নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্যা পাওয়ার অব দুআ; জান্নাত মেলে যে দুআয়

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫২



দ্যা পাওয়ার অব দুআ; জান্নাত মেলে যে দুআয়

হাদিসে বর্ণিত হয়েছে - 'আদদুআউ মুখখুল ইবাদাহ', অর্থাৎ, 'দুআ ইবাদতের মগজতুল্য।' আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার কাছে যারা দুআ করেন তিনি তাদের ভালোবাসেন। পক্ষান্তরে যারা তাঁর কাছে দুআ করেন না, আল্লাহ পাক তাদের পছন্দ করেন না।

দুআর মাধ্যমে মহান আল্লাহ তাআ'লার সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়। সমাধানের আশা করা যায় জীবন-জগতের যে কোনো সমস্যা। কুল কায়েনাতের সকল কিছুর মালিক মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা। তিনি সকল কিছুর স্রষ্টা। দু:খ-কষ্টে, বিপদ মুসিবতে তাকে যেমন ডাকতে হবে, তেমনি সুখে-শান্তিতেও উচিত তাকেই স্মরণ করা। তাঁর নিকট সব বিষয়ে বিনীতভাবে সাহায্য চাওয়া। আর তাঁর কাছে দুআ করার বিকল্প কি কিছু আছে? দুআ করলে আল্লাহ তাআ'লা মাখলূকাতের ডাক শ্রবণ করেন। সারা দেন। তাদের দুনিয়া এবং আখেরাতের সকল বিপদাপদ বিদূরিত করেন। আর বলা বাহুল্য, পরকাল তথা আখেরাতে জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেয়ে জান্নাতের উপযুক্ততা লাভের মত বড় বিপদমুক্তি আর কিছুই হতে পারে না। আলোচ্য নিবন্ধে এমন কিছু দুআ উপস্থাপন করা হলো, যেগুলো নিয়মিত আমল করার মাধ্যমে জান্নাত লাভের সুসংবাদ প্রদান করা হয়েছে হাদিসে।

এক. পাঠকের জন্য যে দুআ জান্নাতকে ওয়াজিব করে দেয়:

উচ্চারণ : ‘রদিতু বিল্লাহি রব্বাউঁ ওয়া বিল ইসলামী দ্বিনাউঁ ওয়া বিমুহাম্মাদিন নাবিয়্যাঁও ওয়া রাসুলা’। অর্থ : আমি আল্লাহকে রব, ইসলামকে দ্বিন এবং মুহাম্মদ (সা.)-কে রাসুল হিসেবে সন্তুষ্টচিত্তে মেনে নিয়েছি।

উপকার : হজরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি উল্লিখিত দোয়াটি পড়বে, তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৫২৯)

আরেকটি বর্ণনায় রয়েছে, যে ব্যক্তি সকাল-বিকেল তিনবার এই দুআ পড়বে, কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা তাকে নেকি বৃদ্ধির দ্বারা সন্তুষ্ট করবেন। (তিরমিজি : ২/১৭৬)

দুই. সবার চেয়ে বেশি সাওয়াব অর্জনের দুআ:

উচ্চারণ : ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি’।

অর্থ : আল্লাহ পবিত্র এবং সমস্ত প্রশংসা তাঁরই। কোনো কোনো আলেম দোয়াটির অর্থ এভাবে বর্ণনা করেছেন, আমি আল্লাহর সপ্রশংস পবিত্রতা ঘোষণা করছি।

উপকার : যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা ১০০ বার এই দোয়া পড়বে, কিয়ামতের দিন তার চেয়ে বেশি নেকি নিয়ে কেউ আল্লাহর দরবারে হাজির হতে পারবে না। তবে যারা এই দোয়ার আমল করে, তারা ছাড়া। (মুসলিম, হাদিস : ২৬৯২)

