নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাসীমুল বারী-র প্রযুক্তির উঠোনে স্বাগতম

নাসীমুল বারী

ঢাকার আজিমপুরে জন্মেছি। বেড়েও উঠেছি এখানে। ঐতিহ্যবাহী ওয়েষ্ট এন্ড হাই স্কুল থেকে এসএসসি সনদপ্রাপ্ত আমার পৈত্রিক নিবাসটা কিন্তু ‘ইলশে পাড়া’- চাঁদপুরের হাজিগঞ্জ উপজেলার সাদরা গ্রামে।

নাসীমুল বারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প : শিশির

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৪০

।। নাসীমুল বারী ।।

নতুন এপয়েন্টমেন্ট পেয়ে অফিসে ঢোকে সুফলা।

কুশলাদী আর পরিচয়ের শেষ পর্যায়ে যায় একাউন্ট্যান্ট নিয়াজ সাহেবের টেবিলে। নিয়াজ সাহেব একটু থমকে তাকিয়ে থাকেন সুফলার দিকে। ক্ষণিকপর নিজেকে সামলে নিয়ে বলেন—ও, সরি! বসুন। তা হোম ডিস্ট্রিক কোথায়?

এ প্রশ্নে সুফলা একটু হেসে বলে—জন্ম রাজধানীতেই। তবে পৈত্রিক নিবাসটা নাই বা বললাম।

অনাবিল হাসির এ বুদ্ধিদীপ্ত উত্তরে চেয়েই থাকেন সুফলার দিকে। এ চাহনীতেই তিনি মনে মনে ভাবেন দারুণ তো! তারপরই সুফলাকে বলেন—থ্যাংকস্। চা চলবে এক কাপ?

—নো। নো। থ্যাংকস্।

সুন্দর ছিমছাম অফিসে প্রথম দিনটা এনজয়েবল হয়েছে সুফলার। অফিসের সহকর্মীরা বেশ আন্তরিক আর চমৎকার।



একদিন ছুটির পর অফিস থেকে বেরিয়েছে মাত্র অমনি পেছন থেকে পাশে এসে দাঁড়ায় নিয়াজ সাহেব। একটু হেসে বলেন— সেদিন তো চা খান নি, আজ এক কাপ কফি হয়ে যাক। শুধু এক কাপ কফি।

কথার চমৎকারিত্বে এমন অফারটা ফিরিয়ে দিতে পারে নি সুফলা। তাই মুচকি হেসে বলে—ওকে।

পাশেই এক ফাস্টফুডের দোকানে ঢোকে দুইজনে। মাঝামাঝি এক টেবিলে বসে কফির অর্ডার দেয়। সুফলা বলে—অন্য কিছু? সেটা না হয় আমিই - - -।

—নো। আজ আমার গেস্ট, অতএব আমিই- - -।

—ওকে।

কফি এসে পড়ে। কাপে চুমুক দিতে দিতে নিয়াজ সাহেব বলেন—আমার একটা কথা শুনবেন?

একটু চমকে চোখটা বড়ো করে সুফলা ভাবে চিরাচরিত দৃশ্য। রিলেশনের একটা অফার। যা ভেবেছে তা-ই; সুফলার উত্তরের অপেক্ষায় না থেকে নিজেই বলে ফেলেন নিয়াজ সাহেব—অফিস ডেকোরাম অফিসে। বাইরে আমি আপনাকে তুমি করে বলবো। আমার খুব ইচ্ছে।

সুফলা কফির কাপটা টেবিলে রেখে মাথাটা নিচু করে থাকে ক্ষণিক। তারপর সাহস নিয়ে বলে—ওকে।

কফিটা একটু দ্রুতই শেষ করে দাঁড়ায় সুফলা। স্মীত হাস্যে শান্ত কণ্ঠে বলে—আজ উঠা যাক।

কোন কথা না বলে সুফলার দিকে তাকিয়ে একটু হাসলো নিয়াজ।



বাসায় ফিরে ভাবনায় পড়ে সুফলা। ভদ্রলোক সরাসরি বলেই ফেললো ‘তুমি' করে বলবে! কফির অফারও দিলো। অথচ নিয়াজ সাহেবকে তুমি বলার প্রস্তাব দেন নি। আলতো পায়ে বারান্দায় এসে দাঁড়ায়। তারপর নিজে নিজেই বলে—বাহ! ইনজয়এবল ঘটনা। দেখা যাক ভদ্রলোক কতদূর এগোয়!



