নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমকালীন বিশ্বের রাষ্ট্রপ্রধানদের নিকট রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পত্রাবলী:

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৮



সমকালীন বিশ্বের রাষ্ট্রপ্রধানদের নিকট রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পত্রাবলী:
আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আগমন ছিল গোটা বিশ্ববাসীর জন্য রহমত স্বরূপ। বিশ্ববাসী সকল মানুষ ও জ্বিন জাতির জন্য তিনি হেদায়েতের আলোকবর্তিকা প্রজ্জ্বলিত করেছেন। জগতের প্রতিটি ঘরে ঘরে কিভাবে দ্বীন আল ইসলামের সুমহান তাওহিদের বানী পৌঁছে দেয়া যায়, সে লক্ষ্যে তিনি ছিলেন সদাসচেষ্ট। অবিশ্বাসীদের শত অত্যাচার-নির্যাতন-নিপীড়ন অকাতরে সহ্য করেও দ্বীনে হক এর এই দাওয়াতের কাজ থেকে মুহূর্তের জন্য তিনি পিছপা হননি। দ্বীনের আওয়াজকে প্রত্যেকের কানে কানে পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে যত ধরণের পথ ও পদ্ধতি রয়েছে, তিনি তার প্রয়োগ করেছেন। তিনি মক্কাতুল মুকাররমাহর প্রাণকেন্দ্রে বাইতুল্লাহ সংলগ্ন আবূ কুবাইস পাহাড়ের পাদদেশে দাঁড়িয়ে মক্কাবাসীকে তাওহিদের বানীগ্রহনের উদাত্ত আহবান জানিয়েছেন। তিনি প্রকাশ্যে-গোপনে-সঙ্গোপনে-একাকি-দলবদ্ধ হয়ে দিবসে-রজনীতে-প্রত্যুষে-গোধুলিতে এক আল্লাহতে বিশ্বাসী হওয়ার জন্য মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছেন। তাওহিদের ঝান্ডাকে সমুন্নত করার ইস্পাতকঠিন প্রত্যয়ই ছিল তাঁর জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। কালি ও কলমের ব্যবহার যখন নিতান্ত সীমিত, কাগজের ব্যবহারের পরিবিস্তৃতিও যখন মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে, মানুষ যখন লেখার প্রয়োজনে পশুর চামড়া, গাছের পাতা ছাল বাকল কিংবা কাঠ-পাথর ইত্যাদি ব্যবহার করেন, তিনি তখনই অনুভব করেন- নবুয়তের এই সুবিশাল দায়িত্বকে সর্বোতভাবে আঞ্জাম দিতে এর প্রচার-প্রসারে যত পথ ও পদ্ধতি থাকতে পারে, তার সকল ব্যবস্থাই যথাযথভাবে নিতে হবে। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন- চিঠি দিবেন তৎকালিন পৃথিবীর গুরুত্বপূর্ণ এবং ক্ষমতাশীল রাষ্ট্রপ্রধানদের। তিনি তাই করলেন। সেই সময়ে, সেই কালে তিনি চিঠি দিলেন। রাষ্ট্রনায়কদের হাতে হাতে পৌঁছে দিলেন দয়াময় রহমান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার একত্ববাদের পয়গাম। তাওহিদের মর্মস্পর্শী অমীয়বানী। 'হে মানুষ, বল, কাউকে মানি না, মহান স্রষ্টাকে ছাড়া - তোমরা সফলকাম হবে' - এই কথার স্নিগ্ধ গভীরতায় মুগ্ধ সন্তরণের তাঁর সে উদাত্ত আহবান আজও যেন গোটা পৃথিবীর ইথারে ইথারে ভেসে বেড়ায়। প্রায় দেড় হাজার বছর পেরিয়ে গেছে। কিন্তু আল্লাহর রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রেরিত সে চিঠিগুলো অবিকল অবিকৃত অবস্থায় আজও বিদ্যমান। বরং সযত্নে সুসংরক্ষিত। সংক্ষিপ্ত সে চিঠিগুলোর অনন্য সৌন্দর্য্য, অচিন্তনীয় ভাবগাম্ভীর্য, অসাধারণ বাচনিক প্রজ্ঞা আজকের দিনের পন্ডিতদেরকে পর্যন্ত হতবাক করে দেয়। কি অসামান্য দূরদর্শিতা ছিল প্রিয় নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতিটি কাজে! কি অকল্পনীয় সৌন্দর্য্যের বিমুগ্ধ আলোকোচ্ছটায় উদ্ভাসিত হয়ে উঠতো তাঁর প্রতিটি চলা-বলা, প্রতিটি শ্বাস-প্রশ্বাস, প্রতিটি পদক্ষেপ-আয়োজন!

