নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

তুমি জাগলেই আবার আলোকিত হয়ে উঠবে পৃথিবী

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৪৬



তুমি জাগলেই আবার আলোকিত হয়ে উঠবে পৃথিবী

কাফির, মুনাফিক এবং মুশরিক -এইসব শব্দ বলা থেকে সঙ্গত কারণে কিছু কিছু সময় আমাদের বিরত থাকতে হয়। এই শব্দগুলো আরবি ভাষার। পবিত্র কুরআনেও এসেছে আলোচ্য শব্দ তিনটি। এগুলোর অর্থ- যথাক্রমে 'অবিশ্বাসী', 'দ্বি-চারী' এবং 'অংশীবাদী'। এই অর্থগুলো সারা দিন বললেও কাউকে তেমন গা করতে দেখা যায় না। কিন্তু আরবি মূল শব্দটা সারা দিন নয়, মাত্র একবার বলুন, দেখবেন আশপাশের লোকজনের প্রতিক্রিয়া কেমন হয়। এ এক আশ্চর্য্য! আরবি শব্দ বললে কারও কারও কাছে তা হয়ে যায় ধিক্কার বা গালাগাল সমতুল্য। বাংলায় একই শব্দের অর্থ বললে কোনো আপত্তি ওঠে না। আজব বটে! এমনটা শুধুমাত্র আরবি শব্দের অর্থ না বুঝার কারণেই ঘটে বলে মনে হয় না।

যাক, আমরা বাংলাদেশী। বাংলাভাষাভাষী। বাংলা শব্দই ব্যবহার করছি। আমাদের স্বভাবসুলভ দ্বি-চারিতা, ধর্মীয় বিষয়াদিতে চরম নির্লিপ্ততা ও নিষ্কৃয়তা এবং জাগতিক ও পারকালিন অধিকাংশ ব্যাপারে শৈথিল্য আর উদাসীনতার পরিণাম দেখছি আমরা। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর ইসলাম এবং মুসলিম বিদ্বেষমূলক কথাবার্তা ও কর্মকান্ডের ফলে সৃষ্ট ঘোলাটে পরিস্থিতির সুযোগ বিভিন্নজন বিভিন্নভাবে নিতে চেষ্টা করছেন।

অনেকে আনন্দে আত্মহারা হয়ে বগল বাজাচ্ছেন। বলি, বাবা, বগল আপনি বাজান কিছু সময়। বগল বাজানো খারাপ কিছু নয়। শরীরবৃত্তীয় দারুন একটি কাজ এটি। যাদের নিয়মিত ব্যায়াম করার সুযোগ হয় না, তাদের জন্য বগল বাজানো উত্তম ব্যায়ামও বটে! তাছাড়া এমন সুযোগ হাতছাড়া করা নেহায়েত বোকামি। ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর মত যোগ্য লোক আবার কবে প্রেসিডেন্ট হয়ে ফ্রান্সের মসনদ আলোকিত করবেন, কে জানে! সুতরাং, বগল বাজানোর সম্ভবতঃ এটাই মোক্ষম সময়। আরে আপনারা তো আপনারা! ক'দিন ধরে স্বচক্ষে দেখে যাচ্ছি, হাত নেই এমন পঙ্গুদেরাও খুশিতে তালি বাজানোর চেষ্টায় লাফালাফি করে যাচ্ছেন। সে এক মজার দৃশ্য বটে। ম্যাক্রোঁকে কেউ কেউ মাথায় তুলতে চান। ভারতকে ম্যাক্রোঁর পথে হাটতে একদম ফ্রিতে উপদেশ দান করে যাচ্ছেন। আহ! কি অসাধারণ উদারতা! বিনা ফি-তে অবাধ উপদেশ বিতরণ! মানুষ যে কতটা উপরে উঠতে পারেন, এসব মহান ব্যক্তিদের এসব আচরণ না দেখলে তা বিশ্বাস করারই সুযোগ হতো না! ধন্য ধন্য! ফ্রান্সের লক্ষ লক্ষ মুসলিমের এই দুঃসময়ে আপনাদের একটু আধটু আনন্দ করার অধিকার থাকাই উচিত।

