নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

মুজিব রহমান

মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ

মুজিব রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিবর্তনবাদকি কেবলই hypothesis? না Fact?

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৭


কোন হাইপোথেসিস যখন যখন বারবার প্রমাণিত হয় তখনই তাকে সত্য-ঘটনা বলা হয়৷ বিবর্তনবাদ অন্তত ৯ ধরণের প্রমাণ দিয়ে প্রমাণিত৷ অথচ এর বিপরীতে একটি ভুল প্রমাণ করা যায় নি৷ অনেকে দাবি করেন বিবর্তনবাদতো সূত্র নয় বা তত্ত্ব নয়৷
পৃথিবী গোলাকার এটাও একসময় অনুমান ছিল৷ সমুদ্রে দূরবীন দিয়ে যখন প্রথমে মাস্তুল দেখা গেল তখন তা থেকেও অনুমান করা হল যে, পৃথিবী গোলাকার বলেই এটা সম্ভব৷ গ্রীক দার্শনিকরাই প্রথম অনুমান করেছিলেন৷ এই অনুমান শতশত বছর অধিকাংশ মানুষই মেনে নেয়নি৷ তারা বিভিন্ন ধরনের প্রমাণকে ধর্মগ্রন্থের দোহাই দিয়ে প্রত্যাখ্যান করতো৷ ব্রুনোকে হত্যা করে, গ্যালিলিওকে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করে৷ আজ আরো প্রমাণ পাওয়া গেছে৷ ফলে অধিকাংশ মানুষ মানতে বাধ্য হয়েছে যে পৃথিবী গোলাকার কমলালেবুর মতো৷ কিছু মানুষ এখনো আছে যারা মেনে নেয়নি৷
পৃথিবী গোলাকার এই অনুমান অসংখ্য প্রমাণের কারণে এখন সত্য ঘটনা৷ এটা সূত্র নয়, তত্ত্বও নয় কিন্তু Fact. বিবর্তনবাদও কখনো তত্ত্ব হবে না, সূত্রও হবে না৷ এটা hypothesis এবং বারবার প্রমাণিত হতে থাকায় এখন এটা সত্য ঘটনায় পরিণত হয়েছে৷

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫১

মানিক_চন্দ্র_দাস বলেছেন: তথ্য।
ভালো লাগল

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০২

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: অনেক ধার্মিক মানে না কারন তাহলে তাদের কিচ্ছা কাহীনি মিথ্যা হয়ে যায়।কিন্তু কখনো যদি তাদের কিতাবে পাওয়া যায় তখন তাঁরাই গর্ভকরে প্রচার করবে চৌদ্দশ বছর আগেই এটা জানতো আর বিজ্ঞান জানলে মাত্র সেদিন।অনেক কিছুই তারা কিতাবে পেয়ে যাচ্ছে ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০৩

মুজিব রহমান বলেছেন: ওদের দাবি একেবারেই ভাওতাবাজি ও প্রতারণাময়।

৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিবর্তনবাদ বুঝার জন্য সায়েন্স পড়তে হবে; যারা সায়েন্স বুঝে না, তারা কোন কিছুই সঠিভাবে বুঝে না।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১১

মুজিব রহমান বলেছেন: বিবর্তনবাদকে সহজভাবে তুলে ধরতে হবে। সেটা সম্ভব। আশা করি যারা বিজ্ঞানের ছাত্র নয় তাদের পক্ষেও বুঝা সম্ভব হবে। আবারো বিবর্তনবাদ নিয়ে ধারাবাহিক লেখা শুরু করবো। অন্যদেরও করা উচিৎ।

৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৫

শাকিল ওসমান বলেছেন: বিবর্তনবান বর্তমানে ভূয়া হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। বিবর্তনবাদ হাইপোথিসিস হিসেবে আগে ধারণা করা হয়েছিল। কিন্তু, বর্তমানে বিবর্তনবাদের সু সুযোগও নেই।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪১

মুজিব রহমান বলেছেন: এখন হাইপোথিসিসও মানবেন না?
যদি বিবর্তনবাদকে ভুল প্রমাণ করতে পারেন তবে নোবেল পাবেন। কারণ বিবর্তনবাদ প্রমাণ করে এমন কাজ করে বেশ কয়েকজন নোবেল পেয়েছেন।

৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০০

অনল চৌধুরী বলেছেন: ডারউইন মরার কিছুদিন আগে পত্রিকায় কার্টুন ছাপা হয়েছিলো, তার শেষকৃত্য করছে বাদর, হনুমান, ওরাং ওটান।
তাকে আধা মানুষ-আধা বনমানুষ বানিয়েও অনেক কার্টুন আকা হয়েছিলো।
বিবর্তনবাদ অনুসারে চিকিৎসাবিজ্ঞানের অনেক আবিস্কার সম্ভব হয়েছে।
ডারউইন মরার কিছুদিন আগে পত্রিকায় কার্টুন ছাপা হয়েছিলো, তার শেষকৃত্য করছে বাদর, হনুমান, ওরাং ওটান।
তাকে আধা মানুষ-আধা বনমানুষ বানিয়েও অনেক কার্টুন আকা হয়েছিলো।
বিবর্তনবাদ অনুসারে চিকিৎসাবিজ্ঞানের অনেক আবিস্কার সম্ভব হয়েছে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪২

মুজিব রহমান বলেছেন: মূর্খ মৌলবাদীদের কাছে এ ছবিটি খুবই জনপ্রিয়।

৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৪

সোনালি কাবিন বলেছেন: +++

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৩

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ দ্বিধাগ্রস্ত। ধর্মের দিকে যাবে না বিবর্তনবাদের দিকে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৪

মুজিব রহমান বলেছেন: অশিক্ষিত/কুশিক্ষিত মূর্খ মৌলবাদীরা একদিকে আর সচেতন/সুশিক্ষিত বিজ্ঞানমনস্ক মানুষ আরেক দিকে।

৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৬

ঈশ্বরকণা বলেছেন: আপনি মনে হয় ঢাকা শহরে না আসে পাশের কোনো গ্রামে থাকেন । গ্রামাঞ্চলে থাকার পরেও আপনার জ্ঞান বিজ্ঞান আলোচনাতেতো দেখি গভীর তত্ত্বের কথাবার্তা থাকে । সেটা খারাপ না। আজকের লেখাটাতো বুঝলাম তা ডক্টর ওওজি-র নামটাম শুনেছেন কখনো বা তার কাজ সম্পর্কে কিছু জানা আছে ?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৬

মুজিব রহমান বলেছেন: আমি বিক্রমপুরের গ্রামে থাকি। ইউনিয়ন পর্যায়ের গ্রামে থাকি। ইউপি পরিষদ থেকে বাড়ি দুই কিলোমিটার দূরে। ডক্টর ওওজির নাম শুনিনি।
ড. জেকেল, ড. জিভাগোর নাম শুনেছি মানে পড়েছি।

৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৬

ঈশ্বরকণা বলেছেন: একটু টেস্ট করলাম যা লিখেছেন সেটা নিয়ে আপনার পড়াশোনার লেভেলটা ! যে গ্রেড পেলেন সেটা আর বললাম না ।শুধু এটাই বলি যে নামটা একটু চেপে বলেছি তার সম্পর্কে সেটা ওই টেস্ট করার জন্যই । এই নামটা যতটুকু বলেছি সেটাই যথেষ্ট । তার নাম জানা থাকলে জেকিল আর জিভাগোর কথা মনে আসার কথা না কারো ! যার নাম বলেছি বায়োলজিতে নোবেল পুরস্কারটা ছাড়া এই লোক বায়োলোজির প্রেস্টিজিয়াস সবই পুরস্কারই পেয়েছেন। নোবেলটাও যে কেন পাননি সেটাও একটা রহস্য। আমেরিকার সবর্বোচ বেসামরিক সম্মাননা প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডমও ফিরিয়ে দিয়ে ছিলেন! তার কাজ সম্পর্কে পড়ুন একটু। তারপর ডারউইনিয়ান হাপোথিসিস নিয়ে যা বলছেন তার অনেক কিছুই রিভাইজ করার দরকার হতে পারে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:৪৬

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
বায়োলজির দৌড় খুব বেশি নয়। আমি পদার্থবিদ্যার ছাত্র হলেও এখনেও এমন নাম এনে প্রমাণ করতে পারবেন যে আমি এখানেও তেমন কিছু জানি না। সম্ভবত এ সময়ের সেরা পদার্থবিজ্ঞানীকেও এমন বিপদে ফেলে দিতে পারবেন। বায়োলজির বিবর্তনবাদ নিয়ে আমার আগ্রহ রয়েছে।

১০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫০

শাকিল ওসমান বলেছেন: বিবর্তনবাদ নিয়ে আপনাদের ফ্যালাসি বড়ই হাস্যকর। পরবর্তী মন্তব্যে আমি কিছু ফুটনোট সংযুক্ত করছি। দেইখেন, চোখ কপালে উঠায়েন না!!!

