নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

মুজিব রহমান

মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ

মুজিব রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাস্কর্য মূর্তিতে সমস্যা কি?

২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২৭


ভাস্কর্য ও মূর্তির মধ্যে একটি আভিধানিক পার্থক্যতো রয়েছেই। মূর্তি বলতে মাটি, পাথর, ধাতু, সিমেন্ট বা কাঠ দিয়ে তৈরি দেবতার অবয়বকে বুঝানো হয় যাকে পূজা করা হয়। এর অন্য নাম হল- বিগ্রহ বা প্রতিমা। ভাস্কর্যও মাটি, পাথর, ধাতু, সিমেন্ট বা কাঠ দিয়ে তৈরি এমন শিল্পকর্মকে বুঝায় যার মূল উদ্দেশ্য কোন ব্যক্তিত্ব-ঘটনাকে তুলে ধরে সৌন্দর্যতা বৃদ্ধি। ভাস্কর্যে দেবতার অবয়ব থাকলেও তা পূজা করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয় না। যেমন ইন্দোনেশিয়াতে হনুমানের ভাস্কর্য রয়েছে যা সৌন্দর্যবৃদ্ধির জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটিকে মূর্তি বা বিগ্রহ বলা যায় না।

আমাদের ধর্মগ্রন্থে ছবি তোলা বা সংগ্রহকে হারাম করা হয়েছে। মূর্তি বা ভাস্কর্যকেও হারাম করা হয়েছে। এর কারণ হিসেবে বলা হয়- ছবি বা মূর্তিতে যেহেতু প্রাণ দেয়া যায় না সেহেতু এগুলো নির্মাণ করা যাবে না। আল্লাহ কেয়ামতের দিন বলবে, এগুলোতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করো। বিজ্ঞান প্রমাণ করেছে, কোন প্রাণির বেঁচে থাকার জন্য প্রাণ বলতে কিছু লাগে না অর্থাৎ প্রাণ বলতে কিছু নেই। আবার এখন অধ্যয়ন করতে হলে প্রাণির ছবি অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে বহিরাবয়ব ছাড়াও প্রতিটি অঙ্গ-প্র্ত্যঙ্গের এবং হাড়ের ছবিও দেখতে হয়। আবার পাসপোর্ট ও ভিসার জন্য ব্যক্তির ছবি/প্রতিকৃতি অপরিহার্য। এমনকি হজে যাওয়ার জন্যও ছবি তুলতেই হয়। সমাজ এগিয়ে যাওয়ার কারণে ধর্মকে আপোষ করতেই হয়।

এখন পৃথিবী জুড়েই মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করা হয়। আমাদের সামনেও প্রধাণ দুটি দাবি হল- বাকস্বাধীনতা ও ভোটের অধিকার। বিশ্বজুড়ে ৪৩০০টি ধর্মের মানুষের এবং বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মানুষের বিভিন্ন রকমের কৃষ্টি-কালচার রয়েছে। মানুষের অধিকার রয়েছে নিজনিজ সংস্কৃতি লালন-পালন করার। হিন্দুরা মূর্তি পূজা করে। ফলে তাদের সম্পূর্ণ অধিকার রয়েছে যে কোন দেবদেবীর মূর্তি প্রকাশ্যে তৈরি করার। যদি কেউ বিশালাকার একটি মূর্তি সরকারি অনুমোদন সাপেক্ষে আইনানুযায়ী তার নিজ ভূমিতে স্থাপন করে তবে অন্য ধর্মের কারোই অধিকার থাকে না তাতে বাঁধা দেয়ার। যদি সেখানে পূজার নামে তীব্র শব্দ দূষণ করে বা অন্যকোনভাবে আইন লংঘন করে তবেই আমাদের দায়িত্ব পড়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো বা প্রতিবাদ করা। আমাদের দাবি- ধর্ম হোক ব্যক্তিগত বিষয় যেখানে রাষ্ট্র জড়িত থাকবে না।

