নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হারানো সত্ত্বা https://www.youtube.com/channel/UC0KzULq05noDm_sAQsoYlnQ

মৌমিতা আহমেদ মৌ

আমি খুঁজে বেড়াই নিজেকে হাজারো মানুষের ভিড়ে।

মৌমিতা আহমেদ মৌ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মা আর ...

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৪১

কিছু লিখতে হবে... লিখতেই হবে... তবে দুই যুগের প্রতিটা দিনের কথা একটা নোটে লিখা সম্ভব না। তবুও চেষ্টা করছি, নিজের জন্য। কখনো কখনো মুখে অনেক কিছু বলতে পারিনা, গলা কাঁপে, অনুভূতির আলোড়নে কথা হারিয়ে যায়। অনেক কিছু বলতে চাই কাউকে, কিন্তু কাউকেই শেষ পর্যন্ত বলা হয় না কথাগুলো। বুকের ভেতর একটা পাথর জমে গেছে মনে হয়, আর পাথরের আকার প্রতিটা দিন বাড়ছে, কি হারে বাড়ছে তা নাহয় নাই বললাম। আমার জীবনের সবথেকে পুরানো যেই স্মৃতিটা মনে পড়ে তা মনে হয় মা আর আমি রাজশাহীতে মামার বাসায় গেলাম, আমার খালুর কোলে ছোট্ট একটা বাবু। এটা কি সবথেকে পুরানো নাকি মা আর আমি শীতের মধ্যে রাজশাহীতে লেপের ভিতর, ঘুম ভাংলো আমার খালাতো ভাইয়ের ডাকে। টাইমটেবিলটা ঠিক মেলাতে পারছি না। যাই হোক, ছোটোবেলায় মাকে খুব ভয় পেতাম। আমি খুব একটা দুষ্টু ছিলাম না, তবে আমি অনেক বোকা ছিলাম। আমার বোকামীই আমার মার খাবার একমাত্র কারণ ছিল বেশীরভাগ সময়। মার খেয়ে রাগ করে মাঝে মাঝে মার ডায়রীতে বকা দেওয়ার মতো কথা লিখে রাখতাম। এখনও মার সেই ডায়রী আর আমার হাতের অদ্ভুত লেখাগুলো আছে সেভাবেই!
আমি মাকে কখনো খুব একটা ভেঙ্গে পড়তে দেখিনি। প্রথমবার দেখেছিলাম আমার জন্য। আমাকে উত্যক্ত করত একটা লোক, আমি তখন মাত্র এইটে পড়ি। আমাদের এলাকাতেই থাকত। যাই হোক, মোটকথা, ঐ লোকের আপন বোন অন্য একটা মানুষকে বলেছিল, "এত পড়া পড়া করে না, দেখবো ওর মেয়েকে কি এত পড়া্য় আর কোথায় বিয়ে দেয়।" আমার মনে হয়, বাংলাদেশের ৮০% মেয়েই আমার মতো কপালগুণে ভালো প্রতিষ্ঠানগুলোতে পড়ার সুযোগ পায় না। আমার মা সবসময় চাইতেন তার মেয়েরা যাতে অনেক বেশি ভালো পড়ালেখা করার সুযোগ পায় আর ভালো একটা ক্যারিয়ার গড়তে পারে। মেয়েদের জন্য মার কেয়ারটা একটু বেশি হওয়ার কারণ ছিল তার নিজের ক্যারিয়ার তিনি আমাদের জন্য বলিদান করেছেন। আমার মাকে আমি শেষবার ভেঙ্গে পড়তে দেখি আমার বাবার অসুখের সময়। তার নিজের অসুখের সময়ও তাকে এতটা ভাঙ্গতে দেখিনি। তিনি বলতেন , "মরণকে আমি ভয় পাই না!"
