নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ব্লগবাড়িতে সুস্বাগতম !!! যখন যা ঘটে, যা ভাবি তা নিয়ে লিখি। লেখার বিষয়বস্তু একান্তই আমার। তাই ব্লগ কপি করে নিজের নামে চালিয়ে দেওয়ার আগে একবার ভাবুন এই লেখা আপনার নিজের মস্তিস্কপ্রসূত নয়।

মিজানুর রহমান মিলন

জয় হোক মানবতার ও মুক্তিকামী মানষের যারা নব্য উপনিবেশবাদের বলির পাঠা হতে চায় না ।

মিজানুর রহমান মিলন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিশর ও সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন এবং পশ্চিমা সরকার ও আরব রাজাদের গণতন্ত্র প্রীতি!

০৫ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:৫৮

আরব দেশগুলোর মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দু’টি দেশ মিশর ও সিরিয়াতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়ে গেল। দু’টি দেশেরই প্রেসিডেন্ট কে হবেন তা নিয়ে আগাম ধারণা করা গেলেও নির্বাচনের গুরুত্ব ও বৈশিষ্ট্য স্বাতন্ত্র মাত্রা বজায় রেখেছে। গত বছরে মিশরের ইতিহাসে গণতান্ত্রিকভাবে প্রথম নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মুরসিকে উৎখাত করে সেনাবাহিনী। অবশ্য ওই সেনা অভ্যুত্থানে সরাসরি ও পরোক্ষ সমর্থন ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্ব ও রাজতান্ত্রিক আরব রাষ্ট্রগুলো বিশেষকরে সৌদি আরবের।







মুরসি উৎখাত হওয়ার পরপরই ব্যাপকভাবে ধারণা করা হয়েছিল যে, মিশরের সেনা প্রধান ফিল্ড মার্শাল আবদেল ফাত্তাহ আল সিসিই হতে যাচ্ছেন পরবর্তী প্রেসিডেন্ট। পশ্চিমা বিশ্বের কর্পোরেট মিডিয়া ও আরব দেশগুলোর প্রত্যক্ষ সমর্থনে সিসিকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করতে মিশরে গত ২৬ ও ২৭ মে মিশরের ভোটের আয়োজন করা হয়। মিশরের বৃহৎ ও সদ্য ক্ষমতাচ্যুত দল ব্রাদারহুডসহ অন্যান্য দল ওই নির্বাচন বর্জন করেছে। শুধু নামে মাত্র বামপন্থী প্রার্থী হামদেন সাবাহিকে সিসির প্রতিপক্ষ হিসেবে রাখা হয়েছিল। নির্বাচনে ফলাফলে দেখা গেল- নির্বাচনে ভোটারদের ব্যাপকমাত্রায় অংশগ্রহণ ছাড়াই সিসি ৯৬.১ শতাংশ ভোট পেয়ে বিজয় লাভ করেছেন যা বিশ্বের সব সামরিক শাসকেরাই পেয়ে থাকেন। ভোটারদের উপস্থিতি বাড়াতে একদিন সময়সীমা বাড়িয়েও ভোটারদের কোনোভাবেই আকৃষ্ট করতে পারেনি। সরকারের কায়দা কৌশলের কোনো অভাব ছিল না, এমনকি ভোট না দিলে জরিমানার কথাও বলা হয়েছিল তারপরেও ভোটাররা সাড়া দেয়নি এই নির্বাচনে। তারপরেও তিন দিনব্যাপী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ৪৭.৫ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। তবে সরকারবিরোধী আন্দোলনের নেতারা বলেছেন, নির্বাচনে ১১ শতাংশেরও কম ভোট পড়েছে। অবশ্য সিসি তার নির্বাচিত হওয়ার পথ পরিষ্কার করেছিলেন ব্রাদারহুডের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের গ্রেফতার, মৃত্যুদন্ড, হাজার হাজার ব্রাদ্রাহুড নেতাকর্মীদের জেলে প্রেরণ ও হত্যা করার মধ্য দিয়ে। সিসির প্রতিপক্ষ হামদেন সাবাহি নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি ও ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ করেছেন! অন্যদিকে ক্ষমতচ্যুত প্রেসিডেন্ট মুরসি মিশরের জনগণকে বিপ্লব সফল করতে ব্যাপকমাত্রায় প্রতিবাদে অংশগ্রহণের আহবান জানিয়েছেন।ফলাফেল ঘোষণার পরপরপই সৌদি আরবের রাজা সিসিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন !





