নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছেলেধরা গুজবে কান দিবেন না প্লিজ! দয়া করে কাউকে পিটিয়ে হত্যার মত জঘন্যতা পরিহার করুন।

২২ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:২৩



মানুষের কী হল? কী হয়ে গেল আমাদের এই সমাজ, এই দেশটার? কী ভয়ানক অরাজকতায় ছেয়ে যাচ্ছে সমাজ-সংসার? ভয়ঙ্কর সব হত্যাযজ্ঞের নৃশংসতা প্রত্যক্ষ করতে হচ্ছে প্রায় প্রতিটি দিন! ছেলেধরা কল্লাকাটার কি এক গুজব ছড়িয়ে দেয়া হল আকাশে বাতাসে! আর অমনি দেশজুড়ে বিবেক বিবেচনাহীন কিছু দ্বিপায়ী প্রাণী একের পর এক নিরীহ নিরপরাধ মানুষদের পিটিয়ে মারার মচ্ছবে মেতে উঠলো। নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকলেই আতঙ্কিত। সামান্য মানসিক ভারসাম্যহীন যে কারও জীবন এখন মারাত্মক শঙ্কার মুখে। সারা দেশে তৎপর হত্যাকারী এই নরশার্দুলরা। এরা পিটিয়ে মানুষ খুন করে উল্লসিত হয়। আমোদিত আহ্লাদিত বোধ করে। অতি উতসাহী এই নির্বোধ দায়িত্বহীন শ্রেনিটির হাতে কোনো একজন সাধারণ নাগরিকের জীবনও এখন আর নিরাপদ নয়। কার, কখন এবং কোথায় যে জীবন প্রদীপ এদের হাতে নিভে যাবে কেউ জানে না। এই অপরিণামদর্শী শ্রেনিটির সম্মিলিত হামলার নাম কোনোভাবেই 'গণধোলাই' বা 'গণপিটুনি' বলা উচিত নয়। বড়জোর, 'দুষ্কৃতকারীদের লাঠিপেটা' বলা যেতে পারে তাদের এসব জঘন্যতম খুনখারাবির ঘটনাগুলোকে। এদেরকে পত্র পত্রিকাওয়ালা ব্যবসায়ীগন তাদের সংবাদ মাধ্যমগুলোয় ফলাও করে 'জনগন' আখ্যায়িত করেন। বলি, এদের 'জনতা' বলা হলে, 'দুষ্কৃতকারী', 'খুনি' বলা যাবে কাকে? যারা প্রকাশ্য দিবালোকে পিটিয়ে মানুষ খুন করতে পারে তারা আর যা-ই হোক সুস্থ স্বাভাবিক কোনো মানুষ নন। এদের জন্য শুধু করুনাই হয়। এদের সীমাহীন নৃশংসতা হৃদয়ে শুধু রক্তক্ষরণই ঘটায়।

দেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন স্থানে গত কয়েক দিনে এই শ্রেনিটির দ্বারা বেশ কিছু খুনের ঘটনা ঘটেছে। প্রতিটি খুনই বেদনাদায়ক। প্রতিটি হত্যার ঘটনাই আমাদেন আহত করে। কিন্তু গত ১৯ জুলাই শনিবার রাজধানী বাড্ডার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে তাসলিমা নাম্নী নারীকে হত্যার ঘটনাটি ব্যাথিত করে! কেন জানি বারবার নিজিকে অপরাধীর কাতারে নিয়ে দাড় করিয়ে দেয়। কেন এই খুনিদের আমরা রুখতে পারলাম না! এই খুনিচক্রের ভেতরে মানবতাবাদের বীজ আমরা কেন বপন করতে পারলাম না! তাসলিমার ১১ এবং ৪ বছরের ছোট ছোট দুই সন্তান রয়েছে। তাদের একজনের স্কুলে ভর্তির বিষয়ে জানতে তিনি গিয়েছিলেন সেখানে। এই দুই শিশু আজ মা হারা। ইয়াতিম। খুশির সংবাদ, এই ঘটনায় ইতোমধ্যে তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। অবুঝ এই শিশুদের মাথার উপর থেকে মাতৃছায়াকে যারা চির দিনের জন্য সরিয়ে দিলেন তাদের বিচারের দৃশ্য প্রত্যক্ষ করার সুযোগ কি এদেশের মানুষের কখনো হবে? না কি বিশ্বজিৎ, সাগর রুনিসহ অসংখ্য খুনের বিচারের দীর্ঘসুত্রিতার মত এই নৃশংস খুনের ঘটনাও ধামাচাপা দেয়ার প্রচেষ্টা হবে?