ভাস্কর্যের বিষয়টা যেহেতু সৌন্দর্য বৃদ্ধির সাথে জড়িত তাই রাষ্ট্রই নগরকে সুন্দর করার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করবে। কোন ব্যক্তিকে সম্মান জানানোর জন্য বা কোন ঐতিহাসিক ঘটনা বা বিষয়কে স্মরণীয় করে রাখার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের ভাসস্কর্য দেখে স্বাধীনতা বিরোধীদের ভাল লাগবে না। আমাদের দেশে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য দেখে বিএনপি সমর্থকদের ভাল লাগবে না আবার জিয়ার ভাস্কর্য দেখলে আওয়ামী লীগের সমর্থকদের ভাল লাগবে না। তাই বলে একগোষ্ঠীর উচিৎ নয় প্রতিপক্ষ দলের ভাস্কর্য ভেঙ্গে ফেলা বা তৈরিতে বাঁধা দেয়া। উচিৎ হল- প্রতিপক্ষের ভাস্কর্যের সৌন্দর্যতা নিয়ে আলোচনা করা এবং সুযোগ তৈরি করে দেয়া। কিছু নৈতিক বিষয় থাকেই- যেমন: স্বাধীন বাংলাদেশে আইউব খানের ভাস্কর্য তৈরি করা যায় না। সমাজের কিছু মানুষ রয়েছে ভাস্কর্য বিরোধী- ওই প্রাণ প্রতিষ্ঠার যুক্তিতে ধর্মীয় কারণে। তারা তাদের মত প্রকাশ করতেই পারে। অন্য পক্ষ বিজ্ঞানের কথা, ইতিহাস-ঐতিহ্য ও সৌন্দর্যতার কথা বলবে। যাদের ভাস্কর্য পছন্দ নয় তারা নিজেরা ভাস্কর নির্মাণ করবে না এবং ভাস্কর্যের সৌন্দর্যতা উপভোগ থেকে নিজেকে বিরত রাখবে। এতে কেউ আপত্তি করবে না। কিন্তু যারা ভাস্কর্যের সৌন্দর্যতা উপভোগ করতে চায় তাদের বাঁধা দেয়া যায় না। রাষ্ট্রকে নগরের সৌন্দর্যতা বৃদ্ধির করা ভাবতেই হয়। এখন বিশ্বের কাছে নিজেদের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার জন্য, পর্যটকদের আকৃষ্ট করার জন্য রাষ্ট্রগুলো ভাস্কর্য নির্মাণ করে।

ভাস্কর্য আমাদের রাষ্ট্রের নাগরিকদের কোন ক্ষতি করে না। অথচ মাদক, ন্যায় বিচার, শিশু বলাৎকার, অধিকারহীনতা, ভোটাধিকার প্রয়োগ ইত্যাদি অনেক ক্ষেত্রে আমাদের কথা বলা দরকার। এসব জরুরী বিষয় নিয়ে অনেকেই কথা বলেন না, দাবি তুলেন না। অথচ এক ভাস্কর্য যা কোন ব্যক্তিই এড়িয়ে যেতে পারে তা নিয়ে হিংষা্ত্মক ঘটনা ঘটাচ্ছেন, হুমকি দিচ্ছেন। বিশ্বের সকল দেশেই মুসলিমদের বসবাস রয়েছে। ইউরোপ বা আমেরিকা, চীন-জাপান-কোরিয়া ইত্যাদি কোন দেশের ভাস্কর্য নিয়ে কি কথা বলতে পারেন?

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশে মুর্তিও থাকার দরকার, দেশে মুর্তি পুজা করে এই ধরণের নাগরিক আছেন; সুতরাং, দেশে মুর্তিও থাকবে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৭

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ!

২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



'৭১ সালের পরাজিতরা ও তাদের বংশধরেরা শেখ সাহেবের বা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক ভাস্কর্যকে সহ্য করবে না।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৭

মুজিব রহমান বলেছেন: ওরা স্বাধীনতা ও মুক্তচিন্তার সব জায়গাতেই ধর্মকে নিয়ে আসে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে।

৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫৩

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ধার্মিক দের দাবি হল মুর্তি বা ভাস্কর্য ইসলাম সমর্থন করে না।অতয়েব থাকতে পারবেনা।এর সমাধান কিভাবে করবেন?
বাকস্বাধীনতা ও ভোটের অধিকারের সাথে এর সম্পর্ক কি।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০০

