নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মেহেদি হাসান, মি. বিকেল নামে পরিচিত। আমি একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ও অ্যাপ ডেভেলপার, সম্পাদক, উপস্থাপক, রক্তদাতা, এবং নাট্য পরিচালক। মাইক্রোসফটে ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত এবং গল্প বলা আমার প্রধান পরিচয়।

মি. বিকেল

আমি মোঃ মেহেদি হাসান, কলম নাম মি. বিকেল।

মি. বিকেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ফাঁদ (The Middle Class Trap): স্বপ্ন না বাস্তবতা?

১২ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:৪৫



বাংলাদেশে মধ্যবিত্ত কারা? এই প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়। তবে কিছু রিসার্চ এবং বিআইডিএস (BIDS) এর দেওয়া তথ্য মতে, যে পরিবারের ৪ জন সদস্য আছে এবং তাদের মোট মাসিক উপার্জন ৭০,০০০ হাজার টাকা থেকে ১,৫০,০০০ হাজার টাকার মধ্যে। মানে যেকোনো পরিবারের সদস্যের উপার্জন যদি সর্বনিম্ন ১৭,৫০০ টাকা হয় তাহলে তিনি একজন মধ্যবিত্ত। মুদ্রাস্ফীতির দরুন এই সংখ্যায় কিছু কমবেশি হতে পারে। এখন দুই পরিবারের সদস্যের ক্ষেত্রে আপনার মাসিক উপার্জন যদি ৩৫,০০০ টাকার নিচে হয় তাহলে আপনারা মধ্যবিত্তের পর্যায়ে পড়বেন না।

এই পরিসংখ্যান কে আদর্শ হিসেবে বিবেচনায় নিলে আমাদের দেশে মধ্যবিত্তের সংখ্যা অনেক বেশি। আমাদের আশেপাশে বেশিরভাগ ন্যারেটিভ এই মধ্যবিত্তদের পক্ষে যায়। এর বড় কারণ হচ্ছে, কোন কোম্পানি যদি সেদেশের সংখ্যাগুরু মানুষদের ভোক্তা তৈরিতে অক্ষম হোন তাহলে তার ব্যর্থতা অনিবার্য। এজন্য মধ্যবিত্তরা সবসময় ঠিক, কারণ এরাই তো সবচেয়ে বড় ভোক্তা। তারা সৎ, আদর্শ নাগরিক, আয় বুঝে ব্যয় করে মানে মিতব্যয়ী, ট্যাক্স সময়মত পরিশোধ করে, অন্যের দেওয়া কথা রাখে, অনেক হিসাবী ইত্যাদি।

কিন্তু আমি আজ মধ্যবিত্তদের কিছু বাছবিচার যা দ্বান্দ্বিকতায় পূর্ণ সেসব নিয়ে আলোচনা করবো। বহু ন্যারেটিভের মধ্যে এই ন্যারেটিভও প্রায় সত্য যে, মধ্যবিত্তরা তাদের লক্ষ্য অর্জনে কখনোই পিছু হটে না। এই অংশটুকু ডাহা মিথ্যা। যাকগে, আমরা মধ্যবিত্তরা যে বিজ্ঞাপন দেখি সেখানে সেলিব্রেটিদের বিশাল ভীড় থাকে। একেকজন সেলেব্রিটি একেক ধরণের প্রোডাক্ট প্রোমোট করছেন। কিন্তু ওরা উচ্চবিত্ত, ওরা কিন্তু ঐ প্রোডাক্ট নিজে ব্যবহার করে না। আবার এমনও নয় যে, এই বিষয়টি মধ্যবিত্তরা জানে না।

আমাদের সমাজে মধ্যবিত্তরা সবচেয়ে বেশি কীসের দিকে ঝুঁকে থাকে জানেন? চাকুরী। এরাই ঐ সংখ্যাগুরু যারা চাকুরী বা চাকর হওয়াকে প্রোমোট করে। এরাই ব্যবসায়ীদের দুই চোখে দেখতে পারে না। এরাই সেই সব বুদ্ধিজীবী যারা চাকুরীর প্রস্তুতি কেও চাকুরী হিসেবে মনে করে। এরা ব্যবসায়ী বা উদ্যেক্তা হতে পারে না।

কারণ এদের কাছে টাকা থাকে না। আর যেটুকু থাকে তা রিস্কের খাতায় না ফেলে কোন এক ব্যাংকের ফিক্স ডিপোজিটে ফেলে রাখে। মজার বিষয় হচ্ছে, এরা বড় তো হতে চায় কিন্তু সাহস করে সেদিকে তাকাতেই পারে না। আমাদের দেশে ৫০%+ শতাংশেরও বেশি মানুষ ব্যবসায়ী। আর সরকারী চাকুরীজীবির সংখ্যা হলো মাত্র ২.৪% শতাংশ বা এরচেয়ে কিছু বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী মোট জনগোষ্ঠীর মাত্র ৪.১ মিলিয়ন মানুষ সরকারী চাকুরীজীবি।

