![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. The Qur'an is the Most Influential, Most Powerful, Most Memorized, and Most Followed Book on the planet Earth।Find out why @ LinguisticMiracle.com ২: I believe A little science leads one away from God, a great deal of science leads one back to Him ৩: I will make the most of everything in life, because life is no rehersal... So if i love someone, i will tell them, if im upset with someone, i will forgive them and if anyone chooses to love me in return, i will be most certainly grateful, and show them everyday for as long as i am capable to do so, how much it means to me
আজ আমরা কোরআনে একটি বিশেষ দোয়া শিখবো যা হজরত ইবরাহিম (আঃ) বলেছিলেন।
وَإِذَا مَرِضْتُفَهُوَ يَشْفِينِ
....যখন আমি রোগাক্রান্ত হই, তখন তিনিই আরোগ্য দান করেন। --[সূরা আশ-শো’আরা ( মক্কায় অবতীর্ণ ),সুরা নং ২৬) আয়াত ৮০]
এখানে مَرِضْتُ বলতে বলা হয়েছে যখন আমি রোগাক্রান্ত হই। এখানে একটি খুবই সূক্ষ একটি পয়েন্ট রয়েছে ; আল্লাহর নবী/রাসুলেরা আল্লাহর প্রতি কেমন শ্রদ্ধা ও সম্মান পোষন করেন তা বোঝা যায়। এখানে ইবরাহীম (আঃ) বলেননি "যখন আল্লাহ আমাকে রোগাক্রান্ত করেন" বা আল্লাহ রোগ দেন বরং তিনি বলেছেন "যখন আমি রোকাক্রান্ত হই" এর মাধ্যমে তিনি তার রোগের জন্য আল্লাহকে দোষারোপ করছেন না বা এর দায় আল্লাহর উপর চাপিয়ে দিচ্ছেন না। যদিও তিনি ভাল করে জানেন সুস্থাস্থ্য এবং রোগ সবই আল্লাহর পক্ষ হতে কিন্তু আমরা(ঈমানদাররা) আমাদের রোগ কে দেখি আল্লাহর পক্ষ হতে টেস্টপরিক্ষা হিসেবে তবুও ইবরাহিম (আঃ) এর আল্লাহর প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান থাকার কারনে তিনি বলেননি রোগাক্রন্ত বা দুস্চিন্তাগ্রস্ত হওয়া আল্লাহর দোষ বা আল্লাহ ওনাকে রোগাক্রান্ত করেছেন বরং তিনি স্বীকার করছেন রোগাক্রন্ত হন বা হয়েছেন নিজের কারনে।
আমরা যদি একটু গভীর ভাবে ভাবি তবে দেখবো যদিও রোগ, দুশ্চিন্তা , মন খারাপ , সুস্বাস্থ্য বা ভাল অবস্থা, খুশি আল্লাহর পক্ষ হতে তবুও মানুষ কিছুটা এর জন্য দায়ি যেমন ধরুন শীতকাল আসলেই আমাদের ঠান্ডা, সর্দি, বা কাসি বা জ্বরের বা অন্য কোন ফ্লুর প্রভাব বাড়ে এখন যারা সতর্ক হয়ে চলে তাদের সেই ফ্লুতে আক্রান্ত বা ঠান্ডা লাগার সম্ভবনা কম, বা হাত না ধুলে জীবানু আমাদের পেট খারাপ করে দেয় বা এইডস যা রক্ত বা শারীরিক সম্পর্কের মাধ্যমে ছরায়।
জীবানু গুলো তো আল্লাহর তৈরি কিন্তু সেটা মানুষের ক্ষতির জন্য দায়ী মানুষও তাই না ? কারন সে সেটা হতে চাইলে বেচে চলতে পারতো আবার অনেকে বেচে চললেও সে রক্ষা পায় না সো কিছু মানুষদের হাতে কিন্তু পরম ক্ষমতা আল্লাহর হাতে। আর এই বিষয়টা বুঝতে বা অনুধাবন করতে পেরেছিলেন নবী ইবরাহিম (আঃ) তাই তিনি স্বীকার করছেন রোগাক্রন্ত হন বা হয়েছেন নিজের কারনে। আবার মানুষের মনের রোগ বা আমরা বিভিন্ন বিষয়ে যে দুস্চিন্তা করি সেটাও মানুষের নিজের কারনে হয় আবার অনেক চিন্তা আসে মনের অজান্তে শয়তানের প্ররোচনার কারনে এবং কিছু মানষিক রোগ হয় মানুষের নিজের দুর্দশা বা বিপদের কারনে।