মুজিব রহমান বলেছেন: সম্পর্ক অবশ্যই আছে। ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকলে অন্যের পছন্দের বিরুদ্ধে এতোটা খড়গহস্ত তারা হতো না।

ধর্ম বিশ্বাস ও পালন করার সবারই ব্যক্তিগত অধিকার রয়েছে। তারা অন্যের ধর্মবিশ্বাস, মতপ্রকাশ ও বাকস্বাধীনতার বিরুদ্ধেও বলবে না। আমি যদি ভাস্কর্যের সৌন্দর্যতা উপভোগ করতে চাই তাতে তারা কেন বাঁধা দিবে?

৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪১

কালো যাদুকর বলেছেন: "বিশ্বের সকল দেশেই মুসলিমের বসবাস রয়েছে। .. কোন দেশের ভাষ্কর্য নিয়ে কি কথা বলেন?" আপনি যথার্থই বলেছেন।আমাদের এখানে এক ভদ্রলোক আছেন। পেশায় ইনজিনিয়ার। উনি একসময় শিবির করতেন। তো ভদ্রলোক বিভিন্ন সোসাল মিডিয়াতে এই ভাষ্কর্য নিয়ে বড় বড় বক্তিতা দিয়ে যাচ্ছেন। তুল কালাম কান্ড। আসলে ওনার মূল সমস্যাতো হল যে এটা বঙ্গবন্ধুর ভাষ্কর্য। কিন্ত সেটা যেহেতু বলা যাচ্ছে না, এই বক্তব্য জাসটিফাই করার জন্য- ৯০% মুসলিমের দেশ, ইত্যাদি ইত্যাদি বলছেন। এখন কথা হচ্ছে , আমাদের এখানে কি ভাষ্কর্যের অভাব পড়েছে। উনি কিন্তু এই আস্টিনের ডাউনটাউনের আধা উলং ভাষ্কর্য নিয়ে কখনোই কিছু বলবেন না।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০২

মুজিব রহমান বলেছেন: ওরা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ছাড়াও জাস্টিসিয়া, বক, বাউল ইত্যাদি ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল। কিন্তু আমরা তেনাদের অনুরোধ করি, একটু শিশু বলাৎকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিন। তাতে হাজার হাজার শিশু বিকৃত মানসিকতা থেকে রক্ষা পাবে তারাও লুতুকওমে জড়িয়ে পড়বে না। সেটা তাদের জন্যই বেশি প্রয়োজনীয়।

৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৯

শাহ আজিজ বলেছেন: একটা অরাজকতা সৃষ্টিই মুল লক্ষ্য ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০৩

মুজিব রহমান বলেছেন: ওরা যেকোন মূল্যে মানুষের সচেতনতা, বিজ্ঞানমনস্কতা, শিল্প-সাহিত্য ইত্যাদির বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে চায়। ধর্ম ওদের রুটিরুজি হয়ে দাঁড়িয়েছে- অথচ েএমন আয়কে ইসলামও হারাম করেছে।

৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: যারা ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে তারা দেশের শত্রু।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০৫

মুজিব রহমান বলেছেন: তারা অবশ্যই দেশের শত্রু। একইসাথে তারা মনবতার শত্রু ও বিজ্ঞান-প্রগতিশীলতার শত্রু।

৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২১

মরুর ধুলি বলেছেন: করোনার মতো সমস্যা সমাধান করতে যেখানে সরকার জুবুথুবু সেখানে ভাস্কর্য তৈরীর নামে সস্তা চেতনার উদগিরন জাতির জন্য আসলেই একটা আদিখ্যেতা। এটা সম্ভব হচ্ছে শুধুমাত্র জনগণের প্রত্যক্ষ রায়ে নির্বাচিত না হওয়ার কারণে। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে আলেম সমাজ যা বলার দরকার বলেছেন, তাদের দায়িত্ব পালন করেছেন। এখন আপনাদের মতো চেতনাধারীদের উদ্যোগ দেখা যাক।
ঘুষ আর সুদ এক কথা নয়-দুটাই ভিন্ন ভিন্ন বিষয় কিন্তু শরিয়তে দুটার হুকুমই এক। তেমনি মুর্তি আর ভাস্কর্য এক না হলেও তাদের হুকুমও কিন্তু শরিয়তে এক।
এতোদুভয়ের সংজ্ঞা নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলেছেন কিন্তু কেউ বলেননি মুর্তি নির্মাণ হারাম হলেও ভাস্কর্য তৈরী হালাল। ধন্যবাদ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩০

