নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

শৈত্যপ্রবাহ - প্রয়োজন প্রানের প্রবাহ; আসুন, সাধ্যমত শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াই

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০৭

ছবি: অন্তর্জাল।

শৈত্যপ্রবাহ - প্রয়োজন প্রানের প্রবাহ; আসুন, সাধ্যমত শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াই

সারা দেশে শীতের আবহ। দেশের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ। তাপমাত্রায় ইতোমধ্যেই ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ্যনীয় হয়ে উঠেছে। অসহনীয় শীতের পাশাপাশি তীব্র কুয়াশার চাদর ঢেকে দিচ্ছে পুরো দেশ। ছন্দপতন ঘটছে দেশের শীতপ্রবন এলাকাগুলোতে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রায়। হাড় কাঁপানো শীতের কবল থেকে বাঁচতে সাধারন দরিদ্র মানুষেরা হিমশিম খাচ্ছেন। বেড়ে চলেছে দু:স্থ অসহায় মানুষের দুর্ভোগ। বিশেষ করে হিমালয়ের কোল ঘেঁষা দেশের উত্তরাঞ্চলের অবস্থা বেশি অসহনীয়।

ঋতুর পালাবদল ঘটে আল্লাহ তাআ'লার ইচ্ছায় প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে। প্রকৃতির আচরণ কখনো কখনো মানুষের অসহায়ত্বকে আরও প্রকট করে তোলে। শীত গ্রীষ্মের এই ঋতু বৈচিত্র্য আল্লাহ তাআ'লারই সৃষ্টি। তিনি প্রকৃতিতে শীত গ্রীষ্ম আনয়ন করেন। আর এর মাধ্যমে দরিদ্র্যদের প্রতি ধনবানদের করুনার দৃষ্টিকে আকর্ষন করেন। তাদের বদান্যতার হাত বাড়ানোর সুযোগদান করেন। যারা এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে গরিব অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারেন সত্যিকারের ভাগ্যবান তারাই।

হিমেল হাওয়া ও তীব্র শৈত্যপ্রবাহ দরিদ্র জনগোষ্ঠী-অধ্যুষিত অঞ্চলে বিরূপ প্রভাব ফেলে। প্রচণ্ড শীতের প্রকোপ থেকে আত্মরক্ষার জন্য হতদরিদ্র অনেক মানুষেরই নেই ন্যূনতম শীতবস্ত্র, খাদ্যদ্রব্য, ওষুধপথ্য, উপযুক্ত আশ্রয় বা বাসস্থান। হাড়কাঁপানো শীতে তাদের কাউকে খোলা আকাশের নিচে রাত যাপন করতে হয়। ছিন্নমূল অসহায় মানুষকে খড়কুটা জ্বালিয়ে শীত মোকাবিলার প্রয়াস চালাতে দেখা যায়। তাই সবার প্রতি দয়া প্রদর্শন করতে বলা হয়েছে। যার অন্তরে দয়ামায়া আছে, যে পরোপকারী, আল্লাহ তাআ'লা তাকে ভালোবাসেন। এ জন্য রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘তোমরা ক্ষুধার্তকে খাদ্য দাও, রুগ্ণ ব্যক্তির সেবা করো এবং বন্দীকে মুক্ত করো অথবা ঋণের দায়ে আবদ্ধ ব্যক্তিকে ঋণমুক্ত করো।’ (বুখারি)