আচ্ছা, কোন একজন আরবপতি হাতে যদি আপনাকে ৩৫,০০০ হাজার টাকা মাসিক বেতন ধরিয়ে দিয়ে বলে, “আমাকে সপ্তাহে ৬ দিন, মোট ৪০ ঘন্টা সময় তোমার জীবন থেকে দিতে হবে তবেই মাইনে পাবে।” তাহলে আপনার কেমন লাগবে? রাউন্ড ফিগারে এই মাইনে চলতে থাকলে বাৎসরিক উপার্জন দাঁড়াবে ৪,৫০,০০০ টাকা (অতিরিক্ত ৩০,০০০ হাজার টাকা আপনার বোনাস ও ভাতা হিসেবে ধরা হয়েছে)। এখন মাসিক খরচ যদি ২৫,০০০ টাকা হয় তাহলে বাৎসরিক খরচ দাঁড়ায় তিন লাখ টাকা। এখানে কিন্তু পোশাক-পরিচ্ছদ, চিকিৎসা ব্যয়, ইন্সুইরেন্স, সেভিংস, বাড়ির কাজের লোক ইত্যাদি বিষয় বিবেচনায় নিলাম না। তাহলেও বাৎসরিক আয় দাঁড়ায় ১.৫ লাখ টাকায়।

এই বেতনে আগামী দশ বছরে আপনার আয় হবে মাত্র ১৫ লাখ টাকা। কিন্তু এখানেও সমস্যা। এর মধ্যে বয়েস রেঞ্জ ২৫-৩০ বছর বিবেচনায় নিলে বিয়ের পর্ব থেকে শুরু করে বাচ্চার খরচ চালু হয়ে যাবে। বর্তমান বিয়ের খরচ নূন্যতম ৫-৬ লাখ টাকা, বাচ্চার খরচ নূন্যতম ৩-৫ লাখ টাকা। সবমিলিয়ে হাতে টেনেটুনে থাকবে ৫ লাখ টাকা (সর্বোচ্চ)।

কিন্তু এখন আপনার পরিবারের সদস্য চারজন। দশ বছর পর আপনার মাসিক বেতন যদি ৪৫,০০০ হাজার টাকাও হয় তবুও আপনি আর মধ্যবিত্ত নন। দুটো বাচ্চার ক্ষেত্রে আপনার কখনো কখনো নিজ পরিবার অথবা স্ত্রীর পরিবারের সাহায্যও নেওয়া লাগতে পারে।

তবুও একটি মাপকাঠি ধরে আপনার চাকুরী জীবনের প্রথম দশ বছরে আয় হবে মাত্র ২-৩ লাখ টাকা (দুই বাচ্চার ক্ষেত্রে)। এখন জীবনের পরবর্তী দশ বছরে আপনার প্রমোশন হবে। বেতন বৃদ্ধি পেয়ে ৫৫,০০০ টাকা। বাৎসরিক উপার্জন হবে ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা। কিন্তু এখানে দুটো বাচ্চার পড়াশোনা যদি মোটামুটি কোন স্কুল এন্ড কলেজে করাতে চান সেক্ষেত্রে ইংরেজি মিডিয়াম কল্পনাও করবেন না।

তবুও সাংসারিক ব্যয় বাৎসরিক ৪ লাখ ২০ হাজার টাকায় গিয়ে দাঁড়াবে। সুতরাং পরবর্তী দশ বছরে আপনার আয় হবে মাত্র ২৪ লাখ টাকা। আপনার জীবনে চাকুরী যদি হয় ২৫ বছর বয়সে তাহলে ৪৫ বছর বয়সে গিয়ে আপনার আয় দাঁড়াবে মাত্র ২৫ লাখ টাকা (সর্বোচ্চ)। কারণ এরমধ্যে চিকিৎসার ব্যয় আসতে বাধ্য। আর চাকুরী ৩০ বছর বয়সে হলে ৫০ বছর বয়সে গিয়ে মাত্র ২০ লাখ টাকা আয় হিসেবে পাবেন। তাহলে ৫০ বছর বয়সে আপনার মোট আয় দাঁড়াবে ২৫ লাখ টাকায় (সর্বোচ্চ)।