এবার আয়াতের দ্বিতীয় অংশ দেখি فَهُوَ يَشْفِينِ এর পর তিনি বললেন তখন তিনিই(আল্লাহ) আরোগ্য দান করেন এখানে আল্লাহকে ভাল কিছুর বা ভাল গুনের জন্য তিনি শুধু আল্লাহকেই মর্যাদা ও সকল ভাল কিছুর মালিক বলে স্বীকার করছেন। يَشْفِينِ এই শব্দটা দিয়ে বোঝাচ্ছে যে এই রোগাক্রান্ত একবারের বেশি হতে পারেন। তাই ইবরাহিম (আঃ) বলেন যখন আমি রোগাক্রান্ত হব মানে তিনি একবারের বেশি হতে পারেন বা ভবিষ্যতে হলে তিনি স্বীকার করছেন আল্লাহ ওনাকে প্রতিবার শিফা বা রোগমুক্তি দিবেন।
হজরত ইবরাহীম (আঃ) এমন ভাবে বলতে পেরেছেন কারন ওনার আল্লাহর প্রতি শ্রদ্ধা ও অগাধ বিশ্বাসের কারনে, ওনার হৃদয়ের ধার্মিকতা ও গুনের কারনে যা ওনার চরিত্রে এবং কর্মে প্রকাশ পায় এজন্যই আল্লাহ ওনাকে নিজের খলিল বা কাছের বন্ধু রুপে গ্রহন করেন তাই ওনাকে বলা হয় ইবরাহীম খালিলুল্লাহ। আর নবী ইবরাহীম (আঃ) এর এই সকল গুলাবনী কোরআনে প্রকাশ করেছে মাত্র পাচটি শব্দ দ্বারা!
আর এখানেই কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য কারন দেখুন সেই আয়াতের আগের ও পরের আয়াত সমুহ সকল কিছুতে আল্লাহর কথা যেমন তিনি সৃস্টি করেছেন , তিনি পথ প্রর্দশক, যিনি আহার ও পানি দান করেন এর পর চাইলে বলতে পারতেন তিনি রোগ দেন এবং তিনি রোগমুক্তু করেন কিন্তু সেটা না বলে রোগের কারন মানুষকেও উল্লেখ করা হয়েছে এরপর বলা হয় তিনি মৃত্যু ও পুর্ন জীবন দান করেন।
সূরা আশ-শো’আরা ( মক্কায় অবতীর্ণ ),সুরা নং ২৬) আয়াত ৭৮-৮১
৭৮:-যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনিই আমাকে পথপ্রদর্শন করেন, ৭৯:-যিনি আমাকে আহার এবং পানীয় দান করেন, ৮০:-যখন আমি রোগাক্রান্ত হই, তখন তিনিই আরোগ্য দান করেন। ৮১:- যিনি আমার মৃত্যু ঘটাবেন, অতঃপর পুনর্জীবন দান করবেন।
দেখলেন তো কোরআন কত সুক্ষ বিষয়েও নির্ভুল ভাবে বর্ননা করা হয়েছে কারন একটাই এটা মহান আল্লাহর প্রেরিত বানী।
এবার রোগাক্রান্ত বিষয়ে কোরআনের আয়াত আশ শিফা বা রোগ মুক্তির কিছু আয়াত :
১।হে মানবকুল, তোমাদের কাছে উপদেশবানী এসেছে তোমাদের পরওয়ারদেগারের পক্ষ থেকে এবং অন্তরের রোগের নিরাময়, হেদায়েত ও রহমত মুসলমানদের জন্য। ---[ সূরা ইউনুস সুরা নং ১০ আয়াত নং ৫৭]
২। সর্বপ্রকার ফল থেকে ভক্ষণ কর এবং আপন পালনকর্তার উম্মুক্ত পথ সমূহে চলমান হও। মৈমাছির পেট থেকে বিভিন্ন রঙে পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্যে রয়েছে রোগের প্রতিকার। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্যে নিদর্শন রয়েছে।--[ সুরা নাহল সুরা নং ১৬ আয়াত নং ৬৯]
৩।আমি কোরআনে এমন বিষয় নাযিল করি যা রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের জন্য রহমত। গোনাহগারদের তো এতে শুধু ক্ষতিই বৃদ্ধি পায়। [-- সুরা বনী ইসলাঈল/ আন নজম সুরা নং ১৭ আয়াত নং ৮]