মা আর মেয়ের যে কতটা ভালো সম্পর্ক হতে পারে তা হয়তো আমার থেকে ভালো কেউ জানে না, কারণ আমার মা শুধু আমার মা ছিলেন না, আমার বেস্ট ফ্রেন্ড আর মেন্টর ছিলেন। আমরা অনেক ফ্র‌্যান্কলি অনেক কথা শেয়ার করতাম। মা আমাকে বলতো যে তিনি অনেক এমন মা দেখেছেন যারা মেয়েদের সাথে পিরিয়ডের কথা শেয়ার করতেও লজ্জাবোধ করেন। আশ্চর্য !! তাই না? আমি অবাক হতাম এসব শুনে, তবে তখনও আসলে বুঝিনি যে কত বড় রত্ন আমার জীবনে আমি পেয়েছিলাম শুধু ভাগ্যগুণে। আমি আমার জীবনে যদি একটা জিনিসের জন্য বিধাতার কাছে কতজ্ঞ থাকি তা হবে আমার মা ভাগ্য।
আমার মার ভালো গুণ বলে শেষ করা যাবে না। আমার মাঝে যেই কয়টা আছে তা তার গুণের একটা কণাও না। মা সবাইকে আপন করে নিতে পারতেন খুব সহজেই। সত্যবাদী ছিলেন বরাবরই। মা খুব সুন্দর করে হাসতে পারতেন, অনেক কষ্টের মাঝেও তাকে হাসতে দেখেছি আমি। মার সেন্স অব হিউমার অনেক ভালো ছিল। (আমার বাবার মধ্যে যদি এই জিনিস এক কণাও থাকে তাহলে সেটা মার অবদান!!!) মা চেষ্টা করতেন মানুষের উপকার করার। অন্যায়ের প্রতিবাদ করতেন, সেটা কারো ভালো লাগুক আর না লাগুক। হ্যা, তার শেষজীবনে হয়তো এই একটা কাজের জন্য তিনি খুব কষ্ট পেয়েছিলেন। তবে, সত্যি বলি মা, তোমার কদর যারা বুঝেনি তারা অভাগা, এপারে তাদের হাজার হাজার দুয়াও বিফলে যাবে তোমার এক ফোঁটা চোখের জলের জন্য।
মা কতটা ভালো মানুষ ছিলেন তা আসলে কয়েকটা কথা না বললে কেউ বুঝবে না। মা বলতেন ,"চলতে ফিরতেই যেন মরে যাই।" আমার মা শয্যাশায়ী ছিলেন না। মা বলতেন, "এত কষ্ট করে তোদের আমার লাশ টানতে হবে না। আঞ্জুমানে মফিদুলে দিয়ে দিস, ওরাই দাফন করবে।" মার কবর হয় রাজশাহীতে , ঢাকা থেকে রাজশাহীতে মার লাশ যেই গাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয় তা আঞ্জুমানে মফিদুলের একটা অ্যাম্বুলেন্স। মা বলতো, "যদি আমার লাশও পড়ে থাকে তবুও পরীক্ষা থাকলে দিয়ে তারপর আমাকে কবর দিবি।" সত্যি বলতে আমার বোনকে তাই করতে হয়েছে। ওর পরীক্ষার দিনই মা চলে গেলো। আমরা কেউ ওকে হলে যাবার আগে জানতেও দিইনি যে মা নেই। ও পরীক্ষা দিয়ে এসে মাকে দেখতে পেয়েছে। মাঝে মাঝে বলতো ,"আমি মরলে, তোরা কেউ আমার মুখে পানিও দিতে পারবি না রে!" আমরা আসলেও অনেক অভাগা, মার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের সময় আমরা তিন ভাইবোনের একজনও তার পাশে ছিলাম না।
