নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
হামদ ও সানা, একটুখানি প্রাণের কথা...........
লক্ষ কোটি সুজূদ, কুউ-দ, সানা, হামদ, তাসবীহ, তাহলীল, তাহিয়্যাত- সেই মহান মালিক মুনিব বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার দরবারে আলী শানে। তিনি দয়া করে আমাদের ঈমানের আলোয় আলোকিত করেছেন। বিশ্বাসের হিরক দ্যুতিতে পূর্ণ করেছেন আমাদের হৃদয়-মন। আমরা পার্থিব জীবনে তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞ। তাঁর বেশুমার নেআ'মতের শুকরিয়া আদায় করতে করতে রাতে আমাদের চক্ষু মুদ্রিত হয়। পূর্ব দিগন্তে তাঁর অপার অপরিসীম বিপুল মহিমা ভালোবাসার প্রকাশ সোনালী সূর্যের মায়াবি আভা দেখতে দেখতে আমাদের সুবহি সাদিক জেগে ওঠে। আমরা পাখির মত কিচিরমিচির রবে তাকে ডাকি। তাঁর গুনগান গাই। তাকে ডাকতে পেরে প্রসন্নতায় হৃদয় দোলাই। আমাদের পার্থিব জীবন তাঁর দয়ায় ধন্য। আমাদের পারকালীন জীবনও বিশ্বাসের হিরন্ময় জ্যোতিতে হয়ে উঠুক আলোকিত, নাজাতপ্রাপ্ত, মুক্ত।
উত্তম আমলকারীদের জন্য সুসংবাদ! শুধুই সুসংবাদ........... !!
আ'মালে সালেহ অর্থাত, উত্তম আমলকারীরা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার বন্ধু। আর যারা আল্লাহ পাকের বন্ধু তাদের কোনো ভয় নেই। পবিত্র কুরআনের অসংখ্য আয়াতে একথার ঘোষনা তিনি নিজেই দিয়েছেন। আল্লাহ পাক বলেন,
أَلا إِنَّ أَوْلِيَاء اللّهِ لاَ خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلاَ هُمْ يَحْزَنُونَ
‘জেনে রেখ! নিশ্চয়ই আল্লাহর বন্ধুদের কোনো ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না।’ (সুরা ইউনুস : আয়াত ৬২)
অন্য আয়াতে আল্লাহ পাক ঘোষণা করেন,
يَا عِبَادِ لَا خَوْفٌ عَلَيْكُمُ الْيَوْمَ وَلَا أَنتُمْ تَحْزَنُونَ
'হে আমার (ইবাদতকারী) বান্দাগণ! আজ তোমাদের কোনো ভয় নেই এবং তোমরা চিন্তিতও হবে না।’ (সুরা যখরূফ : আয়াত ৬৮)
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা কুরআনে পাকের অনেক জায়গায় উত্তম আমলকারীদের সুসংবাদ শুনিয়েছেন, তাদের অভয় দিয়েছেন, তাদের সাহস দিয়েছেন। এ বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ কিছু আয়াত তুলে ধরা হলো-
এক.
قُلْنَا اهْبِطُواْ مِنْهَا جَمِيعاً فَإِمَّا يَأْتِيَنَّكُم مِّنِّي هُدًى فَمَن تَبِعَ هُدَايَ فَلاَ خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلاَ هُمْ يَحْزَنُونَ
‘আমার পক্ষ থেকে তোমাদের কাছে কোনো নির্দেশ আসলে যারা আমার নির্দেশ অনুসারে চলবে, তাদের কোনো ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না। (সুরা বাকারা : আয়াত ৩৮)
দুই.
بَلَى مَنْ أَسْلَمَ وَجْهَهُ لِلّهِ وَهُوَ مُحْسِنٌ فَلَهُ أَجْرُهُ عِندَ رَبِّهِ وَلاَ خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلاَ هُمْ يَحْزَنُونَ
‘হ্যাঁ, যে নিজেকে আল্লাহর উদ্দেশ্যে সম্পূর্ণরূপে সমর্পন করে এবং নেক কাজ করে, তার জন্য প্রতিপালকের কাছে পুরস্কার রয়েছে। তাদের কোনো ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১১২)
তিন.