৪।আমি যদি একে অনারব ভাষায় কোরআন করতাম, তবে অবশ্যই তারা বলত, এর আয়াতসমূহ পরিস্কার ভাষায় বিবৃত হয়নি কেন? কি আশ্চর্য যে, কিতাব অনারব ভাষায় আর রসূল আরবী ভাষী! বলুন, এটা বিশ্বাসীদের জন্য হেদায়েত ও রোগের প্রতিকার। যারা মুমিন নয়, তাদের কানে আছে ছিপি, আর কোরআন তাদের জন্যে অন্ধত্ব। তাদেরকে যেন দূরবর্তী স্থান থেকে আহবান করা হয়। [সুরা হা-মীম সেজদাহ/আল -ফুসিলাত আয়াত নং ৪৪]
৫।যখন আমি রোগাক্রান্ত হই, তখন তিনিই আরোগ্য দান করেন। --[সূরা আশ-শো’আরা ( মক্কায় অবতীর্ণ ),সুরা নং ২৬) আয়াত ৮০]
এই পোস্টের মুল বিষয় নেয়া হয়েছে এখান হতে:: http://www.linguisticmiracle.com/gems/ill
পুর্বের পর্ব সমুহ:
# কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব ৯ কোরআনে দিন ৩৬৫ , মাস ১২ ও দিন সমুহ ৩০ বার উল্লেখ
Click This Link
# কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব ৮ মাক্কা বনাম বাক্কা.।
Click This Link
কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব ৭ সূরা আল আহযাব সুরা নং ৩৩) আয়াত ৪
Click This Link
কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব ৬- সুনিদ্দিস্ট শব্দ/কথা/বাণী/উক্তি সিলেকশন- সূরা ফীল ১০৫: আয়াত নং ১
Click This Link
কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব:৫/ সূরা ইয়াসীন ৩৬ আয়াত:৪০
Click This Link
কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব ৪/ সূরা আল মুদ্দাসসির আয়াত:৩
Click This Link
কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব ৩ সূরা বনী ইসরাঈল আয়াত ২৩-২৪ ইসলামে পিতা মাতার অধিকার
Click This Link
কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব: ২ :- নিশ্চই আমি মানুষকে কষ্ট সহ্য কারী/পরিশ্রমি রূপে সৃষ্টি করেছি।
Click This Link
কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য-১: সুরা বাকারা ২ আয়াত ১৪৩
Click This Link
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২৯
মেলবোর্ন বলেছেন: তিনিই আল্লাহ তা’আলা, তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই; তিনি দৃশ্য ও অদৃশ্যকে জানেন তিনি পরম দয়ালু, অসীম দাতা। --সুরা হাশর আয়াত ২২ । ধন্যবাদ
২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
শুকরান আল্লাহ্
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩০
মেলবোর্ন বলেছেন: তিনিই আল্লাহ তিনি ব্যতিত কোন উপাস্য নেই। তিনিই একমাত্র মালিক, পবিত্র, শান্তি ও নিরাপত্তাদাতা, আশ্রয়দাতা, পরাক্রান্ত, প্রতাপান্বিত, মাহাত্নøশীল। তারা যাকে অংশীদার করে আল্লাহ তা’ আলা তা থেকে পবিত্র। --সুরা হাশর আয়াত ২৩
৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৬
মিষ্টি মেয়ে বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো পড়ে। ভালো থাকবেন।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩০
মেলবোর্ন বলেছেন: তিনিই আল্লাহ তা’আলা, স্রষ্টা, উদ্ভাবক, রূপদাতা, উত্তম নাম সমূহ তাঁরই। নভোমন্ডলে ও ভূমন্ডলে যা কিছু আছে, সবই তাঁর পবিত্রতা ঘোষণা করে। তিনি পরাক্রান্ত প্রজ্ঞাময়। -সুরা হাশর আয়াত ২৪ আপনিও ভাল থাকবেন
৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪২
বোকামানুষ বলেছেন: মিষ্টি মেয়ে বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো পড়ে। ভালো থাকবেন।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩১
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ বোকা মানুষ, গোলাপে লাইক +
৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৯
স্বপনবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৯
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ স্বপ্নবাজ
৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪১
না পারভীন বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে আমি বিস্মিত । আপনি অনেক আরবী জানেন তাই না ?
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৫
মেলবোর্ন বলেছেন: না আপু অনেক জানিনা পড়তে জানি ও কিছুটা বুঝি আমার পোস্টের মুল বিষয় গুলো আমি নোমান আলী খানের কোরআনের তফসির , শেখ আব্দুর নাসের জাগদা ও এই ওয়েব সাইট থেকে নিয়ে থাকি http://www.linguisticmiracle.com/
আর কোরআনের বাংলা অনুবাদ তো আছেই আমি অনেক জানি হচ্ছে ওয়েব ও সফটও্যায়ার ডেভলোপমেন্ট, বা আইটি বিষয়ে সেটাতেই আমার ডিগ্রি ও পেশা, ধর্ম নিজের আগ্রহ আর আল্লাহর করুনায় বোঝার চেস্টা করি ।
আর জানা বিষয়গুলো সমন্বয় করলে এমন দেখায়
http://www.ummosque.blogspot.com.au/
৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
কিমধিকমিতি বলেছেন: ধন্যবাদ ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫২
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ কিমধিকমিতি
৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯
েমা: মাহাবুব আলম বলেছেন: এই ধরনের পোষ্ট বেশি করা হলে- সবাই উপকৃত হবে। ধন্যবাদ আপনাকে ভালো কিছু তুলে ধরার জন্য।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪১
মেলবোর্ন বলেছেন: ১০ নং মন্তব্যে পুবের পর্ব সমুহের লিংক দেয়া হলো ধন্যবাদ
৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
না পারভীন বলেছেন: ধন্যবাদ , সুন্দর উত্তর দেয়ার জন্য ।নোমান আলী খানের কোরআনের তফসির , শেখ আব্দুর নাসের জাগদা ( জাগদা কি ??) কোথায় পাওয়া যাবে ?
আমি ঢাকার বাহিরে থাকি । ইংরেজী পড়তে ইচ্ছে করেনা ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪০
মেলবোর্ন বলেছেন: আপু দুজনেই আমেরিকায় থাকেন তাই ইংরেজিই সম্বল
নোমান আলী খানের ওনি বাইয়্যেনা ইন্সটিটিউটের নির্বাহি পরিচালক ওনার কোরআনের তফসির ও লেকচার সমুহ আমার ভাল লাগে:
তফসির
http://www.linguisticmiracle.com/tafsir
নোমান আলী খানের লেকচার :
http://www.nakcollection.com/
শেখ আব্দুর নাসের জাগদা হচ্ছে পুরো নাম Abdul Nasir Jangda is the founder and director of Qalam Institute. He was born and raised in the Dallas area. At the age of 10 he went to Karachi, Pakistan to memorize the Quran. He excelled in his memorization and committed the entire Quran to memory in less than 1 year.