অন্যদিকে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ছিল গত ৩ জুন মঙ্গলবার। এই নির্বাচনে ৮৮.৭ শতাংশ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন প্রেসিডেন্ট বাশার আসাদ। এবারের নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন মোট তিন জন। ২০১২ সালে দেশটির সংবিধানে ব্যাপকমাত্রায় সংস্কার করে একদলীয় থেকে বহুদলীয় গণতন্ত্রের অনুমোদন দেয়া হয়। কোনো ব্যক্তি দুই মেয়াদের বেশি প্রেসিডেন্ট থাকতে পারবেন না বলেও সাংবিধানিক সংস্কার আনা হয়। প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে হলে সিরিয়ায় কমপক্ষে ১০ বছর স্থায়ীভাবে বসবাস করতে হবে। সেই প্রেক্ষিতে এবারের সরকার নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোতে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ও জনগণের ব্যাপকমাত্রায় অংশগ্রহণের ফলে ভোটের সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়। নির্বাচনে ৭৩.৪২ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে দেশটির সাংবিধানিক আদালত ঘোষণা করেছে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর আসাদের প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বি নির্বাচনী ফলাফল মেনে নিয়ে প্রেসিডেন্ট আসাদকে অভিনন্দনও জানিয়েছেন। তবে সিরিয়ার বাইরের দেশে অবস্থানকারী বিদ্রোহী গোষ্ঠী এ নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছেন এবং পশ্চিমা নেতৃবৃন্দ ও মিডিয়া এই নির্বাচনকে ‘প্রহসনের নির্বাচন’ বলে অ্যাখ্যায়িত করেছেন।







মজার বিষয় হলো! যেখানে মিশরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটারদের উপস্থিতি নেই বললেই চলে এবং না ছিল কোনো আন্তজার্তিক পর্যবেক্ষক ও প্রতিনিধি দল, তেমনি ছিল না বিরোধী দলগুলোর অংশগ্রহণ তারপরেও পশ্চিমা মিডিয়া ও নেতাদের কাছে মিশরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ছিল একটি গণতান্ত্রিক নির্বাচন ও মিশরের গণতন্ত্রের পথে উত্তরায়ন!







অন্যদিকে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ছিল জনগণের ও অভ্যন্তরীণ বিরোধী দলের ব্যাপকমাত্রায় অংশগ্রহণ ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক সংস্থা ও প্রতিনিধি দল বিশেষ করে রাশিয়া, ইরান ও ল্যাটিন আমেরিকার বিভিন্ন সংস্থা, সরকারী প্রতিনিধি দলের উপস্থিতি! তারপরেও এ নির্বাচন পশ্চিমাদের কাছে গণতান্ত্রিক নয়! আর যে আরব দেশগুলোতে কোনোদিন কোনো ভোটই অনুষ্ঠিত হয়নি, যাদের জনগণ ভোট কাকে বলে জানেই না সেই আরব দেশগুলোর কাছেও সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয়! আসলে কোন নির্বাচন গ্রহণযোগ্য ও বৈধ আর কোন নির্বাচন তা নয় সেটা ভোটারদের উপস্থিতি, বিরোধী দলের অংশগ্রহণ ও ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর বিজয়ী প্রার্থীকে প্রতিদ্বন্দ্বিদের অভিনন্দন বার্তা থেকেই ধারণা করা যায় কিন্তু তারপরেও পশ্চিমাদের কাছে সেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্য না হওয়ার মূল কারণ হলো যিনি নির্বাচিত হলেন তিনি তার স্বদেশ নয় বরং পশ্চিমাদের স্বার্থ কতটুকু রক্ষা করবেন তার উপর নির্ভর করে!