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
মূর্তি আর ভাস্কর্যের তুলনা হচ্ছে মুসলিম দেশগুলোতে ভাস্কর্য থাকার কারণে। যে মৌলবাদীরা হুঙ্কার ছাড়ছেন তারাও যেন বুঝতে পারে খুদ সৌদী আরবেই ভাস্কর্য রয়েছে। তাদের পছন্দের তুরস্ক ও পাকিস্তানেও রয়েছে।
বাংলাদেশ কি করোনাকে কেয়ার করেছে। ঢাকা শহরেই আরো দু-তিন মাস আগেই ১ কোটি করোনা সংক্রমণের জরিপ ছিল। সে সংখ্যা আরো অনেক বেড়েছে। অথচ পরীক্ষায় পাওয়া রোগীর সংখ্যা বহুগুণ কম। আমরা অবশ্যই একুশ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী, বিজ্ঞানমনস্ক ও মুক্তচিন্তার মানুষ।
বিপরীতে যারা রয়েছেন তাদের একটু দেখুন। দেশে সিংহভাগ শিশু বলাৎকার কারা করছে? এটাও একটা চেতনা, সেটা মরুর চেতনা!

৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

@মরুর ধুলি,
আপনি বলেছেন, " এতোদুভয়ের সংজ্ঞা নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলেছেন কিন্তু কেউ বলেননি মুর্তি নির্মাণ হারাম হলেও ভাস্কর্য তৈরী হালাল। ধন্যবাদ। "

-আমামদের দেশে নাগরিক আছেন, যারা মুর্তি পুজা করে; সুতরাং, মুর্তি তৈরি আইন অনুযায়ী ঠিক আছে, যা আইন অনুসারে ঠিক, সেটাই হালাল।

৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:১৯

আমি নই বলেছেন: আলেমরা তাদের ধর্মীয় বিবেচনা অনুযায়ী প্রতিবাদ করেছে, এটা তাদের দায়িত্ব। সমর্থন করা না করা আপনার স্বাধীনতা।

একটা প্রশ্ন ছিল, শিশু বলাৎকারকারীদের পক্ষে কোথাও কোন আলেম অবস্থান নিয়ে / সমাবেশ করে অভিযুক্তের মুক্তি দাবী করেছিল কি? বা ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে শিশু বলাৎকার জাষ্টিফাই করার চেষ্টা করেছিল কি? যদি না করে থাকে তাহলে কোনো ব্যক্তির অপরাধের কারনে একটি সম্প্রদায়কে দায়ী (যে সম্প্রদায়ভুক্ত মানুয়ের সংখ্যা ১৫০ কোটির উপর) করাটা ধরনের মুক্তচিন্তা বলবেন কি?

২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৪

মুজিব রহমান বলেছেন: সাধারণ মুসলিমরা বলাৎকারের সাথে জড়িত নন। তারাইতো ৯৯%। শিশু বলাৎকারের পক্ষে অবস্থান নেয়ার সুযোগ কারো নেই। এটা তারা অভ্যাসে পরিণত করেছে। আমি নিজেও একজন মুসলিম কিন্তু বলাৎকারের বিরোধী। আপনি কি বলাৎকারের পক্ষে?

প্রতিবাদ করা আর ভেঙ্গে ফেলা এক নয়। ইতোমধ্যেই বাউল ও বলাকা ভাস্কর্য ভাঙ্গা হয়েছে। বলাকা মেরামত করা হলেও বাউল ভাস্কর্য সরিয়ে ফেলা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যকে বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেয়ার হুমকি দেয়া হয়েছে। আপনি মতাদর্শ গঠন করতে পারেন, মতপ্রকাশের সুযোগ নিয়ে।

