![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. The Qur'an is the Most Influential, Most Powerful, Most Memorized, and Most Followed Book on the planet Earth।Find out why @ LinguisticMiracle.com ২: I believe A little science leads one away from God, a great deal of science leads one back to Him ৩: I will make the most of everything in life, because life is no rehersal... So if i love someone, i will tell them, if im upset with someone, i will forgive them and if anyone chooses to love me in return, i will be most certainly grateful, and show them everyday for as long as i am capable to do so, how much it means to me
অনেকে অভিযোগ করেন যে প্রচলিত আরবি কোরান পড়তে গেলে দেখবেন অ-প্রয়োজনিয় আরবি কিছু অক্ষর অনেক যায়গায় ব্যাবহার হয়েছে।--
আসলেই কি অপ্রয়োজনীয় আর যদি অপ্রয়োজনীয় হয়ে থাকে তবে কেন সেখানে দেয়া হয়েছে ? আল্লাহ কি মানুষের সাথে মশকরা করেন নাকি মানুষ যাতে জানার চেস্টা করে তার জন্য দিয়েছেন ?
আমি যা জানি সেটা তুলে ধরছি বাকি আল্লাহ ভালো জানেন।
সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য ব্যখ্যা এই যে এই অক্ষর গুলো আল্লাহর গুন বা নাম অর্থ মিন করে. বিখ্যাত সাহাবী ইবনে আব্বাস এবং ইবনে মাসউদ এই মত কে সমর্থন করেন উদাহরন স্বরুপ মাওলানা মোহাম্মদ আলি ওনার কোরআনের অনুবাদে এই অক্ষর গুলোকে আল্লাহর নামের গুন অনুযায়ী আনুবাদ করেন: সুত্র:https://en.wikipedia.org/wiki/Muqatta'at
১। প্রথমত আপনি সুরা বাকারা সুরা নং ২ আয়াত নং ১ এ দেখুন আছে আলিফ লাম মিম অনেক অনুবাদক এমনি রেখে দিয়েছেন কিন্তু আমরা জানি আল্লাহ তার ৯৯টি নাম আমাদের জানিয়েছেন আর এই নাম গুলো তার গুনের সমস্টি এখন আমরা এই অক্ষর গুলো যদি তার গুন হিসেবে ধরি তবে দেখবেন কেমন পরিস্কার অর্থ আসে
যেমন :আলিফ= আল্লাহ ,লাম= লাতিফ (অগাধ/ অতল / অথই ) মিম= মজিদ (মহৎ / বিশাল / বিস্তীর্ণ ) অর্থ করলে দাড়ায়
আল্লাহ যিনি মহৎ ,বিশাল যার রয়েছে অফুরন্ত তিনি জানেন তার বান্দার চাহিদা কি, তাই পথপ্রর্দশনের জন্য তিনি কোরআন নাযিল করেছেন ২ নং আয়াতেই দেখুন তিনি বলেন "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য,"
২। ঠিক তেমনি সুরা ৭ আয়াত ১ আলিফ লাম মিম সোয়াদ কেন আল্লাহর গুনের অর্থ দিয়ে দেখলে পাই আলিফ= আল্লাহ ,লাম= লাতিফ (অগাধ/ অতল / অথই ) মিম= মজিদ (মহৎ / বিশাল / বিস্তীর্ণ ) সোয়াদ= সাদিক (সত্য)
তার মানে (আল্লাহ যিনি মহৎ ,বিশাল যার রয়েছে অফুরন্ত তিনি জানেন তার বান্দার চাহিদা কি, তিনি সত্য প্রকাশ করেছেন কোরআন) এবং এর পরেই দেখুন আয়াত ২ এ বলেছেন এটি একটি গ্রন্থ, যা আপনার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে, যাতে করে আপনি এর মাধ্যমে ভীতি-প্রদর্শন করেন। অতএব, এটি পৌছে দিতে আপনার মনে কোনরূপ সংকীর্ণতা থাকা উচিত নয়। আর এটিই বিশ্বাসীদের জন্যে উপদেশ।