এক শিক্ষককে গলা কেটে খুন করা হয়েছে। ফ্রান্সে। তার ব্যাপারে জানা যায়, তিনি ইসলামের নবী মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ঘৃণ্য ব্যাঙ্গচিত্র প্রদর্শন করেছেন তার দেশে। তার হত্যাকারী হিসেবে যাকে চিহ্নিত করা হয়েছে তিনি নেই। তাকে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গুলি করে মেরে ফেলেছেন। এই যে অপরাধীকে আইনের সামনে, আদালতের সামনে উপস্থাপন না করে, সাথে সাথে গুলি করে মেরে ফেলে অভিযুক্তের মুখ চির দিনের জন্য বন্ধ করে দেয়া হলো, এই ঘটনাই জন্ম দিয়েছে অনেক প্রশ্নের। আসলেই তিনি কি এই হত্যাকান্ডটি সংঘটনে জড়িত ছিলেন? না কি, একটা নাটক সাজানোর উদ্দেশ্যে স্রেফ বলির পাঠা বানাতেই তাৎক্ষনিকভাবে তাকে গুলি করে খুন করে ঘটনা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো- এই প্রশ্ন এখন ঘুরেফিরে আসছে বারবার।

যেভাবেই হোক, শিক্ষককে গলা কেটে খুনের ঘটনাটা কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না। এটি যে কোনো বিচারে নিন্দনীয়। পুলিশের গুলিতে নিহত ব্যক্তি শিক্ষককে সত্যি সত্যি খুন করে থাকলে তারও বিচার হতে পারতো। অপরাধী ব্যক্তির বিচার আমরাও চাই। কিন্তু একজন অপরাধীর দায় পুরো জাতির উপরে চাপানোর মানে কি? ২০১৯ সালের ১৫ মার্চ নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের দু'টি মসজিদে বন্দুক হামলা চালায় স্বঘোষিত শ্বেতাঙ্গ চরমপন্থী অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক ব্রেন্টন ট্যারেন্ট। ২৮ বছর বয়সী ব্রেন্টনের ওই হামলায় নিহত হন ৫১ জন মুসলিম নিহত হলেও তার একার দায়ভার তো খৃষ্টান জাতির উপরে চাপানোর কথা কোনো মুসলিম একটিবারও বলেছেন বলে শোনা যায়নি।

প্রত্যেক ধর্মের লোকদের অপরাপর ধর্মের প্রতি সাধারণ শ্রদ্ধাবোধ থাকা উচিত। ঘটনা যা-ই হোক, ফ্রান্সের ঘটনার ধারাবাহিকতা লক্ষ্য করলে মুসলিমদের নির্লিপ্ততা চোখে পড়ে। একমাত্র এরদোগান ছাড়া কাউকে তেমন কথা বলতে দেখা যায় না। বাকি দেশগুলোর কি কোনো দায়িত্ব নেই?

অর্থকড়ি যাদের যথেষ্ট রয়েছে- এমন মুসলিম দেশগুলোর কোনো রা নেই। কারণ কি? এর কারণ হচ্ছে- তারা বিলাস ব্যসনে এতটাই মত্ত যে, বাদবাকি বিশ্বের কোথায় কে মরলো আর কে বাঁচলো, এসব খবর নেয়ার ফুরসত তাদের নেই। ঘুমন্ত না হয়েও ঘুমের ভান ধরে থাকা ব্যক্তিকে জাগায় সাধ্য কার?

অতি ক্ষুদ্র স্বার্থের কারণে স্বজাতির প্রতি গাদ্দারির প্রমান আমাদের সামনে বহু বিদ্যমান। সাম্প্রতিককালের সর্বশেষ দৃষ্টান্ত, কিছু আরব রাষ্ট্র অবৈধ দখলদার খুনি ইসরায়েলের সাথে দোস্তি পাতাচ্ছে। এত দিন গোপনে থাকলেও এখন প্রকাশ্যে ফিলিস্তিনের লক্ষ লক্ষ মায়ের বুক খালি করে, তাদের স্বাধীনতার স্বপ্নকে ধুলিস্যাৎ করে তাদেরই মাটিতে জেঁকে বসা এই দৈত্যের সাথে হাত বুক সবই মেলাচ্ছে। মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোড়া খ্যাত এই ইসরায়েল নামক অবধৈ অস্ত্রের ভান্ডার এসব দ্বি-চারী স্বভাবের নামকাওয়াস্তে মুসলিমদের পদতলে পিষ্ট করে একদিন কচুকাটা করলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

