নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-২৮)

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪



মদিনার আরও কিছু স্মৃতি

প্রিয়তম নবীজীর প্রিয় শহর মদিনাতে ছিলাম বলতে গেলে খুবই অল্প সময়। দেখতে না দেখতেই ফুরিয়ে যাওয়ার মত সীমিত সময়ে ইচ্ছে থাকা সত্বেও যেসব স্থানে যাওয়ার সুযোগ হয়ে ওঠেনি তার একটি হল, মদিনার যাদুর পাহাড়। অন্যটি সম্মন্ধে আরেক দিন বলবো ইনশা-আল্লাহ। যাদুর পাহাড়ে যাওয়া হয়নি। তবে, আমাদের সঙ্গীগন যারা সেখানে গিয়েছেন তাদের থেকে পাহাড়টির যেসব বর্ননা পেয়েছি এবং অন্যান্য তথ্য উপাত্ত ঘেটে পাহাড়টি সম্মন্ধে একটু ধারনা দেয়ার চেষ্টা আর কি! আসলে আমাদের নিজস্ব বলয়ে এমন কিছু স্থান রয়েছে, যা বারবার দেখার পরেও তৃপ্তি মেটে না।



যতবার যাই ততবারই যেন অতৃপ্তির একটি কালো ছায়া মনে চেপে বসে থেকে যায়। হজ্বের সফরে মদিনাতে অবস্থানের বিষয়টিও তেমনই। সীমিত সময়ে মনের মাঝে উঁকি দেওয়া সবগুলো ইচ্ছে পূরণ করার চেষ্টা করলেও সম্ভব হয়ে ওঠে না। মন তৃপ্তি খোঁজে, পায় না! পরিতৃপ্ত হতে চায়, পারে না! হৃদয় বিগলিত হতে চায়, পারে না! আসলে প্রিয় মদিনার অসংখ্য স্মৃতি জাগানিয়া জায়গা এতটাই গুরুত্বপূর্ণ ও ঐতিহাসিক যে, বারবার দেখার পরও মন অতৃপ্তই থেকে যায়! হৃদয়ে বেদনার ছাপগুলো মূর্ত হয়েই রয়ে যায়!



আলোকোজ্জ্বল মদিনার ভিন্ন অবয়ব

মদিনার অবয়ব! আহ্! কী মধুর! কী অসাধারন! কী স্বপ্নিল! নিজের চোখকে যেন বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়! জীবনভর শুধু শুনে এসেছি, 'সোনার মদিনা', 'সোনার মদিনা'! কিশোর বয়সে কঁচি ভাবনারা জেগে উঠতো, আচ্ছা, মানুষ মদিনাকে 'সোনার মদিনা' কেন বলে? মদিনায় এসে, মদিনার পারিপার্শ্বিকতা দেখে, আলোকিত মদিনার আকাশ দেখে, অনুপম স্থপথ্যশৈলী দর্শনে, হৃদয় হরন করা রূপ মাধুর্য্য অবলোকন করে, মদিনাকে 'সোনার মদিনা' বলার কঁচি কিশোর বয়সে হৃদয়তটে জেগে ওঠা সেই প্রশ্নের জবাব মিলে যায়! মনে পড়ে! মদিনাতে প্রবেশের দিন! প্রবল আগ্রহ নিয়ে জানালা দিয়ে তাকিয়ে ছিলাম বাইরের দিকে! হঠাৎ নজরে পড়ে দূর থেকে! এক স্থানে একটা ব্যতিক্রম আলোকসজ্জা! শহরের অন্যান্য আলোকসজ্জা থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন! ব্যতিক্রম! আলাদা! অন্যরকম সে আলো! বুঝতে বাকি থাকে না, এ আলো কিসের আলো! এ সোনার মদিনা শহরের তীব্র আলোকমালা! আলোকরাশি! আলোকরশ্মি! যতই কাছে যেতে থাকি দৃষ্টির সীমানায় আসতে থাকে অনেক ছোট ছোট গম্বুজ, দৃষ্টিনন্দন কারুকার্যে অলংকৃত অবয়ব, সাদা মার্বেল পাথরে গড়া বিশাল বিশাল মিনার সংবলিত জায়গার তিন পাশে ঝাউগাছের মতো দণ্ডায়মান উজ্জ্বল-ধূসর রঙের দণ্ডবিশেষ (ছাদের বিকল্প, গুটিয়ে রাখা ছাতা), কর্নারে একটি সবুজ গম্বুজ, ছোট ছোট লিনটেলগুলো সবুজ, চারদিকে হ্যালোজেন বাতির ঝলমলে আলো, আড়াল থেকে ফোকাস করা সবুজ রশ্মি সাদা মার্বেল-পাথরের ওপর পড়ে অপরূপ শোভা ধারণ করে আছে! আল্লাহু আকবার! এই তো মসজিদে নববী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! বুকের ভেতর থেকে প্রশান্তির শীতল একটি নি:শ্বাস বেরিয়ে আসে! আর মুখে অবচেতনে জিকরে ইলাহী আল্লাহু আকবার!, 'আলহামদুলিল্লাহ'! 'সুবহানাল্লাহ'!



