নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ব্লগবাড়িতে সুস্বাগতম !!! যখন যা ঘটে, যা ভাবি তা নিয়ে লিখি। লেখার বিষয়বস্তু একান্তই আমার। তাই ব্লগ কপি করে নিজের নামে চালিয়ে দেওয়ার আগে একবার ভাবুন এই লেখা আপনার নিজের মস্তিস্কপ্রসূত নয়।

মিজানুর রহমান মিলন

জয় হোক মানবতার ও মুক্তিকামী মানষের যারা নব্য উপনিবেশবাদের বলির পাঠা হতে চায় না ।

মিজানুর রহমান মিলন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অগ্নিগর্ভ ইরাক জঙ্গীদের আর এক বিচরণক্ষেত্র ও পর্দার অন্তরালে সৌদি আরব ও তার মিত্ররা !

১৪ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:০৩



ইরাক থেকে প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা যায় আল কায়েদা সহযোগী আইএসআইএল এর সদস্যরা বেসামরিক ও নিরীহ এক ইরাকিকে হত্যা করতেছে !



উত্তপ্ত এবং অগ্নিগর্ভ আরব যেন দিন দিন আরো উত্তপ্ত হয়ে ফুটন্ত ও জ্বলন্ত কড়াইয়ে পরিণত হয়েছে। সিরিয়াতে প্রেসিডেন্ট আসাদের নির্বাচন ও যুদ্ধে আসাদ বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে অবস্থান করায় শিয়া-সুন্নীর লড়াই আপাত স্তিমিত হবে বলে মনে হলেও ইরাককে কেন্দ্র করে যেন তা আরো নতুন মাত্রা পেয়েছে। ২০০৩ সালে সাদ্দামের পতনের পর সংখ্যালঘু সুন্নী শাসিত ইরাকের শাসনভার যায় সংখ্যাগুরু শিয়াদের হাতে। শুধু তাই নয়, নুরী আল মালিকির ইরাক মধ্যপ্রাচ্যের অন্য যে কোনো দেশের তুলনায় ইরানকেই অন্যতম ও বিশ্বস্ত মিত্র হিসেবে বেছে নেয় যা ইরানের অন্যতম আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী সৌদি আরব ও বিশ্ব পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্রের গাত্র দাহের অন্যতম কারণ!



সাদ্দামের পতনে সৌদির সমর্থন থাকলেও অন্যতম একটি আরব দেশ ইরাক শিয়া মুসলিমদের নিয়ন্ত্রণে যাবে এবং তা ইরানের প্রভাব বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে তা সৌদি আরব নিরবে হজম করে কিভাবে? এরই ফলশ্রুতিতে ইরাকে হাজার হাজার কথিত জিহাদি প্রেরণ। অবশ্য সাদ্দামের পতনের পরপরই ইরাকে শিয়াদের উত্থান ঠেকাতে সৌদি আরব আল কায়েদা সন্ত্রাসীদের লেলিয়ে দেয়। ইরাক সরকার বহুবার সৌদি আরবের বিরুদ্ধে ইরাকের অভ্যন্তরে সহিংসতা ও সন্ত্রাস ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ করেছিলেন। এই জঙ্গীরা ইরাকে প্রবেশ করেছে সিরিয়া ও সৌদি সীমান্ত দিয়ে। কোনো রকম প্রতিরোধ ছাড়াই সুন্নী অধ্যুষিত অঞ্চলগুলি রাতারাতি দখল করেছে! সহিংসতা চালিয়েছে পুরো শহরে। ধরে ধরে সাধারণ ও নীরিহ লোকজনের শিরোশ্ছেদ করেছে! বিনা বিচারে ও গণহারে হত্যাযোগ্য চালানোর কারণে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে জাতিসংঘ থেকে। ইরাক সরকার থেকে বিস্ময় প্রকাশ করে বলা হয়েছে,নেইনাভা প্রদেশের ৫০ হাজার সেনা কিভাবে জিহাদিদের কোনোরকম প্রতিরোধ না করেই পালিয়ে গেল! অবশ্য সেনা কর্মকর্তাদের ঘুষ দেয়ার অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে।