ধীরে ধীরে যেভাবে ইসলাম এবং মুসলিমগন পৃথিবীর অন্যতম নবশক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে:
প্রিয় নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একবার স্বপ্নযোগে অবহিত হলেন যে, সাহাবীগণ সমভিবাহারে তিনি মক্কাতুল মুকাররমায় গিয়ে বাইতুল্লাহ যিয়ারত করে উমরা পালন করছেন। নবীগণের স্বপ্ন ওহীতুল্য। সুতরাং আল্লাহর রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবীদেরকে সঙ্গে নিয়ে উমরাহ আদায় করার উদ্দেশ্যে মক্কাতুল মুকাররমাহ অভিমুখে রওয়ানা দিলেন। মক্কার কুরাইশরা এ সংবাদ জানতে পেরে গো ধরে বসে। তারা জাহেলিয়াতের বিদ্বেষ থেকে কখনই মুক্ত ছিল না। তারা কঠোরভাবে সিদ্ধান্ত নিলো যে, তারা প্রিয় নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর সাহাবীদের কোনো অবস্থায় মক্কায় প্রবেশ করতে দেবে না। এ বিষয়টি নিয়ে অনেক দেন-দরবার ও ঘটনা সংঘটিত হলো। প্রিয় নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরাইশদের বিভিন্নভাবে বুঝালেন যে, তারা যুদ্ধের জন্য আসেননি, শুধুমাত্র শান্তিপূর্ণভাবে ওমরা পালন করতেই এসেছেন। কিন্তু চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী। কিছুতেই তারা হযরত আল্লাহর রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা শুনতে রাজি হলো না। ঘটনার তিক্ততা উত্তরোত্তর বেড়েই চললো। শেষ পর্যন্ত উভয় পক্ষের মধ্যে এক সন্ধি চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো- যা পরবর্তীতে হুদাইবিয়ার সন্ধি নামে খ্যাত হয়।

আপাতদৃষ্টিতে ইসলাম ও মুসলিমদের স্বার্থপরিপন্থি এ চুক্তির শর্তগুলো ছিল :

এক. দশ বছরের যুদ্ধবিরতি: দশ বছরকাল পর্যন্ত উভয় পক্ষের মধ্যে যুদ্ধ বিগ্রহ বন্ধ থাকবে। একদল অপর দলের বিরুদ্ধে গোপনে বা প্রকাশ্যে কোন প্রকার আগ্রাসী তৎপরতা চালাতে পারবে না।

দুই. অবিশ্বাসীদের মনমতো একতরফা শর্ত: এ সময়ের মধ্যে কুরাইশদের কোন ব্যক্তি তাদের নেতার অনুমতি ছাড়া পালিয়ে গিয়ে হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট উপস্থিত হলে তিনি তাঁকে মক্কায় ফিরিয়ে দিবেন। পক্ষান্তরে নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গীদের মধ্য হতে কেউ কুরাইশদের কাছে চলে আসলে তাকে ফিরিয়ে দেয়া হবে না।

তিন. আরব গোত্রসমূহকে বন্ধু/ শত্রু নির্বাচনে স্বাধীনতা: সমস্ত আরব গোত্রসমূহকে এ অধিকার দেয়া হলো যে তারা ইচ্ছামতো যে কোন দলের (কুরাইশ/মুসলিম) সাথে মিত্রতার বন্ধনে চুক্তিবদ্ধ হতে পারবে।

চার. ফিরে যেতে হবে উমরাহ না করেই: প্রিয় নবীজি রাসূলে আকরাম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ বছর মদিনায় ফিরে যাবেন উমরাহ না করেই। পরবর্তী বছর উমরার উদ্দেশ্যে এসে মাত্র তিনদিন মক্কায় অবস্থান করতে পারবেন। অবশ্য অস্ত্রের মধ্যে মাত্র একখানা করে তরবারী সঙ্গে আনতে পারবেন। এছাড়া অন্য অস্ত্র আনতে পারবেন না।

