নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Musafir

মুসাফির রকস

সহজ এবং সরল কথায় চলােফরা করেত ভালবািস। িচন্তার রােজ্য িবচরন করা আমার স্বভাবজাত ৈবিিশষ্ট্য

মুসাফির রকস › বিস্তারিত পোস্টঃ

এর উত্তর জাতি জানতে চায়

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৪

দুর্নীতি ও প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি : চার বছরে ১৪ হাজার কোটি টাকার সহায়তা প্রত্যাহার করেছে দাতারা



দুর্নীতি, অনিয়ম ও উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতির কারণে বাংলাদেশ থেকে অর্থসহায়তা ফিরিয়ে নিচ্ছেন দাতারা। বর্তমান সরকারের চার বছরে ১৬৮ কোটি ২৬ লাখ ৭১ হাজার ডলারের ঋণ সহায়তা প্রত্যাহার করেছেন তারা। বাংলাদেশী মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ১৩ হাজার ৭৯৭ কোটি টাকা। সরকারের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

ইআরডি’র তথ্য অনুযায়ী ২০১১-১২ অর্থবছরেই দাতারা ১০৮ কোটি ৭৫ লাখ ৬৬ হাজার ডলারের অর্থসহায়তা চুক্তি বাতিল করেছেন। বাংলাদেশী মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৮ হাজার ৯১৮ কোটি টাকা। এক অর্থবছরে এত ব্যাপক পরিমাণে অর্থসহায়তা ফিরিয়ে নেয়ার রেকর্ড আর নেই বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দাতাদের সঙ্গে সরকারের দূরত্ব বাড়ার কারণেই তারা বাংলাদেশ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। আর সাম্প্রতিককালে একের পর এক অর্থসহায়তা বাতিলের বিষয়টি রীতিমত দেশের ভবিষ্যত্ অর্থনীতির জন্য উদ্বেগজনক বলে জানান তারা। ঋণচুক্তি বাতিলের পাশাপাশি অর্থনীতির অন্যতম অনুষঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে বৈদেশিক সহায়তা ছাড়ে ধীরগতি। বিপুল প্রতিশ্রুতি থাকলেও উন্নয়ন প্রকল্পে দাতারা অর্থছাড় করছে না দুর্নীতির অভিযোগে। চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত অনাদায়ী বৈদেশিক সহায়তার পরিমাণ ১ হাজার ৫৩৩ কোটি ৯১ লাখ ২৩ হাজার মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশী মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ১ লাখ ২৫ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা—যা দেশের চলতি অর্থবছরের উন্নয়ন বাজেটের প্রায় আড়াই গুণ। বর্তমান সরকারের চার বছরে ৯৩৭ কোটি ডলারের সহায়তা অনাদায়ী রয়েছে। ১ হাজার ৮৬৫ কোটি ৭০ লাখ ডলার প্রতিশ্রুতির বিপরীতে এ পর্যন্ত ছাড় হয়েছে ৯২৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা। প্রতিশ্রুতির অর্ধেকের বেশি টাকা ছাড় হয়নি গত চার বছরে।

বৈদেশিক অর্থছাড় না হওয়ায় দাতারা অব্যবস্থাপনা, অপচয় ও দুর্নীতিকেই দায়ী করে আসছেন। বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সদ্যবিদায়ী আবাসিক প্রতিনিধি অ্যালেন গোল্ডস্টেইন সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় দেখে বাংলাদেশের জনগণ ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। এ দেশের জনগণ আর কোনো দুর্নীতি দেখতে চায় না।

দুর্নীতির প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশে প্রত্যাশিত হারে বৈদেশিক সহায়তা ছাড় করছে না বিশ্বব্যাংক। সহযোগিতা কৌশলপত্রের আওতায় ২০১১ সাল থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ৪০০ কোটি ডলার দেয়ার কথা থাকলেও সংস্থাটি এ পর্যন্ত ছাড় করেছে ১১৫ কোটি ডলার। এ অবস্থায় বাংলাদেশের জন্য প্রণীত সহায়তা কৌশলপত্র মূল্যায়ন করেছে বিশ্বব্যাংক। প্রকল্প বাস্তবায়নে দুর্নীতি ও অনিয়মের কারণে প্রত্যাশিত হারে অর্থছাড় হয়নি বলে সংস্থার মূল্যায়নে বলা হয়েছে।

