![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যের নিরবিচ্ছিন্ন আশ্রয়
আলোচিত সমালোচিত সাংবাদিক দম্পতি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত ষড়যন্ত্রের মিছিলে পড়েছে । সাংবাদিক সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত ধীরে ধীরে বিভিন্ন প্রলোভন আর নীল নকশার বাস্তবায়নে এগিয়ে চলেছে তদন্তকারী কর্মকর্তা।হত্যাকারীকে হত্যার পর পরই সনাক্ত করতে পারলেও অজানা আর অজ্ঞাত কারনে তা গোপন করা হয়েছে বারবার।
সরকারের সাথে লেয়াঁজুকারী ঐ হত্যাকারী এখন মিডিয়ার ব্যক্তিদের ক্রয় করতে মাঠে নেমেছে। তারা যেকোন মূল্যে রুই কাতলাদের বাঘে আনতে প্রস্তুত। এমনকি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাও মুখ খুলছে না। হত্যাকারীকে বয়াল তবিয়তে রাখছে এই সরকারের কিছূ মন্ত্রী যারা অতিতি বিভিন্ন সময়ে বির্তকের খাতাকে ভারী করছ। এমনকি র্যাবের হাতে যথেস্ট্র প্রমাণ আসলেও তারা খুনিকে গ্রেপ্তার করতে পারনি। কিংবা খুনির কাছ থেকে গ্রেপ্তার এড়িয়ে চলছে। সাংবাদিকদের চাপের মূখে চাঞ্চল্যকরএই হত্যাকান্ড এখনও আতুড় ঘরে।
এ কারণে চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন না করে বরং তা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা চলছে। ষড়যন্ত্রের নীলনকশা অনুযায়ী একটি কুচক্রি মহল রুনির চরিত্র হননের মধ্য দিয়ে তদন্তের গতি ভিন্ন দিকে প্রবাহিত করার চেষ্টা করছে বলে বিভিন্ন মহল থেকে অভিযোগ উঠেছে। তবে মামলার তদন্তকারী কর্তৃপক্ষ র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র্যাব বলছে, সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত চলছে। খুনিদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি নৃশংস এ হত্যাকা-ের মোটিভ উদ্ঘাটনে র্যাব তৎপর রয়েছে। তদন্তের সার্বিক কাজ সাধ্যানুযায়ী এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে আইনের বিধান মানতেই তা শেষ না হওয়ার পর্যন্ত পুরো বিষয়টি গোপন রাখা হচ্ছে। এদিকে নিহতের স্বজনদের ধারণা, পুলিশের মতো র্যাবও একই পথ ধরে এগোচ্ছে। খুনের রহস্যের ধোঁয়াশা পথে আলোর ঝিলিক পড়তেই তারা নিজেদের গুটিয়ে নিতে শুরু করেছে। আর এ কারণেই শুরু থেকেই তদন্তের অগ্রগতি গোপন রাখার চেষ্টা চালাচ্ছে। সাগর-রুনির পরিবারের প্রশ্ন- ১৩ ফেব্রুয়ারি বিকালে পুলিশ সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার তদন্তে 'প্রণিধানযোগ্য' অগ্রগতির দাবি করলেও তদন্তকারী ডিবি পুলিশ আদালতে কেন তা অস্বীকার করেছে? কেন তারা নিঃসংকোচে ব্যর্থতার দায়ভার নিজেদের কাঁধে তুলে নিয়েছে? কারা এর নেপথ্যে কলকাঠি নাড়ছে? প্রভাবশালী ওই মহল কি প্রধানমন্ত্রীর চেয়েও শক্তিশালী? তা না হলে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের পরও কেন সাগর-রুনির হত্যা রহস্য ধামাচাপা পড়ে আছে? স্বজনদের ভাষ্য, তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কে না জেনে আইজিপির এ ধরনের ঘোষণা দেয়ার প্রশ্নই আসে না। অথচ তদন্তকারী গোয়েন্দা সংস্থা আদালতে তাদের ব্যর্থতা স্বীকার করার পর আইজিপি কোনো বক্তব্য