১১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫২

শাকিল ওসমান বলেছেন: বিবির্তনের একাল-সেকাল

ডারউইন তার সুপরিচিত গ্রন্থ The Origin of speciesএর ভূমিকা তে উল্লেখ করেছিলেন যে, তিনি যে উপাত্তের উপর ভিত্তি করে মতবাদ দিয়েছেন সেই একই উপাত্তের উপর ভিত্তি করে সম্পূর্ণ বিপরীত মতবাদ দেওয়া সম্ভব(১)।তাই দেখা যায় সমসাময়িক আলফ্রেড রাসেল ওয়ালেস বিশ্বাস করতেন theory of intelligent evolution এ, ডারউইনের মত বস্তুবাদী ব্যাখ্যায় নয়(২)। পরবর্তীতে জীবজগৎ সম্পর্কে আমাদের জ্ঞানের সীমা বৃদ্ধি পাওয়ায় ক্লাসিকাল ডারউইনীয় তত্ত্বের নানা দুর্বলতা প্রকাশ পেতে থাকে।যদিও শুরুতেই ডারউইন তার গ্রন্থে একটা অধ্যায়ন লিখেছিলেন তার মতবাদের ত্রুটি সম্পর্কে(৩)। সে যাই হোক- জিন ,ক্রোমোজোম ও মিউটেশন সম্পর্কে নব আবিষ্কার নব্য ডারউইনবাদ, আধুনিক সংশ্লেষ তত্ত্ব(Modern Synthesis) এর উত্থান ঘটাতে বাধ্য করে। কিন্তু সময় যতই গড়াতে থাকে নতুন প্রাপ্ত তথ্যের(৪) আলোকে এ তত্ত্বগুলো নড়বড়ে হতে থাকে। সুপরিচিত Tree of Life এর ধারণা সেকুলার বৈজ্ঞানিক মহলে বিতর্কিত হওয়া শুরু হয়(৫)।সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নাস্তিক ও সেকুলার গবেষকরা প্রচলিত বিবর্তনবাদের নানাদিক প্রশ্নবিদ্ধ করে একের পর এক গ্রন্থ রচনা করেছেন(৬)।

তাছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে বিবর্তনের আধুনিক সংশ্লেষ তত্ত্বের কেন্দ্রীয় অনুমানগুলো বৈজ্ঞানিক গবেষণার আলোকে ভুল প্রমাণ করেছেন খ্যাতনামা অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেনিস নোবেল(৭)।2016 সালে বৃটেনের ঐতিহ্যবাহী রয়েল সোসাইটি কর্তৃক আয়োজিত সম্মেলনে বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিবর্তনবাদী সেকুলার বিজ্ঞানী ও দার্শনিক মিলনমেলায় বেশ কয়েকজন এক নতুন ধারার তত্ত্ব তুলে ধরেছেন(৮), যার নাম তারা দিয়েছেন বিবর্তনের সম্প্রসারিত সংশ্লেষ তত্ত্ব( Extended Art Synthesis)(৯)।


