নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন কেবলই ফুরিয়ে যায়।

মোঃ মাইদুল সরকার

একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............

মোঃ মাইদুল সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম ধর্ম মানতে হলে জান্নাত, জাহান্নাম আছে মানতে হবে অন্যথায় রূপকথা বলে লজিক খুঁজতে যাওয়া বোকামী।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:১৭


ইসলাম ধর্মের অনুসারি হতে হলে প্রথমেই ঈমান থাকতে হবে

দীনের অত্যাবশ্যকীয় বিষয়াবলীর প্রতি বিশ্বাস রাখা ও সে অনুসারে কাজ করাই ঈমান।

দীনের অত্যাবশ্যকীয় বিষয়াবলী যেমন আল্লাহ তায়ালার একত্ববাদ ও তার গুণাবলীর প্রতি, ফেরেশতামন্ডলীর প্রতি, আসমানী কিতাব সমূহের প্রতি, আল্লাহর প্রেরীত রাসূরগণের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা, কিয়ামত, তাকদীর ও মৃত্যুর পর পুনরুত্থানের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করা, সালাত, সাওম, যাকাত, হজ্জ ও জিহাদ ইত্যাদি বিষয় ফরজ হওয়ার ওপর বিশ্বাস স্থাপন করা।

মৃত্যুর পর মানুষ ও জ্বীন জাতি পরকালীন জীবনে ভাল ও মন্দ আমলের জন্য জান্নাত, জাহান্নামে এই বিশ্বাস যদি না থাকে তাহলে নিজেকে মুসলিম দাবী করা মিথ্যার নামান্তর।

জান্নাত, জাহান্নাম হচ্ছে রূপকথার গল্প, কুরআন হচ্ছে কিচ্ছা কাহিনী এসব বলে যারা আবার লজিক খুঁজতে যান এর চেয়ে বোকামী আর কি হতে পারে।

আল্লাহ আমাদের দুনিয়া ও আখেরাতে কল্যান দান করুন।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩০

জুল ভার্ন বলেছেন: ধর্মবিশ্বাস যুক্তির চাইতে বিশ্বাস নির্ভর।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৪১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ।

২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৪৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: @ জুল ভার্ন- ধর্ম অবিশ্বাস কি যুক্তি নির্ভর?

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৪৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যুক্তির জাল ছিন্ন করে যারা এগিয়ে যাবে তারাই বিশ্বাসে অটল থাকে। ধন্যবাদ।

৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যুক্তি ছাড়া কি যুক্তির জাল ছিন্ন করা যায়? মনে হয় কথা হবে যুক্তির জাল এড়িয়ে চলা। কথা হলো আমি যা বিশ্বাস বা অবিশ্বাস করি সেটাই ঠিক। এর বিরুদ্ধে কোন যুক্তি-মুক্তি মানি না।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আমার সামনে যদি ১০০০টা যুক্তি দিয়ে বলে আ্ল্লাহর অস্তিত্ব নেই, আমি বলবো কোন যুক্তি ছাড়াই আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। এভাবে যুক্তির জাল ছিন্ন করে(যেটা যেভাবেই হোক, এগিয়ে, পাল্টা যুক্তি দিয়ে) ঈমান ঠিক রাখাই হল মূল কথা।

ধন্যবাদ।

৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:১৯

জ্যাকেল বলেছেন: মাইদুল ভাই, হযরত আবু বকর রাঃ মেরাজ প্রসংগে কি বলেছিলেন? এটাই হইতেছে ঈমান। যারা এত প্রমাণ প্রমাণ করতেছে, এদের এক্সাম্পল আসলে মুসা নবীর সময়কার লোকদের মত যারা নবীর কাছে আল্লাহ দেখার ইরাদা করেছিল। প্রকৃতপক্ষে যারা বিশ্বাস করার মত শকতি পায় না তাদের যতই প্রমাণ দেওয়া হউক না কেন, ইহারা বিশ্বাস করবে না। এদের ক্বলবে মোহর মেরে দেওয়া আছে, অন্তর খুলবে না।
তবে দ্বীনের কথা আলোচনা করা ভাল। আমার বিশ্বাস এতে নেক আমল হইবে।

