নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহর অলিগণের সাথে শত্রুতাপোষন স্বয়ং আল্লাহর সাথে শত্রুতাপোষনেরই নামান্তর

০৩ রা জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৩০

ছবিঃ অন্তর্জাল।

আল্লাহর অলিগণের সাথে শত্রুতাপোষন স্বয়ং আল্লাহর সাথে শত্রুতাপোষনেরই নামান্তর

হাদিসে কুদসি হচ্ছে যে হাদিসের শুরুতে 'আল্লাহ তাআলা বলেছেন' কথাটি থাকে। এখানে এমনই একটি হাদিস উপস্থাপন করছি যেটি এই শ্রেণির। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার ভালবাসাপ্রাপ্তি এবং পারকালিন জীবনের পাথেয়র জন্য উৎসাহব্যঞ্জক হিসেবে এই হাদিসটি অনন্য।

عَنْ أَبِي هُرَيْرَة رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُول اللَّهِ صلى الله عليه و سلم إنَّ اللَّهَ تَعَالَى قَالَ: "مَنْ عَادَى لِي وَلِيًّا فَقْد آذَنْتهُ بِالْحَرْبِ، وَمَا تَقَرَّبَ إلَيَّ عَبْدِي بِشَيْءٍ أَحَبَّ إلَيَّ مِمَّا افْتَرَضْتُهُ عَلَيْهِ، وَلَا يَزَالُ عَبْدِي يَتَقَرَّبُ إلَيَّ بِالنَّوَافِلِ حَتَّى أُحِبَّهُ، فَإِذَا أَحْبَبْتُهُ كُنْت سَمْعَهُ الَّذِي يَسْمَعُ بِهِ، وَبَصَرَهُ الَّذِي يُبْصِرُ بِهِ، وَيَدَهُ الَّتِي بْطِشُ بِهَا، وَرِجْلَهُ الَّتِي يَمْشِي بِهَا، وَلَئِنْ سَأَلَنِي لَأُعْطِيَنَّهُ، وَلَئِنْ اسْتَعَاذَنِي لَأُعِيذَنَّهُ".
[رَوَاهُ الْبُخَارِيُّ].

আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন- রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: আল্লাহ্ তা‘আলা বলেছেন: যে ব্যক্তি আমার কোন বন্ধুর সঙ্গে শত্রুতা করে, আমি তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করছি। আমি যা তার উপর যা ফরয করেছি আমার বান্দাহ্ তা ব্যতীত অন্য কোন পছন্দসই জিনিসের দ্বারা আমার অধিক নিকটবর্তী হতে পারে না। আর আমার বান্দাহ্ নফলের সাহায্যে আমার নিকটবর্তী হতে থাকে, এমনকি আমি তাকে ভালবাসতে থাকি। সুতরাং আমি যখন তাকে ভালবাসতে থাকি, তখন আমি তার কান হয়ে যাই; যা দ্বারা সে শোনে, তার চোখ হয়ে যাই; যার দ্বারা সে দেখে, তার হাত হয়ে যাই; যার দ্বারা সে ধরে এবং তার পা হয়ে যাই; যার দ্বারা সে চলে[1]। সে যদি আমার কাছে কিছু চায় আমি অবশ্যই তাকে তা দেই। সে যদি আমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে, আমি তাকে অবশ্যই আশ্রয় দান করি। -সহিহ বুখারী: ৬৫০২

[1] অর্থাৎ তার কর্মকাণ্ড কেবল আমার সন্তুষ্টিবিধানেই পরিচালিত হয়। সে তখন তা-ই শোনে, দেখে, ধরে বা চলে যাতে আমার সন্তুষ্টি রয়েছে। তাকে আমি আল্লাহই এ তাওফীক দিয়ে থাকি।

আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে তাঁর ভালোবাসা অর্জনের তাওফিক দান করুন। তাঁর বন্ধুগণের সাথে হৃদ্যতা এবং আত্মার সম্পর্ক গড়ে তোলার নসিব দান করুন