পাঁচ. মক্কাকে খালি করা হবে: পরবর্তী বছরের উমরাহ আদায়ে যাতে সংঘর্ষ না বাধে সেজন্য মক্কা শহর খালি করে দেয়া হবে।

ছয়. পরের বছর উমরাহ আদায় শেষে মক্কার কাউকে সাথে নেয়া যাবে না: ফিরে যাওয়ার সময় তাঁরা মক্কার কোন ব্যক্তিকে সঙ্গে নিয়ে যেতে পারবেন না।

আপাতদৃষ্টিতে হুদায়বিয়ার এ সন্ধি চুক্তি মুসলমানদের স্বার্থবিরুদ্ধ বলে মনে হওয়ায় কুরাইশরা বিজয়োল্লাস করছিল। পক্ষান্তরে মুসলমানরা ছিলেন বিমর্ষ, চিন্তিত এবং বেদনাভারাক্রান্ত। কিন্তু এ চুক্তির অন্তরালে নিহিত বিশাল সাফল্য অনুধাবন করে নিয়েছিলেন প্রিয় নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। সে কারণে আপাতদৃষ্টিতে স্বার্থপরিপন্থী মনে হলেও এর সবগুলো শর্তই মেনে নিয়েছিলেন তিনি।

প্রিয় নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গী মুসলিমগণ হুদায়বিয়ার সন্ধি চুক্তির দৃশ্যপট দর্শনে অত্যন্ত বেদনাহত চিত্তে অপমানবোধের বোঝা কাঁধে নিয়ে মদীনার দিকে প্রত্যাবর্তন করছিলেন। উমরাহ না করেই মদিনায় ফিরে চলা আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নেতৃত্বে তাঁর সাথীদের এই কাফেলা যাজনান নামক স্থানে উপনীত হলে প্রিয় নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর ওহী নাযিল হয় এবং এ সন্ধি চুক্তিকে ‘মহাবিজয়' বলে আখ্যায়িত করা হয়।

ইরশাদ হয়েছে- ‘ইন্না- ফাতাহনা- লাকা ফাত্হাম মুবিনা'।

‘হে নবী, (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আপনাকে সুস্পষ্ট বিজয় দান করলাম।'

স্পষ্ট বিজয়, মহাবিজয়:
হুদায়বিয়ার এ সন্ধিচুক্তি প্রকৃতপক্ষে মুসলমানদের জন্য অশেষ-অনি:শেষ কল্যাণ বয়ে আনে। এ সন্ধির ফলে কুরাইশদের পক্ষ থেকে যুদ্ধ বিগ্রহের সম্ভাবনা আপাতত বেশ কিছু সময়ের জন্য বন্ধ হয়ে যায়। দীর্ঘ এ সময়টিতে নিশ্চিন্ত মনে প্রিয় নবী হযরত সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদীনা নগরীকে কেন্দ্র করে ইসলামী রাষ্ট্রের অবকাঠামো সুদৃঢ় ভিত্তির ওপর স্থাপন করার নিশ্ছিদ্র অবকাশলাভ করেন। এ রাষ্ট্রে মহান আল্লাহর বিধানকে বাস্তবায়িত করে একটি পূর্ণাঙ্গ সভ্যতার সৃষ্টি করেন। এই চুক্তির ফলেই সর্বপ্রথম ইসলাম এবং মুসলিমগন আন্তর্জাতিক একটি শক্তি হিসেবে স্বীকৃতিলাভ করে। আর এর ফলশ্রুতিতেই আরব ভূ-খন্ডসহ অন্যান্য রাষ্ট্রের দিকে এ রাষ্ট্রের পরিধি ছড়িয়ে দেয়ার প্রচেষ্টা হাতে নেন। হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিভিন্ন শক্তিশালী রাষ্ট্র ও গোত্র প্রধানদের কাছে তখন ইসলাম গ্রহণের আহবান জানিয়ে পত্র প্রেরণ করেন। ইসলামের ইতিহাস অনুসন্ধানে যতটুকু পাওয়া যায় তাতে দেখা যায়, মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আটজন রাষ্ট্রপ্রধানের কাছে এমন পত্র প্রেরণ করেন। তন্মধ্যে-