কথা হচ্ছে, অচেনা কাউকে দেখলেই, তার কথাবার্তা সন্দেহজনক মনে হলে, তার আচরণ অসংলগ্ন মনে হলে, তাকে আইন আদালতের কাছে সোপর্দ করুন। নিকটস্থ থানা পুলিশের সহায়তা নিয়ে তাদের নিকট হস্তান্তর করুন তাকে। কিন্তু প্রশ্ন হল, তাকে মেরে ফেলতে হবে কেন? জলজ্যান্ত একটি মানুষকে পিটিয়ে মারতে হবে কেন? এই আইন হাতে তুলে নেয়ার মত ধৃষ্টতা কেন? এসব যারা করছেন তাদেন সাধ্যমত প্রতিহত করুন। সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করুন। মনে রাখতে হবে, অপরাধী ধরা পরলেই তাকে মারার অধিকার আপনাকে আমাকে কেউ দেয়নি। তার বিচারের দায়িত্ব আদালতের। দেশের প্রচলিত আইনে তার সর্বোচ্চ শাস্তি যাতে নিশ্চিত হতে পারে, সেটাই হওয়া উচিত আমাদের একমাত্র প্রত্যাশা।

ছবি: : অন্তর্জাল।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:৩২

বিজন রয় বলেছেন: আমরা আর মানুষ নেই। শুধু দেহ আছে।
এর থেকে পরিত্রাণ কোথায়? জানিনা।

সমাজের কেউ এগিয়ে আসছে না..... এসব দূর করার জন্য..... সেটাই দুঃখজনক।

ভাল পোস্ট।
++++

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:১৩

নতুন নকিব বলেছেন:



দাদা, অনেক আন্তরিক মন্তব্য রেখে যাওয়ায় অভিনন্দন। নানাবিধ ব্যস্ততার কারণে কিছুটা দেরিতে প্রত্যুত্তরে আসায় দু:খিত।

অনেক অনেক শুভকামনা।

২| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:৪১

ঢাবিয়ান বলেছেন: যারাই এইসব গনপিটুনিতে অংশ নিচ্ছে তারা কোন অবস্থাতেই সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ নয়। ড্রাগ এডিক্ট হবার সম্ভাবনাই বেশী। ড্রাগ মানুষকে অমানুষ বানিয়ে দেয়। সমাজের সর্বস্তরে ছড়িয়ে পড়ছে এসব অমানুষেরা। এদের হাতে নিরাপদ নয় অন্য মানুষেরা। ক্ষমতা যাদের হাতে তাদের অবস্য কিছু যায় না। তাদের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আছে।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:২৯

নতুন নকিব বলেছেন:



ড্রাগ এডিক্ট হোক আর যা- ই হোক, এই নৃশংস ঘটনায় দায়ী প্রত্যেকের উপযুক্ত বিচার হোক।

ধন্যবাদ মন্তব্যে আসায়। ভালো থাকবেন।

৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:৪২

ফয়সাল রকি বলেছেন: আটক করতে পারেন, জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেন... তাই বলে মেরে ফেলবে?
কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:২৭

নতুন নকিব বলেছেন:



সেটাই। কোন মানুষ যে অপরাধই করুক না কেন তার গায়ে হাত তোলার অধিকার অন্য কারুর নেই। এটা করবে একমাত্র আদালত। আদালতের কাজ আজ কিছু অপরিনামদর্শী মানুষ করতে সাহসী হচ্ছেন। আইন তারা নিজ হাতে তুলে নেয়ার ধৃষ্টতা দেখাচ্ছেন। এ অবস্থার আশু পরিবর্তন হোক।

ভালো থাকবেন। শুভকামনা সবসময়।

৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:১১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মানুষগুলো আজ পষুতে রুপান্তরিত। যারা এমন ঘৃন্ন কাজ করতে পারে ওরা মানুষ হয় কি করে আমার বোধগম্য হয়না।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯

নতুন নকিব বলেছেন:



পশুও মনে হয় এসব নির্মমতা প্রত্যক্ষ করলে লজ্জিত হবে। এদের ভেতরে অন্তর বলতে কি কিছুই নেই? মায়া-মহব্বত বলতে কিছুই নেই?

