নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিল্পীর তুলিতে আঁকা শৈল্পিক সৌন্দর্য্যের মতই সাজানো গোছানো ব্রহ্মপুত্র নদ তীরবর্তী জয়নুল আবেদীন পার্ক- ঘুরে আসুন না কুয়াশাঘেরা এই শীতের কোনো এক বিকেলের নরম রোদে

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৩



জয়নুল আবেদীন পার্ক থেকে তোলা নদ এর অপর পাড়ের দৃশ্য

হ্যা, শিল্পীর তুলিতে আঁকা ছবির মতই সুন্দর। ময়মনসিংহ শহর লাগোয়া ব্রহ্মপুত্র নদ তীরবর্তী জয়নুল আবেদীন পার্কের ছিমছাম পরিবেশে কাটিয়ে এলাম এক বিকেল। বিকেলের মৃদুমন্দ শীত শীত আমেজ আর কুয়াশাঘেরা নরম রোদের পরশে সে সত্যিই অন্যরকম অনুভূতি। ব্রহ্মপুত্রের কোলে ছুটে গেলাম নৌকা ভাড়া করে। ওপাড়ের দুর্বা ঘাসের ছোঁয়া পাওয়ার বাসনায় কখন যে পৌঁছে গেছি সবুজ স্নিগ্ধ মাঠের কাছে তাও খেয়াল ছিল না। সবুজ যেন আমাকে ডেকে নিয়ে যায়। আহ, সবুজ শ্যামলিমার পাশে কি যে অনাবিল এক প্রশান্তি! সময় পেলে ঘুরে আসুন না একবার। মন ভরে উঠবে স্নিগ্ধতায় আনন্দে প্রকৃতির অকৃত্রিম স্পর্শে।

আমার অনভ্যস্ত, কাঁচা হাতের তোলা আরও কিছু ছবি:



ছবি তুলতে ক্যামেরাটা কেবল তাক করেছি, ইতোমধ্যেই আমাদের সফরসঙ্গী এক পাপী(!) হাটতে হাটতে এসে দাঁড়িয়েছে ক্যামেরার ঠিক সামনে!



মন ভরে যায় নদীর ধারের দারুনসব দৃশ্যে। এমন মুক্ত বাতাস, মুক্ত নি:শ্বাস আর কোথায় পাওয়া যায়?



পার্কের ভেতরের সুদর্শন বিশালাকার বটবৃক্ষ।



নদ এবং তীরের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য।



বটবৃক্ষটির আরেকটি ভিউ।



আমাদের ভ্রমন সাথী একমাত্র ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ার রজত দা।



পার্কের ভেতরের বিশালাকার গাছ।



সুদর্শন মেহগিনি গাছ।



সুবিশাল একটি রেইন ট্রি।



কাঠ বাদামের পাকা পাতা যেন ফুলের মতই বিমুগ্ধ সৌন্দর্য্য ছড়াচ্ছে।



নৌকা থেকে তোলা নদের ছবি।



নৌকা থেকে তোলা নদের ছবি এটিও।



নৌকা থেকে তোলা নদের আরেকটি ছবি।



শুকিয়ে যাওয়া এককালের প্রমত্তা নদ এখন হেটেই পাড় হওয়া যায়। কোথাও কোমর পানি তো কোথাও হাটু পানি। নদটি পাড় হওয়ার সময় প্রায় অনেক স্থানেই আমাদের বহনকারী নৌকার তলা মাটিতে ঠেকে যাওয়ার কারনে মাঝিকে বৈঠা ফেলে রেখে নদে নেমে অনেক কষ্টে নৌকা ঠেলে নিতে হয়েছে। সব নদ নদীই কি এভাবে হারিয়ে যেতে থাকবে?



নদের অপর পাড়ের সবুজের দৃশ্য।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫১

জুন বলেছেন: নতুন নকিব বড্ড চেনা জায়গা। সত্যি মন প্রশান্তিতে ভরে যায় এখানে গেলে।

তবে খুব দুঃখ পেলাম এর রক্ষনাবেক্ষন দেখে । ও পারে কেন আমিতো এপারেও দেখেছিলাম সবুজ দুর্বা ঘাসের নদী পর্যন্ত ।
+

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৭

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার বুঝি চেনা জায়গা? খুব ভালো।

আমাদের অবহেলা আর অযত্নে নদী পাড়ের সেই সবুজ দুর্বা ঘাসের অনেকটাই এখন বিলীন।

অনেক শুভকামনা।

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৪

হাবিব বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি কিন্তু মুখ কালিমাখা কেন?

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৮

নতুন নকিব বলেছেন:



মোবারকবাদ।

এই প্রশ্নের উত্তরে একটি পোস্ট দেয়ার ইচ্ছে জাগছে। কারন, সংক্ষিপ্ত পরিসরে কথাটা হয়তো বুঝাতে পারবো না।

নিরন্তর ভালো থাকুন।

৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৪

নজসু বলেছেন:



আসসালামু আলাইকুম।
শুভ সকাল।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৯

নতুন নকিব বলেছেন:



ওয়াআলাইকুমুস সালাম ওয়ারহমাতুল্লাহ।

আপনি নিশ্চয়ই ভালো আছেন।

আগমনে কৃতজ্ঞতা।

ভালো থাকুন।

৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ছবিগুলো খুব পরিচিত !
ভালোলাগা।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১০

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার উপস্থিতি প্রেরনার। ছবি পরিচিত? বেশ ভালো।

শুভকামনা জানবেন।

৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৬

নজসু বলেছেন:







নয়নাভিরাম।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১১

নতুন নকিব বলেছেন:



আসলেই সুন্দর।

৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: শীতকাল বলেই বোধ হয় পানি কম।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১২

নতুন নকিব বলেছেন:



সেটা তো আছেই। তাই বলে হাটু কোমর পানি?

শুভকামনা।

৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯

বোকামানুষ বলেছেন: গিয়েছিলাম সব চেয়ে ভাল লেগেছে নৌকাভ্রমণ :D

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৩

নতুন নকিব বলেছেন:



আমার কাছেও নৌকায় এপাড় ওপাড় করাটা উপভোগ্য ছিল।

শুভকামনা।

৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দরইতো লাগলো।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৩

নতুন নকিব বলেছেন:



একবার ঘুরে আসুন সময় পেলে।

শুভকামনা।

৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৮

সুমন কর বলেছেন: ভালো পোস্ট। +।

কিন্তু মানুষের ছবি দিতে না চাইলে, একদম না দিলেই ভালো হয়। ২টি ছবি বাদ দিলেও পারতেন। মুখ ঢেকে দিলে ভালো লাগে না।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৪

নতুন নকিব বলেছেন:



উত্তম পরামর্শ, দাদা। আপনার আগমনে কৃতজ্ঞতা।

শুভকামনা।

১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৩

কালীদাস বলেছেন: শেয়ারের জন্য থ্যাংকস:) ছবিগুলো সুন্দর কিন্তু এত ছোট কেন ডাইমেনশনে?
নদীর পাড়গুলো দেখে খারাপ লাগল। শালার এই একবিংশ শতাব্দীতে এসেও নদীনালা মানে এখনও ময়লা ফেলার ভাগাড় আমাদের কাছে X(

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যে আসায়।

ছবি মোবাইল ক্যামেরায় তোলা।

যত্রতত্র ময়লা আবর্জনা ফেলার নিচু মানসিকতা এখনও আমরা পরিত্যাগ করতে পারিনি। জাতি হিসেবে এ আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যের।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.