'দ্বি-চারিতা' পরিহার করে ইসলামের আদর্শে সত্যিকারার্থে আদর্শবান হতে পারলে বগল বাজানো তো পরের কথা, ম্যাক্রোঁ বা অন্য কারও শক্তি নেই, পৃথিবীর এমন কোনো অপশক্তি নেই যে, মুসলিমদের চোখ রাঙিয়ে কথা বলে। দুঃশাসনের যাতাকলে তাদেরকে বন্দি করে। গোলামীর জিঞ্জির পড়ায় তাদের গলায়!

আজকের মুসলিম বিশ্বের নেতাদের দিকে তাকালে সত্যিই অন্তর ফেটে দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে আসে। প্রাণের জন্য প্রাণে মায়া নেই তাদের। স্বজাতি বিজাতি কারও জন্যই অন্তর কাঁদে না তাদের। কে বাঁচলো আর কে মরলো - যেন কোনো দায়বোধ তাদের স্পর্শও করে না! সকল অনুভূতি, স্পর্শ আর ভাব অনুভবের উর্ধ্বে ওঠেন যারা তাদের তো মানুষ বলা যায় না। তারা মহামানব কিংবা অতিমানব। আজকের এই মহামানব কিংবা অতিমানবদের দেখলে আফসোসে অন্তর বিদীর্ণ হয়। অস্ফুটে মুখ থেকে বেরিয়ে আসে -

আত্মভোলা মুসলিম! ওঠো তুমি, আর কতকাল ঘুমিয়ে রবে,
বেলা তোমার যায় ফুরিয়ে-মগ্ন তুমি গভীর ঘুমে, জাগবে কবে!

তাই বলি, মুসলিম তুমি জাগো। ঘুমিয়ে থাকার সময় এখন নয়। তুমি জাগো। জেগে ওঠো। কান পেতে শোনো, দিকে দিকে মজলুমানের কান্নার আওয়াজে ভারী হয়ে আসছে আকাশ বাতাস। অবিচার অনাচার অন্যায়ের সয়লাবে ভেসে যাচ্ছে বনি আদমের বেঁচে থাকার নূন্যতম অধিকার। আজ জাতিগত বিভেদের সীমারেখা টেনে পাশ্চাত্বের আধুনিকতার ছদ্মবেশী সত্যিকারের ধর্মান্ধরা গলা ধরাধরি করে একত্রিত হয়েছে। সবাই একই সুরে কলতান তুলছে, মুসলিম হটাও। মুসলিমদের গলা চেপে ধরতে সকলেই মরিয়া।

তুমি ওঠো। ন্যায় ইনসাফের বাণী শোনাও। ঘৃণা নয়, ভালোবাসার বাণী শোনাও বিশ্ববাসীকে। প্রিয় নবীজীর অতুলনীয় ক্ষমা আর জাতিধর্মবর্ণ নির্বিশেষে মানব জাতির প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা, হৃদয়ের মমত্ব; শত্রুর প্রতিও সদয় হওয়ার সেই ঐশী শিক্ষার পয়গাম পৌঁছে দাও দিকে দিকে, ঘরে ঘরে, জনে জনে, দ্বারে দ্বারে।

তুমি জাগলেই, হ্যাঁ, তুমি জাগলেই আবার আলোকিত হয়ে উঠবে পৃথিবী।

উৎসর্গঃ সুলেখক ব্লগার নীল আকাশকে উৎসর্গ করছি ক্ষুদ্র এই লেখাটি। মূলতঃ তার কোনো একটি পোস্টে মন্তব্য করতে গিয়েই এই লেখাটির অবতারণা। তার প্রতি কৃতজ্ঞতাসহ অনেক অনেক দুআ শুভকামনা।

সাথে থাকা এবং পাঠের জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন।

ক্রাইস্টচার্চের আল নূর মসজিদ - নিউজিল্যান্ডের যে দুটো মসজিদে হামলা হয়েছিল তার একটি এই মসজিদ, ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৫৩