হাদিসের তথ্য সূত্রঃ http://www.hadithbd.com

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৩৯

মনির হোসেন মমি বলেছেন: আল্লাহ সবাইকে হেদায়েন দিন।আমীন।

০৩ রা জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:০৩

নতুন নকিব বলেছেন:



শব্দটা 'হেদায়েত'। বুঝতে পেরেছি, টাইপিং মিস্টেক ছিল।

আমিন।

মন্তব্যে আসার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। শুভকামনা জানবেন।

২| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৩০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নফল নামাজ আর জিকির আল্লাহর প্রিয় হওয়ার জন্য দরকারি এবাদত। আল্লাহর কাছে দোয়ার মাধ্যমে চাওয়া হোল আরেকটা বড় এবাদত।

০৩ রা জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:০৫

নতুন নকিব বলেছেন:



জ্বি, নফল নামাজ বিশেষ করে তাহাজ্জুদ এবং জিকির আজকার আল্লাহ তাআলার প্রিয় পাত্র হওয়ার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমি এমন কোনো আল্লাহওয়ালা মানুষ দেখিনি যাদের এই আমল নিয়মিত ছিল না।

মন্তব্যে আপনাকে পেয়ে আনন্দিতবোধ করছি। শুকরিয়া।

শুভকামনাসহ।

৩| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:৩০

এভো বলেছেন: আল্লাহর অলি হওয়ার মত কোন মানুষ বর্তমান আছে কি?
গত ৫০০ বৎসরে ছিল কি?
যদি থাকে তাদের নাম কি?

০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৩৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আল্লাহর অলির সাক্ষাতলাভের জন্য ৫০০ বছরের ইতিহাস খুঁজতে যাওয়ার প্রয়োজন হয়তো হবে না। বর্তমানেও আছে। আছে বলতে, নিঃসন্দেহে আছে। তবে নাম বলাটা কিছুটা কঠিন বৈকি। জানা থাকা সত্বেও পাবলিকলি বলতে চাচ্ছি না। চোখ খুলে তাকালে আপনিও দেখতে পাবেন বলে মনে করি।

ভালো থাকবেন। শুভকামনা।

৪| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:৩৩

নতুন বলেছেন: এই সব হাদিসের কারনেই আমাদের বিশ্বে অনেক পীর, মাজার আর ধান্দাবাজীর ব্যবসা চলে আসছে।

সৃস্টিকতা কেন বাংলাদেশ, পাকিস্তান আর ভারতের কিছু মানুষকে বন্ধু বানালো?

আমাদের দেশের মতন পীর মাজার দুনিয়ার অন্য দেশে কমই আছে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৪৩

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ ভাই।

হাদিসে আপনার সন্দেহ?
বাংলাদেশ, পাকিস্তান আর ভারতের কথা হাদিসে উল্লেখ করা হয়েছে না কি?

পীর এবং মাজার তো ইরাক, তুরস্কসহ স্বয়ং সউদিতেও ছিল এবং এখনও আছে! কিন্তু আমাদের দেশসহ এতদাঞ্চলে এসব নিয়ে ব্যবসা বানিজ্য চলে যেটা ইসলামের আদর্শের সাথে যায় না। এটা কিছু মানুষ করে থাকেন।

পক্ষান্তরে, সত্যিকারের পীরগণ শ্রদ্ধার পাত্র। তারা হেদায়েতের পথিকৃৎ। পরোপকারী এবং মানবতার বন্ধু। আলোকিত পথের দিশারী। নির্লোভ এবং নিরহঙ্কারের প্রতীক।

