![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধর্মের হাজারো ক্ষতিকর দিকের মাঝেও সামন্য কিছু উপকারিতা বিদ্যমান, তা বিভিন্ন গবেষনাতে দেখা যায়। এটা অনেকটা মেডিটেশনের মত কাজ করে। টেনশন কমায়, আশাবাদি হতে সাহায্য করে।
সাধারন মেডিটেশনের মাধ্যমেই এই উপকারিতার অনেকটা পাওয়া সম্ভব। কিন্তু পুরোটা না।
আমার মনে পড়ে, আমি আগে যখন পাগল ছিলাম, নামাজ পড়ার পরে একধরনের পবিত্র, শান্তি বা নিশ্চিন্তি অনুভিতি পেতাম। মেডিটেশনের মাধ্যমে টেনশন মুক্তি হলেও আমি সেই পবিত্র অনুভুতিটুকু পেতাম না। আমি এটা নিয়ে অনেক ভেবেছি। আমি সেকুল্যার পদ্ধতিতে নামাজের উপকারিতাটুকু পাওয়ার উপায় বের করার চেষ্টা করেছি। কারন একজন বিজ্ঞানমনস্ক মুক্তচিন্তার মানুষ হিসাবে আমি ধর্মের দারস্থ হতে পারিনা। আমার মনে হচ্ছে আমি সেই পদ্ধতি বের করতক্ষম হয়েছি।
নামজের সময় বিশ্বাস করা হয় যে, স্রষ্টার সাথে তার ইতিবাচক ভাবে সম্পর্ক বা যোগাযোগ হয়েছে। আর বিশ্বাস করা হয় যে, স্রষ্টার যোগাযোগ আছে জগতের বাকি সব কিছুর সাথে। এর ফলে নামাজ পড়ার পরে নামাজির মনে, মহাবশ্বের সাথে কানেক্টেড হওয়ার অনুভুতি জাগে। নিজেকে একাকি মনে হয়না। এটা মনে এক ধরনের পবিত্র শান্তির অনুভুতি তৈরি করে। সুতরাং আমরা যদি এমন ধরনের মেডিটেশন করি বা মেডিটেশনে এমন অংশ যোগ করি যাতে আমরা মহাবিশ্বের সাথে আমাদের কানেক্টেড কল্পনা করা হয়, তাহলেও আমাদের মনে মহাবশ্বের সাথে কানেক্টেড হওয়ার অনুভুতি জাগবে। নিজেকে একাকি মনে হবে না। সেই একই ধরনের শান্তির অনুভুতি পাওয়া যাবে।
১৮ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৪:৪৮
মোহাম্মদ শফিউল্লাহ বলেছেন: হা।
২| ১৬ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:৩১
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: কারো কোন ব্যক্তিগত অনুভূতি সার্বজনিন কিছু না।আপনার এমন অনুভূতি হতেই পারে বা আরো অনেকের হতে পারে,তাতে এটা প্রমান হয় না সকলের হবে।
এই গবেষণা কোন বিজ্ঞানী করেছে বা কোন বিজ্ঞান জার্নালে এটা প্রকাশিত হয়েছে দয়াকরে বলবেন।
৩| ১৬ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:৪৭
কানিজ রিনা বলেছেন: প্রথম কথা হচ্ছে আপনি যদি সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করেন, তাহলে বুঝবেন সবার মস্তিষ্ক সমান ভাবে সৃষ্টি না। অতএব সব বিজ্ঞানীরাই সব বিষয়ে অভিজ্ঞ না। তাই সব বিজ্ঞানীদেরই মস্তিষ্ক সমান নয়।
সব ধর্মই ভালো কিছু শিখায়, ধর্ম নিয়ে উগ্রতা করা কোন ধর্মেই লেখা নাই। একজন প্রকৃত ধার্মিক হতে হলে তাকে বিজ্ঞান জানা প্রয়োজন।
আপনি এক কাজ করেন, বিজ্ঞানী ডঃ শমসের আলী ও বিজ্ঞানী ডক্টর চৌধুরী মাহমুদ হাসানের কুরআন গবেষণা মূলক বিজ্ঞানের আলোচনা গুলো শুনুন।
আমেরিকার ওয়াশিংটন ডিসিতে সবচেয়ে বড় লাইব্রেরি আছে। জুডো রিলিজিয়ন একটি সেকশনে ইসলাম ফর ফিজিক্স অর্থাৎ কোরআন ফর ফিজিক্স সাইনবোর্ড টানানো আছে। সেখানে অনেক জ্ঞানীরা বিজ্ঞানীরা প্রজ্ঞাপন মানুষেরা পড়াশুনা ও গবেষণা করেন। সুযোগ পেলে সেখানে গিয়ে গবেষণা করুন। ধন্যবাদ।
১৮ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৫:০৪
মোহাম্মদ শফিউল্লাহ বলেছেন: "সব ধর্মই ভালো কিছু শিখায়, ধর্ম নিয়ে উগ্রতা করা কোন ধর্মেই লেখা নাই।"
তাহলে ধর্মে ধর্মে মারামারি /জিহাদি জঙ্গি হামলা কোথা থেকে আসে?
বিজ্ঞানী ডঃ শমসের আলী ও বিজ্ঞানী ডক্টর চৌধুরী মাহমুদ হাসান এরা সিউডোসায়েন্স (pseudoscience) প্রচার করে। ইসলাম ফর ফিজিক্স হল জোরা তালি মার্কা ভুয়া সাইন্স।
৪| ১৬ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: নাস্তিক আস্তিক সব ভুলে যান। সবাই মানুষ।
৫| ১৬ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:০৮
জাহিদ হাসান বলেছেন: কে ধর্ম পালন করবে, কে করবে না তার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
সেটা নিয়ে ভাবার কিছু নেই। সবাই কে মানুষ ভাবতে শিখুন।
১৮ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৪:৫২
মোহাম্মদ শফিউল্লাহ বলেছেন: আপনি কি বলতে চাচ্ছেন যে আমি সবাইকে মানুষ ভাবি না ?
৬| ১৮ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:০৩
সোনালি কাবিন বলেছেন: লেখক বলেছেন: "সব ধর্মই ভালো কিছু শিখায়, ধর্ম নিয়ে উগ্রতা করা কোন ধর্মেই লেখা নাই।"
তাহলে ধর্মে ধর্মে মারামারি /জিহাদি জঙ্গি হামলা কোথা থেকে আসে?
বিজ্ঞানী ডঃ শমসের আলী ও বিজ্ঞানী ডক্টর চৌধুরী মাহমুদ হাসান এরা সিউডোসায়েন্স (pseudoscience) প্রচার করে। ইসলাম ফর ফিজিক্স হল জোরা তালি মার্কা ভুয়া সাইন্স।
+
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৬:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কিছু সময়ের জন্য মানসিক সমস্যায় ভুগেছিলেন?