নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত ঈদুল আযহা, ঈদের দিনে পালনীয় কিছু সুন্নত আমল এবং তাকবিরে তাশরিক পাঠের কিছু মাসআলাঃ

৩১ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:২২

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত ঈদুল আযহা

বাংলাদেশে ২০২০ সালের পবিত্র ঈদুল আযহা পালিত হবে আগামীকাল শনিবার। ঈদুল আযহা মানে, যবেহর ঈদ, ত্যাগের ঈদ। আরবীতে ঈদুল আযহা অর্থ হচ্ছে- আত্মত্যাগের উৎসব। বাংলা, উর্দু, হিন্দী, গুজরাটী এবং মালয় ও ইন্দোনেশিয়ার মতো অষ্ট্রোনেশিয় ভাষায় আত্মত্যাগের আরেকটি আরবী শব্দ 'কুরবান' ব্যবহার করা হয়। এসব দেশে ঈদুল আযহাকে বলা হয় 'কুরবানীর ঈদ'। আফগানিস্তান ও ইরানে বলা হয় 'ঈদে কুরবান'। চীনা ভাষায় ঈদুল আযহাকে বলা হয় 'কুরবান জিয়ে', আর উইঘুর মুসলিমরা তাদের ভাষায় বলেন- 'কুরবান হেইত'। মালয়েশীয় ও ইন্দোনেশীয়রা বলেন, 'হারি রাইয়া কুরবান'। তুর্কীরা বলেন, 'কুরবান বাইরামী', আজারী ও তাতারী, বসনীয় এবং ক্রোয়েশীয়রাও একই কথা অর্থাৎ, 'কুরবান বাইরামী' -ই বলেন। ইয়েমেন, সিরিয়া, ও মিশরসহ উত্তর আফ্রিকার দেশগুলোতে বলা হয় 'ঈদুল কবীর'। কোন কোন স্থানে ঈদুল আযহাকে 'বকরা ঈদ'ও বলা হয়। নাইজেরিয়া, সোমালিয়াসহ মুসলিম বিশ্বের অন্যান্য স্থানেও ঈদুল আযহার ভিন্ন ভিন্ন জনপ্রিয় নাম রয়েছে। জার্মানীতে ঈদুল আযহাকে বলা হয় 'অপফেরফেস্ট'। আর হাঙ্গেরীতে বলা হয় 'আলদোজাতি উন্নেপ'। নানান ভাষায় একই ঈদুল আযহাকে বুঝানোর জন্য কত কত বিচিত্র শব্দের ব্যবহার! ভাষার এই ভিন্নতা-বিভিন্নতা যুগপত সৌন্দর্য্য, আনন্দ এবং বিস্ময়েরও বটে। মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা বাক এবং ভাষার বিষয়ে মানবজাতিকে বৈচিত্রতা প্রদান করেছেন। চিন্তাশীলদের জন্য এর মাঝে রয়েছে ভাবনার বিপুল খোরাক।

ত্যাগের মহিমায় ভাস্বর এই ঈদুল আজহা হচ্ছে মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব। প্রতিবছর হিজরি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী জিলহজ মাসের ১০ তারিখ পবিত্র ঈদুল আজহা হাজির হয় পশু প্রবৃত্তির কুরবানি করে মনুষ্যত্বকে জাগ্রত করার সুমহান বার্তা নিয়ে। এই ঈদ মহান কুরবানির শিক্ষা দেয়। কুরবানি হচ্ছে মূলত ত্যাগ, আত্মত্যাগ। ত্যাগের মধ্যেই এর সার্থকতা ও তাৎপর্য নিহিত। ত্যাগের আনন্দে উদ্ভাসিত পবিত্র ঈদুল আযহা মানুষকে মানবিক চেতনায় পুষ্ট হয়ে জগতের সকল সৃষ্টির কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করার শিক্ষা দেয়। উৎসাহ জোগায় একটি সাম্যপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সামিল হতে। ফলে সমগ্র মুসলিম জাহান তো বটেই সমগ্র বিশ্বমানবের কাছে পবিত্র ঈদুল আযহার গুরুত্ব ও তাৎপর্য সীমাহীন।

