসাবার ফুল দেখতে আলু ফুলের মতই আবার কলমি ফুলের সাথেও মিলে যায়।
আফ্রিকা মহাদেশের একটি দেশের প্রধান খাদ্য কাসাবা।
ছবি শেয়ারে ধন্যবাদ।
১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ২:৩১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
শাহ আজিজের মুল্যবান পোষ্টটি আমি পুর্বেই দেখেছি ।
এখন সেটার আলোকে আজকে মিষ্টি আলো নিয়ে মুল্যবান পোষ্টটি দেখলাম ।
এটা আমার স্মৃতিকে নিয়ে গেল অনেক পিছনে ।
আমার মনে পড়ে বাল্যকালে শীতের দিনে আমরা সকালে রোদে মাদুর বিছিয়ে বই খাতা নিয়ে পড়তে বসতাম ।
আর সে সময় বাটিতে করে মুরী ভাজা খেতাম । সে সময়ে আমাদের পাশের বাড়ীর খেলার সাথী হাতে করে পুড়া মিষ্টি আলু নিয়ে এসে আমাদের পাশে বসে থেতো । পুরা আলোর গন্ধে আমাদের লোভ হতো খাওয়ার জন্য । তার সাথে মুরী আর পুড়া আলো বিনিময় করতাম প্রায় রোজই । উল্লেখ্য, সে সময় বাজারে মিষ্টি আলু ছিল খুবই সম্তা । এক আনায় তখন বাজরে পাঁচ সের মিষ্টি আলু পাওয়া যেতো। সে সময় তাই দরিদ্র মানুষের খাবার হিসাবে এটা গন্য ছিল । একটু অবস্থা সম্পন্ন মানুষেরা এটা বাজার থেকে কিনতোনা । আর এখন দেশে বিদেশে এই মিষ্টি আলুর বেজায় কদর । এই আলো নিয়মিত খাই । পুড়া দেয়া কঠিন বলে এই আলু প্রথমে সিদ্ধ করে পানি ঝড়িয়ে পরে তাওয়াতে ভেজে নিলে পুড়া আলুর স্বাদ পাওয়া যায় । এইতো এখনো গিন্নীর হাতে ভাজা পুড়া আলু খাচ্ছি আর এই মন্তব্যটি লিখছি ।
মিষ্টি আলু নিয়ে আরো একটি মঝার গল্প মনে পড়ে গেলো । আমি তখন বড় কাকার বাসায় থেকে কলেজে পড়ি । কাকা ছিলেন বাংলার অধ্যাপক । কাকার বাসায় প্রত্যহ বিকালে কলেজের ৪/৫ জন শিক্ষক আসতেন আড্ডা জমাতে । শিল্প সাহিত্য ও হারমনিয়াম তবলা নিয়ে বেশ ভাল গানা বাজানা হতো সে সকল আড্ডায়। মাজে মাঝে গানের আমার ডাক পড়তো তবলা বাজানো আর চা নাস্তা পরিবেশনার জন্য ।
একদিন বাসার সামনে বাগানে কৃষি কাজ করছি । কাকার শালা তথা আমার মামু দুজনে মিলে বাগানে বিভিন্ন জাতের সবজি যথা ডেরস, লাল শাক , পুই শাক , মুলা , শালগম আর মরিচের চাড়া লাগাচ্ছিলাম তখন বাগানের মধ্যদিয়ে চলাপথ দিয়ে কলেজের ফিজিস্কসের ও দর্শন বিভাগের স্যার আমাদের বাসার ড্রইং রুমের দিকে যাচ্ছিলেন । তাঁরা দাড়িয়ে আমাদের গাছের চাড়া রোপন কর্ম দেখছিলেন । তিনি আমাদের দিকে তাকিয়ে তাঁর আঞ্চলিক ভাষায় বললেন আলী , এই বেলে মাটিতে একটা জিনিষ অইবও যদি লাগাইতে ফারঅ । বললাম সেটা কি স্যার ? তিনি বললেন মিষ্টি আলু । কাছেই থাকা নতুন বাজার থেকে মিষ্টি আলু কিনে নিয়ে এসে মাটিতে খান কয়েক পুতে দিলাম । দিন কয়েক পরে বীজ থেকে চাড়া গজালো । পাতা মেলল তর তর করে লতা মেলে বাগানের ঐ কোনা ভরে গেল । প্রতি দিনই স্যার দেখে বলেন ওঁ হবেও । এর মধ্য গাছের লকলকিয়ে বাড়া পাতা তুলে আমরা শুটকী মাছের তরকারি পাক করে খেছেছি, আহ সে কি স্বাদ । মাস দুয়েক পরে একদিন গটা করে স্যারদের উপস্থিতে মিষ্টি আলু তুলার অনুষ্ঠান শুরু হলো , আমি আর মামু মাথায় গামছা বেধে একহাতে কোদাল আর এক হাতে টুকরী নিয়ে লেগে গেলাম মিষ্টি আলু তুলতে । কিন্তু কোথায় মিষ্টি আলু!! যেখানেই কুপ দেই সেখানেই দেখা যায় আলুর শিকড় । স্যার বললেন আলু গাছের গোড়া থেকে একটু দুরেও হতে পারে , তাই উনার হাতের আঙ্গুলী নির্দেশের যেখানেই কুপ লাগা্ই সেখানেই শিকর, কোখাও আলুর দেখা পেলাম না । সককলেই তাজ্জব বনে গেলাম । স্যার বললেন বিষটা কি অইল!! এমনতো হোয়ার কথানা!! । স্যার বললেন বিষয়টি বোটানীর শিক্ষক চান্স মোহাম্মদকে জিজ্ঞেস করতে হবে ।উনাকে কেন চান্স মোহাম্দ বলা হতো সে আর এক বিশাল গল্প । যাহোক মিষ্টি আলুর কথায় পুরান আরো কিছু কথা মনে পরে গেল ।
