![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাংবাদিক নির্যাতনের ঘটনার সুষ্ঠু সমাধান না হওয়া পর্যন্ত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের শিক্ষানবিশ চিকিৎসকদের সনদ দেয়া স্থগিত রাখার চিন্তা করছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
সাংবাদিকদের সঙ্গে সংঘাতের পর রাজশাহী ও ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে কর্মবিরতিতে যাওয়া চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলার একদিন পরই এ কথা জানালেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মিজান উদ্দিন।
ভিডিওসহ বিস্তারিত দেখুন এখানে
http://www.newsbdblog.com/news.php?id=1504
২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯
মোঃ_হাসান_আরিফ বলেছেন: ঠিক বলেছেন
২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২৮
মোমের মানুষ-২ বলেছেন: ডাক্তাররা হটাৎ করে এত উগ্র হয়ে গলে কেন? সম্প্রতি বারডেমে, সলিমুল্লাহ মেডিকেলে, সর্বশেষ রাজশাহী মেডিকেলে চিকিৎসা নিতে আসা রুগীদের সাথে দূর্ব্যবহারকে কেন্দ্র করে খবর সংগ্রহ করতে আসা সাংবাদিকদের বেধড়ক পিটানো, ক্যামেরা, মোবাইল ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। আর এর প্রতিবাদ করলেই চিকিৎসা সেবা বন্ধ করে ধর্মঘটে যায় ডাক্তাররা । এ ব্যাপারে একটি স্পষ্ট নীতিমালা থাকা প্রয়োজন।
সম্প্রতি রোগীর স্বজনের হামলার পর রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে ধর্মঘট আহ্বানকারী চিকিৎকদের পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
‘হামলাকারী’ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া না হলে পুলিশের চিকিৎসা সেবা বন্ধ করে দেয়ার হুমকি দিয়েছিলেন তিনি।
তার ওই বক্তব্যের কারণে চিকিৎসকরা বেপরোয়া আচরণ করছেন বলে মনে করা হয়।
আশা করি স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবার চিকিৎসা নিতে আসা সাধারন মানুষদের পাশে দাড়াবেন
২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬
মোঃ_হাসান_আরিফ বলেছেন: ঠিক বলেছেন
৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৫
ভোরের সূর্য বলেছেন: রাজশাহী মেডিকেল কলেজের শিক্ষানবীস ডাক্তারদের সনদ দেয়া স্থগিত করার কোন এখতিয়ার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আছে কিনা আমি জানিনা কারন একজন ডাক্তার মেডিকেল কলেজ থেকে পাশ করার পর এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ পাওয়ার পরেই ইন্টার্নিশিপ করতে হয় সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং এই এক বছর শেষ হবার পর বিএমডিসি(বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল) শিক্ষানবীস ডাক্তারদের চিকিৎসা করার লাইসেন্স দেয়। বরং শিক্ষানবিস ডাক্তারদের সনদ বা লাইসেন্স দেয়া বন্ধ বা স্থগিত করার ক্ষমতা একমাত্র বিএমডিসির।
পরীক্ষায় অনিয়ম,পরীক্ষা না দেয়া বা পাশ না করা ইত্যাদি একাডেমিক কারনে বিশ্ববিদ্যালয় সনদ স্থগিত করতে পারে। কিন্তু একবার সনদ দেয়া হয়ে গেলে ডাক্তার যখন হাসপাতালে ইন্টার্নিশিপ শুরু করে তখন সেটা আর বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতে থাকে না।কারন তখন সে আর মেডিকেল কলেজের অংশ নয় বরং হাসপাতালের অংশ এবং তাদের নিয়ন্ত্রন চলে যায় বিএমডিসির কাছে।
উপরের কথাগুলো শুধু তথ্যগত মন্তব্য তবে আসলেই ধর্মঘটকারি ডাক্তারদের আইনের আওতাও আনা উচিৎ। কারন বুঝলাম যে ডাক্তাররা মার খাচ্ছে কিন্তু এর জন্য হাজার হাজার রুগীর চিকিৎসা বন্ধ করে জিম্মি করা এবং তাদের কারনে অনেক রুগী মারা যাওয়া চরম অমানবিক একটা কাজ এবং অনেক অনেক বড় অপরাধ মার খাওয়ার তুলনায়।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪২
মোঃ_হাসান_আরিফ বলেছেন: বিষয়টা আমার জানা নেই। আমি শুধু নিউটা তুলে ধরেছি। তবে কি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মিজান উদ্দিন না জেনেই এ কথা বলেছেন?
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
মোঃ_হাসান_আরিফ বলেছেন: আমরা শান্তি চই
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৫৫
হেডস্যার বলেছেন:
না...স্থগিত ক্যান ? তাগোরে ডবল এমবিবিএস এর সনদ দিক....
ডাক্তার না হইয়া সন্ত্রাসী হওয়া উচিত ছিল এগুলার।
আর একটা জিনিস খেয়াল করতেছি কয়দিন আগে বারডেম ইস্যুতে ব্লগে একদল ডাক্তার নামের গরু ছাগল প্যান প্যান করতেছিলো, সেগুলা এখন মুখে কুলুপ লাগাইছে কেন?