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: ২০১৯ সালের ১৫ মার্চ নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের দু'টি মসজিদে বন্দুক হামলা চালায় স্বঘোষিত শ্বেতাঙ্গ চরমপন্থী অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক ব্রেন্টন ট্যারেন্ট। ২৮ বছর বয়সী ব্রেন্টনের ওই হামলায় নিহত হন ৫১ জন মুসলিম নিহত হলেও তার একার দায়ভার তো খৃষ্টান জাতির উপরে চাপানোর কথা কোনো মুসলিম একটিবারও বলেছেন বলে শোনা যায়নি।


----কারণ মুসলিম ধর্মে বিচার বিধান রয়েছে যার প্রেক্ষিতে -ই কেবল শাস্তি প্রদান করা যায়, জাজমেন্টাল হয়ে যা করে তা শুধুই উগ্রতা।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৫৭

নতুন নকিব বলেছেন:



জ্বি, সেটাই।

তাছাড়া অর্ধ শতাধিক মুসল্লিকে হত্যার পরেও ব্রেন্টন ট্যারেন্ট দিব্যি বেঁচে আছেন। কই তাকে তো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ একটি গুলিও করলো না।

২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:০৩

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: মুসলিমরা নির্যাতিত সারা বিশ্বেই নয় কি?

অথচ গত কয়েকদিন ব্লগে যে যার মতো বাক স্বাধীনতার নামে ইসলাম ও মুসলিমদের যাচ্ছে তাই বলে যাচ্ছে। আপনার এ লেখার বিপরীতেও তারা হয়তো কিছু লিখবে। অমুসলিমরা ওদের মিশন / অপারেশন যে নামেই অভিহিত করুন না কেন তা সফল হওয়ার সর্বোচ্চ পাঁয়তারা চালিয়ে যাচ্ছে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:১৪

নতুন নকিব বলেছেন:



একদম সত্যি বলেছেন। সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।

অবস্থা এখন হয়েছে এমন যে, মার খাবে মুসলিমরা, আবার মারের দামও দিবে। অর্থাৎ, মার দেয়ার জন্য যেসব খরচ তার সরবরাহও মুসলিমদের থেকেই আদায় করার দিন সম্ভবতঃ এখনই।

মুসলিমদের অর্থাৎ, আমাদের উদাসীনতা, বিলাসিতা, নির্লিপ্ততা আর সীমাহীন আত্মকেন্দ্রিকতা আমাদেরকে ধ্বংসের পথে ধাবিত করছে।

৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:১৭

রাশিয়া বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী নামে এক ব্লগার তো কয়েক দিন ধরে ঈদ উৎসব করে যাচ্ছে। ম্যাক্রোর মত একজন স্থিতধী সুপারম্যানের স্বপ্ন তারা এতদিন ধরে লালন করে আসছিলেন। মোদী বা ট্রাম্পের মত প্রবল পরাক্রমশালী ইসলাম বিদ্বেষী এমনকি খোদ ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী যা করার সাহস কোনদিন পায়নি, জেন্টেলম্যান খেতাব পাওয়া ম্যাক্রো কি অবলীলায় তা করে দেখালেন।

২০১৩ সালের পর যেসব মূত্রমনাদের মুখ মূত্রে পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, তারা আবার তাদের হৃত সাহস ফিরে আসছে। বাংলাদেশে ইসলাম বিদ্বেষীদের জেগে আসার আরেকটি সুযোগের অপেক্ষা। এখন দেখা যাক ম্যাক্রো গোষ্ঠী কতটুকু কি করতে পারে। ইতোমধ্যে ফ্রান্সের চিরশত্রু ব্রিটেন ঘোষনা করেছে, ফ্রান্সের এই দুঃসময়ে (!) তারা পাশে থাকবে। মুসলিম জাহানের বিরুদ্ধে সব ধরণের ভেদাভেদ ভুলে তারা ঐক্যবদ্ধ থাকবে। ব্রিটেন ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলোকেও এই দুঃসময়ে ফ্রান্সের পাশে থাকার অনুরোধ জানিয়েছে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৩৩

নতুন নকিব বলেছেন:



বিকৃতমনা কিছু লোক অনলাইন মাধ্যমগুলোয় আপত্তিকরভাবে ইসলাম, মুসলিম, ইসলামের নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, কুরআন, হাদিস - মোটকথা ইসলাম ধর্ম রিলেটেড বিষয়াদি নিয়ে বিদ্বেষমূলক মিথ্যাচার ছড়াতে এবং কুৎসা রটাতে যে পরিমান কসরত করে চলেছেন, বিস্ময়কর বটে! এদের পেছনে বিশাল বাজেট না এরা এগুলো করতে পারার কথা নয়। এরা হাদিস কুরআন এমনভাবে আয়ত্ব করেছে যে, যুক্তি তর্কে অবতীর্ণ হলে, কুরআন হাদিসে এদের দখল এবং দক্ষতা দেখে আপনি নিশ্চিত বিভ্রান্তিতে পড়ে যাবেন যে, এই লোক নির্ঘাত মুসলিম হয়ে থাকবেন। কারণ, অমুসলিম হলে তার তো কুরআন হাদিসের এতকিছু জানার কথা নয়।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট উল্টাপাল্টা কথা বলার পর থেকে শুরু করে গত ক'দিন যাবত আমরাও লক্ষ্য করেছি, কিছু লোক যাদের অবস্থা পোস্টে বর্ণিত হাত নেই তবু বগল বাজানোর জানপ্রাণ প্রচেষ্টা চালানোদের মত।

ফ্রান্সের বুঝি এখন দুর্দিন! হাসি পাওয়ার মত কথাবার্তা। বৃটিশ তো বৃটিশই। বৃটিশদের যদি পৃথিবীর সেরা লুটেরা বলা হয়, ফরাসীরাও একেবারে কম যান না। সংখ্যায় বৃটিশদের চেয়ে কম হলেও তারাও বহু দেশ লুটপাট করে, বহু জাতির রক্ত চুষে খেয়ে এখন সাধু সাজতে চাচ্ছেন। ফ্রান্সের এখন দুর্দিন হল কি করে? তাদেরকে কেউ কি ধাক্কা দিচ্ছে? তারাই তো গোটা মুসলিম জাতির কলিজায় আঘাত দিয়েছে।

এই রক্তখেকোদের স্বরূপ উম্মোচনে বিশ্বের বিবেকবান প্রতিটি মানুষকে সত্যের পক্ষে থাকতে হবে।

৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মক্কা মদিনার মালিক এখন লিভ টুগেদারের আইন নিয়ে ব্যস্ত পরে জাগবে

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৩৫

নতুন নকিব বলেছেন:



এদের নির্লিপ্ততা সবচেয়ে দুঃখজনক। নেতৃত্বে থাকার কথা ছিল যাদের তারাই আজ কুম্ভকর্ণের নিদ্রায় বিভোর।

৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: যে যা খুশি করুক। করে যাক। হাশরের ময়দানে আল্লাহ তার শাস্তি দিবেন। যেহেতু আল্লাহ শাস্তি দিবেন তাই আমাদের হাউকাউ করা ঠিক না। আল্লাহর প্রতি আস্থা রেখে আমাদের চুপ থাকাই উচিত।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৪১

নতুন নকিব বলেছেন:



বাহ, সুন্দর বলেছেন! ধন্যবাদ। যে যা খুশি করুক। করে যাক। হাশরের ময়দানে আল্লাহ তার শাস্তি দিবেন। যেহেতু আল্লাহ শাস্তি দিবেন তাই আমাদের হাউকাউ করা ঠিক না। আল্লাহর প্রতি আস্থা রেখে আমাদের চুপ থাকাই উচিত।

-চোর ঘরে ঢুকে চুরি করলে, হাইজ্যাকার টাকাকড়ি সবকিছু কেড়ে নিলে, বদমাশ মা-বোনের ইজ্জত লুটে নিলে - এবং এসব আপনার আমার সামনেই ঘটে থাকলে - আপনি আমি কখনো কি নিরব থাকি? সাধ্যমত বাধা দিই না? না কি, বাধা দিলে হাউকাউ হতে পারে মনে করে হাশরের মাঠে আল্লাহর উপরে বিচারের ভার ছেড়ে দিয়ে হাত পা গুটিয়ে বসে থাকি?