দেননি। বরং তিনি নিজেও পরে গোয়েন্দাদের সঙ্গে সুর মিলিয়ে ব্যর্থতার কথা স্বীকার করেছেন। স্বজনদের দাবি, তদন্তে শুরুতেই খুনের রহস্য অনেকটা উদ্ঘাটিত হয়। এর ভিত্তিতেই পুলিশের আইজি হাসান মাহমুদ খন্দকার এবং ডিসি ডিবি মনিরুল ইসলাম তদন্তের অগ্রগতি ঘোষণা দেন। কিন্তু পরে বিশেষ কোনো মহলের চাপে তারা সেখান থেকে সরে আসতে বাধ্য হন। এতে গোটা বিষয়টি নিয়ে যে ষড়যন্ত্র চলছে তা পরিষ্কার হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেন সাগর-রুনির স্বজনরা। রুনির একাধিক ঘনিষ্ঠজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমানকে ২১ জুন জিজ্ঞাসাবাদ করে র্যাব। এ চারদিনের মাথায় প্রেসক্লাবের সামনে সাগর-রুনির হত্যার প্রতিবাদে সাংবাদিকদের মানববন্ধনে সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়। এতে এটিএন বাংলার বেশ ক'জন সাংবাদিকও যোগ দেন। এ দু'ঘটনার নেপথ্যে কি কোনো যোগসূত্র রয়েছে? তদন্ত বাধাগ্রস্ত করতেই কি এ ষড়যন্ত্র? এর নেপথ্যে কি এমন কেউ কলকাঠি নাড়ছেন যিনি নিজেই এ খুনের মদদদাতা? অথবা তার কোনো স্বজন এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত? নাকি কোনো বিশেষ মহল সামনে কাউকে রেখে আড়াল থেকে পুতুল নাচ নাচাচ্ছেন- প্রশ্ন রুনির ওই ঘনিষ্ঠজনদের। এদিকে আগেভাগে সতর্ক না থেকে পুলিশ প্রধানের মতো তদন্তের ব্যাপারে আগ বাড়িয়ে কথা বলে সেখান থেকে পেছনে সরে আসতে নারাজ এলিট ফোর্স র্যাব। এ কারণে তদন্তের শুরু থেকেই তারা মুখে কুলুপ এঁটেছে। এ বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমকে এড়িয়ে চলছেন মামলার বর্তমান তদন্তকারী কর্মকর্তা র্যাবের সহকারী পুলিশ সুপার জাফর উল্লাহ। বিভিন্ন সময় নানাভাবে চেষ্টা করেও তদন্তের ব্যাপারে তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। সংবাদ মাধ্যমে দেয়া মুঠোফোন নাম্বারও বন্ধ রাখছেন তিনি। সাগর রুনি হত্যা মামলার তদন্তে র্যাবের টিম এটিএন বাংলা কার্যালয়ে গিয়ে প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমানকে দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদ করলেও পুরো বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছে। তার কাছ থেকে যে ভিডিও পাওয়া গেছে তার বিষয়বস্তু সম্পর্কেও কিছু বলতে চাননি তদন্ত সংশ্লিষ্ট র্যাব কর্মকর্তারা। তবে র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক এম সোহায়েল সাংবাদিকদের বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশে তদন্তভার নেয়ার পর র্যাবের তদন্ত দল ঘটনাস্থলে ও সাগরের কর্মস্থল মাছরাঙা টেলিভিশনের কার্যালয়ে গিয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় তারা এটিএন বাংলার কার্যালয়ে যায়। সেখানে রুনি কোথায় বসতেন, কোনো কম্পিউটারে কাজ করতেন এসব দেখেছেন র্যাবের তদন্ত কর্মকর্তারা। রুনির করা কাজের (অ্যাসাইনমেন্ট) তালিকা নেয়া হয়েছে। সোহায়েল বলেন, সম্প্রতি এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান দেশের বাইরে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সে বিষয়ে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেছিলেন তার কাছে কিছু ভিডিও ফুটেজ রয়েছে। সেই ফুটেজগুলো সংগ্রহ করা হয়েছে। কয়েকজন কর্মকর্তা পৃথকভাবে প্রায় এক ঘণ্টা এটিএন বাংলার চেয়ারম্যানের কক্ষে তার সঙ্গে কথা বলেন। তবে কমান্ডার এম সোহায়েল তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কে সরাসরি কোনো মন্তব্য করতে চাননি। তিনি দাবি করেন, দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে র্যাব সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এ মামলার তদন্ত করছে। এ কাজে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। তদন্ত শেষ হওয়ার পরপরই পুরো বিষয়টি মিডিয়ার মাধ্যমে সবাইকে জানানো হবে বলে জানান কমান্ডার সোহায়েল। তবে এজন্য কতদিন অপেক্ষা করতে হবে এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেননি তিনি। এদিকে উচ্চ আদালতের নির্দেশে সাগর-রুনি হত্যা মামলা তদন্তের দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রায় আড়াই মাস হতে চললেও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) আশার কোনো বাণী শোনাতে না পারায় হতাশ তাদের পরিবার। একই সঙ্গে র্যাবের ভূঁমিকায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিক মহল। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ইকবাল সোবহান চৌধুরী সাগর-রুনি হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের জন্য তারা আন্দোলন করছেন। কিন্তু খুনিরা গ্রেপ্তার হচ্ছে না। তদন্তকাজে কালক্ষেপণ এবং যে তালবাহানা চলছে তাতে তারা ক্ষুব্ধ। ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের অন্য অংশের সভাপতি রুহুল আমীন গাজী বলেন, তদন্ত চলছে ঢিমেতালে। প্রশাসন এতে গা লাগাচ্ছে না। কিন্তু কেন এমন হচ্ছে তা তারা বুঝতে পারছেন না। গোয়েন্দা সংস্থা বলেছে ওরা ব্যর্থ। এখন দায়িত্ব পাওয়ার পর র্যাবও এটা করে, সেটা করে। কিন্তু হত্যাকারীদেও গ্রেপ্তার করছে না তারা। তবে ইতিবাচক আশা প্রকাশ করে ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আইজিপি খুনিদের গ্রেপ্তারের কথা বলছেন। তাদের চেয়ে শক্তিশালী কেউ থাকতে পারে না। তারা আন্দোলন করছেন। আশা করেন সব সন্দেহ ও গুজবের অবসান করে অবিলম্বে খুনিদের গ্রেপ্তার করা হবে। রুহুল আমিন গাজীর বক্তব্য, তারা এ পর্যন্ত কোনোভাবেই তদন্তকারী সংস্থাগুলোর কর্মকা-ে সন্তুষ্ট হতে পারছেন না। তবে অপরাধীদের ধরা পড়তেই হবে। এর বিকল্প নেই। যতক্ষণ পর্যন্ত তারা ধরা পড়বে না, ততক্ষণ আন্দোলন চলবে। জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ মনে করেন, তদন্তের দায়িত্ব পাওয়া সংস্থাগুলো সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করলে আরো আগেই অপরাধীরা ধরা পড়ত। তিনি হতাশা প্রকাশ করে বলেন, এখন পর্যন্ত অপরাধীদের গ্রেপ্তার করার মতো কোনো কার্যক্রম তারা দেখছেন না। গত ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর রাজাবাজারে নিজেদের ফ্ল্যাটের বেডরুমে খুন হন মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি। সেদিন সকালে অপরাধস্থলে গিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন বলেছিলেন, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দেয়া ৪৮ ঘণ্টা সময় পার হওয়ার পর পরই ১৩ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৩টার দিকে পুলিশ সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকার জানিয়েছিলেন, তদন্তে প্রণিধানযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু পুলিশ মহাপরিদর্শক 'প্রণিধানযোগ্য অগ্রগতি'র কথা বললেও গোয়েন্দা পুলিশ ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বলেছেন ব্যর্থতার কথা। এক আইনজীবীর আবেদনের প্রেক্ষিতে পনের দিনের মাথায় ২৮ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট বিভাগ রুল জারি করে জানতে চান, সাগর-রুনি হত্যাকা-ের খুনিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা এবং হত্যার কারণ নির্ণয়ে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না? ১৮ এপ্রিল রুলের নিষ্পত্তির শুনানিতে হাজির হয়ে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের উপ-কমিশনার মনিরুল ইসলাম ও তদন্ত কর্মকর্তা রবিউল আলম জানান, তারা তদন্তে কোনো ধরনের অগ্রগতি করতে ব্যর্থ হয়েছেন। সেদিন তদন্তের দায়িত্ব র্যাবকে দিতে নির্দেশ দেন আদালত। র্যাবের তদন্ত কর্মকর্তা সহকারী পুলিশ সুপার জাফর উল্লাহ'র নেতৃত্বে তদন্ত দল কবর থেকে নিহতদের লাশ তুলে রাসায়নিক পরীক্ষা করিয়ে উল্লেখযোগ্য কোনো 'ক্লু' না পাওয়ার কথা জানায়। পরে তদন্ত দল সাগরের কর্মস্থল মাছরাঙ্গা টেলিভিশন ও রুনির কর্মস্থল এটিএন বাংলা কার্যালয় গিয়ে সহকর্মীদের সঙ্গে কথা ও আলামত সংগ্রহ করে।
র্যাবের ভয়ের কারন গুলো হলো:
*হত্যাকারী মিডিয়ার এক প্রান্ত ক্ষমতাশালী
*বিদেশী গোয়েন্দা সংস্থার গ্রেপ্তার এড়ানো চাপ
*সরকারের কয়েকটি মন্ত্রীর অতি স্বজীনপ্রীতি
* কিছু ক্ষমতাশীল সাংবাদিকদের দৌরাত্মে
*জনগণকে না খেপিয়ে নীরবে আবডালে এগিয়ে চলা
* সর্বাপরি প্রধানমন্ত্রীর সুনজর থাকায়
আমরা চাই এই হত্যাকাণ্ডের দ্বার উম্মোচিত হউক। কিন্তু কুরুচি পূর্ণ মানসিকতা দূর করে হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার দাবী সচেতন মহলের।
৩০ শে জুন, ২০১২ রাত ১:৫৮
এস এম নাদিম মাহমুদ বলেছেন: বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাজাবে কে??????>...........সুন্দর ধারনা
২| ৩০ শে জুন, ২০১২ রাত ২:১৫
মোঃ উরমান বলেছেন: যারা আন্দোলন করছেন তারা ঘন্টা বাজাবে।
৩০ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:১১
এস এম নাদিম মাহমুদ বলেছেন: হুম তাই তো মনে হচ্ছে
৩| ৩০ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:০১
চির সবুজ ২৫ বলেছেন: Click This Link
৩০ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:৫৬
এস এম নাদিম মাহমুদ বলেছেন: পড়েছি ...ভালো লেখেছেন
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুন, ২০১২ রাত ১:৫৫
মোঃ উরমান বলেছেন: সাংবাদিকরা সকল সংবাদ পরিবেশন থেকে অনির্দিষ্টকাল কলম বিরতী পালন করা উচিত।
সাথে ক্রাইম রিপোর্টার রা নিজেরা গোপনে তদন্ত করতে পারে। জীবনের ঝুকি নিয়ে হলেও।