নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেশ স্বাধীন হয়েছে,কিন্তু দেশের মানুষ স্বাধীন হইনি! শুধুমাত্র এক শকুন হতে অন্য শকুনের হাতে পড়েছে জীবন্ত লাশের অধিকার! স্বপ্ন দেখি এই শকুনদের হাত থেকে একদিন আমরাও স্বাধীন হব সেদিন হবে আমাদের বিজয়ের পূর্ণতা................

অন্ধকার নির্জন রাতে সিগারেট টানতে টানতে একাকী হেটে বেড়াতে ভাল লাগে। ভাল লাগে নির্ঘুম রাতে সমুদ্রের পাড়ে বসে একা একা কাদতে। মাঝে মাঝে নির্ঘুম রাতগুলো ভীষন কাদায়,বেচে থাকার আশা ক্ষীণ হয়ে যায় তবুও বেচে আছি,বেচে থাকার প্রয়োজনে। স্বপ্নময় চোখে বারবার স্বপ্ন দেখ

নিশীর পথিক

অন্ধকার নির্জন রাতে সিগারেট টানতে টানতে একাকী হেটে বেড়াতে ভাল লাগে। ভাল লাগে নির্ঘুম রাতে সমুদ্রের পাড়ে বসে একা একা কাদতে। মাঝে মাঝে নির্ঘুম রাতগুলো ভীষন কাদায়,বেচে থাকার আশা ক্ষীণ হয়ে যায় তবুও বেচে আছি,বেচে থাকার প্রয়োজনে। স্বপ্নময় চোখে বারবার স্বপ্ন দেখি,স্বপ্নগুলো ভেঙ্গে যায় ভেঙ্গে যাওয়া স্বপ্নগুলো নিয়েই আমার বেচে থাকা বেচে থাকা কারও ফিরে আসার অপেক্ষায়........................

নিশীর পথিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোট মুখে বড় কথাঃ বুদ্ধিজীবীদের নিরপেক্ষতা!!!

১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

ছোট মুখেই অনেক সময় বড় কথা বলতে হয়।যদি বড়দের চিন্তাচেতনা প্রশ্নবিদ্ধ হয়

একটা দেশের কবি,সাহিত্যিক,লেখক,সুশীল সমাজ বা বুদ্ধিজীবী ঐ দেশের অমুল্য সম্পদ।দেশ পরিচালনা আর জাতীয় স্বার্থে বুদ্ধিজীবীদের অনেক অবদান থাকে।কিন্তু হতাশ হতে হয় যখন আমাদের বুদ্ধিজীবীদের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠে!

আমাদের একদল বুদ্ধিজীবী সর্বদা সরকারের পক্ষপাতিত্ব করে,আরেক দল করে বিরোধীদলের পক্ষপাতিত্ব।এটা সব সময় চলে আসছে।

প্রতিদিন বর্ডারে আহত,নিহত,গ্রেফ্তারের খবর পাওয়া যায়।একদল যদিও প্রতিবাদ করে কিন্তু আরেকদল নিরব থাকে।

রাজনৈতিক সন্ত্রাসী কর্মকান্ডেও তারা পক্ষপাতিত্ব করে,প্রত্যেকেই দলীয় কর্মকান্ডকে জায়েয করতে চায়।

রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের ফলে যে সুন্দরবন ধংসের মুখে পড়বে,এক্ষেত্রেও একদল প্রতিবাদ করছে,আরেকদল নিরব ভূমিকা পালন করছে।এইসব জাতীয় স্বার্থে যারা নিরব থাকে,উনারা আসলেই কি বুদ্ধিজীবী কিনা সেটাও প্রশ্নবিদ্ধ!

আবার যারা জাতীয় স্বার্থে নিরব থাকেন,উনাদেরকেই দেখা যায় রাজনৈতিক দলীয় স্বার্থে কলম দিয়ে রক্ত ঝড়াতে।এখানেও উনারা প্রশ্নবিদ্ধ!উনারা মানে তিনারা কেন জাতীয় স্বার্থে কলম ধরেনা?আর যারা দলীয় পক্ষপাতিত্ব করে,তারা কি বুদ্ধিজীবী নাকি দলীয় পেইড এজেন্ট?

কেন উনারা জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হতে পারেনা?উনারা কি দেশের বুদ্ধিজীবী নাকি দলীয় বুদ্ধিজীবী?

যেদিন এদেশের বুদ্ধিজীবীরা পক্ষপাতিত্ব ছেড়ে,জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে,সত্যের পক্ষে আর মিথ্যার বিরোদ্ধে প্রতিবাদ করতে পারবে,সেদিন এদেশের আকাশের কালো মেঘ দূর হবে।উনারাও পাবেন প্রকৃত বুদ্ধিজীবী হিসেবে সকলের সম্মান।

আমরা উনাদের কাছে এটাই আশা করি

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০২

ময়নামতি বলেছেন: আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবী বলতে যারা বুদ্ধি বিক্রয় করে জীবিকা নির্বাহ করে তাদেরকে বুঝায়!!!

ধন্যবাদ নিউ ব্লগার আপনাকে সামহোয়্যারইন ব্লগে স্বাগতম।

২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০৪

নিশীর পথিক বলেছেন: Thanks my friend

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.