নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
জীবনে চলার পথে ঘরে-বাইরে প্রায়ই হোচট খেতে হয়। এর কিছু কিছু আসে আমাদের সমাজে প্রচলিত কুসংষ্কার থেকে। কুসংস্কারের মূলোতপাটনের লক্ষ্যে প্রথমেই প্রয়োজন ব্যাপক জনসচেতনতা। আর জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যেই ক্ষুদ্র এ উপস্থাপনা। আসুন, এক নজরে চোল বুলিয়ে নিই বহুল চর্চিত কিছু কুসংস্কারের দিকে-
১) পরিক্ষা দিতে যাওয়ার পূর্বে ডিম খাওয়া যাবে না। তাহলে পরিক্ষায় ডিম (গোল্লা) পাবে।
২) নতুন স্ত্রীকে দুলাভাইর কোলে করে ঘরে আসতে হবে।
৩) দোকানের প্রথম কাস্টমর ফেরত দিতে নাই।
৪) নতুন স্ত্রীকে নরম স্থানে বসতে দিলে মেজাজ নরম থাকবে।
৫) বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবণ দিতে হবে।
৬) ঔষধ খাওয়ার সময় ‘বিসমিল্লাহ বললে’ রোগ বেড়ে যাবে।
৭) জোড়া কলা খেলে জোড়া সন্তান জন্ম নিবে।
৮) রাতে নখ, চুল ইত্যাদি কাটতে নাই।
৯) চোখে কোন গোটা হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু লাগালে সুস্থ হয়ে যাবে।
১০) ভাই-বোন মিলে মুরগী জবেহ করা যাবে না।
১১) ঘরের ময়লা পানি রাতে বাইরে ফেলা যাবে না।
১২) ঘর থেকে কোন উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পর পেছন থেকে ডাক দিলে যাত্রা অশুভ হবে।
১৩) ব্যাঙ ডাকলে বৃষ্টি হবে।
১৪) কুরআন মাজীদ হাত থেকে পড়ে গেলে আড়াই কেজি চাল দিতে হবে।
১৫) ছোট বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেলতে বলা হয়। দাঁত ফেলার সময় বলতে শিখানো হয়, “ইঁদুর ভাই, ইঁদুর ভাই, তোর চিকন দাঁত টা দে, আমার মোটা দাঁত টা নে।”
১৬) মুরগীর মাথা খেলে মা-বাবার মৃত্যু দেখবে না।
১৭) বলা হয়, কেউ ঘর থেকে বের হলে পিছন দিকে ফিরে তাকানো নিষেধ। তাতে নাকি যাত্রা ভঙ্গ হয় বা অশুভ হয়।
১৮) ঘরের ভিতরে প্রবেশকৃত রোদে অর্ধেক শরীর রেখে বসা যাবে না। (অর্থাৎ শরীরের কিছু অংশ রৌদ্রে আর কিছু অংশ বাহিরে) তাহলে জ্বর হবে।
১৯) রাতে বাঁশ কাটা যাবে না।
২০) রাতে গাছের পাতা ছিঁড়া যাবে না।
২১) ঘর থেকে বের হয়ে বিধবা নারী চোখে পড়লে যাত্রা অশুভ হবে।
২২) ঘরের চৌকাঠে বসা যাবে না।
২৩) মহিলাদের পিরিয়ড চলাকালীন সময় সবুজ কাপড় পরিধান করতে হবে। তার হাতের কিছু খাওয়া যাবে না।
২৪) বিধবা নারীকে সাদা কাপড় পরিধান করতে হবে।
২৫) ভাঙ্গা আয়না দিয়ে চেহারা দেখা যাবে না। তাতে চেহরা নষ্ট হয়ে যাবে।
২৬) ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসবে। আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসবে।
২৭) নতুন কাপড় পরিধান করার পূর্বে আগুনে ছেক দিয়ে পড়তে হবে।
২৮) নতুন কাপড় পরিধান করার পর পিছনে তাকাতে নাই।
২৯) বৃষ্টির সময় রোদ দেখা দিলে বলা হয় শিয়ালের বিয়ে।
৩০) ধারনা করা হয়, আশ্বিন মাসে নারী বিধবা হলে তার আর কোন দিন বিবাহ হবে না।
৩১) খানার পর যদি কেউ গা মোচড় দেয়, তবে বলা হয়- খানা না কি কুকুরের পেটে চলে যায়।
৩২) রাতের বেলা কাউকে সুই-সূতা দিতে নাই।
৩৩) গেঞ্জি ও গামছা ছিঁড়ে গেলে সেলাই করতে নাই।
৩৪) খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় বাতি দিতে হয়। না হলে ঘরে বিপদ আসে।
৩৫) গোছলের পর শরীরে তেল মাখার পূর্বে কোন কিছু খেতে নেই।
৩৬) মহিলার পেটে বাচ্চা থাকলে কিছু কাটা-কাটি বা জবেহ করা যাবে না।
৩৭) পাতিলের মধ্যে খানা থাকা অবস্থায় তা খেলে পেট বড় হয়ে যাবে।
৩৮) কোন ব্যক্তি বাড়ি হতে বের হলে যদি তার সামনে খালি কলস পড়ে যায় বা কেউ খালি কলস নিয়ে তার সামনে দিয়ে অতিক্রম করে তখন সে যাত্রা বন্ধ করে দেয়, বলে আমার যাত্রা আজ শুভ হবে না।
৩৯) ছোট বাচ্চাদের হাতে লোহা পরিধান করাতে হবে।
৪০) রুমাল, ছাতা, হাত ঘড়ি ইত্যাদি কাউকে ধার স্বরূপ দেয়া যাবে না।
৪১) হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে।
৪২) হাত থেকে প্লেট পড়ে গেলে মেহমান আসবে।
৪৩) নতুন স্ত্রী কোন ভাল কাজ করলে শুভ লক্ষণ।
৪৪) পাখি ডাকলে বলা হয় ইষ্টি কুটুম (আত্মীয়) আসবে।
৪৫) কাচা মরিচ হাতে দিতে নাই।
৪৬) তিন রাস্তার মোড়ে বসতে নাই।
৪৭) খানার সময় যদি কারো ঢেকুর আসে বা মাথার তালুতে উঠে যায়, তখন একজন আরেকজনকে বলে, দোস্ত তোকে যেন কেউ স্মরণ করছে বা বলা হয় তোকে গালি দিচ্ছে।
৪৮) কাক ডাকলে বিপদ আসবে।
