নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এসো আলোর পথে...

নতুন-আলো

আলো আসবেই

নতুন-আলো › বিস্তারিত পোস্টঃ

আলম-ই-মিছাল: স্বরূপ জগত

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৪


জানা প্রয়োজন, অনেক হাদীসই প্রমাণ করেছে, এ রূপ জগতের পশ্চাতে এক স্বরূপ জগত রয়েছে। সেখানে মানুষের দোষ-গুণ ইত্যাদি নিজরূপে অস্তিত্ব ধারণ করে। বস্তু জগতে যতকিছু দেখা দেয় আগে তা সেই কর্ম জগতে রূপ পায়। এখানে যা পাই তা ঠিক ওখানের মতই। সাধারণের চোখে অনেক বস্তুর অস্তিত্ব ধরা দেয়না। সেগুলো সেখানে শরীরী হয়ে বিচরণ করে। মহানবী (সঃ) বলেন, ‘আল্লাহ যখন মায়া-মমতা সৃষ্টি করলেন, তখন সে দাঁড়িয়ে বলতে লাগল, যে ব্যক্ত আত্মীয়তা বিচ্ছেদের ব্যাপারে তোমাকে ভয় করবে এবং তোমার আশ্রয় চাইবে, সে আমার কাছে ঠাঁই পাবে’। তিনি আরও বলেন, ‘সূরা বাকারা ও সূরা আলে ইমরান কেয়ামতের দিন দু’খণ্ড মেঘ বা দুটো ছাতা কিংবা দু’ঝাঁক পাখীর মত ছায়া হয়ে আসবে এবং তারা তাদের পাঠকদের পক্ষ হয়ে কথা বলবে’। তিনি এও বলেন, ‘কেয়ামতের দিন সব কৃতকর্ম হাজির হবে। প্রথমে আসবে নামায। তারপর সদকা, তারপর রোজা ইত্যাদি’। অন্যত্র তিনি বলেন, হাশরের মাঠে পাপ ও পুণ্য দেহ ধারণ করে দাঁড়িয়ে যাবে। পুণ্যবানকে সুসংবাদ শুনাবে পুণ্য এবং পাপ পাপীকে বলবে, পালাও, পালাও। কিন্তু পাপী তখন পালাবার পথ পাবেনা’। আর এক স্থানে তিনি বলেন, ‘কেয়ামতের দিন আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার অন্যান্য দিনগুলো যথাযথভাবে উপস্থিত করবেন। কিন্তু জুম’আর দিনটিকে অত্যন্ত শান-শওকতের সাথে হাজির করবেন’। অন্যত্র তিনি বরেন, ‘কেয়ামতের দিন পৃথিবীকে আল্লাহ নীল রংয়ের দাঁত একং কুৎসিত ও প্রশস্ত মুখবিশিষ্ট এক অতি বৃদ্ধারূপে দাঁড় করাবেন’।

একবার তিনি বললেন, ‘হে মানবমণ্ডলী! আমি যা দেখছি তা কি তোমরা দেখতে পাচ্ছ? আমি তো তোমাদের ঘরে ঘরে বৃষ্টির মত ফেতনা-ফাসাদ বর্ষিত হতে দেখছি’। মি’রাজ সম্পর্কিত হাদীসে তিনি বলেন, ‘হঠাৎ আমার সামনে চারটি প্রস্রবণ দেখা দিল। দু’টি আত্মিক ও দুটি বাহ্যিক। আমি প্রশ্ন করলাম, হে জিব্রাঈল! এ সব কি? তিনি জবাব দিলেন, আত্মিক দুটো জান্নাতের ও বাহ্যিক দুটো হল নীল ও ফোরাতের স্রোত’। সূর্য গ্রহণের হাদীস প্রসংগে তিনি বললেন, ‘আমাকে জান্নাত ও জাহান্নামের রূপ দেখানো হয়েছে’। অন্য বর্ণনা মতে তিনি বললেন, ‘কেবলাস্থিত দেয়াল ও আমার মাঝখানে বেহেশত ও দোযখ স্বরূপে দেখানো হলো’। এ হাদীসে এ কথাও বলা হয়েছে, তিনি বেহেশতের ফলের একটি গুচ্ছ নেবার জন্য হাত বাড়ালেন। তাতে এও আছে, ‘তিনি দোযখের আগুনের তেজে উহ উহ করে পিছিয়ে এলেন এবং সে আগুনে হাজীদের জিনিসপত্রের চোরকে ও বিড়াল উপোসে মারার মহিলাকে দেখতে পেলেন। তেমনি জান্নাতে তিনি পিপাসার্ত কুকুরকে পানি পান করিয়ে বাঁচাবার গণিকাটিকে দেখতে পেলেন। এটা সুস্পষ্ট যে, মহানবী (সঃ) ও মসজিদের মেহরাবের মধ্যবর্তী সংকীর্ণ জায়গায় বেহেশত-দোযখের যে পরিধি সবার জানা রয়েছে তা বাহ্যত কিছুতেই ঠাঁই পেতে পারে না। অথচ অন্যত্র তিনি বলেছেন, দেখলাম, ‘জান্নাত এত কণ্ঠকাকীর্ণ যে প্রবৃত্তির তা অসহ মনে হয়, এবং জাহান্নাম এত কুসুমাস্তীর্ণ যে, প্রবৃত্তির তা খুবই পছন্দনীয়। তারপর জিব্রাঈল বললেন, নিন, এখন দেখে নিন তাদের’।