অনেক শুভকামনা। অনেক ভালো থাকার প্রার্থনা।

৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:১৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: যে মানুষরা* সামান্য ব্যাপারে গালি দিতে পারে, তাদের সামান্য ব্যাপারে আক্রমণাত্মক হলে অবাক হবার কিছু নাই!
কিন্তু তা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।


*বাংলাদেশের সবাই কিন্তু এক রকম নয়, এজন্যই দেশ ধীরে হলেও এগুচ্ছে৷ একদিন অধিকাংশ পরিবর্তন হবে।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৩২

নতুন নকিব বলেছেন:



জ্বি, অবশ্যই, বাংলাদেশের সবাই এমন নৃশংস নন। আপনার মত আমরাও আশাবাদী। আমরা এগিয়ে যাব ইনশাআল্লাহ। বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। অবস্থার পরিবর্তন হবে।

শুভকামনা। ভালো থাকুন সবসময়।

৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
দেশ জাতী এই সমস্যা কাটিয়ে উঠুক দ্রুত।
++++++

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৩

নতুন নকিব বলেছেন:



সহমত। এতগুলো লাইক প্রদানে কৃতজ্ঞতা।

শুভকামনা সবসময়। ভালো থাকুন নিরন্তর।

৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ আইন নিজের হাতে কেন তুলে নিচ্ছে?? এ কেমন সমাজ???

প্রচন্ড দুঃখজনক। আমি মর্মাহত।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৭

নতুন নকিব বলেছেন:



সেটাই। আমরাও মর্মাহত। অপরাধীদের বোধোদয় হোক। আইন হাতে তুলে নেয়ার পরিস্থিতি পাল্টে যাক। সবাই দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে শিখুক।

শুভকামনা আপনার জন্য।

৮| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪

নীল আকাশ বলেছেন: একটা রাজনৈতিক দল ক্ষমতার জন্য পুলিশ বাহিনীকে শেষ করে দিয়েছে যার ফলাফল আজকে এই সব ঘটনা। দেশের মানুষ আজ কোনভাবেই পুলিশকে বিশ্বাস করতে পারছে না। কোথায় যাবে মানুষ?

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০

নতুন নকিব বলেছেন:



মানুষের বিশ্বাস ফিরে আসার পরিবেশ তৈরি হোক। মানুষ আতঙ্কিত না হয়ে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে শিখুক। মানুষের জীবনের চেয়ে বেশি দামি কিছু নয়, এই সত্যটা সকলে উপলব্ধি করতে সচেষ্ট হলেই পরিস্থিতি ভালোর দিকে যেত।