৪৯) শুঁকুন ডাকলে মানুষ মারা যাবে।
৫০) পেঁচা ডাকলে বিপদ আসবে।
৫১) তিনজন একই সাথে চলা যাবে না।
৫২) দুজনে ঘরে বসে কোথাও কথা বলতে লাগলে হঠাৎ টিকটিকির আওয়াজ শুনা যায়, তখন একজন অন্যজনকে বলে উঠে “দোস্ত তোর কথা সত্য, কারণ দেখছস না, টিকটিকি ঠিক ঠিক বলেছে।”
৫৩) একজন অন্য জনের মাথায় টোকা খেলে দ্বিতীয় বার টোকা দিতে হবে, একবার টোকা খাওয়া যাবে না। নতুবা মাথায় ব্যথা হবে/শিং উঠবে।
৫৪) ভাত প্লেটে নেওয়ার সময় একবার নিতে নাই।
৫৫) নতুন জামাই বাজার না করা পর্যন্ত একই খানা খাওয়াতে হবে।
৫৬) নতুন স্ত্রীকে স্বামীর বাড়িতে প্রথম পর্যায়ে আড়াই দিন অবস্থান করতে হবে।
৫৭) পাতিলের মধ্যে খানা খেলে মেয়ে সন্তান জন্ম নিবে।
৫৮) পোড়া খানা খেলে সাতার শিখবে।
৫৯) পিপড়া বা জল পোকা খেলে সাতার শিখবে।
৬০) দাঁত উঠতে বিলম্ব হলে সাত ঘরের চাউল উঠিয়ে তা পাক করে কাককে খাওয়াতে হবে এবং নিজেকেও খেতে হবে।
৬১) সকাল বেটা ঘুম থেকে উঠেই ঘর ঝাড়– দেয়ার পূর্বে কাউকে কোন কিছু দেয়া যাবে না।
৬২) রাতের বেলা কোন কিছু লেন-দেন করা যাবে না।
৬৩) সকাল বেলা দোকান খুলে যাত্রা (নগদ বিক্রি) না করে কাউকে বাকী দেয়া যাবে না। তাহলে সারা দিন বাকীই যাবে।
৬৪) দাঁড়ী-পাল্লা, মাপার জিনিস পায়ে লাগলে বা হাত থেকে নিচে পড়ে গেলে সালাম করতে হবে, না হলে লক্ষ্মী চলে যাবে।
৬৫) শুকরের নাম মুখে নিলে ৪০দিন মুখ নাপাক থাকে।
৬৬) রাতের বেলা কাউকে চুন ধার দিলে চুন না বলে দই বলতে হয়।
৬৭) বাড়ি থেকে বের হলে রাস্তায় যদি হোঁচট খেয়ে পড়ে যায় তাহলে যাত্রা অশুভ হবে।
৬৮) কোন ফসলের জমিতে বা ফল গাছে যাতে নযর না লাগে সে জন্য মাটির পাতিল সাদা-কালো রং করে ঝুলিয়ে রাখতে হবে।
৬৯) বিনা ওযুতে বড় পীর (!!) আবদুল কাদের জিলানীর নাম নিলে আড়াইটা পশম পড়ে যাবে।
৭০) নখ চুল কেটে মাটিতে দাফন করতে হবে, কেননা বলা হয় কিয়ামতের দিন এগুলো খুঁজে বের করতে হবে।
৭২) মহিলাগণ হাতে বালা বা চুড়ি না পড়লে স্বামীর অমঙ্গল হবে।
৭৩) স্ত্রীগণ তাদের নাকে নাক ফুল না রাখলে স্বামীর বেঁচে না থাকার প্রমাণ।
৭৪) দা, কাচি বা ছুরি ডিঙ্গিয়ে গেলে হাত-পা কেটে যাবে।
৭৫) গলায় কাটা বিঁধলে বিড়ালের পা ধরে মাপ চাইতে হবে।
৭৬) বেচা কেনার সময় জোড় সংখ্যা রাখা যাবে না। যেমন, এক লক্ষ টাকা হলে তদস্থলে এক লক্ষ এক টাকা দিতে হবে। যেমন, দেন মোহর (কাবীন) এর সময় করে থাকে, একলক্ষ এক টাকা ধার্য করা হয়।
৭৭) বন্ধু মহলে কয়েকজন বসে গল্প-গুজব করছে, তখন তাদের মধ্যে অনুপস্হিত কাউকে নিয়ে কথা চলছে, এমতাবস্থায় সে উপস্থিত হলে, কেউ কেউ বলে উঠে “দোস্ত তোর হায়াত আছে।” কারণ একটু আগেই তোর কথা বলছিলাম।
৭৮) হঠাৎ বাম চোখ কাপলে দু:খ আসে।
৭৯) বাড়ী থেকে কোথাও যাওয়ার উদ্দেশে বের হলে সে সময় বাড়ির কেউ পেছন থেকে ডাকলে অমঙল হয়।
৮০) স্বামীর নাম বলা যাবে না এতে অমঙল হয়।
৮১) বাছুরের গলায় জুতার টুকরা ঝুলালে কারো কুদৃস্টি থেকে বাঁচা যায়।
প্রিয় বন্ধু, আমাদের দেশে অঞ্চলভেদে এধরনের বহু কুসংস্কার প্রচলিত রয়েছে; যা মানুষ কথা ও কাজে প্রতিনিয়ত ব্যবহার করে থাকে। এসবের প্রতি বিশ্বাস রাখা ঈমানদার ব্যক্তির জন্য কোনক্রমেই শোভনীয় নয়। ঈমানের জন্য এগুলো যেমন মারাত্মক হুমকী তেমনি ক্ষেত্রবিশেষে এসবের কিছু কিছু বিষয় স্পষ্টভাবে শিরক এবং জাহেলিয়াতে পূর্ন। আবার কিছু কথা রয়েছে যা সাধারণ বিবেক ও রুচী পরিপন্থী এবং রীতিমত হাস্যকর। মূলত: বাজারে ‘কি করিলে কি হয়’ টাইপের কিছু সস্তা বই এসবের সরবরাহকারী। এসব ফালতু বই পড়ে অশিক্ষিত-অর্ধশিক্ষিত কিছু মানুষ অন্ধবিশ্বাসে এগুলোকে পরম যত্নে বিশ্বাস এবং লালন করে থাকেন। তাই এ ব্যাপারে সচেতন হওয়া জরুরী। মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এই সমাজে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অসংখ্য কুসংস্কার থেকে এখানে কয়েকটি মাত্র উল্লেখ করা হল।
আল্লাহ পাক কুসংস্কারের এই অাঁধার থেকে আমাদের রক্ষা করুন।
ভাল থাকুন প্রত্যেকে।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩
নতুন নকিব বলেছেন:
সরকার সাহেব,