Click This Link
ওনার মিনিংফুল প্রেয়ার(অর্থপুন নামাজ ) ও সীরাতের (রাসুল (সঃ) এর জীবনী ও খুদবার লেকচার সমুহের জন্য ভাল লাগে )
পাবেন এখানে Click This Link
এবং এখানে Click This Link
১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
না পারভীন বলেছেন: ও আচ্ছা , ভাষা গত সোন্দর্যের সবগুলো পোস্টের সাথে পূর্বেরটির লিংক থাকলে প্রিয়তে রাখতে সুবিধা হত ।
এটা একটা অসাধারণ সিরিজ । আল্লাহ আপনার ভাল করুক । ধন্যবাদ ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৮
মেলবোর্ন বলেছেন: পুর্বের পর্ব সমুহ:
# কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব ৯ কোরআনে দিন ৩৬৫ , মাস ১২ ও দিন সমুহ ৩০ বার উল্লেখ
Click This Link
# কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব ৮ মাক্কা বনাম বাক্কা.।
Click This Link
কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব ৭ সূরা আল আহযাব সুরা নং ৩৩) আয়াত ৪
Click This Link
কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব ৬- সুনিদ্দিস্ট শব্দ/কথা/বাণী/উক্তি সিলেকশন- সূরা ফীল ১০৫: আয়াত নং ১
Click This Link
কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব:৫/ সূরা ইয়াসীন ৩৬ আয়াত:৪০
Click This Link
কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব ৪/ সূরা আল মুদ্দাসসির আয়াত:৩
Click This Link
কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব ৩ সূরা বনী ইসরাঈল আয়াত ২৩-২৪ ইসলামে পিতা মাতার অধিকার
Click This Link
কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য:পর্ব: ২ :- নিশ্চই আমি মানুষকে কষ্ট সহ্য কারী/পরিশ্রমি রূপে সৃষ্টি করেছি।
Click This Link
কোরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য-১: সুরা বাকারা ২ আয়াত ১৪৩
Click This Link
১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৮
শান্তা273 বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪১
মেলবোর্ন বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সবাইকে কোরআন বোঝার তৈফিক দিন
১২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০৮
এম হুসাইন বলেছেন: আল্লাহ্ পাক আপনার মঙ্গল করুন।
পোস্টে ++++
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০০
মেলবোর্ন বলেছেন: আল্লাহ বাংলাদেশের সবার মঙ্গল সবাইকে ইসলামের বানী বোঝার ও সে অনুযায়ি আমন করার তৈফিক দিন। ভাল থাকবেন এম হুসাইন
১৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:১৮
রুদ্র মানব বলেছেন: চমৎকার পোস্ট ++++++
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০১
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে রুদ্র মানব। ---তিনিই আল্লাহ তিনি ব্যতিত কোন উপাস্য নেই। তিনিই একমাত্র মালিক, পবিত্র, শান্তি ও নিরাপত্তাদাতা, আশ্রয়দাতা, পরাক্রান্ত, প্রতাপান্বিত, মাহাত্নশীল
১৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৫
ক্ষণিক বলেছেন: মাসআল্লাহ
++++
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৯
মেলবোর্ন বলেছেন: বাকি পোস্ট গুলোও পড়তে পারেন আশাকরি ভাল লাগবে।
১৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার একটা পোষ্ট!!!!!!!!!! অনেক ভালো লাগল।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:০৭
মেলবোর্ন বলেছেন: আল্লাহ আমাদের কে কোরআনের সঠিক ভাব বোঝার তৈফিক দিন। কেমন আছেন কাল্পনিক_ভালোবাসা?
১৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভালো আছি মেলবোর্ন ভাই। আশা করি আপনিও ভালো আছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩০
আমিভূত বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য ।