মনে পরে কলেজ হতে সকলে মিলে পিকনিকে গিয়েছিলাম মধুপুর গড়ে । সেখানে গাড়োদের চাষকৃত শিমুল আলুর সুন্দর গাছ দেখেছিলাম । ঐ গাছের নিচে মাটিতে জন্মায় এ আলু।
অনুরোধ করায় গাড়োরা তাদের গাছ থেকে তুলে দিয়েছিল শিমুল আলু , এমন শক্ত লাল মাটিতে লম্বা লম্বা শীমুল আলু দেখে আবাক হয়ে গেলাম । ঐ আলু কাঁচাটাই খেতে ছিল খুব সুস্বাদু। এখন জানা যায় দেশের অনেক স্থানে শিমুল আলুর চাষ বাণিজ্যিকভাবে শুরু হয়েছে এবং তা আশীর্বাদ হয়ে দেখা দিয়েছে স্থানীয় কৃষকদের জন্য। বর্তমানে এ আলুর চাষ ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে টাঙ্গাইলের পাহাড়িয়া এলাকায়। দীর্ঘদিন ধরে শিমুল আলু চাষ করে আসছেন মধুপুর গড় অঞ্চলের বহু কৃষক। শিমুল আলুতে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বেশি। কৃষিবিদরা বলছেন, একরপ্রতি এ আলু উৎপাদন প্রায় ২০০ মণ।
এর প্রতি মণের খুচরা দাম প্রায় ৩০০ টাকা।
এটি বেশি দেখা যায় টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার সাগরদীঘি, লখিন্দর, সিদ্ধিখালী, জোরদীঘি, মহিষমারাসহ বিভিন্ন এলাকায়। এ আলুতে নেই কোনো রোগের প্রাদুর্ভাব। গোল আলু ও মিষ্টি আলু যেমন একটু কমই খেতে বলা হয় ডায়াবেটিস রোগীদের কিন্তু শিমুল আলু খাওয়াতে কোনো বাধা নেই। অনেক দেশেই বিশেষ করে আফ্রিকার নাইজেরিয়ায় শিমুল আলু মানুষের প্রধান খাদ্য হিসেবে জায়গা দখল করে নিয়েছে।শিমুল আলু সেখানে কসাভা নামে খ্যাত । আমি কসাভা খেয়ে দেখেছি , আমাদের দেশের মধুপুরের শিমুল আলু স্বাদে গুণে কসাভার চেয়ে অনেক বেশী ভাল ।
শুভেচ্ছা রইল ।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ব্লগ ওপেন করেই আপনার সুন্দর মতামত পেয়ে মনটা ভরে গেল।
সুন্দর স্মৃতিচারণ। শিমুল আলু নিয়ে কোন ধারণা ছিলনা। ছবিসহ শিমুল আলুর তথ্যে কৃতজ্ঞতা।
এখনও গ্রামে গেলে ঘরে মিষ্টি আলু থাকলে তার থেকে ছোট ছোট কুড়ি বেড়িয়ে পড়লে আমি তা ছড়ে আঙিনায় রোপন করি এবং তা থেকে শাগ খাই। এ বছরও তাই করেছে।
মিষ্টি আলু নিয়ে মিষ্টি স্মৃতি শেয়ারে ধন্যবাদ।
ভাল ও সুস্থ্য থাকুন।
১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০৩
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: কোনো কারোনে আপনার লিখা টা মিস করেছলাম।
শাহ আজিজ- সে তো বস।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
হ্যা শাহ আজিজ ভাই ভাল লিখেন।
১৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: মিষ্টি আলু একসময় আমার প্রিয় তালিকায় ছিল। ছোটবেলায় নানাবাড়ী-দাদাবাড়ীতে গেলে প্রচুর খাওয়া হতো। এখন আর তেমনটা হয় না।
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: "এইতো এখনো গিন্নীর হাতে ভাজা পুড়া আলু খাচ্ছি আর এই মন্তব্যটি লিখছি" - বাহ, কি চমৎকার সৌভাগ্য আপনার! প্রবাসে বসে মিষ্টি আলু খাচ্ছেন আর সেটা নিয়ে লেখা পোস্টে মন্তব্য করছেন! আর তবলা বাদক হিসেবে আপনার নতুন পরিচয় পেয়ে মুগ্ধ হ'লাম।
শুনেছি, যাদের কিডনি রোগ আছে, তাদের জন্য এটা মারাত্মক হতে পারে।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
্নিজের অতীত তুলে ধরায় ধন্যবাদ।
ডঃ এম এ আলীর মিষ্টি আলু খাওয়ারত অবস্থায় মন্তব্য পা্ওয়া স্বার্থক হলো পোস্টটি।
ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪৮
শাহ আজিজ বলেছেন: ইউ আর ওয়েলকাম ।
ভাল লাগলো আমাকে উল্লেখ করে মিষ্টি আলুর পোস্ট । লাল মিষ্টি আলুর পোড়া টেস্ট খুব বেশি হয় , কাঠ কয়লার তেজে ।