নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনেক বছর হলো ; তবুও নিঃসঙ্গ বৃক্ষের মতো নির্জন নিস্তব্ধ মৌন পাহাড়ের মতোই একা পড়ে আছি আজও। একাই আছি এই দীর্ঘশ্বাসের মতো! তোমারও কি শুধু দীর্ঘশ্বাস,গ্রীলে বিষন্ন গোধূলী?

অবনি মণি

যদিও আমি কখনো দুঃস্বপ্নে বিভোর ছিলামনা এবং আজও না ।তবে একটা জাগ্রত স্বপ্ন দেখতাম ; একদিন ভালোবাসব ,ঐ আকাশের বিশালতার মতো নয় কেবল আমার মনের গভীরতা থেকে ।

অবনি মণি › বিস্তারিত পোস্টঃ

সু-শিক্ষক দিবস

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৫





ছোটবেলা আমরা পড়েছিলাম পিতাপাতার পরেই শিক্ষকের স্থান ; অর্থাৎ পিতামাতার পরই শিক্ষকের গুরুত্ব অপরিসীম ।আমরা আসলে পড়েছিই শুধু। সঠিকভাবে কাজে লাগিয়েছি কতটুকু এটা আমরা নিজেরাই উপলব্ধি করতে পারব ভালো।

আগে একবার কোনো এক লেখায় উল্লেখ করেছিলাম আমার পারিবারিক শিক্ষার পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক প্রথম শিক্ষকও আমার আম্মা।অতএব আম্মাই আমার প্রথম আদর্শ শিক্ষক। যাদের বাবা কিংবা মা শিক্ষক আছেন,ছিলেন এবং সৎভাবে সারাজীবন শিক্ষকতা করে গেছেন তাদের উপলব্ধিটা এ ব্যপারে অনেক বেশিই হবে। শিক্ষকের মর্যাদাটা তারাই বেশি দেয়ার চেষ্টা করে কারণ তার মা কিংবা বাবা হয়তো একজন আদর্শ শিক্ষক ছিলেন। খুব কাছে থেকে তারা দেখেছে একজন শিক্ষকের তাঁর ছাছাত্রীর প্রতি কত টান, কতটুকু দায়িত্ববোধ!

যাইহোক তারপরেও আমরা শিক্ষকদের সঠিক পথে, মন থেকে কতটুকু সম্মান করি?

সব থেকে বেশি কেয়ার নেন যে শিক্ষক তাঁর প্রতিই আমরা বিরক্ত হই বেশি।দেখা যায় তিনি নাওয়া খাওয়া ঘুম বাদ দিয়ে তাঁর ছাত্রছাত্রীদের জন্যে ত্যাগ স্বীকার করেই যাচ্ছেন আর ছাত্রছাত্রীরা মনে মনে দোয়া করে যাচ্ছে "ইস্! এই স্যারের যদি অন্য কোথাও ট্রান্সফার হয়ে যেত ; কিংবা ইস্ স্যার যদি একটু অসুস্থ হতেন তবে কত্ত মজা হতো"। এগুলো অবশ্য প্রাইমারি এবং মাধ্যমিক লেভেলের বিরক্তি।

কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় লেভেলের বিরক্তিগুলো আরো ভয়ংকর হয়।ইচ্ছে হলে ক্লাস করলাম না হলে করলামনা। যে শিক্ষককে ভালো লাগেনা তার ক্লাসেই গেলামনা।কারণ ঐখানে কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নাই; ক্লাস না করলে টিচার মারবেন কিংবা সবার সামনে কান ধরায়ে দাঁড় করায়ে রাখবেন। যা যাবে ছাত্রেরই যাবে।

হ্যাঁ শিক্ষকের মর্যাদার কথা বলছিলাম।শিক্ষককে সম্মান করা আমাদের সামাজিক, নৈতিক দায়িত্ব। যদি দিতে না চাই সেটা আলাদা বিষয়। শিক্ষক মানুষ গড়ার হাতিয়ার,শিক্ষক খুব ছোটবেলা থেকেই আমাদের দায়িত্ব তাঁর হাতে নিয়ে নেন।নিজের ছেলেমেয়ের মতো আমাদেরকে মানুষ বানাবার প্রচেষ্টা থাকে তাঁর। তবে সবাই কি আদর্শ, সৎ, নিষ্ঠাবান শিক্ষক?