সুফলা অফিস করে নিয়মিতই।

নিয়াজ সাহেব খুব একটা নয়— মাঝে মাঝেই এসে তার কাছে বসেন। হেয়ালীভাবে দু'চার কথা বলেন। আবার চলে যান। মুখ ফুটে কোন কথাই বলছে না বলে সুফলা বেশ কৌতূহলে আছে। এনজয় করছে ব্যপারটা! মনে মনে হাসে তাই।



আজ অফিসে যাবে না সুফলা। ছুটি নিয়েছে। কোন কারণ নেই—এমনিতেই বাসায় থাকবে।

নাস্তা সেরে মাত্র টিভির সামনে বসেছে। কলিং বেল বেজে ওঠে। দরজা খুলতেই সুফলা ভূত দেখার মতো চমকে যায়। দরজার সামনে নিয়াজ সাহেব। নিজেকে সামলে সুফলা একটু শান্ত হয়ে বলে— আসুন।

রুমে ঢুকে দাঁড়িয়ে থেকেই অনেকটা অযত্নে আনা পাটের ব্যাগের একটা প্যাক কাঁপা কাঁপা হাতে এগিয়ে দিয়ে ফিসফিসিয়ে বলে—তোমার জন্যে।

চমকে সুফলাও নিচু কণ্ঠে জিজ্ঞেস করে—কী ওটা?

—শাড়ি।

—শাড়ি?

আরও ভীষণ চমকে যায় সুফলা। তবু নিজেকে সামলে বলে—শাড়ি কেন?

—তুমি পরবে। সাজবে। তারপর - - -।

—তারপর কী?

—আমি দেখব। মন ভরে দেখব আর ভাববো।

—কী ভাববেন?

লাজুক একটা হাসি দিয়ে বের হয়ে যায় রুম থেকে। সুফলাও উঠে যায় ওর রুমে। শাড়িটা পরে ম্যাচিং চুড়ি, অলঙ্কার আর কসমেটিকে সেজে আসে ড্রইংরুমে।

না, নিয়াজ ফিরে আসে নি। ধীর পায়ে এগিয়ে রুম থেকে বেরিয়ে গেটের দিকে আগায়। নিয়াজের দেখা মেলে না। কী ব্যাপার! নিয়াজ সাহেব শাড়ির সাজ দেখতে চেয়েছিল, কিন্তু গেল কোথায় এখন? আসছে না যে? আচ্ছা আজ হঠাৎ উনি শাড়িটা দিল কেন? কিংবা সুফলাইবা তাঁর এক কথায় শাড়িটা পরে এলো কেন?

তবে কি সুফলা সত্যি সত্যি প্রেমে পড়েছে? ধ্যাৎ ছাই, কেন তাঁর জন্যে অপেক্ষা?

উঠে গিয়ে সুফলা শাড়ি বদলে ফেলে। নিয়াজ সাহেব কিন্তু আর আসেন নি।

তার পরদিনও না।

দুই দিন।

সপ্তাহ।

পেরিয়ে গেল পক্ষকালও। নিয়াজ সাহেব কিন্তু আর আসেনই নি সুফলার বাসায়। এমনকি অফিসেও দেখা মেলে নি। হয়ত ইচ্ছে করে ওর এদিকে আসেন নি। কী লজ্জারে বাব্বা!



সকালে অফিসে যেতে বেরোয় সুফলা। গেটে আসতেই ওর এক কলিগ মুহিত সাহেব আসেন। সুফলাকে দেখে বলে—অফিসে যাচ্ছেন তো?

—হ্যাঁ।

তারপর কেমন যেন অন্যমনস্কভাবে দাঁড়িয়ে থাকে। একটু ভীতু ভীতু ভাবও। সুফলা উৎকণ্ঠা নিয়ে জিজ্ঞেস করে— কী হয়েছে? কোন সমস্যা?

—নিয়াজ সাহেবের খবর জানেন না?

ধক্ করে উঠে বুকটা। লোকটা অবচেতন মনে কিছু একটা ঘটিয়েছে নাকি? ভাবনার ইতি টেনে সুফলা বলে—কী হয়েছে? কোথায় ও? সরি, কোথায় উনি?

—উনি যে হাসপাতালে আপনি জানেন না?

একটু থেমে আবার শান্তকণ্ঠে বলে—আজ কতোদিন যে অফিসে আসেন না, একটুও তো খোঁজ নিলেন না।

সুফলা ব্যাপারটা অন্যভাবে ভেবেছে। দুইজনের প্রতি দুইজনের দুর্বলতা প্রকাশ পেয়ে যায়—সে ভয়ে কোন খোঁজই নেয় নি। এখন শান্তকণ্ঠে মুহিত সাহেবকে বলে— সরি। আ-স-লে- - - আমি তো নতুন, বুঝতে পারি নি। ভাবছি উনি হয়ত অফিসের কাজে কোথাও গেছেন। যাক, কী হয়েছে উনার?

