নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনেক বছর হলো ; তবুও নিঃসঙ্গ বৃক্ষের মতো নির্জন নিস্তব্ধ মৌন পাহাড়ের মতোই একা পড়ে আছি আজও। একাই আছি এই দীর্ঘশ্বাসের মতো! তোমারও কি শুধু দীর্ঘশ্বাস,গ্রীলে বিষন্ন গোধূলী?

অবনি মণি

যদিও আমি কখনো দুঃস্বপ্নে বিভোর ছিলামনা এবং আজও না ।তবে একটা জাগ্রত স্বপ্ন দেখতাম ; একদিন ভালোবাসব ,ঐ আকাশের বিশালতার মতো নয় কেবল আমার মনের গভীরতা থেকে ।

অবনি মণি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবি ব্লগ _____৩

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

আমার সখের ছবি। গ্রামের বাড়ির ঘরের জানালা থেকে তোলা। ক্যামেরা ক্রেডিটঃ নকিয়া এক্স ৩-০৩।সময় ২০১৩।

আমার গ্রামের বাড়ির মাটির ঘর। ক্যামেরা ক্রেডিট একই।


ছবিটা খুব সাধারণ এক ছেলের তোলা। গ্রামের একেবারেই পড়াশুনা না জানা ছেলে। ক্যামেরা ক্রেডিটঃ স্যামসং এস ৩ ।

কীন ব্রীজ সিলেট। রাতের ব্রীজ। ক্বীন ব্রীজ হলো বাংলাদেশের সিলেট শহরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত সুরমা নদীর উপর স্থাপিত একটি লৌহ নির্মিত সেতু। এটি সিলেটের অন্যতম দর্শনীয় এবং ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে সবার কাছে পরিচিত। সুরমা নদীর ওপর নির্মিত এই স্থাপনাটি একটি ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসাবেও বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ আমলের এই ব্রীজটিকে সিলেট শহরের "প্রবেশদ্বার" বলা হয়।

কীন ব্রীজ থেকে নীচের দিকে তাকালে, চাঁদনী ঘাটের কাছেই চোখে পড়ে আলী আমজাদের ঘড়ি। জানা যায় পৃথিম পাশার জমিদার আলি আমজাদ নিমন্ত্রিত হয়ে দিল্লি গিয়েছিলেন। দিল্লির একটি ঘড়ি দেখে তিনি পরবর্তীতে একই ডিজাইনে সিলেটে ঘড়ি তৈরী করেন-যা বর্তমানে আলী আমজাদের ঘড়ি নামে পরিচিত। উল্লেখ্য আলী আমজাদ অবিভক্ত বাংলার আসাম কেবিনেটের সদস্য ছিলেন। বর্তমানে ঘড়িটি অচল অবস্হায় আছে।

একটি সুদৃশ্য জাহাজ। তবে এটি সাত সমুদ্র পাড়ি দেয় না। সুরমা নদীর অল্প কিছু এলাকার মধ্যেই এর ঘোরাফেরা। যাত্রী পরিবহনেও ব্যবহার হয় না এটি। বরং উদরপূর্তি আর মনোরঞ্জনই জাহাজটির কাজ। এতে নির্দিষ্ট সংখ্যক অতিথি নিয়ে সুরমা নদীতে ঘুরে ফিরে সঙ্গীতের মূর্ছনার সঙ্গে মানুষকে আপ্যায়িত করা হয়। জাহাজটির নাম ‘সুরমা রিভার ক্রুজ’। এটি সিলেটের প্রথম ভাসমান রেস্টুরেন্ট। গত শুক্রবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এর উদ্বোধন করেন। তিনতলা এ রেস্টুরেন্টে রয়েছে একসঙ্গে ২৫০ জন মানুষের বসার হলরুম, কনফারেন্স কক্ষ, ভিআইপি কক্ষ, ছয়টি অত্যাধুনিক বাথরুম ও দুটি বেডরুম। পুরো জাহাজটিই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। এই তিনটা ছবির ক্যামেরা ক্রেডিটঃ স্যামসং এস৩ নিও।

রাতের সংসদ ভবন । ক্যামেরা ক্রেডিট নকিয়া এক্স৩-০৩।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০২

জাহিদ হাসান বলেছেন: Very Nice :)

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৫

অবনি মণি বলেছেন: ধন্যবাদ!!

২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৬

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
সুন্দর ছবি।

আমার সিলেট শহর খুব ভালো লাগে কিন্তু ওখানে গিয়ে ভাত খেতে ।
ওখানকার সব হোটেল গুলো আতপ চালের ভাত রান্না করে ।শুধুমাত্র এই কষ্ট .............

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৭

অবনি মণি বলেছেন: হুম। আমার পরম শান্তির শহর। হ্যাঁ । আমি প্রায় ৯ বছর থেকে সিলেটের বাইরে থাকি,সিদ্ধ চালের ভাত খেয়ে অভ্যাস হয়ে গেছে। এখন বাড়ি গেলে আমারও প্রথম বেলা একটু আনইজি লাগে,পরে ঠিক হয়ে যায়। আমাদের সিলেটিরা সিদ্ধ চাল দিয়ে শুধু পীঠা পুলি খায়।

৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ছবিগুলো কাচা হাতে তুল্লেও অভিজাত্যের ছাপ ছিল। পোস্টে +++

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪১

অবনি মণি বলেছেন: হুম। ধন্যবাদ।

৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর তুলছেন,
বেশ ভালো লাগলো....

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৩

অবনি মণি বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ!!

৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ছবি গুলোতে বিস্তারিত পড়ে আরও বেশি ভালো লাগলো, কিছু জানতে জিনিস জানতে পারলাম,
শুভ কামনা রইলো...

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

অবনি মণি বলেছেন: ধন্যবাদ!!

৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৩

সরকার আলমগীর বলেছেন: ছবিগুলো অসাধারণ লাগল আর অনেক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা নিবেন

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৯

অবনি মণি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।খুশি হলাম।

৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সিলেটের কোথায় বাড়ি বোন অাপনার। অামি বেশ কয়েক বছর সিলেট ছিলাম। আমার অনেক ভাল লাগে সিলেট অঞ্চল। যাইহোক আপনার ছবি ব্লগ ভাল লাগল।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১২

অবনি মণি বলেছেন: ধন্যবাদ। city tei. আগে আরো ২টা আছে।দেখে আসুন।

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭

রিকতা মুখাজীর্র্ বলেছেন: ঘুরতে যেতে ইচ্ছা হয়/

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬

অবনি মণি বলেছেন: চলুন যাই ।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.