![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন গানশিল্পী, ব্লগার, উইকিপিডিয়ান, কবি, লেখক ও বহুভাষাবিদ।
নারী,
▪ গাড়ি-ঘোড়ায় জায়গা না-থাকলে, আমরা জায়গা ছেড়ে দেই। এটা তোমাদের অধিকার নয়, আমাদের দয়া।
▪ সমানাধিকার চাও, তাও দিলাম। তবুও তোমাদেরকে মুচি, কুলি, কিংবা মেথরানী হতে দেইনি। কারণ তোমাদের মান-মর্যাদার কথা স্বরণ করি।
▪ তোমরাই বলো, “নারী যেমন ইচ্ছা তেমন চলবে। তুমি নাক গলানোর কে?” একজন নারী বোরকা পরলে আপনার কী? অন্যের ইচ্ছেতে নাক গলানোর অধিকার তোমাকে কে দিল?
▪ তুমি বিনোদিনী। তুমি অশ্লীল। সেটা তুমি গোপনে করো। অন্যদেরকে দেখিয়ে তাদেরকেও খারাপ বানানোর অধিকারটুকু কে দিল?
▪ চাকরি-বাকরিতে তোমাদের কোটা আছে কিংবা কম ডিগ্রি নিয়েও সবকিছু করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। তাও তোমরা লাফাও ‘পুরুষ সমাজ, পুরুষ সমাজ!’ বলে। কিন্তু কেন?
নারী আন্দোলন কর, ঠিক আছে। নারী আন্দোলনে শরীর, পোশাক কিংবা সেক্সের কথা আসে কেন বারবার? কই, কোনোদিন তো দেখিনি ‘ধর্ষণের শাস্তি ফাঁসি চাই, ধর্ষকের পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলা হোক’ বলতে। নারী নারী বলে লাফাও, কই, কোনোদিন যৌতুকের বিরুদ্ধে বলনি। দেশে এখনও আইন পাশ হয়নি, কেন? কিছু নারী স্বামীর অত্যাচারে মরে যাচ্ছে। তোমাদের কোনো খেয়াল নেই। আর তোমরা নারীবাদী আছ শুধু শরীর-সেক্স নিয়ে। নারীর জন্য কাজ করো, অসহায়দের পাশে দাড়াও। পতিতাদের ঘর-বাড়ি দাও। পতিতালয় বন্ধ করো। যেখানে-সেখানে নারীকে পণ্য বানানোর বিরোধিতা করো। পুরুষ বিদ্বেষ ছাড়ো। মিলেমিশে থাকো। পুরুষ ছাড়া যেমন নারী অচল, ঠিক তেমনি নারী ছাড়াও পুরুষ অচল।নারী,
▪ গাড়ি-ঘোড়ায় জায়গা না-থাকলে, আমরা জায়গা ছেড়ে দেই। এটা তোমাদের অধিকার নয়, আমাদের দয়া।
▪ সমানাধিকার চাও, তাও দিলাম। তবুও তোমাদেরকে মুচি, কুলি, কিংবা মেথরানী হতে দেইনি। কারণ তোমাদের মান-মর্যাদার কথা স্বরণ করি।
▪ তোমরাই বলো, “নারী যেমন ইচ্ছা তেমন চলবে। তুমি নাক গলানোর কে?” একজন নারী বোরকা পরলে আপনার কী? অন্যের ইচ্ছেতে নাক গলানোর অধিকার তোমাকে কে দিল?
▪ তুমি বিনোদিনী। তুমি অশ্লীল। সেটা তুমি গোপনে করো। অন্যদেরকে দেখিয়ে তাদেরকেও খারাপ বানানোর অধিকারটুকু কে দিল?
▪ চাকরি-বাকরিতে তোমাদের কোটা আছে কিংবা কম ডিগ্রি নিয়েও সবকিছু করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। তাও তোমরা লাফাও ‘পুরুষ সমাজ, পুরুষ সমাজ!’ বলে। কিন্তু কেন?
নারী আন্দোলন কর, ঠিক আছে। নারী আন্দোলনে শরীর, পোশাক কিংবা সেক্সের কথা আসে কেন বারবার? কই, কোনোদিন তো দেখিনি ‘ধর্ষণের শাস্তি ফাঁসি চাই, ধর্ষকের পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলা হোক’ বলতে। নারী নারী বলে লাফাও, কই, কোনোদিন যৌতুকের বিরুদ্ধে বলনি। দেশে এখনও আইন পাশ হয়নি, কেন? কিছু নারী স্বামীর অত্যাচারে মরে যাচ্ছে। তোমাদের কোনো খেয়াল নেই। আর তোমরা নারীবাদী আছ শুধু শরীর-সেক্স নিয়ে। নারীর জন্য কাজ করো, অসহায়দের পাশে দাড়াও। পতিতাদের ঘর-বাড়ি দাও। পতিতালয় বন্ধ করো। যেখানে-সেখানে নারীকে পণ্য বানানোর বিরোধিতা করো। পুরুষ বিদ্বেষ ছাড়ো। মিলেমিশে থাকো। পুরুষ ছাড়া যেমন নারী অচল, ঠিক তেমনি নারী ছাড়াও পুরুষ অচল।
নাজিম খান,
ব্লগার, উইকিপিডিয়ান, কবি ও বহুভাষাবিদ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
©somewhere in net ltd.