আমার জীবনে আসলে মার বিচরণের পরিধি অনেক বেশি ছিল, কারণ আমি একটু বেশি অস্হিরমনা, আর নিজে থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়াটা আমার জন্য খুব কঠিন একটা কাজ। আমি খুব অল্পতেই ভেঙ্গে পড়ি, তবে মার সাথে পাঁচ মিনিট কথা বললেই আমার ঐ ভাংগা অবস্হা ঠিক হয়ে যেত। গত কয়েক বছরে আমি মার সাথে কিছু শেয়ার না করে থাকিনি একদমই। মার সাথে আমার শেষ কয়েকটা দিনের কথা আমি কখনোই ভুলবো না। মার সাথে হসপিটালে থাকতে আমার এক মুহুর্তের জন্যেও বোরিং লাগতো না। বরং সত্যি বলতে হসপিটালের বেডেই আমার সবথেকে আরামের ঘুমগুলো হয়েছিলো। এক ঘুমে রাত শেষ এমনটা আসলে খুব কমই হয় আমার। সবথেকে বেশি মনে পরে যেই কথাটা তা হলো প্রতিদিন মা নাস্তা দেওয়ার সময় হসপিটালের স্টাফের কাছ থেকে একটু চিনি চেয়ে নিতেন। আমি আবার চা পাগল , বলতে গেলে মার ভাষ্যমতে আমি "চাখোর"। চা আমার নেশা!! মা কে ডায়বেটিক ডায়েট দেওয়া হয়েছিল, তাই তার নাস্তায় চা থাকলেও চিনি এলাউড ছিল না। শুধু আমার জন্য তিনি চিনি নিতেন, স্টাফরা মার হাসিভরা আব্দার ফেলতে পারতো না। এমন না যে আমি নিচে গিয়ে চা খেয়ে আসতে পারতাম না, তবে মাকে রেখে নিচে যেতে আমার ইচ্ছা করতো না। আমার এখনও মনে পড়ে , কেবিন ভবনের ছয় তলা থেকে নিচে মেডিসিন স্টোরে মেডিসিন নিতে গেলেও মা বারান্দায় দাঁড়িয়ে আমাকে দেখতেন। আমি অবশ্য নিচে গিয়ে মাকে হাত তুলে "হাই" দিতাম। মাকে জোর করে স্যুপ খাওয়ানো, দুধ খাওয়ানো, ভাত খাওয়ানো, মার বোতলে পানি ভরে দেওয়া ... বারান্দায় দাঁড়িয়ে নিচের ঝগড়া দেখা একসাথে... এইগুলোই অনেক ভালো সময় ছিল। কি হতো আমাকে আরেকটু সেবা করার সুযোগ দিলে? সারাজীবন শুধু আমাদেরকেই দিয়েই গেলে?
আমার মা আমাদের তিন ভাই-বোনকেই বাবু বলে ডাকতেন। আমি মাঝে মাঝে কনফিউজড হয়ে বলতাম,"মা, তুমি বড় বাবু, মেজো বাবু, ছোটো বাবু বলে ডাকতে পারো না?" মা হাসতো। এখন আমাদেরকে বাবু বলে ডাকার কেউ নেই! আমি মনে হয় সেই মানুষ যে অনেক বড় হয়েও মার কোলে বসে থাকতাম। আমার এসএসসি পরীক্ষার আগের রাতে আমি খুব অসুস্হ ছিলাম। আমার মনে আছে আমি মার কোলে বসে মাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছিলাম। মাও অনেক কষ্ট পাচ্ছিলেন মনে মনে, কিন্তু মুখ আমাকে সাহস দিয়ে যাচ্ছিলেন। আমার এইচএসসি পরীক্ষার মাঝেও আমি অনেক অসুস্হ ছিলাম। মা না থাকলে হয়তো পরীক্ষাগুলোই দেওয়া হতো না। আমি এই দিক থেকে আমার ভা্ই আর বোনের থেকে অনেক বেশি ভাগ্যবান।
