নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

হার্টের সমস্যায় রোগ নির্ণয় পদ্ধতি

০৭ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:১৫



হার্টের সমস্যায় রোগ নির্ণয় পদ্ধতি
আমরা জানি, হার্টের সমস্যা নির্ণয়ে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার প্রয়োজন হয়; কিন্তু এ বিষয়েে নূন্যতম ধারণা না থাকায় আমাদের অধিকাংশ লোকই জানেন না, কোন পরীক্ষাটি কখন করতে হয়। এর ফলে প্রায়শই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় অধিকাংশ ভুক্তভোগীর। রোগ সম্মন্ধে ধারণা না থাকা, রোগ নির্ণয়ের ব্যাপারে আইডিয়া না রাখা- ইত্যাদি যেন এক জটিল অবস্থার দিকে ঠেলে দেয় একজন রোগীকে। তাই অতি সংক্ষিপ্তভাবে হার্টের সমস্যায় রোগ নির্ণয় পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা দেয়ার জন্য এই উপস্থাপনা।

আজকাল প্রত্যন্ত অঞ্চল এমনকি গ্রাম-গঞ্জের ছোটখাটো মেডিকেল সেন্টারগুলোতেও ইসিজি করার ব্যবস্থা থাকে। হার্টের সমস্যা নির্ণয়ে ইসিজি খুব গুরুত্বপূর্ণ। ইসিজি করেই আমরা হার্টের অবস্থা খারাপ হচ্ছে কি না, সেটি বুঝতে পারি। তবে অভিজ্ঞতার আলোকে বলা চলে, ইসিজি দিয়ে সাধারণত ৫০ ভাগের কম রোগ ধরা পড়ে থাকে। তাই সমস্যার বাকিটুকুর ব্যাপারে নিশ্চিত হতে হলে আমাদের কী কী করণীয় থাকতে পারে? এক্ষেত্রে আমাদের যা করতে হবে তা হচ্ছে-
১. কিছু রক্ত পরীক্ষা রয়েছে। এগুলো করাতে হবে।
২. হার্টের কিছু এনজাইমের পরীক্ষা রয়েছে। এগুলোও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনায় রাখা উচিত।
৩. এছাড়া দেখতে হবে, সুগার মাত্রা কোন লেভেলে আছে।
৪. কিডনির কার্যক্রম ঠিক আছে কি না।
৫. থাইরয়েডের সমস্যা আছে কি না।
৬. এর বাইরে ট্রোপোডিন নামে একটি পরীক্ষা আছে। এটি করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই পরীক্ষা নির্ণয় করে দেয়- হার্টে আসলেই কোনো রোগ রয়েছে কি না।
৭. এছাড়া আমরা বুকের এক্স-রে করে দেখি, হার্টের আকার বড় হচ্ছে কি না।
৮. ইকো করা যেতে পারে।
৯. ইটিটি করার প্রয়োজন হলে তা-ও করা যেতে পারে।
১০. সর্বশেষ, হার্টে কোনো ব্লক রয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করতে হলে এনজিওগ্রাম করে দেখা যেতে পারে। মনে রাখতে হবে, হার্টের রোগ নির্ণয়ে এনজিওগ্রাম সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ একটি পরীক্ষা।

সুস্থভাবে বাঁচার জন্য সচেতনতা অত্যাবশ্যক। সচেতনতার জন্যই এই পোস্ট। সকলের সুস্বাস্থ্য কামনায় …

ছবিঃ গুগল।

মন্তব্য -১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (-১) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.