তারপরও তো বিবর্তনই! :
বস্তুবাদী কেউ হয়তো বলতে পারে, ডারউইন ভুল ছিল তাতে কি? অন্য মতবাদ তো দেওয়া হয়েছে।প্রাণের উৎপত্তি বা বৈচিত্র ব্যাখ্যায় স্রষ্টাকে টেনে আনার কোনো দরকার নেই। তাদের জন্য উত্তর হল, বিজ্ঞানীরা স্রষ্টাকে সমীকরণের বাইরে রেখে জগতকে দেখে থাকেন, যাকে বলা হয় পদ্ধতিগত বস্তুবাদ (Methodological Naturalism)। তাই তারা কখনোই তাদের এ দৃষ্টিভঙ্গির বাইরে যাবেন না। ফ্রান্সিস ক্রিক বলেছিলেন,
"জীববিজ্ঞানীদের অবশ্যই সব সময় এটা মনে রাখতে হবে যে তারা জীব জগতে যা দেখেছে তা পরিকল্পিতভাবে সৃষ্ট নয় বরং বিবর্তনের ফল। তাই এটা ভাবা যেতে পারে যে, বিবর্তনবাদীযুক্তি জীব বিজ্ঞানের গবেষণায় একটি বড় ভূমিকা রাখবে, কিন্তু প্রকৃত ঘটনা থেকে এটা বহু দূরে। বর্তমানে কি ঘটেছে এর পর্যাপ্ত গবেষণা করা যেমন কঠিন। বিবর্তনে আসলে ঠিক কী ঘটেছিল তার সমাধান পাওয়া আরও কঠিন(১০)।

ডিএনএ- তে বিদ্যমান তথ্য এর চেয়ে অনেকগুণ বেশি জটিল, অনেক অনেক বেশি সুবিন্যাস্ত! নব্য নাস্তিককুলের গুরু রিচার্ড ডকিন্স ডিএনএ-র তথ্য সম্ভার বুঝাতে উদাহরণ দিয়েছেন, কোষের প্রতিটি নিউক্লিয়াসে বিদ্যমান তথ্যের পরিমাণ এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা'র ৩০ খণ্ডে (প্রায় ৩০,০০০ পৃষ্ঠায়) বিদ্যমান তথ্যের চেয়েও তিন থেকে চার গুণ বেশি (১২)!
সাম্প্রতিক Peer Reviewed গবেষণাপত্র অনুযায়ী মানবদেহে মোট কোষের সংখ্যা প্রায় 37 লক্ষ কোটি (১৩)। সামগ্রিক তথ্যসম্ভার কল্পনারও বাইরে! এই তথ্য কোথা থেকে এলো? কোন আস্তিক বিজ্ঞানী বলবে এটা স্রষ্টার কাজ। আর নাস্তিক বিজ্ঞানের গন্ডি পেরিয়ে বলবে এটা "এলিয়েন" এর কাজ!


কি অবাক হচ্ছেন? কোষের ভেতরে থাকা তথ্য এতটাই জটিল যে ডিএনএ আবিষ্কারক ফ্রান্সিস ক্রিক মনে করতেন প্রথম প্রাণ কোন এলিয়েন এসে রেখে গেছে, এটি হঠাৎ করে উদ্ভব হওয়া সম্ভব না (১৪)।এই আমলের কুখ্যাত নাস্তিক রিচার্ড ডকিন্স এর থেকেও এমন বিশ্বাসের প্রতিধ্বনি শোনা যায় (১৫)। কারণ এটা কমনসেন্সের ব্যাপার, এই বিশাল তথ্যের বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন রচয়িতা অবশ্যই থাকতে হবে।
জীববিজ্ঞানী স্কট টড Nature প্রতিবেদনে প্রকাশিত এক চিঠিতে বলেছিলেন,

"এমনকি যদি সকল উপাত্ত কোন বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন স্রষ্টার দিকে ইঙ্গিত করে,এমন অনুকল্প বিজ্ঞান থেকে বাদ দেওয়া হয় কারণ এই ব্যাখ্যা বস্তুবাদী নয়...."(১৬)

এই ধারণা নিয়েই বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানীদের যাত্রা। কিন্তু আজকের বিজ্ঞানের শুরুটা এমন ছিলনা। সর্বপ্রথম প্রকৃত বিজ্ঞানী ছিলেন একজন মুসলিম, তার নাম হাসান ইবন আল হাইসাম। নাস্তিক গবেষক জিম আল খলিলী বিবিসি-তে এ বিষয়ে প্রতিবেদন লিখেছিলেন The first True Scientist' শিরোনামে (১৭)। হাসান ইবন আল হাইসাম কে কোনো কোনো গবেষক সেসময়ের আইনস্টাইন হিসেবেও অভিহিত করেছেন (১৮)।