ঈদুল আযহা একই সঙ্গে পশু কুরবানী দেয়ার এবং ত্যাগের উৎসবের দিন। বস্তুত মানুষের স্বচ্ছ-নির্মল হৃদয়ে পশুর স্বভাব বিদ্যমান থাকে। তাতে মানুষের স্বভাবে প্রকাশ পায় হিংসা-বিদ্বেষ, গর্ব-অহংকার, কপটতা, পরশ্রীকাতরতা, পরনিন্দা ইত্যাদি। মানব হৃদয়ের এই পশুত্ব মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের পথে প্রধান বাধা। তাই পশু কুরবানির পাশাপাশি নিজেদের পশুত্বকে কুরবানি দিতে হয় তাকওয়ার শাণিত প্রত্যাশা অন্তরে ধারণ করার মাধ্যমে। আর তখনই সার্থক হয় প্রতীকী পশুর কুরবানি। আল্লাহ তা’লার উদ্দেশ্যে পশু কুরবানী উপলক্ষ্য হলেও এর অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য হচ্ছে আল্লাহ তাআ'লার নৈকট্য ও সন্তুষ্টি অর্জন। সেদিক থেকে ঈদুল আযহা অত্যন্ত মহিমান্বিত একটি দিন।

এক শ্রেণির মুসলিম ঈদুল আযহাকে কেবলই পশু কুরবানী দেয়ার এবং উৎসব করার দিনে পরিণত করলেও দিনটির প্রধান উদ্দেশ্য মুসলমানদের মধ্যে আল্লাহ তা’লার প্রতি পরিপূর্ণ ভালোবাসা ও আনুগত্য তৈরি করা এবং ক্ষুদ্র ব্যক্তি স্বার্থ চিন্তার উচ্ছেদ করে আত্মত্যাগের শিক্ষাকে জাগ্রত করে তোলা। আল্লাহ তা’লার কাছে নিজেকে সম্পূর্ণরূপে সমর্পণ করাই ঈদুল আযহার প্রকৃত শিক্ষা। তাই যাদের উপর কুরবানি আদায় করা আবশ্যক তাদের উচিত নির্দিষ্ট নিয়মে ও নির্দিষ্ট সময়ে পশু কুরবানি দেয়া। আর কুরবানির মূল উদ্দেশ্য যেহেতু নিজেদের পশু প্রবৃত্তির কুরবানি করে মনুষ্যত্বকে জাগ্রত করা, সেহেতু এই উদ্দেশ্যকে পাশ কাটিয়ে নিজেদের গৌরব-মর্যাদার প্রতীক হিসেবে কুরবানিকে বিবেচনা করা উচিত নয়।

ঈমানের বলে বলিয়ান হয়ে আল্লাহর রাহে নিজের পশুত্বকে কুরবানি দেয়ার মাঝেই কুরবানির সত্যিকারের মাহাত্ম্য। এই কাজটি যারা করতে সক্ষম হবেন তাদের কুরবানিই কবুল হবে মহান আল্লাহ তাআলার দরবারে। কুরবানির পরিপূর্ণ ফজিলত অর্জন করতে প্রয়োজন ওই আবেগ, অনুভূতি, প্রেম ভালোবাসা ও ঐকান্তিকতা যা নিয়ে কুরবানি করেছিলেন আল্লাহর খলিল প্রিয় নবী হযরত ইব্রাহিম (আ.)। মনে রাখতে হবে, আল্লাহর রাহে নিজের সবকিছু বিলিয়ে দেবার এক দৃপ্ত শপথের নামই কুরবানি। প্রকৃতপক্ষে, কুরবানিদাতা কেবল পশুর গলায় ছুরি চালায় না, পশুর যবেহ করার সাথে সাথে তার ছুরি কেটে পাক সাফ করে দেয় তার ভেতরে থাকা সকল প্রকারের কুপ্রবৃত্তিকে। আমাদের সকলের উচিত ঈদুল আযহার প্রকৃত তাৎপর্য, গুরুত্ব ও ফজিলত অনুধাবন করে কুরবানির মৌলিক শিক্ষাকে ধারণ করে ইহ ও পারলৌকিক মুক্তির পথ অন্বেষণ করা। আল্লাহ পাক তাওফিক প্রদান করুন।

বর্তমান করোনাকালে পরিবেশগত ও স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত বিধির প্রতি সচেতন থেকে স্বাস্থ্য ও পরিবেশসম্মত উপায়ে পশু জবাইয়ের ব্যবস্থা করতে সকলের আন্তরিকতা একান্ত প্রয়োজন।

ঈদের দিনে পালনীয় কিছু সুন্নত আমলঃ

১. মিসওয়াকসহ অযু করে উত্তমরূপে গোসল করা।

২. নিজের উত্তম কাপড় পরা। ইবনে উমর রা. বলেন, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াল্লাম দুই ঈদে উত্তম কাপড় পরতেন।

৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা।

৪. কুরবানীর ঈদে নামাযের আগে কিছু না খাওয়া মুস্তাহাব। কোনো কোনো ফকীহের মতে, যে কুরবানী করবে না তার জন্যও ঈদের নামাযের আগে খানা থেকে বিরত থাকা মুস্তাহাব। হাদীস শরীফে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঈদুল ফিতরে কিছু না খেয়ে নামাযের জন্য বের হতেন না, আর কুরবানীর ঈদে নামাযের আগে কিছু খেতেন না। -জামে তিরমিযী ১/৭১, হাদীস ৫৪২;

শাবী রাহ. বলেন, সুন্নত হল, ঈদুল ফিতরের দিন নামাযে যাওয়ার আগে খাওয়া আর ঈদুল আযহার দিন নামায পর্যন্ত খাবারকে বিলম্বিত করা। -মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা ৫৬৩৭

হযরত বুরাইদা রা. বলেন,

أن النبي صلى الله عليه وسلم كان لا يخرج يوم الفطر حتى يطعم وكان لا يأكل يوم النَّحْرِ شيأ حتى يرجع، فيأكل من أضحيته.

নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঈদুল ফিতরের জন্য না খেয়ে বের হতেন না। আর ঈদুল আযহাতে নামাযের থেকে ফিরে আসা পর্যন্ত কিছু খেতেন না। এরপর প্রথমে কুরবানীর গোস্ত খেতেন। -মুসনাদে আহমদ, হাদীস ২২৯৮; সুনানে দারাকুতনী ১/৪৫, হাদীস ১৭১৫; মেরকাত ৩/৪৯২; মাআরিফুস সুনান ৪/৪৫১; শরহে মুনয়া ৫৬৬; রদ্দুল মুহতার ২/১৭৬; ফাতওয়ায়ে হিন্দিয়া ১/২১১; বাদায়েউস সানায়ে ১/৬২৪

৫. ওযর না থাকলে ঈদগাহে নামায পড়া। আবু সাঈদ রা. বলেন, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঈদুল ফিতর এবং আযহাতে ইদগাহে যেতেন। -সহীহ বুখারী ১/১৩১

৬. রাস্তায় উচ্চস্বরে তাকবীরে তাশরীক পড়া।

৭. সম্ভব হলে এক রাস্তা দিয়ে যাওয়া এবং অন্য রাস্তা দিয়ে আসা। -সহীহ বুখারী, হাদীস ৯৮৬

মাসআলা : ঈদের নামাযের পূর্বে কোথাও কোনো ধরনের নফল নামায না পড়া এবং নামাযের পর ঈদগাহেও না পড়া। আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঈদুল ফিতরের দুই রাকাত নামায পড়েছেন, কিন্তু এর আগে বা পরে কোনো নামায পড়েননি। -সহীহ বুখারী, হাদীস ৯৬৪

তাকবীরে তাশরীক পাঠঃ

আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন,

وَ اذْكُرُوا اللّٰهَ فِیْۤ اَیَّامٍ مَّعْدُوْدٰتٍ অর্থাৎ আর তোমরা আল্লাহকে স্মরণ কর (আইয়ামে তাশরীকের) নির্দিষ্ট দিনগুলোতে।’ Ñসূরা বাকারা (১) : ২০৩

একাধিক সাহাবা-তাবেয়ীন থেকে প্রমাণিত আছে যে, তারা নয় তারিখ আরাফার দিন ফজর থেকে তের তারিখ আসর পর্যন্ত তাকবীর পড়তেন। তন্মধ্যে হলেন, উমার ইবনুল খাত্তাব, আলী ইবনে আবি তালিব, আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. যুহরী, মাকহুল, সুফিয়ান সাওরীসহ প্রমুখ সাহাবা-তাবেয়ীগণ।

তাকবীরে তাশরীকের জন্য বিভিন্ন শব্দ হাদীসে উল্লেখ হয়েছে। তন্মধ্যে সর্বোত্তম ও সর্বজনবিদিত পাঠ হল,

الله أكبر، الله أكبر، لا إله إلاالله والله أكبر، الله أكبر ولله الحمد.

-মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস ৫৬৯৬-৯৯; আল আওসাত, ইবনে মুনযির ৪/৩৪৯; এলাউস সুনান ৮/১৫৬; বাদায়েউস সানায়ে ১/৪৫৮

মাসআলা : নয় যিলহজ্ব হতে তের যিলহজ্ব আছর পর্যন্ত মোট তেইশ ওয়াক্তের নামাযের পর একবার করে তাকবীরে তাশরীক বলা ওয়াজিব। জামাতে নামায পড়া হোক বা একাকি, পুরুষ বা নারী, মুকীম বা মুসাফির সকলের উপর ওয়াজিব।

মাসআলা : প্রত্যেক ফরয নামাযের সালামের পর পরই কোনো কথাবার্তা বা নামায পরিপন্থী কোনো কাজ করার আগেই তাকবীরে তাশরীক পড়তে হবে।

মাসআলা : তাকবীরে তাশরীক পুরুষের জন্য জোরে পড়া ওয়াজিব। আস্তে পড়লে তাকবীরে তাশরীক পড়ার হক আদায় হবে না। আর মহিলাগণ নিম্ন আওয়াজে অর্থাৎ নিজে শুনতে পায় এমন আওয়াজে পড়বে। -রদ্দুল মুহতার ২/১৭৮; এলাউস সুনান ৮/১৫২

মাসআলা : শুধু পাঁচ ওয়াক্ত ফরযের পর তাকবীরে তাশরীক পড়তে হবে। বিতরের পর এবং অন্য কোনো সুন্নাত বা নফলের পরে পড়ার নিয়ম নেই।

মাসআলা : ইমাম তাকবীর বলতে ভুলে গেলে মুক্তাদীগণ ইমামের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেরা তাকবীর বলবেন।

মাসআলা : নয় তারিখ থেকে ১৩ তারিখ আসর পর্যন্ত কোনো নামায কাযা হয়ে গেলে এবং ঐ কাযা এই দিনগুলোর ভিতরেই আদায় করলে সে কাযা নামাযের পরও তাকবীরে তাশরীক পড়বে।

মাসআলা : হাজ্বীদের উপর ইহরাম অবস্থায় পূর্বোক্ত নিয়ম অনুযায়ী তাকবীরে তাশরীক পড়া ওয়াজিব।

তাকবীরে তাশরীক সংক্রান্ত মাসায়েলের জন্য দেখুন : রদ্দুল মুহতার ২/১৭৭-১৮০; ফাতওয়া হিন্দিয়া ১/১৫২; আল বাহরুর রায়েক ২/১৬৪-১৬৫, তাহতাবী আলাল মারাকী ২৯৪;

ত্যাগের মহিমায় উজ্জ্বল ও মহিমান্বিত হোক ঈদুল আযহা। ঈদুল আযহা সবার জীবনে বয়ে আনুক শান্তি, সমৃদ্ধি ও অফুরান কল্যাণ। সকলকে ঈদের শুভেচ্ছা। ﺗﻘﺒﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻨﺎﻭﻣﻨﻜﻢ ، ﻋﻴﺪﻛﻢ ﻣﺒﺎﺭﻙ, عيد سعيد

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:২৫

মোহাম্মদ রিদওয়ান আল হাসান বলেছেন: প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট

০২ রা আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৩৯

নতুন নকিব বলেছেন:



শুকরান।

২| ৩১ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৪১

নজসু বলেছেন: ঈদ মোবারক।

০২ রা আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৪০

নতুন নকিব বলেছেন:



ঈদের শুভেচ্ছা। ﺗﻘﺒﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻨﺎﻭﻣﻨﻜﻢ ، ﻋﻴﺪﻛﻢ ﻣﺒﺎﺭﻙ, عيد سعيد

৩| ৩১ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে জানাই ঈদের শুভেচ্ছা।

০২ রা আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৪০

নতুন নকিব বলেছেন:



ঈদের শুভেচ্ছা। ﺗﻘﺒﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻨﺎﻭﻣﻨﻜﻢ ، ﻋﻴﺪﻛﻢ ﻣﺒﺎﺭﻙ, عيد سعيد

৪| ৩১ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।

খুবই পুরানো জোকস। তাই আপনি গরু নাকি ছাগল, সেটা আর জিজ্ঞেস করলাম না। :-B

ঈদ সবার জন্য নিয়ে আসুক অনাবিল আনন্দ। ঈদ মোবারক।

৩১ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১

নতুন নকিব বলেছেন:



জিজ্ঞেস করতে আর বাকি রাখলেন কই? ছাগল ভালো, কিন্তু গরুর গোশতের সাথে পুরনো দোস্তি যে! আপনাকেও তো একই প্রশ্ন করতে আমার সম্ভ্রমে বাধছে! থাক, আপনারটা না হয় না-ই জানলুম। তবে অনেক অনেক ভালো ঈদ কাটাবেন ইনশাআল্লাহ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.