না; একটা সময় ছিল। মোটামুটি ১০০ ভাগ শিক্ষক সৎ না থাকলেও ৮০/৯০ ভাগ তো ছিলেনই। কিন্তু এখন আর সেটা নেই।শততে ৫ জন পাওয়া যাবে কীনা সন্দেহ আছে।এখনকার শিক্ষা বানিজ্যিক হয়ে গিয়েছে। টাকা নিব তো শিক্ষা দিব। এতে আর সম্মান অসম্মানের কি আছে,যেমন বানিজ্য তেমনই সম্মান। তারপরেও এর মধ্য থেকে পাওয়া যায় অনেক সৎ,নিষ্ঠাবান, ত্যাগী শিক্ষক। যারা প্রাণপণ দিয়ে চেষ্টা করেই যান তাঁর ছাত্রছাত্রীকে ভালো কিছু দেবেন বলে।একটা ছাত্রকে মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্যে তিনি নিজের কাছে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ। মাস শেষে যে টাকা গুনেন সেই টাকাকে হালাল করে তোলার জন্যে তিনি সদা ব্যস্ত।

যাইহোক; এর মধ্য থেকে অনেক শিক্ষক আছেন যারা ছাত্রদের বদ দোয়া পাবার যোগ্য। যারা স্বজনপ্রীতি করে পরীক্ষার খাতায় মার্কস এর এদিক সেদিক করেন! আর যারা চরিত্রহীন! আজকাল এমন অনেক যদু মধু শিক্ষক আছেন যারা দেশের সর্বোচ্চ পর্যায়ে শিক্ষকতা করে নিজের চরিত্রদোষ ছাত্রদের সামনে উপস্থাপন করেন নির্লজ্জভাবে; তাদের গায়ে থু থু দিয়েই যাব আজীবন।আর যারা এসব কে প্রশ্রয় দেয়,মাথায় তোলে এমন শিক্ষক এবং তাঁর অনুসারী ছাত্ররাও সারাজীবন থু থু পাবে কারো না কারো কাছ থেকে। যে শিক্ষকের চরিত্রেরই ঠিক নাই তাঁর কাছ থেকে আপনি কি শিখবেন? শিক্ষকতার নামে এমন নোংরামি আর কত!

আমার মনে আছে ; বন্ধুদের অনুপ্রেরণায় এক শিক্ষকের নামে অভিযোগ করায় পরবর্তীতে সেই শিক্ষক ফাইনাল খাতায় অনাকাঙ্ক্ষিত মার্কস বসিয়ে দিয়েছেন। যে ফাইনাল খাতা আমাদের স্বচক্ষে দেখার কোনো সুযোগ ছিলনা। এবং আমরা যে দুজন লীড দিয়েছিলাম তাদের ক্ষেত্রেই এ ঘটনা ঘটে। আর পেছন থেকে যারা আমাদেরকে ঠেলে সামনে পাঠিয়েছিল তাদের সাথে দেখেছি ঐ শিক্ষকের স্বজনপ্রীতি। কিচ্ছু বলার নেই। অভিযোগটা যৌক্তিক ছিল বলেই তাঁর বিরুদ্ধে ইমারজেন্সি একশন নেয়া হয়েছিল। শিক্ষক বলেই তিনি অনৈতিক কাজ করে যাবেন আর ছাত্ররা তা মেনে নিবেই এটাকে সম্মান বলেনা। যে ছাত্র তাঁর শিক্ষকের সামনে জ্বি স্যার,ইয়েস স্যার,আপনি খুব ভালো স্যার এমন ভক্তির কথা শুনায় সে কি আদৌ তার শিক্ষককে সম্মান করে? করেনা।মোটেও করেনা। ক্লাসে অতি ভক্তি দেখায় ; শিক্ষক ক্লাস থেকে বের হতেই বলে উঠে উনি পড়াতে জানেনা,নিজেই কিছু জানেনা পড়াবেটা কি,খাতায় মার্কস দেয়না,খাতা দেখতেই জানেনা তারপর আবার ঐ শিক্ষকের সামনে গিয়ে ভজ ভজ করবে সেখানে কি সম্মান ফোটে উঠে? কক্ষনোই না।যদি শিক্ষক আসলেই একজন শিক্ষক হন তাহলে তিনি নিজে বুঝেন তাঁর ঐ ছাত্রের অতি ভক্তির কারণযাইহোক; সঠিক ভাবে সম্মান দেখাতে না পারি ইগ্নোর করাই উত্তম।

সবার জীবনেই আদর্শ শিক্ষকের তালিকা খুব সীমিত থাকে। আমারো তাই। প্রাইমারী সেকেন্ডারি লেভেলের সব কিছু এতো স্পষ্ট ভাবে বলতে না পারলেও তারপরের সবকিছুই স্পষ্ট মনে থাকে সবার। আমার নিজের এস,এস,সি পরীক্ষায় পাস করার পেছনে যার অবদান ছিল তিনি আমার প্রাইভেটটিউটর। যার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আমি এস,এস,সি কমপ্লিট করেছিলাম (এতো পরিশ্রমের যথেষ্ট কিছু কারণ ছিল)। স্যার হয়তো তখন চিন্তাও করেননি আমি কখনো গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করতে পারব। তারপরেও আমার নিজের প্রতি নিজের বিশ্বাসের চেয়ে স্যারের বিশ্বাস ছিল অগাধ। স্যারের বিশ্বাসগুলিই অবশেষে কাজে লেগেছে।

পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে এসে আবার পেলাম এমন সৎ,নিষ্ঠাবান,আদর্শ কয়েকজন শিক্ষক।যদিও এখন বুঝতেছি কি কিংবা আগেও বুঝেছি ইনারা আমাদের প্রতি যথেষ্ট কেয়ারিং।কিন্তু সবকিছুর পরেও অতিরিক্ত কেয়ারিংটা এই বয়সে ভালো লাগতোনা।সম্ভবত তিনি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সব চেয়ে বয়োবৃদ্ধ শিক্ষক ছিলেন। এতো নিখুঁতভাবে ক্লাসের উপস্তিতিটা লক্ষ্য করতেন,কোনো অজুহাতই কাজে লাগবেনা; ক্লাসে আসতেই হবে।শীট ছাড়া ক্লাসে আসা যাবেনা,৫ মিনিট পরে ক্লাসে ঢোকা যাবেনা,১ মিনিট আগেও ক্লাস থেকে ছাড়া পাওয়া যাবেনা। তিনি নিজে একদিন ছুটি নেবার আগে কত লক্ষবার যে চিন্তা করেন; ছুটি নিলে তাঁর ছাত্রের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। ছুটি নেবার আগে ছাত্রদের মতামত নিয়ে নেবেন।জিজ্ঞেস করবেন তোমাদের কোনো অসুবিধা নেইতো! আমি নিজেই বিরক্ত হয়ে যেতাম।স্যার কথা বলতেন অনেক বেশি; এটাই ছিল বিরক্তির সব থেকে বড় কারণ (যদিও জানি যে আমি সে বয়সে পৌছাতে পৌছাতে স্যারের চেয়ে ১০০ গুন বেশি কথা বলবো)। তারপরেও আমিতো ছাত্র! আমার তো বিরক্তি থাকবেই।
স্যারকে খুব কাছে থেকে নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যেতে দেখেছি তাই স্যারের কথা উল্লেখ না করে পারলামনা।

ম্যাম! বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে যাকে সব সময় ভয়ংকর রুপে দেখেছি।যার সাথে চার বছরে সব থেকে বেশি ক্লাস করেছি। সব থেকে বেশি যাকে নিয়ে সমালোচনা করেছি। যার ক্লাস এক সেকেন্ডের জন্যেও বিরক্ত লাগেনি।যার লেকচার আমি অন্তত হাঁ করে শুনেছি,যাকে বাঘের মতো ভয় পেয়েছি। একেকটা ধমক আর ঝাড়ি খেয়ে মনে মনে অনেক বকেছি।দিন শেষে ঠিকই উপলব্ধি করেছি যে;তিনি কত সুন্দরভাবে,নিখুঁতভাবে একেকটা টপিক বুঝিয়ে দিতেন। সব সময়ই মনে হতো তিনি বুঝি একেকটা শীট চিবিয়ে গিলিয়ে দিচ্ছেন। না বুঝে অনেক বেয়াদবিও করেছি।প্রচন্ডরকম বিরক্তও হয়েছি ম্যাম এর উপর। তিনি বুঝতেন ঠিকই।কিন্তু একথা তিনি কখনো বিশ্বাসই করতে পারবেন না যে তিনি আমার একজন প্রিয় শিক্ষক ছিলেন।আমার আচরণে সেটা কখনো প্রকাশ পায়নি। আমি পারিনি অন্যান্যদের মতো তেল,গ্যাস,ঘি মাজত;পারিনি সময় অসময় তাঁর সাথে গিয়ে খাজুরেআলাপ করতে ;পারিনি তাঁকে
পাম দিয়ে চলতে। আমি চলেছি আমার মতো। আমার সরাসরি প্রকাশ ক্ষমতা অনেক কম। কিন্তু আমার ভেতরের আমিটা অন্যরকম! আমি তেলবাজি পছন্দ করিনা, চাটুকারিতা পছন্দ করিনা;নিজের দুই রকম চেহারা শো করতে পারিনা কিন্তু সম্মান আর ভালোবাসার পরিমাণ স্পষ্টতর!