@লজিক খোর জনগোষ্টি-
মহাবিশ্বের দিকে তাকান আর নিজের অবস্থান কল্পনা করেন। এর পরেও যদি জোর থাকে লজিক লজিক করার তবে একেবারে লাইফ সেল লেভেলের জ্ঞান অর্জনের চেস্টা করে নিন। উভয় দিকেই অপার জ্ঞানের বিশাল আয়োজন। মানুষের ষাট/সত্তুর বছরের জীবনে কি করে সম্ভব এত কিছু জানা?
তাই কমন সেন্স থেকেই ইশ্বরের অস্তিত্ব মেনে নেওয়া লাগে। উনার দেওয়া জীবনব্যবস্থা(দ্বীন) এর ওপর বিশ্বাস করে নিতে হইবে যদি উনাকে পাওয়া যায়। এখানেই তর্কের ইতি ঘটে। মেনে নিতে হয় স্বয়ংক্রিয়ভাবে, বিশ্বাস করে নিতে হয় ফেরেশতা, জান্নাত-জাহান্নাম, নবী রাসুল, কীতাব সবই।
এটাই আমার মতে মুসলিম হইবার স্বাভাবিক প্রসেস।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সহমত ভাই।

কতইনা সুন্দর করে বলেছেন।

আসলে যাদের অন্তরে সীল মারা আছে তাদের কিছুতেই আমরা বুঝাতে পারবোনা তাদের জন্য হেদায়েত কামনা।


তবে দ্বীনের কথা আলোচনা করা ভাল। আমার বিশ্বাস এতে নেক আমল হইবে।- অবশ্যই ভাই। এক শ্রেনীর বান্দা আছে ব্লগে কেন এসব লিখা আসে, এসবতো অনেক লিখা হয়েছে-তাদের জন্য আফসুস।

আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন।

৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩৮

অগ্নিবেশ বলেছেন: সঠিক কথা।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ।

৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০৪

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: বিশ্বাসী আর অবিশ্বাসীর লজিক এক না। অবিশ্বাসীরা মঙ্গল গ্রহ বিশ্বাস করে, এটা কি তারা সবাই দেখেছে? ব্ল্যাকহোল, ছায়াপথ, ধূমকেতু, নীহারিকা আরো কতকিছু আছে আমি সবকিছুর নামও জানিনা, এগুলু কিন্তু অবিশ্বাসীরা বিশ্বাস করে। এগুলে তারা নিজে দেখেছে? লজিক দিয়ে বুঝেছে? নাকি অন্য যারা জানে ও বুঝে তাদের কাছ থেকে শুনে বিশ্বাস করে?

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এই কথার উত্তর হল কেউ না কেউ এগুলোর অস্তিত্ব আছে প্রমাণ করেছে বা পেয়েছে তাই বিশ্বাস করে-ঠিক একথাই বলবে অবিশ্বাসীরা।

আসলে অবিশ্বসীরা নিজেদের বিশ্বাসের উপর কখনো অটল থাকতে পারেনা।

ধন্যবাদ।

৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:১০

শেখ শান্ত বিন আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন: সবকিছু লজিক দিয়ে প্রমাণ করা যায় না

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কিন্তু সেটা বুঝার মত মন ও মানসিকতা কিছু মানুষের নেই।

ধন্যবাদ।

৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:১৩

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: সুন্দর ও সঠিক কথা বলেছেন কবি মাইদুল দা ভাল থাকবেন

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যুক্তি দিয়ে আল্লাহকে অবিশ্বাস করা যায় না। আল্লাহকে অবিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যে সব কথাকে যুক্তি হিসাবে অবিহিত করা হয় সে সব কথা আসলে যুক্তি না। যেমন বলা হয়, আল্লাহ কোন কিছু সৃষ্টি করেননি সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে। সুতরাং আল্লাহ বলতে কিছুই নাই। এখানে প্রশ্ন হলো সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ কেন এমনি এমনি হতে পারবেন না? সুতরাং এমনি এমনি হওয়া সূত্রে আল্লাহ নেই এমন কথা বলা যায় না।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ঠিক বলেছেন। ভাল থাকুন।