আর আজ আমরা স্রষ্টাকে খুঁজে নেওয়ার জন্য প্রদত্ত যৌক্তিক চিন্তার ক্ষমতাকে ব্যবহার করছি তাকেই ভুলে থাকার জন্য। তাই চোখের সামনে থাকা অসংখ্য নিদর্শন আজ কারো কাছেই ইলুশন তথা বিভ্রম মনে হয় (১৯), কারো কাছে মনে হয় আমরা ব্যাকটেরিয়ার চেয়ে বেশি জটিল নই (২০), কারো মতে আমরা কেবলই পশু জগতের এক অংশ আমাদের মাঝে বিশেষত্ব কিছু নেই (২১)।

"তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা আল্লাহ তা'য়ালাকে ভুলে গেছে। ফলে আল্লাহ তা'আলা তাদেরকে আত্মবিস্মৃত করে দিয়েছেন। তারাই তো বিদ্রোহী" (ভাবার্থ,আর কুরআন, সূরা হাশর ৫৯:১৯)
From: বিশ্বাসের যৌক্তিকতা. লেখক:রাফান আহমেদ




Authentic References:
১-দেখুন,Charles Darwin,The Origin of Species,p.22(P F COLLIER and SON,NEW YORK,1909)
২-Alfred Russel Wallace,Sir Charles Lyell on geological climates and the origin of species.আরো দেখুন: Click This Link
৩-Charles Darwin, The Origin of Species, Chapter 6:Difficulties of the theory
৪-যেমন,Symbiogenesis,Horizontal DNA transfer,action of mobile DNA,Epigenetic modifications প্রভৃতি।
৫-The New Scientist Magazine, Why Darwin was wrong about the tree of life;available at,
https://www.newscientist.com/article/mg20126921-600-why-darwin-was-wrong-about-the-tree-of-life
৬-Darwinism Fairy Tales(David Stove),Shattering the myths of Darwinism(Richard Milton), ইত্যাদি।
৭-এ বিষয়ে Peer Reviewed গবেষণাপত্র দেখুন:Denis Nobel(2013), Physiology is rocking the foundations of evolutionary biology;Journal of Experimental Physiology, vol.98,Issue 8,p.1234.
৮-Carl Zimmer,The Biologists Who want to overhaul Evolution.
৯-https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC5566817
১০-Francis Crick,What Mad Pursuit:A personal view of scientific discovery, Chapter 13,p.138-139
১২-Richard Dawkins, The Blind Watchmaker:Why the Evidence of Evolution Reveals a Universe without Design ;p.17-18
১৩- Click This Link
১৪-The Origin of Directed Panspermia
১৫- প্রামাণ্য চলচিত্র Expelled : No Intelligence Allowed এর শেষদিকে রিচার্ড ডকিন্স তা নিজের মুখে বলেছেন। দেখুন- http://m.imdb.com/tittle/tt1091617/quotes
১৬-Scott C. Todd,A View from Kansas on that Evolution debate ;Nature,vol.401,p.423
১৭-Professor Jim Al-Khalili,The'First True Scientist'.BBC,4 January 2009.available at: http://news.bbc.co.uk/2/hi/7810846.stm
১৮-Michael Hamilton Morgan,Lost History -The Enduring Legacy of Muslim Scientists, Thinkers and artists, p.106
১৯-Richard Dawkins,The Blind Watchmaker :Why the Evidence of Evolution Reveals a Universe Without Design ;p.21
২০-Henry Gee, The Accidental Species : Misunderstanding of Human Evolution.
২১-Michael Ruse, The Philosophy of Human Evolution ;Chapter 4,p.100

১২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:২৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: প্যা: সা এর লেখকের মন্তব্য দরকার।

১৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:০৬

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: এখানে কেউ কেউ বিবর্তনবাদকে একদম অস্বীকার করার প্রচেষ্টা করছেন - আমি জানিনা এরা কেউ সাইন্সের ছাত্র ছিলেন কিনা। তবে অনুরোধ করবো শুধু বিবর্তনবাদের বিপক্ষে নয় পক্ষে লেখা পড়ার জন্য।

করোনা - ডারউইনের কাছে আমাদের ঋণ

ডারউইনের বিবর্তনবাদ তত্ব

ডারউইনের একটি বিবর্তনবাদ তত্ব প্রমাণিত।
ডারউইনের একটি বিবর্তনবাদ তত্ব প্রমাণিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.