মা কে আমি অনেকদিন থেকেই কিছু গিফট দিব বলে চিন্তা করছিলাম। ফেব্রুয়ারীর ২০ তারিখ রাত একটার পর মনে হয় আমি মা কে আমার নিজের টাকায় কেনা একটা কানের দুল গিফ্ট করেছিলাম। সবসময় ওটা পরে থাকতে বলেছিলাম।মে মাসের ২ তারিখে ঐ কানের দুলটা আমার মার নিথর দেহ থেকে খুলে ফেলা হয়। আমার বাসায় যাওয়ার কথা ছিল ৪ তারিখ। মা একটা আব্দার করেছিলেন। আমার , আমার বোনের আর মায়ের একইরকমের তিনটা রূপার আংটি। যখন মার চলে যাওয়ার খবরটা শুনি, তখন আমি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। সবাইকে বলছিলাম, আমার মা আমার সাথে কথা না বলে যেতে পারেনা। আমি তো মার জন্যে গিফট কিনেছি, আমার মা যেতে পারেনা।
আমি এখনও মেনে নিতে পারিনা। হয়তো কোনোদিন পারবোও না। এই জীবনের পরে যদি আরেকটা জীবন থাকে তাহলে হয়তো দেখা হবে আমাদের। হয়তো আর কখনোই হবে না।
মানুষ কত ছোটো ছোটো কারণে জীবন শেষ করার সিদ্ধান্ত নেয়... হয়তো বাবা-মা বকেছে, তাই বিষ খেলাম; গার্লফ্রেন্ড চলে গেছে তাই হাত কেটে রক্তের বন্যা বইয়ে দিলাম... আবার অনেক মানুষ আছে কত কষ্ট সহ্য করেও শেষ সময়টুকু পর্যন্ত বেঁচে থাকতে চায়। নিজের জন্য না, হয়তো যে মানুষটার সে ছাড়া আর কেউ নেই তার জন্য... হয়তো তার উপরে থাকা কতগুলো কর্তব্যের দায়ভার ধরে রাখার জন্য... নিজের জীবনের এই অদ্ভুত ছোটো ছোটো দুঃখকে বড় করে দেখার আগে ভেবে দেখো, হয়তো তোমার পাশের বাসায় বাস করছে কয়েকজন মানুষ... দিন শেষে রাত আসলে চার জন চার খাটে শুয়ে জোর করে দু'চোখ বন্ধ করে ঘুমানোর জোর চেষ্টা করছে... ছেলেটার চোখে তার মায়ের শেষবার মাথায় হাত বুলিয়ে দেওয়ার স্মৃতি, জোর করে তা ভুলে যাওয়ার অক্লান্ত চেষ্টা... মেয়েটার মায়ের মাথায় হাত বুলিয়ে দেওয়ার অনুভূতিগুলো ভুলার চেষ্টা... যে মানুষটা লোকটাকে একটা ঘর দিয়েছিল, পরিবার দিয়েছিল তার শূন্যতায় লোকটার বারবার এপাশ ওপাশ ফিরে শোয়া... আর পাশের খাটে একটা মেয়ের বোবা কান্না, বাবার দীর্ঘশ্বাসগুলো শুনেও না শোনার ভান করে ঘুমানোর ভান করা... চারটা খাটে শুয়ে কেউ কাউকে না জানতে দেওয়া যে কারো চোখে ঘুম নেই... একটা মৃত্যু , কিন্তু লাশ পাঁচটা ... তারপরেও প্রতিদিন সকালে উঠে জীবনের জন্য বেঁচে থাকা... জীবন কি জানিনা, তবে শেষদিনটা পর্যন্ত নিজের হাতে শেষ করবো না... দুঃখবিলাস বলতে পারেন... কত দুঃখ আছে দেখতে চাই... সুখ আসলেও জোর করে আমি দুঃখী থাকতে চাই... ক্ষত শুকানোর আগে খুঁচিয়ে আমি রক্ত বের করে সেই ক্ষতকে নতুন বানাবো... শুকোতে দিবো না... সেই দগদগে ক্ষত নিয়েও বাঁচবো... শেষ মুহূর্তটুকু পর্যন্ত...

