নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

মুজিব রহমান

মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ

মুজিব রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিন্দুদের সাথে বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদের ঐক্য কিভাবে হয়?

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪


ভারতের ধর্মীয় দর্শনের দুটি দিক- আস্তিক্যবাদী দর্শন ও নাস্তিক্যবাদী দর্শন। ঈশ্বরে বিশ্বাস করুক আর নাই করুক- বেদ-এ যারা বিশ্বাস করে তারাই আস্তিক আর যারা বেদে বিশ্বাস করে না তারাই নাস্তিক। বৈষ্ণব, শৈব, শাংখ্য ইত্যাদি বেদ নির্ভর ছিলেন বলেই তারা আস্তিক- যাদের আজ একসাথে হিন্দু বলা হয়। বিপরীতে বেদে বিশ্বাস না থাকায় বৌদ্ধরা ছিল নাস্তিক। এজন্য আজও বৌদ্ধ ধর্মকে নাস্তিক্যবাদী ধর্ম বলা হয়। মুসলিমিরা আসার আগে ভারতে সুদীর্ঘকাল বৌদ্ধদের সাথেই বৈদিকদের (বর্তমানের হিন্দু) দ্বন্দ্ব-সংঘাত ছিল। আজিবিক ধর্মের সম্রাট বিন্দুসারের পুত্র সম্রাট অশোকের কলিঙ্গ যুদ্ধে এক থেকে তিন লক্ষ লোক নিহত হয়।নিহতরা ছিলেন বৌদ্ধ ও হিন্দু। অশোক ছিলেন প্রচণ্ড বৌদ্ধবিরোধী। অবশ্য এই হত্যাকাণ্ড তাঁর ভিতরে গভীর কষ্টবোধ তৈরি করে এবং তিনি বৌদ্ধ ধর্মই গ্রহণ করেন। তাতে বৌদ্ধ-হিন্দুদের দ্বন্দ্ব/সংঘাত শেষ হয়ে যায়নি। পালরাজারা যখন ক্ষমতায় তখন পর্যন্ত বৌদ্ধদের উত্থান ছিল, নিপীড়নের শিকার হতো হিন্দুরা। যখন সেন রাজবংশ ক্ষমতায় এলো তখন আবার বৌদ্ধদের নৃশংসভাবে হত্যা/নিপীড়ন করা হয়।দলে দলে বৌদ্ধরা আবার হিন্দু হয় নইলে এলাকা ছাড়ে। মুসলিমরা আসার আগ পর্যন্ত এটা চলতে ছিল। বৌদ্ধ ও হিন্দুদের মধ্যে রয়েছে দেড় হাজার বছরের সংঘাতের ইতিহাস।

খৃস্টানদের সাথে হিন্দুদের কোন সম্পর্কই ছিল না ইংরেজদের ভারত দখলের আগে। যদি মুসলিমরা ভারত দখলে ব্যর্থ হতো এবং ইংরেজরা আরো আগে ভারতে আসতে পারতো তাহলে আজ ভারতে থাকতো হিন্দু আর খৃস্টান। তাদের মধ্যেই চলতো সংঘাত। যে হিন্দুরা মুসলিম হয়েছিল তারা হতো খৃস্টান। সেটা হয়নি মুসলিমরা আগে ভারত দখল করতে পারায়। খৃস্টান ধর্ম হল সেমিটিক ধর্ম যা পৌত্তলিক ধর্মের ঠিক বিপরীত। খৃস্টান ধর্মের প্রবর্তন কারী নবীকে মুসলিমরাও নবী হিসেবে মানেন। তাদের মধ্যে অনেক বিষয়ে মিলও রয়েছে। ইউরোপ থেকে নির্মম নিপীড়ন করেই পৌত্তলিক প্যাগানদের নিশ্চিহ্ন করেছিল খৃস্টানরা। ইংরেজরা চলে যাওয়ার আগে যত সংঘাত হয়েছে তা হিন্দুদের সাথেই বেশি। অর্থাৎ শেষ দিকে বৃটিশবিরোধী আন্দোলনে হিন্দুদের সংখ্যাই ছিল বেশি। এছাড়া ভারতে খৃস্টান নিপীড়নের অসংখ্য ঘটনা আমরা সাম্প্রতিক সময়ে দেখছি। সেই খৃস্টান ও বৌদ্ধদের সাথে হিন্দুরা ঐক্য পরিষদ গঠন করে চলছে ভাবতেই বিস্মিত হতে হয়। তবে বাস্তবিক এর প্রেক্ষিত ও কারণ রয়েছে।

