নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

মুজিব রহমান

মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ

মুজিব রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

কালচার করা মাংসের অনুমোদন দিল সিংগাপুর

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২২


সিংগাপুরের মানুষ এখন কালচার করা মুরগির নাগেট খেতে পারবে সাধারণ মুরগির নাগেটের মতো দামেই। প্রাণি হত্যা করার কারণে যারা মাংস খাওয়া বাদ দিয়েছিলেন তারাও খেতে পারবেন- কারচার করা মাছ, মুরগী, গরু, খাসির মাংস। নিরামিষাশীরাও নিরামিষ ছেড়ে চলে আসতে পারবে কালচার মাংসে। এগুলো যেহেতু পশু হত্যা করে তৈরি করা নয় এবং নিরাপদ ও দূষণমুক্ত মাংস তাই প্রাণি হত্যার বিরোধীরাও নিতে পারবে মাংসের স্বাদ। শিঘ্রই বিশ্বব্যাপী মাংসের বাজার দখলে নিতে পারে এই মাংস। মানে মাংস আরো চলে গেল কর্পোরেটদের হাতে। পশু জবাইয়ের পরিবর্তে বিজ্ঞানীরা মাংস তৈরিতে প্রাণীর স্টেম সেল ব্যবহার করবেন।

প্রাণির শরীরে শত শত বিভিন্ন ধরণের কোষ বা সেল রয়েছে। এই কোষগুলি আমাদের দেহকে চালিত রাখার জন্য কাজ করে। স্টেম সেল ভাগ হওয়ার সময় তারা নিজেরাই আরও স্টেম সেল তৈরি করতে পারে বা অনেক ধরণের কোষ তৈরি করতে পারে। প্রাণি যখন আহত বা অসুস্থ হয়ে পড়ে তখন তাদের কোষগুলোও আহত হয় বা মারা হয়। এটি যখন ঘটে তখন স্টেম সেল সক্রিয় হয়। স্টেম সেলগুলো আহত টিস্যুগুলো ঠিক করার এবং নিয়মিতভাবে মারা যাওয়া অন্যান্য কোষগুলোর প্রতিস্থাপনের কাজ করে। এভাবে স্টেম সেলগুলো প্রাণিদের সুস্থ রাখে। প্রাণির দেহের প্রতিটি অঙ্গের নিজস্ব নির্দিষ্ট ধরণের স্টেম সেল রয়েছে। যেমন দেহে নুতন রক্ত তৈরি হয় পুরনো রক্ত থেকে। বিজ্ঞানীরা প্রাণীর স্টেম সেল ব্যবহার করে সেই প্রাণির মাংস উৎপন্ন করছেন পরীক্ষাগারে। যেমন গরুর স্টেম সেল থেকে গরুর মাংস, মুরগির স্টেম সেল থেকে মুরগির মাংস, বোয়াল মাছের স্টেম সের থেকে বোয়াল মাছ। ল্যাবে তৈরি এই মাংসের চেহারা হবে প্রকৃত মাংসের মতোই এবং স্বাদ ও পুষ্টিগুণও একই থাকবে।

আমেরিকার একটি প্রতিষ্ঠান মাংসের কয়েকটি নমুনা জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করেছে। কালচার করা মাংস খেয়ে লোকেরা বলেছে, এটি আসল মাংসের মতোই স্বাদযুক্ত। তাদের পক্ষে কালচার করা ও আসল মাংসের মধ্যে স্বাদ ও দেখায় পার্থক্য করা কঠিন ছিল। দীর্ঘদিন ধরেই চেষ্টা করা হচ্ছিল কালচার মাংসের। ২০১২ সালে ল্যাব থেকে তৈরি কালচার করা মাংস দিয়ে একটি বার্গার তৈরি করে সাংবাদিকদের নিকট উপস্থাপন করা হয়েছিল। তাতে মাংসে খুব অল্প পরিমাণে চর্বিযুক্ত হওয়ার ফলে সত্যিকারের সাংসের গুণাবলীর অভাব দেখা গিয়েছিল এবং মাংস খুবই শুষ্ক বলে প্রতীয়মান হয়েছিল। সেই বার্গার তৈরি করতে লেগেছিল প্রায় ৩ কোটি টাকা। সেই চেষ্টারই এখন বাস্তব রূপ দেখা যাচ্ছে। এখন সত্যিকারের মাংসের মতোর মাংস তৈরি হচ্ছে ল্যাবে।

