![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরিচয় দেওয়ার মতো কিছু নই, সময় হলে আকাশে চাঁদ সবাই দেখবে।
১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৬২ সালে শিক্ষা আন্দোলনের নামে যা হয়েছিল তা ছিলো পূর্ব পাকিসস্তানের তথা বাংলাদেশের কিছু রাজনীতিবিদদদের ব্যক্তি স্বার্থ হাসিলের আন্দোলন। ৭০ দশকে আইয়ুব খানের সরকার দুই বছরের ডিগ্রিকে মান উন্নয়নের জন্য তিন বছর ঘোষণা করায় এদেশের ছাত্র সমাজকে উস্কে দিয়েছিলো ততকালীন সুবিধাবাদী নেতারা। অথচ ততকালীন মোনায়েম খান গবর্নরের শিক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান এস এম শাফায়াতের কমিশন ৬ষ্ট শ্রেনী থেকে ডিগ্রি পর্যন্ত ইংরেজি শিক্ষাকে বাধ্যতা মূলক ঘোষনা করেন।
সেই শিক্ষানীতি আন্তঃজাতিক মানের সাথে তাল মিলিয়ে প্রণয়ন করেছিল। আজ আমরা জাতী হিসাবে ইংরেজি ভাষাতে এতো দুর্বল জিপিএ ৫ পাওয়া ছাত্ররা একটা প্যারাগ্রাফ লিখতে পারেনা, বেকারত্তের যুগে দেশী-বেদেশী কম্পানিগুলি যোগ্য কেনিডিয়েট পায়না। একাবিংশ শতাব্দিতে ডিগ্রিকে তিন বছর করা হইছে, ডিগ্রি পর্যন্ত ইংরেজি বাধ্যতামূলক।কোন আন্দোলন হয়নি। এ যুগে, প্রশ্নপত্র ফাস হয়ে যাচ্ছে, শিক্ষকরা নকল করার সুযোগ দিচ্ছে কোন প্রতবাদ নেই। কোথায় ততকালীন ছাত্রলীগ এবং ছাত্র ইউনিয়ন? এখনোও আছে তারা, নেই শুধু প্রতিবাদ।সুশীল ছাত্রসমাজ প্রতিবাদ করতে চাইলেই রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের স্বীকার হয়ে থাকে জেলে না হয় হাসপাতালের বেডে। এই হলো আমাদের শিক্ষানীতি। আবার ১৭ ই সেপ্টেম্বরকে সরকারী ভাবে শিক্ষা দিবস পালন করি।ছিঃ ধিক্কার জানাই স্বার্থপরদেরকে।
©somewhere in net ltd.