হ্যাঁ ভাই, যা বলেছেন, সংগ্রহ তো বিশাল হবেই। আমরা কি কোথাও হার মানা জাতি? দুর্নীতি বলেন আর দারিদ্র্য বলেন, গুম বলেন আর খুনই বলেন, বলুন, কোথায় আমরা পিছিয়ে? ধর্ষন-শ্লীলতাহানি ইত্যাদিতে আমাদের জুড়ি পান কোথাও! এদেশের ভাঙ্গা-চোরা রাস্তায় চলাচল করলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীগন বাপের নাম পর্যন্ত কি ভুলে যান না? রাস্তা-ঘাটের টাকা আমরা ভূড়ি উন্নয়নের কাজে লাগাচ্ছি না? আমরা কি চুরিতেও কম যাই? তো, কুসংস্কারে পিছিয়ে থাকার আর সুযোগ কই?
ভাল থাকুন।
২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বাস্তবিক সবগুলোই।
তবে আমি কোন কুসংস্কার আজ পর্যন্ত মানিনি, এর জন্য অবশ্য অনেক বাঁকা চোখ দেখেছি আমি।
আজ পর্যন্ত তাবিজকবজ নেইনি শরীরে।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় কবি,
মোবারকবাদ।
ধন্যবাদ, সুন্দর মন্তব্যে। জ্বি, তি্ক্ত অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন বলে ভাল লাগলো। এরকমতো অনেক রয়েছে আমাদেরও। কুসংস্কার অলয়েজ বর্জনীয়।
ভাল থাকুন।
৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২০
খায়রুল আহসান বলেছেন: সমাজে প্রচলিত কুসংস্কারের এ সংকলনটির জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
এসব যে নিতান্তই অমূলক, এবং কিছু কিছু কুসংস্কারে বিশ্বাস করাটা যে শিরক এর পর্যায়েও পড়ে যেতে পারে, আশাকরি পাঠকগণ সে ব্যাপারে ভেবে দেখবেন।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় শ্রদ্ধাস্পদেষু কবিভাই,
পাঠ এবং মূল্যবান মন্তব্যে অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা।
আপনার প্রত্যাশা পুরনের আশায় আমরাও পথ চেয়ে।
ভাল থাকুন।
৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬
প্রামানিক বলেছেন: ছোটকালে আমাদেরকেও এসব নিয়ম পালন করতে হতো। আপনি এত নিয়ম জানলেন কিভাবে?
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় ছড়াকার,
ভাই, সবইতো সংগৃহীত।
আসলে আমাদের বোধ হয়, প্রত্যেকেরই কম-বেশি এই কুসংস্কারের অভিজ্ঞতা থেকে থাকবে। কেউ প্রকাশ করেন, কেউ করেন না।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় ভাই,
পাঠ এবং সুন্দর মন্তব্যে অভিনন্দন।
ভাল থাকুন।
৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এমন অজস্র কুসংস্কারের মাঝে আমরা ডুবে আছি ভাবলেই গা শিউরে উঠে।
চেষ্ট করি যেন কোন রকমের কুসংস্কার যেন না হয়।
ছোট বেলায় অনেক কুসংস্কারে কথা মনে হলে এখন হাসি পাই।
যেমন দাঁত পড়ে গেলে ইদুরের কাছে সুন্দর নতুন দাঁত চাওয়া।
বড় হয়ে কোন কুসংস্কার করি কিনা মনে পড়ছে না।
সু-শিক্ষায় পারে এই সব কুসংস্কার থেকে আমাদের বাঁচাতে।
মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে কুসংস্কার থেকে বাঁচার তৌফিক দান করুন।
এমন গুরুত্বপূর্ন পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় নকিব ভাই।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় সোহেল ভাই,
ঠিকই বলেছেন, গা শিউরে ওঠার মতই। গর্ভবতী মহিলাদের সহজে গর্ভপাত হওয়ার জন্য বিড়ালের পা ধরে মাফ চাওয়ার কথা শুনেছেন? কত কী যে রয়েছে! সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে!
আল্লাহ পাক আমাদের এসব থেকে বেঁচে থাকার তাওফিক দিন।
ভাল থাকুন।
৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: কুসংস্কার সমাজ অনেকের মধ্যেই এখনো আছে।
অনেকে জানে এসবের কোন গুরুত্ব নাই তাও কেন জানি কাউকে কাউকে মানতে দেখি।
এগুলি থেকে সবার বের হয়ে আসা উচিত। এগুলি যে আসলেই কুসংস্কার তার প্রচার হওয়া দরকার বেশি বেশি।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩
নতুন নকিব বলেছেন:
কুসংস্কার সমাজ অনেকের মধ্যেই এখনো আছে।
অনেকে জানে এসবের কোন গুরুত্ব নাই তাও কেন জানি কাউকে কাউকে মানতে দেখি।
এগুলি থেকে সবার বের হয়ে আসা উচিত। এগুলি যে আসলেই কুসংস্কার তার প্রচার হওয়া দরকার বেশি বেশি।
-একদম সঠিক বলেছেন, প্রিয় সহব্লগার।
পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা। ভাল থাকবেন।
৮| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪
আবিদা সিদ্দিকী বলেছেন: জোড়া কলার বিষয়টা আমার বড়ই পছন্দের। সেদিন একটা সুপার শপে দেখি জোড়া কলা বিক্রি হয়নি। আমি সবসময়ই জোড়া কলা খাই, কেউ খায় না বলে লাভই হয়, কারণ এই ফল আমার খুব পছন্দ। কখনো কখনো নিজের ভাগের কলার সাথে জোড়া কলা ফ্রি। তবে ২০১৭ সালেও এই কুসংস্কার বহাল তবিয়তে আছে এটা একটা বিরাট আফসোস!
