![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২) তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩) কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)
মেয়েদের জন্য রাজনীতি ইসলাম সম্মত হয় কিংবা নয়?
জানা এই কথা আপাতত দ্বিতীয় বার বলতে চাচ্ছি না।
তবে ইসলামী রাজনীতিকে প্রতিষ্ঠিত করতে এবং ইসলামী হুকুমত কায়েম করতে শরিয়তের গন্ডির ভিতরে থেকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা অবশ্যই করতে হয় অথবা করা যায়।
ধর্মনিরপেক্ষ রাজনৈতিক দলের মহিলা রাজনীতির কথা বাদ দিলাম।
আসুন আলোচনা করি ধর্মের নামের একটি রাজনৈতিক দলের মহিলা রাজনিতি সম্পর্কে।
"বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা" হলো জামাতে ইসলামের একটি মহিলা সংগঠন।
এই সংগঠনের অধিকাংশ সদস্য আলিয়া মাদ্রাসা (সরকারি মাদ্রাসা)'র ছাত্রী বাকি কিছু এদিকওদিক থেকে।
এই আলিয়া প্রতিষ্ঠানের ছাত্রীরা এই ছাত্রী সংস্থার 'ফরম' পূরণকালে নিজেরাও বলতে পারে না ছাত্রী সংস্থা মুলত কী?
ক্লাসের বড় বা মেধাবী ছাত্র এবং জামাতপন্থী শিক্ষকদের অনুরোধেই এতে নিজেদের অংশগ্রহণ করান এই সরলমনা ছাত্রীগণ। পড়ালিখার অন্তরালে ধীরেধীরে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় দলীয় কার্যক্রম।
যা সম্পর্কে কোন অবগত নয় ছাত্রীদের মাতা-পিতা কিংবা তাদের পরিবার পরিজন।
আর এইজন্যই মাঝেমধ্যে বিপাকে পড়তে হয় এই ছাত্রীদের, যা পরে সামলিয়ে তুলতে হয় তাদের সংগঠন জামাত-শিবির।।
শরিয়ত পরিপন্থী কাজ না চাইলেও হয়ে যায় দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে। প্রভাব পড়ে পড়ালিখার উপর। মাতা-পিতার অবাধ্য হতে হয় অনেককেই।
মেয়ে হয়ে মাঠে-ময়দানে এমন রাজনীতি করতে গিয়ে পড়তে হয় তাদের অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতিতে। যা বিভিন্ন সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘটে যাওয়ার খবর পাওয়া যায়। যদ্দরুণ এই ছাত্রী সংস্থার উপর অনীহা সৃষ্টি হয়ে পড়ে ছাত্রীদের।।
পরিবারের অজান্তে ক্লাসের বড় ভাই ও বন্ধুর দাওয়াতে ইসলামী জাগরণের স্পৃহা নিয়ে মাঠে নামা এই ছাত্রী বোনরা শেষ পর্যন্ত নিজেরাই জেগে থাকতে পারেন না। অনাস্থা সৃষ্টি হয়ে পড়ে সংগঠনের উপর। পরিশেষে বিমুখী হয়ে যায় দল থেকে। ফিরে যায় ঘরের মেয়ে ঘরে। অনেকেই দলকে সমর্থন দিয়ে গেলেও নিজেকে গুটিয়ে নেয় প্রচার প্রচারণা থেকে। যার কারণে এই সংস্থা থেকে আশার আলো দেখতে পাচ্ছে না বাংলাদেশ জামাত ইসলাম।।
তবুও হাল ছাড়ছেন না নেতারা। সফলতা একদিন আসবেই, শিবিরকে দিয়ে না হোক হয়তো এই ছাত্রি সংস্থা দিয়েএককভাবে ক্ষমতায় যাবে জামাত ইসলাম, এই আশা আর স্বপ্ন নিয়েই ছাত্রী সংস্থার হাত ছাড়ছেন না দল।।
তাইতো সকল ইসলাম প্রেমিকা ও ইসলামী হুকুমত পিপাসা বোনদের কাছে অনুরোধ।
কোন দলের পক্ষে বা বিপক্ষে আমার এই লিখা নয়। শুধু আপনাদের পক্ষে এবং সুবিধাবাদীদের বিপক্ষেই আমার এই লিখা।
কোন কাজ বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে হাজার বার ভাবুন।।
ধোঁকা খাওয়ার আগে ধোঁকা না খাওয়ার কাজ করুন।
ভাল কাজ করবেন, তবে করার আগে ভেবে নিন সত্যি এটি কতটুকু ভাল কাজ!!
লাভের চেয়েই যদি ক্ষতি বেশি হয় তাহলে এটা আর ভাল নয়।।
আমার তীক্ষ্ণ অবিজ্ঞতা থেকে কথাগুলো বললাম।। ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
মেয়েদের জন্য রাজনীতি ইসলাম সম্মত হয় কিংবা নয়?
