নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
আমাদের দেশের নানান বাহারি নৌকার হারিয়ে গেছে অধিকাংশই। আসুন, জেনে নিই, কয়েকটির পরিচয়!
গঠনশৈলী ও পরিবহনের ওপর নির্ভর করে বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের নৌকার প্রচলন রয়েছে। এসব নৌকার রয়েছে মজার মজার নাম।আমাদের দেশে অনেক ধরণের নৌকা রয়েছে যেগুলো এলাকা ভিত্তিক ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত। তাই সংখ্যা বলাটা কিছুটা কঠিন। চলুন পরিচিত হই আমাদের দেশের বৈচিত্র্যময় নানারকমের নৌকার সাথে!
সাধারণ ডিঙ্গি নৌকা
মাছ ধরার ডিঙ্গি নৌকা
ডিঙ্গি
ডিঙ্গি নৌকা আকারে ছোট। এটি বাংলাদেশে সবচেয়ে পরিচিত নৌকা। নদী তীর বা হাওর-বাওরে যারা বাস করেন তারা সবাই এই নৌকাটি ব্যবহার করেন। এটি নদী পারাপার বা অল্প পরিমাণ পণ্য পরিবহনে কাজে লাগে। আকারে ছোট বলে এ নৌকা চালাতে একজন মাঝিই যথেষ্ট। মাঝে মাঝে এতে পালও লাগানো হয়।
তালগাছের কোষা বা ডোঙ্গা
ডোঙা
তালগাছের কাণ্ড খোদাই করে এ নৌকা বানানো হয়। ডোঙ্গা বেশ টেকসই, তবে এতে খুব বেশি মানুষ বা মালামাল নেওয়া যায় না। পার্শ্বদেশ বা বিস্তার এতই কম যে, এতে পাশাপাশি দু’জন বসা যায় না। একটু বেসামাল হলে, ডোঙ্গা উল্টে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। ডোঙার উপর দাঁড়ালে যাতে তলা ফেঁসে না যায়, সে জন্য এর তলদেশ বেশ মোটা রাখা হয়। তাল গাছের কাণ্ড সহজে পচে না বলে ডোঙা বেশ কয়েক বছর ব্যবহার করা যায়।
কোষা
বর্ষাকালে চরাঞ্চলে বা বিলে কোষা নৌকা দেখা যায়। অন্যান্য নৌকার মতো এর গলুইয়ের কাঠ বড় থাকে না। অঞ্চল বিশেষে এর আকার কমবেশি বড় কিংবা ছোট দেখা যায়। কোষা মূলত পারিবারিক নৌকা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। হাটবাজার, স্বল্প দূরত্বে চলাচলের কাজে লাগে। একটি আদর্শ কোষা নৌকাতে আটজনের মতো যাত্রী বহন করা যায়। সাধারণত কোষাগুলোতে ছই থাকে না। কোষা বৈঠা দিয়ে চালানো হয়। তবে অগভীর জলে লগি ব্যবহার করে চালানো যায়। একটি ভারি এবং বেশি ওজন বহন করার উপযোগী কোষাকে বলা হয় ‘ঘাসী নৌকা’।
সাম্পান
বাংলাদেশের লোকগীতি ও সাহিত্যে সাম্পানের উল্লেখ পাওয়া যায়। সমুদ্রের উত্তাল ঢেউয়ে ভেসে বেড়ায় সাম্পান। চট্টগ্রাম, কুতুবদিয়া এলাকায় সাম্পান নৌকা বেশি দেখা যায়। এ নৌকাগুলির সামনের দিকটা উঁচু আর বাঁকানো, পেছনটা থাকে সোজা। প্রয়োজনে এর সঙ্গে পাল থাকে আবার কখনও থাকে না।