১০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি বুঝতেছেন আল্লাহ আছেন। কিন্তু আপনি আপনার বুঝটাকে যুক্তির মানদন্ডে সাজাতে পারছেন না। সেক্ষেত্রে আপনি বলবেন আমার আল্লাহ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে যুক্তির প্রয়োজন নেই। কারণ কোন প্রকার যুক্তি ছাড়াই আমি আল্লাহ বিদ্যমান এটা বেশ বুঝতে পারছি। কিন্তু যে আল্লাহ বিরোধী যুক্তির মোকাবেলা করতে পারে তার সে কাজে বাধা দেওয়া অন্যদের জন্য সঠিক কাজ নয়।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:

ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:২১

সোনাগাজী বলেছেন:




মানুষ থাকেন শিক্ষিত কিংবা অশিক্ষিত, জ্ঞানী কিংবা বেকুব, দক্ষ কিংবা অদক্ষ; ইমাানী কিংবা বেইমানী, এই ধরণের ধরণা হচ্ছে ভুল ধারণা।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ইদানিং ভুল ধারনা, অপ ধারনা নিয়ে আপনার বেশ মাথাব্যাথা।

১২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: মানলাম না।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
মানা না মানা আপনার ব্যাপার।

১৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪১

অগ্নিবেশ বলেছেন: মুমিন হচ্ছে নাকে দড়ি বাধা উটের মত।

গ্রন্থের নামঃ সুনানে ইবনে মাজাহ
অধ্যায়ঃ ভূমিকা পর্ব
পরিচ্ছেদঃ ৬. হিদায়াতপ্রাপ্ত খুলাফায়ি রাশিদীনের সুন্নাতের অনুসরণ।
২/৪৩। ইরবায ইবনু সারিয়াহ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে এমন হৃদয়গ্রাহী নাসীহাত করেন যে, তাতে (আমাদের) চোখগুলো অশ্রু ঝরালো এবং অন্তরসমূহ প্রকম্পিত হল। আমরা বললাম, হে আল্লাহ্‌র রাসূল! এতো যেন নিশ্চয়ই বিদায়ী ভাষণ। অতএব আপনি আমাদের থেকে কি প্রতিশ্রুতি নিবেন (আদেশ দিবেন)? তিনি বলেনঃ আমি তোমাদের আলোকিত দ্বীনের উপর রেখে যাচ্ছি, তার রাত তার দিনের মতই (উজ্জ্বল)। আমার পরে নিজেকে ধ্বংসকারীই কেবল এ দ্বীন ছেড়ে বিপথগামী হবে।
তোমাদের মধ্যে যে বেঁচে থাকবে সে অচিরেই অনেক মতবিরোধ দেখতে পাবে। অতএব তোমাদের উপর তোমাদের নিকট পরিচিত আমার আদর্শ এবং হিদায়াতপ্রাপ্ত খুলাফায়ে রাশিদ্বীনের আদর্শ অনুসরণ করা অবশ্য কর্তব্য। তোমরা তা শক্তভাবে দাঁত দিয়ে আকড়ে ধরে থাকবে। তোমরা অবশ্যই আনুগত্য করবে, যদি হাবশী গোলামও (তোমাদের নেতা নিযুক্ত) হয়। কেননা মুমিন ব্যাক্তি হচ্ছে নাসারন্ধ্রে লাগাম পরানো উটতুল্য। লাগাম ধরে যে দিকেই তাকে টানা হয়, সে দিকেই যেতে বাধ্য হয়।
তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ।
তাখরীজ আলবানী: সহীহাহ ৯৩৭।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইরবায ইবনু সারিয়াহ্ (রাঃ)

০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ। আপনার আসল বক্তব্যটা ঝেড়ে কাসুন।

১৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:০৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: আপনার সাথে পুরোপুরি একমত, কোরান হাদিসে যা আছে সেটাই ইসলাম, তাহা যদি এখনকার নিতী নৈতিকতার সাথে না মেলে তাহলে সেই সব তাগুতি আইন বর্জন করতে হবে। আমাদের সামান্য জ্ঞানের দ্বারা আল্লার আইনের বিচার বিবেচনা করা গোনাহের কাজ। কিছু কিছু জিনিষ খারাপ লাগলেও আল্লাহর আইন অবশ্যই আকড়ে ধরতে হবে।

যেমন -
১। শিশু বিবাহকে বৈধতা দিতে হবে।
২। দুনিয়াতে ইসলাম কায়েম করার জন্য জান মাল দিয়ে জিহাদ করতে হবে।
৩। সোজা আঙ্গুলে ঘি না উঠলে কাফেরদের আক্রমণ করতে হবে, পুরুশদেরকে কতল করে
নারিদেরকে দাসী বানিয়ে সহবত করতে হবে।
৪। ইহুদি মুস্রেকদের কখনই বন্ধু রুপে গ্রহন করা যাবে না।

সর্বোপরি মহম্মদের জীবনকে ফলো করতে হবে।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনার আসল কথা হচ্ছে এগুলো-

১। শরিয়ত অনুসারে ছেলে বা মেয়ে যদি বালেগ হয় তাহলে সে বিয়ে করতে পারে, এক্ষেত্রে তার বয়স ৯ হোক, ১১ হোক বা ১৫ হোক। তার বিয়ের বয়স যদি ১১ কিংবা ১২ বয়সে তার শারীরিক গঠন বিয়ের যোগ্যতা বহন করে, তাহলে বিয়ে দিতে পারবে। এটাকেই আপনি শিশু বিবাহ বলছেন।

২। জিহাদের মধ্যেও ভাগ আছে বিস্তারিত না বলে একটি শব্দ বা বাক্য দ্বারা বোঝানোটা অযৌক্তিক।

৩। কখন আক্রমন করতে হবে সেটা সুনির্দিষ্টভাবে বলা আছে। আমরা শুধু একটা আয়াত এর অর্থ-কাফেরদের হত্যা কর কিন্তু আগের ও পরের আয়াত যদি না বলে চুপ থাকে তাহলেতো সমস্যা বাধবেই।

৪। হ্যা ঠিক আছেতো। তারা কি কখনো মন থেকে মুসলিমদের মেনে নেয় ?

প্রিয় নবী হয়রত মুহাম্মদ (সাঃ) জীবনে এমন কোন ভুল নেই, মিথ্যা নেই যে তাকে ফলো করা যাবেনা।

১৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২৬

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: আজকাল কেউ ধর্ম মানে না। তাই সমাজে বিশৃঙ্খলা বেশী।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অনেকেই ধর্ম মানে। ধন্যবাদ ।

১৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৪১

জ্যাকেল বলেছেন: ১। শিশু বিবাহকে বৈধতা দিতে হবে।
২। দুনিয়াতে ইসলাম কায়েম করার জন্য জান মাল দিয়ে জিহাদ করতে হবে।
৩। সোজা আঙ্গুলে ঘি না উঠলে কাফেরদের আক্রমণ করতে হবে, পুরুশদেরকে কতল করে
নারিদেরকে দাসী বানিয়ে সহবত করতে হবে।
৪। ইহুদি মুস্রেকদের কখনই বন্ধু রুপে গ্রহন করা যাবে না।

@অগ্লিবেশ,
আপনি এমন সকল অভিযোগ করতেছেন যা ইসলামকে কদর্যরুপে উপস্থাপন করতেছে। অথচ ইসলামের মুলনীতি দেখলে দেখা যায়-

১। আল্লাহর প্রতি এবং ফেরেশতাকূল সহ মৌলিক বিষয়ে বিশ্বাস করা।
২। মা-বাবার খেদমত
৩। নিজের সম্পদ খরচ করে অসহায়দের উপকার করা
৪। সুন্দর ভদ্র নম্র ব্যবহার
৫। সালাত কায়েম