সর্বপ্রথম পত্র হাবসার বাদশাহ নাজ্জাশীর কাছে: সর্বপ্রথম পত্র প্রেরণ করেন হাবসার বাদশাহ নাজ্জাশীর কাছে। বাদশাহ নাজ্জাশী পত্র পাঠ করে মুগ্ধ ও প্রভাবিত হন। তিনি মুসলমান হন এবং হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে স্বীকৃতি দেন। ইতোপূর্বে তিনি মুসলমান মুহাজিরদের আশ্রয় দেন এবং তাদের যাবতীয় সুযোগ-সুবিধার প্রতি নজর রাখা অব্যাহত রাখেন।

To the king of Ethiopia

Letter of the Prophet Muhammed to Armah, the Negus:


كتاب رسول الإسلام صلى الله عليه وسلم إلى النجاشي

بسم الله الرحمن الرحيم من محمد رسول الإسلام إلى النجاشى ملك الحبشة: سلام عليك إنى أحمد الله إليك ،الله الذي لا إله إلا هو الملك القدوس السلام المؤمن المهيمن، وأشهد أن عيسى بن مريم روح الله وكلمته ألقاها إلى مريم البتول الطيبة الحصينة، فحملت بعيسى فخلقه الله من روحه كما خلق آدم بيده، وإنى أدعوك وجنودك إلى الله عز وجل، وقد بلغت ونصحت فاقبلوا نصحى، والسلام على من اتبع الهدى

Letter of the Prophet of Islam, peace be upon him. In the name of God the most beneficial the Merciful. Mohammed the Prophet of Islam to Nagaci king of Abyssinia:

Peace to you that I thank God for you, God, who there is no god but He, the King, the Holy peace insured dominant, and I bear witness that Jesus son of Mary, the Spirit of God and his speech was delivered to the Virgin Mary the good bunker. God created Jesus from his soul, just as he created Adam with his hand, and I invite you and your soldiers to God Almighty, has reached and advised receive my advice, and peace be upon those who follow guidance

দ্বিতীয় পত্র মিসরের শাসনকর্তা মুকাওয়াকিসের কাছে: দ্বিতীয় পত্রটি প্রেরণ করেন মিসরের শাসনকর্তা মুকাওয়াকিসের কাছে। মুকাওয়াকিস পত্রবাহককে সম্মান জানান এবং রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর জন্য অনেক উপঢৌকন পাঠান। কিন্তু তিনি ইসলাম কবুল করেননি।

To Muqawqis of Egypt

Drawing of the Prophet Muhammed to the Muqawqis, discovered in Egypt in 1858.[7]
“ Letter of the Prophet Muhammed to the Muqawqis
In the name of Allah the Rahman, the Merciful. From the Apostle of Allah to the Mukaukis, chief of the Copts. Peace be upon him who follows the guidance. Next, I summon thee with the appeal of establish peace (or submitting your will to Allah ): establish peace (submit your will to Allah) and you will have peace. Allah shall give you your reward twofold. But if you decline then on you is the guilt of the Copts. O ye people of the Book, come unto an equal arrangement between us and you, that we should serve none save Allah, associating nothing with Him, and not taking one another for Lords besides Allah. And if ye decline, then bear witness that we have submitted our will to Allah .[8]

তৃতীয় পত্র সম্রাট হিরাক্লিয়াসের কাছে: তৃতীয় পত্র পাঠান অপরিমেয় শক্তির অধিকার সম্রাট হিরাক্লিয়াসের কাছে। তিনি পত্র পেয়ে বেশ প্রভাবিত হন। তিনি উপলব্ধি করতে সক্ষম হন যে, হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইঞ্জিল বা বাইবেলে উল্লেখিত শেষ নবী। সে সময় তিনি ব্যবসা উপলক্ষে আগত কুরাইশ প্রধান আবু সুফিয়ানের সাথে তাৎপর্যপূর্ণ বেশ কিছু কথোপকথন করে তার মনের উপলব্ধিকে আরো চাঙ্গা করে তোলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য এই যে, তার আপন লোক ও সভাষদদের ভয়ে ভিতান্বিত হয়ে দ্বীন ইসলাম কবুল করেননি। পরবর্তীকালে তিনি ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছিলেন। কিন্তু সফলকাম হতে পারেননি।

The text of the letter to Heraclius, as transmitted by Muslim historians, reads as follows:

من محمد بن عبد الله إلى هرقل عظيم الروم: سلام على من اتبع الهدى، أما بعد فإنى أدعوك بدعوة الإسلام . أسلم تسلم ويؤتك الله أجرك مرتين ، فإن توليت فإن عليك إثم الأريسيِّين.