নিশ্চয়ই বাধা দিই। সাধ্যমত বাধা দিয়ে অন্যায় প্রতিহতের চেষ্টা করি। হাদিসে নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও এ কথাই আমাদের শিখিয়েছেন। তিনি বলেন- সৎ কাজের আদেশ এবং অসৎ কাজে বাধাদানের বিষয়ে কুরআন হাদিস এবং ইসলামী শরিয়ত বিশেষ গুরুত্বারোপ করেছে। কারণ, সৎকাজের প্রতি উৎসাহ, এর বাস্তবায়ন এবং সমাজে এর ব্যাপক চর্চার পাশাপাশি অসৎ কাজে বাধাদানের মাধ্যমে একটি শান্তিপূর্ণ সুস্থ সমাজ প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।

বিশ্বাসী তথা মুমিন ব্যক্তির পক্ষে কোনো অবস্থায় অন্যায়ের প্রতিবাদ না করে নিরব থাকার সুযোগ নেই। আল্লাহ তাআলা বলেন:-

وَالْمُؤْمِنُونَ وَالْمُؤْمِنَاتُ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْضٍ يَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَيَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنْكَرِ وَيُقِيمُونَ الصَّلَاةَ وَيُؤْتُونَ الزَّكَاةَ وَيُطِيعُونَ اللَّهَ وَرَسُولَهُ أُولَئِكَ سَيَرْحَمُهُمُ اللَّهُ إِنَّ اللَّهَ عَزِيزٌ حَكِيمٌ. (التوبة:71)

আর ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারী একে অপরের বন্ধু। তারা ভাল কাজের নির্দেশ দেয় এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে এবং সালাত প্রতিষ্ঠা করে। জাকাত দেয় এবং আল্লাহ ও তার রাসূলের নির্দেশ অনুযায়ী জীবন যাপন করে। এদেরই উপর আল্লাহ তাআলা দয়া করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়। -সূরা তাওবা:৭১

আর মুনাফেক সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেছেন :

الْمُنَافِقُونَ وَالْمُنَافِقَاتُ بَعْضُهُمْ مِنْ بَعْضٍ يَأْمُرُونَ بِالْمُنْكَرِ وَيَنْهَوْنَ عَنِ الْمَعْرُوفِ.(التوبة: 67)

মুনাফেক নর, মুনাফিক নারী একে অপরের অনুরূপ। তারা নির্দেশ দেয় অসৎকর্মের এবং সৎকর্ম নিষেধ করে। -সূরা তাওবা : ৬৭

আল্লাহ তাআলা আমর বিল মারূফ এবং নেহি আনিল মুনকার তথা সৎকাজের আদেশ ও অসৎকাজের নিষেধকে মুমিন ও মুনাফেকদের সাথে পার্থক্যকারী নিদর্শন হিসাবে সাব্যস্ত করেছেন। সাহাবি আবু সাইদ খুদরী রা, থেকে বর্ণিত তিনি বলেন :

سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول: من رأى منكم منكرا فليغيره بيده، فإن لم يستطع فبلسانه، فان لم يستطع فبقلبه، و ذلك أضعف الإيمان.

আমি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে বলতে শুনেছি, তিনি ইরশাদ করেন- 'তোমাদের কেউ অন্যায় অশ্লীল কর্ম দেখলে শক্তি দ্বারা প্রতিহত করবে। যদি সমর্থ না হও তাহলে কথার দ্বারা প্রতিবাদ করবে এতেও সমর্থ না হলে মন থেকে ঘৃণা করবে। আর এটিই হচ্ছে সবচে' দুর্বল ঈমান। হাদিসে বর্ণিত فليغيره শব্দটি নির্দেশ সূচক বাক্য যা আবশ্যকীয়তার দাবিদার।

ধর্মীয় কিছু কিছু বিষয়ে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার আমাদের এই পলায়নপর মানসিকতা পরিবর্তন হওয়া প্রয়োজন।

ভালো থাকবেন।

৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:২০

আমি সাজিদ বলেছেন: একই বিষয় নিয়ে লেখা আপনার লেখাটি মানদন্ডে বেশ ভালো হয়েছে। কারন আপনি বেশ সুন্দর সাবলীল ভাষায় লিখেছেন। প্রথম লাইনটিতে যেটা লিখেছেন, সেটা নিয়েই নীল আকাশ ভাইকে আমি কথা শুনিয়ে এসেছি। উনার পোস্টও খারাপ ছিল না। তুলনামূলক আপনারটা ভালো।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৫৩