অন্যত্র তিনি বলেন, যখন বিপদের অবতীর্ণ হয়, তখন দোয়া তার সাথে লড়াই করে এবং ঠেকিয়ে রাখে। তিনি আরও বলেন, আল্লাহ জ্ঞান সৃষ্টি করে বললেন, কাছে এস। সে কাছে এল। তারপর বললেন, চলে যাও। তখন সে চলে গেল।

একস্থানে তিনি বলেছেন, ‘এ পুস্তক দুটো আল্লাহর তরফ থেকে পাঠানো হল’। তিনি আরও বলেন, ‘মৃত্যুকে দুম্বারূপ দিয়ে বেহেশত ও দোযখের মাঝখানে জবাই করা হবে’।

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি মরিয়মের কাছে এক ফেরেশতা পাঠালাম, সে এক যুবকরূপে তার সামনে দেখা দিল’। হাদীসে প্রমাণ মিলে, জিব্রাঈল যখন মহানবীর কাছে আসতেন, তিনি তাঁকে দেখতে পেতেন এবং তাঁর সাথে বলতেন। অথচ উপস্থিত অন্য সবাই দেখতে পেতেন না। এও প্রমাণিত হয়েছে, মু’মিনের কবর দৈর্ঘ্যে ও প্রস্থে সত্তর গজ প্রশস্ত হয়ে যায়। পক্ষান্তরে কাফেরের কবর সংকীর্ণ হতে হতে তার পাঁজরের হাড় এদিক থেকে ওদিকে নিয়ে যায়। হাদীসে এও রয়েছে, কবরে ফেরেশতা এসে মৃতের কাছে জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং তার কৃতকর্ম বিশেষ এক রূপ নিয়ে দেখা দেয়। এও আছে, মরণ কালে যে ফেরেশতা প্রাণ বয়ে নিয়ে আসে তার হাতে হয় রেশমী বস্ত্র, নয় তো চট থাকে। আরও আছে, কবরে মৃত ব্যক্তিকে (কাফের) ফেরেশতারা গুর্জ ও হাতুড়ি পেটা করবে। তখন তার চীৎকার জীন ও মানুষ ছাড়া চতুর্দিকে সবাই শুনতে পাবে। অন্যত্র আছে, প্রতিটি কাফেরের ওপর কবরে নিরানব্বইটি আজদাহা লেলিয়ে দেয়া হয়। কেয়ামত পর্যন্ত সেগুরো তাকে দংশন ও ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন করতে থাকে।

তিনি আরও বলেন, ‘মৃতকে যখন কবরে রাখা হয়, তখন তার মনে হয়, সূর্য ডুবছে। তাই সে বসে চোখ ডলতে ডলতে ফেরেশতাদের বলে, আমাকে ছেড়ে দাওতো নামাযটা পড়ে নিই’। হাদীসে প্রমাণ মিলে, কেয়ামতের দিন হাশরে উপনীতদের আল্লাহতা’য়ালা বিভিন্ন রূপে নিজ জ্যোতি প্রদর্শন করাবেন। এও আছে, ‘মহানবী (সঃ) যখন আল্লাহর সমীপে যাবেন, তখন তনি কুরসির ওপর উপবিষ্ট থাকবেন’। আরও আছে, ‘আল্লাহ পাক বনী-আদমের সাথে সামনা সামনি বলবেন’। মোট কথা এ ধরনের অসংখ্য হাদীস রয়েছে।

এ সব হাদীস যারা দেখবে, তাদের তিনটি অবস্থার যে কোন একটি দেখা দেবেই। হয় কেউ এর প্রকাশ্য অর্থই গ্রহণ করবে। তাকে আমার বর্ণিত স্বরূপ জগতটি মেনে নিতে হবে। আহলে হাদীসের রীতি এটাই। আল্লামা জালালুদ্দিন সুয়ুতী বলেন, আমি তো হাদীসের প্রকাশ্য অর্থ গ্রহণ করি এবং এটাই আমার মজহাব।