{قُلْ يَا أَهْلَ الْكِتَابِ تَعَالَوْا إِلَىٰ كَلِمَةٍ سَوَاءٍ بَيْنَنَا وَبَيْنَكُمْ أَلَّا نَعْبُدَ إِلَّا اللَّهَ وَلَا نُشْرِكَ بِهِ شَيْئًا وَلَا يَتَّخِذَ بَعْضُنَا بَعْضًا أَرْبَابًا مِّن دُونِ اللَّهِ ۚ فَإِن تَوَلَّوْا فَقُولُوا اشْهَدُوا بِأَنَّا مُسْلِمُونَ} [سورة آل عمران : 64].

In the name of God, the Most Merciful, the Bestower of some Mercy

From Muhammad, son of Abdullah to Heraclius the Leader of the Romans:

Peace be upon he who follows the guidance.

Furthermore, I invite you with the invitation of Islam. If you submit then you will find safety and God will double your reward. If you turn away, you will bear the Arians’ sins.

"O People of the Scripture! Come to a common word between us and you: that we shall worship none but God, and that we shall ascribe no partner unto Him, and that none of us shall take others for lords beside God. And if they turn away, then say: Bear witness that we are they who have surrendered (unto Him).

— Quran, Chapter: Aal Imran “The House of Joachim” 3:64

চতুর্থ পত্র পারস্যের সম্রাট খসরু পারভেজের কাছে: চতুর্থ পত্র প্রেরিত হয় পারস্যের সম্রাট খসরু পারভেজের কাছে। ক্ষমতাগর্বী খসরু পারভেজ রাসূলে করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর পত্রকে প্রকাশ্য রাজদরবারে ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলেন এবং তার ইয়েমেনী গভর্নরকে এইমর্মে নির্দেশ দেন যে, তিনি যেন হযরত নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে গ্রেফতার করে দরবারে হাজির করেন। ইয়েমেনী গভর্নরের দূত অনতিবিলম্বে মদীনায় পৌঁছে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর কাছে পারস্য সম্রাট খসরু পারভেজের গ্রেফতারি ফরমানের কথা জানান। রাসূলে করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দূতদের জানান, 'ফিরে যাও এবং তাকে বলো, মুসলিম সাম্রাজ্য অচিরেই তার রাষ্ট্র পর্যন্ত পৌঁছে যাবে'।

আরেকটি বর্ণনায় জানা যায়, হযরত সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর পত্র খসরু পারভেজ টুকরো টুকরো করে ছিঁড়ে ফেলার সংবাদ শ্রবণ করে রাসূলে আকরাম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন, 'আল্লাহ তার সাম্রাজ্যকেও টুকরো টুকরো করে ফেলবেন এবং তার সাম্রাজ্যও মুসলিম সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হবে।'

রাসূলে করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মুখ নি:সৃত এই বানী অক্ষরে অক্ষরে বাস্তবে রূপায়িত হয়েছিল। অতি অল্প সময়ের ভেতরেই পারভেজের সাম্রাজ্য মুসলিমদের পদানত হয়েছিল আর আল্লাহর নবীর পত্র ছিঁড়ে ফেলার অমার্জনীয় অপরাধের শাস্তিস্বরূপ ঐ রাতেই সে তার নিজ পুত্রের হাতে নৃশংসভাবে নিহত হয়েছিল।

Letter to Chosroes (Khusro Pervez), the king of Persia

The Prophet addressed this letter to the king of Persia: “In the name of Allah, the Most Gracious, the Most Merciful. “From the Prophet Muhammad, to Chosroes, ruler of Persia.” “Blessed are those who follow Guidance and put faith in Allah and His Messenger. I bear witness that none is worthy of worship except Allah. He is One and has no partner, and Muhammad is His servant and Messenger. I call you to Allah, as I am a Prophet sent to all mankind to warn those alive and to establish the truth in the eyes of the unbelievers. Accept Islam and you will be secure. In case you reject it, you shall bear the sin of all the Magi.”

This letter was sent through Abdullah bin Hudhayfah Sahmi to the ruler of Bahrain, who was to deliver it to Chosroes. When the letter was read out to Chosroes, he ripped it up saying, “A wretched slave among my subjects dares write his name before mine!” When the Prophet heard how Chosroes had torn up his epistle, he said, “Even so shall Allah destroy his kingdom.” His words rang true, for shortly thereafter the Persian forces tasted ignominious defeat at the hands of the Romans. Following this, Chosroes’ son, Shervah, rose up in revolt, assassinated him and seized the throne. Persia was racked by dissention and conflict until the Muslim conquest during the Caliphate of Umar bin Khattab .