৩। আরো দেখুন সুরা ১১ আয়াত ১ আলিফ= আল্লাহ ,লাম= লাতিফ (অগাধ/ অতল / অথই ) রা= রাজিক (প্রদান কারী) আল্লাহ যার রয়েছে অফুরন্ত তিনি জানেন তার বান্দার চাহিদা কি, তিনি সত্য প্রদান করেছেন/ নাযিল করেছেন কোরআন এবং এর পরেই কোরআনের বর্ননা।
আলিফ, লা-ম, রা; এটি এমন এক কিতাব, যার আয়াত সমূহ সুপ্রতিষ্ঠিত অতঃপর সবিস্তারে বর্ণিত এক মহাজ্ঞানী, সর্বজ্ঞ সত্তার পক্ষ হতে।
৪। ঠিক একই ভাবে সুরা ১৩ আয়াত ১ আলিফ= আল্লাহ ,লাম= লাতিফ (অগাধ/ অতল / অথই ) মিম= মজিদ (মহিমান্বিত/ মহৎ / বিশাল / বিস্তীর্ণ ) রা= রাজিক (প্রদান কারী) অর্থ আল্লাহ যার রয়েছে অফুরন্ত, যিনি মহৎ তিনি জানেন তার বান্দার চাহিদা কি, তিনি সত্য প্রদান করেছেন/ নাযিল করেছেন কোরআন এবং এর পরেই কোরআনের বর্ননা।
আলিফ-লাম-মীম-রা; এগুলো কিতাবের আয়াত। যা কিছু আপনার পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে, তা সত্য। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ এতে বিশ্বাস করে না।
৫। সূরা মারইয়াম সুরা ১৯ : আয়াত ১ থেকে পাই : কাফ= করিম(সম্মানিত) ,হা= হাদি (পথ প্রর্দশক), ইয়া=ইয়ামেন (প্রচুর/ উদার), আইন= আলিম(সর্বজ্ঞ), সাদ= সাদিক (সত্যবাদি)
কাফ-হা-ইয়া-আইন-সাদ (সম্মানিত, পথ প্রর্দশক, উদার, সর্বজ্ঞ, সত্যবাদি আল্লাহ বলেন ) এটা (কোরআন) আপনার পালনকর্তার অনুগ্রহের বিবরণ তাঁর বান্দা যাকারিয়ার প্রতি।
৬। সূরা ইয়াসীন সুরা নং ৩৬ আয়াত ১: ইয়া= ও / হে , সীন= মানুষ : ও মানুষ (ঠিক যেমন কোরআনের অন্য আয়াত সমুহে আল্লহ বলেন ইয়া আইয়ুহাল্লা জিনা আমানু : হে মানুষ )তোমাদের প্রতি যে কোরআন অবতীর্ন করেছি (O Human being to whom this Divine Writ is revealed!) আয়াত ২ এর পর বলা হচ্ছে সেই : (সেই )প্রজ্ঞাময় কোরআনের কসম।
৭। সুরা হা মীম সেজদাহ সুরা নং ৪১ আয়াত ১ : হা= হাকিম(
জ্ঞানী/ বিজ্ঞ/ জ্ঞানসম্পন্ন) মিম=মাজিদ (মহিমান্বিত / গৌরবজনক/
ঐশ্বর্যশালী) H.M. Ha-Meem (Hakeem the Wise, Majeed the Glorious, states thatএবং পরের আয়াতেই দেখুন আবার বলা আছে এটা(কোরআন) অবতীর্ণ পরম করুণাময়, দয়ালুর পক্ষ থেকে।
এভাবে দেখলে দেখাযায় প্রত্যেক অক্ষর গুলো আল্লাহর গুন বা নাম অর্থ মিন করে এবং এসকল প্রত্যেক অক্ষরের পরেই আল্লাহ কোরআন সর্ম্পকে বলেন যা বোঝা যাচ্ছে যে আল্লাহ নিজের গুনের কথা বলে আমাদের কোরআনের কথা বলছেন এজন্য যে কোরআনই একমাত্র পথ প্রর্দশক যার মাধ্যমে আমরা আল্লাহকে চিনতে পারি আমরা সঠিক পথে দিশা পেতে পারি যেমনটি তিনি বলেছেন সুরা বাকারা আয়াত ২ " এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য: এবং সুরা হা মীম সেজদাহ আয়াত ২-৩ : এটা কিতাব, এর আয়াতসমূহ বিশদভাবে বিবৃত আরবী ভাষায় কোরআনরূপে জ্ঞানী লোকদের জন্য। সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে, অতঃপর তাদের অধিকাংশই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, তারা শুনে না। ।
ব্যবহৃত অক্ষর ও তার অর্থ সমুহ :
Alif (ا): an abbreviation for Ana (أنا, I am)
Ḥā (ح): an abbreviation for Al-Ḥamīd (الحميد, the Praised),