একজন মাঝিচালিত এই নৌকাটি মাল পরিবহনের জন্য ব্যবহার করা হয়। এক সময় বড় আকারের সাম্পানও দেখা যেত কুতুবদিয়া অঞ্চলে, তবে এখন তা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। সাতজন মাঝি থাকতো আর থাকতো তিনকোণা আকারের তিনটি করে পাল।
গয়না
এ নৌকা আকৃতিতে মাঝারি। এটি কিশোরগঞ্জ অঞ্চলে বেশি দেখা যেত। মূলত যাত্রী পারাপারের কাজেই এদের ব্যবহার করা হতো। একসঙ্গে প্রায় ২৫-৩০ জন পর্যন্ত যাত্রী বহন করার ক্ষমতা ছিল এই নৌকার। আবার রাজশাহী অঞ্চলে এর থেকেও বড় আকারের গয়না নৌকা পাওয়া যেত। এরা আকারে যেমন বড় তেমনি এই নৌকায় বেশি সংখ্যক যাত্রীও উঠতে পারতো। বর্তমানে এই নৌকাও বিলুপ্তির পথে।
বজরা
আগের দিনে ধনী লোকেরা শখ করে নৌকা ভ্রমণে যেতেন। তাদের কাছে বেশ জনপ্রিয় ছিল ‘বজরা’ নৌকা। বজরাতে তারা এক রকম ঘরবাড়ি বানিয়ে নিতেন। ফলে এতে খাবার-দাবারসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধাই থাকতো। কোনটিতে আবার পালও থাকতো। এতে থাকতো চারজন করে মাঝি। বজরা মূলত সিরাজগঞ্জ ও পাবনা অঞ্চলে বেশি দেখা যেত।
বাইচের নৌকা-১
বাইচের নৌকা-২
বাইচের নৌকা-৩
বাইচের নৌকা
নৌকা বাংলাদেশে এতটাই জীবনঘনিষ্ঠ যে এ নৌকাকে ঘিরে হতো অনেক মজার মজার খেলা। ‘নৌকা বাইচ’ এখনও একটি জনপ্রিয় খেলা। বাইচের নৌকা লম্বায় দেড়শ থেকে দুইশ ফুট পর্যন্ত হয়। প্রতিযোগিতার সময় এতে পঁচিশ থেকে একশ জন পর্যন্ত মাঝি থাকতে পারে। আগে নবাব-বাদশাহরা বাইচের আয়োজন করতেন। এইসব বাইচের নৌকার আবার সুন্দর সুন্দর নাম দেওয়া হতো, যেমন- পঙ্খীরাজ, ঝড়ের পাখি, দ্বীপরাজ, সোনার তরী ইত্যাদি। কিশোরগঞ্জ, পাবনা, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, নোয়াখালী ও কুমিল্লা অঞ্চলে এসব নৌকা ছিল।
বাতনাই বা পদি নৌকা
বাতনাই
এর অপর নাম ‘পদি’। এটি মালবাহী বজরার একটি সংস্করণ। খুলনা অঞ্চলে মালামাল পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই বজরাগুলো অনেক বড় হয়। বর্তমানে এই বজরা আর দেখা যায় না। যান্ত্রিক নৌকার ব্যবহারের কম খরচ ও কম সময় লাগে বলে এ নৌকার ব্যবহার অনেক কমে গেছে। এ নৌকার বড় খরচ ছিল এর লোকবল। এটা এতটাই ভারি হতো যে এটি চালাতে ১৭-১৮ জন পর্যন্ত মাঝির প্রয়োজন হত।
ময়ুরপঙ্খী নৌকা-১
ময়ুরপঙ্খী নৌকা-২
ময়ূরপঙ্খী
রাজা বাদশাহদের শৌখিন নৌকার নাম হলো ‘ময়ূরপঙ্খী’। এর সামনের দিকটা দেখতে ময়ূরের মতো বলে এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘ময়ূরপঙ্খী’। এই নৌকা চালাতে প্রয়োজন হয় চারজন মাঝির। নৌকায় থাকতো দুটো করে পাল।
বালার