পঞ্চম পত্র বাহরাইনের শাসনকর্তা আল মুনযির বিন তামিমির প্রতি: পঞ্চম পত্র প্রেরণ করা হয় বাহরাইনের শাসনকর্তা আল মুনযির বিন তামিমির প্রতি। আল মুনযির রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর দূত ও পত্র পেয়ে ইতিবাচক সাড়া দেন এবং তিনি তার রাষ্ট্র পরিচালনায় রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর পরামর্শ ও নির্দেশিকা চেয়ে পত্র পাঠান।

To the governor of Bahrain

Letter of the Prophet Muhammed to Munzir ibn Sawa Al Tamimi (reproduction of a manuscript copy of the letter taken from Sultan Ahmed Qureshi, Letters of the Holy Prophet, Karachi (1983).
“ Letter of the Prophet Muhammed to Munzir ibn Sawa Al Tamimi
رساله رسول الله صلى الله عليه وسلم محمد للمنذر بن ساوي التميمى

بسم الله الرحمن الرحيم، من محمد رسول الله إلى المنذر بن ساوي، سلام عليك، فإني أحمد الله إليك الذي لا إله إلا هو، وأشهد أن لا إله إلا الله، وأن محمداً عبده ورسوله. أما بعد: فإني أذكرك الله عز وجل، فإنه من ينصح فإنما ينصح لنفسه، ومن يطع رسلي ويتبع أمرهم فقد أطاعني، ومن ينصح لهم فقد نصح لي، وإنّ رسلي قد أثنوا عليك خيراً، وإني قد شفعتُكَ في قومكَ، فاتركْ للمسلمين ما أسلموا عليه، وعفوتُ عن أهل الذنوب فاقبل منهم، وإنك مهما تصلح، فلن نعزلكَ عن عملك، ومن أقام على يهودية أو مجوسية فعليه الجزية.

In the name of Allah the Beneficent, the Merciful: From Muhammad the Messenger of Allah to Munzir bin Sawa, may peace be on you! I praise Allah, who is one and there none to be worshiped but except Him. I bear evidence that there is no God but Allah and that Muhammad is a servant of Allah and His Prophet. Thereafter I remind you of Allah. Whoever accepts admonition does it for his own good. Whoever followed my messengers and acted in accordance their guidance; he, in fact,followed me and accepted my advice. My messengers have highly praised your behavior. You shall continue in your present office. You should remain faithful to Allah and his Prophet. I accept your recommendation regarding the people of Bahrain. I forgive the offenses of the offenders.

Therefore, you may also forgive them of the people of Bahrain whoever want to continue in their Jewish or Majusi faith, should be made to pay Jizia. Seal: Allah's Prophet Muhammad[6]

ষষ্ঠ পত্র ইয়ামামার রাষ্ট্রপ্রধান হুযা বিন আলীর কাছে: ষষ্ঠ পত্র প্রেরিত হয় ইয়ামামার রাষ্ট্রপ্রধান হুযা বিন আলীর কাছে। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে ইসলাম কবুলের আহবান জানান এবং অবহিত করেন যে, অচিরেই ইসলামী রাষ্ট্র খাফা (স্থানের নাম) হতে আল-হাফেবের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত বিস্তৃতি লাভ করবে। তিনি তাকে আরো জানান, ইসলাম কবুল করলে আপনি শান্তিতে থাকতে পারবেন এবং আপনার যাবতীয় সম্পদ আপনারই থাকবে।

সপ্তম পত্র দামেস্কের শাসনকর্তা হারেস বিন শামরের কাছে: সপ্তম পত্র প্রেরণ করা হয় দামেস্কের শাসনকর্তা হারেস বিন শামরের কাছে। হযরত সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হারেসকে সরাসরি ইসলাম কবুল করতে অনুপ্রেরণা দান করেন। তিনি বলেন, লা শরীক আল্লাহর প্রতি ঈমান আনুন। এর ফলশ্রুতিতে আমি আশা করছি, আপনার অধিকারে যা আছে তা সবই আপনার থাকবে।