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৩
নতুন নকিব বলেছেন:
বোন সিদ্দিকী,
সুন্দর মন্তব্যে অভিনন্দন।
দারুন বলেছেন, একেবারে ঠিক যেন আমার মনের কথা। আমি সবসময়ই জোড়া কলা খাই, কেউ খায় না বলে লাভই হয়। আসলেই এটা একটা সেইরকম চান্স! চান্সটা আমিও সবসময়ই নেয়ার চেষ্টা করি। তা দোকানে কিংবা বাসায় যেখানেই হোক না কেন।
আফসোস আর বেশি দিন করতে হবে না, ইনশাআল্লাহ। অচিরেই আমরা ব্যাপক সচেতনতার মাধ্যমে এগুলোর অভিশাপ থেকে বাঁচতে পারব, জাতিকে বাঁচাতে পারব- আশা করছি।
ভাল থাকুন।
৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬
নীলপরি বলেছেন: এরমধ্যে অনেক গুলোর সাথেই পরিচিত । ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য ।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৫
নতুন নকিব বলেছেন:
বা-ব্বা-হ! পরি এসেছে দেখছি! সুবহানাল্লাহ!
পরি, আপনি এসেছেন দেখে খুশি হলুম। অভিনন্দন, কৃতজ্ঞতা।
ভাল থাকুন।
১০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কুসংস্কার মেনে চলে সাধারণত অশিক্ষিত ও দুর্বল মানসিকতার লোকজন। তাই বলে শিক্ষিত ও শক্ত মনের মানুষরা যে ১০০% কুসংস্কারমুক্ত, তা' নয়। তবে তাদের সংখ্যা তুলনামুলকভাবে কম।
ব্যক্তিগতভাবে আমি কোন কুসংস্কারে বিশ্বাস করি না। এই কারণে পরিবারে ও সমাজে অনেকের কাছেই আমি এক অদ্ভুত লোক। হাঃ হাঃ হাঃ।
ধন্যবাদ ভাই নতুন নকিব।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪০
নতুন নকিব বলেছেন:
হেনা ভাই,
আপনার বক্তব্য সঠিক। শিক্ষিত ও শক্ত মনের মানুষরা যে ১০০% কুসংস্কারমুক্ত, তা' নয়। তবে তাদের সংখ্যা তুলনামুলকভাবে কম।
সহমত।
আপনি যে, এগুলোতে বিশ্বাস করেন না তা এমনিতেই লোকদের বুঝে নেয়ার কথা। আর সমাজ পরিবারে আপনি অদ্ভূত লোক? হাসালেন ভাই। এগুলো না মানলে তো তাকে সমাজের চোখে অদ্ভূত কিংবা উদ্ভট হতেই হবে!
ভাল থাকুন।
১১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৬
জাহিদ অনিক বলেছেন: কিছু কিছু কু-সংস্কার নানা ধর্মীয় অতি উতসাহী মোল্লা পুরহিতদের কল্যানে এসেছে।
এদের জ্ঞান হোক।
তুলে এনে ভাল করেছেন। এখনো যারা এসব মানে তাদের ভুল কেটে যাক।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯
নতুন নকিব বলেছেন:
কুসংস্কার সমাজে ঠাঁই করে নেয়ার পেছনে শুধু তথাকথিত মোল্লা পুরুত নয়, সকল শ্রেনির ফায়দালোভী মতলববাজ প্রতারকগন ভূমিকা রেখেছেন। তবে, মজার বিষয়, এই ফায়দালোভীগনকে দেখে থাকবেন, এরা সর্বদাই ধর্মের লেবাসকে ধারন করে নেন। এটা করেন সরল প্রান মানুষদের ধোঁকা দেয়ার উদ্দেশ্যে।
প্রকৃত শিক্ষিত আলেম সমাজ কখনও এসবকে পাত্তা দেন নি।
ভাল থাকুন প্রিয় অনিক।
১২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন ভাই। মানুষ যে কত কুসংস্কারে বিশ্বাস করে তার ইয়ত্তা নেই। আশা করি আপনার লেখাটা অনেকের উপকারে আসবে।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫২
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় সম্রাট,
জাজাকুমুল্লাহ। পাঠ এবং সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।
ঠিকই ভাই, মানুষ যে কত কুসংস্কারে বিশ্বাস করে তার ইয়ত্তা নেই। আপনার আশা পুরন হোক। মানুষ সচেতন হোক। কুসংস্কারমুক্ত জীবন যাপন করুক প্রত্যেকে।
ভাল থাকুন।
১৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫
হাতকাটা হাকিমুল বলেছেন: বাপরে এত্তগুলা জানা ছিল নাহ !
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৪
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় ভাই,
ভয় পাওয়ার কারন নেই! আরও আছে! সময় করে নিয়ে আসার চেষ্টা করব।
কৃতজ্ঞতা, পাঠ এবং মন্তব্যে।
ভাল থাকুন।
১৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: আমার পছন্দ জট কলা। কখনো তিনটাও একসঙ্গে থাকে। বউ জানলে কড়কড় করে।
এসব সংস্কার আবহমান কাল ধরে চলে আসছে। অনেক শিক্ষিত মানুষকেই এসব মানতে দেখেছি।
তবে গ্রহণের সময় গর্ভবতীর কাটাকুটির ব্যাপারটা অনেকাংশে সত্যি বলেই মনে হয় যেন। সেই ভুক্তভোগী আম্মুটাকেও সে কথা স্বীকার করতে শুনেছি।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৩
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনি আমার দলের লোক। আমিও তো জোড়া কলা পছন্দ করি।
গ্রহণের সময় গর্ভবতীর কাটাকুটির ব্যাপারটা সত্যি কি না জানি না। অনেকেই এগুলোকে কুসংস্কারই মনে করে থাকেন।
ভাল থাকুন।
১৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমি কোনো কুসংস্কার বিশ্বাস করি না। নো নেভার।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩০
নতুন নকিব বলেছেন:
ইউ আর স্ট্রেইট! ভেরি গুড মাই ডিয়ার!