ভালো থাকুন সকল শিক্ষকবৃন্দ,আপনাদের আদর্শ নিয়ে বেঁচে থাকুন। আমার আরো অনেক শিক্ষক আছেন ফেসবুক বন্ধু তালিকায় যাদেরকে আলাদাভাবে বিস্তারিত বর্ণনা করিনি। পছন্দ করি বলেই ফেসবুকে রিকুয়েস্ট দিয়েছি,ভালোবাসি বলেই টাচে রাখার চেষ্টা করেছি।

প্রিয় এবং অপ্রিয় সকল শিক্ষকদেরর দোয়া চাই।আমাকে পছন্দ করেন কিংবা না করেন দোয়া আমি চাই ই। সুস্থ ও সুন্দর থাকুন আপনারা।চির জাগ্রত থাকুক আপনাদের আদর্শ ও নিষ; আর আপনাদের আদর্শে বেঁচে থাকুক আপনাদের সকল ছাত্রছাত্রীবৃন্দ।

*শুভ দিবস*

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ভাল লিখেছেন। তবে এখন শিক্ষকের মর্যাদা আছে কে প্রশ্ন পত্র দেবে তাকেই ছাত্রছাত্রীরা মর্যাদার আসনে বসাবে। তবে সব টিচার খারাপ সেটা কখনা নয়

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১৫

অবনি মণি বলেছেন: ঠিক।সবাই এক না!!

২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৪

সনেট কবি বলেছেন:




অবনী মনির‘সু-শিক্ষক দিবস’ পোষ্টে মন্তব্য-

শিক্ষকের স্থান হলো অনেক উপরে
কে আর সে কথা মেনে তাঁরে মান্য করে?
অনেকে এখন তাঁর অপমান চায়
স্বীকার করেনা তাঁর জ্ঞান ঋণ দায়।
একালের ছাত্রগন চক্ষু লাল করে
শিক্ষকেরে অপমান করে পথে ধরে
তাদের মনেতে নেই মান ও ইজ্জত
ছাত্র পরিচয়ে আছে অনেক অসৎ।

অবশ্য কতক আছে মানুষের ছাও
আর সব পশু হয়ে মনুষ্য উদাও
অনেক শিক্ষক আছে মনে ব্যবসায়ী।
শিক্ষাক্ষেত্রে নিম্নমানে অনেকেই দায়ী
সব মিলে বিষয়টা হতাশা জনক
তবুও নড়েনা কারো বিবেক টনক।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১৮

অবনি মণি বলেছেন:

৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:৩০

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আমাদের সিস্টেমটাই গলদের হয়ে গেছে | আপনি এলিমেন্টারি স্কুলের দিকে দেখুন -ছোট ছোট বাচ্চাগুলোকে পড়াচ্ছে কারা ? আমার ধারণা সবচেয়ে কম ট্রেইন্ড কিছু মানুষ | কিন্ডারগার্টেন-এ টিচার যখন নেয়া হচ্ছে তখন কি তাদের যোগ্যতা ঠিক ভাবে বাছাই করা হচ্ছে ? আমারতো মনে হয় না | সেই শুরুটা এখন বিস্তৃত হয়ে ইউনিভার্সিটি পর্যন্ত গড়িয়েছে | এখানেও সেই যোগ্যতাহীনদেরই নেওয়ার একটা অবস্থাকে আমরা প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি দিয়ে দিয়েছি | একজন টিচার হবেন ক্লাসের সবচেয়ে সিনিয়র স্টুডেন্ট | বেস্ট স্টুডেন্ট | সেটা আমাদের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থায় আর সম্ভব মনে হয় না | আরেকটা গোবিন্দ্র চন্দ্র দাস বা একজন সত্যেন বোস এখনকার শিক্ষা ব্যবস্থায় আর জন্মাবে না |তাই সে রকম ভালো শিক্ষকও আর পাওয়া যাবে না | এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে আজ আর সামনে আরও অনেকদিনই পাওয়া যাবে প্রেজারাইজড করা অশিক্ষকদের! অবশ্য ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকা কিছু মানুষ তবুও তাদেরই চেয়ারের হাতলে বসিয়ে উৎসাহ দেবেন ! কিছু ছাত্র এদেরই দলীয় রাজনৈতিক আনুগত্যের ভিত্তিতে শ্রদ্ধা করবে ! এভাবেই মনে হয় আমাদের চলবে | আপনার লেখাটা খুবই ভালো হয়েছে (কঠিন বাংলায় আরো একটি অবজেকটিভ বলতেই হচ্ছে "সুচিন্তিত"-ও )| অনেক ধন্যবাদ নেবেন |

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪

অবনি মণি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে অনেক সুন্দরভাবে মূল্যায়ন করার জন্যে!

৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০৬

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: কি ছিল সেকাল, আমাদের ছোটবেলার শিক্ষক রা। সময় কতটা ই বা পার হয়েছে। বদলে গেছে সব হাওয়া ।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪

অবনি মণি বলেছেন: ঠিক ই বলেছেন !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.