শুভকামনা জানবেন।

৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার ঘনিষ্ঠ একজন মাওলানা। উনি যে অলি এটা আমার মনের মধ্যে একটা বিশ্বাস। উনাকে জিজ্ঞাস করলাম যে আল্লাহর প্রিয় বান্দা কিভাবে হওয়া যায়। উনি বললেন "বেশী বেশী নফল নামাজ আর গুনাহ থেকে দূরে থাকা। মানুষ যখন গুনাহ মুক্ত হয় তখন সে অলির পর্যায়ে চলে যায়। অনেক মানুষ নিজেও জানে না যে সে অলি"। উনি বিখ্যাত কেউ না হলেও আমলের দিক থেকে অনেক অগ্রসর একজন মানুষ। আমরা ওনাকে খুব শ্রদ্ধা করি। উনিও আমাকে, আমার স্ত্রীকে ও আমাদের সন্তানদেরকে খুব পছন্দ করেন। অর্থনৈতিকভাবে তেমন সচ্ছল না কিন্তু আল্লাহর উপর সদা সন্তুষ্ট।

০৬ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:০২

নতুন নকিব বলেছেন:



বুঝা যাচ্ছে আপনার ঘনিষ্ট মাওলানা সাহেব একজন ভালো মানুষ। অল্পে তুষ্টি এবং সদা শুকরিয়ার অনন্য গুণ রয়েছে যার চরিত্রে। আল্লাহর অলি হওয়ার জন্য একজন মানুষের এসব গুণাবলী থাকা অপরিহার্য। এরা সত্যিকারার্থে আল্লাহওয়ালা।

বস্তুতঃ বাহ্যিকভাবে দেখতে অভাবী, পেট পুরে তিন বেলা খেতে পান না, বেশভূশায় রিক্ততা, সমাজে তেমন বিশেষ কোনো প্রভাব প্রতিপত্তি নেই, মানুষের কাছে অবহেলিত বা অনেকটা উপেক্ষিত এমন কিছু মানুষ রয়েছেন যারা আল্লাহ তাআ'লার কাছে অনেক দামী, এমন মানুষরাই সত্যিকারের আল্লাহওয়ালা, আল্লাহর অলি। এরা থাকেন নিভৃতে। প্রচার প্রচারণা এবং সকল প্রকার যশ খ্যাতি ও নাম ডাকের উর্ধ্বে। এমন লোক সমাজে এখনও আছেন।

পুনরায় এসে মন্তব্যে গুরুত্বপূর্ণ কথা শেয়ার করে যাওয়ায় কৃতজ্ঞতা। অনেক অনেক কল্যানের দোআ।

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৩৬

রানার ব্লগ বলেছেন: হেফাজত, চরমনাই, আটরশি, দেয়ানবগী, ন্যাংটাবাবা, গোলাপ শাহ গুলিস্থান ভর্তি কেবল অলি আর অলি, সব অলি বাংলাদেশে এসে হাজির হলো কোন দুঃখে ? ভ্রমরের থেকে বাংলাদেশে অলি বেশি !!!

১১ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৪০

নতুন নকিব বলেছেন:



ভ্রমরের থেকে বাংলাদেশে অলি বেশি !!!

-ভাই, এইটা কোন জাতের অলির কথা বললেন! আমার তো মনে হয় আপনি অন্য কিছু বুঝাতে চেয়েছেন। তবে, আপনার সাথে দ্বিমত পোষন খুব একটা করার সুযোগ নেই। বাস্তবতা তো আপনি যেমনটা বলেছেন, তেমনই। তবে, যাদের কথা বলেছেন, আপাত দৃষ্টিতে একরকম দেখা গেলেও, আসলে সবাই একই দলের নন। এদের বিশ্বাস, আকিদা, আদর্শ, উদ্দেশ্য এইসবে সূক্ষ্ম পার্থক্য রয়েছে যা তাদেরকে ভিন্নতা দিতে বাধ্য। বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা সময় সাপেক্ষ।