উপজাতি/আদিবাসীসহ বাংলাদেশের সকল সংখ্যালঘুরাই বিভিন্নভাবে নিপীড়নের শিকার হন। মানসিক নিপীড়নটা হয় আরো বেশি।বাংলাদেশে তাদের একটি দিকেই মিল রয়েছে আর তাহল- তারা সকলেই সংখ্যালঘু এবং সংখ্যালঘু হিসেবে তারা সকলেই সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিমদের হাতে নিপীড়িত/নির্যাতিত হন। ফলে ধর্ম হিসেবে তারা ঐক্যবদ্ধ হতে পারেন না, পারেন সংখ্যালঘু হিসেবে। নামটিও জুৎসই হতো যদি হতো ‘বাংলাদেশ সংখ্যালঘু ঐক্য পরিষদ’! সংগঠনটি তৈরি হয় অবশ্য ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের মানবাধিকার রক্ষা করতেই। সেখানে তারা যথেষ্ট কাজও করছেন। ১৯৮৮ সালের ৯ জুন জাতীয় সংসদের ইসলামকে রাষ্ট্র ধর্ম ঘোষণা করা হয়। একই দিন মেজর জেনারেল (অব.) চিত্তরঞ্জন দত্তের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠা করা হয় ঐক্য পরিষদ এবং ৯ জুনকে তারা কালো দিবস হিসেবে পালন করে। বাংলাদেশি হিন্দু, বৌদ্ধ ও খৃস্টানরা পৃথিবীর বিভিন্ন বড় শহরেই এই সংগঠনটির শাখা খুলেছে। বাংলাদেশেরও সকল উপজেলাতেই এর শাখা রয়েছে।সংগঠনটির হিন্দু নেতৃবৃন্দ সংগঠনটিকে অসাম্প্রদায়িক রূপ না দিয়ে সম্পূর্ণ সাম্প্রদায়িক রূপ দিয়েছেন। সংগঠনটিতে তিনটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নাম রয়েছে কিন্তু কার্যক্রম হিন্দু ধর্ম কেন্দ্রিক। অনেক সময়ই এটিকে একটি হিন্দু মৌলবাদী সংগঠনের মতো মনে হয়। তারা অনুষ্ঠানাদিতেও হিন্দুরীতিতেই হিন্দুধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানাদী পালন করে। আবার দেশজুড়ে যারা হিন্দু ধর্মের পূজা উৎযাপন কমিটির সাথে জড়িত তারাই জড়িত থাকেন হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃস্টান ঐক্য পরিষদে। এটা যে একটি সংখ্যালঘুদের রক্ষার সংগঠন তা ভ্রম হয়। যদিও তাদের কার্যক্রম সংখ্যালঘুদেরই স্বার্থে পরিচালিত হয়।

বাংলাদেশে সবেচেয়ে নিপীড়িত শ্রেণিটা হল প্রগতিশীল মুসলিমরা। গত এক দশকে দেশে ধর্মীয় বিদ্বেষে যত খুন হয়েছে তার অধিকাংশই প্রগতিশীল মানুষ। অভিজিৎ রায় ও অনন্ত বিজয় খুন হয়েছেন হিন্দু বলে নয়, প্রগতিশীল বলেই। প্রগতিশীল মানুষদের পক্ষে ঐক্য পরিষদের পাশে দাঁড়ানোও কঠিন হয়ে পড়ে তাদের ধর্মান্ধ আচরণের কারণে।যখন কয়েকটি ধর্মের মানুষের একটি সংগঠন তৈরি হবে তখন সেটাকে হয় তাদের মধ্যেকার বৃহৎ ধর্মটি গ্রাস করবে, নয় সংগঠনটির নেতৃত্ব থাকবে প্রগতিশীল মানুষের কাছে। আমরা সংগঠনটিকে প্রগতিশীল সংখ্যালঘু নেতৃবৃন্দের নেতৃত্বে দেখলাম না। নামটির বাইরে এর বহুধর্মের মিলন হিসেবে কার্যকর মনে হয় না। সংখ্যালঘুদের এমন একটি সংগঠনের পাশে সবসময়ই প্রগতিশীল ও অগ্রসর চিন্তার মুসলিমদের জড়িত থাকার কথা। আমাকেও যখন কেউ বলে তখন মাথায় আসে ‘মৌলবাদী’ সংগঠন হিসেবেই। কিন্তু যখন বিভিন্ন সংখ্যালঘু ধর্ম মিলে একটি সংগঠন হয় তখন তা মৌলবাদী কিভাবে হয়? সেই ভাবনাটাও হয়।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১৯