ইউর কিউট বাবুটা কেমন আছে?
১৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: নতুন নকিব ,
এই কুসংস্কারের কারনেই সমাজ এগুতে পারেনা । পিছিয়েই থাকে আর এই সব কুসংস্কারের অজ্ঞানতা থেকে যতো ফিৎনা-ফ্যাসাদের সৃষ্টি করে ।
সুন্দর সচেতনতামূলক পোস্ট । যদি কারো জ্ঞানচক্ষু খোলে এতে !
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩২
নতুন নকিব বলেছেন:
এই কুসংস্কারের কারনেই সমাজ এগুতে পারেনা । পিছিয়েই থাকে আর এই সব কুসংস্কারের অজ্ঞানতা থেকে যতো ফিৎনা-ফ্যাসাদের সৃষ্টি করে ।
-দারুন বলেছেন প্রিয় মান্যবর!
জ্বি, সচেতনতার জন্যই এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।
ভাল থাকুন।
১৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৭
সোহানী বলেছেন: হায় আল্লাহ.. এতো কিছু.......ভাগ্যিস তেমন কিছু জানি না নতুবা জীবনটাই তেজপাতা হয়ে যেতো মানতে মানতে.....
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩
নতুন নকিব বলেছেন:
হায় আল্লাহ.. এতো কিছু.......ভাগ্যিস তেমন কিছু জানি না নতুবা জীবনটাই তেজপাতা হয়ে যেতো মানতে মানতে.....
-তেজপাতা হওয়া থেকে তাহলে বেঁচে গেছেন। যাক, আপনি ভাগ্যবতী। আরও সুপ্রসন্ন হোক ভাগ্য।
ভাল থাকুন।
১৮| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এত দেখছি বিশাল সংগ্রহ !!!!!!
এত কিছু জানতাম ও না ।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫
নতুন নকিব বলেছেন:
আসলেই বিশাল। তবে আরও আছে যে! বাকিগুলোও কি আলোচনায় আনব?
ভাল থাকুন সম্মানিত বোন।
১৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৩
ধ্রুবক আলো বলেছেন: কুসংস্কার গুলো আমাদের সমাজে এমন ভাবে ছড়িয়ে গেছে বিশেষ করে গ্রামে যে এখান থেকে অনেকে বের হতে পারে না ।
শহরেও অনেক দেখা যায় কুসংস্কারের ছায়া।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪০
নতুন নকিব বলেছেন:
কুসংস্কার গুলো আমাদের সমাজে এমন ভাবে ছড়িয়ে গেছে বিশেষ করে গ্রামে যে এখান থেকে অনেকে বের হতে পারে না ।
শহরেও অনেক দেখা যায় কুসংস্কারের ছায়া।
-ঠিকই বলেছেন প্রিয় কবি ভাই,
আপনি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন তো?
কুশল কামনা করছি।
২০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ দীর্ঘ তালিকাটির জন্য ।
তালিকায় থাকা উল্লেখ যোগ্য বিষয়ই কু সংস্কার তাতে কোন সন্দেহ নেই । তবে আমার মনে হয় অনেকগুলির পিছনে রয়েছে নিগুঢ় কিছু কিছু তথ্য কথা যে গুলিকে মেনে চলার জন্য এর সাথে কায়দা করে এর রচয়িতারা কিছু ভিতীকর বিষয় যুক্ত করে দিয়েছেন । কপি করে এখানে নিয়ে আসতে পারলে প্রত্যেকটি বিষয় নিয়ে কথা বলা যেতো। কপি করা সম্ভব নয় বলে এখানে দুএকটি উদাহরণ দেয়া হল ।
প্রথমেই ধরা যাক ডিমের কথা । ডিম বেশ গুরুপাক খাদ্য , এটা থেকে সহজেই গ্যাস পয়দা হয় স্টমাকে , বদ হজম হলে পেট খারাপ হতে পারে সহজে , এই প্রবাদটি যখন প্রচলন হয় সে সময়কালে ঘরে রক্ষিত ডিম কিংবা দোকান হতে প্রায়ই পঁচা ডিম আসতো ঘরে । তাই পরীক্ষার পুর্বে এটা খেয়ে গিয়ে পেট খারাপ করলে ২/৩ ঘন্টার পরীক্ষার সময়ের মধ্যে বেশ কিছু সময় পরিক্ষার্থীর নষ্ট হয়ে যেতে পারতো অনায়াসে । এ বিবেচনায় ডিম না খেয় সহজ পাচ্য খাবার খেয়ে পরীক্ষার হলে গেলে ক্ষতি কি তাতে । তাই পরীক্ষার পুর্বে ডিম খাওয়াকে নিরোৎসাহিত করার জন্য কেও হয়ত এই বাক্যটি চালু করেছেন । গুরু পাক ডিম খেয়ে কোন কারণে পেটের পিড়ায় ভুগলে পরীক্ষায় গোল্লা পাওয়ার সম্ভাবনাতো উড়িয়ে দেয়া যায় না একেবারে। অবশ্য অন্য খাদ্যের বেলাতেও তা হতে পারে তবে গোল ডিমের সাথে গুল্লা মিলে যাওয়ায় এটা দিয়ে প্রবাদ রচনা করা সহজ হয়েছে বটে !!!