ইরাকে হাজার হাজার ওহাবি/সালফি জঙ্গীদের প্রবেশ ও দেশের কিছু গুরুত্বপূর্ণ শহর দখলে অভিনন্দন জানিয়েছেন ইরাকের পলাতক ভাইস প্রেসিডেন্ট তারেক আল হাশেমি। নুরী আল মালিকি সরকারের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন সুন্নী তারেক আল হাশেমি। এই তারেক আল হাশেমি ইরাকের নুরী আল মালিকি সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে বার কয়েক চেষ্টা চালিয়েছেন ও সামরিক ক্যু এবং আল কায়েদা জঙ্গীদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের অভিযোগে নুরী আল মালিকি সরকার তারেক আল হাশেমিকে বরখাস্ত করে বিচার করার ঘোষণা দেয়! হাশেমি পালিয়ে তুরস্ক, কাতার হয়ে বর্তমানে সৌদি আরবে অবস্থান করছেন। সৌদির উদ্দেশ্য-ইরাককে পুনরায় সুন্নী শাসনে নিয়ে আসা যা ইরান নয় বরং হবে সৌদির মিত্র! ভালো করে লক্ষ্য করুন-আমেরিকা ইরাক সরকারকে শর্ত সাপেক্ষে সহায়তা করতে চেয়েছে তবে নির্বাচিত মালিকি সরকারকে বর্তমান সরকার ভেঙে দিয়ে ইরাকের সব গ্রুপ/উপগ্রুপ নিয়ে জাতীয় ঐক্যমতের সরকার গঠন করতে হবে।



ইরাকের মত একটি তেলসমৃদ্ধ দেশ ইরানের মিত্র হয়ে থাকা সত্যি সৌদি আরবের জন্য মহাবিপদ! কাজেই হিসাব মিলিয়ে নিন-ইরাকে যা হচ্ছে তাতে সৌদির ও যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা কতটুকু! বাহরাইনে যা ঘটছে, সিরিয়ায় যা ঘটছে, মিশরে যা ঘটছে এবং এখন ইরাকে যা ঘটছে তা সবই মধ্যপ্রাচ্যের দুটি আঞ্চলিক পরাশক্তি ইরান-সৌদির দ্বন্দ্বের ফল! বাহরাইনের খলিফাকে টিকিয়ে রাখা যেমন সৌদি-মার্কিন তেমনি সিরিয়ার আসাদের পতন না ঘটানোও ইরানের স্বার্থ জড়িত। এই দ্বন্দ্বের অন্যতম খেলোয়াড় হল যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল। অবশ্য মধ্যপ্রাচ্যের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থের দিক দিয়ে সৌদি আরব, ইসরাইল আমেরিকার স্বার্থ অভিন্ন। আবার এই তিন শক্তিরই অভিন্ন শত্রু হল ইরান। সৌদি আরব মধ্যপ্রাচ্যসহ সারা পৃথিবীতে তার প্রভাব বিস্তার ও ধরে রাখতে আল কায়েদা ও আল কায়েদা সমর্থিত জঙ্গীদের ব্যবহার করে আসছে। সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়াকে বাগে আনতে না পেরে সৌদি আরর আল কায়েদা সন্ত্রাসীদের দ্বারা রাশিয়ায় সন্ত্রাসী আক্রমণ পর্যন্ত চালিয়েছিল! তৎকালীন সৌদি গোয়েন্দামন্ত্রী প্রিন্স বন্দর বিন সুলতান রাশিয়ার পুতিনকে সিরিয়া ইস্যুতে জাতিসংঘে ভেটো দেয়ার জন্য রাশিয়াতে জঙ্গী আক্রমন চালানো হবে বলে পুতিনের সাথে বৈঠকে উল্লেখ করেছিলেন!



'সৌদি অর্থে বিশ্বব্যাপী জঙ্গীবাদ' শিরোনামে গত বছর বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন একটি বিশ্লেষণধর্মী আর্টিকেল প্রকাশ করেছিল। সেখানে লিখেছিল-"সারা বিশ্বে ইসলামিক চরমপন্থ ও জঙ্গীবাদের উত্থান ছড়িয়ে পড়ার পিছনে সবচেয়ে দায়ী সৌদি আরব। গত চার দশক ধরে ওহাবি ইমামদের প্রচারিত ইসলামের অসহিষ্ণু, উগ্র ও সহিংস ব্যাখ্যা রপ্তানিতে ব্যয় হচ্ছে এই রাজতন্ত্রের বিপুল সম্পদ।"



বুশ প্রশাসনের অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক আন্ডার সেক্রেটারী স্টুয়ার্ট লিভি বলেছিলেন, বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসবাদ বন্ধের জন্য যদি তার ক্ষমতা থাকত তাহলে তিনি সৌদির সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগানো বন্ধ করে দিতেন। অন্যদিকে পাকিস্থানের সাবেক আইনমন্ত্রী ইকবাল হায়দার ২০১২ সালের আগস্ট মাসে ডয়চে ভেলকে এক সাক্ষাতকারে বলেছিলেন, "তালেবান হোক আর লস্করই জাংভি হোক তাদের আদর্শ যে সৌদি ওহাবিবাদ, কোনো দ্বিধা ছাড়াই এ কথা বলা যায়।"