অষ্টম পত্র ওমানের বাদশাহ জায়ফার ও তার ভাই আবদ বনি আল কালন্দির প্রতি: অষ্টম পত্র হযরত রাসূলে করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর মোবারক হস্তে তাঁর মোবারক রৌপ্য আংটির সীলমোহরযুক্ত হয়ে প্রেরিত হয় ওমানের বাদশাহ জায়ফার ও তার ভাই আবদ বনি আল কালন্দির প্রতি। পত্রের সংক্ষিপ্ত সার হলো ইসলাম গ্রহণ করুন, আপনারাই কর্তৃত্বশীল থাকবেন। আপনাদের রাজত্ব ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে না। আপনাদের রাজত্বে আমার নবুয়ত প্রকাশিত হবে সাথে সাথে আপনাদের সম্পদ বৃদ্ধি পাবে।

Prophet Muhammad´s letter to the rulers of Oman:

رسالة الرسول إلى ملوك عمان
كتب إلى ملك عُمَانَ كتابًا وبعثه مع عمرو بن العاص :

"بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ، مِنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَبْدِ اللهِ إلَى جَيْفَرٍ وَعَبْدٍ ابْنَيِ الْجُلَنْدَى، سَلاَمٌ عَلَى مَنِ اتَّبَعَ الْهُدَى، أَمَّا بَعْدُ،
فَإِنِّي أَدْعُوكُمَا بِدِعَايَةِ الإِسْلاَمِ؛ أَسْلِمَا تَسْلَمَا، فَإِنِّي رَسُولُ اللهِ إِلَى النَّاسِ كَافَّةً؛ لأُنْذِرَ مَنْ كَانَ حَيًّا، وَيَحِقَّ الْقَوْلُ عَلَى الْكَافِرِينَ، فَإِنَّكُمَا إنْ أَقْرَرْتُمَا بِالإِسْلاَمِ وَلَّيْتُكُمَا، وَإِنْ أَبَيْتُمَا أَنْ تُقِرَّا بِالإِسْلاَمِ فَإِنَّ مُلْكَكُمَا زَائِلٌ عَنْكُمَا، وَخَيْلِي تَحُلُّ بِسَاحَتِكُمَا، وَتَظْهَرُ نُبُوَّتِي عَلَى مُلْكِكُمَا"
. وكتب أبيُّ بن كعب وختم رسول الله الكتاب
ابن القيم: زاد المعاد 3/605، وابن سيد الناس: عيون الأثر في فنون المغازي والشمائل والسير 2/334
كتاب النبي إلى جيفر وعبد ابني الجلندي الأزديين
http://www.al-eman.com/الكتب/عيون الأثر في فنون المغازي والشمائل والسير **/كتاب النبي إلى جيفر وعبد ابني الجلندي الأزديين /i52&d54597&c&p1

A Letter to the King of ‘Oman, Jaifer, and his Brother ‘Abd Al-Jalandi

চিঠিটির ইংলিশ ট্রান্সলেশন:

"In the Name of Allâh, the Most Beneficent, the Most Merciful.

From Muhammad bin ‘Abdullah to Jaifer and ‘Abd Al-Jalandi.

Peace be upon him who follows true guidance; thereafter I invite both of you to the Call of Islam. Embrace Islam. Allâh has sent me as a Prophet to all His creatures in order that I may instil fear of Allâh in the hearts of His disobedient creatures so that there may be left no excuse for those who deny Allâh. If you two accept Islam, you will remain in command of your country; but if you refuse my Call, you’ve got to remember that all your possessions are perishable. My horsemen will appropriate your land, and my Prophethood will assume preponderance over your kingship."

আজকের পৃথিবীর সকল রাষ্ট্রনায়ক যদি ফিরে আসতেন এই মহামানবের সোনালী আদর্শের ছায়ায়:
রাসূলে মাকবুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর প্রেরিত পত্রসমূহ বিশ্লেষন করলে অনুধাবন করতে কষ্ট হয় না যে, তৎকালীন জাজিরাতুল আরবের সন্নিকটবর্তী তথা, সমকালিন বিশ্বের ছোট-বড় সমস্ত রাজ্যে সর্বশেষ আসমানি কিতাব নাযিলের সুসংবাদ, সর্বশেষ নবী এবং রাসূলের পৃথিবীতে আগমনের শুভ বারতা, তাগুতের পথ পরিহার করে তাওহিদের পতাকাতলে সমগ্র বিশ্ববাসীকে একতাবদ্ধ হয়ে একমাত্র আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার ইবাদত বন্দেগীতে আত্মনিয়োগ করার বিপ্লবী আহবান সকলের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছিল। আজকের পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ যদি রাসূলে মাকবুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর রেখে যাওয়া আদর্শের ঝান্ডাতলে সমবেত হতেন, সমস্যাসঙ্কুল আজকের পৃথিবীর সকল রাষ্ট্রনায়ক যদি এই মহামানবের সোনালী আদর্শের ছায়ায় আশ্রয় গ্রহন করতেন, প্রখ্যাত পাশ্চাত্য পন্ডিত জর্জ বার্নাড শ' এর সেই বিখ্যাত উক্তির বাস্তবতা প্রত্যক্ষ করতে সক্ষম হতেন বিশ্ববাসী-