শীতার্ত মানুষের প্রতি সমাজের সামর্থ্যবান ও বিত্তশালীদের সাহায্য ও সহানুভূতির হাত সম্প্রসারিত করা প্রয়োজন। পর্যাপ্ত পরিমাণে শীতবস্ত্র সরবরাহ করে সাধ্যমতো শীতার্তদের পাশে এসে দাঁড়ানো দরকার। নিঃস্বার্থভাবে বিপদগ্রস্ত মানুষের সাহায্য ও সেবা করাই মানবধর্ম। এ মহৎ ও পুণ্যময় কাজই সর্বোত্তম ইবাদত। অসহায় মানুষের দুর্দিনে সাহায্য, সহানুভূতি ও সহমর্মিতার মনমানসিকতা যাদের নেই, তাদের ইবাদত-বন্দেগি আল্লাহর দরবারে কতটুকু কবুল হয়, তা চিন্তার বিষয়। সুতরাং নামাজ, রোজাসহ অন্যান্য ইবাদতের সাথে সাথে মানব কল্যাণের লক্ষ্যে মানবিকতা ও নৈতিকতার গুণাবলি অর্জন করাও জরুরি। এ সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘পূর্ব ও পশ্চিম দিকে তোমাদের মুখ ফেরানোতে কোনো পুণ্য নেই, কিন্তু পুণ্য আছে কেউ আল্লাহ, পরকাল, ফেরেশতাগণ, সব কিতাব এবং নবীদের প্রতি ইমান আনয়ন করলে এবং আল্লাহ-প্রেমে আত্মীয়স্বজন, এতিম, মিসকিন, পর্যটক, সাহায্যপ্রার্থীদের এবং দাসমুক্তির জন্য অর্থ দান করলে, নামাজ প্রতিষ্ঠা করলে ও জাকাত প্রদান করলে এবং প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা পূর্ণ করলে, অর্থসংকটে, দুঃখ-ক্লেশে ও সংগ্রাম-সংকটে ধৈর্য ধারণ করলে। এরাই তারা, যারা সত্যপরায়ণ এবং তারাই মুত্তাকি।’ (সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ১৭৭)

তীব্র শীতের প্রকোপে নিদারুণ কষ্ট ও দুঃসহ অবস্থায় পড়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে দেশের লাখ লাখ দুস্থ, নিঃস্ব, ছিন্নমূল, গরিব, দুঃখী, বস্ত্রহীন শিশু, বৃদ্ধ, নারী-পুরুষ। শীতজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব থেকে রক্ষা পেতে প্রয়োজন সুচিকিৎসা, ওষুধপথ্য এবং শীত মোকাবিলায় সরকারি বা বেসরকারিভাবে কার্যকর উদ্যোগ। বিশেষ করে শিশুরা গণহারে গুরুতর শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হওয়ায় তাদের চিকিৎসার ব্যাপারে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না নিলে শীতের দুর্ভোগে মৃত্যুর হারও বাড়তে পারে। এজন্য জাতি-ধর্ম-বর্ণ দলমত-নির্বিশেষে বিত্তবানদের শীতার্ত বস্ত্রহীন মানুষের পাশে অবশ্যই দাঁড়ানো উচিত। নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পরকালীন পুরস্কারপ্রাপ্তির কথা ঘোষণা করেছেন, ‘এক মুসলমান অন্য মুসলমানকে কাপড় দান করলে আল্লাহ তাকে জান্নাতের পোশাক দান করবেন। ক্ষুধার্ত অবস্থায় খাদ্য দান করলে আল্লাহ তাকে জান্নাতের সুস্বাদু ফল দান করবেন। কোনো মুসলমানকে তৃষ্ণার্ত অবস্থায় পানি পান করালে আল্লাহ তাকে জান্নাতের সিলমোহরকৃত পাত্র থেকে পবিত্র পানি পান করাবেন।’ (আবু দাউদ)

তীব্র শীত নিবারণে দুর্গত অঞ্চলে শীতবস্ত্র বা গরম কাপড়, ওষুধপথ্য সরবরাহ অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। দুর্যোগময় মুহূর্তে মন-প্রাণ খুলে আর্তমানবতার সেবায় সাহায্যের হাত বাড়ানো; খাদ্য, ওষুধ, পথ্য, শীতবস্ত্র এবং জরুরি ত্রাণসামগ্রী নিয়ে বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে যাওয়া এবং দুস্থ মানবতার সেবার মতো শ্রেষ্ঠ কর্মে অগ্রসর হওয়া অবশ্যকরণীয়। শৈত্যপ্রবাহসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে আল্লাহ তাআলা ধর্মপ্রাণ মানুষের ইমানের দৃঢ়তা পরীক্ষা করেন, আর দেখেন বিপদগ্রস্ত অসহায় মানুষের জন্য কারা সাহায্য-সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়।
যারা শীতজনিত রোগব্যাধিতে অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্টে ভুগছে, তাদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে ওষুধপথ্য ও সুচিকিৎসার বন্দোবস্ত করা একান্ত প্রয়োজন।

যাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই নেই, তাদের দুরবস্থা যে সর্বাধিক, সে কথা বলাই বাহুল্য। হাড়কাঁপানো শীতে যে বিপুল জনগোষ্ঠী বর্ণনাতীত দুঃখ-কষ্টে দিন যাপন করছে তাদের পাশে দাঁড়ানো ধর্মপ্রাণ মানুষের নৈতিক দায়িত্ব। রাসুলে করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো মুমিনের পার্থিব একটি মুসিবত দূর করবে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার মুসিবতসমূহ দূর করে দেবেন। আর যে ব্যক্তি কোনো অভাবী মানুষকে সচ্ছল করে দিবে, আল্লাহ তাকে ইহকাল ও পরকালে সচ্ছল করে দিবেন এবং আল্লাহ বান্দার সাহায্য করবেন যদি বান্দা তার ভাইয়ের সাহায্য করে।’ (মুসলিম)

সমাজের বিত্তবান ব্যক্তি, ব্যবসায়ীসহ সামাজিক স্বেচ্ছাসেবামূলক সংস্থা ইচ্ছা করলে তাদের নিজ নিজ এলাকার শীতার্ত অসহায় গরিব-দুঃখী মানুষের মধ্যে বিতরণের জন্য শীতবস্ত্র সংগ্রহ এবং প্রেরণ করতে পারেন। হাদিস শরিফে উল্লেখ আছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দুনিয়াতে মানুষকে খাদ্য দান করেছে, সেদিন (রোজ কিয়ামতের দিন) তাকে খাদ্য দান করা হবে। যে আল্লাহকে খুশি করার জন্য মানুষকে পানি পান করিয়েছে, তাকে সেদিন পানি পান করিয়ে তার পিপাসা দূর করা হবে। যে মানুষকে বস্ত্র দান করেছে, তাকে সেদিন বস্ত্র পরিধান করিয়ে তার লজ্জা নিবারণ করা হবে।’

প্রত্যেক ধর্মপ্রাণ মানুষেরই পারস্পরিক মানবতাবোধ ও উদারনৈতিক মনমানসিকতা থাকা অপরিহার্য। একজন মানুষ বিপদে পড়লে বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অসহায় হলে তাকে যথাসাধ্য সাহায্য করা সমাজের বিত্তবান প্রতিবেশীদের ইমানি দায়িত্ব ও মানবিক কর্তব্য। সব মানুষের উচিত সমগ্র সৃষ্টির প্রতি দয়ামায়া, অকৃত্রিম ভালোবাসা, সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও সহানুভূতি বজায় রাখা। তাই দেশের সর্বস্তরের ধনাঢ্য, বিত্তবান, শিল্পপতি ব্যবসায়ীদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি, এ শীতের মৌসুমে গরিব, অসহায়, দুঃখী মানুষকে সামর্থ্য অনুযায়ী শীতবস্ত্র দিয়ে সাহায্য করুন!য় নিম্নতম হিমাংকের রেকর্ড।