ইআরডি সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে চলমান ৩৩টি প্রকল্পের মধ্যে ছয়টির অবস্থা খুবই নাজুক। এসব প্রকল্পকে সমস্যাগ্রস্ত হিসেবে চিহ্নিত করেছে বিশ্বব্যাংক। এসব প্রকল্পের মেয়াদকাল শেষের দিকে হলেও বাস্তবায়ন অগ্রগতি হতাশাজনক। এ অবস্থায় প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারপক্ষ থেকে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ায় সংস্থার পক্ষ থেকে ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে।

বাস্তবায়নে ধীরগতির কারণে বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে হতাশা প্রকাশ করা হয়েছে, এমন প্রকল্পের একটি হচ্ছে ঢাকা পানি সরবরাহ এবং পয়ঃনিষ্কাশন প্রকল্প। বিশ্বব্যাংকের ১৪৯ মিলিয়ন ডলার সহায়তার এ প্রকল্পটি শুরু হয় ২০০৯ সালে। তিন বছর শেষ হতে চললেও অর্থছাড়ের হিসাবে প্রকল্পটির বাস্তবায়ন হার মাত্র ৫ দশমিক ৭০ শতাংশ।

প্রকল্প বাস্তবায়নে দুর্নীতির অভিযোগ অনেকটাই মেনে নিয়েছেন সরকারের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেছেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে কিছু সমস্যা রয়েছে। দুর্নীতির কারণে প্রতিটি বিভাগে উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। কিন্তু এজন্য অর্থ আটকে রাখা সমাধান নয়। এসব সমস্যা মেনে নিয়েই প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

দাতাদের অর্থছাড় প্রক্রিয়ায় দীর্ঘসূত্রতার বিষয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন ইআরডি সচিব। তিনি বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারি বিনিয়োগের অর্থ শতভাগ ব্যয় হয়। কিন্তু দাতাদের অর্থছাড়ে রয়েছে দীর্ঘ প্রক্রিয়া। অথচ বিলম্বের জন্য বাস্তবায়নকারী সংস্থাগুলোর ওপর দোষ চাপানো হয়।

এদিকে প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির নানা অভিযোগ থাকলেও কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয় না বলে অভিযোগ সরকারের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও ম্যূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি)।

সংস্থার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট উন্নয়ন প্রকল্পে দাতারা দুর্নীতির অনেক সাক্ষী-প্রমাণ উপস্থাপন করলেও এসব বিষয় আমলে নেয়া হয় না। এতে দাতারা বৈদেশিক সহায়তাপুষ্ট প্রকল্পে সময়মত অর্থছাড় করে না। এর ধারাবাহিকতায় নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে গেলেও প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ শেষ হয় না।

এ বিষয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার বলেন, দুর্নীতির কারণে আমাদের অর্থনীতি অনেক পিছিয়ে যাচ্ছে। প্রকল্পে দুর্নীতি হলেও বাস্তবায়নকারী সংস্থার পক্ষ থেকে কিছু করার থাকে না। প্রকল্প ঠিকাদাররা দুর্নীতি করলেও এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে বাস্তবায়নকারী সংস্থার প্রকৌশলীরা। কারণ এসব ঠিকাদারের পেশিশক্তি অনেক বেশি। তিনি আরও বলেন, দুর্নীতির কারণে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার গতি কিছুটা থমকে গেছে। এজন্য দুর্নীতি দূর করার মানসিকতা দরকার।