কেউ হয়ত বলবে, আসলে এসবের কোন কিছুই অস্তিত্ব নেবেনা, শুধু খেয়ালী দৃষ্টিতেই তা পরিদৃষ্ট হবে। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ আল্লাহর ‘সেদিনের অপেক্ষা কর যেদিন আকাশ ধোঁয়াটে মনে হবে’ এ বাণী ব্যাখ্যা প্রসংগে বলেন, তাঁর সময়ে একবার দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল এবং তখন অনশনক্লিষ্ট দেহ নিয়ে ওপরে তাকালে গোটা আকাশ ধোঁয়াটে মনে হত। ইবনে মাজেফু’ন থেকে বর্ণিত আছে, যে হাদীসেই কেয়ামতের দিন আল্লাহ পাক সেদিন বান্দার দৃষ্টি এভাবে বদলে দেবেন যাতে করে তারা সেরূপ দেখতে পাবে। তারা দেখবে যেন তিনি এসে তাদের সাথে কথা বলছেন। অথচ না তিনি মূলত নিজ অবস্থান থেকে বিন্দুমাত্র নড়ছেন, না কারো সাথে কথা বলছেন। বান্দার এ অবস্থা এজন্য ঘটানো হবে যেন তারা বুঝতে পায় আল্লাহ সব কিছুই করতে পারেন।

কেউ হয়তবা বলবে, এ সব হাদীসের অন্যরূপ তাৎপর্য রয়েছে। সে সব তাৎপর্যের জন্য এ সব রূপকের আশ্রয় নেয়া হয়েছে। আমার বক্তব্য হল, এ তৃতীয় মতটি কোন সত্যানুসারীর নয়।

ইমাম গাজ্জালী (রঃ) কবর আজাব সম্পর্কে বলতে দিয়ে এ তিনটি অবস্থা সম্পর্কেই ভালভাবে পর্যালোচনা করেছেন। তিনি বলেনঃ

“এ ধরনের হাদীসের বাহ্যিক অর্থ তো ঠিক, তবে তার অন্তর্নিহিত রহস্য রয়েছে। অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্নদের কাছে তা সুস্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়। যে ব্যক্তি এগুলোর রহস্য জানেনা এবং কোন কিছুর অন্তর্নিহিত তত্ত্ব যার কাছে ধরা দেয়না, তার অন্তত প্রকাশ্য অর্থগুলো অস্বীকার করা উচিত নয়। বরং সত্য বরে সেগুলো মেনে নেয়া উচিত। কারণ, এটা ঈমানের নূন্যতম দাবী”।

কেউ যদি বলে, আমি কাফেরের কবর উন্মুক্ত করে দেখেছি এবং বহুদিন ধরে তার লাশ পড়ে থাকতে দেখেছি। কিন্তু বর্ণিত অবস্থাগুলো কখনও পরিদৃষ্ট হয়নি। তাই চোখে দেখা ব্যাপারের বিপরীত কথাকে কি করে সত্য বলে মেনে নেব?

তার জবাব হল এই, এ ধরনের কথা মানতে গেলে মানুষের তিনটি অবস্থা দেখা দেয়। প্রথম অবস্থাটি সব চাইতে বিশুদ্ধ, সুস্পষ্ট ও সমর্থনযোগ্য। তা হল এই, এসব কথা মূলত সত্য। নিঃসন্দেহে অজগর সাপ মৃত কাফেরকে দংশন করে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করছে। তবে এ পার্থিব চোখে আপনি সেই অপার্থিব ব্যাপারটি দেখতে পাবেন কেন? পারলৌকিক সব ঘটনাই তো আত্মিক ও অপার্থিব। দেখুন, জিব্রাঈলের (আঃ) অবতরণ সম্পর্কে সাহাবারা (রাঃ) কিরূপ আস্থা রাখতেন। অথচ তাঁরা তাঁকে দেখতে পেতেন না। তথাপি তাঁরা বিশ্বাস করতেন যে, মহানবী (সঃ) যথার্থই জীব্রাঈলকে (আঃ) দেখতে পেতেন। এক্ষণে আপনারা যদি মহানবীর (সঃ) হাদীসগুলো অবাস্তব বলে মনে করেন তো তাঁর কাছে ফেরেশতার আগমন ও ওহী অবতীর্ণ হবার কথা কি করে বিশ্বাস করবেন?