জানা এই কথা আপাতত দ্বিতীয় বার বলতে চাচ্ছি না।
তবে ইসলামী রাজনীতিকে প্রতিষ্ঠিত করতে এবং ইসলামী হুকুমত কায়েম করতে শরিয়তের গন্ডির ভিতরে থেকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা অবশ্যই করতে হয় অথবা করা যায়।
ধর্মনিরপেক্ষ রাজনৈতিক দলের মহিলা রাজনীতির কথা বাদ দিলাম।
আসুন আলোচনা করি ধর্মের নামের একটি রাজনৈতিক দলের মহিলা রাজনিতি সম্পর্কে।
"বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা" হলো জামাতে ইসলামের একটি মহিলা সংগঠন।
এই সংগঠনের অধিকাংশ সদস্য আলিয়া মাদ্রাসা (সরকারি মাদ্রাসা)'র ছাত্রী বাকি কিছু এদিকওদিক থেকে।
এই আলিয়া প্রতিষ্ঠানের ছাত্রীরা এই ছাত্রী সংস্থার 'ফরম' পূরণকালে নিজেরাও বলতে পারে না ছাত্রী সংস্থা মুলত কী?
ক্লাসের বড় বা মেধাবী ছাত্র এবং জামাতপন্থী শিক্ষকদের অনুরোধেই এতে নিজেদের অংশগ্রহণ করান এই সরলমনা ছাত্রীগণ। পড়ালিখার অন্তরালে ধীরেধীরে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় দলীয় কার্যক্রম।
যা সম্পর্কে কোন অবগত নয় ছাত্রীদের মাতা-পিতা কিংবা তাদের পরিবার পরিজন।
আর এইজন্যই মাঝেমধ্যে বিপাকে পড়তে হয় এই ছাত্রীদের, যা পরে সামলিয়ে তুলতে হয় তাদের সংগঠন জামাত-শিবির।।
শরিয়ত পরিপন্থী কাজ না চাইলেও হয়ে যায় দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে। প্রভাব পড়ে পড়ালিখার উপর। মাতা-পিতার অবাধ্য হতে হয় অনেককেই।
মেয়ে হয়ে মাঠে-ময়দানে এমন রাজনীতি করতে গিয়ে পড়তে হয় তাদের অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতিতে। যা বিভিন্ন সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘটে যাওয়ার খবর পাওয়া যায়। যদ্দরুণ এই ছাত্রী সংস্থার উপর অনীহা সৃষ্টি হয়ে পড়ে ছাত্রীদের।।
পরিবারের অজান্তে ক্লাসের বড় ভাই ও বন্ধুর দাওয়াতে ইসলামী জাগরণের স্পৃহা নিয়ে মাঠে নামা এই ছাত্রী বোনরা শেষ পর্যন্ত নিজেরাই জেগে থাকতে পারেন না। অনাস্থা সৃষ্টি হয়ে পড়ে সংগঠনের উপর। পরিশেষে বিমুখী হয়ে যায় দল থেকে। ফিরে যায় ঘরের মেয়ে ঘরে। অনেকেই দলকে সমর্থন দিয়ে গেলেও নিজেকে গুটিয়ে নেয় প্রচার প্রচারণা থেকে। যার কারণে এই সংস্থা থেকে আশার আলো দেখতে পাচ্ছে না বাংলাদেশ জামাত ইসলাম।।
তবুও হাল ছাড়ছেন না নেতারা। সফলতা একদিন আসবেই, শিবিরকে দিয়ে না হোক হয়তো এই ছাত্রি সংস্থা দিয়েএককভাবে ক্ষমতায় যাবে জামাত ইসলাম, এই আশা আর স্বপ্ন নিয়েই ছাত্রী সংস্থার হাত ছাড়ছেন না দল।।
তাইতো সকল ইসলাম প্রেমিকা ও ইসলামী হুকুমত পিপাসা বোনদের কাছে অনুরোধ।
কোন দলের পক্ষে বা বিপক্ষে আমার এই লিখা নয়। শুধু আপনাদের পক্ষে এবং সুবিধাবাদীদের বিপক্ষেই আমার এই লিখা।
কোন কাজ বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে হাজার বার ভাবুন।।
ধোঁকা খাওয়ার আগে ধোঁকা না খাওয়ার কাজ করুন।
ভাল কাজ করবেন, তবে করার আগে ভেবে নিন সত্যি এটি কতটুকু ভাল কাজ!!
লাভের চেয়েই যদি ক্ষতি বেশি হয় তাহলে এটা আর ভাল নয়।।
আমার তীক্ষ্ণ অবিজ্ঞতা থেকে কথাগুলো বললাম।। ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৬
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: কোন কাজ বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে হাজার বার ভাবুন।।
ধোঁকা খাওয়ার আগে ধোঁকা না খাওয়ার কাজ করুন।
ভাল কাজ করবেন, তবে করার আগে ভেবে নিন সত্যি এটি কতটুকু ভাল কাজ!!
লাভের চেয়েই যদি ক্ষতি বেশি হয় তাহলে এটা আর ভাল নয়।
এই কথা গুলির সাথে সহমত।
৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৪৬
বাংলার জামিনদার বলেছেন: সোজা কথা দুরে গিয়া মরেন।
৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
সত্যের পথে আরিফ বলেছেন: যাযাকাল্লাহ........
৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: গু.......................
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩৮
প্রামানিক বলেছেন: কিছু বলার নাই