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনি ঠিকই বলেছেন। আসলে ব্লগার নীল আকাশের পোস্টে মন্তব্য লিখতে গিয়েই এই পোস্টের অবতারণা। এ জন্য তাকেই পোস্ট উৎসর্গ করেছি। তার লেখার হাত বেশ।

আমার লেখা তো নিজের কাছেই অগোছালো লাগে। আপনার আন্তরিক এবং প্রশংসাপূর্ণ মূল্যায়নকে প্রেরণা জ্ঞান করে সামনের দিকে আরেকটু গুছিয়ে লিখতে সচেষ্ট থাকবো ইনশাআল্লাহ।

কৃতজ্ঞতাসহ শুভকামনা জানবেন।

৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনাদের অনেকের ব্লগিং'এর ভাবনা, ধারণা, বিষয় জাতিকে পেছনে টানার জন্য যথেষ্ট; এসব ভাবনার মানুষ বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ইয়েমেন, সিরিয়া, আফগানিস্তানে বেশী; এসব জাতিে মানুষের জীবন দেখুন, আনাদের ব্লগিং'এর প্রতিফলন দেখতে পাবেন।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:০৯

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার অধিকাংশ মন্তব্য পোস্ট সংশ্লিষ্ট না হওয়ায়, নির্দিষ্ট একটি ধর্ম এবং সেই ধর্মের অনুসারীদের প্রতি বিদ্বেষ প্রসূত হওয়ায়, বিশেষ কিছু মুসলিম দেশকে ঘৃণার চোখে দেখার কারণে, এসব দেশকে নিজের চোখের বিষ গণ্য করায় আপনার অনেক মন্তব্যের জন্মই হয়ে থাকে মুছে দেয়ার যোগ্যতা নিয়ে। আপনার এই মন্তব্যটি ডিলিট খাওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন সেরকম আপত্তিকর না হলেও পোস্ট সংশ্লিষ্ট নয়, অধিকন্তু অহেতুক এবং অর্থহীন ব্যক্তি আক্রমনের দায়ে দুষ্ট।

তবে ভয় নেই, আমি এসব মুছে টুছে দিব না।

কিন্তু মাননীয় ব্লগ এডমিনকে এই সব কাজের পেছনে বেশ খাটুনি খাটতে হয় বলে আমরা ব্যথিত হই।

বাই দা ওয়ে, আপনার চোখের অবস্থা কেমন এখন? টাইপটুইপ করতে পারেন তো? না কি, অন্য কাউকে দিয়ে করাতে হয়? টাইপিংয়ে আমি কিন্তু বলতে পারেন....। চাকরিটা আমাকে দিবেন কি না, ভেবে দেখতে পারেন। :)

৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের মুসলমানদের মুনাফেকি আচরণ পরিহার করতে হবে। এই আচরণের কারনেই মুসলমানরা ঐক্যবদ্ধ হতে পারছে না।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:১০

নতুন নকিব বলেছেন:



সঠিক বলেছেন। শুকরিয়া, মন্তব্যে আসায়।

৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমরা যখন ফ্রান্স ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, কুটনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে কথা বলছি, সেখানে নবী, কুরান, মুনাফিক ইত্যাদি নেই, আছে রাজনৈতিক, কুটনৈতিক ও সংবিধান।

বেদুইনদের ভাষা, কৃষ্টি, সংস্কৃতি বাংলাদেশে ছড়ায়ে হিংসা, কষ্ট বাড়ি্যে দিচ্ছেন অনেকেই।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৩৮

নতুন নকিব বলেছেন:



বেদুঈনের সঠিক সংজ্ঞা জানলে অনেক সুবিধা হতো। চলুন, বেদুইন জিনিষটা স্বচক্ষে অবলোকন করে আসি সামান্য সময় নিয়ে।

প্রথমেই দেখা দরকার, বেদুঈন মানেটা কি? 'বেদুঈন' শব্দের উৎপত্তি আরবিতে প্রচলিত উপভাষা 'বদয়ি' (بدوي) থেকে। এর অর্থ- 'গ্রাম্য' বা 'গেয়ো' অথবা, 'মরুবাসী'। আর 'বদয়ি' এসেছে 'বাদিয়া' (بَادِية) থেকে। এর অর্থ- 'গাও গ্রাম' বা 'নির্জন পল্লী', 'মরুভূমি' ইত্যাদি। সুতরাং, এই 'বদয়ি' (بدوي) বা 'বাদিয়া' (بَادِية) শব্দ থেকে আসা 'বেদুঈন' শব্দের ভাবগত অর্থ দাঁড়ায় যারা বাদিয়া বা 'গাও গ্রাম' বা 'নির্জন পল্লী', 'মরুভূমি' ইত্যাদিতে অবস্থান করছেন।