الَّذِينَ يُنفِقُونَ أَمْوَالَهُمْ فِي سَبِيلِ اللّهِ ثُمَّ لاَ يُتْبِعُونَ مَا أَنفَقُواُ مَنًّا وَلاَ أَذًى لَّهُمْ أَجْرُهُمْ عِندَ رَبِّهِمْ وَلاَ خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلاَ هُمْ يَحْزَنُونَ
‘যারা আল্লাহর পথে সম্পদ খরচ করে; খরচের কথা বলে বেড়ায় না এবং কষ্টও দেয় না, তাদের জন্য প্রতিপালকের কাছে রয়েছে পুরস্কার। তাদের কোনো ভয় নেই আর তারা দুঃখিতও হবে না।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ২৬২)
চার.
الَّذِينَ يُنفِقُونَ أَمْوَالَهُم بِاللَّيْلِ وَالنَّهَارِ سِرًّا وَعَلاَنِيَةً فَلَهُمْ أَجْرُهُمْ عِندَ رَبِّهِمْ وَلاَ خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلاَ هُمْ يَحْزَنُونَ
‘যারা খরচ করে নিজেদের ধন-সম্পদ রাতে ও দিনে, গোপনে ও প্রকাশ্যে; তাদের জন্য প্রতিপালকের কাছ থেকে রয়েছে প্রতিদান। তাদের কোনো ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ২৭৪)
পাঁচ.
إِنَّ الَّذِينَ آمَنُواْ وَعَمِلُواْ الصَّالِحَاتِ وَأَقَامُواْ الصَّلاَةَ وَآتَوُاْ الزَّكَاةَ لَهُمْ أَجْرُهُمْ عِندَ رَبِّهِمْ وَلاَ خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلاَ هُمْ يَحْزَنُونَ
‘নিশ্চয় যারা ঈমান আনে, নেক আমল করে, নামাজ প্রতিষ্ঠা করে এবং জাকাত দেয়; তাদের জন্য তাদের প্রতিপালকের কাছে আছে পুরস্কার। তাদের কোনো ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ২৭৭)
ছয়.
وَمَا نُرْسِلُ الْمُرْسَلِينَ إِلاَّ مُبَشِّرِينَ وَمُنذِرِينَ فَمَنْ آمَنَ وَأَصْلَحَ فَلاَ خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلاَ هُمْ يَحْزَنُونَ
‘আমি রাসুলদেরকে শুধুমাত্র সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে প্রেরণ করিনি। সুতরাং যে ঈমান আনবে এবং নিজেকে সংশোধন করবে, তাদের কোনো ভয় নেই এবং তারা শোকার্ত হবে না।’ (সুরা আনআম : আয়াত ৪৮)
সাত.
يَا بَنِي آدَمَ إِمَّا يَأْتِيَنَّكُمْ رُسُلٌ مِّنكُمْ يَقُصُّونَ عَلَيْكُمْ آيَاتِي فَمَنِ اتَّقَى وَأَصْلَحَ فَلاَ خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلاَ هُمْ يَحْزَنُونَ
‘হে আদম সন্তান! যদি তোমাদের কাছে তোমাদেরই মধ্য থেকে রাসুলগণ এসে আমার নিদর্শনসমূহ তোমাদের কাছে বর্ণনা করেন; তখন যে ব্যক্তি তাকওয়া অবলম্বন করবে এবং নিজেকে সংশোধন করে নেবে, তাদের কোনো ভয় নেই এবং তাদের কোনো চিন্তাও নেই।’ (সুরা আরাফ : আয়াত ৩৫)
আট.