Rā (ر): an abbreviation for the Seeing (رائي / رأى / رؤيا / يرى / بصير )
Sīn (س): as either an abbreviation for Man or an abbreviation for As-Samī' (السميع, the Hearing),
Ṣād (ص): an abbreviation for As-Ṣādiq (الصادق, the Truthful),
Ṭā (ط): as either an abbreviation for the Benignant or an interjection equivalent to O (in dialect),
ʿAyn (ع): an abbreviation for Al-'Alīm (العليم, the Knowing),
Qāf (ق): an abbreviation for Al-Qādir (القادر, the Almighty),
Kāf (ك): an abbreviation for Al-Kāfi (كافي, the Sufficient),
Lām (ل): an abbreviation for Allāh (الله, using the second letter),
Mīm (م): as either an abbreviation for Al-'Alīm (العليم, the Knowing, using the ending letter) or for Al-Majīd (المجيد, the Glorious),
Nūn (ن): a word meaning Inkstand,
Hā (ه): as either an abbreviation for Al-Hādīy (الهادي, the Guide) or an abbreviation for Man (in dialect), and
Yā (ي): an interjection equivalent to O.
সুত্র:https://en.wikipedia.org/wiki/Muqatta'at
তবুও পরিশেষে বলতে হয় আল্লাহ ভালো জানেন: আমরা তো শুধু চেস্টা করে যেতে পারি সঠিক ভাবে জানার জন্য।
"Religion becomes a hollow shell of its former self when ritual remains and thoughtful reflection disappears." Nouman Ali Khan
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
মেলবোর্ন বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু ধন্যবাদ, ভালো আছেন নিস্চই
২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
হারান সত্য বলেছেন: আপনি এই আয়াতটা নিশ্চয়ই জানেন:
তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর, তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না।
সুরা আল ইমরান ৭
এ'গুলি মনে হয় সেই অস্পস্ট অংশের বিষয়। তাই এগুলি নিয়ে খুব বেশী মাথা না ঘামিয়ে স্পস্ট কোরআন নিয়ে চিন্তা করাই কি উত্তম নয়?
_____________________________
আসুন জানি মহাসত্যের পরিচয়
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
মেলবোর্ন বলেছেন: হ্য সেই আয়াত জানি। কোরআনের সকল বিষয়েই চিন্তা করা উচিৎ আমার মনে হয় জানার চেস্টা করা খারাপ কিছু নয় তবে অবশ্যই কোআনের মুল বিষয়ে যেমন মানব কল্যান, মানুষের সাথে আল্লাহর সম্পক উন্নয়নের ব্যপারেই বেশি জোর দেয়া উচিৎ
আপনি কি আমার ব্লগের সত্য সন্ধানী নিকে লিখেন ?
৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
রাজ্জাক রাজ বলেছেন: প্রিয়তে।
Typed with Panini Keypad
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:০৯
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:১৭
হারান সত্য বলেছেন:
হ্যা, চেস্টা করতে কোন সমস্যা নাই
তবে চেস্টাটা স্পস্ট আয়াতের দিক থেকেই হওয়া উচিত।
সেগুলির অর্থ বুঝতে ও মানতে পারার পরই অস্পস্ট বিষয়ে মনোযোগ দেয়া যেতে পারে।
আমরা কি স্পস্ট আয়াতগুলির সকল শিক্ষা ইতিমধ্যেই অনুধাবন ও বাস্তবায়ন করে ফেলেছি?