ভালো থাকবেন। শুভকামনা।

৭| ০৮ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১:১৩

নতুন বলেছেন: পীর এবং মাজার তো ইরাক, তুরস্কসহ স্বয়ং সউদিতেও ছিল এবং এখনও আছে! কিন্তু আমাদের দেশসহ এতদাঞ্চলে এসব নিয়ে ব্যবসা বানিজ্য চলে যেটা ইসলামের আদর্শের সাথে যায় না। এটা কিছু মানুষ করে থাকেন।

পক্ষান্তরে, সত্যিকারের পীরগণ শ্রদ্ধার পাত্র। তারা হেদায়েতের পথিকৃৎ। পরোপকারী এবং মানবতার বন্ধু। আলোকিত পথের দিশারী। নির্লোভ এবং নিরহঙ্কারের প্রতীক।


আবর বিশ্বে কিছু ওলি আউলিয়া পীরের নাম বলেন তো? তাদের সংখ্যার সাথে আমাদের উপমহাদেশের পীরের সংখ্যার তুলনা করেছেন কখনো?

আমাদের দেশের মানুষ আসলে আরবদের থেকে বেশি ইসলাম বোঝে।

১১ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৪৭

নতুন নকিব বলেছেন:



আব্দুল কাদের জিলানীর বাড়িটা যেন কোথায়? আপনি কি না আবার বলে বসেন যে, আমি তো তাঁর মাযারও যিয়ারত করে এসেছি! কারণ, জানি যে, আপনি দেশ বিদেশ ঘুরে বেড়ানো একজন মানুষ। তো অসম্ভব কি? লোকেরা তো তাকে বড় পীর বলে সম্বোধন করেন। তাই নয় কি? নবী রাসূলগণসহ অনেকের কবর সংরক্ষিত রয়েছে আরব বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে। তবে, একটা কথা হচ্ছে, ইসলাম কবর পুজা, কবর নিয়ে বানিজ্য, কবর কেন্দ্রিক যে কোন প্রকারের আনুষ্ঠিনকতাকে অপছন্দ করে। কবরের বাসিন্দাদের কাছে কোন কিছু প্রার্থনা করা, সিজাদ করা ইত্যাদি স্পষ্ট শিরক। গর্হিত অপরাধ। এগুলো করা হারাম।

আমাদের দেশের মানুষ আসলে আরবদের থেকে বেশি ইসলাম বোঝে।

-অবস্থা অনেকটা সেরকমই।

ধন্যবাদ নতুন ভাই।

৮| ১০ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রিয় নকিব ভাই, আপনি একটি মন্তব্যের জবাবে বলেছেন,

আল্লাহর অলির সাক্ষাতলাভের জন্য ৫০০ বছরের ইতিহাস খুঁজতে যাওয়ার প্রয়োজন হয়তো হবে না। বর্তমানেও আছে। আছে বলতে, নিঃসন্দেহে আছে। তবে নাম বলাটা কিছুটা কঠিন বৈকি। জানা থাকা সত্বেও পাবলিকলি বলতে চাচ্ছি না। চোখ খুলে তাকালে আপনিও দেখতে পাবেন বলে মনে করি।

আমি চাই আপনি বিনা দ্বিধায় বলুন। অলিদের নাম পাবলিকলি কেন বলা যাবে না? বরং আমাদের তো উচিত অলিদের নাম জেনে রাখা।

১১ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৫৪

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় ভাই, আপনি এসেছেন এই সাদামাটা লেখায়। সত্যিই আনন্দিত। কারণ, আপনার উপস্থিতিই আনন্দের।

মাওলানা আব্দুল মতিন বিন হুসাইন সাহেবের কিছু কথা শুনে দেখতে পারেন। ইউটিউবে পাবেন। যতটুকু দেখেছি, তাকে ভালো মনে হয়েছে। জানি না, আমার দেখায় কোনো ভুল আছে কি না। থাকা অসম্ভব নয়। তবে আপনার বিশ্লেষন অনেক গভীরের। আপনার মাধ্যমে হয়তো আরও বেশি জেনে উপকৃত হতে পারবো।