কুষ্টিয়া অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য সেই প্রাচীনকাল থেকে এখনও নৌকা ব্যবহার হয়ে আসছে। সেখানে বিখ্যাত নৌকার নাম হলো ‘বালার’। এ নৌকাগুলি আকারে অনেক বড় হয় এবং প্রায় ১২-৫৬ টন পর্যন্ত মালামাল বহন করতে পারে। আর বৈঠা বায় ১০-১২ জন মাঝি। এ ধরনের নৌকায় পাল থাকে দুটো করে।
পানসী
নৌকায় চড়ে দূরে কোথাও যাওয়ার একমাত্র ও অন্যতম মাধ্যম ছিল পালতোলা পানসি। এই পানসীতে চড়ে মাঝি মাল্লার ভাটিয়ালি, মুর্শিদী আর মারফতি গান গেয়ে মন কেড়ে নিতো যাত্রীদের। বাংলাদেশের বরিশাল অঞ্চলে এটি প্রচুর দেখা যেতো। কালের বিবর্তনে পানসি নৌকা হারিয়ে গেলেও এখনও কদাচিত এগুলোর দেখা মেলে এতদঞ্চলে।
ছুঁইওয়ালা বা একমালাই
পালতোলা পানসির মতো ছুঁইওয়ালা একমালাই ছিলো দূরপাল্লার নৌকা। আজও এর দেখা মেলে। বরিশালের দুশুমি গ্রাম ও এর আশপাশের এলাকাসহ উজিরপুর উপজেলার জল্লা ইউনিয়নের শতাধিক পরিবারের সদস্যরা ছুঁইওয়ালা নৌকার মাঝি হিসেবে বাপ-দাদার এ পেশাকে এখনো আঁকড়ে ধরে রেখেছেন।
পাতাম
একধরনের যুগল নৌকা। দুটি নৌকাকে পাশাপাশি রেখে ‘পাতাম’ নামক লোহার কাঠি দিয়ে যুক্ত করে এ যুগল নৌকা তৈরি করা হয়। একে অনেক সময় ‘জোড়া নাও’ বলা হয়। এ নৌকা মূলত মালামাল পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এতে মাঝি ছাড়া চারজন দাঁড় টানা লোক থাকে। এতে একটি পাল খাটানোর ব্যবস্থা থাকে। এক সময় এই নৌকা সিলেট ও কিশোরগঞ্জে দেখা যেতো। এখন বিলুপ্তপ্রায়।
শ্যালো নৌকা
বিশ শতকের নব্বইয়ের দশক থেকে বাংলাদেশে নৌকায় মোটর লাগানো শুরু হয়। এর ফলে নৌকা একটি যান্ত্রিক নৌযানে পরিণত হয়। এ যান্ত্রিক নৌকাগুলো ‘শ্যালো নৌকা’ বা ‘ইঞ্জিনের নৌকা’ নামে পরিচিতি লাভ করে। পানি সেচের জন্য ব্যবহৃত শ্যালো পাম্পের মোটর দিয়ে ও স্থানীয় প্রযুক্তির মাধ্যমে এসব নৌকা চালানোর ব্যবস্থা করা হয়।
তথ্যসূত্র:
১. উইকিপিডিয়া
২. বাংলাপিডিয়া
৩. বাংলাদেশের নৌকা, এম এ তাহের
৪. বার্জ ফর বাংলাদেশ, ইভ মার
৫. অন্যান্য।
ছবিঃ অন্তর্জাল।
২৩ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৭
নতুন নকিব বলেছেন:
হঠাৎ নয়। নৌকার সাথে মিশে আছে অনেক স্মৃতি। দেশকে যেহেতু ভালোবাসি, ভালোবাসি দেশের ইতিহাস ঐতিহ্য স্মারকগুলোকেও। নৌকা ছিল। কত নৌকায় চড়েছি। আজ যেন সেসবই শুধু স্মৃতি। কালে ভদ্রে যা-ও নৌকায় ওঠা হয়, সেই বাহারি নৌকার অধিকাংশই আজ ইতিহাস।
শুভকামনা।
২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:৩৫