সাধারণ পশুর মাংসের তুলনায় ল্যাবে তৈরি কালচার করা মাংস অধিকতর পরিবেশ বান্ধব হবে। এটি প্রাণিসম্পদের প্রয়োজনীয়তা অপসারণ করবে। ফলে মানুষের খাদ্যসংকট দূর করবে। প্রাণিদের হত্যা করার প্রয়োজন কমে আসবে। বনগুলো আবারো ভরে উঠতে পারে প্রাণচাঞ্চল্যে। এই মাংস হবে অধিকতর উন্নত, খাবার যোগ্য। এই মাংস উৎপাদনে শক্তির ব্যবহার ৪৫% হ্রাস করবে, জমির ব্যবহার ৯৯% হ্রাস করবে, গ্রিনহাউজ গ্যাস উৎপাদন ৯৬% হ্রাস করবে। এটি প্রাণি-বান্ধবও হবে। এতে কোন প্রাণির কোন ক্ষতি করা বা অনৈতিক কোন আচরণ করা হবে না। পানির ব্যবহার হ্রাস পাবে। মাংস থেকে ক্ষতিকর দিকগুলো বাদ দেয়াও সহজ হবে। আর কি কি চাই এখনই ভাবুন নইলে আপনার ভাবনাকেও ছাড়িয়ে যাবে। বিজ্ঞানীরা এই মাংসকে আরো নিখুত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন একই সাথে স্বল্প মূল্যে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চেষ্টা করছেন। অনুমান করা হচ্ছে যে, কয়েকটি দেশে ল্যাব থেকে উৎপাদিত মাংস সম্পূর্ণ বাণিজ্যিকভাবে পাওয়া যাবে ২০২২ সালের প্রথম দিকেই। হয়তো বাংলাদেশেও চলে আসবে তখন। কিছুদিন হারাম-টারাম বলে কিছু মানুষকে মাংস খাওয়া থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করবে তারপর একদিন তারাসহ সবাই-ই খাওয়া শুরু করবে। কালচার করা মাংস খাওয়ার মানসিক প্রস্তুতি শুরু করলাম।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪২

শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল , দেখতে হবে কোন সাইড এফেক্ট হয় কিনা ।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৪১

মুজিব রহমান বলেছেন: কয়েকটি আন্তর্জাতিক পোর্টালে দেখলাম সাধারণ মাংসের চেয়েও এগুলো হবে কম ক্ষতিকর।

২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



২০১২ সালের বার্গারের মুল্য ছিলো ২ লাখ ডলার।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৪২

মুজিব রহমান বলেছেন: তাতেও আজকের বাজারমূল্য ধরলে দাম কম হয় না।

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: প্রাণির দেহের প্রতিটি অঙ্গের নিজস্ব নির্দিষ্ট ধরণের স্টেম সেল রয়েছে।
যেমন দেহে নুতন রক্ত তৈরি হয় পুরনো রক্ত থেকে।
বিজ্ঞানীরা প্রাণীর স্টেম সেল ব্যবহার করে সেই প্রাণির মাংস উৎপন্ন করছেন পরীক্ষাগারে।

........................................................................................................................
এর এখনো ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া জনসাধারনের মাঝে জানা নেই ।
প্রাথমিক ধারনার মধ্যে আমরা আছি,স্টেমসেল ব্যবহার যুগান্তকারী বিজ্ঞান, কোন সন্দেহ নাই ।
তবে প্রকৃতির ব্যবস্হাপনা আর ল্যাব এর ব্যবস্হাপনা গুনগত মান কোন ভাবেই এক হতে পারে
না ।ব্যবসায়িক লাভের জন্য এখন হয়তো খারাপ দিক গুলো প্রচার হবেনা তবে ব্যবহার শুরু
হলেই জানা যাবে প্রকৃত সত্য কথা ।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৪৫

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
পুঁজিপতিরা বিজ্ঞাপনে মিথ্যাটা ঢেকে দিবেন তাতো অবশ্যই। যদি দাম সহনীয় হয় আর মান ঠিক থাকে তবেই বাজার পাবে। এর পেছনে যেহেতু কোটি কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে তাই ধারণা করি সহজে তারা প্রকল্প বাদ দিবে না।

৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের এই মাংস পোষাবে না।
আমরা বাঙ্গালী।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৪৬

মুজিব রহমান বলেছেন: কোল্ড ড্রিংস ও পটেটো চিপস কিন্তু ছাড়ে নি। গরমের দেশ হওয়ার পরেও হান্টার শিকার করে খেয়েছে।

৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: পরীক্ষা নিরীক্ষাইতো বিজ্ঞানের কাজ।সাইড এফেক্ট হলে দুর করার চেষ্টা করবে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৪৭

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
অনেক পরীক্ষার পরেই অনুমোদন মিলে উন্নত দেশে। সাইড এফেক্ট দূর করতে তারা মরিয়া থাকবে।

৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:৫৩

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ব্যাপারগুলো আমার নজরেও এসেছে। আমি আশাবাদী হলেও আপাতত স্বাভাবিক প্রাণীর মাংশ খেতেই ইচ্ছুক। লিখার জন্য ধন্যবাদ।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৪৮

মুজিব রহমান বলেছেন: এমন দিনও আসতে পারে যখন সাধারণ মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ হয়ে যাবে। মানুষ আর প্রাণি হত্যা করতে পারবে না। তখন?

৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:০৮

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: জেনেটিক্যালি মডিফাইড খাদ্য বলেন বা ফার্মের মুরগি বলেন কোনটাতেই আসল খাদ্যের স্বাদ পাইনা, আর কালচার করা মাংস ?
পরবর্তী প্রজন্মের জন্য স্বাদের ডেফিনিশন অন্য রকম হবে বলে মনে হচ্ছে। আর সাইড এফেক্টের কথা বাদই দিলাম।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৫০

মুজিব রহমান বলেছেন: অনেকেই দেশি মুরগিই খেতে পারেন না শক্ত বলে। এমন দিনও আসতে পারে যখন সাধারণ মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ হয়ে যাবে। মানুষ আর প্রাণি হত্যা করতে পারবে না। তখন? অভ্যাস করে নিন স্বামীজি!

৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪২

সপ্তম৮৪ বলেছেন: এই মাংস খাওয়া হারাম ফতোয়াজারি হবে গরিব দেশে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩১

মুজিব রহমান বলেছেন: ধনী ও সচেতন মানুষের দেশে কি আর ফতোয়াবাজী চলে!

৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৯

রানার ব্লগ বলেছেন: সপ্তম৮৪ @ আমিও ওমন ভাবছিলাম !! বাংলাদেশে হারাম হালাল ফতয়া নির্ভর করে কার পাতে কতটুকু পড়লো এর উপরে।

আমার মনে হয় এই মাংস ওত মজাদার হবে না।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৪

মুজিব রহমান বলেছেন: দামটা গুরুত্বপূর্ণ। প্রসেসিং করা মাংস রান্না করা সহজ। আর যদি নাগেট বা ফ্রাই পাওয়া যায় তাহলেতো আরো মজা।

১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০০

আমি নই বলেছেন: ব্রয়লার এর মত হবে মনে হয়, স্বাভাবিক ভাবে বেড়ে ওঠা প্রাণীর মাংশই খেতে চাই।

১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বিজ্ঞানের উন্নতিসাধন । তবে গরিবের হাতের নাগালে থাকবে কিনা

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৪

মুজিব রহমান বলেছেন: না থাকলে ওদের বিক্রিই কম হবে। যদি উৎপাদন খরচ কমাতে পারে আর প্রতিযোগিতা থাকে তবে অবশ্যই দামও কমে আসবে।

১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩২

ফয়সাল রকি বলেছেন: উচ্চ রক্তচাপের কারণে লাল মাংস খাওয়া বারণ! এখন তাহলে কি আমাদের সুদিন আসছে বলে ভাবতে পারি?

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৫

মুজিব রহমান বলেছেন: অবশ্যই। ক্ষতিকর দিক কমিয়ে স্বাস্থ্যকর খাদ্যর অপেক্ষা করচি। স্বাগতম!

১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: পৃথিবীকে এমন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে হবেই আজ হোক কাল। খাবারের ভান্ডার পুড়িয়ে আসছে দিনদিন।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৮

মুজিব রহমান বলেছেন: বিজ্ঞান বিভিন্ন রকম সমাধান নিয়ে আসছে।
১। উচ্চফলনশীল শস্য/পশু/পাখি
২। কালচার করা খাবার

আশা করছি আরো সমাধান আসবে।

১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৯

অপু তানভীর বলেছেন: নিসন্দেহে এটা একটা যুহান্তকারী আবিস্কার । কিন্তু এখনও স্টেম সেলের জন্য প্রাণীর উপর নির্ভর করতে হচ্ছে । ভবিষ্যতে কি এমন দিন আসবে যখন মাংস তৈরিতে একেবারেই প্রাণীর উপর নির্ভর করতে হবে না ? আসতেও পারে হয়তো !

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৮

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
একটা সেল থেকেই যদি কোট কোটি সেল বানানো যায় এবং তা থেকে আরো অগুণিত। তাহলে সমস্যা হয় না। একেবারেই কৃত্রিম বানানোর মতো অবস্থায় এখনো বিজ্ঞান যায় নি। তবে ভিটামিন জাতীয় খাদ্যতো আছেই।

১৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২০

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: এমন দিনও আসতে পারে যখন সাধারণ মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ হয়ে যাবে। মানুষ আর প্রাণি হত্যা করতে পারবে না। তখন?
বাংলাদেশে অন্তত সেরকম সময় আসবে না। ১৭ কোটি মানুষের পেট আপনি এই কৃত্তিম মাংশ দিয়ে ভরতে পারবেন না। আর পারলেও কয়েক বছরের মধ্যেই রাস্তা-ঘাটে গরু-ছাগলের জন্য বরাদ্দ করতে হবে। তাতে অবশ্য বাংলাদেশীদের সমস্যা হতে পারে, ব্যক্তিগতভাবে আমার কোন সমস্যা নেই। ধন্যবাদ।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
গরু ছাগলে ভরে যাওয়া সহজ নয়। একটি বাছুরের প্রকৃতিতে নিজে নিজে বেঁচে বড় হয়ে উঠতে পারা কঠিনই হবে।

১৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৫

অধীতি বলেছেন: সব থেকে ভাল লাগতেছে এভাবে প্রণীদেহের সব কিছুই কৃত্তিম আবিষ্কার করা যাবে।ফলে বিলুপ্ত প্রায় প্রাণীগুলোর বৃদ্ধি আবার প্রকৃতিকে ভারসাম্যপূর্ণ করে তুলবে।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪১

মুজিব রহমান বলেছেন: বিজ্ঞান আরো ভাল কিছু নিয়ে আসুক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.