কৃতজ্ঞতাসহ শুভকামনা জানবেন।

৯| ১০ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আসলে আল্লাহ তায়ালা ওলি কে সেটা আল্লাহ জ্ঞাত আছেন । আমরা অনুমান করতে পারি কেবল। আর আ্ল্লাহ তায়ালা যাদের ভাল বাসেন তাদের অসম্মান করা মূর্খতা্ অজ্ঞতা এবং আল্লাহ তায়ালার রোষানলে পড়ার উপায় ও উপকরণ ।


সুন্দর শেয়ার সুপ্রিয় ব্লগার।

১০| ১০ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩২

নতুন বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রিয় নকিব ভাই, আপনি একটি মন্তব্যের জবাবে বলেছেন,

আল্লাহর অলির সাক্ষাতলাভের জন্য ৫০০ বছরের ইতিহাস খুঁজতে যাওয়ার প্রয়োজন হয়তো হবে না। বর্তমানেও আছে। আছে বলতে, নিঃসন্দেহে আছে। তবে নাম বলাটা কিছুটা কঠিন বৈকি। জানা থাকা সত্বেও পাবলিকলি বলতে চাচ্ছি না। চোখ খুলে তাকালে আপনিও দেখতে পাবেন বলে মনে করি।

আমি চাই আপনি বিনা দ্বিধায় বলুন। অলিদের নাম পাবলিকলি কেন বলা যাবে না? বরং আমাদের তো উচিত অলিদের নাম জেনে রাখা।


জ্ঞান আলোর মতন এটা ঢেকে রাখার কিছুনা। তাহলে অবশ্যই রাসুলা সা: গুপ্ত জ্ঞান দেবার জন্য কিছু সাহাবী বেছে নিয়ে তাদের এই গুপ্ত জ্ঞান দিতেন এবং বলতেন কিভাবে এই জ্ঞান অর্জনের যোগ্য হওয়া যায়।

এই গুপ্ত জ্ঞানের ধারনা রাসুল সা: এর মারা যাবার অনেক পরে এসেছে। এটা কিভাবে সঠিক হয়? আর আমাদের উপমহা দেশেই এতো ওলী আওলিয়া কেন? অন্য দেশে এতো পীর মাজার নাই। ওরস নাই। মাজারে জিয়ারত করে তার জন্য দোয়া করে মানুষ কিছু মানত করেনা।

১১| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৮

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আব্দুল কাদের জিলানীর বাড়িটা যেন কোথায়? আপনি কি না আবার বলে বসেন যে, আমি তো তাঁর মাযারও যিয়ারত করে এসেছি! কারণ, জানি যে, আপনি দেশ বিদেশ ঘুরে বেড়ানো একজন মানুষ। তো অসম্ভব কি? লোকেরা তো তাকে বড় পীর বলে সম্বোধন করেন। তাই নয় কি? নবী রাসূলগণসহ অনেকের কবর সংরক্ষিত রয়েছে আরব বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে। তবে, একটা কথা হচ্ছে, ইসলাম কবর পুজা, কবর নিয়ে বানিজ্য, কবর কেন্দ্রিক যে কোন প্রকারের আনুষ্ঠিনকতাকে অপছন্দ করে। কবরের বাসিন্দাদের কাছে কোন কিছু প্রার্থনা করা, সিজাদ করা ইত্যাদি স্পষ্ট শিরক। গর্হিত অপরাধ। এগুলো করা হারাম।

আমাদের দেশের মানুষ আসলে আরবদের থেকে বেশি ইসলাম বোঝে।

-অবস্থা অনেকটা সেরকমই।


উনার বাড়ী মক্কা থেকে ১৭৮৩ কি:মি: এবং ভিন্ন দেশে।

আরেকটা কথা উনি কি ইসলামিক ফিলোসফার নাকি আল্লাহের তরফ থেকে ম্যাসেজ প্রাপ্ত অলী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.