নতুন বলেছেন: আপনার শত্রুর শত্রু আপনার বন্ধু। তাই এরা দিন ধর্মের নেতারা ইসলামকে তাদের প্রতিপক্ষ ভাবে তাই তারা ৩ দল মিলে বন্ধু হয়েছে। :)

দেশে ধর্মীয় সংখ্যালুঘু বলে একটা সুবিধা পাওয়া যায় সেটা পেতে নেতাদের সুবিধা হয় তাই এই সব করা।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৪

মুজিব রহমান বলেছেন: সেটাতো বুঝলাম।
তিন ধর্ম মিলে সংগঠনে তীব্র সাম্প্রদায়িকদের থাকারতো কথা নয় অথচ তাদেরই দেখছি অতিমাত্রায়।

২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: যেহেতু সংগঠনটি ধর্মীয় নিপীড়নের বিরুদ্ধে ধর্মীঁয় লোকদের একটি সংগঠন,তাই এই সংগঠনটি অসাম্প্রদায়িক চরিত্রের হয়ে ওঠার সম্ভাবনা নাই বললেই চলে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৫

মুজিব রহমান বলেছেন: এক ধর্মের হলেতো কথাই ছিল না। তিন ধর্ম মিলে সাম্প্রদায়িক সংগঠন কিভাবে হয়? অন্য দিুটি নাই হলেই সম্ভব।

৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৩

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: দেশে প্রগতিশীলদের সংগঠনের কোন অভাব নাই,বলতে গেলে সবথেকে বেশি,কিন্তু পঠিত নেতৃত্ব নাই।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৩

মুজিব রহমান বলেছেন: দেশে প্রগতিশীল লোকই কম, অত সংগঠন দেখেন কোথায়? আবার প্রভাববিস্তারকারী সংগঠন না হলে ওগুলো প্রকৃত সংগঠন হয়ে উঠে না।

৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৩

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: সেটাতো বুঝলাম।
তিন ধর্ম মিলে সংগঠনে তীব্র সাম্প্রদায়িকদের থাকারতো কথা নয় অথচ তাদেরই দেখছি অতিমাত্রায়।


রাজনিতির ভেতরে ধর্ম কোথায় থাকে? টাকা পয়সা আর ক্ষমতার মাঝে ধর্ম থাকতে পারেনা।

এই সব সংঘটন মংঘটন যেই ধর্মেরই হউক না কেন সেটা টাকা, ক্ষমতার জন্যই মানুষ করে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৫

মুজিব রহমান বলেছেন: সংগঠন তিন ধর্মের আর ধর্মান্ধতা এক ধর্মের! কেমন না?

৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সম্ভব বলেইতো বাস্তব,এটাকে আর প্রমান করার দরকার নাই।যাকিছু বাস্তব তাই প্রমানিত।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৫

মুজিব রহমান বলেছেন: সবাইতো তাই দেখছি!

৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০২

শাহ আজিজ বলেছেন: সবই ধান্দা

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৬

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। ধান্ধাতো আছেই।

৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৪

অধীতি বলেছেন: লেখক বলেছেন : বাংলাদেশের সবথেকে নিপীড়িত শ্রেণী হলো প্রগতিশীল মুসলিমরা। বাস্তব বলেছেন।ভালোবাসা।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৭

মুজিব রহমান বলেছেন: ভালোবাসা!

৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



বর্তমান যুগে মানুষের মাঝে কি কি কারণে ঐক্য হওয়ার সম্ভাবনা বেশী, ধর্মীয়, না রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কারণে? আপনি কিছু একটা সঠিকভাবে না বুঝে অনেক ম্যাঁওপ্যাঁও শুরু করে দেন।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৯

মুজিব রহমান বলেছেন: আমি কিছুই বুঝি না এই সত্যটা আপনি বারবারই স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন। সত্য বারবার বললে মিথ্যার মতো মনে হবে। আপনার এই ধরতে পারাটা প্রমাণ করে আপনি সব বুঝেন। ধন্যবাদ।

৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এই সংগঠন সাথেই জড়িত প্রিয়া সাহা

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩৭

মুজিব রহমান বলেছেন: প্রিয়া সাহাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