—ক্যান্সার। মৃত্যুর পথে এখন।

একদম থমকে যায় সুফলা। মৃত্যুর পথে এখন নিয়াজ সাহেব! ইন্টারনেটের মতোই দ্রুত সব ঘটে গেল! আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারে না সুফলা। বসে পড়ে গেটের সামনের সিঁড়িতেই।

চোখ মুছতে মুছতে এগিয়ে এসে মুহিত সাহেব শান্তকণ্ঠে বলেন—আমরা সবাই যাচ্ছি দেখতে, আপনিও চলুন।

মাথাটা তুলে আলতো মেজাজী কণ্ঠে সুফলা বলে—আপনাদের সাথে যাব না। আপনারা কেমন মানুষ? এতদিনেও কেন আপনারা আমাকে খবরটা দিলেন না?

—আমরা কি জানি যে আপনি জানেন না?

—তা হলে আজ?

—এখন উনিই আপনাকে দেখতে চেয়েছেন।

—আমাকে! দেখতে চায়?

কেমন যেন চুপসে যায় সুফলা। আর কোন কথা না বলে সাথে সাথেই উঠে দাঁড়ায়। তারপর একসাথে রওয়ানা দেয় হাসপাতালের দিকে।

হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে আছে নিয়াজ সাহেব। আরো অনেক লোক—সহকর্মী, আত্মীয়। সুফলা তাঁর পাশে গিয়ে দাঁড়িয়ে আলতো ডাক দেয়—নিয়াজ সাহেব।

পাশ ফিরে তাকায়।

কিছুক্ষণ ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে। তারপর হাতটা বাড়িয়ে দিয়ে একদম মৌন কণ্ঠে বলেন—এখানে বসো।

কান্না কান্না ভাব নিয়ে সুফলা বসে বিছানায়।

নিয়াজ সাহেব তেমনি কন্ঠে বলেন—আমার মায়ের শাড়িটা চুরি করে তোমাকে দিয়েছিলাম। ওঠা পরিয়ে তোমাকে দেখতে চেয়েছিলাম আমার ছোট্ট বোন বকুলের মতো।

—আপনার বোন বকুল এখন কোথায়?

—ও তো মরে গেছে। এখন ও মহাকালের ক্যানভাসে। ও নেই আমার আঙ্গিনায়, আছ তুমি। তোমাকে ঠিক ওর মতোই মনে হয়। প্রথম দেখাতেই আমার তা-ই মনে হয়েছিল। ও মায়ের এ শাড়িটা পরে প্রায়ই সাজতো। তাই তো---।

আর কোন কথা না বলে পাশ ফেরেন।

সুফলা দুই হাতে মুখ ঢেকে কান্নায় ফুপিয়ে ওঠে।

#

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪১

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: ভালো!!! গল্পের নাম শিশির কেন/. সেটাই বুঝলাম না!!!

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪০

নাসীমুল বারী বলেছেন: ধন্যবাদ, গল্পটি পড়ার জন্য।

আমার গল্পের নামকরণ 'রূপক ভাবার্থ'। ব্লগে ঢোকার পর দেখলাম আপনার আর বিদ্রোহী বাঙালীর মন্তব্য এসেছে গেছে, তাতেই হয়ত আপনি নামের মাহাত্ম্য বুঝে গেছে্ন, তাই নয় কি?

শুভ কামনায়।

২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: শিশির। রাতের আঁধারে জন্ম নিয়ে সকালের রৌদ্রেই হারিয়ে যায়। ঠিক ড্যাফোডিল ফুলের বিপরীত। সারাদিন সৌন্দর্য বিলিয়ে সন্ধ্যা হলেই ম্রিয়মাণ হয়ে পড়ে। শিশির এবং ড্যাফোডিলের সৌন্দর্য কখনো দীর্ঘস্থায়ী হয় না। কিন্তু সৌন্দর্যের মহিমাটি মনের মধ্যে ঝরে পড়ার পরও থেকে যায়।
গল্পটায় সুফলা এবং নিয়াজের সম্পর্কটা ক্ষণিকের জন্য শিশিরের মতো সৌন্দর্য বিলিয়ে, তারপর ঝরে গেলো। কিন্তু সৌন্দর্যের রেশটা সুফলার মধ্যে রয়ে গেলো। এখানেও শিশিরের মতোই একটা ব্যাপার হল। হঠাৎ শিশিরকে দেখে কেই ভাবতেই পারে ঘাসের ডগায় মুক্ত চিকচিক করছে। কিন্তু ছুঁয়ে দেখতে যেয়েই বুঝল ওটা আসলে মুক্ত নয়, শিশির ছিল। তাই বলে শিশিরের সৌন্দর্যযে অস্বীকার করা যায় না। সুফলাও হয়তো নিয়াজকে নিয়ে তেমনি কিছু ভেবেছিল। হয়তো ভেবেছিল সে তাকে ভালোবাসে। সে তার প্রেমিক। কিন্তু হাসপাতালের ব্যাডে আবিষ্কার করলো সে তার দেখতে অনেকটা নিয়াজের ছোট বোনের মতো। শিশির মুক্তো না হয়েও মুক্তোর মতো সুন্দর। সুফলার সাথে নিয়াজের সম্পর্কটাও প্রেমিক প্রেমিকা না হয়ে ভাই বোন হয়েই মুক্তোর মতো আলো ছড়াল। কিন্তু শিশিরের মতো ঝরে পড়ার অপেক্ষায় রইলো। বাহ! দারুণ।
গল্পটা পড়তে যেয়ে সবাই হয়তো আমারই মতোই সুফলা এবং নিয়াজের সম্পর্কটাকে ভিন্ন ভাবে দেখবে। কিন্তু গল্প শেষ করে কিছুক্ষণ 'থ' হয়ে বসে থাকবে।
বেশ পরিপাটি একটা লেখা। ভীষণ ভালো লাগলো নাসীমুল বারী। নামকরণটাও আমার বেশ পছন্দ হয়েছে। তাই নামকরণের সার্থকতা দেখাতে যেয়েই নিজের মতো করে একটা ব্যাখ্যা দিলাম। সঠিক হয়েছে কিনা জানি না।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩৩

নাসীমুল বারী বলেছেন: ধন্যবাদ, আমার গল্পটি অন্তারাক্ষি দিয়ে পড়ার জন্য।

আত্মার আত্মীয় তারাই, যাদের আত্মার চিন্তা কখনও একই সমান্তরালে অবস্থান করে। বিদ্রোহী বাঙালী ভাই আপনিও এ মুহূর্তে আমার 'শিশির' গল্পের মাধ্যমে 'আত্মার আত্মীয়' হয়ে গেছেন। গল্পের নামকরণে আমার চিন্তার সাথে আপনার চিন্তার মিলটা এত অদ্ভুতভাবে মিলে গেল কেন? সত্যি! ! ! গল্পের নামকরণে অনেক ধারার একঠি 'রূপক ভাবার্থ'। আমার এ গল্পের নামকণও তেমনি। আমি ব্যক্তিগভাবে গল্প লেখায় নামকরণের বেলায় 'রূপক ভাবার্থ'কেই প্রাধান্য দেই।

আপনার আলোচনায় সত্যি খুব মুগ্ধ আমি। ভাল লাগে আপনার অনুগল্পগুলো।

সাথে থাকুন, ভালো থাকুন।

৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১১

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন: বর্ণনাধারা নিখাদ মেদহীন ৷ আকর্ষণহীন বর্ণনাশৈলীর পাশাপাশি কিঞ্চিৎ ছান্দনিক ভাষা যোগ হলে সম্পর্কে মোড় বা আবেগগুলো আরো পরিস্ফুটিত হয়ত হতে পারত ৷ তবে আপনার গল্পের নামকরণটি বেশ নান্দনিক ও রূপকধর্মী যা ভাল লাগল ৷ আলোর সাথে শিশিরের যেরূপ সম্পর্ক সেইরূপ শেষটা এসে সম্পর্কগুলো ভেসে গেল ৷ তবে খানিকটা তাড়াতাড়ি টেনেছেন শেষটায় ৷





শুভকামনায়…..

২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৬

নাসীমুল বারী বলেছেন: ধন্যবাদ, গল্পটি পড়ার জন্য।
আপনার মন্তব্যটি ভাল লেগেছে, সুন্দর হয়েছে।

শুভ কামনায়।

৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৫

লাবনী আক্তার বলেছেন: নিয়াজ সাহেবের আবেগটা মে বি বেশিই ছিল । যে কারনে উনি সুফলাকে কফি খেতে বলেছেন আর মায়ের শাড়ি নিয়ে হুট করে সুফলার বাসায়ও গিয়েছেন।

আসলে ভাই বোনের রিলেশন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ রিলেশনের একটি।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৪২

নাসীমুল বারী বলেছেন: ধন্যবাদ, গল্পটি পড়ার জন্য।

এটি ভ্যালেনটাইন ডে-র গল্প। ভ্যালেনটাইন ডে শুধূ 'প্রেমিক-প্রেমিকা'র জন্যই নয়। মানুষে মানুষে ভালবাসার জন্য 'ভ্যালেনটাই ডে'- সম্পর্ক কোন ধরনেরই হোক না কেন।

শুভ কামনায়।

৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২

রাঙ্গা রিয়েল.... বলেছেন: গল্পটা খুব ভালো লাগলো।বিশেষ করে উপস্থাপন ভঙ্গিতে আমি মুগ্ধ।আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১

নাসীমুল বারী বলেছেন: শুভেচ্ছা।

আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগল।

শুভ কামনায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.