নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
বিদায় হজ্বের ঐতিহাসিক ভাষনে আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সমবেত লক্ষাধিক সাহাবীকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, 'আজকের এই দিন, যেসময় তোমাদের মাঝে আমি একত্রিত হয়েছি। আর হয়তো তোমাদের মাঝে আমি এখানে একত্রিত হতে পারবো না।'
একথার মাধ্যমে তিনি তাঁর বিদায়ের ইঙ্গিত দিলেন। এরপর তিনি যেন সবার কাছ থেকে একে একে বিদায় নিচ্ছিলেন। মদিনায় প্রত্যাবর্তনের পরে তিনি উহুদের প্রান্তরে চলে গেলেন। সেখানে তাঁর প্রাণপ্রিয় চাচা, ইসলামের বীর সিপাহসালার হয়রত আমীর হামজা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুসহ উহুদের যুদ্ধে শাহাদাতপ্রাপ্ত সত্তুরজন সাহাবীর কবর রয়েছে। রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের কবর জিয়ারত করলেন। তাদের মাগফিরাত কামনা করে দুআ করলেন। এরই ধারাবাহিকতায় জান্নাতুল বাকী কবর স্থানে চলে এলেন এক দিন। জান্নাতুল বাকি কবরবাসীদের সম্বোধন করে বললেন-
'আসসালামু আলাইকুম ইয়া দারা কওমি মু'মিমিন। ওয়া ইন্না- ইনশাআল্লাহু বিকুম লা-হিকূন'।
'হে মুমিন সমপ্রদায়ের আসল নিবাসের অধিবাসীগণ! তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক। আমি অতি শিঘ্রই তোমাদের সাথে মিলিত হচ্ছি।'
ইতিমধ্যে একদিন জিব্রাইল আলাইহিস সালাম এলেন আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এবং তার নিকট আরজ করলেন-
'হে আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, আল্লাহ তাআ'লা আপনাকে সালাম জানিয়েছেন এবং শীঘ্রই এই পৃথিবী থেকে চলে যাবার অথবা আরো কিছু দিন এখানে থাকার অবকাশ দিয়েছেন আপনাকে। এখন আপনি যেটা পছন্দ করেন।'
নবী রসূলগণ জগতের শ্রেষ্ঠ মানব। মানবতার দিশারী। তাদের কাউকে কাউকে আল্লাহ তাআ'লা মৃত্যুর আগে সালাম জানিয়েছেন এবং এখানে অবস্থান কিংবা প্রস্থানের স্বাধীনতা দান করেছেন। কিন্তু সকল নবী-রাসূল প্রস্থানের পথই বেছে নিয়েছেন। মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও তাই করলেন। তাঁর প্রতি আল্লাহ পাকের এই অতিব মুহাব্বতের আচরন তিনি প্রকাশ করে একদা ইরশাদ ফরমান-
'আল্লাহ তাআ'লা তাঁর কোনো এক বান্দাকে এই পৃথিবীতে থাকার ও এখান থেকে যাবার ইখতিয়ার দিয়েছেন। কিন্তু সেই বান্দা বলেছে-'আল্লাহুম্মার রফিকিল আলা।'
'আমি আমার পরম বন্ধু আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সান্নিধ্যকেই বেছে নিচ্ছি।'
হাদিসের কিতাবে সাহাবিদের ভাষ্যে জানা যায়, রসুলে পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর এই কথা শুনে নিকটতম সাহাবী আবু বকর, উমার, উসমান, আলী, তালহা, যুবারের, আবদুর রহমান বিন আউফ রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুমগনের মত বিশিষ্ট সাহাবীরা ডুকরে কেঁদে উঠেছিলেন। তাদের কান্নার শব্দ পিছনের কাতার থেকে শোনা গিয়েছিল। সাহাবীরা বুঝে ছিলেন রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হয়তো আর বেশিদিন আমাদের মাঝে থাকবেন না। এরপর রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বশেষ অসুস্থ হলেন উম্মুল মুমিনীন মাইমুনা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহার বাড়ি থেকে ফেরার পথে। তিনি উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়িশা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহার ঘরে আসলেন।
রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আয়শাকে বললেন, আয়শা! খয়বারের ইহুদি মহিলার সেই বিষ মিশানো খাবার এখনো আমাকে কষ্ট দেয়।
ক্রমে অসুস্থতা বৃদ্ধি
বৃহস্পতিবার আসরের নামায়াজের পর হতে আর মসজিদের জামাতে যেতে পারেননি নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। এরপর ধীরে ধীরে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লেন তিনি। গোটা মদিনা নগরী নীরব নিস্তব্ধ। সোমবার সুব্হে সাদিকে বেলালের আজান নিস্তব্ধতা ভেঙ্গে জাগিয়ে দিল সব মানুষকে। রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইশারায় ফজরের নামাজ আদায় করলেন। হযরত আয়শা (রা.) বললেন,
'আমার হুজরার বাতি সে সময় নিভে গেল।'
মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সকল সম্পদ এই মুহূর্তে এমনভাবে নি:শেষ হলো যে, বাতি জ্বালানোর তেলটুকুও তাঁর ঘরে ছিল না। অর্থাৎ, তাঁর প্রাণ প্রদীপ নিভে যাবার আগেই তিনি এমনভাবে তার পার্থিব সকল সম্পদ এমনভাবে বিলি বন্টন করে দিয়েছিলেন যে, শেষ পর্যন্ত তাঁর ঘরের আলোর প্রদীপটি জ্বালানোর তেল পর্যন্ত তিনি রাখেননি।
আহ! কতই না সুন্দর! দোজাহানের বাদশাহর জীবনাবসান লগ্নের বাহ্যিক কপর্দকশুন্যতা! আসলে বুঝার বিষয় তো এটাই, বাহ্যিক সামানা যত কম, পথিকের পথ চলা ততই সহজ!
হযরত জিব্রাইল আলাইহিসসালাম এসে বললেন- 'হে রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! আপনাকে আল্লাহ পাক সালাম দিয়েছেন।'
আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অন্তিম মুহূর্ত নিকটবর্তী। রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখনই ধরাধাম হতে চির বিদায় নিবেন। কলিজার টুকরা নয়নের মনি ফাতিমা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহা সেসময় খুব কাঁদছিলেন। মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফাতেমা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহাকে ইশারায় কাছে ডাকলেন এবং কানে কানে কিছু কথা বললেন। তাঁর কান্না বন্ধ হয়ে গেল।
হযরত আয়েশা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহা ফাতেমা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহাকে ডেকে বললেন- 'তোমার আব্বা তোমার কানে কি বললেন, যার ফলে তোমার কান্না বন্ধ হয়ে গেল?'
ফাতেমা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহা বললেন, 'আব্বাজান আমাকে বলেছেন- মৃত্যুর পর তাঁর পরিবারের সবার মধ্যে আগে তাঁর সাথে আমার দেখা হবে।'
এরপর মালাকুল মওত আজরাইল আলাইহিসসালাম আসলেন। একটু পরেই জান কবজ হবে।
জিব্রাইল আলাইহিসসালাম জিজ্ঞেস করলেন, 'ইয়া রসূলাল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! আপনার কি খুব কষ্ট হচ্ছে?'
মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, 'হ্যাঁ, মৃত্যুর যন্ত্রণা খুবই কষ্টকর।'
জিব্রাইল আলাইহিসসালাম বলেন, 'ইয়া রসূলাল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, পৃথিবীর সব মানুষের চেয়ে কম কষ্টে আপনার জান কবজ করা হচ্ছে।'
মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, 'আমার তো মনে হচ্ছে ওহুদ পাহাড়টি আমার বুকের ওপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছে।'
ভাবনা বিষয়, চিন্তার বিষয়
জগতের শ্রেষ্ঠতম মানব, মানবতার মুক্তির পথপ্রদর্শক, মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সবচেয়ে কম কষ্টের মৃত্যুই যদি এই হয়, তাহলে আমাদের অবস্থা কী হবে! মৃত্যুকালে আমাদের অবস্থা কেমন হবে!