এই হইতেছে আমার চেনা জানা ইসলাম। তাহলে বুঝাই যাইতেছে, আপনার ইসলাম চিনতে সমস্যা হইতেছে। এর কারণ দৃষ্টিভংগি। এক দিয়াশলাইয়ের আগুন দিয়া ঘরে আগুন লাগান যায় আবার ঘরে রান্না করে ভাত খাওআ যায়। দুইটাই কর্তার ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দরভাবে বলার জন্য ধন্যবাদ ভাই। শুভকামনা।

১৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
মানা না মানা আপনার ব্যাপার।

ধন্যবাদ।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:০৯

রিফাত হোসেন বলেছেন: যুক্তি ছাড়া কিছুই হয় না। পৃথিবীর সবকিছু যুক্তি দিয়ে চলে। যুক্তির ভিতরেই শর্ত নিহিত থাকে।

তোমরা কি দেখ না? তোমরা কি চিন্তা করো না?” এই কথাগুলো কোরআন শরীফে বারবার বলা হয়েছে। আল্লাহ আমাদের বলেছেন।
এটা নিয়ে বাড়তি কথা বলতে চাচ্ছি না। আশা করি বুঝতে পারছেন।

পরিশেষে আপনার কথাই বলতে চাই। মানা না মানা আপনার/আপনাদের ব্যাপার। এটা অন্ধ বিশ্বাসী আস্তিক বা অন্ধ অবিশ্বাসী নাস্তিক উভয়দের জন্য প্রযোজ্য।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ । কিন্তু অবিশ্বাসীরা এগুলো দেখেনা, দেখে কিচ্ছা কাহিনী।

১৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:১৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মুনাফিক নাস্তিকের চেয়েও ভয়ংকর। ইসলামের কিছু মৌলিক বিষয় নিয়ে যারা হাসাহাসি করে তারা আসলে মুনাফিক।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: মুনাফিক নাস্তিকের চেয়েও ভয়ংকর কারণ তারাই ইসলামের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে।

ধন্যবাদ । শুভকামনা।

২০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৪৭

সোবুজ বলেছেন: ইসলামের ভিতর ভাল খারাপ মিলে মিশে আছে।মুমিনরা ভালো টা প্রচার করে।কেউ কেউ খারাপটা বাদ দিতে বলে।সমস্যা এই খানে।আর যারা মৌলবাদী তারা খারাপটাকেও ভাল বলে।তাদের বক্তব্য ইসলামে যা কিছু আছে সবই ভালো।তারা বুজতে চায় না,শিশু বিবাহ ইসলামে থাকলেও বর্তমান বিশ্বে আইনত অপরাধ।এখন আর কেই ইচ্ছা করলেই দাসদাসী বানাতে পারবেনা।আইএস চেষ্টা করেছিল,পরিনাম ভাল হয় নাই।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ইসলামের ভিতর ভাল-খারাপ মিলে মিশে নেই। এই ভুল ধারনা থেকে বেড়িয়ে আসুন।

ইসলামকে ভুলভাবে, বিকৃতভাবে যারা উপস্থাপন করে এই অবস্থায় নিয়ে এসেছে তাদের হিসেব হবে দোজাহানে।

২১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:১৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিশ্বাস হলো প্রথম কথা।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সঠিক। ধন্যবাদ।

২২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:১৬

অগ্নিবেশ বলেছেন: অবশেষে বোঝা গেলো ইসলাম কে ভুলভাবে উপস্থাপন করেছে স্বয়ং আল্লাহ এবং তার নবী, কারন এই ব্লগের মুমিনদের বক্তব্যর সাথে কোরান সাদিস কিছুই মেলে না। ক্যামনে কি??

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এই মহামূল্যবান তথ্যটা দেওয়ার জন্য আবার এসেছেন। যেসব ব্যক্তি বর্গ বিকৃতি করেছে তাদের পিছনে লাগূন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.