এবার আসি অন্য আর একটিতে , যথা বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবন দিতে হবে । আমি ছোটকালে দেখেছি অনেকেই বিড়ালকে তুচ্ছ কারণে পিটায়ে মেরে ফেলেছে । তাই অনেক সময় মুরুব্বিরা বলতেন বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবন দিতে হবে, তার মানে ভাল একটা খেসারত দিতে হবে , এটা দিয়ে বন্য প্রাণী নিধনকে প্রকারান্তরে নিরোৎসাহিত করা হয়েছে । এটাকে কুসংস্কার না বলে কি সমাজ সচেতন মুলক কথা মালা হিসবে গন্য করা যায় না কোন প্রকারে।
আরেকটির কথা বলি। রাতে চুল দাড়ি নখ কাটার বিষয়টা। এটা যে সময় প্রচলিত হয় তখন গ্রামবাংলায় রাতে আলোর ব্যবস্থা ছিল স্বল্প আলোর হারিকেন বা মিট মিটে মাটির প্রদীপ, স্বল্প আলোতে চুল দাড়ি কাটা হলে অাঙ্গুল কাটার সম্ভাবনা ছিল প্রচুর , তাই হয়তবা বলা হয়েছে রাতে চুল দাড়ি না কাটার জন্য । তবে এখন দিনের মত স্বচ্ছ টিউব লাইটের আলোর প্রচলন থাকলে হয়তবা এ ধরনের কথা হতোনা চালু কোন প্রকারে ।
ঘর থেকে একবার বের হয়ে পিছন ফিরে না থাকানো কিংবা ফিরে আসা প্রসংগে বলা যায় এটা দিয়ে হয়তবা বুঝানো হয়েছে ধির স্থির ভাবে সবকিছু গুছিয়ে যা করার তা করে, যাকে যা বলার তা ধীরস্থিরভাবে সমপন্ন করে, তার পরে ঘর হতে বের হতে।
এটা মুলত সচেতন হওয়ার জন্য একটা সাবধানবানী হলেও হতে পারে ।
যাহোক, সে সময়কার পরিবেশ পরিস্থির সাথে মিল রেখে সে সময়কার জ্ঞানী গুণিদের কিছু কিছু সাবধানবাণী / তাত্বিক কথা অনেকের মুখে ঘুরতে ঘুরতে আজ তা যুগ ও পরিবেশের পরিবর্তনের সাথে কুসংস্কারে পরিনত হয়েছে ।
তালিকায় থাকা বিষয়গুলির পক্ষে বিপক্ষে লিখতে গেলে বিশাল ভলিউম হয়ে যাবে । তবে যে গুলি নির্ভেজাল কুসংস্কার সেগুলি একেপারেই পরিত্যাজ্য।
শুভেচ্ছা রইল। লেখাটি প্রিয়তে গেল ।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪২
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় আলী ভাই,
আপনার ব্যাখ্যামূলক বিস্তারিত মন্তব্যে আপ্লুত! কৃতজ্ঞতা জানবেন।
একটু ফ্রি হয়ে আপনার এই মন্তব্যে আবারও প্রত্যুত্তরে আসব, ইনশাআল্লাহ।
ভাল থাকুন।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৭
নতুন নকিব বলেছেন:
আলী ভাই,
অনেক সময় নিয়ে দীর্ঘ উত্তরে ধন্যবাদ।
প্রতিটি পয়েন্টের বিষয়গুলো আসলেই আপনি সঠিকভাবেই তুলে ধরেছেন।
কুসংস্কারের প্রচলনকারী/ রচয়িতাদের যুক্ত করা ভীতিকর যুক্তি/ বিষয়গুলোও বেশ মজার। রিলেটেড বিষয়ে এমন সুন্দর এবং গ্রহনযোগ্য যুক্তিকে এনে সামনে দাড় করানো হয়েছে যে, সাধারন মানুষ যেন যুক্তিদর্শনে সহজেই এটি গ্রহনে আগ্রহান্বিত হয়। এগুলো প্রতিটি বিস্তারিত আপনার থেকে জানতে পারলে মন্দ হত না।
ব্যাখ্যাগুলো যেমন মজার, তেমনি হাস্যকরও কোন কোনটা। আপনার বিড়াল মারার ব্যাখ্যাটা ভাল লেগেছে। আমি ছোটকালে দেখেছি অনেকেই বিড়ালকে তুচ্ছ কারণে পিটায়ে মেরে ফেলেছে । তাই অনেক সময় মুরুব্বিরা বলতেন বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবন দিতে হবে, তার মানে ভাল একটা খেসারত দিতে হবে , এটা দিয়ে বন্য প্রাণী নিধনকে প্রকারান্তরে নিরোৎসাহিত করা হয়েছে ।
রাতে চুল দাড়ি নখ কাটার বিষয়ে উপস্থাপিত যুক্তিটাও আমার কাছে গ্রহনযোগ্য এবং মজার।
রাতে চুল দাড়ি নখ কাটার বিষয়টা। এটা যে সময় প্রচলিত হয় তখন গ্রামবাংলায় রাতে আলোর ব্যবস্থা ছিল স্বল্প আলোর হারিকেন বা মিট মিটে মাটির প্রদীপ, স্বল্প আলোতে চুল দাড়ি কাটা হলে অাঙ্গুল কাটার সম্ভাবনা ছিল প্রচুর , তাই হয়তবা বলা হয়েছে রাতে চুল দাড়ি না কাটার জন্য । তবে এখন দিনের মত স্বচ্ছ টিউব লাইটের আলোর প্রচলন থাকলে হয়তবা এ ধরনের কথা হতোনা চালু কোন প্রকারে।
আপনি ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন নিরন্তর।
২১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কোন অন্ধকারে ডুবে নেই আমরা। কয়েকটা বাদে বাকীগুলোর কথা শুনিওনি। যে কয়েকটা কমন সেগুলোও ২০১৭-তে কেউ আর বিশ্বাস করে না। যদি করে ধরে নিতে হবে সে বাস করে অজ পাড়া গাঁতে...