পশ্চিমাদের কাছে গণতন্ত্রের সংজ্ঞা ও আমরা জনগণের কাছে গণতন্ত্রের সংজ্ঞা এক নয়। পশ্চিমাদের গণতন্ত্রের সংজ্ঞা আমরা প্রত্যক্ষ করেছি ইন্দোনেশিয়ায়, চিলিতে, কিউবায়, মিশরে, ইরাকে, আফগানিস্তানে, ভেনিজুয়েলায়, ইকুয়েডরে, কোস্টারিকায়, বলিভিয়ায়, লিবিয়া, ফিলিস্তিনে, ভিয়েতনামসহ সারা পৃথিবী জুড়ে। পশ্চিমাদের গণতন্ত্রের স্বরূপ নিয়ে অন্য পরবর্তীতে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছে রইল। The west doesn't like people who do not come behind their tanks-পশ্চিমাদের কাছে এটাই হলো গণতন্ত্রের সবচেয়ে সহজ ও গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা!







যাইহোক, এবারে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সাদা চোখে দেখলে কিছুই বোঝা যাবে না। এই সিরিয়াকে নিয়ে চলছে পরাশক্তি ও আঞ্চলিক পরাশক্তিদের মধ্যপ্রাচ্য নিয়ন্ত্রণ নিয়ে লড়াই ও আন্তঃলড়াই! এই লড়াইয়ে যেমন আছে মধ্যপ্রচ্যের দুই প্রধান আঞ্চলিক শক্তি ইরান ও সৌদির স্নায়ুযুদ্ধ তেমনি আছে পরাশক্তি মার্কিন ‍যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যকার স্নায়ুযুদ্ধও। এই যুদ্ধের একদিকে একজোট হয়েছে বাশার আসাদের মিত্র ইরান, রাশিয়া ও চীন আর অন্যদিকে একজোট হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ, তুরস্ক, ইসরাইল ও রাজতান্ত্রিক আরব দেশগুলো। তথাকথিত আরব বসন্তকে পুঁজি করে সিরিয়ার গণতান্ত্রিক বিক্ষোভকে উস্কে দিয়ে রাতারাতি সহিংস ও গৃহযুদ্ধে পরিণত করে পশ্চিমাও রাজতান্ত্রিক আরবরা। এখানে বাশার আল আসাদের প্রধান অপরাধ হলো- তিনি মধ্যপ্রাচ্যের মার্কিন-ইসরাইলি শক্তির প্রধান প্রতিপক্ষ ইরানের মিত্র ও যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু রাশিয়ারও প্রধান মিত্র! তাই আসাদের পতন ঘটাতে বাইরের দেশ থেকে তথাকথিত খেলাফতের নামে ইসলামিক জঙ্গীদের সিরিয়ায় লেলিয়ে দেওয়া হয় আর এই কাজে প্রচুর অস্ত্র ও অর্থ বিনিয়োগ করে পশ্চিমা ও আরব রাষ্ট্রগুলো। সিরিয়াতে লড়াইরত বেশিরভাগই যোদ্ধা হলো বিদেশী। এর মধ্যে আছে আল কায়েদা, তালেবান, ফাতাহ আল ইসলাম, জুনুত আল ইসলাম, হিজবুত তাহরীর, ইসলামিক ফাইটিং গ্রুপ ইন লিবিয়াসহ আরো অনেক বিদেশী জঙ্গী আর এর সঙ্গে আছে সিরিয়ার আর্মির সামান্য একটু বিচ্যুত অংশ, আছে ইউরোপ, আমেরিকা থেকে আগত হাজার হাজার জেহাদি! সৌদি আরব, কাতারসহ কতিপয় আরবদেশগুলো থেকে হাজার হাজার আসামীকে যারা খুনসহ বিভিন্ন ভয়ংকর অপরাধে অভিযুক্ত তাদের ছেড়ে দেয়া হচ্ছে এই শর্তে যে, তারা সিরিয় সরকার ও জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে।