'IF A MAN LIKE MUHAMMAD WERE TO ASSUME THE DICTATORSHIP OF THE MODERN WORLD HE WOULD SUCCEED IN SOLVING ALL IT’S PROBLEMS IN A WAY THAT WOULD BRING SO MUCH NEEDED PEACE AND HAPPINESS'

অর্থ: 'যদি মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর মত কোনো ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ব্যক্তি আধুনিক বিশ্বের নেতৃত্ব গ্রহণ করতে পারতেন, তবে তিনি বর্তমান জগতের সমস্যাবলীর সকল সমাধান টেনে দিতেন। যিনি মানুষের বহু আশা-আকাঙ্খা আর সুখ-শান্তি এনে দিতে সম্পূর্ণভাবে সক্ষম হতেন।'

পরিশেষের কথাঃ
জর্জ বার্নাড শ' এর এই চমৎকার উক্তিটিই বাস্তবে রূপায়িত হোক। গোটা বিশ্বমানবতা আশ্রয় খুঁজে নিক মহানবী হযরত মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর অনুপম আদর্শের ছায়াতলে। আবার বিশ্বময় ফিরে আসুক হারিয়ে যাওয়া শান্তির সোনালী সেই দিন- সাহাবায়ে কেরামের পদধূলিতে যখন আলো ঝলমল অবয়বে জেগে উঠেছিল পাপতাপে ঘেরা ঘোর অমানিশায় আচ্ছন্ন মৃতপ্রায় পৃথিবী। প্রশান্তির শীতল সমীরণে সিক্ত হোক, স্নিগ্ধ-মুগ্ধ-সতেজ হয়ে উঠুক নির্যাতিত-নিষ্পেষিত-মজলূম মানবতা।

ছবি কৃতজ্ঞতা: অন্তর্জাল।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট।

২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অনেক ভাললাগা।

৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৭

কামরুননাহার কলি বলেছেন: ভালো লাগলো আমার প্রিয় রাসূল (সঃ) এর পত্র গুলো পড়ে।

৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০০

বলেছেন: প্রিয়তবে নিলাম।।।। ++++

৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট গুলো চমৎকার হয়।
অনেক কিছু জানা যায়, শেখা যায়।

৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪৫

ইকবাল সরদার বলেছেন: পোস্ট টি খুবই গুরুত্তু বহন করে, আমি আপনাদের কে বর্তমান জামানার আর একটি চিঠির খবর দিলাম
প্রেসিডেন্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে লেখা চিঠিখানা
প্রেসিডেন্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে লেখা চিঠিখানা

৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৯

ইকবাল সরদার বলেছেন: লিঙ্ক টি কাজ করছে না,
http://wpcab.org/

এই বাটনে ক্লিক করে চিঠি সিলেক্ট করুন ।

৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ! নবীর আগমনের পদধ্বনি শোনা যাইতেছিলো ! সেইসকল শাসকেরা সৌভাগ্যবান যাহারা হেদায়েত পাইয়াছিলেন ! যাহারা অহমিকা করিয়াছিল তাহারা ধ্বংস হইয়াছে ! তাহাদের অহমিকার কারণ তাহারা নবীর মর্যাদা বোঝে নাই ! সত্যকে অস্বীকার করার পরিনাম ভাবে নাই !

সারা দুনিয়ার সকল শাসকরে যদি এক পাল্লায় রাখা হয় আর একজন নবীকে যদি আরেক পাল্লায় রাখা হয় একজন নবীর মর্যাদার ধারে -কাছেও কেহ যাইতে পারিবে না !

আল্লাহ আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন ! আমিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.