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫
নতুন নকিব বলেছেন:
বলেন কি! অবস্থা যদি এরকমই হয়ে থাকে, তাহলে তো আলহামদুলিল্লাহ। আমরা তো তাহলে কুসংস্কারমুক্ত জাতি! মাশাআল্লাহ। তবে ভাই, একটু খোঁজ-খবর নিয়ে দেখতেন যদি! গ্রাম-গঞ্জের বাস্তবতা মনে হয় অন্যরকম এখনও।
ভাল থাকুন, প্রিয় ভাই।
২২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অনেক কিছুই আমাদের বিশ্বাসের মূল, বিভিন্ন কারনেই।। অনেক ক্ষেত্রে আমরা অবজ্ঞা করলেও আমাদের দাদী/নানীদের সময় ছিল আস্থার পটভূমি।।
কারন তো অবশ্যই ছিল।। যেমন প্রাচীন বচনমালা!!
আমাদের কাছে হাস্যষ্পদ!!
মূল কথা, বিশ্বাসে মিলয় বস্তু, তর্কে বহুদুর!!
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬
নতুন নকিব বলেছেন:
অনেক কিছুই আমাদের বিশ্বাসের মূল, বিভিন্ন কারনেই।। অনেক ক্ষেত্রে আমরা অবজ্ঞা করলেও আমাদের দাদী/নানীদের সময় ছিল আস্থার পটভূমি।।
কারন তো অবশ্যই ছিল।। যেমন প্রাচীন বচনমালা!!
আমাদের কাছে হাস্যষ্পদ!!
মূল কথা, বিশ্বাসে মিলয় বস্তু, তর্কে বহুদুর!!
-সহমত। সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।
ভাল থাকুন।
২৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:০৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রাতের বেলা কাউকে সুই-সূতা দিতে নাই
জানা ছিলনা।
অনেক দিন আগে মফস্বলে এক হোটেলে রাত্রিযাপন করতে হয়েছিল। সন্ধায় জরুরি সুই-সুতা দরকার,আমি বোকার মত সারা বাজার খুজলাম,হিন্দু-মুসলিম দোকান এমনকি বাইদ্দাপট্টি পর্যন্ত গেছিলাম, সবাই বলছে নাই নাই।
পরে অসুধের দোকানের লোকটার কাছে জানলাম,সকাল ছাড়া কেউ বেচবে না।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় কালবৈশাখী,
রাতের বেলা কাউকে সুই-সূতা দিতে নাই
জানা ছিলনা।
অনেক দিন আগে মফস্বলে এক হোটেলে রাত্রিযাপন করতে হয়েছিল। সন্ধায় জরুরি সুই-সুতা দরকার,আমি বোকার মত সারা বাজার খুজলাম,হিন্দু-মুসলিম দোকান এমনকি বাইদ্দাপট্টি পর্যন্ত গেছিলাম, সবাই বলছে নাই নাই।
পরে অসুধের দোকানের লোকটার কাছে জানলাম,সকাল ছাড়া কেউ বেচবে না।
-দারুন অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন। ধন্যবাদ। কৃতজ্ঞতা পাঠ এবং মন্তব্যে।
ভাল থাকুন।
২৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:০৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রাতের বেলা কাউকে সুই-সূতা দিতে নাই
জানা ছিলনা।
অনেক দিন আগে মফস্বলে এক হোটেলে রাত্রিযাপন করতে হয়েছিল। সন্ধায় জরুরি সুই-সুতা দরকার,আমি বোকার মত সারা বাজার খুজলাম,হিন্দু-মুসলিম দোকান এমনকি বাইদ্দাপট্টি পর্যন্ত গেছিলাম, সবাই বলছে নাই নাই।
পরে অসুধের দোকানের লোকটার কাছে জানলাম,সকাল ছাড়া কেউ বেচবে না।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৬
নতুন নকিব বলেছেন:
ইন্টারনেট সমস্যার কারনে মাঝে মাঝে এমনটা হয়ে থাকে। একই মন্তব্য একাধিকবার চলে আসে।
২৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
তারেক ফাহিম বলেছেন: মনে পড়ে মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার সময় আমাকে ডিম খাইতে দিতো না।
জোড়া কলা গুলো আটিতে ঝুলে থাকতে দেখেই আমি খেয়েনি।
এ ধরনের সংস্কার আমি মানি না।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৯
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় ফাহিম,
মাশাআল্লাহ, তাহলে বাস্তব অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ আপনি।
অনেকে না খাওয়ার কারনে জোড়া কলা, ছড়া পরে যাওয়া দুধ ইত্যাদির দায়িত্ব প্রায়শই আমাকেই বহন করতে হত। এটা মজার।
ভাল থাকুন।
২৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২১
ফয়সাল রকি বলেছেন: ৪নং টা আগে জানা থাকলে কাজে লাগানোর চেষ্টা করতাম
সংগ্রহশালা মন্দ হয়নি, তবে আরো সমৃদ্ধ করুন।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৬
নতুন নকিব বলেছেন:
সামনে কি কাজে লাগানোর কোন সুযোগ চিন্তা করা যায় না? দেখুন না আরেকটি চান্স নেয়া যায় কি না! তবে, ভাবীর হাতে নাকানি চুবানি থেকে কিন্তু সাবধান।
ভাল থাকুন, প্রিয় রকি।
২৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪
ফয়সাল রকি বলেছেন: আর সুযোগ নাই.... ন্যাড়া একবারই বেলতলায় যায়... হে হে হে.।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮
নতুন নকিব বলেছেন:
বেল তাহলে মাথায় ভাল করেই পরেছে, দাদা ভাই! থাক আর দরকার নেই! আপাতত: এই প্রাকটিসের সম্ভাবনা ক্ষীন।
ভাল থাকুন অন্তহীন।
২৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২
হাসান রাজু বলেছেন: ডঃ এম এ আলী অনেক সুন্দর এবং সত্য একটা ব্যাপার সামনে এনেছেন । আসলেই কিছু ব্যাপার ছিল এক সময়ের সংস্কার । এমনকি এখনো ।
যেমন, খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় বাতি দিতে হয়। না হলে ঘরে বিপদ আসে। কোন অংশেই কথাটা মিথ্যা না । অন্ধকার ঘরে চলাফেরায় আঘাত পেয়ে বিপদ হতে পারে ।