আরব রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে একমাত্র যে সিরিয়াই ছিল শিক্ষা দীক্ষায়, সামরিক ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অগ্রসর। দেশি-বিদেশি ও প্রতিবেশি হায়েনা চক্রের ষড়যন্ত্রে সেই সিরিয়া আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে! বিদেশী মদদপুষ্ট সন্ত্রাসী বাহিনীর শুরু করা যুদ্ধে এ পর্যন্ত লাখেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছে, উদ্বাস্তু হয়েছে কয়েক লাখ! বাশার আসাদের পতন ঘটাতে সব ধরনের চেষ্টা চালিয়েও ব্যর্থ হয়েছে আমেরিকা ও তার মিত্র দেশগুলো। সিরিয়ায় সরাসরি সামরিক হামলা চালানোর ষড়যন্ত্রও ছিল আমেরিকা ও তার মিত্র সৌদি আরব এবং তুরস্কের, কিন্তু সে ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করতে পারেনি ওয়াশিংটন আর পশ্চিমা ও আরবদের সেই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের সুযোগও ক্রমান্বয়ে ক্ষীণ হয়ে আসছে! ক্রমান্বয়ে সিরিয়া সেনাবাহিনী জঙ্গীদের হটিয়ে দখলকৃত এলাকা পূর্নদখল করছে। তাই এতসব দুর্যোগের মধ্যেও প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের পক্ষে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা ছিল একটি বড় মাপের চ্যালেঞ্জ! সেই চ্যালেঞ্জ তিনি শত বাঁধা ও চাপ সত্ত্বেও উত্তরণ করেছেন। আশা করি পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদী ও তাদের মিত্রদের মুখে ছাই ঢেলে দিয়ে সামনের বাঁধাগুলোও তিনি উত্তরণ করতে পারবেন এবং সিরিয়াবাসীকে উপহার দেবেন নতুন, উন্নত ও শক্তিশালী এক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:০৪

পংবাড়ী বলেছেন: আরবদের জন্য নতুন নবীর দরকার।

০৬ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: অপ্রাসঙ্গিক কমেন্ট না করলেও পারতেন । তবে এটা ঠিক সব নবী রাসুল আরবেই এসেছে ! সো বুঝতে হবে তারা কতবড় গণ্ডমূর্খ !

২| ০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:২০

যুবায়ের বলেছেন: অসাধারন বিশ্লেষন করেছেন।
সিরিয়ার নর্িবাচন নিয়ে সারা
িবশ্বে কৌতুহল সৃষ্টি হয়েছিল।
যাক ভালয় ভালয় হয়ে গেছে।

০৬ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২১

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই ।

৩| ০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:২১

যুবায়ের বলেছেন: প্লাস+

১৫ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:২৯

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই ।

৪| ০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:২৬

পংবাড়ী বলেছেন: সিরিয়ার গৃহযু্দ্ধে দেশকে ধুলায় মিশায়ে দিয়েছে; ওদের আবার নির্বাচন!

৫| ০৬ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২১

গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: পশ্চিমাদের কাছে গণতন্ত্রের সংজ্ঞা ও আমরা জনগণের কাছে গণতন্ত্রের সংজ্ঞা এক নয়।
প্লাস +++++++্

৬| ০৬ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬

নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: সিরিয়ায় এখন মুলত যুদ্ধ করছে আল কায়েদার জঙ্গিরাই, আর তাদের প্রত্যক্ষ মদদ কারা দিচ্ছে পুরা দুনিয়াই জানে আমেরিকানরা বাদে। কারন ওদের মিডিয়া নিয়ন্ত্রন করে যারা সবগুলা হচ্ছে শয়তানের বন্ধু ইহুদি অথবা তাদের দালালরা। কিরকম প্রচার প্রচারনা চালালো যে আসাদ তার জনগণের উপর রাসায়নিক হামলা করেছে কিন্তু পরবর্তীতে যানা গেলো সৌদি গোয়েন্দা সংস্থা সরাসরি জড়িত। এই হচ্ছে সৌদি সহ তথাকথিত আরব রাজাদের গণতন্ত্র প্রেম!

৭| ০৬ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ভালো লেখা, সময় করে পড়বো ...
আর পশ্চিমা বলুন আরব বলুন সবাই অন্তত গণতন্ত্রের সংজ্ঞা টুকু মাথায় রেখেই রাজনীতি করে, আমাদের মত আউলা ঝাউলা নীতি না!

৮| ০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ৮:০০

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
দারুন বিশ্লেষণ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.