সৌদি আরবের ইরাককে ইরানের মিত্র হিসেবে নয় বরং প্রয়োজন সাদ্দামের মত একজন ডিক্টেটর যিনি সবসময় ইরান বিরোধী ভূমিকা ও নীতি অবলম্বন করবেন যেমনটা করেছিল সাদ্দাম যার কারণে দীর্ঘ ৮ বছর ব্যাপী ইরান-ইরাক যুদ্ধ চলমান ছিল। এ কারণেই অনেক প্রশ্ন তুলেছেন, কে হতে যাচ্ছেন ইরাকের নতুন সিসি? এখন নতুন প্রশ্ন দাঁড়াল- যদি কোনো ডিক্টেটরই ক্ষমতায় আসে তাহলে জঙ্গীদের 'জিহাদ' কি পানিতে যাবে? আর 'ইসলামিক' রাষ্ট্র? আহা! খেলাটা তো এখানেই। সৌদি আরব, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল এই জঙ্গীদের ব্যবহার করে টয়লেট পেপারের মত। ব্যবহার শেষ ফেলে দাও ডাস্টবিনে। জঙ্গীদের 'ইসলামিক' রাষ্ট্রের স্বপ্ন কোনোদিন তারা বাস্তবায়িত হতে দেবে না। বেশি বাড়াবাড়ি করলে আমেরিকার ড্রোন হামলা তো আছেই। জঙ্গীরা 'জিহাদ' করছে না বরং তাদের দ্বারা 'জিহাদ' করানো হচ্ছে। ইসলামিক খেলাফত ও শরীয়াভিত্তিক 'ইসলামিক রাষ্ট্র' হল জঙ্গীদের কাছে শরীর উত্তেজক গান! আমেরিকা, সৌদি ও ইসরাইলের যখন প্রয়োজন হয় তখন তাদের এই খেলাফতি গান শোনানো হয়। এই খেলাফতি গান শুনে জঙ্গীদের জিহাদের জোস বেড়ে যায়। তারা আর কিছু ভাবার সময়ও পায় না। এই জঙ্গীদের ব্যবহার করে আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত উৎখাত করা হল, লিবিয়ার গাদ্দাফির পতন ঘটানো হল আর সিরিয়ার আসাদের পতন ঘটানোর কম চেষ্টা করা হল না! সৌদি আরব তার স্বার্থ উদ্ধার ও প্রভাব বৃদ্ধির জন্য কখনই জঙ্গীদের প্রতি সমর্থন বন্ধ করেনি। এজন্য সৌদি আরব ওহাবি ইমাম, ওহাবি মাদ্রাসা ও ওহাবি প্রচার কেন্দ্রে যারা শুধু অসহিষ্ণুতা ও ঘৃণাই ছড়াচ্ছে সেগুলোতে কখনই অর্থায়ন ও সমর্থন বন্ধ করেনি। এখন আবার সিরিয়ায় ব্যর্থ হয়ে তাদের পাঠিয়ে দেয়া হলো ইরাকে। উদ্দেশ্য-ইরাকের বর্তমান সরকারকে দুর্বল ও ব্যর্থ করে দেয়া।



জঙ্গীদের সাঁড়াশি আক্রমণে সরকার ভেঙ্গে পড়লে ইরাকে সেনা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে কোনো ডিক্টেটরকে ক্ষমতায় বসানো হবে আর আমেরিকা তখন আবারও ইরাকে সামরিকভাবে জড়িয়ে পড়বে জঙ্গী নিধনে। যাইহোক, ইরাক সরকারের পক্ষে এগিয়ে এসেছে ইরান, রাশিয়া, চীনসহ বিশ্বের অনেক দেশ। পশ্চিমা মিডিয়া প্রচার করেছে ইরান ইরাকে সেনা পাঠিয়েছে কিন্তু ইরান তা অস্বীকার করেছে তবে ইরানের বিভিন্ন কর্মকর্তা বলেছেন ইরাক চাইলে আমরা সহায়তা করতে প্রস্তুত। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রও শর্তসাপেক্ষে বোমা হামলার কথা বলেছে!



যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার উদ্দেশ্য সম্পর্কে পূর্বেই আলোচনা করেছি। ইরাক সরকার ইতোমধ্যেই জঙ্গীদের অবস্থানের উপর বিমান হামলা শুরু করেছে। সরকারি বাহিনী পুনঃদখল করেছে অনেক এলাকা। অবশ্য সন্ত্রাসীরা গত কয়েক দিনে সরকারি সেনাদের বিমান হামলার মুখে অধিকৃত অঞ্চলের বেশিরভাগ এলাকা থেকেই পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে। অন্যদিকে জঙ্গীদের জিহাদের বিপরীতে ইরাকি শিয়া ও সুন্নী আলেমগণও জঙ্গীদের বিরুদ্ধে পাল্টা জিহাদের ফতোয়া জারি করেছেন! জঙ্গীদের বিরুদ্ধে জিহাদের ফতোয়া জারী করেছে মিশরভিত্তিক সুন্নী সংগঠন দার আল ইফতা। এই দুই 'জিহাদের' চিপায় পড়ে কতশত প্রাণহানি হয় তা এখন দেখার বিষয়! মুসলমান মুসলমানকে হত্যা করবে, খুন-গুম করবে-এই ভ্রান্ত নীতিটা এখন কেবল কিছু উগ্র মুসলমানের মধ্যেই দেখতে পাওয়া যায়। অবশ্য এরজন্য আল কায়েদাভিত্তিক সমস্ত জঙ্গী সংগঠনই দায়ী।