উচ্চারণ : ‘সুবহানাল্লাহিল আজিম ওয়া বিহামদিহি’।

অর্থ : আল্লাহ পবিত্র, মহান-শ্রেষ্ঠতর। সব প্রশংসা তাঁরই।

উপকার : যে ব্যক্তি সকালে ঘুম থেকে জেগে উঠে ১০০ বার বলবে ‘সুবহানাল্লাহিল আজিম ওয়া বিহামদিহি’ এবং সন্ধ্যায় উপনীত হয়েও অনুরূপ বলবে, সৃষ্টিকুলের কেউ তার সমপরিমাণ মর্যাদা ও সাওয়াব অর্জন করতে পারবে না। (আবু দাউদ, হাদিস : ৫০৯১)

তিন. যে দুআয় জান্নাতে বৃক্ষ রোপণ করা যায়:

জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি ‘সুবহানাল্লাহিল আজিম ওয়া বিহামদিহি’ পাঠ করে, তার জন্য জান্নাতে একটি খেজুর গাছ রোপণ করা হয়। (তিরমিজি : ৩৪৬৪)

চার. যে দুআয় আমলের পাল্লা ভারী হয়ে উঠবে:

উচ্চারণ : ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম। ’ অর্থ : মহান আল্লাহ পবিত্র, সমস্ত প্রশংসা তাঁরই, মহান আল্লাহর পবিত্রতা, যিনি শ্রেষ্ঠতর। ’

উপকার : হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, দুটি বাক্য এমন রয়েছে, যা বলা সহজ, আমলের পাল্লায় অনেক ভারী, আর আল্লাহর কাছেও অধিক পছন্দনীয়। সেটি হলো, ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম। ’ (বুখারি, হাদিস : ৬৪০৬)

উচ্চারণ : ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু, লাহুল মুলক ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শায়ইন ক্বাদির’।

অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, তিনি একক, তাঁর কোনো শরিক নেই, রাজত্ব একমাত্র তাঁরই, সমস্ত প্রশংসাও একমাত্র তাঁরই জন্য, আর তিনি সকল বিষয়ের ওপর ক্ষমতাবান।

উপকার : আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত : রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি দৈনিক ১০০ বার এ দোয়াটি পড়বে—‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু, লাহুল মুলক ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শায়ইন ক্বাদির’, সে ১০টি গোলাম মুক্ত করার সমান সওয়াব পাবে। তার জন্য ১০০ সওয়াব লেখা হবে এবং আর ১০০ গুনাহ মিটিয়ে ফেলা হবে। ওই দিন সন্ধ্যা পর্যন্ত সে শয়তান থেকে নিরাপদ থাকবে। কেউ তার চেয়ে উত্তম সওয়াবের কাজ করতে পারবে না। তবে হ্যাঁ, ওই ব্যক্তি সক্ষম হবে, যে এর চেয়ে ওই দোয়াটির আমল বেশি পরিমাণ করবে। (বুখারি, হাদিস : ৩২৯৩)

পাঁচ. রাসুল (সা.)-এর প্রিয় দুআ:

উচ্চারণ : ‘সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদু লিল্লাহি ওয়া লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার। ’

অর্থ : ‘আল্লাহ পবিত্র, সব প্রশংসা আল্লাহর, আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, আল্লাহ মহান। ’

উপকার : হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, আমি বলি, ‘সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদু লিল্লাহি ওয়া লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার’ পড়া আমার কাছে সেসব বিষয়ের চেয়ে বেশি প্রিয়, যার ওপর সূর্য উদিত হয়েছে (দুনিয়া ও দুনিয়ার সব কিছু থেকে বেশি প্রিয়)। (মুসলিম, হাদিস : ৬৭৪০)

সাত. যে দুআয় ধনীদের দান-সদকার সঙ্গে পাল্লা দেওয়া যায়:

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, দরিদ্র লোকেরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে বলল, সম্পদশালী ও ধনী ব্যক্তিরা তাদের সম্পদের দ্বারা উচ্চ মর্যাদা ও স্থায়ী আবাস লাভ করছেন, তাঁরা আমাদের মতো সালাত আদায় করছেন, আমাদের মতো সিয়াম পালন করছেন এবং অর্থের দ্বারা হজ, ওমরাহ, জিহাদ ও সদকা করার মর্যাদাও লাভ করছেন। এ কথা শুনে তিনি বলেন, আমি কি তোমাদের এমন কিছু কাজের কথা বলব, যা তোমরা করলে যারা নেক কাজে তোমাদের চেয়ে অগ্রগামী হয়ে গেছে, তাদের পর্যায়ে পৌঁছতে পারবে? তবে যারা পুনরায় এ ধরনের কাজ করবে তাদের কথা স্বতন্ত্র। তোমরা প্রত্যেক সালাতের পর ৩৩ বার করে ‘সুবহানাল্লাহ’, ‘আলহামদুলিল্লাহ’ এবং ‘আল্লাহু আকবার’ পাঠ করবে। (বুখারি, হাদিস : ৮৪৩)

আট. যে দুআ পড়লে সব চাওয়া পূর্ণ হয়:

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা বিআন্না লাকাল হামদু, লা-ইলাহা ইল্লা আংতাল মান্নান, বাদিউস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ, ইয়া জালজালালি ওয়াল ইকরাম, ইয়া হাইয়ু ইয়া ক্বাইয়্যুম। ’

উপকার : আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুল (সা.) এর সঙ্গে বসা ছিলেন। এ সময় এক ব্যক্তি নামাজ আদায় করে এই বলে দোয়া করল, ‘হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে প্রার্থনা করি। তুমিই তো সকল প্রশংসার মালিক, তুমি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। তুমি দয়াশীল। তুমিই আকাশসমূহ ও পৃথিবীর একমাত্র সৃষ্টকর্তা! হে মহান সম্রাট ও সর্বোচ্চ মর্যাদার অধিকারী, হে চিরঞ্জীব, হে সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। ’ নবী (সা.) বলেন, এই ব্যক্তি ইসমে আজম দ্বারা দোয়া করেছে, যে নামে ডাকলে তিনি সাড়া দেন এবং যে নামে তাঁর কাছে চাওয়া হলে তিনি দান করেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৪৯৫)

শ্রেষ্ঠতম জিকির:

জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, সর্বশ্রেষ্ঠ জিকির হলো ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ।(তিরমিজি, হাদিস : ৩৩৮৩)

এই দুআগুলো ছাড়াও বহু দুআ হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, যার মাধ্যমে মহান আল্লাহ তাআ'লার কাছে সাহায্য চাওয়া যায়। আল্লাহ পাক আমাদের বেশি বেশি তাঁর নিকট দুআ করার তাওফিক দান করুন। তাঁর দয়াপ্রাপ্তিকে আমাদের জন্য অবধারিত করে দিন। তাঁর ক্ষমতাপ্রাপ্তিকে আমাদের জন্য মাকবুল এবং মাঞ্জুর করে নিন।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: সব দুআ'র ই পাওয়ার আছে।
আমাদের নবী দোয়ার বরকতেই মাছের পেট থেকে রক্ষা পেয়েছেন।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:২৫

নতুন নকিব বলেছেন:



অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।

দুআর বরকতে মাছের পেট থেকে রক্ষা পেয়েছিলেন নবী হযরত ইউনূস আলাইহিস সালাম।

২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: সব দুআ'র ই পাওয়ার আছে।
আমাদের নবী দোয়ার বরকতেই মাছের পেট থেকে রক্ষা পেয়েছেন।


নবী হযরত ইউনুস আঃ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:২৫

নতুন নকিব বলেছেন:



জ্বি, ঠিক বলেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কুরআন-হাদিসে দোয়ার অপরিসীম গুরুত্ব ও ফজিলত বর্ননা করা হয়েছে।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, দোয়াই হলো ইবাদত। (তিরমিজি: ৮৭৪৬) আল্লাহ তায়ালা বলেন,
তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দিব। যারা অহংকার বশে আমার ইবাদত হতে বিমুখ হয়,
অতি সত্বর তারা জাহান্নামে প্রবেশ করবে লাঞ্ছিত অবস্থায়।
এখানে ‘ইবাদত’ অর্থ দোয়া। ‘আওনুল মাবুদ হা/১৪৬৬-এর ব্যাখ্যা

হজরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন,
‘মুসলমান যখন অন্য কোন মুসলমানের জন্য দোয়া করে,
যার মধ্যে কোনরূপ গোনাহ বা আত্মীয়তা ছিন্ন করার কথা থাকে না,
আল্লাহপাক উক্ত দোয়ার বিনিময়ে তাকে তিনটির যেকোন একটি দান করে থাকেন।
১. তার দোয়া দ্রুত কবুল করেন
২. তার প্রতিদান আখেরাতে প্রদান করার জন্য রেখে দেন অথবা
৩. তার থেকে অনুরূপ আরেকটি কষ্ট দূর করে দেন।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:২৬

নতুন নকিব বলেছেন:



সুন্দর মন্তব্য রেখে যাওয়ায় অভিনন্দন।

৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: সকালে আমি ইউটিউবে সূরা শুনি।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৩০

নতুন নকিব বলেছেন:



জ্বি, ভালো অভ্যাস। শ্রবন করার সাথে সাথে নিজেরও নিয়মিত কুরআন পাঠ করার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত। কুরআনুল কারিমের তিলাওয়াত অন্তরে প্রশান্তি আনয়ন করে। আল্লাহ পাকের বানী নিয়মিত পাঠে অন্তরের মরিচিকা বিদূরিত হয়। আল্লাহ পাক স্বয়ং তাদের তিলাওয়াত শোনেন, তাদেরকে ভালোবাসেন যারা তাঁর কালাম আল কুরআন সুন্দর সুললিত কন্ঠে পাঠ করে থাকেন।

৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৩০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
খুবই মুল্যবান পোষ্ট।
সকল মুমীনদের জন্য রইল দোয়া
আল্লাহপাক সকলকে মঙ্গলের দিকে
ধাবিত করার জন্য রইল দোয়া ।
সকলকে প্রয়োজনীয়হেদায়েতের
রইল দোয়া ।
আমার জন্য দোয়ার কামনা ।
শুভেচ্ছা রইল

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৩০

নতুন নকিব বলেছেন:



মোবারকবাদ। আপনার মূল্যবান মন্তব্য অনুপ্রাণিত করলো।

৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৩৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কোরান শরীফে থাকা রাব্বানা দিয়ে শুরু দোয়া সমুহ দিয়ে
আরবী,বাংলা ও ইংরেজীতে ( আরবী ও বাংলার ইংরেজি
ট্রানসলিটারেশন সহ )একটি বই লিখেছি । প্রতিটি
মসজিদে বিনামুল্যে বিতরণের ইচ্ছা আছে ।
দোয়া করবেন আল্লা যেন মকসুদ পুর্ণ করেন।

শুভেচ্ছা রইল

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৩৩

নতুন নকিব বলেছেন:



অনেক সুন্দর উদ্যোগ। জাজাকুমুল্লাহ খইরান।

কাইন্ডলি, আপনার বইটির সফট (পিডিএফ অথবা ওয়ার্ড ফাইল অথবা অন্য যে কোনো ফর্মেটের) কপি কোনোভাবে পেতে পারি কি?

৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৯

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: অতি প্র‌য়োজনীয় পোস্ট এর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে আমল করার তওফিক দিন।

৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আপনার আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ । আমি পর্ব আকারে সামুতে পোষ্ট করে দিতে পারি। তবে একটু সময় লাগবে
কারণ আরবী লেখা ও ইমেজগুলিকে সামুর জন্য উপযোগী করে নিতে হবে।
শুভেচ্ছা রইল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.