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অনেক মর্মাহত বাক্যসয়লাবে আপনার লিখা।ভাল লাগে বলেই পড়ি।

১০ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া!!

২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৫৩

শায়মা বলেছেন: আপুনি কেমন আছো?

এত দুঃখ দুঃখ লেখা!:(

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:২৫

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: কি করবো আপুনি... জীবনের একটা সেকেন্ডেও এখন সুখ খুঁজে পাই না... :((

৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৩৩

শায়মা বলেছেন: নো দুঃখ আপুনি!!!!!!!!!

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৫৩

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: :( :( :(

৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:০৭

রঙ তুলি ক্যানভাস বলেছেন: মনটা খুব বিক্ষিপ্ত ছিল,ঘুমানোর আগে তাই একটু আসলাম আবার,আর এসেই মন খারাপের লিখা যা কিনা আমাকে নস্টালজিক করে দেয়,,,মাঝে মাঝে আমারও খুব লিখতে ইচ্ছে করে,কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর লিখিনা,কি হবে লিখে,যার যে অনুভূতি এর সাথে পরিচয় নেই,সে সেই অনুভূতি কখনোই বুঝবেনা। আর যে সেই অনুভুতির সাথে পরিচিত,তাকে কিছু না বললেও সে অনেক কিছু বুঝে নেয়,আর সেটা থেকেই তোমার অনুভুতি কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছি,,,,,একটা সময় আমিও আম্মু আব্বুর গল্প করতাম খুব,,,সেগুলো সবার কাছে সুধু "গল্পই" ছিল,ইমোশনাল কিংবা টাচি গল্প,ব্যস অতটুকুই। ফিলিংস বুঝার সাধ্য কারো হয়নি,সেটাই স্বাভাবিক,তাইত একটা সময় নিজের ফিলিংসগুলোর মিসইন্টারপ্রেট দেখে অফ গেলাম শেয়ার করা থেকে,,
তুমি হয়ত ছোটই হবে আমার,তুমি করে বলি যদি আপত্তি না থাকে? শুভাকাংখি হিসেবে বলব জোর করে দুখি থেকনা,ক্ষত শুকিয়ে গেলে তা আর নতুন করে জাগিয়ে তুলোনা।জীবনের অনেকটা পথ হয়ত বাকি আছে,ভবিষ্যতে কতটা ভাল আর কতটা খারাপ অপেক্ষা করছে কেউতো জানিনা,তাই যতটুকু সুখ পাও তাকে হাতছাড়া করোনা,কে জানে কতদিন কত ক্ষত বয়ে নিয়ে চলতে হবে।এই আমিও একটা সময় ভাবতাম আমিও দেখব,কত আর খারাপ ঘটবে লাইফে,আমিও শেষ পর্যন্ত লড়াই করে যাব।কিন্তু আজ প্রায় এক যুগ পার করে দিয়ে এতটা ক্লান্ত হয়ে গেছি যে আর দেখতে চাইনা,কেবল শেষ চাই,মুক্তি চাই,,,

৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:২৪

রঙ তুলি ক্যানভাস বলেছেন: বিশাল মন্তব্য করে ফেললাম,দু:খিত। ব্লগে একদমই আসা হয়না বলতে গেলে,পড়াতো হয়ই না,অনেকদিন পর বড় পোস্ট পড়লাম এবং বিশাল মন্তব্য আমার!
আপনার পোস্টের রেশ ধরেই বলব,আপনার দুখটা যেমন বড় তার থেকেও বড় দু:খ নিয়ে মানুষ বেচে আছে,এখানে যেমন কেউ কাউকে বুঝতে না দিলেও এক বাসাতেই আছে,কাছাকাছি,এমন অনেক অভাগা আছে যাদের এই একসাথে থাকাটাও জুটেনা।যাই হোক,শুভকামনা থাকল,ভাল থাকা হয় যেন। :)
##আগের মন্তব্যটাতে একটু বেশিই কথা বলেছি,ডিলেট করে দিয়েন :)

১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৩৩

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: বড় মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!!! ভালো থাকার চেষ্টা তো অনেক করেছি, একটু উল্টা করলে কেমন হয়? যাই হোক, ভালো জিনিসটা সবসময় সবার জন্য না।

৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০

শায়মা বলেছেন: আপুনি!!!!!!!!!!!!!!! কত্তদিন পরে!!!!!!!:)

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৪

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: হা আপুনি, মাঝে মাঝে ঢু মারছি!!! :) কেমন আছো ?? :)

৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৭

আবু শাকিল বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার পোষ্টে আসলাম।
কবিতা-টবিতা লেখা ছেড়ে দিলেন নাকি ?? =p~

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৪

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: সব ছেড়ে দিয়েছি!!! জীবনটাই শুধু বাকি আছে!!! এটাও ছেড়ে দিতে পারলে বাঁচতাম!!!

৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩১

আবু শাকিল বলেছেন: জীবনে হতাশ না হয়ে আশাবাদী হোন ।
ভাল থাকার দোয়া রইল ।জীবন অর্থপূর্ণ হোক ।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: সম্ভব না... এই জীবন তো শেষ.. আবারও যদি কোনো জীবন পাই তাহলে হয়তো আশাবাদী হওয়ার চেষ্টা করবো!!!! দোয়া করে লাভ নাই ভাই.. ভালো আমি আর থাকবো না। ধরেন, মানুষ সুখে থাকার চেষ্টা করে, আমি এখন জোর করে দুঃখে থাকি, ভালো থাকতে ভালো লাগে না, বিস্বাদ লাগে !!!! হিহহিহহিহিহহ

৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

আবু শাকিল বলেছেন: মৌ আপনাকে কিছু লিখতে গিয়ে ব্যাকস্পেস দিচ্ছি -কি লিখব বোঝতে পারছি না। লেখার শেষে আবার হাঁসিও দিয়েছেন। =p~
জীবন নিয়ে এত বিতৃষ্ণা কেন ? অনেক আগেই জেনেছি -যে যাবার সে অনেক আগেই চলে গেছে। নতুন করে আবার কিছু ঘটল নাকি =p~ =p~

প্রিয় ব্লগার আরজু পনি আপু বলেছেন -মরে যেতে ইচ্ছে করলে লিখে ফেলবেন, লেখার কোন চরিত্রকে মেরে ফেলবেন হাহাহাহা
শুভ রাত্রী ।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৮

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: কিছু কিছু ঘটনা মানুষের জীবনকে পালটে দেয়, কিছু কিছু মানুষও। যদি বলি জীবনের উপর বিতৃষ্ণা কারণ আমার কাছে জীবন এখন শুধু একটা ক্ষণিকের মোহ লাগে, সবকিছুকে ইল্যুশন লাগে!!! কেনো লাগে, জানিনা। তবে আসলে মানুষের জীবনের শেষটা কি মরণে , নাকি এই উপলব্ধিতে যে জীবনটা আসলে জীবন না, ইল্যুশন!!! হাসলাম, কারণ আসলে সাইকো হয়ে গি্যেছি!! লল!!!!

১০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: জীবনের প্রতি এত হতাশা কেন আপুনি!

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৮

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: কারণ জীবন মিথ্যা!!! :) কেমন আছেন ? :)

১১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাল অাছি, যাপিত জীবনে ভাল থাকার সংজ্ঞা হয়তো লেখকদের কাছে ভিন্ন! আমার কাছে আমি ভাল আছি , প্রবাসে দিন কাটে কাজের মধ্যে আপনজনদের খিয়াল করে। ব্লগে যাদের সাথে পরিচয় তাদের অনলাইনে দেখলে ভাল মন্ধ জানতে ইচ্ছা করে।ফেবুকে আছি rhamansujan id te

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫১

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: বাংলাদেশে তো ফেসবুকই বন্ধ!!! যাই হোক, ভালো থাকুন!!! :)

১২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: নতুন কিছু লিখেন, আপনার কবিতা , গল্প যাই লিখেন তবে সেইরকম লিখেন কিন্তু। অনলাইনে দেখেই মন্তব্য লিখলাম।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২২

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: নাহ ভাই!!! আমি আর লিখবো না, এইটা ফাইনাল ডিসিশন !!! :( আমার বেশিরভাগ লেখায় হ্যাপী এন্ডিং আছে!!! কিন্তু যেখানে জীবনটারই হ্যাপিনেস নাই, সেখানে গল্প আর কবিতা ছাতার মাথা!!! :) এখন জীবনযুদ্ধে আছি, কামলা খাটার জন্য একটা চাকরী খুঁজছি!!! দোয়া করবেন, যাতে কামলা হতে পারি। আর ব্লগে আসব, সবার ব্লগ ঘুরব, লেখা পড়ব নিয়মিত। সবাই লিখলে পড়বে কে??? B-))

১৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৪

মাসূদ রানা বলেছেন: আল্লাহ পাক আপনার সহায় হোন বোন। আপনার জন্য বিশেষভাবে দোয়া হবে আমার পক্ষ থেকে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৬

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ধন্যবাদ :) আপনার জন্যেও অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

১৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৫

-দীপু বলেছেন: কাছের মানুষের মৃত্যু দারুন মর্মবেদনাদায়ক । আমারও অভিজ্ঞতা হয়েছে :)

মাঝে মাঝে ভাবি, জীবন খুবই সংক্ষিপ্ত। এ সংক্ষিপ্ত পরিসরের জন্য কেন যে মানুষ এতকিছু করার ( পড়ালেখা,চাকরী,টাকা বানানো) চেষ্টা করে বুঝি না। এ সংক্ষিপ্ত সময় পর ওগুলোর কোন বিশেষত্ব থাকবে না কোথাও । তাই বলে জীবনকে থামিয়ে দেয়া যাবে না। নতুনভাবে শুরু করুন।