এরপর রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন-
'আস্-সলাত! আস্-সলাত!! অমা মালাকাত আইমানুকুম।'
'নামাজ! নামাজ!! তোমরা তোমাদের অধীনস্থদের ব্যাপারে সাবধান থাকবে।'
এরপরে তাঁর পবিত্র মুখ নিসৃত সর্বশেষ বানী ছিল-
'বালির রফী-কিল আ'লা'।
'আমার মহান বন্ধুর সান্নিধ্য।'
এই কথা বলতে বলতে চিরনিদ্রায় শায়িত হয়ে গেলেন পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মানব আখেরী নবী হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
ভোর না হতেই চারদিকে আওয়াজ উঠল! রসূল নেই! রসূল নেই!! সবাই যেন বাকরুদ্ধ হয়ে গেলেন। নিকটতম সকল সাহাবী খবর পেয়ে হাজির হলেন। হযরত উসমান একবার হুজরার মধ্যে যান আবার বের হয়ে এসে লোকদের শান্ত করেন।
সাহাবী উনায়েস রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু বেহুঁশ হয়ে গেলেন। হযরত উমরের মত বড় বীর সাহসী পাগলের মতো হয়ে গেলেন। নাঙ্গা তরবারি বের করে ঘোষনা করে দিলেন-
'যে বলবে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নেই, আমি তার গর্দান উড়িয়ে দিব।'
এ খবর যখন হযরত আবু বকরের কাছে পৌঁছলো তখন তিনি সুনুহ পল্লীতে অবস্থান করছিলেন।
হযরত আয়শা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহা বর্ণনা করেছেন-
'আমার পিতা হযরত আবু বকর রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু একটি ঘোড়ায় চড়ে এলেন। ঘোড়া হতে নামলেন। কারো সাথে কোন কথা বললেন না। সোজা হুজরায় ঢুকলেন। রসূলের চেহারা হতে কাপড় উঠালেন। ললাটে চুম্বন করলেন। আর বললেন-
'হে প্রিয় বন্ধু! আপনি সত্যি ইন্তেকাল করেছেন। এরপর তিনি মনটাকে পাথরের মতো শক্ত করে বাইরে এসে বললেন, হে জনমণ্ডলি! তোমাদের মধ্যে যারা মুহাম্মদের পূজারি তারা শোন, মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তেকাল করেছেন। আর যারা আল্লাহর পূজারি, তারা শোনো, সেই আল্লাহ চিরঞ্জীব, অমর। তিনি কখনো মৃত্যুবরণ করবেন না। হে উমর! ঠাণ্ডা হও। অতঃপর তিনি কুরআনের-
'অমা মুহাম্মাদুন ইল্লা রাসূল' আয়াত পাঠ করলেন।
যার অর্থ হলো: 'মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একজন রসূল ছাড়া আর অন্য কিছু নন। তার আগে বহু রসূল এসেছিলেন এবং তাঁরাও মৃত্যুবরণ করেছেন। সুতারাং যদি মুহাম্মদ মারা যান, অথবা নিহত হন তাহলে কি তোমরা তোমাদের পূর্বের অবস্থায় (জাহেলিয়াতে) ফিরে যাবে?'