ইতোমধ্যেই ১৫ লাখ ইরাকি জঙ্গীদের বিরুদ্ধে জিহাদের জন্য ইরাকি সেনা রিক্রুটমেন্ট সেন্টারগুলোতে নিজের নামও নিবন্ধন করেছেন। এটা নিশ্চিত যে জঙ্গীরা ইরাকেও পরাজিত হবে, কিন্তু ফলাফল হল দেশটিকে ধ্বংস করে দেয়া, দেশের তরুণ যুব সমাজকে হত্যা করা মেরুদণ্ড সোজা করে উঠে যাতে দাঁড়াতে না পারে, দেশটা যাতে প্রস্তর যুগে ফিরে যায়, পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলোর কাছে যাতে দেশটা আত্মসমপর্ণ করে, লুটপাট করে, দেশটা বিক্রি হয়ে যায় জঙ্গীদের মিশন এগুলোই।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:১৪

হিরক রাজা বলেছেন: আমেরিকা জানে যে, সরাসরি কোনো দেশ দখলকে মানুষ ভালোভাবে নেয় না। তাই তারা মুসলমানদের মধ্যে আলকায়েদার মত উগ্রবাদি গোষ্ঠী তৈরি করেছে। এসব গোষ্ঠী মানুষ হত্যা করাকে সওয়াবের কাজ বলে মনে করে। এদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক সৌদি আরব। আর এ কারণেই ইসরাইলসহ সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলোর বিরোধীতা তারা করে না। তারা চেষ্টা করে না নিজ দেশের রাজতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাত করতে।

১৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১:৪২

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই । আপনার সাথে সহমত।

২| ১৪ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:৫৭

নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: হিরকরাজার সাথে একমত।

২০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

৩| ১৪ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:১৬

জহিরুলহকবাপি বলেছেন: হিরকরাজার সাথে একমত।

২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:২৬

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

৪| ১৪ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৫১

তুষার মানব বলেছেন: চমৎকার পোস্ট

২২ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৫০

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

৫| ১৪ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:৫৭

প্রবাসী১২ বলেছেন: আপনাকে শীয়াবান্ধব মনে হয়েছে। পৃথিবীর শিয়াল-দানবদের একটি ইরান। ইরাকে সুন্নিরা সংখ্যালুঘু নয়, এটা মালেকীর রাজনৈতিক কুট কৌশল।

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: সত্য কথা বললেই যদি শিয়া বান্ধব হয় তাহলে শিয়ারাই সম্ভবত সঠিক পথে আছে।

৬| ১৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:০২

*কালজয়ী* বলেছেন: সবচেয়ে হাস্যকর আর নিন্দাজনক হচ্ছে পশ্চিমারা সৌদিসহ অন্যান্য আরব রাজতান্ত্রিকদের সমর্থন দেয়। তারা একবারও বলে না যে সৌদিতে গণতন্ত্র নেই। কিছুদিন আগে এক খবরে দেখলাম সৌদিতে রাজতান্ত্রিক সরকারের অন্যায়, লুটপাটের বিরুদ্ধে কথা বললে সেই ইমামের চাকরিচ্যুত করা হবে। সৌদি এমন একটা দেশ যেখানে অন্যায়ের বিরুদ্ধে মানুষকে সচেতনও করা যায় না। অ্যামেরিকা ডিক্টেটর সিসির সাথেও কাজ করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। তারা কি জানেনা যে মিসরে কি পরিমাণ মানুষ হত্যা করেছে ঐ সিসি। আবার সৌদিও সর্বপ্রথম অভিনন্দন জানিয়েছে। অথচ এমন একটি দেশকে বন্ধু মনে করে অ্যামেরিকাসহ পশ্চিমারা। কারন একটাই। মধ্যপ্রাচ্যে অবৈধ রাষ্ট্র ইসরায়েলকে সমর্থন দেয় সৌদি জারজ গুলো। গণতন্ত্র আর মানবাধিকারের ধ্বজাধারী ঐ পশ্চিমাদের জন্য সেইম...সেইম...সেইম।

৭| ১৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:০৪

*কালজয়ী* বলেছেন: হিরকরাজার সাথে একমত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.