হ্যা, অতি সম্প্রতি ঐ নিকটা তৈরী করেছি মুলত মহাসত্যের পরিচয় সাইটের পাবলিসিটির জন্য।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:৫৯
মেলবোর্ন বলেছেন: আপনার সাইটে লগইন করতে হয় বিধায় অনেকে মুল পাতা হতেই ফেরত আসছে সাইটটাকে কি রেজিস্ট্রেশন বিহিন রাখা যায় না? ভালো হতো মনে হয়
৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:১৩
হারান সত্য বলেছেন: হ্যা বিষয়টা আমিও লক্ষ করেছি। তবে শুধু যে রেজিস্ট্রেশনের ভয়েই মানুষ ফিরে যাচ্ছে তাই নয় বরং যারা রেজিস্ট্রেশন করছেন তাদেরও অধিকাংশ প্রথম অধ্যায়ের পর আর অগ্রসর হচ্ছেন না।
বিষয়টা নি:সন্দেহে হতাশাজনক। কিন্তু এটা এক হিসেবে ভালও বলা যায়। কারণ অনাগ্রহী ব্যাক্তিকে কিছু জানানো/বুঝানোর চেস্টা অনুচিত/অপ্রয়োজনীয় মনে হয়। সেই বহুল প্রচলিত প্রবাদটাই স্বরণ করা যেতে পারে - ভরা কাপে আর কিছু দেয়া যায় না। যারা মনে করে যথেস্ট জানা হয়ে গেছে, তাদেরকে শুধু রেজিস্ট্রেশন বিহীনই নয় যদি চোখের সামনে তুলে ধরেন বা উচ্চারণ করে পড়ে শুনিয়েও দেন তবুও তারা কিছুই বুঝবে না। আর যারা জানতে আগ্রহী তাদের জন্য রেজিস্ট্রেশন কোন বাধা হওয়ার কথা নয় - তাই না?
আসলে বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটের যুগে আমরা প্রতিদিন এত কিছু পড়ি/শুনি যে তা নিয়ে দ্বিতীয়বার চিন্তা করার সুযোগ হয় না। অথচ ঐ সাইটে যে কথাগুলি আছে তা নিয়ে গভীর চিন্তা-ভাবনা এবং বাস্তুব জীবনে অনুসরনের চেস্টা করা প্রয়োজন। তাই এখানে দৃস্টিভঙ্গী হচ্ছে শত শত মানুষের একবার পড়ার চেয়ে একজন মানুষের কার্যকর অংশগ্রহন অধিকতর গুরুত্বপুর্ণ।
৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হারান সত্য ভাইয়ের পুরো সাইট আমার কাছে কপি করা আছে। কোন বাজে উদ্দেশে নয়। বরং আরাম করে পড়তে থাকার উদ্দেশে। পড়ে সম্ভব হলে সেই সাইটে গিয়ে আলোচনার উদ্দেশে।
ভাই কুরআন শরীফে কোন অক্ষর অপ্রয়োজনীয় কখনোই নয়। বিশেষ যে অক্ষরগুলো আছে, সেগুলো দিয়ে তো বরং আল্লাহর সাথে তার প্রকৃত বান্দাদের যোগাযোগ হয়। যে বান্দা আজো হতে পারিনি দেখেই সব আফসোস।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:০৪
মেলবোর্ন বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সবাইকে কবুল করুন।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: কোরআন আল্লাহর বানি , আমরা হয়ত অনেক কিছুর রহস্য জানিনা
আসলে এসব রহস্যর সমাধান দিয়ে গেছেন নবী পাক সা হাদিস এর মাধ্যমে । আল্লাহ এবং কোরআন এর রহস্যর শেষ নাই
তাই আরও জানা চাই
পোষ্ট এ ধন্যবাদ