বৈদেশিক সহায়তার অর্থছাড় না হওয়ায় দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে নানমুখী চাপ পড়ছে। প্রায় তিনগুণ অর্থ পাইপলাইনে পড়ে থাকলেও অর্থের অভাবে মাত্র ৫৫ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন করতে পারছে না সরকার। বৈদেশিক সহায়তা বন্ধ হয়ে যাওয়াসহ নানা কারণে এরই মধ্যে এডিপি কাটছাঁটের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পাইপলাইনে থাকা বৈদেশিক সহায়তার অর্থছাড় হলে এসব সমস্যার সমাধান হবে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

সাম্প্রতিককালে বৈদেশিক সহায়তার অর্থছাড় আশঙ্কাজনক হারে কমে গেছে। গত অর্থবছরে (২০১১-১২) প্রতিশ্রুতির মাত্র শতকরা ৪৪ ভাগ বৈদেশিক সহায়তা আদায় করতে পেরেছে সরকার। ৪৭৬ কোটি ৪৫ লাখ ২৫ হাজার ডলার প্রতিশ্রুতির বিপরীতে গত অর্থবছরে ছাড় হয়েছে ২১২ কোটি ৬৪ লাখ ৭৮ লাখ ডলার। প্রতিশ্রুতি থাকলেও গত অর্থবছরে প্রায় ২৬৩ কোটি ৮০ লাখ ৪৭ হাজার ডলার ছাড় হয়নি। চলতি অর্থবছরেও বৈদেশিক সহায়তা ছাড়ের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। ২৪৯ কোটি ৫৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার প্রতিশ্রুতির বিপরীতে অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ছাড় হয়েছে ১৩০ কোটি ৮৭ লাখ ৪০ হাজার ডলার।

দাতাদের সঙ্গে নানা টানাপড়েনের কারণে সাম্প্রতিককালে বৈদেশিক সহায়তার প্রতিশ্রুতিও কমে আসছে। ২০১০-১১ অর্থবছরে রেকর্ড ৫৮৫ কোটি ৭৭ লাখ ৯৫ হাজার ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি পাওয়া গিয়েছিল। এর বিপরীতে ওই বছর মাত্র ১৭২ কোটি ১৭ লাখ ৭১ হাজার ডলার ছাড় করে দাতারা। এতে ৪১৩ কোটি ৬০ লাখ ২৪ হাজার কোটি টাকার সহায়তা অনাদায়ী থেকেই শেষ হয় অর্থবছর। বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বাধীনতার পর থেকে এখনও এত বেশি সহায়তার অর্থ অনাদায়ী থাকেনি।

এর পর থেকেই কমে আসছে বিদেশি সহায়তার প্রতিশ্রুতি। গত অর্থবছর ৪৭৬ কোটি ৪৫ লাখ ২৫ হাজার ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি পাওয়া যায়। এক বছরেই ১২০ কোটি ৪১ লাখ ডলারের প্রতিশ্রুতি কমে যায়। শতকরা হিসাবে এক অর্থবছরে প্রতিশ্রুতি কমে ২০ শতাংশ। চলতি অর্থবছরেও প্রত্যাশা অনুযায়ী সহায়তার প্রতিশ্রুতি আসছে না। ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে ৪২ কোটি ৪৬ লাখ ডলার অনুদান ও ২০৭ কোটি ১২ লাখ ডলার ঋণ মিলে ২৪৯ কোটি ৫৯ লাখ ডলারের প্রতিশ্রুতি এসেছে। ইআরডি কর্মকর্তারা বলছেন, অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে দাতাদের প্রতিশ্রুতি আদায় ও পরবর্তী ছয় মাসে প্রকল্প বাস্তবায়নে জোর দেয়া হয়। এ অবস্থায় চলতি অর্থবছরে ৬০০ কোটি ডলারের প্রতিশ্রুতি সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে না বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