হযরত উমর রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু বললেন, 'যখন আবু বকর এই কথাগুলো বলছিলেন ও কুরআনের আয়াত পড়ছিলেন তখন আমার হাত থেকে তরবারি পড়ে গেল। ধীরে ধীরে পা ভারি হতে লাগলো। অবশেষে আমি বেহুঁশ হয়ে পড়ে গেলাম।'
আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতিটি সুন্নাত আঁকড়ে ধরার মাধ্যমেই তাঁকে সত্যিকারার্থে মুহাব্বত করা হয়ে থাকে। মুখে মুখে তাঁকে মুহাব্বতের দাবি করা আত্মপ্রবঞ্চনা ছাড়া কিছুই নয়। হিজরি ১৪৪০ সাল চলছে এখন। এ বছরের দ্বিতীয় মাস সফর এর শেষার্ধ পেরিয়ে যাচ্ছি আমরা। দুয়ারে উঁকি দিচ্ছে রবিউল আউয়াল। এই রবিউল আউয়ালের প্রথমার্ধেই প্রিয় রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অনন্ত পথের যাত্রী হয়ে পরপারে পাড়ি জমান পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে। তাই তাকে একটু স্মরন। তাঁর চলে যাওয়ার দৃশ্যপট ভাবনার দরজায় কড়া নাড়ে। ভারাক্রান্ত করে দেয় হৃদয় মন অন্তর।
আল্লাহুম্মা সাল্লিা আলা মুহাম্মাদ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২০
নতুন নকিব বলেছেন:
সুন্দর। অভিনন্দন।
২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬
মাহিরাহি বলেছেন: আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদ (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম)
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৮
নতুন নকিব বলেছেন:
পোস্টে লাইক দেয়ায় অনুপ্রানিত। শুভকামনা অশেষ।
৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সবাইকে নবীর দেখানো পথে চলার তৌফীক দান করুক।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৮
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার মনোবাসনা পূরন হোক।
অনেক ভালো থাকুন।
৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৮
হাবিব বলেছেন: আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদ (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম)........
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৯
নতুন নকিব বলেছেন:
সুন্দর। কন্ঠ মেলাই আমরাও-
আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদ (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম)........
৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪২
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: ভালো লিখেছেন...... অনেক ভালো লাগলো
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩০
নতুন নকিব বলেছেন:
আগমনে কৃতজ্ঞতা। লেখাটি ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত।
অনেক ভালো থাকুন।
৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৮
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম,
ভাল আছেন ভাই?
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩২
নতুন নকিব বলেছেন:
ওয়াআলাইকুমুসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ। অনেক ভালো আছি। খোঁজ নেয়ায় কৃতজ্ঞতা। আপনারা কেমন আছেন?
৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৪২
অগ্নিবেশ বলেছেন: ওল্লাওকা তমধীন হুমা সালি ওল্লা ওকা বিন আলি এয়া আমিন। কেমন আছেন নকিব ভাই।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৬
নতুন নকিব বলেছেন:
অবস্থা জানতে চাওয়ায় অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা। জ্বি, অনেক ভালো আছি। আলহামদুলিল্লাহ। আপনারাও ভালো আছেন নিশ্চয়ই!
আপনার প্রথম সেনটেন্সটির অর্থ জানা থাকলে দয়া করে বলুন। আমি বুঝতে পারছি না। শব্দগুলো দুর্বোধ্য লাগছে আমার কাছে।
শুভকামনা।
৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৯
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: মাশাল্লাহ! খুব সুন্দর একটি পোষ্টের জন্য আপনাকে জানাই ধন্যবাদ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৭
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ, পাঠ এবং মন্তব্যে আসায়।
শুভকামনা নিরন্তর।
৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৬
নীল আকাশ বলেছেন: সালামুন আলাইকা এয়া নাবীয়্যিস সাইয়্যিদিল আমীন। ওয়ালা আলীকা ওয়া আসহাবিকাত তায়্যিবীন ওয়াত তাহিরীন।
চমৎকার লিখেছেন........।
আমীন।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৩
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার আগমনে মুগ্ধতা। প্রত্যেক ভালো কাজে (সামুর ভালো ভালো পোস্টগুলোয়) আপনার আন্তরিক উপস্থিতি যেন অবধারিত। আমাদের আনন্দিত করে। যদিও আপনার অনেক অনেক ঋদ্ধ-সমৃদ্ধ পোস্টে ইচ্ছে থাকলেও নানা ব্যস্ততায় সবসময় যাওয়া হয়ে ওঠে না। আপনার নি:স্বার্থ আন্তরিকতার কাছে তাই নিজেকে ঋনী মনে হয়।
এই পোস্টে সুন্দর মন্তব্য রেখে যাওয়ায় কৃতজ্ঞতা।
অনেক অনেক ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮
এস এম ইসমাঈল বলেছেন: সালামুন আলাইকা এয়া নাবীয়্যিস সাইয়্যিদিল আমীন। ওয়ালা আলীকা ওয়া আসহাবিকাত তায়্যিবীন ওয়াত তাহিরীন।