অনেক অনেক ভালো থাকুন। শুভকামনা সবসময়।

৯| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লিখেছেন , সকলকেই এ ধরনের ঘটনার প্রতি সচেতন হতে হবে । আজকে প্রথম আলোতে এই বিষয়ে একটি সংবাদভাষ্যে দেখলাম লেখা হয়েছে -
আমরা এই উন্মত্ত জিঘাংসু জনতার হিংস্রতার নিষ্ঠুর রূপ দেখে দুঃখে–কষ্টে, অসহয়তায় স্তব্ধ হয়ে যাচ্ছি। কিন্তু ফেসবুকে কিংবা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমেও যে মব বা জনতার উন্মত্ততা এসে ভিড় করে, একজন আরেকজনের চেয়ে বেশি নিষ্ঠুর বেশি বিষোদ্গারমূলক স্ট্যাটাস দেওয়ার প্রতিযোগিতায় নামে, সেটা নিয়েও গবেষণা হওয়া উচিত। যে উন্মত্ত জনতা একজন ভর্তিচ্ছু সন্তানের মাকে স্কুলের সামনে পেটায়, আর যে জনতার একেকজন প্রতিনিধি নির্জনে নিজের নিরাপদ চৌহদ্দিতে বসে মোবাইল ফোনে কিংবা ল্যাপটপে মানুষকে পেটানোর, অপরাধীর মৃত্যুদণ্ড প্রকাশ্যে কার্যকর করার দাবী তোলে বিচারকের কাজ নিজেই সেরে ফেলেন, তাঁদের মধ্যে পার্থক্য কোথায়?
আমার মনেও একই প্রশ্ন জাগে । তাই এমনতর ঘটনার যেন কোন পুণরাবৃত্তি না ঘটে সে দিকটায় সংষ্লিষ্ট সকলকে সচেতন হতে হবে ।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আলী ভাই,
প্রথম অালো থেকে আপনার কোট করা বিষয়টি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। অফলাইন অনলাইন সকল ক্ষেত্রেই নজর দেয়া উচিত। কোথাও যাতে নৃশংসতায় উস্কানি দেয়ার মত ঘটনা ঘটতে না পারে- সংশ্লিষ্ট সকল মহলকে এই সকল দিকেই পূর্ণ দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন। সুষ্ঠুভাবে আইনের সঠিক প্রয়োগ নিশ্চিত করা গেলেই দেশ থেকে নির্মমতা এবং নৃশংসতার এই দূরারোগ্য ব্যধি নির্মূল করা সম্ভব।

শুভকামনা। অনেক ভালো থাকার প্রার্থনা।

১০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:১৫

আখেনাটেন বলেছেন: শাসক, প্রশাসকদের নানামুখী অপকর্মের দরুন সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরণের আস্থাহীনতার কারণে এই জঘন্য অপরাধগুলো একের পর এক ঘটে যাচ্ছে।

মিতু, তনু আরও এরকম হত্যাগুলোর বিচারহীনতার সংস্কৃতি, আইনের শাসনের অভাবে রাফিরা ঝরে যাচ্ছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থ, যোগাযোগ সব খাতে চরম নৈরাজ্য মানুষের মধ্যে হতাশার জন্ম দিচ্ছে, কিন্তু মুক্তি কীভাবে ঘটবে এর কোনো উপায় জানা নেই।

এগুলোর সামষ্ঠিক রূপ হিসেবে এইসব অনাচার জেঁকে বসেছে জাতির কপালে। এর থেকে সহজে যে উত্তরণ ঘটবে সে ধরণের কোনো আলামত নেই। অথচ এই সরকার এইসব অরাজকতা দূর করতে পারে। সে ক্ষমতা মাননীয়ার রয়েছে। কিন্তু... :(

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৯

নতুন নকিব বলেছেন:



গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। সত্য কথা অনেক ক্ষেত্রেই তিক্ত হয়। এখনকার অবস্থাও তার ব্যতিক্রম নয়। সব সত্য বলার চেষ্টাও তাই মানুষ করে না। আপনি এমনই কিছু তিক্ত সত্যকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন।

আশা করছি, ইনশাআল্লাহ, আমাদের সমাজের এই দুর্যোগের ঘনঘটা কেটে যাবে অচিরেই।

শুভকামনা। নিরন্তর ভালো থাকুন।

১১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:০০

রাজীব নুর বলেছেন: কোথায় আপনি মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছেন না কেন?

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৫০

নতুন নকিব বলেছেন:



দু:খিত! একটু ব্যস্ততার ভেতরে ছিলাম। আপনার পুনরাগমনে কৃতজ্ঞতা।

ভালো থাকবেন সবসময়।

১২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭

তারেক ফাহিম বলেছেন: সমাজের ব্যধিগুলো দিন দিন বেড়েই চলছে।

খুব মনখারাপ করার মত গত কয়েক মাসের পত্রিকার খবর।

এর প্রতিকার কি হতে পারে নেই জানা। :(

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৫২

নতুন নকিব বলেছেন:



আইন শৃঙ্খলার উন্নতি আর সকলের সচেতনতা ছাড়া এর পরিবর্তন সম্ভব নয়। এই দুই দিকেই সমান নজর দিতে হবে।

শুভকামনা অশেষ। ভালো থাকুন সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.