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: চিরকালতো আর কোনো জিনিস থাকেনা একসময় না এক সময় নস্ট হয়ে যাবেই পরে আবার নষ্ট হয়ে যাওয়া অংশ বিশেষ মিউজিয়ামে তুলে রাখা হয়। বুঝিনা বাপু আপনাদের মাথায় কেন এই সাধারন জ্ঞানটুকো আটকায় না।
২৩ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৮
নতুন নকিব বলেছেন:
ঠিকই বলেছেন। ধন্যবাদ।
৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: নানান রকম নৌকা আবার আমাদের দেশে নদী গুলোর নামও কিন্তু অদ্ভুত সুন্দর।
২৩ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:১৪
নতুন নকিব বলেছেন:
ঠিকই বলেছেন। আমাদের দেশের নৌকার নামে যেমন বৈচিত্র, নদ-নদীগুলোর নাম আরও বেশি বৈচিত্র্যময়।
৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯
মা.হাসান বলেছেন: নকিব ভাই, সুন্দর পোস্ট, সব রকমের নৌকার যদি ছবি দিতে পারতেন তবে আরো ভালো লাগতো। শাহবাগ যাদুঘরে কিছু নৌকার মডেল আছে, অনেক নৌকার শুধু নামই শুনেছি, কখনো দেখিনি।
২৫ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:০৯
নতুন নকিব বলেছেন:
চেষ্টা করছি ছবিগুলো যুক্ত করে দেয়ার।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
ভালু ভালু সময়য়োপযোগী সঠিক পুষ্ট ভায়া এটা আঠা দিয়ে ষ্টিকি করা হোক!
কাগুর যদি মান ভাঙ্গে হা হা হা (ফান)
দেশে নৌকার কত রকম যে ছিল! আহা পরবর্তী প্রজন্ম হয়তো ছবিতে বা যাদুঘরে দেখবে!
এগুলোকে বাঁচিয়ে রাথকে পারে কিন্তু পর্যটন কর্পোরেশন!
বিশেষ বিশেষ একলাকায় সব নৌকাকে এলাকাভিত্তিক পর্যটনের জন্য ঐতীহ্য হিসেবে উপস্থাপন করতে পারে
আধুনিক সুযোগ সুবিধা দিয়ে!
কে ভাবে কার কথা!
পোষ্টে ভাল লাগা রইল ভায়া +++
২৫ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:১৩
নতুন নকিব বলেছেন:
তাই বলে পোস্ট আঠা দিয়ে ষ্টিকি!?
দেশে নৌকার কত রকম যে ছিল! আহা পরবর্তী প্রজন্ম হয়তো ছবিতে বা যাদুঘরে দেখবে!
সেটাই দেখছি। আমাদের সময়ের অনেক নৌকা এখন আর দেখি না। অদূর ভবিষ্যতে অবস্থা কেমন হবে, বুঝতেই পারছি। অনেক কিছুই স্মৃতিতেই খুঁজতে হবে শুধু।
এগুলোকে বাঁচিয়ে রাথকে পারে কিন্তু পর্যটন কর্পোরেশন!
বিশেষ বিশেষ একলাকায় সব নৌকাকে এলাকাভিত্তিক পর্যটনের জন্য ঐতীহ্য হিসেবে উপস্থাপন করতে পারে
আধুনিক সুযোগ সুবিধা দিয়ে!
কে ভাবে কার কথা!
খুবই ভালো প্রস্তাবনা। পর্যটন কর্পোরেশন যদি উদ্যোগী হত, নৌকার মত এরকম সুন্দর সুন্দর অনেক ঐতিহ্য আমাদের দেশ থেকে হারিয়ে যেত না।
ধন্যবাদ।
৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩১
আরোগ্য বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
নকীব ভাই ছবি দিলেন কি করে?