যাদেরকে আপনার কাছে ভালো লাগে, তাদের সাথে সময় কাটান , বিকস, লাইফ ইস নাথিং বাট হেভিং সাম গুড মেমরিস উইথ পিপল ।

বেশি বকার জন্য দুঃখিত। আরেকটু বকি, সবচেয়ে বেশী ভালো হয় একটা জবে ঢুকে গেলে,তবে অবশ্যই সাবধান থাকবেন। কখনো দরকার হলে নক করতে পারেন, সাধ্যমত চেষ্টা করব ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১১

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: সত্যি বলতে, কাউকেই ভালো লাগে না... আর আসলে একটা সময়ের পরে মানুষ একা হয়ে যায়, আমি একটু আগে আগে হয়ে গিয়েছি!!! জীবন থামাতে চাইলে তো বাঁচতামই না!!! জীবন চলতেছে, শুধু আমি জীবনকে পাত্তা দেওয়া থামিয়ে দিয়েছি!!! চেষ্টা করছি ভালো জব পাওয়ার.. দেখা যাক কি হয়!!!

১৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪১

-দীপু বলেছেন: প্রতিটি মানুষের জীবনেই এমন সময় আসে। আপনি এখন কোন এইজে আছেন জানি না, আমার এসেছে আরো ছোট থাকতে, ক্লাস নাইনে :)

আপনি একটা কাজ করতে পারেন, ছায়ানট কিংবা এধরনের কালচারেল ইন্সটিটে ঢুকে পড়েন, গান-বাজনা-নাটক এসবে এংগেজড থাকলে কিছুটা ব্যস্ততা তৈরী হবে হয়ত,ভালো লাগবে ।

আপনার জন্য কিছু করতে পারলে ভালো লাগতো। হাতে কোন জব আসলে আপনাকে জানানোর চেষ্টা করব । আপনি কি ধরনের জব প্রেফার করেন ?

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: এখন আর গান বাজনা শেখা হবে না... আগে ভাবতাম গ্র‌াজুয়েশনের পর এটা করব, সেটা করব!! সবই এখন খালি ভাবনা, আদতে কিছুই করা হয় নাই! তবে মাঝে মাঝে ভাই বোন সবাই মিলে গান বাজনা করি সেটা চিল্লাচিল্লি পর্যায়ের আর কি!!!
আমি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করলাম রুয়েট থেকে, সেকেন্ড ক্লাস ডিগ্রী নিয়ে যে জব করা যাবে তাই করবো!! ফ্রেশ গ্রাজুয়েট তাই কোনো জবেই পা্ত্তা পাইতেছি না আপাতত। আর আজকে একটা জায়গায় জয়েন করার কথা ছিল, কিন্তু প্রজেক্ট সুদূর সাতক্ষীরা, তাই আর গেলাম না!!

১৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩

স্পর্শহীন কিছুদিন বলেছেন: অনকে কষ্ট কষ্ট লেখা। তারপরও ভালো থাকুন জীবনের শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন :)

১৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আসলে আমি আপনার সমস্যাটা বু্ঝেউঠতে পারছিনা , কেন এমন অনিহা জীবনের প্রতি এই মহামুল্যবান জীবন হারালে আর ফেরৎ পায়না। আপনার ইচ্ছার মৃতু হতে পারে আর ইচ্ছাই জীবনের সব নয়। বুঝতে চেষ্টাকরুন , ধর্য্য আর মেধা দেয়ে মোকাবেলা করুন।দেখবেন সমস্যাটা অভারকাম হয়ে গেছে।
আপনার সুভকামনা করছি, আপনি জীবনের প্রতিঠি ধাপ সুন্দর করে ফিইজ করুন।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৫

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: সমস্যাটা হচ্ছে আমার ভাল্লাগে না!!! আমি খুব বিরক্ত! একটু সুখ আর শান্তির আশা করে বসে থাকতে থাকতে আমি বিরক্ত!!! আর জীবন চলতে থাকুক । ব্যাপারটা হলো, ডেড সী তে কাউকে সাঁতার কাটতে হয় না। আমার জীবন ডেড সী, সাতার না কাটলেও চলবে! হাহাহা ...

১৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে আমার প্রতি বিরোপ হয়ে গেছেন নাকি ভাল লাগে না এখানেই আপনি দাড়িয়ে আছেন। একটা বিষয় ভাল না লাগলেও অন্যটাত ভাল লাগাতেও পারে।
বিরক্ত করার উদ্দেশ্যনয় ব্লগ পরিচিতিতে একটু সখ্যতা অনুধাবণ হওয়াতেই বার বার লিখছি। ভাল থাকবেন , আপনি ভাল না থাকতে চাইলেও ভাল থাকতে হবে এটাই আমার কাম্য।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৮

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: আপনার উপর বিরক্ত না!! কিছুই ভালো লাগে না!! থ্যাংকস ... :) আর... লিখবেন, আমার হাতে অনেক সময়!!!

১৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সহমর্মিতার পাশে আপনাকে জানার ব্যকুলতা প্রকাশ করতেই বার বার আপনার ব্লগে হানা দেওয়া। লোভটুকু সামলাতে পারিনি বলে মাফ করবেন।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: আমি একটা রিপ্লাই লিখেছিলাম। যাই হোক, ঐটা কোথায় জানি গায়েব হয়ে গিয়েছে। আমি খুব সাধারাণ মানুষ। আমাকে জানার মত তেমন কিছুই নাই!!! বলা যায় ইনভিসিবল একজন মানুষ, অনেক মানুষের মাঝে। আরও জানতে চাইলে আমার টুইটার আইডি দেওয়া আছে, ঢু মারতে পারেন। যদিও অতটা একটিভ না ওখানে আমি। ফেসবুক আছে, ইন্সটাগ্রাম আছে, গুগল প্লাস আর লিনকড ইন ও আছে!!! আরো অনেক সাইটেই আইডি ছিল, সব ডিলিট করে দিয়েছি। মুভি দেখে সময় কাটাই, আর ইউটিউব ভিডিও দেখি। সিরিজ দেখি অনেক। ঘুম থেকে দেরী করে উঠি প্রতিদিন আর চা আমার জীবনের একমাত্র নেশা। এখন আপনারা সবাই আমার ৯০% জেনে ফেললেন!!! :) চিয়ার্স টু দ্যাট! :)

২০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭

-দীপু বলেছেন: আপনার মত ব্রিলিয়েন্ট ছাত্রীর জবের অভাব হবে না। আমি আপনাকে যতটা সাধারন ভেবেছিলাম,আপনি তা নন, দুদিন পর আপনিই আমাকে জব দিতে পারবেন :)

স্কুল কলেজের জব নিশ্চই আপনার ভালো লাগবে না । তবে অনেক ফ্রেশারই প্রথম স্কুল কলেজে ঢুকে কিছুদিন কাজ করে স্পেশিয়ালাইজড ফিল্ডে ট্রাই করেন।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: আমি ভাই ব্রিলিয়ান্ট না!!! যাই হোক! থ্যাংকস। আমি অ্যাপ্লাই করেছি অনেক জায়গায়, দেখা যাক কি হয়!! :)

২১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে নিজের কথা অপকটে বলার জন্য। ভাল থাকুন এটাই চাই। আপনি সবসময় ভাল থাকবেন।
মেয়ে বলে সহমর্মিতা বেশি দেখাচ্ছি তা ভাববেন না। সহব্লগার হিসেবে বন্ধুত্বের হাত বেড়াতে চাচ্ছি।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫১

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: আরেহ নাহ!!! আমি খুব তাড়াতাড়ি কাউকে নিয়ে কিছু ভেবে বসে থাকি না!! মানুষকে জাজ করাটা আমার ধাতে নেই!! যতক্ষন না কেউ আমাকে রাগিয়ে না দেয়!! :)

২২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমি আমার ফেবু আইডি দিলাম যদি ইচ্ছা হয় এড করে নিবেন।

২৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বিজয় দিবেসের শুভেচ্ছা আপনাকে। কেমন আছেন?

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৯

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ভালোই! আপনি কেমন আছেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.