আরো দশ বছরে মানে ৬০ বছর বয়সে আপনার আরো প্রোমোশন। আর প্রোমোশন মানেই বেতন বৃদ্ধি। সুতরাং একটা অঙ্ক বিবেচনায় নিয়ে সামনে যাওয়া যাক। ধরা যাক, এই দশ বছরে আপনার বেতন বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ালো ৮০ হাজার টাকা। অনেক বড় অঙ্ক, তাই না? হ্যাঁ, বড় অঙ্ক কিন্তু কাজের অঙ্ক না। এখন আপনার বাৎসরিক উপার্জন ৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা। খরচ দাঁড়াবে ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এই দশ বছরে আপনার আয় হবার কথা ৭২ লাখ টাকা। কিন্তু এই টাকার ব্যয়ের খাত এত বেড়ে যাবে যা আমরা যারা ২৫-৩৫ বছর বয়সের রেঞ্জে আছি তারা হয়তো ভাবি নাই।

আপনার দুই বাচ্চার বিয়ে দিতে হবে। আপনাদের নিজের জন্য একটা ৪০-৫০ লাখ টাকার বাড়ি ক্রয় করতে হবে, একটা কার নিলেন ১৫-২০ লাখ টাকার মধ্যে। আপনার স্বাস্থ্য বেশিরভাগ সময় খারাপ যাবে। আপনার স্ত্রীর স্বাস্থ্যও খারাপ যাবে। কেমন করে জানি হাতের ফাঁকফোকর আর সন্তানদের সংসার গুছিয়ে দিতে আরো ২০-৩০ লাখ টাকা চলে যাবে।

মোট চাকুরী জীবনে আমি যদি আপনার আয় ধরি ১ কোটি টাকা (রাউন্ড ফিগার)। এখন অতিরিক্ত টাকা খরচ বাদ দিলে আপনার হাতে তবুও ১০ লাখ টাকা থাকবে ভেবে আনন্দিত হবার কোন কারণ নাই। কারণ এখন তো আপনার চাকুরীও নাই। জীবন আর যেটুকু সময় আছে তাতে বাচ্চাদের কথা ভুলে যান, পেনশনের টাকা ছাড়া আর কি কোন রাস্তা রইলো?

কিন্তু প্রথম থেকেই যে বেতনের কথা আমি উল্লেখ করেছি সেটা কি ধরণের চাকুরী বলে মনে হয়? আর সরকারী হোক বা বেসরকারী! ৪০ ঘন্টা খাটুনি দিলেই কি হয়? যারা চাকুরী করছেন তারা একটু বুকে হাত দিয়ে বলুন তো?

আবার সব চাকুরীতে তো পেনশন নাই, নিরাপত্তা নাই, আগামীকাল সুস্থ থাকবেন কিনা জানা নাই। প্রমোশন কোন বছরে হবে সেটাও জানেন না। সুতরাং এই ভণ্ডামি একটু বাদ দিলে চলে না। মানুষকে দিনদিন আবেগী নয়, কমার্শিয়াল উপদেশ দেওয়া বন্ধ করা যায় না? আমি একবারের জন্যও বলছিনা যে, ব্যবসায় রিস্ক নাই, ব্যবসায় আরো বেশি রিস্ক জড়িত। কিন্তু একজন ব্যবসায়ীর সফলতা একজন সো-কল্ড চাকুরীজীবির চেয়ে অনেক বেশি।

মধ্যবিত্তদের এই হিপোক্রেসি এবং জেনেশুনে আমাদের যেদিকে ঠেলছেন তা জরুরী নয়। হ্যাঁ, যদি কারো কোন চাকুরী করতে ভালো লাগে, তিনি না হয় সেটা করবেন। আমি জানি এই তিতা কথাগুলো অনেকের ভালোলাগবে না। কিন্তু সত্য তো এটাই। আর এই দাসত্ব ছাড়াও যে উপায় নাই সে ব্যাখ্যাও আমার কাছে আছে। কিন্তু এত চিল্লাপাল্লা করে কোনকিছুকে ওভার গ্লোরিফাই করবেন না। খুব ফালতু লাগে।

এখন হয়তো আমার বাবা কৃষক আমাকে তো শুরু থেকেই শুরু করতে হবে। আপনার বাবা আপনার জন্য ১ কোটি টাকা রেখে গেলে কারো চাকর না হয়ে নিজের মত কিছু করার অন্তত চেষ্টা করুন। তাছাড়া আপনার ভাই বা বোনের সাথে পেনশনের টাকা কে পেলেন বা পেলেন না সেটা নিয়ে যে যুদ্ধ করলেন সেটাও সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েন। আর, সময়ের আগে যাদের অঙ্ক একটু বেশি বড় হয়েছে সেসব কিন্তু ভালো টাকা নয়! ওভাবে বেতন কিন্তু বাড়ে না।