সুতরাং প্রথমে আপনাদের ঈমানের নবায়ন ও সংস্কার প্রয়োজন। যদি আপনি এ ঈমান রাখেন যে, কিছু ব্যাপার মহানবী (সঃ) দেখতেন, কিন্তু উম্মতরা দেখার ক্ষমতা রাখেনা, তা’হলে মৃতের ব্যাপারে যা যা বলা হল তা মানতে দ্বিধা আসবে কেন? ফেরেশতা যেরূপ মানুষ ও জীব-জন্তুর মত নন, তেমনি মৃতকে দংশন করার অজগর ও বিচ্ছু পার্থিব অজগর ও বিচ্ছুর মত নয়। বরং সেই অপার্থিব অজগর অন্য কিছুর তৈরী সাপ। তাই, তা দেখতে অন্য ধরনের দৃষ্টি ও অনুভব শক্তি থাকা চাই।

দ্বিতীয় অবস্থার মানুষেরা বলেন, আপনারা নিদ্রিত ব্যক্তির স্বপ্নে সাপে কাটার কথা মনে করুন। স্বপ্নে সে দংশন জ্বালায় তীব্রতাও অনুভব করে। সে জাগ্রতের মতই দংশন জ্বালায় চীৎকার করে উঠে ও ঘর্মাক্ত হয়। কখনও সে শয়নস্থল থেকে লাফিয়ে ওঠে। এ সবই সে ব্যক্তি দেখে ও অনুভব করে। কিন্তু বাহ্যত আপনি নিদ্রিতকে চুপচাপ পড়ে থাকতে দেখছেন। না তার কাছে সাপ দেখছেন, না ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন দেহ। অথচ স্বপ্নদ্রষ্টা তো সাপ-বিচ্ছু যেমন দেখছে, তেমনি তার দংশন জ্বালাও অনুভব করছে।

আপনাদের দৃষ্টিকোণ থেকে এসব হল দৃষ্টি অগোচর ব্যাপার। তথাপি স্বপ্নের সাপের দংশন জ্বালা স্বপ্নমগ্নের জন্য যখন জাগ্রত সাপের দংশন জ্বালার মতই কষ্টদায়ক, তখন এ দু’সাপের ভেতর তারতম্য কোথায়?

তৃতীয় অবস্থাটা এই, আপনারা ভালভাবেই জানেন, সাপ স্বয়ং দুঃখ-কষ্ট নয়, দুঃখ-কষ্ট রয়েছে তার বিষে। এমনকি বিষও দুঃখ-কষ্ট নয়, দুঃখ-কষ্ট তার প্রভাবজাত জ্বালায়। এখন যদি বাস্তব বিষ ছাড়া অন্য কিছু থেকেও সেই জ্বালা অনুভূত হয়, তাও তার থেকে আদৌ কম দুঃখদায়ক শাস্তি নয়। তবে সেই শাস্তির দুঃখকে সাধারণের উপলব্ধির উপযোগী করতে হলে বাস্তব কারণের উল্লেখ সম্ভব নয়। যেমন যৌন সুখ যদি কাউকে নারীর স্পর্শ ছাড়া উপলব্ধি করাতে হয় তা হরে নর-নারীর যৌন মিলনের উল্লেখ ছাড়া বুঝানো সম্ভব হয় না। এটা কার্যকারণ বুঝবার জন্য প্রয়োজন। যেন কারণ থেকে অনিবার্য কার্যের উপলব্ধি ঘটে। কার্যত যদিও কারণ অনুপস্থিত, তথাপি তার বর্ণনার মাধ্যমে তা জ্ঞাত করানোই উদ্দেশ্য। লক্ষ্যবস্তু কারণ নয়, কার্য।

বলা বাহুল্য, মানুষের এ জীবনের কু-অভ্যাসগুলোই মৃত্যুকালে তাকে দুঃখ-কষ্ট দেবার জন্য মওজুদ থাকে। সেগুলোর অনুশোচনা তাকে সাপের মতই দংশন করতে থাকে। যদিও তার অন্তরে সাপ উপস্থিত থাকে না।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: কবরের আজাবের ভয়েই মরতে ইচ্ছা করে না।

০২ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৫২

নতুন-আলো বলেছেন: তবুও মরতে হবে. .

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২০

আরোগ্য বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। অনেক দিন পর ভালো একটা পোস্ট মনে ধরলো। সরাসরি প্রিয়তে।

০২ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৫৩

নতুন-আলো বলেছেন: সুন্দর মন্তবে ধন্যবাদ আরোগ্য. .. ভালো থাকবেন

৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ভাই কিছু কিছু শব্দের বানান ভুল হয়েছে সেগুলো শুধরে নিন।
আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন।

০২ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৫৫

নতুন-আলো বলেছেন: ঠিক আছে ভাই শুধরে নিচ্ছি. . আল্লাহ আপনার দোয়া করুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.