কিন্তু ব্যাপারটা ব্যাখ্যা করা হয় এমন যে খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় বাতি দিতে হয়। না হলে ঘরে অতিপ্রাকৃতিক কোন বিপদ আসবে ।
আসলেই ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত এমন ভুল ব্যাখ্যার কারনেও একসময়কার সংস্কার এখন কু-সংস্কারে রূপ নিয়েছে । আবার ব্যাখ্যা না জেনে জোর করে চাপিয়ে দেয়া নিয়ম প্রজন্মের পর প্রজন্ম চলতে চলতে বিকৃত কিংবা সময়ের সাথে অচল হয়ে গেছে সংস্কার । এখন তা কু-সংস্কার ।
*** আর অবশ্যই সোলেমানি খাবনামা, বেহেস্তি জেওর নামক বইগুলো চলমান কু-সংস্কারের আগুনে ঘি ঢেলেছে যুগের পর যুগ।
আপনাকে ধন্যবাদ এত সুন্দর বিষয়ে পোস্ট দেয়ার জন্য ।
আর ডঃ এম এ আলী কে এত সুন্দর ব্যাখ্যাসহ মন্তব্যের জন্য সাধুবাদ । ভালো থাকবেন ।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪
নতুন নকিব বলেছেন:
ড. আলী ভাইয়ের মন্তব্য কিংবা পোস্ট সবই অনন্যতায় বৈশিষ্ট্যপূর্ন। আপনার মন্তব্যও দারুন, প্রিয় হাসান রাজু।
আসলেই কিছু ব্যাপার ছিল এক সময়ের সংস্কার । এমনকি এখনো ।
যেমন, খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় বাতি দিতে হয়। না হলে ঘরে বিপদ আসে। কোন অংশেই কথাটা মিথ্যা না । অন্ধকার ঘরে চলাফেরায় আঘাত পেয়ে বিপদ হতে পারে ।
কিন্তু ব্যাপারটা ব্যাখ্যা করা হয় এমন যে খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় বাতি দিতে হয়। না হলে ঘরে অতিপ্রাকৃতিক কোন বিপদ আসবে ।
আসলেই ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত এমন ভুল ব্যাখ্যার কারনেও একসময়কার সংস্কার এখন কু-সংস্কারে রূপ নিয়েছে । আবার ব্যাখ্যা না জেনে জোর করে চাপিয়ে দেয়া নিয়ম প্রজন্মের পর প্রজন্ম চলতে চলতে বিকৃত কিংবা সময়ের সাথে অচল হয়ে গেছে সংস্কার । এখন তা কু-সংস্কার ।
-কথাগুলোর সাথে সহমত পোষন করছি।
ভাল থাকুন।
২৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫০
উদ্বাস্তু মানুষ আমি বলেছেন: জানি কুসংস্কার, তারপরও কেমনে জানি মানা হয়ে যায়।
মা-বাবার নিষেধ বলে কথা।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১০
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ, উদ্বাস্তু।
আসলে বিষয়গুলো হয়তো অনেকটা এমনই হয়ে থাকে। জানা থাকার পরেও মানা হয় না। তবে, আমাদের সচেতনতাই এই অবস্থাকে পাল্টে দিবে ইনশাআল্লাহ।
ভাল থাকুন।
৩০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৩
নির্বাক কাকতাড়ুয়া বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১২
নতুন নকিব বলেছেন:
অভিনন্দন, কাকতাড়ুয়া।
পাঠ এবং পোস্ট প্রিয়তে নেয়ায় কৃতজ্ঞতা।
৩১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯
সুমন কর বলেছেন: আহা রে, এতো কুসংস্কার !!
ভয় পাইছি। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। +।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২০
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ, দাদা।
পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা। ভাল থাকবেন।
৩২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫
কালীদাস বলেছেন: দেশটারে খাইল এই জিনিষে। জনতারে উচ্চশিক্ষা দিয়া লাভ কি?
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২১
নতুন নকিব বলেছেন:
আস্তে আস্তে এগুলো বিদুরিত হবে। দেশ জাতি আলোকের পথে অগ্রসর হবে।
ভাল থাকুন।
৩৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩
বাংলার জামিনদার বলেছেন: কলার দোকানে জোড়া কলা একটার দামেই পাওয়া যায়, আমিও ছাড়িনা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ। আপনি তো আমার দলের লোক। চান্সটা নেয়াতে মজাই পাই। কিন্তু এখন দোকানদার ব্যাটারাও দিনকে দিন সেয়ানা হয়ে যাচ্ছে।
৩৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:২৮
পাগল ছেলে (বিষণ্ণ) বলেছেন: আসলে অনেকাংশ কুসংস্কার এসেছে ভয় হতে। ছোটবেলা থেকে এখন অবধি বাবার সাথে এসব নিয়ে তর্ক করেছি। তবে আজকাল আর বাবা খুব একটা বলে না।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। হয়তবা আপনার সংগ্রহ রেফারেনস হিসেবে কাজে লাগবে কোনো একদিন।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৯
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকেও। অনেকে অনেক। রেফারেন্স হিসেবে আপনার কাজে লাগার ভেতরেইতো এই পোস্টের স্বার্থকতা। বাবার সাথে, মায়ের সাথে আমাদের মতপার্থক্য যেটা হয়, তাকে তর্ক বলবো না কখনই। মোলায়েম ভাষায়, ভদ্রতা এবং আদবের সাথে তাদের বুঝিয়ে বলা পর্যন্ত আমাদের দায়িত্ব।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এযে দেখছি কুসংস্কারের বিশাল সংগ্রহ। প্রিয়তে রাখলুম। যাতে করে মাঝে মাঝে এসব নিয়ে তর্ক হলে উপস্থাপন করতে পারি।
বিশেষ করে যেকোন জোড়া ফল বা কিছু খেলে-যেমন জোড়া আম, কলা, ডিম, জাম, পেয়ারা, আঙ্গুর ...............ইত্যাদি খেলে জোড়া বা যমজ বাচ্চা হবে। এটা এখনও মানুষ বিশ্বাস করে। কি অদ্ভুত তাই না।
ধন্যবাদ।
ভাল থাকুন।