إِنَّ الَّذِينَ آمَنُواْ وَالَّذِينَ هَادُواْ وَالنَّصَارَى وَالصَّابِئِينَ مَنْ آمَنَ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ وَعَمِلَ صَالِحاً فَلَهُمْ أَجْرُهُمْ عِندَ رَبِّهِمْ وَلاَ خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلاَ هُمْ يَحْزَنُونَ
‘যারা ঈমান এনেছে এবং যারা ইয়াহুদি, খ্রিস্টান ও সাবিঈন; তাদের মধ্য থেকে যারা আল্লাহ ও শেষ দিবেসের ওপর ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে; তাদের জন্য প্রতিপালকের কাছে রয়েছে পুরস্কার। তাদের কোনো ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ৬২)
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার এসব ঘোষণার প্রতি অটল ও অবিচল আস্থা এবং বিশ্বাস স্থাপনকারীরাই প্রথমত ঈমানদার ও নেক আমলকারী। অতঃপর আয়াতে ঘোষিত ঈমান, নামাজ, জাকাতসহ আল্লাহ তাআ'লা কর্তৃক নির্ধারিত ইবাদত, আমল এবং হুকুমগুলো যথাযথভাবে শরিয়তের বিধান মোতাবেক পালনকারীগনের প্রত্যেকেই এসব নেক আমলকারীদের অন্তর্ভূক্ত হিসেবে গন্য হবেন।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার উপরোল্লিখিত ঘোষণাগুলোকে শক্তিশালী করেছে আল কুরআনের আরও কিছু আয়াতে কারিমাহ। যেমন, আল্লাহ তাআ'লা বলেন,
إِنَّ الَّذِينَ قَالُوا رَبُّنَا اللَّهُ ثُمَّ اسْتَقَامُوا فَلَا خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلَا هُمْ يَحْزَنُونَ
‘নিশ্চয় যারা বলে, আমাদের রব হচ্ছেন আল্লাহ; এবং তাতে অটল থাকে; তাদের কোনো ভয় নেই এবং তাদের কোনো চিন্তাও নেই।’ (সুরা আহকাফ : আয়াত ১৩)
إِنَّ الَّذِينَ قَالُوا رَبُّنَا اللَّهُ ثُمَّ اسْتَقَامُوا تَتَنَزَّلُ عَلَيْهِمُ الْمَلَائِكَةُ أَلَّا تَخَافُوا وَلَا تَحْزَنُوا وَأَبْشِرُوا بِالْجَنَّةِ الَّتِي كُنتُمْ تُوعَدُونَ
'নিশ্চয় যারা বলে, আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ, অতঃপর তাতেই অবিচল থাকে, তাদের কাছে ফেরেশতা অবতীর্ণ হয় এবং বলে, তোমরা ভয় করো না, চিন্তা করো না এবং তোমাদের প্রতিশ্রুত জান্নাতের সুসংবাদ শোন।' (সূরা হা-মীম সেজদাহ : আয়াত ৩০)
نَحْنُ أَوْلِيَاؤُكُمْ فِي الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَفِي الْآخِرَةِ وَلَكُمْ فِيهَا مَا تَشْتَهِي أَنفُسُكُمْ وَلَكُمْ فِيهَا مَا تَدَّعُونَ
'ইহকালে ও পরকালে আমরা তোমাদের বন্ধু। সেখানে তোমাদের জন্য আছে যা তোমাদের মন চায় এবং সেখানে তোমাদের জন্যে আছে তোমরা দাবী কর।' (সূরা হা-মীম সেজদাহ : আয়াত ৩১)
نُزُلًا مِّنْ غَفُورٍ رَّحِيمٍ
'এটা ক্ষমাশীল করুনাময়ের পক্ষ থেকে সাদর আপ্যায়ন।' (সূরা হা-মীম সেজদাহ : আয়াত ৩২)
শেষের দু'টি কথা..........