এখন এমন কিছু পরিকল্পনা করুন যা আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে আপনি ঐ ১ কোটি টাকা আয় হিসেবে পকেটে আনতে পারেন। তাহলে ২৫ বছর বয়েস থেকে শুরু করলে ৩০ বছর বয়সে আপনার লক্ষ্য সম্পূর্ণ হবে যেটা কিনা পেতেন ৬০ বছর বয়সে! বাকি দিন যদি বেঁচে থাকেন তাহলে কাজ করতেই থাকুন, সবাই তো আমরা ১ লাখ বা ২ লাখ টাকা বাংলাদেশে মাইনে পাবো না। সম্ভব নয়।

ছবি: Bing Enterprise (Copilot Ai)

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: জটিল অংক করে ফেলেছেন :)

জীবন আরো অনেক বেশি জটিল। আপনি তো একজনকে ৩৫ হাজার টাকার বেতন ধরিয়ে দিয়ে বৃদ্ধ বয়সে নিয়েও দেখিয়ে দিলেন সে মধ্যবৃত্তেও পৌঁছতে পারে নি, কিন্তু বাস্তবে মোট জনসংখ্যার কতজন এই ৩৫ হাজার বেতনের চাকরি পায়, আর কতজন ব্যবসায়ী বা উদ্যোক্তা হতে পেরেছে, সেই হিসাব বের করা হলে আমাদের হতাশা শুধু বাড়বেই। বেকারের সংখ্যা দিন দিনই বাড়ছে।

মধ্যবৃত্তের ডেফিনিশন সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া গেল। তবে, মধ্যবৃত্ত নয়, আমার ধারণা নিম্নমধ্যবৃত্তরাই এ দেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে।

১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:১৯

মি. বিকেল বলেছেন: "বাস্তবে মোট জনসংখ্যার কতজন এই ৩৫ হাজার বেতনের চাকরি পায়, আর কতজন ব্যবসায়ী বা উদ্যোক্তা হতে পেরেছে, সেই হিসাব বের করা হলে আমাদের হতাশা শুধু বাড়বেই। বেকারের সংখ্যা দিন দিনই বাড়ছে।" - এই অংশটুকু ভালো লেগছে।

মধ্যবিত্ত বিষয়টি অনেক আপেক্ষিক, আমি সেদিক যাই নি। শুধু কিছু পরিসংখ্যান টেনেছি। যাকগে, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ১২ ই মে, ২০২৪ সকাল ৭:৫৭

কামাল১৮ বলেছেন: চিরজীবনের যে উচ্চবৃত্ত হবার স্বপ্ন দেখে কিন্তু কখনো সফল হব না সেই মধ্যবৃত্ত।

১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:২০

মি. বিকেল বলেছেন: অনেকাংশে একমত।

৩| ১২ ই মে, ২০২৪ সকাল ৭:৫৯

কামাল১৮ বলেছেন: সফল হয় না হবে।

১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:২১

মি. বিকেল বলেছেন: আপনি কি Nihilist!

৪| ১২ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:২৩

ধুলো মেঘ বলেছেন: মধ্যবিত্তের যে সংজ্ঞা দিলেন, তা একেবারেই মানানসই নয়। আমার এক ভাইয়ের পরিবার ৪ জনের। তার এবং ভাবির সম্মিলিত মাসিক আয় এখন মাসে ৩ লাখ প্লাস। একটা গাড়ি আছে - ড্রাইভার আছে। তারা দুজন গত ১০ বছর চেষ্টা করেও একটা ফ্ল্যাট কেনার টাকা যোগাড় করতে পারেনি। আমি মনে করি, তারা নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেনিতে পড়ে।

১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:২৩

মি. বিকেল বলেছেন: দেখুন, আমি কোথাও মধ্যবিত্তের সংজ্ঞা দেইনি। না আমার কাছে সে সংক্রান্ত তথ্য আছে। মধ্যবিত্ত বিষয়টি অনেক আপেক্ষিক। আপনার দেওয়া তথ্য মতে বগুড়া শহরে তারা এই আয়ে খুব ভালোভাবে ফ্ল্যাট ক্রয় করতে পারবেন। কিন্তু ব্যয়ও হতে হবে বগুড়া শহরে যেমন হয় তেমন।

৫| ১২ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০২

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: তবুও এটাই সেইফ জোন। মধ্যবিত্ত এর থেকে বেশি আর কী চাইতে পারে? কেউ কেউ বৃত্তের বাইরে ছিটকাতে পারে।

১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:২৩

মি. বিকেল বলেছেন: দারুণ!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.