প্রিয় মসজিদে নববীর কিছু বর্ননা ইতিপূর্বেকার পর্বগুলোতে এসেছে। আসল কথা হচ্ছে, জগত শ্রেষ্ঠ মহামানব মহান সৃষ্টিকর্তা পরওয়ারদিগারে আলম আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার প্রেমাস্পদ, হাবিবে মাওলা সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্মৃতিঘেরা এই সুমহান স্থাপনা মসজিদে নববী আর প্রিয়তমের প্রিয় শহর মদিনাতুতত্বইয়্যিবাহর অনুপম সৌন্দর্য্যরাশি, অপলক বিমুগ্ধতার প্রকৃত বর্ণনা আমার মত অর্বাচীনের পক্ষে যথাযথভাবে উপস্থাপন করা আদৌ সম্ভব নয়! সরাসরি দেখার পরেও যে চোখকে অবিশ্বাস হয়! এই মহান পূন্যময় স্থানের দর্শনলাভের জন্যই তো কত কবি কবিতা লিখেছেন! কত সাধক সাধনা করেছেন আজীবন! নবীপ্রেমিক, রাসূল প্রেমিক কতজন চোখের পানি ঝড়িয়েছেন নিরবে আজীবন! ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের অতি কাঙ্ক্ষিত, অতিপ্রিয়, পরম সাধনার ধন মসজিদে নববী আর নবীর শহর মদিনাতুন্নবী আজ চোখের সম্মুখে! ভাবতেও শিহরিত হই! কী ভাষায় শুকরিয়া জানাবো মালিক মহিয়ানের দরবারে! লক্ষ কোটি সুজূদ তাঁর আলী শান দরবারে! মদিনা আর মদিনাওয়ালার স্মৃতিগুলো দৃষ্টিগোচর হতেই মন শীতল হয়ে যায়! আনন্দে, আবেগে, উচ্ছৃাসে, ইশক এবং মুহাব্বতে বুক ভারী হয়ে ওঠে! আমি মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকি রওজায়ে রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পানে! ডুবে থাকি তাঁর সবুজ গম্বুজের সৌন্দর্য্য ছায়ায়!