দেশের এই পর্যুদস্তু অবস্থার সবচে' বড় শিকার দরিদ্র পরিবারের শিশু, অভাবী বৃদ্ধ মানুষজনসহ শ্রমজীবি আর গ্রাম গঞ্জের খেটে খাওয়া অসহায় দরিদ্র মানুষ। হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডায় দেশের বিভিন্ন এলাকায় উপদ্রব ঘটছে শীতজনিত বিভিন্ন রোগের। সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ভাসমান, ছিন্নমূল ও শ্রমজীবী মানুষদের। স্কুল কলেজে হ্রাস পেয়েছে শিক্ষার্থীর উপস্থিতি। শীতার্ত এলাকার হাসপাতালগুলোর শিশু বিভাগে প্রতিনিয়ত ভর্তি হচ্ছে শীত ও অত্যধিক ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন উপসর্গে আক্রান্ত শিশুরা। যাদের বেশিরভাগই আক্রান্ত নিউমোনিয়া, ব্রঙ্ককাইটিস ও ডায়রিয়ায়। হাড় কাঁপানো শীতে মানুষের জীবনধারা যেমন ব্যাহত হচ্ছে; তেমনি ঠাণ্ডায় কাজ করতে না পারায় শ্রমজীবী মানুষজন পড়েছে বিপাকে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া সকালের দিকে ঘর থেকে তেমন বের হচ্ছে না মানুষজন। সকাল ১০টা ১১টা পর্যন্ত রাস্তা-ঘাট প্রায় ফাঁকা দেখা যায় অধিকাংশ শীতপ্রবন এলাকার।

এই অসহায় শীতার্ত মানুষের প্রতি একটু সহানুভূতি অন্তত: আমাদের থাকা উচিত। আপনার আমার সামর্থ্যের ছোট্ট সহযোগিতাটুকু হয়তো কারও জন্য হয়ে উঠতে পারে হাড় কাঁপানো শীতের কবল থেকে বাঁচার অবলম্বন। আমাদের অব্যবহৃত, ঘরে পরে থাকা একটি সোয়েটার, একটি কম্বল কিংবা সামান্য পরিমান আর্থিক সহায়তা হয়তো কারও জন্য মাধ্যম হয়ে দাড়াতে পারে শৈত্যপ্রবাহের করাল গ্রাস থেকে আত্মরক্ষার। তাই আসুন, আমাদের ক্ষুদ্র প্রচেষ্টাগুলোকে অবহেলার দৃষ্টিতে না দেখে সাধ্যমত সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেই, শীতার্ত মানবতার প্রতি। শৈত্যপ্রবাহের এই নিদারুন দিনগুলোতে আসুন, বিস্তার ঘটাই প্রানের প্রবাহের। সুখ দু:খ ভাগ করে নিই সকলে। সম্মিলিতভাবে।

সকলের মঙ্গল হোক। নারী শিশু বৃদ্ধসহ শীতপ্রবন এলাকাগুলোর অসহায় মানুষের দুর্ভোগ লাঘব হোক।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০১

রাজীব নুর বলেছেন: প্রতি বছরই আমাদের দেশের মানুষ, প্রতিষ্ঠান ফাউন্ডেশন শীতের সময় মানুষদের শীতের জামা, কম্বল দেয়।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩১

নতুন নকিব বলেছেন:



জ্বি, এটাই তো চাই। ব্যক্তি উদ্যোগেও এমনটা হওয়া উচিত।

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ধন্যবাদ নতুন নকিব ভাই,
মানুষ মানুষের জন্য। আমি ও আমরা সাধ্যমতো শীতার্ত মানুষের পাশে দাড়ানোর চেষ্টা করছি। ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে শীতার্ত মানুষের পাশে দাড়াচ্ছি। পরম করুণাময় সকলকে শান্তি দিন।


২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩২

নতুন নকিব বলেছেন:



আন্তরিক মন্তব্যে আপ্লুত! মোবারকবাদ।

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৮

মাহিরাহি বলেছেন: সস্তায় শীতের কম্বল কোথায় পাওয়া যাবে।?

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৫

নতুন নকিব বলেছেন:



ঢাকার কিছু মার্কেটে পাওয়া যায়, শুনেছি। আপনি যদি অনেকগুলো কিনতে চান তাহলে যোগাযোগ করে দেখা যেতে পারে। চিন্তা করে জানালে খুশি হব।

অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.