অর্থসহায়তা প্রত্যাহারের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আমার দেশ-কে বলেন, কোনো প্রকল্পের অনুকূলে অর্থসহায়তা ফিরিয়ে নিলে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। অবকাঠামো, স্বাস্থ্য খাত বা অন্য কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে দাতারা অর্থায়ন বন্ধ করে দিলে দেশীয় তহবিল থেকে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হয়। এতে বাজেট ব্যবস্থাপনায় চাপ পড়ে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করতে গিয়ে সরকার ব্যাংকিং খাতে হাত বাড়ায়। এতে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রভাব কমে যায় বা বন্ধ হয়ে যায়।

ইআরডি’র নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বৈদেশিক সহায়তার অর্থছাড় করতে আওয়ামী লীগের সফলতা বরাবরই কম। ১৯৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর ৮৯ কোটি ৬ লাখ ৪০ হাজার ডলার সহায়তা প্রতিশ্রুতির বিপরীতে ১০৫ কোটি ৫৯ লাখ ৭০ হাজার ডলার অর্থছাড় হয়। ১৯৯৫-৯৬ অর্থবছর পর্যন্ত সময়কালে ৮৪৯ কোটি ২১ লাখ ২৯ হাজার ডলার প্রতিশ্রুতির বিপরীতে অর্থ আদায় হয়েছে ৮০২ কোটি ৭৯ লাখ ৬০ হাজার ডলার। এ সময় মাত্র ৪৬ কোটি ৪১ লাখ ৬৯ হাজার ডলার অনাদায়ী থাকে। প্রতিশ্রুতির বিপরীতে বৈদেশিক সহায়তা এসেছিল প্রায় ৯৪ শতাংশ।

১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরেই বৈদেশিক সহায়তায় আবার নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা দেয়। ২০০০-০১ অর্থবছর পর্যন্ত সময়কালের পাঁচ বছরে প্রতিশ্রুতির মাত্র ৭৫ শতাংশ অর্থছাড় হয়েছে। ৯৬২ কোটি ৮২ লাখ ১৫ হাজার ডলার প্রতিশ্রুতির মধ্যে এ সময় ২৪০ কোটি ২৮ লাখ ৩ হাজার ডলার অনাদায়ী থাকে।

২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর আবার প্রতিশ্রুতির চেয়ে বেশি সহায়তা আসে। ২০০১-০২ অর্থবছরে ৮৭ কোটি ৮৭ লাখ ৪৪ হাজার ডলার প্রতিশ্রুতির বিপরীতে ১৪৪ কোটি ২২ লাখ ৩৪ হাজার ডরার ছাড় হয়। প্রতিশ্রুতির চেয়ে ৫৬ কোটি ৩৫ লাখ ডলার বেশি সহায়তা আসে ওই বছর। ২০০৫-০৬ অর্থবছর পর্যন্ত ৫ বছরে ৭৮৬ কোটি ২৫ লাখ ডলার প্রতিশ্রুতির বিপরীতে ৭১১ কোটি ৬৮ লাখ ডলার ছাড় হয়। এ সময় সহায়তাপ্রাপ্তিতে সফলতার হার ৯০ শতাংশের বেশি।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই বছরে ৫০৯ কোটি ৮৬ লাখ ডলার প্রতিশ্রুতির বিপরীতে অর্থছাড় হয় ৩৬৯ কোটি ২১ লাখ ডলার। অর্থপ্রাপ্তিতে সফলতা প্রায় শতকরা ৭২ ভাগ। আর চলতি সরকারের মেয়াদে বৈদেশিক অর্থছাড়ে সফলতার হার ৪৯ শতাংশে নেমে এসেছে।View this link

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৪

মোঃ_হাসান_আরিফ বলেছেন: আন্দোলন কি ব্লগারদের হাতে আছে

Click This Link

২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৫

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: আমরা থামব না, থামব না
প্রয়োজনে খুরবো পাতাল, যাবো আসমান
তবু থামব না, থামব না
বিচার হবে, হবে রাজাকারদের ফাসিঁ

কোনো কথায় কর্ণপাত করবো না
রাজাকারদের ফাসিঁ না হওয়া পর্যন্ত
রাজপথ ছাড়ব না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.