তাঁর প্রশংসা শুরুতে এবং শেষে। তিনি বর্তমান। তিনি অতীত। তিনি ভবিষ্যত। তিনি চিরঞ্জীব। তিনি ছিলেন। আছেন। থাকবেন। তিনি ছাড়া কিছু ছিল না। থাকবে না। তিনিই কেবল অমর। অজর। অব্যয়। অক্ষয়। তিনি আমাদের অভয়দান করেন। আমাদের উত্তম আমলের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধির জন্য পুরষ্কারের ঘোষনা দেন। তিনি তা না দিলেও পারতেন। তাকে কেউ কৈফিয়ত নেয়ার ক্ষমতা রাখে না। কারও এই অধিকারও নেই। তিনি আমাদের প্রতি পরম দয়ালু। তাই আমাদের নির্ভয়-নির্ভাবনার বানী শোনান। আশার আলো দেখান। ভয়হীন, ডরহীন, চিন্তামুক্ত, ক্লেশমুক্ত, কোলাহল মুক্ত, ঝগড়া বাগাড়াম্বরবিহীন চির কান্তিময় দুগ্ধ ধ্ববল জান্নাতের অবিনাশী আলয়ের স্বপ্ন দেখান। সেই জান্নাতের অচেনা পথে হাটতে আমাদের সাহস যোগান। আশার বানী শোনান। আশ্রয়দান করেন। কষ্ট দূরিভূত করেন। বিপদ থেকে বাঁচান। সুখ শান্তির মহিমাদানে ধন্য করেন। তাঁর নিকটই আমাদের প্রত্যাবর্তন। তাঁর সকাশেই নিবেদিত আমাদের জীবন। আমাদের মরন, নামাজ, কুরবানী। সকল কিছু।
তাওফিকদাতা কেবল মাত্র তিনিই। তাঁরই নিকট সামর্থ্য কামনা করছি নেক আমলের। আমিন।
ছবি: অন্তর্জাল।
২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৩৩
নয়া পাঠক বলেছেন: ভাই আপনার মূল্যবান পোষ্টগুলি সবসময়ই ভালো লাগে, তবে কমেন্ট মডারেশন করে লাভ কি বলুন, যা হবার তা ভালো করলেও হবে, খারাপ করলেও হবে। আমাদের বাড়ির দারওয়ান আমাদেরই যদি বাড়িতে ঢুকতে না দেয়, আমাদের রক্তপানি করা টাকায় কেনা অস্ত্র যদি আমাদেরই উপর তাক করে তবে আর কি কিছু বলার থাকে?
যাহোক বাদ দিন পোষ্টের বিষয়ে আলোচনা করি। মূলবান এবং দরকারি পোষ্ট আর কিছুটা পড়লাম, ভালো লাগলো। তবে আমার ধারণা, যারা প্রকৃত ভালো তারা কোন কিছুর প্রতিদান পাওয়ার আশায় ভালোকাজ বা ভালো আমল করেন না, এটা স্বতস্ফূর্তভাবেই তাদের দ্বারা হয়ে যায়। সালাম রইল আরো একটি সুন্দর শিক্ষনীয় ও দরকারী পোষ্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।
০৬ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৫৬
নতুন নকিব বলেছেন:
আন্তরিক মন্তব্যে অভিনন্দন। কৃতজ্ঞতা।
আসলে আপনি লক্ষ্য করেছেন কি না জানি না। গত ক'দিনে একাধিক বার আমার ব্লগে চরম অশ্লীল ফ্লাডিং হয়েছে। জানা মতে, এখানে এমন কোনো অন্যায় আমরা করিনি, যার কারণে ব্লগে কমেন্ট মডারেশন করে রাখার প্রয়োজন দেখা দিতে পারে। রেখেছি মূলত: এই ফ্লাডিং থেকে বাঁচার উদ্দেশেই।
আমাদের উদ্দেশ্য তো সর্বাবস্থায়ই অর্থবহ হওয়া উচিত। প্রত্যেক কাজের পেছনে অবশ্যই ইহ-পারকালীন লাভ-ক্ষতির হিসাবটা বিবেচনায় রাখা উচিত।
আপনিও সুন্দর লিখে থাকেন। আলহামদুলিল্লাহ। লিখতে থাকুন। ইনশাআল্লাহ সফলতা আসবে।
পোস্ট ভালো লাগায়, পোস্টে লাইক দেয়ায় এবং পোস্ট প্রিয়তে নেয়ায় সর্বোপরি সবসময় পাশে থেকে প্রেরণা যুগিয়ে যাওয়ায় আন্তরিক দুআ এবং শুভকামনা। ভালো থাকুন সবসময়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:০৯
নতুন নকিব বলেছেন:
পরপর বিগত দু'টি পোস্টে মন্তব্য মডারেশন করার ফলে সেগুলোতে সম্মানিত ব্লগার বন্ধুদের মূল্যবান মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকতে হয়। মন্তব্য প্রতিমন্তব্য ব্লগের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ব্লগ মূলত: পারস্পারিক আলোচনা-পর্যালোচনারই স্থান। মন্তব্য প্রতিমন্তব্য এবং আলোচনা-পর্যালোচনা না থাকলে ব্লগের সৌন্দর্য্য থাকে না। এই পোস্টে আপাতত: মন্তব্য করার সুবিধা রাখা হল। পরিস্থিতির আলোকে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়ার ইচ্ছে, ইনশাআল্লাহ।