১০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:০১

এমেরিকা বলেছেন: সবাই যদি ইনিয়ে বিনিয়ে বলতে চান যে মূর্তি বানানো হারাম, ভাস্কর্য না - তাহলে আমি বলব মূর্তি বানানোও হালাল, কিন্তু মূর্তি পূজা করা হারাম, মানে শয়তানের কাজ (সূরা মায়দাহঃ ৯০)। কিন্তু ইসলামী সংস্কৃতি হচ্ছে কোথাও কোন প্রাণীর প্রতিকৃতি থাকতে পারবেনা (সূরা নূহঃ ২৩-২৪)। যারা সেই সংস্কৃতির ধার ধারেনা, তারা ক্ষমতা থাকলে মূর্তি/ভাস্কর্য অবশ্যই বানাবে। যারা ধারে, তারা সাধ্যমত প্রতিবাদ করবে - এটাই স্বাভাবিক।

২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৭

মুজিব রহমান বলেছেন: হারাম-হালাল দিয়ে কি দেশ চলে? শিশু বলাৎকার কি হালাল? আইনের কথা বলুন। মূর্তি বা ভাস্কর্য বানানো বৈধ। বিগ্রহ/প্রতিমা তৈরি করে হিন্দুরা পূজা করার জন্য। এটা তাদের অধিকার। আবার ভাস্কর্য যাকে আপনি মূর্তিও বলতে পারেন আবার মূর্তিকে বিগ্রহ/প্রতিমা হিসেবেও দেখতে পারেন। আলাদা বুঝানোর জন্যই মূর্তি ও ভাস্কর্যর আলাদাভাবে চিহ্নিত করেছি।

১১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২৮

মরুর ধুলি বলেছেন: জনাব চাঁদগাজী, আপনিতো হালাল-হারামের চিরায়িত সংজ্ঞাকে পরিবর্তন করে ফেললেন। এ সংজ্ঞা কোথা থেকে আমদানি করা তা তো বুঝি। দুঃখজনক বড় দুঃখজনক যে, আপনার এই ধরণের সংজ্ঞা চিরদিন সকল সমাজের আস্তাকুড়ে নিক্ষেপিত হয়েছে।

১২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৬

মরুর ধুলি বলেছেন: দেশের সিংহভাগ শিশু বলৎকার শুধু আপনার চোখে পড়ল? গৃহবধু, বাচ্চা মেয়ে, বুড়ি-জোয়ান এগুলো আপনার চোখে পড়েনি? দেশের বৃহৎ চেতনাধারী ছাত্রলীদের সাম্প্রতিক ধর্ষণের মহোৎসব আপনার বুকে বৃদ্ধ হয়নি? আমার কিন্তু চোখে পড়েছে কারণ আমি আপনার মতো একচোখে দেখিনা। আবশ্য আপনাকে আর কি বলবো, উলঙ্গ মুর্তিকে যারা সংস্কৃতি মনে করেন তাদের দৃষ্টিভঙ্গি যে নেপথ্যে ধর্ষণের কারিগরদের উস্কানিদাতা তা আর বলার অপেক্ষা রাখবে কেন। দেখুন আপনার সহোদর ভাইদের কৃর্তি , এরা হয়তো কোন মরুর বাসিন্দা, আশা করি সেটাই বলবেন হয়তো।

https://www.dailyinqilab.com/article/234360/৪-
https://www.protidinerchitrobd.com/
http://www.educationbangla.com/
https://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2020/11/04/972203
https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2020/08/22/947890
https://www.dailynayadiganta.com/dhaka/525102/
https://www.dailynayadiganta.com/dhaka/472422/


২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪১

মুজিব রহমান বলেছেন: ধর্ষণের সাথে গড়পড়তা অনেক শ্রেণির মানুষই জড়িত। বিভিন্ন কারণে নারীদের ধর্ষণের শিকার হতে হয়। ধর্ষকদের অধিকাংশই যেহেতু পূর্বপরিচিত এবং পারিবারিক/ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব সংঘাতের ফলে রাগে/ক্ষোভেও করা হয়। আবার বাড়িতে একা পেয়েও কিছু লম্পট ধর্ষণ করে। এই মানসিক বিকৃতি আমরা কিছু মানুষের মধ্যে দেখি। তবে বলাৎকারটা একচেটিয়া একটি শ্রেণি নিজেদের করেই নিয়েছে।

১৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০১

মরুর ধুলি বলেছেন: পৃথিবীর ইতিহাসে শতাব্দির পর শতাব্দি যে মহামানবটির জীবন নিয়ে আলোচনা হয়ে আসছে, গবেষণা হয়ে আসছে, দুনীয়া ও আখেরাতে সবচেয়ে উর্দ্ধে যে ব্যক্তির অবস্থান, যিনি দুনীয়াজোড়া সকল সভ্যতার আলোচনার ও অনুসরণের কেন্দ্রবিন্দুতে বিবেচিত হয়ে আসছেন, যার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে খোদ বিধর্মী গবেষকগণ পর্যন্ত প্রশংসায় বিমুখ তিনি মহান নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম। মুর্তি কিংবা ভাস্কর্য নির্মাণ যদি বৈধ হতো তবে প্রত্যেক মুসলিম শাসকগণ আগে তার ভাস্কর্য নিমার্ণ করতো- কোন সন্দেহ নাই।
কোন ইসলামী স্কলার দ্বারা কৃত কোন কাজ তত্ক্ষণ পর্যন্ত বৈধ হয়ে যাবে না যতক্ষণ না প্রমাণিত হয় ঐ কাজটি কুরআন-সুন্নাহ দ্বারা সমর্থিত হয়েছে। কুরআন-সুন্নাহ দ্বারা সমর্থিত নয় আপাত দৃষ্টিতে দেখতে দৃষ্টিনন্দন হলেও শরিয়তে ঐ কাজ অবৈধ। ইসলামী স্কলার্স বা আলেম-ওলামারা তাই বলে থাকেন।
এখন আপনিতো বৈজ্ঞানীক মানুষ। আপনার বিশ্বাস ধর্মে নয় অন্য কিছুতে যদিও বিজ্ঞান ধর্মকে কিংবা সৃষ্টিকর্তার নির্দেশনাকে অস্বীকার করেনা। আপনার বিশ্বাস শরিয়তের উল্টেপথে হতে পারে (আপনার লেখালেখি সেটাই প্রমাণ করে)। আমরা যারা ধর্মকর্ম বিশ্বাস করি তাদের বিশ্বাস আপনার বিশ্বাসের বিপরীতে হবে-এটাই স্বাভাবিক। ধন্যবাদ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪৫

মুজিব রহমান বলেছেন: আমি বৈজ্ঞানিক নই, বিজ্ঞানমনস্ক মানুষ। বিজ্ঞান ধর্ম নিয়ে গবেষণা করে না। তারা সবকিছুতেই প্রমাণ খুঁজে। পৃথিবী কিভাবে উৎপন্ন হল, মানুষের উৎপত্তি, মানুষ কিভাবে চলে/বাঁচে এসব নিয়ে তারা গবেষণা করে যে ফল পেয়েছে তা ধর্মগ্রন্থের সাথে সাংঘর্ষিক।

১৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৫

এমেরিকা বলেছেন: কি আশ্চর্য যুক্তি - মুসলিম দেশগুলিতে ভাস্কর্য আছে, তাই ভাস্কর্য নির্মাণ জায়েজ আছে।

- মুসলিম দেশ লেবাননে সমকামিতা বৈধ। তাই সমাকামিতা ইসলামে নিষিদ্ধ নয়।
- সিরিয়ায় প্রকাশ্যে মদ বিক্রি ও পানাহার বৈধ। তাই মদপানেও ইসলামের আপত্তি নেই।
- মিশরে নববর্ষ উৎসবে ভিড়ভাট্টায় ইচ্ছেমত নারীদের দলাই মলাই করা হয়। তাই ইসলামে বেগানা নারীদেরকে ভিড়ভাট্টায় দলাই মলাই করা জায়েজ আছে।

বিশেষজ্ঞগণের মতামতের অপেক্ষায় রইলাম।

২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪৭

মুজিব রহমান বলেছেন: জায়েজ শব্দটা মানে হালাল/বৈধ। উদাহরণটা দেয়া হয়েছে এ কারণে নয় যে তাতে ভাস্কর্য/মূতি নির্মাণ ইসলাম সম্মত। বলা এ কারণে যে, বিশ্বজুড়েই ভাস্কর্য স্বীকৃত এমনকি খুদ সৌদি আরবেও। সুতরাং বেশি উত্তেজিত হয়ে ভাঙ্গাভাঙ্গিতে যাবেন না। সৌদী গিয়েতো ভাঙ্গতে পারবেন না!

১৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সমস্যা অনুভবের।
যেখানে কোরআনের সূরা সাবায় ১৩ নয় আয়াতে পরিষ্কার বলা হয়েছে তোমরা কৃতজ্ঞতা সহকারে ভাস্কর্য তৈরী করো সেখানে এরা সেই আয়াতকেও ম্যানিপুলেট করতে চাইছে এখন! যে এটা সুলাইমান আ: এর জন্য আমাদের জন্য নয়!
কই যাবেন?

জ্ঞানতো ওরস্যালাইন না -যে গুলে খাইয়ে দিবেন! তাই কিসু করার নেই প্রার্থনা ব্যাতিত
এদের জ্ঞান দাও প্রভু এদের হেদায়েত করো।

২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৫২

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।

সুরা সাবার ১৩ আয়াতের সাথে অন্য আয়াতের বিরোধ রয়েছে। তবে এই আয়াত দিয়ে ভাস্কর্য নির্মাণের পক্ষে তারা থাকতে পারতো। তারাতো সৌন্দর্যর মধ্যে থাকতে চায় না। অনেকেই বলাৎকারের মধ্যে থাকতে চায়।

১৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৫

ফটিকলাল বলেছেন: অসাধারন পোস্ট। সুপার লাইক

১৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৬

আমি নই বলেছেন: আপনার কেন মনে হল আমি বলাৎকারের পক্ষে হতে পারি?

এটা তারা অভ্যাসে পরিণত করেছে
এই কথাটি বলে আপনি আবারো কিছু কুলাংগারের দায় অন্যদের উপরেও চাপাচ্ছেন। দুনিয়ার এমন একটা সমাজ, গোষ্ঠী, সম্প্রদায় নেই যাদের মাঝে খারাপ লোক নেই, এর মানে এটা নয় কয়েকজনের জন্য বাকি সবাই খারাপ।

আমি নিজেও একজন মুসলিম কিন্তু বলাৎকারের বিরোধী
আপনি মহান, আর বাকি মুসলিমরা সবাই হয় বলাৎকারী নাহয় সমর্থনকারী!!!! ওকে??

আপনি একজন ব্লগারের মন্তব্যর উত্তরে বলেছেন দেশে সিংহভাগ শিশু বলাৎকার কারা করছে? এটাও একটা চেতনা, সেটা মরুর চেতনা! এই কথায় আমার কাছে মনে হয়েছে আপনি কতগুলো কুলাংগারের কৃতকর্মের জন্য আমার ধর্মকে দায়ী করছেন, ঠিক যেভাবে সো কলড মুক্তমনারা আইসিস, আলকায়েদা ইত্যাদির কৃতকর্মের জন্য ইসলামকে দায়ী করে এবং প্রচার করে মুসলিম মানেই চাপাতি নিয়ে গলা কাটার জন্য 24/7 রেডি থাকে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৫৯

মুজিব রহমান বলেছেন: ফ্যালাসি করছেন। যা বলিনি সেই দায় চাপাচ্ছেন। এগুলো প্রতারণামূলক আচরণ। আপনি যা বলেছেন তা একান্তই আপনার বক্তব্য। দুঃখজনক আচরণ। একটা শ্রেণির কথা বলেছি মাত্র যারা বলাৎকার করছে। কারা করচে সেটা আপনিও ভাল জানেন।

১৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ২:০৬

মরুর ধুলি বলেছেন: আপনি বললেন, ধর্ষণের সাথে গড়পড়তা অনেক শ্রেণির মানুষই জড়িত। বিভিন্ন কারণে নারীদের ধর্ষণের শিকার হতে হয়। ধর্ষকদের অধিকাংশই যেহেতু পূর্বপরিচিত এবং পারিবারিক/ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব সংঘাতের ফলে রাগে/ক্ষোভেও করা হয়। আবার বাড়িতে একা পেয়েও কিছু লম্পট ধর্ষণ করে। এই মানসিক বিকৃতি আমরা কিছু মানুষের মধ্যে দেখি। তবে বলাৎকারটা একচেটিয়া একটি শ্রেণি নিজেদের করেই নিয়েছে। যা বলেছেন তা ভেবে বলেছেন তো?
আপনার এই কথার মানে হচ্ছে ধর্ষণের চেয়ে বলৎকার খারাব। :) :D :D

৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:০০

মুজিব রহমান বলেছেন: দুটোই খারাপ। শিশু ধর্ষণ অধিক খারাপ। শিশু বলাৎকারও একটি শিশুর ভবিষ্যৎ শেষ করে দেয় তাকে নষ্ট মানুষে পরিণত হয়।

১৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫৬

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: ফ্যালাসি করছেন। যা বলিনি সেই দায় চাপাচ্ছেন। এগুলো প্রতারণামূলক আচরণ। আপনি যা বলেছেন তা একান্তই আপনার বক্তব্য। দুঃখজনক আচরণ। একটা শ্রেণির কথা বলেছি মাত্র যারা বলাৎকার করছে। কারা করচে সেটা আপনিও ভাল জানেন।

ফ্যালাসি করলাম কই? আপনি যা বলেছেন সেটার উত্তর দিয়েছি মাত্র। নির্দিষ্ট করে বলবেন কি ঠিক কোন কথাটা আপনি বলেননি কিন্তু দায় আপনার উপর চাপাচ্ছি?

স্পষ্ট ভাষায় উত্তর দেনতো বলাৎকারের জন্য ইসলাম ধর্ম দায়ী না গুটিকয়েক কুলাংগার দায়ী?

৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৮

মুজিব রহমান বলেছেন: বাকি মুসলমানরা বলাৎকারকারী না হয় সমর্থন কারী- এমনটা বলেছি বলেই চালিয়ে দিতে চাচ্ছেন। আমি প্রতিক্রিয়াশীল ধর্মান্ধ মৌলবাদীদের কথাই বলেছি যারা বিভিন্ন রকম অপকর্ম করে এবং প্রগতির পথে বাধা তৈরি করে। দেশের অধিকাংশ মুসলিমই প্রতিক্রিয়াশীল-মৌলবাদী নয়। এই যে বক্তব্যকে ভিন্ন খাতে নিতে এভাবে সকল মুসলিমদের বিরুদ্ধে বলেছি বলে দায় চাপিয়ে দেয়াকে অবশ্যই ফ্যালাসি বলে।

২০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩২

আমি নই বলেছেন: সবকিছু কি লিখেই বলতে হয়?

আমি নিজেও একজন মুসলিম কিন্তু বলাৎকারের বিরোধী
এই লাইনটা পড়েই মনে হচ্ছে যে মুসলমানদের একটা বড় অংশ বলাৎকারের সমর্থক।

আলোচনা আর বাড়াতে চাইনা কারন আপনি স্পষ্ট করে নির্দিষ্ট কোনো উত্তর দিবেন না।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৫

মুজিব রহমান বলেছেন: এটা আপনার মনে হতে পারে বাস্তবতা তা নয়। একটা শ্রেণিই কেবল বলাৎকারকে সমর্থন করে এবং নিজেরাও বলাৎকারের সাথে ঢালাওভাবে জড়িয়ে আছে।

২১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৩

ফটিকলাল বলেছেন: ধর্ষন এবং বলাতকারের মাঝে যারা পার্থক্য করে বুঝতে হবে তারা মানুষ হতে পারেনি। তারা এখনো জানোয়ার।

২২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১২

মরুর ধুলি বলেছেন: ভাস্কর্য আর মুর্তি নিয়ে যারা ব্লগে যুদ্ধাবস্থা জারী রেখেছেন তাদের যুদ্ধে এবার ইতি টানার সময় এসছে।
আমাদের দাদারা কিন্তু ভাস্কর্য আর মুর্তিকে একই বলে দাবী করেছেন ।
চেতনায় খসখসানি শুরু হয়ে গেল নাতো?
https://www.anandabazar.com/international/dhaka-high-court-ordered-to-protect-every-sheikh-mujibur-rahman-s-idol-across-the-country-1.1240301

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.