আর প্রচলিত অর্থে বেদুঈন বলতে যা বুঝায় তা হচ্ছে, বেদুঈনরা আরবের একটি যাযাবর জাতি। সাধারণতঃ বেদুঈন লোকজন উত্তর আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করেন। নিজেদেরকে তারা তাবুর লোক হিসেবে পরিচিত করাতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। এর সম্ভাব্য কারণ হতে পারে যে, তারা এক স্থান থেকে অন্যত্র স্থানান্তরে অভ্যস্ত ও এই যাযাবর জীবনে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তার মানে - এ জাতিগোষ্ঠী বাড়ীতে বসবাস না করে সর্বত্র ঘুরে বেড়ান ও তাবুর নিচে বাস করেন।

বেদুঈনরা সর্বদাই মরুভূমির জাহাজ হিসেবে খ্যাত উটে চড়ে বেড়ান এবং ভেড়া, ছাগল, গবাদিপশু লালন-পালন করেন ও বিক্রয় করেন। বর্তমানে অনেক বেদুঈন জনগোষ্ঠী যাযাবর জীবন ছেড়ে দিচ্ছেন এবং শহরাঞ্চলে অবস্থান করছেন। কিন্তু অধিকাংশই বেদুঈন হিসেবে তাদের পরিচিতিকে ভুলে যাননি এবং তারা উত্তরাধিকারী হিসেবে গর্বিত। -তথ্যের জন্য কৃতজ্ঞতা, উইকিপিডিয়া।

সে হিসেবে আমাদের অনেকের যাযাবর জীবনের চিত্র দেখে শঙ্কিত হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, সত্যিকারের যারা বেদুঈন ছিলেন বিগত সময়ে কিন্তু এখন শহরবাসী, তারা কি না আমাদেরকেই মুখ ফসকে বলে বসেন, বাস্তবিকপক্ষে বেদুঈন তো এখন তোমরা।

যে হারে আপনি লোকজনকে 'বেদুঈন' ঠাওরান। তাতে ধরেই নেয়া যায় যে, 'বেদুঈন' বলে কাউকে উপহাস করা আপনার মতে সম্ভবতঃ বিশাল সাওয়াবের কাজ। :D

ভালো থাকবেন। শুভকামনা।

১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:২৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: চীন মিয়ানমার মুসলমানদের মেরে তক্তা বানিয়ে দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে টু শব্দটি নেই।আসুন চীনা পণ্য বর্জন করি।লংমার্চ করে রুহিংগাদের নিয়ে মিয়ানমার ঢুকে পড়ি।

আমাদের এই এক সমস্যা।আমরা মুসলমানদের জন্য কিছু করতে রাজি না,কিন্তু ইসলামের জন্যজীবন দিতে রাজি আছি।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৪৫

নতুন নকিব বলেছেন:



মজা লন ভাই! লন। এখনই সময়! পরে আবার কবে আসে বলা যায় না। রিভার্স খেলার জন্য বিশেষ একটা যোগ্যতা প্রয়োজন। সেটা সবার থাকে না।

মন বলছে, চেষ্টা করলে আপনি কৌতুকে দারুন সফল হতেন।

দুআ এবং শুভকামনা থাকলো। ভালো থাকবেন সবসময়।

১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫

জাফরুল মবীন বলেছেন: অনাচারীরা জেগেই আছে এবং তারা নীল আলোয় আলোকিত।

শুভ্র আলো সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক এ শুভকামনা করি।

০১ লা নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:২৪

নতুন নকিব বলেছেন:



শুভ্র আলো সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক এ শুভকামনা করি।

-জ্বি, আপনার প্রত্যাশায় পূর্ণ সহমত। মন্তব্যে আসায় অভিনন্দন। জাজাকুমুল্লাহু তাআ'লা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.