২৫ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:১৯
নতুন নকিব বলেছেন:
বিশেষ ব্যবস্থায়। পাবলিকলি বলা মুশকিল। কি কারণে বলতে পারছি না, আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
কানে কানে বলতে পারলে অবশ্যই জানাতুম। মেইল আইডি অথবা ফোন নম্বর দেয়া সম্ভব, সঙ্গত এবং যৌক্তিক মনে করলে, জানাবেন। কথা হবে ইনশাআল্লাহ।
ধন্যবাদ।
৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২
এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: এই নৌকা দেখতে সুন্দর , আরেক নৌকায় জীবনটা অতিষ্ঠ করে দিয়েছে !
২৫ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:২৩
নতুন নকিব বলেছেন:
আমার কাছে সব ধরণের নৌকাই বেশ উপভোগ্য। নৌকা চড়তে ভালো লাগে। নৌকার মাঝির ভুলের কারণে যদি নৌকাডুবির ঘটনা কদাচিত ঘটেও থাকে, তাতে সে দোষ তো নৌকাকে দেয়া যায় না।
ধন্যবাদ।
৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:১৮
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আহ!এসব এখন শুধুই স্মৃতি।
একথা সত্য যে সময়ের সাথে সব কিছুরই পরিবর্তন ঘটে।
২৫ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:২৪
নতুন নকিব বলেছেন:
আহ! এসব এখন শুধুই স্মৃতি।
একথা সত্য যে সময়ের সাথে সব কিছুরই পরিবর্তন ঘটে।
-সেটাই। সবই যেন স্মৃতি হয়ে যাচ্ছে ক্রমে।
ধন্যবাদ।
৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নকিবভাই ,
এটা কি রিপোস্ট ? বহুদিন আগে এরকম একটি পোস্ট সম্ভবত আপনার কোন একটা পেজে দেখেছিলাম । খুব ভালো লাগলো বাহারি নৌকার পরিচয় পেয়ে । ++++++
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
২৫ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:২৯
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় চৌধুরি ভাই,
এটা রিপোস্ট নয় তবে এই বিষয়ে আমার স্মৃতিকারতা থাকায় অন্য কোনো পোস্টে নৌকার আলোচনা এসে থাকতে পারে।
আপনাকে পোস্টে পেয়ে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আপনার উপস্থিতি সবসময় প্রেরণার, আন্তরিকতার।
পোস্ট ভালোলাগায় এবং এতগুলো প্লাস দেয়ায় অশেষ ধন্যবাদ।
নিরন্তর শুভকামনা।
১০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:২২
শায়মা বলেছেন: সবচেয়ে সুন্দর নৌকা ময়ুরপঙ্খী
২৫ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৩০
নতুন নকিব বলেছেন:
আমার কাছেও তাই মনে হয়। অত্যন্ত সুদর্শন এই নৌকাগুলো। কিন্তু আজ আর চোখে পড়ে না এই নৌকা।
মন্তব্যে আসায় ধন্যবাদ।
শুভকামনা অনি:শেষ।
১১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:২৬
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: অসাধারন। চমৎকার। কোন ভাষা খুজে পাচ্ছিনা নিজের মুগ্ধতা প্রাকশের জন্য।
২৫ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৩২
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনিও বুঝি আমারই মত। নৌকার স্মৃতিগুলো মনে পড়লে কেমন অন্যরকম অনুভূতি হয়। হারিয়ে যাওয়া অতীত যেন কথা বলে ওঠে।
অনি:শেষ আন্তরিকতার ছোঁয়া রেখে গেলেন সুন্দর মন্তব্যে। অনেক ধন্যবাদ। কৃতজ্ঞতা।
১২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:২৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দরে সুন্দর পাল্লা
না জানি কত সুন্দর তুমি আল্লাহ।
২৫ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৩৫
নতুন নকিব বলেছেন:
নদী-নৌকা-নৈসর্গিক গ্রাম বাংলার প্রতিকৃতি। দেখে দেখে যেন মন ভরে না। নদীর কিনারে গেলে মন ভালো হয়ে যায়।
মন্তব্যে আপনাকে পেয়ে আপ্লুত।
ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:২১
আমি মুক্তা বলেছেন: হঠাৎ নৌকার পেছনে লাগলেন যে বড়!
ভালো লাগল নৌকার প্রকারভেদ।