১০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৭

আহা রুবন বলেছেন: ধর্মকে ধর্ম দিয়ে মোকাবেলা করতে গেলে তাদের চরিত্র সাম্প্রদায়ীকই থাকবে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩৮

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
তখন সাম্প্রদায়িক সংঘাত অনিবার্য হয়ে পড়ে।

১১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: ঐক্য এবং ধর্ম এক জিনিস না।
কাজেই ঐক্য সবার সাথে হতে পারে। ঐক্য হওয়াই উচিত।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪০

মুজিব রহমান বলেছেন: ঐক্য তো হয়েছে তিনটি ধর্মীগোষ্ঠেীর মধ্যে কিন্তু বাস্তবতা হল সংগঠনটি একটি ধর্মীয়গোষ্ঠীর হাতেই এমনভাবে কুক্ষিগত যে, মনে হয় হিন্দু ধর্মীয় সংগঠন। সংগঠনের বিভিন্ন অনুষ্ঠান দেখেও মনে হবে হিন্দু ধর্মাবলম্বদের অনুষ্ঠান।

১২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৫

মরুর ধুলি বলেছেন: তাওহীদে অস্বীকারকারীদের ঐক্য! এর আর নতুন কি?
এতো হাজার বছরের চলমান ধারাবাহিকতা।
এই অঞ্চলে সংখ্যালঘু হিসাবে ভিন্ন ধর্মাবলম্বিরা মুসলিমদের নির্যাতনের শিকার হন মর্মে যে আজগুবি তথ্য দিয়েছেন তার বিরোধীতা করছি এবং দ্বিমতপোষণ করছি।
০২ জন হিন্দু-মুসলিমের মধ্যে কোন কারণে ঝগড়া হলে হলুদ মিডিয়াগুলো সেটাকে সংখ্যালঘু নির্যাতন বলে প্রপাগান্ডা চালাতে শুরু করে। ইসলাম বিদ্বেষী মিডিয়া, এনজিও গুলো তাতে সায় দেয়। খোজ নিয়ে দেখা যায়, এসকল নির্যাতন বা ঝামেলার পিছনে ধর্ম নয় বরং কোন না কোন ভাবে রাজনৈতিক ইস্যু জড়িয়ে থাকে। জমি নিয়ে ঝামেলা, হাটার রাস্তা নিয়ে ঝামেলা, ভিলেজ পলিটিক্স এগুলোই প্রধান সমস্যা।
ধর্মকে কেন্দ্র করে সংখ্যালঘু নির্যাতনের কোন সত্যতা নাই। থাকলে শত শত বছর এই পাক ভারত উপমহাদেশের মুসলিম শাসন বলবৎ থাকাকালে কোন ভাবেই ভিন্ন ধর্মাবলম্বিরা টিকে থাকত না- অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ত। সুস্থ থাকুন প্রিয় ভাই।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩১

মুজিব রহমান বলেছেন: হিন্দুদের সিংহভাগ দেশ ছাড়লো এমনিতেই। ওরা শুধু স্বাস্থ্যকর জলবায়ুর খুঁজে ভারতে যায়নি।

১৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০২

রানার ব্লগ বলেছেন: সমস্যা টা এখানে ধর্ম না, সমস্যা টা হলো আধিপত্ত, মুনাফা। আদি কাল থেকেই ধার্মিক কেবল রাজা মহারাজাদের সফর সঙ্গী ছিলো, এরা সাধারন মানুষের দুয়ারে আসে নাই, সাধারন মানূষের দুয়ারে কেবল ধর্ম এসেছে, ধার্মিক আসে নাই। ধার্মিক তখনই এসেছে সাধারন মানুষের দ্বারে যখন ধার্মিকদের মুনাফা কমে গেছে রাজা মহারাজাদের কাছ থেকে। তাই কে কখন আস্তিক ছিলেন কে কখন নাস্তিক ছিলেন এটা বিবেচ্য বিষয় না বিষয় হোল ধার্মিকদের কে কত বেশি আধিপত্য বা মুনাফা দিতে পারে।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৩

মুজিব রহমান বলেছেন: আপনি ধার্মিক বলতে কি ধর্মগুরুদের কথািই বলছেন?

১৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উতর দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।

১৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৩

স্থিতধী বলেছেন: ধর্মকে ধর্ম দিয়ে মোকাবেলা করতে গেলে তাদের চরিত্র সাম্প্রদায়ীকই থাকবে

বেশ ভালো একটা কথা বলেছেন ১০ নং মন্তব্যকারী ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.