মদিনার জাদুর পাহাড় বা জ্বিনের পাহাড়

মদিনার দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক জায়গাগুলোর সফর করতে পারাটা পিয়াসী অন্তরের মূল্যবান খোরাক! মদিনায় জিনের পাহাড় বিশ্বের এক বিস্ময় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মদিনা থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে ওয়াদি আল বায়দা নামক স্থানে অবস্থিত এই জিনের পাহাড়। কেউ বলেন জিনের পাহাড়, কেউ বলেন জাদুর পাহাড়। আবার কেউ কেউ বলেন, ওয়াদি-ই-বাইদা, ওয়াদি-ই-জিন, ঘোস্ট ভ্যালি (ভূতের উপত্যকা), তারিক-ই-জিন, তারিক-ই-বাইদাহ ইত্যাদি। পাহাড়ে ঘেরা ওই পথে একটা নির্দিষ্ট জায়গা রয়েছে, যেখানে গাড়ি অটোমেটিক চলে, ঢালু থেকে উঁচুর দিকে যায়। মসজিদে নববির দিক থেকে গাড়ি যখন ওই স্থান দিয়ে গমন করে, তখন (ঢালু পথে) গাড়ি ভারি হয়ে যায়, আপনা থেকেই গতিবেগ কমে যায় এবং সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার বেগে গাড়ি যেতে পারে, তা–ও প্রথম গিয়ারের মতো আওয়াজ হয়। ঠিক উল্টোভাবে ফিরে আসতে চাইলে গাড়ি আপনা থেকেই উঁচুর দিকে দ্রুতগতিতে ছুটে চলে। শুধু গিয়ার নিউট্রাল রেখে স্টিয়ারিং ধরে বসে থাকলেই চলে। গাড়ি ছুটে যায় ১৪০ গতিতে (হয়তো তার চেয়েও বেশি, কিন্তু আমরা পরীক্ষা করে দেখেছি ১৪০ পর্যন্ত), কার্যত ব্রেক কষে জরুরি ইন্ডিকেটর লাগিয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়। জায়গায় না গেলে বিশ্বাসই করা যায় না যে, এমন অদ্ভুত ও একমাত্র জায়গা পৃথিবীর বুকে রয়েছে, তা–ও মদিনাতুল মুনাওওয়ারাহয়।

আমরা জানি, সব কিছু ঢালুর দিকে গড়িয়ে যায়। কিন্তু বিস্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে, এই জিনের পাহাড়ে সব কিছু ঢালুর বিপরীত দিকে অর্থাৎ উপরের দিকে গড়ায়। সাধারণ নিয়মের ঠিক উল্টো। এমন কী রহস্যঘেরা এ পাহাড়ে বন্ধ গাড়িও ঢালুর বিপরীতে চলতে থাকে। কেউ কেউ ধারণা করেন জায়গাটিতে প্রচুর চুম্বকজাতীয় পদার্থ আছে তাই এমনটি হয়।

জানা যায়, ২০০৯-১০ সালের দিকে সৌদি সরকার এই ওয়াদি আল বায়দায় একটি রাস্তা বানানোর পরিকল্পনা করে। কিন্তু ৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত কাজ করার পর সমস্যা শুরু হয়। হঠাৎ দেখা যায় রাস্তা নির্মাণের যন্ত্রপাতি আস্তে আস্তে মদিনা শহরের দিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে যাচ্ছে। যেন অদৃশ্য কোনো শক্তি যন্ত্রপাতিগুলো মদিনার দিকে ঠেলছে। এমনকি পিচ ঢালাইয়ের ভারী রোলারগুলোও বন্ধ থাকা অবস্থায় আস্তে আস্তে ঢালু বেয়ে ওপরের দিকে উঠতে থাকে।
এসব দেখে কর্মরত শ্রমিকরা ভয় পেয়ে যান। তারা কাজ করতে অস্বীকার করেন। রাস্তাটির কাজ যেখানে বন্ধ করা হয় সেখানে চারদিকে বিশাল কালো পাহাড়। ওখানেই শেষ মাথায় গোল চত্বরের মতো করে আবার সেই রাস্তা দিয়েই মদিনা শহরে আসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওই রাস্তাটি ২০০ কিলোমিটার করার কথা থাকলেও ৪০ কিলোমিটার করেই নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেয়া হয়।

এই জিনের পাহাড় ঘিরে মানুষের মধ্যে রয়েছে অনেক কৌতূহল। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অসংখ্য পর্যটক এখানে আসেন এই জিনের পাহাড় দেখতে। প্রতি বছর হজে আসা মানুষও এই রসহ্যময় জিনের পাহাড় দেখার জন্য ভিড় জমান।



মদিনার একটি পাহাড় যা যাদুর পাহাড় বা জিনের পাহাড় নামে খ্যাত।

তবে, কিছু কিছু লোককে বলতে শুনেছি, এটা কোনো যাদুর পাহাড় না, এটা না কি এক ধরনের দৃষ্টি বিভ্রম! তাদের বক্তব্য, 'আসলে গাড়ি ঢালু থেকে উঁচু পথে ইঞ্জিন ছাড়া যায় না, যা উঁচু পথ বলে মনে হচ্ছে তা আসলে ঢালুই। দু'পাশের পাহাড়ের অবস্থান এমন যে, তা এই দৃষ্টি বিভ্রম তৈরী করে।'

জানা যায়, এই ধরনের পাহাড়কে গ্রাভিটি হিল বলে।



যাদুর পাহাড় বা জিনের পাহাড় খ্যাত মদিনার একটি পাহাড়।

এই সিরিজের আগেকার পোস্টগুলো। ইচ্ছে করলে ঘুরে আসতে পারেন পেছনের পর্বগুলোয়-

বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-১)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-২)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-৩)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-৪)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-৫)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-৬)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব৭)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-৮)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-৯)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-১০)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-১১)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-১২)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-১৩)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-১৪)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-১৫)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-১৬)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-১৭)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-১৮)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-১৯) ব্লগে দেড়শোতম পোস্ট
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-২০)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-২১)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-২২)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-২৩)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-২৪)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-২৫)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-২৬)
বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-২৭)



'বাইতুল্লাহর মুসাফির' সিরিজের এই পর্বগুলো প্রকাশে যারা পাশে থাকছেন, নিয়মিত পড়ছেন, মন্তব্যে আসছেন এবং গুরুত্বপূর্ন পরামর্শ দিয়ে ধারাবাহিকটিকে সামনে এগিয়ে নিতে সাহায্য করে যাচ্ছেন, সকলকে হৃদয় নিংড়ানো শুভেচ্ছা। সকলের জন্য অাল্লাহ পাকের নিকট অবারিত কল্যান প্রার্থনা করছি।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৪

সনেট কবি বলেছেন: ইসলামী চেতনার প্রচারে আপনার অনবদ্য প্রচেষ্টা আল্লাহ কবুল করুন। ইসলামের বন্ধন মজবুত রাখায় অনলাইনে এমন পোষ্ট সময়ের প্রয়োজন।আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩

নতুন নকিব বলেছেন:



আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ পাকের শুকরিয়া, তিনি যদি দয়া না করতেন, কোনো কিছুই আমাদের পক্ষে করার ক্ষমতা ছিল না। তিনি হেদায়েত দিয়েছেন বলেই আজ সত্যের পথে চলার সুযোগ পাচ্ছি।

আপনার উপস্থিতি প্রেরনাদায়ক। সুন্দর মন্তব্য ভাল লাগলো। অনেক ভাল থাকবেন। দুআ নিরন্তর।

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ নতুন নকিব- জনাব,জিনের পাহাড়/যাদুর পাহাড় সৌদী আরবেই থাকবে, লন্ডন-প্যারিস-টোকিওতে থাকবে না !

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪

নতুন নকিব বলেছেন:



নিষেধ করেছে কে? ইচ্ছে করলে আপনি একটা বানিয়েও তো নিতে পারেন, জনাব!

ধন্যবাদ।

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১১

রাজীব নুর বলেছেন: নকিব ভাই খুব সুন্দর লিখেছেন।

আমি যখন হজ করতে যাবো তখন একেবারে সব দেখে আসবো।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৯

নতুন নকিব বলেছেন:



ইনশা-আল্লাহ তাই হোক। আপনি দ্রুত হজ করতে সক্ষম হোন, কায়োমনোবাক্যে দুআ।

অনেক শুভকামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.